সাভার পৌর বাংলাদেশ জাতীয়বাদী সেচ্ছাসেবক দলের পক্ষে পবিত্র মাহে রমজান ও অগ্রিম ইদুল ফিতর উপলক্ষে সাভার পৌর ৯ নং ওয়ার্ডসহ সাভার পৌরবাসীকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়বাদী সাভার পৌর কৃষকদলের মো: সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ হাফেজ মোল্লা।
তিনি জানান,দলকে জনগনের অধিকার বাস্তবায়নে কাজ করবো।কয়েকমাস যাবৎ কৃষকদের নিকট থেকে এনে নায্যমূল্য খাদ্যসামগ্রী বিক্রি করে আসছি এলাকার তৃনমূল গরীব অসহায় মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো খুশি। সাভার পৌর ৯ নম্বর ওয়ার্ড গড়তে নাগরিকের অধিকারের পক্ষে কাজ করে যাবো এবং অন্যায়ের বিপক্ষে ছিনতাইকারী সন্ত্রাস মাদকমুক্ত করতে সর্বক্ষন কাজ করে যাবো ইনশাআল্লাহ।
-সম্পাদনায় শেখ এ কে আজাদ,নিজস্ব প্রতিবেদক।
]]>বছর ঘুরে আবার ফিরে এলো ভাষা দিবস। পৃথিবীতে একমাত্র আমরাই যারা মায়ের ভাষা কথা বলতে লড়াই করেছি।এই ভাষায় কথা বলে আমি আমরা যে শান্তি পাই তা আর কোন ভাষাতে পাই না।বাংলা ভাষাকে আমাদের মায়ের ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি আদায়ে লড়াই করেছে বর্গীদের ওপরে।ভাষার জন্য অকুতোভয় দুঃসাহসী সংগ্রাম করে নিজেদের জীবন বাজি ধরতে কুন্ঠাবোধ করেনি।এই ভাষাতেই বাংলা ভাষা ভাষি মানুষেরা পরম তৃপ্তি লাভ করে।কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে রফিক সালাম জব্বার শফিউলদের মহান ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত সেই ভাষার মান আজও দিতে পারি না।তাদের ত্যাগের সেই মহিমাগাথা ইতিহাস। এই প্রজন্মের তরুনেরা জানে না তাদের বীরত্বের সেই ইতিহাস। সম্প্রতিকালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একট নিউজ বুলেটিন আমাদের ভাবাচ্ছে যাদের ত্যাগ তিতিক্ষার জন্য আমরা বাংলা ভাষা পেয়েছি, আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম পরম্পরায় জানে না ভাষা শহীদদের ত্যাগ সম্পর্কে। জানে না ভাষা দিবস সম্পর্কে। কোন বছর কোন মাস কত তারিখ। এটা আমাদের ভাববার বিষয়। অথচ এ ব্যার্থতার দায আমরা অস্বীকার করবো কি করে।ভাষা সংগ্রামের প্রায় ৪৭ বছর পর কানাডা প্রবাসী দুই ভাষা গবেষক আবদুস সালাম ও মোঃ রফিকুল ইসলাম নামে বাংগালী তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে সারা বিশ্ববাসী জানতে পারে আমাদের ভাষা আন্দোলনের কথা। পরিশেষে ১৯৯৯ সালে জাতিসংঘের ইওনোস্ক বাংলা ভাষাকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।সারা বিশ্বের মানুষ জানতে পারে বাংলা ভাষা সর্ম্পকে। ভাষার জন্য সংগ্রাম করতে হয়।বাংগালীর গৌরবগাঁথা ইতিহাস জানতে পার। ২১ শে ফেব্রুয়ারী আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে নির্বিবাদে পালন করা হয় ভাষা দিবস হিসেবে।দীর্ঘ দিন পর ২০০৬ সালের পর সেনা সমর্থিত সরকার ভাষা শহীদদের ত্যাগ তিতিক্ষার গৌরবগাঁথা ইতিহাস ও ঐতিহ্য সম্বলিত স্মৃতি চিন্হ সংরক্ষণে।ভাষা শহীদর নিজ গ্রামে প্রতিষ্ঠা করে ভাষা শহীদ স্মৃতি পাঠাগার। আজ মহান শহীদ দিবসের এক্ষনে চাই দেশের সর্বত্র বাংলা ভাষার প্রচলন। দেশের জাতীয় পাঠ্যক্রম মহান ভাষা শহীদদের ত্যাগের ইতিহাস অন্তর্ভুক্ত করণ।সারাদেশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোতে শহিদ দিবস উদযাপন ও শহীদ মিনার স্থাপন। পাশাপাশি পাঠ্যপুস্তকে তাদের জীবনী অন্তর্ভুক্ত করা তরুণ প্রজন্মকে তাদের গৌরব গাঁথা ইতিহাস জানানো।
