Warning: Creating default object from empty value in /home/sattersangbad24/public_html/wp-content/themes/ProfessionalNews/lib/ReduxCore/inc/class.redux_filesystem.php on line 29

Warning: Cannot modify header information - headers already sent by (output started at /home/sattersangbad24/public_html/wp-content/themes/ProfessionalNews/lib/ReduxCore/inc/class.redux_filesystem.php:29) in /home/sattersangbad24/public_html/wp-includes/feed-rss2.php on line 8
আন্তর্জাতিক – Satter Sangbad https://www.sattersangbad24.com Bangla News Paper Sat, 12 Apr 2025 06:28:47 +0000 en-US hourly 1 https://wordpress.org/?v=6.7.4 সাভার উপজেলা নির্মাণ শ্রমিক সংগঠনের উদ্যােগে ফিলিস্তিনে যুদ্ধ বিরতির আহবানে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ https://www.sattersangbad24.com/archives/9578 https://www.sattersangbad24.com/archives/9578#respond Sat, 12 Apr 2025 06:25:15 +0000 https://www.sattersangbad24.com/?p=9578 ফিলিস্তিনে যুদ্ধ বিরতির আহবানে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ সাভার উপজেলা নির্মাণ শ্রমিক সংগঠন

শেখ এ কে আজাদ,নিজস্ব প্রতিবেদক,সাভার:সাভারে ওলাম ওলামাগন,বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ফিলিস্তিনি যুদ্ধ বিরতীর আহ্বান ও ইসরাইলের সকল পন্য বয়কট জানিয়ে জুম্মার নামাজ শেষে বিক্ষোভ মিছিল ও সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। (১১) এপ্রিল শক্রবার দুপুরে সাভার উপজেলা মডেল মাসজিদ এর সামনে থেকে এ প্রতিবাদ বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। এসময় সাভার উপজেলা নির্মাণ শ্রমিক সংগঠন এর সভাপতি: মোঃ পলাশ, সাধারণ সম্পাদক: বাবু মিয়া সাংগঠনিক সম্পাদক: রবিউল ইসলাম, প্রধান উপদেষ্টা: মোহাম্মদ দুলাল মন্ডল,উপদেষ্টা মোঃ সুমন মিয়া সহ সিরাজ, মোহাম্মদ ইয়াসিন মোল্লা মোহাম্মদআলামীন সহ শতাধীক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

 

]]>
https://www.sattersangbad24.com/archives/9578/feed 0
ফুটবল-বিশ্বকাপ: উরুগুয়েকে হারিয়ে প্রতিশোধ নেবার সুযোগ হাতছাড়া করতে চায়না পর্তুগাল  https://www.sattersangbad24.com/archives/7546 https://www.sattersangbad24.com/archives/7546#respond Sun, 27 Nov 2022 20:55:18 +0000 https://www.sattersangbad24.com/?p=7546

সত্যেরসংবাদ ডেস্কঃ  সোমবার উরুগুয়ে বিপক্ষে গ্রুপ-এইচ’এ নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে জয়ী হতে পারলেই ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডোর পর্তুগালের এক ম্যাচ হাতে রেখে ২০২২ কাতার বিশ্বকাপের নক আউট পর্ব নিশ্চিত হবে। চার বছর আগে রাশিয়া বিশ্বকাপের শেষ ১৬’তে উরুগুয়ের কাছে হেরেই বিদায় নিয়েছিল পর্তুগাল।

