বিষেশ প্রতিবেদন,শেখ এ কে আজাদঃ ছয় হাজারের অধিক গানের লেখক স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, বিখ্যাত বিখ্যাত গান লিখেও অখ্যাত রয়ে গেছেন। তবু লিখে চলছেন অবিরাম। তার লেখা একটি গান গেয়েছেন বাংলাদেশের স্বনামধন্য শিল্পী মুজিব পরদেশী। এরপর আরো গান গেয়েছেন বাংলাদেশ ও পশ্চিম বঙ্গের বিভিন্ন বাউল শিল্পীগন। তার লেখা বিখ্যাত গান কাফনে তো পকেট নাই, আয় মানুষ থাকিরে থাকি মানুষের তরে, কোড নম্বরটি জাইনা লও, তালা মাইরাছেরে মাওলায় তালা মাইরাছে, বন্ধু আমার শ্যাম কালাচাঁন, আমার তো মরন হবে, দুনিয়াটাই পাগলা গারদ, কেউবা সাধু কেউবা নারদসহ অনেক গান।
স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীর লেখা গান নিয়ে প্রথম ভিসিডি এ্যালবাম বেড়িয়েছে ২০০৮ইং সালে।
এ্যালবামের নাম “” কাফনে তো পকেট নাই “” শিল্পী হলো স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীর আপন ছোট ভাই, মাতাল কবি রাজ্জাক দেওয়ানের শিষ্য, বৈতাল কালাম দেওয়ান , দ্বিতীয় ও তৃতীয় এ্যালবাম বেরোয় ২০১২ইং সালে, দ্বিতীয় এ্যালবামের নাম, “” বন্ধু আমার শ্যাম কালাচান “” বাউল শিল্পী সোনালী সরকার। তৃতীয় এ্যালবামের নাম “”” বন্ধুর প্রেম দিওয়ানা “”” এই এ্যালবামের শিল্পী ও স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীর আপন ছোট ভাই দেওয়ান কালাম শাহ্ (বৈতাল কালাম দেওয়ান) । এ্যালবাম তিনটি প্রযোজনা করেছেন “” স্বপন মিডিয়া ভিশন “””।
এরপর আর কোনো এ্যালবাম বের না হলেও, গীতিকার স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীর লেখা গান বিভিন্ন শিল্পীগন মঞ্চে ও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গাচ্ছেন।
এবং তা শিল্পীদের নিজস্ব ফেসবুকে ও ইউটিউব চ্যানলে আপলোড করছেন। পশ্চিম বঙ্গের শিল্পীদের কেউ কেউ তার গান গেয়েছেন বলে তিনি জানান।
তিনি আরো জানান তার লেখা শত শত গান চুরি করে নিজের নামে গাইছেন, গাওয়াচ্ছেন, এমনকি বইয়ে ছাপিয়েন কিছু গান চোরেরা।
এই নিয়ে উল্টা তাহকেই মিথ্যা অপবাদ দিয়েছে গান চোরের দলেরা। তবু তিনি দমে যাননি।
অকুতোভয় নির্ভিক কলম সৈনিক তার কলম চালিয়ে যাচ্ছেন।
স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী মুলত বাউল গান লিখলেও,তিনি আধুনিক, ভাওয়াইয়া, পল্লীগীতি, লোক গীতি, ভাব সংগীত, মুর্শিদী, কাওয়ালী, ভঁজন কীর্ত্তনসহ রাধা কৃষ্ণের প্রেমসহ প্রেম বিরহ বিচ্ছেদ গান ও হামদ্,নাত,গজলসহ কোরআন হাদিসের আলোকে অনেক গান লিখেছেন। লিখে চলেছেন অবিরাম, আমৃত্যু লিখে যেতে চান তিনি।
স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীকে তার গান সম্পর্কে জিগ্যাসা করা হলে, তিনি দুহাত তুলে করোজোর করে বলে উঠেন, জয় গুরু জয় গুরু জয় গুরু, দুর হউক সকল আঁধার, জয় হউক মনুষ্যত্ব মানবতার।
স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীর বাবার নাম- মরহুম আঃ বারেক, মাতার নাম – মরহুমা মেহের বানু। তিন ভাই এক বোনের মধ্যে তিনি মেঝো। বিবাহিত জীবনে তার রয়েছে এক স্ত্রী, এক ছেলে এক মেয়ে।