পরিশেষে বলতে চাই
মোদের গবর মোদের আশা
আ-মরি বাংলা ভাষা।
]]>
ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি -৩ এর সাভার শিমুলতলা জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার(ডিজিএম) টি, এম মেসবাহ উদ্দিন শুদ্ধাচার পুরস্কার লাভ করেছেন।
এ পুরস্কারের জন্য তিনি সম্মাননা হিসেবে বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের গাইড লাইন অনুযায়ী এক মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ ও একটি সম্মাননা পত্র পাবেন। ২০১৯-‘২০ অর্থ বছরে বিদ্যুৎ বিভাগে কর্মক্ষেত্রে সততা, দক্ষতা, স্বচ্ছতা, কাজের গুণগতমান, সরকারি নিয়ম মেনে জনগণকে নিরবিচ্ছিন্ন সেবা প্রদান ও বর্তমান সরকারের জনবান্ধন নীতিমালা বাস্তবায়নে স্বীকৃতি স্বরূপ সারাদেশে ৮০ কর্মকর্তাকে এ পুরস্কারে ভূষিত করা হয।
সদা ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন কর্মঠ এই কর্মকর্তা সাভারের বিভিন্ন জোনে চাকুরী করার সুৃবাদে গ্রাহকদের সাথে ভাল আচরণসহ বিদ্যুতের সেবা প্রদানে ইতোমধ্যে বেশ সুনাম কুড়িয়েছেন।
পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের পরিচালক (প্রশাসন) ঢালী ইউসুফ আহমেদ স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞপনে বিষয়টি জানতে পেরে এলাকাবাসী সহকর্মীবৃন্দ আনন্দ -উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন এবং অনেকেই তাঁকে ফুল দিয়ে ও ফোন করে অভিনন্দন জানান।
এ অর্জন সম্পর্কে জানতে চাইলে টি,এম মেসবাহ উদ্দিন বলেন, কাজের ক্ষেত্রে ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি -৩ এর সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্তরিক সহযোগিতা জন্য আমার এ প্রাপ্তি সম্ভব হয়েছে। কর্মক্ষমতা বৃদ্ধিসহ উন্নত জনসেবা প্রদানে এ অর্জন আরও উৎসাহ যোগাবে এবং এ পুরস্কার আমার মনোবল বৃদ্ধি করবে।
টি, এম মেসবাহ উদ্দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জনের পর ২০০৩ ইং সালের মে মাসে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে এজিএম (প্রশাসন) হিসেবে যোগদান করেন।
২০১৪ সালের ১৩ ফেরূয়ারি তিনি ডিজিএম পদে পদোন্নতি লাভ করেন।
এ কর্মকর্তা ২০১২ এবং ২০১৬ সালে সেরা কর্মকর্তা নির্বাচিত হয়ে নিজ কৃতিত্ব অর্জনে সক্ষম হন।
সত্যের সংবাদঃ
দেশবাসীকে করোনা ও বন্যা প্রাকৃতিক দূর্যোগ ক্রান্তি লগ্নে ঈদুল আযহা উপলক্ষে ঈদ উৎযাপন সচেতন হয়ে পালন করতে আহবান ও ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সাভার নামাবাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ি উত্তম ঘোষ।
বন্যা প্রাকৃতিক দূর্যোগ ও মহামারি করোনা ভাইরাসে ক্রান্তিলগ্নে মানবতার লক্ষে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক উত্তমঘোষ করোনা ভাইরাস দূর্যোগ ও প্রতিরোধে অসহায় মানুষ ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মাঝে ত্রান সামগ্রি পাশাপাশি ঔষদ বিতরণ করছেন নিয়মিত।