ফার্নান্দো সান্দোসের পর্তুগাল  আফ্রিকান ঘানার বিরুদ্ধে বৃহস্পতিবার রাতে ৩-২ গোলের উজ্জীবিত জয় দিয়ে বিশ^কাপের যাত্রা শুরু করেছে। অন্যদিকে উরুগুয়ে এশিয়ান জায়ান্ট দক্ষিণ কোরিয়ার সাথে গোলশুন্য ড্র করে এক পয়েন্ট নিয়ে মাঠ ছেড়েছে।
ঘানার সাথে পর্তুগালের হয়ে পেনাল্টিতে প্রথম গোলটি করে পাঁচ বিশ^কাপে গোল করার বিরল এক কৃতিত্ব গড়েছেন রোনাল্ডো। ম্যাচের অনেকটা সময় জুড়েই পর্তুগাল ৩-১ গোলে এগিয়ে ছিল। কিন্তু ওসমান বুকারির ৮৯ মিনিটের গোলে হঠাৎ করেই আফ্রিকান জায়ান্টরা ম্যাচে ফিরে আসার ইঙ্গিত দেয়। শেষ মুহূর্তে ইনাকি উইলিয়ামস ঘানাকে সমতায় ফেরানোর দারুন এক সুযোগ পেয়েছিলেন। পেনাল্টি বক্সে পর্তুগীজ গোলরক্ষক দিয়েগো কস্তার কাছ থেকে চতুরতার সাথে বল ছিনিয়ে নিয়েও পড়ে গেলে গোল আদায় করতে ব্যর্থ হন। শেষ পর্যন্ত সান্তোসের দল স্বস্তিদায়ক তিন পয়েন্ট নিয়েই মাঠ ছেড়েছে। কাল জয়ী হতে পারলে দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে শেষ ম্যাচটি পর্তুগালের জন্য নিয়ম রক্ষার ম্যাচ হয়ে দাঁড়াবে। আর এই সুযোগটা কোনভাবেই হাতছাড়া করতে চায়না রোনাল্ডো বাহিনী।
২০০৬ সালের পর থেকে বিশ^কাপের শেষ ১৬ পার করতে পারেনি পর্তুগীজরা। এই গ্রুপের শীর্ষে থেকে পরের রাউন্ডে গেলে গ্রুপ-জি’র রানার্স-আপদের সাথে তাদের খেলতে হবে। দলটি হতে পারে ব্রাজিল, সুইজার‌্যলান্ড, ক্যামেরুন কিংবা সার্বিয়ার মধ্যে যেকোন একটি দল।
চার বছর আগে উরুগুয়ে ও পর্তুগাল একে অপরের সাথে শেষ ১৬’তে খেলেছে। অভিজ্ঞ তারকা এডিনসন কাভানির জোড়া গোল করে  উরুগুয়ে পর্তুগালকে ২-১ গোলে পরাজিত করে শেষ আটে গিয়েছিল। সে কারনে পর্তুগালের সামনে চার বছর আগের পরাজয়ের মধুর প্রতিশোধ নেবার সুযোগও এসেছে। কাতারে অবশ্য কোন দলের দিকেই ফেবারিটের কাটা দেখা যাচ্ছেনা।
দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে উরুগুয়ের হয়ে দিয়েগো গোডিন ও ফেডেরিকো ভালভার্দে পোস্টে বল না লাগালে ম্যাচের ভাগ্য হয়তো ভিন্ন হতে পারতো। শেষ পর্যন্ত ম্যাচটি গোলশুন্য ড্র হয়। দিয়েগো আলোনসোর দল কখনই বিশ^কাপের গ্রুপ পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় হয়নি কিংবা পরের রাউন্ডের জন্য অবস্থান নিশ্চিত করতে পারেনি। কিন্তু পর্তুগালের বিরুদ্ধে পরাজিত হলে ঘানার সাথে শেষ ম্যাচের আগে বেশ বিপদেই থাকবে উরুগুয়ে।
প্রথম বিশ^কাপের চ্যাম্পিয়ন উরুগুয়ে ১৯৫০ সালে দ্বিতীয়বারের মত শিরোপা ঘরে তুলেছিল। সর্বশেষ তিনটি বিশ^কাপেও তারা ইতিবাচক ফলাফল নিয়েই বাড়ি ফিরেছে। ২০১০ সালে চতুর্থ হবার পর ২০১৬ বিশ^কাপে শেষ ১৬ ও চার বছর আগে রাশিয়ায় কোয়ার্টার ফাইনালে খেলেছে দক্ষিণ আমেরিকান দলটি। বিশ^কাপে পরের রাউন্ডে খেলার অভিজ্ঞতা বেশ সমৃদ্ধ লা সেলেস্তেদের। আর সেই অভিজ্ঞতাই এবার একটু আগে ভাগে কাজে লাগাতে চায় উরুগুয়ে।
এর আগে তিন বার পর্তুগালের মোকাবেলা করেছে দক্ষিণ আমেরিকান দলটি। এর মধ্যে সর্বশেষটি ছিল চার বছর আগে বিশ^কাপের শেষ ১৬’তে। কাতার বিশ^কাপের দলেও উরুগুয়ে অভিজ্ঞদের ওপরই আস্থা রেখেছে। গোডিন, মার্টিন কাসেরেস, কাভানি ও লুইস সুয়ারেজের কাঁধে ভর করে আরো একবার শেষ ১৬’তে যাওয়াই এখন তাদের সামনে মূল চ্যালেঞ্জ।
ঘানা ম্যাচের পর পর্তুগাল শিবিরে কোন ইনজুরির খবর পাওয়া যায়নি। কিন্তু প্রধান কোচ সান্তোস পরের ম্যাচে দলে পরিবর্তন আনার ইঙ্গিত দিয়েছেন। প্রথম ম্যাচে ৫৬ মিনিটে উইলিয়াম কারভালহো যখন মাঠ নেমেছিলেন তখন মধ্যমাঠ যেন আরো বেশী সড়ব হয়ে উঠে। সে কারনেই কালকের ম্যাচে ইউরোপীয়ান দলটির মধ্যমাঠ সামলানোর দায়িত্ব ওটাভিওর থেকে কালভালহোর ওপর চলে আসতে পারে। বেঞ্চ থেকে উঠে এসে রাফয়েল লিয়াও গোল করেছেন। কিন্তু তার বদলী বেঞ্চে থাকার সম্ভাবনাই বেশী। রোনাল্ডোকে সহযোগিতা করতে ব্রুনো ফার্নান্দেস ও হুয়াও ফেলিক্সই মূল দলে থাকছেন। রক্ষনভাগে দিয়োগো ডালট মূল একাদশে ফিরতে পারেন। লেফট-ব্যাক হিসেবে হুয়ায় ক্যান্সেলোই থাকবেন।
উরুগুয়ে শিবিরে এখনো রোনাল্ড আরাউজোর ফিটনেস সংকট কাটেনি। সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝিতে উরুর অস্ত্রোপচার থেকে সেড়ে উঠে এখনো দলে ফিরতে পারেননি এই সেন্টার-ব্যাক। বার্সেলোনার এই ডিফেন্ডারের দ্বিতীয় ম্যাচেও না থাকা প্রায় নিশ্চিত। সে কারনে রক্ষনভাগে গুডিস, হোসে জিমিনেজ ও মাথিয়াস অলিভেরার সাথে কাসেরাস খেলবেন। মধ্যমাঠে যথারীতি থাকছেন মাটিয়াস ভেকিনো, ভালভার্দে ও রডরিগো বেনটানকার। ৩৫ বছর বয়সী সুয়ারেজের ফিটনেস কালকের ম্যাচের আগে আরো একবার পরীক্ষা করা হবে।