তার মা বাবা গুরুবাদী ও তরিকাপন্থি হওয়ার সুবাধে তাদের বাড়িতে মুর্শিদী ও বাউল গানের আসর বসতো, সে সুবাধে ছোট বেলা থেকেই বাউল ও আধ্যাত্মিক গানের প্রতি তার ঝোক হয়। আর সেই প্রভাব তার মাঝে প্রকাশ পেয়েছে তার গানের মাধ্যমে।
স্বপন শাহ্ শ্যালাপুরী হিন্দুদের কীর্তন, কবি গান শুনেছেন প্রচুর, তাছাড়া বাউল শিল্পী মালেক দেওয়ান, খালেক দেয়ান, শামছু দেওয়ান, তোরাব আলী দেওয়ান, মাতাল কবি রাজ্জাক দেওয়ান, বড় আবুল সরকার, গণি সরকার, পাগল বাচ্চু দেওয়ান, আলেয়া, সালেহা, আকলিমা, মায়া রাণী, মাখন দেওয়ান, খবির দেওয়ান, পরশ আলী দেওয়ান, ইসলাম সরকারসহ বিভিন্ন গুণী শিল্পীদের গান শোনা ও সানিধ্য পাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছে।
সব চেয়ে বেশি সানিধ্য পেয়েছেন যার তিনি হলেন মাতাল কবি রাজ্জাক দেওয়ান, কারণ স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীর আপন ছোট ভাই, মাতাল কবি রাজ্জাক দেওয়ানের শিষ্য বৈতাল কালাম দেওয়ান, সে সুবাধে মাতাল কবি রাজ্জাক দেওয়ান তাদের বাড়িতে আসতেন, এবং তিনিও মাতাল কবি রাজ্জাক দেওয়ানের বাড়িতে যেতেন। তাই স্বপন শাহ্ শ্যালাপুরীর অনেক গানে মাতাল কবি রাজ্জাক দেওয়ানের গানের প্রভাব রয়েছে, তাছাড়া মাতাল কবি রাজ্জাক দেওয়ানকে নিয়ে অর্ধশতাধিক গানও লিখেছেন বলেও জানান তিনি।
তিনি আরো জানান, কবিতা লেখার সুবাদে বাংলাদেশের অনেক গুণী মানি স্বনামধন্য ব্যক্তিদের সানিধ্য পাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছে, তম্মধ্যে, বিখ্যাত হাছন রাজার নাতি জাতীয় অধ্যাপক ডঃ দেওয়ান মুহম্মদ আজরফ, লোকগীতি গবেষক ডঃ আশরাফ সিদ্দিকী, কবি সামসুল ইসলাম, কবি আসাদ চৌধুরী, লেখক ও আমলা মঈনুদ্দিন কাজল, ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের ভিসি আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, প্রধান বিচার পতি আব্দুর রউফ, বিচার পতি হাবিবুর রহমান, বিচার পতি এম এ ওহাব, ডঃ ফেরদৌস কোরশী, কবি নাসিম আনোয়ার, কবি তানভির আলাদিন প্রমুখসহ অগনিত কবি সাহিত্যক ব্যক্তিবর্গের সানিধ্য পাওয়ার সৌভাগ্য হয়।
এবং তিনি বিভিন্ন সংগঠন থেকে প্রশংসা পত্র, সনদ পত্র মেডেল পেয়েছেন। এবং ২০১৭ সালে ভারতের কোলকাতার সাহিত্য সংগঠন, বিশ্ব বঙ্গ বাংলা সাহিত্য একাডেমি ও যুথিকা সাহিত্য পত্রিকা থেকে, “”কাব্য ভারতি”” উপাধিতে ভূষিত হয়েছেন, এবং প্রশংসা পত্র ও ক্রেষ্ট পেয়েছেন।
সেই সাথে কোলকাতার দর্পন পত্রিকাসহ বিভিন্ন সংকলনে তার লেখা ছাপা হয়েছে। তাছাড়া অনলাইনে বিভিন্ন সাহিত্য গ্রুপে প্রতিদিনই কোন না কোনো লেখা গান ঠাই করে নিচ্ছে। এবং সন্মাননা সনদ পাচ্ছেন বলে জানান তিনি।
তিনি আরো বলেন সাংবাদিকতা ও রাজনীতি করার সুবাধে, বাংলাদেশের বড় দুই দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের সানিধ্য ও এক টেবিলে খাওয়ার সুযোগ হয়েছে, তারা হলেন আওয়ামী লীগের শেখ হাসিনা, তোফায়েল আহমেদ, মতিয়া চৌধুরী, মেয়র হানিফ, খ,ম জাহাঙ্গীর, কামাল আহম্মদ মজুমদার, আলহাজ্ব মকবুল হোসেন, শামছুদ্দোহা খান মজলিশ, আশরাফ উদ্দিন খান ইমুসহ প্রমুখ নেতার, বি এন পির খালেদা জিয়া, সালাম তালুকদার, কে এম ওবায়দুর রহমান, ব্যারিষ্টার নাজমুল হুদা, মির্জা আব্বাস, আমান উল্লাহ আমানসহ প্রমুখ নেতৃবৃন্দের।