প্রতিবছরের ন্যায় এবারে মুসলিম সম্প্রদায় অসহায় মানুষ মাঝে শাড়ী-লঙ্গী ও ঈদ সামগ্রী বিতরণ করছেন।
তিনি দেশবাসীকে এ ঈদুল আযহা পরিবারের সাথে থেকে ও সচেতন হয়ে ঈদ পালন করতে আহবান জানিয়েছে এবং ঈদের শুভেচ্ছা জানান তিনি।এবং বন্যা দূর্গত এলাকাবাসীদের মাঝে সরকারের পাশাপাশি ত্রান সামগ্রী বিতরণেরও আহবান জানিয়েছেন তিনি।
সম্পাদনায়ঃ আবুল কালাম আজাদ।
]]>শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ
সাভারের আশুলিয়া ইউনিয়নের চারাবাগের আরসিসি ঢালাইয়ের সড়ক নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করা হয়েছে।
রাস্তার উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন করেন চেয়ারম্যান শাহাবুদ্দিন মাদবর।
গতকাল ইউপি সদস্য হোসেন আলী মাষ্টার রাস্তা উন্নয়নের কাজ নিয়মিত পরিদর্শন করেন।
আশুলিয়া ইউপি সদস্য ও আশুলিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হোসেন আলী মাষ্টার বলেন, ইউনিয়নের পিতা চেয়ারম্যান শাহাবুদ্দিন মাদবর এর প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি।
তিনি আরো জানান, আশুলিয়া ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডে আর একটি সড়ক কাঁচা থাকবে না পায়ে দাঁড়াতে হবে না কাঁদামাটি। নির্বাচনে আসার আগে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম সেই প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন করতে প্রতিজ্ঞা বদ্ধ হয়ে দিন রাত জনগনের চিন্তা করে কাজ করে চলছি। এবংকি উন্নয়ন হচ্ছে এলাকার প্রতিটি আনাচে-কানাচের রাস্তাঘাট।
ইউপি সদস্য হোসেন মাস্টার বলেন, আমাদের ইউনিয়ন ‘এর চেয়ারম্যান শাহাবুদ্দিন মাদবরের সহযোগিতায় এসব উন্নয়ন করা সম্ভব হচ্ছে।
শেখ এ কে আজাদ,নিজস্ব প্রতিবেদক,সাভার থেকেঃ
সাভার থেকে এক সাড়ে তিন বছরের শিশুকন্যা নিখোঁজের পর বক্তারপুর থেকে উদ্ধার হওয়ার ১০ দিন পর নারায়নগঞ্জের সোনারগাঁও চানখারপুলের গার্মেন্টসকর্মী মায়ের কোলে তুলে দিলেন সাভারের কৃতি সন্তান একেএম আসাদুজ্জামান সোহাগ।
৯ জুন মঙ্গলবার দুপুরে তিনি শিশুকন্যার ও তার পরিবারের নিকট তুলে দেন। পরে তার নিজস্ব প্রাইভেটকারে শিশুসহ তার পরিবারকে উঠিয়ে দেন।
সে গত ২৭ এপ্রিল সোনারগাঁও চানখারপুল থেকে নিখোঁজ হয়।
সোহাগ তার ফেসবুকে বিভিন্ন সময় শিশুসন্তানটি উদ্ধার করার পর তার মা ও বাপের কোলে তুলে দিবেন বলে ষ্টাটাস দেন এবং সন্ধানদাতাকে ২০ হাজার টাকা উপহার দিবেন বলেও ঘোষনা দেন।
নিখোঁজ হওয়ার পর শিশুকন্যা জান্নাত আক্তারের বাবা মোঃ মামুন, মাতাঃ মর্জিনা বেগমের পক্ষে ছাইফুল নামে নারায়ণগঞ্জ কাঁচপুর থানায় জিডি দায়ের করেন। তাদের গ্রামের বাড়ী পাবনা জেলায়। শিশু কন্যার মাতাঃ মর্জিনা বেগম কর্মের জন্য একটি পোষাক কারখানায় শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন এবং বাবা রাজমিস্ত্রির কাজ করেন।
মাতাঃ মর্জিনা বেগম ও শিশু কন্যার নানা শিশুকন্যাকে পেয়ে খুশি হয়েছেন তিনি উদ্ধার করা সোহাগের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।
একেএম আসাদুজ্জামান সোহাগ তার ফেসবুকে সন্ধান চাই ষ্টাটাস দিয়েছিলেন তা তুলে ধরা হলো..