]]>
https://www.sattersangbad24.com/archives/7546/feed 0
ভারতীয় রাষ্ট্রপতি জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা https://www.sattersangbad24.com/archives/7340 https://www.sattersangbad24.com/archives/7340#respond Wed, 15 Dec 2021 11:16:39 +0000 https://www.sattersangbad24.com/?p=7340 ভারতীয় রাষ্ট্রপতি রাম নাথ গোবিন্দ আজ ১৫ ডিসেম্বর দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে বাংলাদেশের সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধা ও সকল শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।

]]>
https://www.sattersangbad24.com/archives/7340/feed 0
শস্যচিত্রে বঙ্গবন্ধু” স্থান পেতে যাচ্ছে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়তে যাচ্ছে https://www.sattersangbad24.com/archives/6861 https://www.sattersangbad24.com/archives/6861#respond Wed, 10 Mar 2021 15:35:15 +0000 https://www.sattersangbad.com/?p=6861 শস্যচিত্রে বঙ্গবন্ধু” স্থান পেতে যাচ্ছে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়তে যাচ্ছে

ডেস্ক সংবাদঃ
ধানখেতে ফুটিয়ে তোলা ‘শস্যচিত্রে বঙ্গবন্ধু’ পরিদর্শন করেছেন গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের প্রতিনিধিদল। মঙ্গলবার বগুড়ার শেরপুর উপজেলায় ১০০ বিঘা আয়তনের এ ধানখেত পরিদর্শন শেষে প্রতিনিধিদলের সদস্যরা জানিয়েছেন,

শস্যখেতের বিশাল ‘ক্যানভাসে’ ফুটিয়ে তোলা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নান্দনিক প্রতিকৃতিটি বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের স্বীকৃতি মিলবে।

গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের বাংলাদেশের প্রতিনিধিদলের দুই সদস্য হলেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক কামাল উদ্দিন আহাম্মদ এবং বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যাথলজি বিভাগের অধ্যাপক এমদাদুল হক চৌধুরী।

তারা মঙ্গলবার বগুড়ার শেরপুরে আমিনপুর মাঠে প্রতিকৃতি স্থল পরিদর্শন শেষে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে বর্তমানে চীনের ৭০ বিঘার শস্যচিত্রের রেকর্ড ভাঙার ব্যাপারে সন্তোষ প্রকাশ করেন।

অধ্যাপক এমদাদুল হক চৌধুরী বলেন, তারা পরিদর্শনের সময় কয়েকটি বিষয় গুরুত্ব দেন। এর মধ্যে শস্যচিত্রে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি বা ক্রপ ফিল্ড মোজাইকে কী পরিমাণ কাজ হয়েছে, সেটি গুরুত্ব দিচ্ছেন।

এ ছাড়া গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম লেখাতে দুই রঙের শস্য দিয়ে প্রতিকৃতি ফুটিয়ে তুলতে হয়। আমিনপুর মাঠে সবুজ ও বেগুনি রঙের শস্য দিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।

গিনেস বুকে নাম লেখাতে শস্যের রং অবশ্যই প্রাকতিক হতে হয়, আমিনপুর মাঠের দুই ধরনের শস্যের রংই প্রাকৃতিক পাওয়া গেছে। তিনি বলেন, গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে সব কটি শর্তই এখানে পরিপূর্ণভাবে মানা হয়েছে। ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের সনদ প্রদানের ক্ষেত্রে যা যা দরকার, সবই আছে এখানে।

]]>
https://www.sattersangbad24.com/archives/6861/feed 0
এক সন্তানের পিতৃত্বের দাবি নিয়ে হাসপাতালে তিন বাবা দাবী https://www.sattersangbad24.com/archives/6826 https://www.sattersangbad24.com/archives/6826#respond Thu, 04 Mar 2021 02:45:43 +0000 https://www.sattersangbad.com/?p=6826 এক সন্তানের পিতৃত্বের দাবি নিয়ে হাসপাতালে তিন বাবা দাবী

সদ্য ভূমিষ্ঠ একটি মেয়ে শিশুর পিতৃত্বের দাবি নিয়ে হাসপাতালে হাজির হয়েছেন তিন যুবক। প্রত্যেকেই শিশুটিকে নিজের বলে দাবি করছেন। ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের কলকাতার একটি হাসপাতালে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, শনিবার স্বপ্না মৈত্র নামে সন্তানসম্ভবা এক নারীকে গাঙ্গুলীবাগানের এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করান দীপঙ্কর পাল নামে এক যুবক। সে সময় তিনি স্বপ্নার স্বামী হিসেবে নিজেকে পরিচয় দেন।

রোববার স্বপ্না একটি মেয়ে সন্তান জন্ম দেন। এরপর স্বপ্না সদ্য ভূমিষ্ঠ মেয়ের ছবি দিয়ে হোয়াটসঅ্যাপে স্ট্যাটাস দেন। স্বপ্নার ওই স্ট্যাটাস দেখে হর্ষ ক্ষেত্রী নামে নিউটাউনের এক বাসিন্দা হাসপাতালে হাজির হন। তিনি দাবি করেন, মেয়ে ও স্ত্রী তার।