স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীর, আধ্যাত্মিকতা ও সুফীবাদের প্রতি ঝোঁক থাকায় তিনি বিভিন্ন ওলি আউলিয়ার মাজার, পীরের দরগা, দরবার, সাধু গুরু বৈষ্ণবের আখড়া, আশ্রম, মসজিদ, মন্দির, গীর্জা প্যাগোডাসহ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন উপসনালয়ে অবাধে যাতায়াত করেছেন।
তিনি লালন সাঁইজির দরগা, বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথের কুঠি বাড়ি, হযরত শাহজালাল, শাহ পরাণ, চুষাণী পীর, শেখ বোরহান উদ্দিন শাহ, শাহ আলী বোগদাদি, শরফুদ্দিন চিশতি , ফখরুদ্দিন চিশতি, পীর ইয়ামেনী, গোলাপ শাহ্, মাক্কু শাহ্, পীর জঙ্গি, ঘোড়াপীর, সাত রওজা, দরবেশ শাহ্, সোলেমান শাহ্ লেংটা বাবার মাজারসহ, বিভিন্ন মাজার দরবারে গিয়েছেন বলে জানান।
স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী আরো বলেন, আত্মশুদ্ধি ছাড়া মুক্তি নাই, প্রেম বিশ্বাস ভক্তি বিনে কোনো ইবাদত পূর্ণতা পায়না। তাই তার গানে প্রেম বিশ্বাস ভক্তি শব্দটি শত সহস্রবার স্থান পেয়েছে।
জয় গুরু বলা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি যা বলেছেন, তার সারমর্ম হলো, মুসলমানেরা সালাম দেন, হিন্দুরা আদাব নমস্কার দেন, খৃষ্টানেরা গড ব্লেস ইউ বলেন।
কিন্তু এখানে হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ খৃষ্টানের সম্বোধন পেলেন। কিন্তু একজন মানুষ আরেকজন মানুষকে কি বলে সম্বোধন করবে?
এক মানুষ আরেক মানুষকে দেখলে কি বলবে?
মানুষ মানুষের পরিচয় কি হবে,? বলেন, মানুষ হলে বলবে “”” জয় গুরু “”” আর জয় গুরু হবে মানুষের পরিচয় বহনকারী।
তিনি আরো বলেন সত্য সরল পথে গমন না করলে মানব জনম মুল্যহীন/অর্থহীন।
তাই তিনি তার গানে বলেছেন আয় মানুষ থাকিরে, থাকি মানুষের তরে, মানুষ হইলো সৃষ্টির সেরা জগত সংসারে, মিথ্যা ছাড়ো সত্য ধরো, মানুষ থাকার শপথ করো।
তিনি তার ষাট বছরের জীবনে সততার পরীক্ষায় বার বার উত্তীর্ণ হলেও, আর্থিক সচ্ছলতার মুখ দেখেনি কখনো। নুন আনতে পান্তা ফুরালেও, নীতি আদর্শ নৈতিকতার স্ফলন ঘটান নাই। রোগে শোকে ধুঁকে ধুঁকে মরলেও তিনি নীতি আদর্শ নৈতিকতায় অটল থাকার সংগ্রাম করে যাচ্ছেন অবিরাম।
তাই তিনি স্বদর্পে বলেন,যতো কষ্টে থাকি মর্ত্যে, শয়তানের সাথে যাবোনা স্বর্গে, নরক অনলে জ্বালাও তুমি,ওগো আমার জগত স্বামী।
স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী বলেন, দান করুণা চাইনা, চাইনা, সাহায্য নামীয় ভিক্ষা বা ঋণ, চাই সহযোগিতা, চাই পৃষ্ঠপোষকতা।
বড়ই স্পষ্টভাষী সাম্যবাদী ও মানবতাবাদী সরল মনের মানুষ তিনি, ভাংবেন তবু মচকাবেননা। তিনি নীতি আদর্শের মূর্ত প্রতীক এক মানুষ। তার সানিধ্যে না গেলে, তার সাথে কথা না বললে, তার সাথে না চললে বুঝার কোনো উপায় নাই। তিনি কতো বড় মাপের ও বড় ঊদার মনের মানুষ। দেখে তারে বেরসিক, গুরু গম্ভীর মানুষ মনে হলেও, তিনি বেশ রসিক, মজাদার মিশুক,সরল মনের মানবতাবাদী মানবিক মানুষ।