#সন্ধান_চাই__
জান্নাতের বাবা-মায়ের খুঁজে আজ আমরা পথে পথে ঘুরছি । দীর্ঘ তিন মাস ধরে জান্নাত তার বাবা-মায়ের থেকে দূরে আছে। তার বাবার নাম বাপ্পি এবং মায়ের নাম মর্জিনা। তার বাবা-মা দু’জনেই চাকরি করে। তার বড় বোনের নাম ছোয়া। সে ক্লাস ওয়ানে পড়ে। তার বাড়ির পাশে অনেক বড় ব্রিজ আছে এবং ব্রিজের নিচে বাইদা বস্তি আছে। জান্নাত এতটুকু তথ্য দিতে পারে। দুঃখের বিষয় সে তার এলাকা এবং থানার নাম বলতে পারেনা। জান্নাত আপনাদের কাছে দোয়া প্রার্থী।
বিঃ দ্রঃ সন্ধান দাতাকে আমার পক্ষ থেকে ২০,০০০/ হাজার টাকা উপহার দেওয়া হবে।
নিজেস্ব প্রতিবেদকঃ
সাভারের ভাটপাড়া এলাকায় করোনা ভাইরাসের সচেতনতায় মাস্ক পরে করোনামুক্ত চা তৈরি করছেন রঞ্জু। করোনার শুরুতে তিনি সতর্ক থেকে চায়ের দোকান চালু রেখেছেন। সামাজিক দূরত্ব মানতেও তিনি এলাকাবাসীকে সতর্ক করে চলছেন।
ছবিগুলো ৩০ মে রবিবার রাতে তোলা হয়েছে।
ছবিঃসত্যেরসংবাদ.কম
]]>সত্যেরসংবাদঃ
সারা বিশ্বে যখন করোনা ভাইরাস সংক্রমণের প্রভাবে গোটা জাতি ক্ষতিগ্রস্ত’ ,প্রশাসনের লোক, ইউপি, বিভিন্ন রাজনীতিবিদসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় ত্রান সামগ্রি বিতরন করছেন ঠিক তখনই মানবতার অগ্রদূত হয়ে ঢাকা জেলার সাভার উপজেলা নির্বাহী অফিসার পারভেজুর রহমান জুম্মন উপজেলার ১২ টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভা এলাকায় অসহায় মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত পরিবারের মাঝে দ্রুত খাদ্য সামগ্রীর পৌঁছে দিচ্ছেন।
এতে অসহায় হয়ে পরা মানুষগুলো জরুরী ত্রান সহায়তা পেয়ে স্বস্তির নিশ্বাস ফেলে।বর্তমান সৃষ্ট করোনা ভাইরাসের দূর্যোগ মুহূর্তে দিনে রাতে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন জনগণের কল্যানে। পাশাপাশি তিনি মানুষের মধ্যে জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যেও কাজ করে যাচ্ছেন।
সাভার বৈশ্বিক মহামারি করোনা ভাইরাস সংক্রামণ রোধে সরকারি নির্দেশনায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছেন ইউএনও।
করোনা ভাইরাস যখন পুরো পৃথিবী সহ বাংলাদেশ মহামারি আকার ধারণ করেছে সরকার থেকে নির্দেশনা আসলো সকলকে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে সকলকে হুম কোয়ারান্টাইন মেনে চলতে হবে।
সাভার উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রথম ধাপে ইউএনও রাজনৈতিক ও স্বেচ্ছাসেবী দল গুলোর পাশাপাশি বিভিন্নভাবে প্রচার প্রচারণা চালিয়ে আসছেন এই উপজেলায়।পরর্বতীতে যখন করোনা কে কেন্দ্র করে কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধিতে উঠেপড়ে লেগেছে ঠিক তখনই তিনি নিজেই উপজেলার প্রতিটা বাজারে বাজারে ঘুরেঘুরে দাম নিয়ন্ত্রণে আনতে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে জরিমানা করে বাজার নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়েছেন।