এ ঘটনায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বিপাকে পড়ে যান। বাধ্য হয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নেতাজিনগর থানায় খবর দেন। এদিকে রোববার দুজনই সন্তান ও স্ত্রীর দাবি করায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাদেরকে হাসপাতালে ঢুকতে দেননি। স্বপ্নার কেবিনের সামনে নিরাপত্তা কর্মী বসিয়ে দেওয়া হয়।

নিউটাউনের বাসিন্দা হর্ষ অবশ্য ম্যারেজ সার্টিফিকেটসহ কয়েকটি প্রমাণ দেখান। হাতে প্রমাণ পেয়ে পুলিশ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ যখন একটু স্বস্তিবোধ করছেন তখনই ঘটনা অন্যদিকে মোড় নেয়। এরই মধ্যে হাসপাতালে হাজির হন প্রদীপ রায় নামে আরও এক ব্যাক্তি। তিনিও স্বপ্না ও মেয়েকে তার স্ত্রী-সন্তান বলে দাবি করেন।

জটিলতা বাড়ায় আর কোনো ঝুঁকি নেয়নি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এদিকে, ওই শিশুর বিষয়ে তার মা স্বপ্না এখনো কোনো মন্তব্য করেননি। কিন্তু মেয়ে আসলে কার- এর উত্তর খুঁজতে তদন্ত করছে পুলিশ।

]]>
https://www.sattersangbad24.com/archives/6826/feed 0
গণধর্ষণের পর জিহ্বা কেটে দেয়া হয় তরুণীকে https://www.sattersangbad24.com/archives/6042 https://www.sattersangbad24.com/archives/6042#respond Sun, 27 Sep 2020 09:38:55 +0000 https://www.sattersangbad.com/?p=6042 গণধর্ষণের পর জিহ্বা কেটে দেয়া হয় তরুণীকে

https://www.sattersangbad.com/archives/6042

অনলাইন ডেক্সঃ
দিনদুপুরে তরুণীকে তুলে নিয়ে যায় একদল যুবক। এর পরেই সংঘবদ্ধভাবে ধর্ষণ করা হয় ওই তরুণীকে। এমনকি জঘন্য কর্মের অভিযোগ উঠেছে ভারতের অবস্থিতল উত্তরপ্রদেশে।

কেবল গণধর্ষণী নয়, ধর্ষনের পর তরুণীকে করা হয় অমানবিক নির্যাতন, কেটে দেয় হয় তার জিহ্বা। চার ধর্ষকের অত্যাচারে শরীর ক্ষতবিক্ষত হয়ে যায় তরুণীর। বর্তমানে নির্যাতনকৃত যন্ত্রনা নিয়ে হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন সে।

জানা যায় তরুণীর শরীরের বেশ কয়েকটি হাড় ভেঙে গেছে। তবে ঘটনার চার-পাঁচ দিন পরও চুপ ছিল পুলিশ ও প্রশাষন। পরে স্থানীয়দের বিক্ষোভের মুখে ধর্ষকদের আটক করা হয় বলে জানা যায়।

এদিকে নির্যাতিতার ভাইয়ের বর্ণনা মতে, সেদিন মা এবং ভাইয়ের সঙ্গে মাঠে ফসল কাটতে গিয়েছিলেন ভুক্তভোগী তরুণী। কিছুক্ষণ পর ফসলের বোঝা মাথায় নিয়ে বাড়ি ফিরে যান নির্যাতিতার ভাই। তখনো মা-মেয়ে জমিতে ছিলেন। হঠাৎ করে চার-পাঁচ জন দুষ্কৃতিকারী এসে তরুণীর গলায় তারই ওড়না পেঁচিয়ে দেয়। তারপর টেনে হিঁচড়ে তাকে সেখান থেকে নিয়ে চলে যায়। এর কিছুক্ষণ পর মেয়েকে দেখতে না পেয়ে সন্ধান করা শুরু করেন মা। পরে কিছু দূরে মেয়েকে অচেতন অবস্থায় পাওয়া যায়।

 

]]>
https://www.sattersangbad24.com/archives/6042/feed 0
“নিরক্ষর ডাক্তার” https://www.sattersangbad24.com/archives/6004 https://www.sattersangbad24.com/archives/6004#respond Tue, 22 Sep 2020 18:49:52 +0000 https://www.sattersangbad.com/?p=6004 “নিরক্ষর ডাক্তার”

তিনি লেখাপড়া জানতেন না। দক্ষিণ আফ্রিকার কেপ টাউনের বাসিন্দা, বিখ্যাত সার্জন ডাঃ হ্যামিল্টন। যাকে “মাষ্টার অফ মেডিসিন” সম্মানে সম্মানিত করা হয়।

এটা কিভাবে সম্ভব?