আমরা স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীর সততা নিষ্ঠা একাগ্রতা দৃঢ়তাকে স্যালুট।
সে সাথে স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীর তার উত্তর উত্তর সমৃদ্ধি ও উন্নতি কামনা,নেক হায়াত কামনা করছি।
আল্লাহ সহায় হোন তার উপর, আমীন।।
মোঃরফিকুল ইসলাম জিলু,শেখ এ কে আজাদ, সাভার থেকেঃ
কুষ্টিয়ায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ভাংচুরের প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ ও গণমিছিল করেছে সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠন।
সোমবার (৭ই ডিসেম্বর) বিকেলে সাভার উপজেলা চত্বর থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি বের হয়ে ঢাকা আরিচা মহাসড়ক এর বিভিন্ন রাস্তা পদক্ষিন করে সিটি সেন্টারের সামনে শেষ হয়। ঢাকা আরিচা মহাসড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়।
বিক্ষোভ মিছিলে এসে যোগদান করেন বাংলাদেশ সরকারের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান।
বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নির্মাণে বিরোধী জঙ্গিবাদ মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগের এ বিক্ষোভ সমাবেশে যোগ দিয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান বলেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ভাংচুর এবং ধৃষ্টতাপূর্ণ আচরণ কারীদের মোকাবেলায় সাভারের নেতাকর্মীরাই যথেষ্ট।
সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম রাজিব বলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য নিয়ে যারা বিরুপ মন্তব্য করবে তাদেরকেও ছাড়া দেয়া হবে না।যে কোন মূল্যে দেশ থেকে জঙ্গিবাদ,মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িকতার বন্ধ করতে হবে।
এসময় সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মিসেস হাসিনা দৌল্লা,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ধামসোনা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফখরুল আলম সমর,সাংগঠনিক সম্পাদক লিয়াকত হোসেন,ঢাকা জেলা উওর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক সায়েম মোল্লাসহ আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
অর্থ ছাড়া এই শহরে
এ জীবন অর্থহীন হয়ে পড়েছে!
তবুও ছোটাছুটি খবরের সন্ধানে
তবুও ছোটাছুটি বিজ্ঞাপনের জন্যে
তবুও ছোটাছুটি রুটি-রুজির সন্ধানে!
খবরের কাগজে
ইচ্ছে করেনা অার লিখতে
কোথাও ভালো খবর নেই বলে!
অাজ এই করোনা কালে
বানের পানিতে স্বপ্ন ভাসে!
ক্ষুধার্ত শিশুরা কাঁদে
এই শহরের বাসা-বাড়িতে
কর্মহীন মানুষ শহর ছেড়ে গ্রামে ফিরছে!
সেখানেও একমুঠু ভাতের জন্যে
ওরা অধীর অাগ্রহে অপেক্ষা করছে!
অাজও ধর্ষিত শিশুর ডাক চিৎকারে
অামাদের ঘুম ভাংছে
অাজও কাঙালের ধন চুরি করে
টাকার পাহাড় গড়ছে!
ইচ্ছে করেনা অার এসব খবর লিখতে
জীবন সংগ্রামে অাজ তুমুল যুদ্ধ চলছে!!
?