জরুরি সেবার জন্য তিনি সরকারি নাম্বারের পাশাপাশি তার ব্যক্তিগত নাম্বারটি খোলা রেখেছেন। দেশে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া ৩১ দফা নির্দেশনা সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত বলে তিনি বলেন পাশাপাশি জনসমাগম রোধে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতায় এখনও পর্যন্ত এই ভাইরাসের মহামারি রূপ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হয়েছে বলেও মনে করছেন।
ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে ত্রাণ সামগ্রী। ভাইরাস নিয়ে গুজব ছড়ানোর প্রমাণ পেলেই মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে করা হচ্ছে জরিমানা। সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে জরুরী ভিত্তিতে সেনাবাহিনী,পুলিশ যুক্ত হয়েছে করোনা মোকাবিলার কাজে এবং উপজেলা প্রশাসনের সাথে তারা সমন্বয় করে কাজ করে যাচ্ছেন।
করোনা সচেতনতায় প্রচারণার পাশাপাশি মানুষের মুখে মাস্ক ব্যবহার এবং হাত পরিষ্কার রাখার ব্যাপারে সচেতন করা হচ্ছে। আসুন, সরকারের আহ্বানে সাড়া দিয়ে দেশের স্বার্থে, পরিবার ও সমাজের স্বার্থে সবাই ঘরে থাকি, নিরাপদ সাভার উপজেলা ইউ এন ও সুবিধাবঞ্চিতদের জন্য চালু করেছেন ‘হটলাইন’। চলমান করোনা পরিস্থিতিতে অর্থনৈতিক সমস্যায় পতিত যে কেউ হটলাইনে ক্ষুদে বার্তা (এসএমএস) পাঠালেই সর্বোচ্চ গোপনীয়তার সাথে বিশেষ টিমের মাধ্যমে পৌঁছে দেয়া হচ্ছে ‘মানবিক সহায়তা’।
হটলাইনে পাওয়া আবেদন যাছাই-বাছাই করে ইতোমধ্যে অনেক পরিবারে খাদ্যসামগ্রী পৌঁছে দেয়া হয়েছে। সাভার উপজেলা ইউএনও পারভেজুর রহমান জুম্মন জানান, জেলা প্রশাসক মহোদয়ের নির্দেশে মুঠোফোনে সরাসরি যোগাযোগ, ক্ষুদেবার্তা ও ই-মেইলের মাধ্যমে আবেদন পেয়ে তাৎক্ষণিক যাচাই-বাচাই করে সম্মানের সহিত ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর হাতে আমরা ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দিচ্ছি।
তিনি আরো জানান, ইতিমধ্যে স্থানীয় সরকার, দুর্যোগ ত্রান প্রতিমন্ত্রী ডাঃ এনামুর রহমান এমপি মহোদয়ের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় সাভার অঞ্চলে উপজেলা পরিষদ ও প্রশাসনের আয়োজনে হাজার হাজার পরিবারের হাতে ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দেয়া হয়েছে এবং এই ত্রাণ তৎপরতা করোনা ভাইরাস দুর্যোগ চলাকালীন সময় পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে।তাছাড়া পবিত্র রমজান উপলক্ষ্যে অসহায় লোকের মধ্যে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হচ্ছে।
]]>সত্যেরসংবাদঃকরোনা ভাইরাসের আতঙ্কে লকডাউনে দেশের এই সংকটময় পরিস্থিতিতেও যারা ত্রাণের চাল চোরি করছেন তারা পশুর চেয়েও জঘন্য বলে মন্তব্য করেছেন আশুলিয়া ইউনিয়নের যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক হাজী মোশারফ খান। শুক্রবার রাতে ত্রাণ বিতরণ কালে এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
মোশারফ খান বলেন, যারা গরীবদের হক মেরে খাচ্ছেন এবং ত্রাণের চাল চোরির সঙ্গে জড়িত, তারা অমানুষ। তাদের কর্মকাণ্ড পশুর চেয়েও জঘন্য। তাই এই সকল লোকগুলোকে সামাজিকভাবে ঘৃণা করা উচিত। যেন অন্যরা শিক্ষা নিতে পারে।
তিনি বলেন, করোনাভাইরাসের কারণে পুরো দেশেই এখন সংকটময় পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এর মধ্যেও চাল চোরির ঘটনা সত্যিই অবাক করেছে দেশের মানুষকে। যারা চাউল চোরির সঙ্গে জড়িত তারা অমানুষ,করোনার চেয়ে ভয়াবহ তারা।