চলুন, একটু জেনে নেওয়া যাক।

“কেপটাউন মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটি” চিকিৎসা জগত এবং ডাক্তারি পড়াশোনা করার জন্য বিশ্ব বিখ্যাত এক প্রতিষ্ঠান।এই বিশ্ববিদ্যালয় এমন একজন ব্যাক্তিকে মাষ্টার অফ মেডিসিন সম্মান জানিয়েছে, যিনি জীবনে কখনো স্কুলে যাননি।

পৃথিবীর প্রথম “বাইপাস সার্জারি” হয়েছিল, কেপটাউনের এই ইউনিভার্সিটিতে।

2003 সালে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রফেসর “ডাঃ ডেভিড ডেট” এক আড়ম্বর- পূর্ণ অনুষ্ঠানে ঘোষণা করেন, ” আজ আমরা এমন একজন ব্যাক্তিকে সম্মান জানাতে চলেছি, যার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় হাজারো পড়ুয়া সার্জারি শিখেছেন। যিনি কেবলমাত্র একজন শিক্ষক নন, বরং একজন উচ্চ মানের সার্জন এবং ভালো হৃদয়ের মানুষ।। ইনি চিকিৎসা বিজ্ঞানে যে অবদান রেখে গেছেন, সেটা পৃথিবীর খুব কম মানুষই রাখতে পেরেছেন।”

এরপর প্রফেসর “ডেভিড” সাহেব “সার্জন হ্যামিল্টন” এর নাম নিতেই,, উপস্থিত সকলে দাঁড়িয়ে পড়েন। উল্লাসে ফেটে পড়ে সভা ঘর। এটাই ছিলো এই বিশ্ব-বিদ্যালয়ের সবচেয়ে আড়ম্বর এবং ঐতিহাসিক অনুষ্ঠান।

হ্যামিল্টনের জন্ম কেপটাউনের প্রত্যন্ত এলাকা সোনিট্যানি ভিলেজ। তার পিতা-মাতা ছিলেন পশুপালক। ভেঁড়া এবং ছাগল পুষে জীবিকা নির্বাহ করতেন। পিতা অসুস্থ হয়ে পড়লে,, হ্যামিল্টন কাজের খোঁজে কেপটাউন সিটি চলে যান।

শহরে গিয়ে তিনি রাজমিস্ত্রি জোগাড়ে হিসাবে কাজ শুরু করেন। কেপটাউন মেডিক্যালে তখন চলছে নির্মাণ কাজ। বেশ কয়েক বছর তিনি সেখানে কাজ করেন। এরপর নির্মাণ কার্য সমাপ্ত হয়ে যায়।

হ্যামিল্টনের কাজের মানসিকতা এবং কর্মের প্রতি নিষ্ঠা দেখে,, তাকে মেডিক্যাল কর্তৃপক্ষ সেখানেই রেখে দেয়। তার কাজ ছিলো টেনিস কোটে ঘাস ছাঁটাই করা। তিন বছর এভাবেই চলতে থাকে। এরপর তার সামনে আসে, এক সুবর্ণ সুযোগ।এবং সেই সুযোগ তাকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের এমন এক স্তরে পৌঁছে দেয়, যেখানে যাওয়া একজন সাধারণ মানুষের কাছে,আকাশ ছুঁয়ে দেখার সমতুল্য।

সেদিন প্রফেসর “রবার্ট ডায়াস” একটি জিরাফ নিয়ে গবেষণা করছেন। জিরাফ ঘাড় নিচু করে জলপান করার সময়, তার গলার ব্লাড সার্কুলেশন কমে কেনো? এটাই তার গবেষণার বিষয়। নিয়মমাফিক জিরাফকে অজ্ঞান করে দেওয়া হলো।অপারেশন চলছে, ঠিক সেই মুহূর্তে জিরাফ ঘাড় নাড়তে শুরু করে দিলো।এমতবস্থায় জিরাফের ঘাড়টা শক্ত করে ধরে রাখার জন্য, একজন শক্তপোক্ত মানুষের প্রয়োজন হয়ে পড়ে।

হ্যামিল্টন তখন ঘাস কাটায় মগ্ন।প্রফেসর তাকে ডেকে নিলেন,, অপারেশন থিয়েটারে। হ্যামিল্টন জিরাফের গর্দান ধরে রয়েছেন, অপারেশন করে চলেছেন
প্রফেসর।

অপারেশন কন্টিনিউ আট ঘন্টা চলতে থাকে। এর মধ্যে ডাক্টার-টিম ব্রেক নিতে থাকেন। কিন্তু হ্যামিল্টন টানা আট ঘন্টা ধরে থাকলেন জিরাফের গলা। অপারেশন সমাপ্ত হতেই, হ্যামিল্টন চুপচাপ বাইরে বেরিয়ে গিয়ে টেনিস কোর্টে ঘাস কাটতে লেগে যান।

প্রফেসর রবার্ট ডায়াস তার দৃঢ়তা এবং কর্মনিষ্ঠা দেখে আপ্লুত হয়ে গেলেন।। তিনি হ্যামিল্টনকে “ল্যাব এসিষ্ট্যান্ট” হিসাবে পদোন্নতি করিয়ে দেন।প্রতিদিন বিভিন্ন সার্জন তার সামনে হাজারো অপারেশন করে চলেছেন,
তিনি হেল্পার হিসাবে কাজ করে চলেছেন।এভাবেই চলতে থাকে বেশ কয়েক বছর।

এরপর ডাঃ বার্নড একদিন অপারেশন করে, হ্যামিল্টনকে ষ্টিচ দেওয়ার দায়িত্ব দেন। তার হাতের সুনিপুণ সেলাই দেখে, ডাঃ বার্নড অবাক হয়ে যান। এরপর,বিভিন্ন সার্জন তাকে সেলাইয়ের কাজ সপে দিতে থাকেন।

দীর্ঘকাল অপারেশন থিয়েটারে থাকার কারনে,, মানব শরীর সম্বন্ধে তার যথেষ্ট ধারণা তৈরী হয়ে যায়। তিনি ডিগ্রীধারী কোনো সার্জনের চেয়েও বেশী জানতেন,
মানব দেহ সম্পর্কে। এরপর ইউনিভার্সিটি তাকে জুনিয়র ডাক্তারদের প্রাকটিক্যাল শেখানোর কাজে নিয়োগ করে।

জুনিয়র ডাক্তারদের শিক্ষা দেওয়ার পাশাপাশি তিনি ইউনিভার্সিটির একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হয়ে ওঠেন। তিনি অবলীলায় যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ অপারেশন করে দিতে পারতেন। বহু সার্জন যে অপারেশন করতে কুন্ঠিত
হতেন, তিনি অতি সহজেই সেই কাজ করে ফেলতে পারতেন।

1970 সালে এই ইউনিভার্সিটিতে লিভার নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা শুরু হয়।তিনি লিভারের মধ্যে অবস্থিত এমন একটি ধমনী চিহ্নিত করেন, যার কারনে লিভার প্রতিস্থাপন অত্যন্ত সহজ হয়ে যায়।বিশ্ব বিখ্যাত চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা অবাক হয়ে যান।।আজ তার দেখানো পথ ধরেই,লিভার ট্রান্সফার করা হয়ে থাকে।

নিরক্ষর হ্যামিল্টন জীবনের পঞ্চাশ বছর কেপটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে কাটিয়ে দেন।এই পঞ্চাশ বছরে তিনি একদিন ও ছুটি নেননি। প্রতিদিন ১৪ মাইল পায়ে হেঁটে
তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতেন। তার অবদান কেপটাউন মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটি তথা বিশ্ব চিকিৎসা বিজ্ঞান কোনোভাবেই অস্বীকার করতে পারবে না।

তিনি মোট ত্রিশ হাজার সার্জনের শিক্ষা-গুরু ছিলেন।

2005 সালে এই কিংবদন্তি মানুষটি মারা যান। তার মৃতদেহ ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসের মধ্যেই দাফন করা হয়। এই বিরলতম সম্মান একমাত্র তিনিই অর্জন করতে পেরেছেন।

কিংবদন্তি সার্জন ডাঃ হ্যামিল্টন প্রমাণ করে গেছেন, কেবলমাত্র পুঁথিগত শিক্ষাটুকুই যথেষ্ট নয়।

]]>
https://www.sattersangbad24.com/archives/6004/feed 0
ওমানে বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের লাশ পেতে সাভারে ভাকুর্তার কামালের পরিবার https://www.sattersangbad24.com/archives/5888 https://www.sattersangbad24.com/archives/5888#respond Fri, 11 Sep 2020 14:58:36 +0000 https://www.sattersangbad.com/?p=5888 ওমানে বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের লাশ পেতে সাভারে ভাকুর্তার কামালের পরিবার

নিজস্ব প্রতিবেদক,সাভারঃ
সাভারের হৃদয়বিদারক ঘটনা: ঢাকার সাভারে ভাকুর্তা ইয়নিয়নের ফিরিঙ্গি কান্দা গ্রামের বাসিন্দা মৃত শুকুর আলীর ছেলে ওমান প্রবাসী কামাল হোসেন মারা গেছেন।

গত বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ সময় রাত ২ টায় ওমানেই মারা যান তিনি।

পরিবারকে এটা নিশ্চিত করেন তার স্ত্রীর ওমান প্রবাসী ছোট ভাই কামাল আহমেদ ।

পরিবারের সদস্যরা জানান সেদিন বাংলাদেশ সময় রাত ১২ টায় মা জাহানারা বেগম ও স্ত্রী হালিমা বেগমের সাথে কথা বলেন কামাল হোসেন । পরে রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। সকালে অনেক ডাকা ডাকি করলেও কোন সারা শব্দ পাওয়া যায় নি ।পড়ে দরজা ভেঙ্গে দেখা যায় তিনি মারা গেছেন । রুমে একাই থাকতেন কামাল হোসেন ।

উল্লেখ্য, গত ১০ মাস আগে জীবিকার তাগিদে কর্মের উদ্দেশে ওমান প্রবাসে পারি জমান তিনি।

কামাল হোসেনের পরিবারের মোট ৪ জন সদস্য আছেন । তার মধ্যে মা জাহানারা বেগম,স্ত্রী হালিমা বেগম,মেয়ে আমেনা আক্তার,ছেলে সালাউদ্দিন ।

গত ৭ দিন অতিবাহিত হলেও লাশ দেশে আসার কোনো প্রক্রিয়া এখনো সম্পন্ন হয়নি। লাশের শেষ দেখা পরিবার পাবে কিনা সেই শঙ্কায় আর্তনাতে দিনাতিপাত করছে পরিবারের সদস্যরা।

ছেলের কথা জানতে চাইলেই মা জাহানারা বেগম কেদে উঠে বিলাপ করতে থাকেন তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার মানিকরে আমার কাছে এনে দেন । আল্লাহ আপনার মঙ্গল করবে । আমি আর সইতে পারছি না । কামালের বাবার ইচ্ছা ছিল আমাদের পরিবারের কেও মারা গেলে দাফন তার পাশেই হবে।আমি কিচ্ছু চাইনা শুধু আমার মানিক রে শেষ বারের মত দেখতে চাই ।