দুর্নীতিবাজদের কোনো দল নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, রাজনৈতিক বাস্তবতায় কিছু ব্যক্তি তৈরি হয়েছে, যাদের কাজই হচ্ছে অন্যের অধিকার কেড়ে নেয়া। এই লোকগুলোর কোনো দল নেই। তাদের কোনো রাজনীতি থাকতে পারে না,তাদের শাস্তি হওয়া দরকার। এদের কাজই হচ্ছে দুর্নীতি করা। যেকোনো সরকারের আমলেই তারা সুযোগ খোঁজেন প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনাই সর্বোচ্চ উল্লেখ করে তিনি বলেন,
চাল চোরদের উদ্দেশ্যে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তারপরও এমন ঘটনা ঘটলে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা জন্য সরকার প্রধান কে আহবান করেন।
দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে সরকার বদ্ধপরিকর।
উল্লেখ্য, দেশে করোনাভাইরাসের কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া দরিদ্র ও অসহায়,মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো। তাদের কষ্ট দূর করার জন্য সরকারিভাবে বিভিন্ন খাদ্রসামগ্রীসহ চাল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। কিন্তু সরকারদলীয় বেশ কিছু রাজনীতিক এবং জনপ্রতিনিধির বিরুদ্ধে ত্রাণের চাল চুরির অভিযোগ উঠেছে।
]]>১.জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম শতবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে সাভার প্রেস মিডিয়া কল্যান সমিতির পক্ষে সকলকে শতবর্ষ মুজিববর্ষের শুভেচ্ছা ও অভিন্দন।
২.প্রতিটি মানুষের হৃদয় হোক বঙ্গবন্ধুর মতই পবিত্র। যিনি এদেশের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছে,তিনি এক মহামানুষ শেখ মুজিব। তিনি আমাদের সকলের প্রেরনার জাগরণী উৎস। তিনি ছিলেন ন্যায় পরায়ন শাসক,ছিলেন সত্য পক্ষে। তিনি আমাদের সোনার বাংলাকে এনে দিয়েছেন। তার নেতৃত্বে ৭ কোটি বাঙ্গালী ঝাপিয়ে পরে পাক হানাদার বাহিনির বিপক্ষে, ছিনিয়ে আনে বিজয় মহা বিজিয়ে দেশ । তিনি ওই সময় খেটেছেন ৯ মাস জেল। তবুও বাঙ্গালী মাথা নত না করে গর্জে উঠে মুজিবকে মুক্ত করে তার সাথে হয় দেশ মুক্ত,হয় স্বাধীন, বিজয়ের মালা গলায় পরে শেখ মুজিব ও তার সাথে ৭ কোটি মানুষের বিজয় হয়।
৩.এখন রয়েছেন ১৭ কোটি মানুষের মানবতার মা শেখ হাসিনা তিনি আপোষহীনভাবে বাংলাদেশের সকল দূর্ণীতি,অপরাধ,জবাদিহিতায় আনতে সক্ষম হচ্ছেন, সকল বিভাগে ডিজিটাল কম্পিউটাররাইজড, সল্প মূল্য মোবাইল, সিম, ৪ জি নেটওয়ার্কে হাতের মুঠোয় সকল খবর,সমূদ্র বিজয়,ব্যাংক নিয়ে গেছেন তৃনমূল পর্যায়ে,চিকিৎসা সেবা হয়েছে উন্নত,গরীব ও দুঃখী মানুষের হৃদয় জুরে তিনি আজ,তিনি রাষ্ট্র পরিচালনায় হয়েছেন সফল প্রধানমন্ত্রী,তিনি মাতৃভাষাকে করেছেন আন্তর্জাতিক, তিনি খাদ্য ঘাটতি মেটাতে নিয়েছিলেন নানা পদক্ষেপ সফল।
৪.আজ শত বর্ষ মুজিব দিবসে শ্রদ্ধাভরে স্বরন করি জাতির জনক শেখ মুজিবকে তার সাথে প্রান ভরে স্বরন করছি মানবতার মা সফল রাষ্ট নায়ক শেখ হাসিনাকে।
শুভেচ্ছা জ্ঞাপন ও লেখকঃ শেখ এ কে আজাদ,সাংবাদিক আহবায়ক,সাভার প্রেস মিডিয়া কল্যান সমিতি।
]]>