স্ত্রী হালিমা বেগমের কাছে জানতে চাইলে, স্বামীর লাশের মুখ দেখার অপেক্ষায় আছি ।ওইদিন রাতে আমি আমার স্বামীর সাথে কথা বলেছি । আল্লাহ আমাদের কি পরীক্ষায় ফেলে দিলেন । বলতে বলতে অজ্ঞান হয়ে পড়েন । ঘণ্টা খানেক পর জ্ঞান ফিরলেও প্রতিবেদক কে তিনি আর কিছু জানাতে পারেনি ।শুধু বিলাপ করতে থাকেন আর ইশারায় বুঝানোর চেষ্টা করছিলেন স্বামীকে দেশে আনার ব্যাবস্থা করেন।

সদ্যপ্রয়াত ওমান প্রবাসী কামাল হোসেনের বড় মেয়ে আমেনা আক্তার বলেন, আমার বাবা দশ মাস আগে আমাদের ভিটাবাড়ি সহায়-সম্বল বন্ধক রেখে আমাদের পরিবারের স্বচ্ছলতা আনতে ওমানে পাড়ি জমান । কিন্তু সেই আর হলোনা এখন বাবার লাশ পাব কিনা সেই ধোঁয়াশায় কাটছে না । মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সহ সংশ্লিষ্ট সবার কাছে একটাই অনুরোধ আমার বাবার লাশ শেষবারের মতো আমাদের দেখতে দিন ।

দেশবাসী ও প্রবাসে থাকা মানবিক মানুষদের সহায়তাও চান তিনি ।

প্রতিবেশী মরিয়ম বেগম জানান, কামালের পরিবারটি অনেক অসচ্ছল । ভাঙ্গা চালায় তাদের বসবাস । পরিবারে সচ্ছলতা ফেরাতে ওমানে যায় কামাল। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিটিও আজ চলে গেলো ।এদের দেখার আর কেও রইল না ।তার লাশ দেশে আনবে এমন কেও নেই। সংশ্লিষ্ট সবাই যদি সহযোগিতা করে তাহলেই সম্ভব তার লাশ দেশে এনে দাফন করা অন্যথায় শেষ দেখাটাও অনিশ্চিত ।

প্রতিবেদকের সাথে কামাল হোসেনের গ্রামের বাড়িতে প্রবাসীদের অধিকার নিয়ে কাজ করা একটি সংগঠন ‘প্রবাসী অধিকার পরিষদ’প্রতিনিধি দলের দেখা হয়। তাদের মধ্যে ছিলেন, শফিকুল ইসলাম, জুবায়ের হোসেন, রিয়াজ আহমেদ, ইমরান হোসেন, মিজানুর রহমান, তোফাজ্জল হোসেন, বাদশা আকবর ও কাউসার মৃধা রাজিব প্রমুখ ।
এ সময় দলের নেতৃত্ব দেন সফিকুল ইসলাম ।

তিনি জানান,প্রবাসী মরহুম কামালের লাশ দেশে আনতে প্রচেষ্টা চালাচ্ছে প্রবাসী অধিকার পরিষদ। আমাদের সংগঠনের ওমানে থাকা সমন্বয়ক মোহাম্মদ আল মাসুম এটা নিশ্চিত করেছেন। সংগঠনের কেন্দ্রীয় নির্দেশেই কামাল হোসেনের শোকসন্তপ্ত পরিবারের খোঁজ খবর রাখছি কিছু আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছি। আগামীতেও সাধ্যমত পরিবারটির পাশে থাকার অঙ্গীকার করছি। সেই সাথে সরকার কে পরিবারের পাসে দাড়ানোর আহ্বান জানাচ্ছি ।

স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও ভাকুর্তা ৩ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য দেলায়ার হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি মুঠোফোনে প্রতিবেদক কে জানান, লোক মুখে শুনেছি আমার প্রতিবেশী কামাল বিদেশে মারা গেছেন । আমার পক্ষ থেকে পরিবারকে সার্বিক সহযোগিতা করবো।

তিনি আরও জানান, পরিবারের সাথে লাশের শেষ দেখা হোক সেই প্রত্যাশা আমাদের সবার ।

 

]]>
https://www.sattersangbad24.com/archives/5888/feed 0
সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফার পাশে বিএমএসএফ’র বৈদেশিক শাখাসহ ইতালি বাংলা প্রেস ক্লাব https://www.sattersangbad24.com/archives/5876 https://www.sattersangbad24.com/archives/5876#respond Thu, 10 Sep 2020 16:38:55 +0000 https://www.sattersangbad.com/?p=5876 সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফার পাশে বিএমএসএফ’র বৈদেশিক শাখাসহ ইতালি বাংলা প্রেস ক্লাব

ইতালি প্রতিনিধি:
বিতর্কিত ওসি প্রদীপ কতৃক নির্যাতন,মামলা হামলার শিকার ক্সবাজারের সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফার পাশে দাড়িয়েছে ইতালি বাংলা প্রেস ক্লাব। বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী আহমেদ আবু জাফর নির্যাতিত সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফার জন্য ফান্ড সংগ্রহের উদ্যোগ নিলে তাতে সাড়া দেয় বিএমএসএফ’র বৈদেশিক শাখাসহ ইতালি বাংলা প্রেস ক্লাব।

সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফা পুলিশি নির্যাতনে আজ গুরুতর অসুস্থ। তার চিকিৎসার জন্য ইতালি বাংলা প্রেস ক্লাব রোম প্রবাসী কয়েকজন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ, সামাজিক নেতৃবৃন্দ ও নিজেদের সমন্বয়ে ৩৫ হাজার টাকা সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফার চিকাৎসার জন্য পাঠান।

ফান্ড সংগ্রহের সময় উপস্থিত ছিলেন ইতালি বাংলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি খান রিপন, সাধারণ সম্পাদক রিয়াজ হোসেন,সহ সভাপতি আফজাল হোসেন রোমান,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমির হোসেন লিটন। প্রেস ক্লাবের আহবানে আর্থিক সহায়তা করেন ইতালি আওয়ামী লীগের সভাপতি হাজী মোঃ ইদ্রিস ফরাজী,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এম এ রব মিন্টু,বৃহত্তর ঢাকা সমিতির সভাপতি মুনসুর আহমেদ শিপু,
ফাষ্ট সিকিউরিটি মানি এক্সচেঞ্চ কোম্পানি এসআরএল ইতালি,বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আমিনুল ইসলাম বাতেন,ইতালি যুবলীগ নেতা ও মুন্সীগঞ্জ বিক্রমপুর সমিতির সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন রনি,আওয়ামী লীগ নেতা ইকবাল ঢালী,নিউ প্রাইম সার্ভিস।

ইতালি বাংলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি খান রিপন বলেন আমাদের ইচ্ছা ছিল বড় একটি অংক নিয়ে তার পাশে দাঁড়াবো। তবে করোনা কালে ব্যাপক ভাবে সম্ভব হয়নি। যতটুকু পেরেছি করেছি। তবে যারা সহযোগিতা করেছেন তাদের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।ইতালি বাংলা প্রেস ক্লাবের সকল সদস্যদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম ও সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটি।

এ সময় কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক আহমেদ আবু জাফর বলেন সাংবাদিক নির্যাতনের বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধ প্লাটফর্ম গড়ে তুল রুখে দাঁড়াতে হবে সে ক্ষেত্রে প্রবাসী সাংবাদিকদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে হবে।

]]>
https://www.sattersangbad24.com/archives/5876/feed 0
অন লাইনে ক্লাসের সময় ছাত্রীর বাড়িতে ডাকাত হানা https://www.sattersangbad24.com/archives/5857 https://www.sattersangbad24.com/archives/5857#respond Wed, 09 Sep 2020 09:58:44 +0000 https://www.sattersangbad.com/?p=5857 অন লাইনে ক্লাসের সময় ছাত্রীর বাড়িতে ডাকাত হানা

দেখুন সেই ভিডিও দৃশ্য…

https://m.youtube.com/watch?feature=emb_title&time_continue=73&v=wDgszeUkjPI

অনলাইন ডেক্সঃ
করোনার জেরে ঘর থেকে কাজ বা পড়াশোনা করার অনেক অদ্ভুত পরিস্থিতির ছবি, ভিডিয়ো সমনে এসেছে। তা বলে অনলাইন ক্লাস চলতে চলতে কোনও ছাত্রীর ডাকাতির মুখে পড়ার ঘটনা এর আগে সামনে আসেনি। এমনই এক ঘটনা এবার সামনে এল। অনলাইন ক্লাস চলার সময় ডাকাতির সেই ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরালও হয়ে গিয়েছে।

ঘটনাটি দক্ষিণ আমেরিকার ইকুয়েডরের আমবাটো শহরের। শুক্রবার, ৪ সেপ্টেম্বর একটি স্কুলের ইংরেজির ক্লাস চলছিল অনলইনে। জুম অ্যাপের মাধ্যমে শিক্ষক-সহ মোট ২৫ জন ছিলেন অনলাইন ক্লাসে। হঠাৎ দেখা যায়, একটি স্ক্রিনে মারিয়া নামের এক ছাত্রী মুখ ঘুরিয়ে পিছনের দিকে দেখছে। তার ঘরে তখন মুখ ঢেকে কয়েকজন ঢুকে পড়ে, ডাকাতি শুরু করেছে। দামি জিনিস, টাকা পয়সা যা আছে দিয়ে দেওয়ার জন্য ভয় দেখাতে থাকে ডাকাতরা। অন্য পড়ুয়ারা শিক্ষকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। তাঁরাও এক প্রকার হতভম্ভ হয়ে যান।

ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, কিছুক্ষণ পরেই ডাকাতরা ল্যাপটপের স্ক্রিনটি নামিয়ে দেয়। ফলে আর কিছুই দেখা যায়নি। কিন্তু তত ক্ষণে অন্যরা বুঝে গিয়েছে, ওই ছাত্রীর ঘরে কী ঘটছে। তারা নিজের মধ্যে কথা বলতে থাকে, ওই ছাত্রীর বাড়ির ঠিকানা কেউ জানে কিনা। ঠিকানা খুঁজে পুলিশকে খবরও দেওয়া হয়।

পুলিশ পরে জানিয়েছে, ঘটনাস্থলে পৌঁছনোর আগেই দুষ্কৃতীরা একটি গাড়িতে করে পালিয়ে যায়। তবে পুলিশ তল্লাশি চালিয়ে তাদের ধরে ফেলে। দুষ্কৃতীদের কাছ থেকে উদ্ধার হয় খোয়া যাওয়া নগদ চার হাজার ডলার (প্রায় দু’ লাখ ৯৬ হাজার টাকা), দু’টি বন্দুক, একটি ধারালো অস্ত্র, দু’টি মোবাইল ফোন, একটি ল্যাপটপ এবং একটি ভিডিয়ো গেম কনসোল। চার দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

]]>
https://www.sattersangbad24.com/archives/5857/feed 0