— মাহাবুব মন্ডল
৭১’এ পিতা মুজিব বলেছিলেন
ঘরে ঘরে দূর্গ গড়ে তুলুন
বলেছিলেন প্রতিটি পাড়ায়
প্রতিটি মহল্লায়
সংগ্রাম পরিষদ গড়ে তুলুন।
হে বাঙালি
অাজ অামি বলছি
মুক্তিযোদ্ধাদের উত্তরসূরীদের নেতৃত্বে
অাবার ঘরে ঘরে দূর্গ গড়ে তুলুন
প্রতিটি পাড়ায় প্রতিটি মহল্লায়
সংগ্রাম পরিষদ গড়ে তুলুন
বাঁশের লাঠি তৈরী করুন
লুটেরাদের বিরুদ্ধে
যুদ্ধ ঘোষণা করুন।
স্বাধীন বাংলার মানচিত্রকে
হায়েনার থাবা থেকে রক্ষা করুন
অধিকার বঞ্চিতদের
মৌলিক অধিকার
রক্ষা করুন।
মুক্তিযুদ্ধের উত্তরসূরি
— মাহাবুব মন্ডল
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সমীপে বলছি,
অামি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠকের
উত্তরসূরি বলছি-
প্রায় দুই যুগ অাগে স্নাতক পাস করেছি
একটি সরকারি চাকুরী অামার ভাগ্যে জুটেনি!
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী,
৯০’এর গণ-অান্দোলনে গণতন্ত্র-পুণরুদ্ধারে
অামি ঐ রাজপথে মিছিলে
কাংঙ্খিত গণতন্ত্র ফিরিয়ে অানতে
রক্ত দিয়েছি ;
পরবর্তী সময় বেকারত্বের ঘানি
টানতে টানতে অবশেষে অামি
খবরের কাগজের রিপোর্টার হয়ে
জীবিকা নির্বাহ করছি!
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী,
অামার পুর্বপুরুষরা
মুক্তিযোদ্ধাদের সংগঠিত করেছে
বাংলার স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করেছে
দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য
যুদ্ধ করেছে
মায়ের ভাষায় কথা বলার জন্য
যুদ্ধ করেছে
নতুন একটি কবিতার জন্য
যুদ্ধ করেছে
বাংলার মানচিত্র ছিনিয়ে অানতে
যুদ্ধ করেছে
শোষন মুক্ত দেশ গড়ার প্রত্যয়ে
যুদ্ধ করেছে
ঐ লাল-সবুজের পতাকার জন্য
যুদ্ধ করেছে
অতঃপর কাংঙ্খিত স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছে!
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী,
অামি বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচরের
উত্তরসূরি বলছি
স্বাধীনতার ৪৭ বছর পরেও
এই বাংলার বুঁকে অামি
মৌলিক অধিকার খুঁজি
দু-বেলা দু-মুঠো ভাতের জন্যে
জীবন সংগ্রামে যুদ্ধ করি!
অামি ভাষা সংগ্রামী ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠকের উত্তরসূরি বলছি
অামি অাজ অাপনার নিকট
দু-বেলা দু-মুঠো ভাতের অধিকার চাইছি;
অামি অাজ অাপনার নিকট
অামার পরিবারের সু-চিকিৎসার
সুযোগ চাইছি
অামি অাজ অাপনার নিকট অামার সন্তানদের সু-শিক্ষার সুযোগ চাইছি
অামি অাজ অাপনার নিকট স্বাধীন বাংলার মানচিত্রে একটু মাথা গুজার ঠাঁই চাইছি!
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী,
যদি অামার এতটুকুন অধিকার না পাই
তবে অাপনার নিকট অাজ অামি
শুধু… এক…পেয়ালা….বিষ….চাই….!!
??
মাহাবুব মন্ডল
খুঁজে বেরাই অাজ মানবতা
উচুঁ অাসনে বসে অাছেন
মানবতা বিরোধীরা
ধুঁকে ধুঁকে মরছে
জনদরদীরা!
হায়রে জীবন ধারা
সমাজের ঘুনে
ধরেছে মনে
খেয়ে ফেলেছে মায়া মমতা!
দেশ প্রেমিকদের দুঃখে কাঁদে
অামার সোনার বাংলা!!
নিজস্ব প্রতিবেদক:
দেশে প্রচলিত আইন অনুযায়ী ১৮ বছরের সবাই একটি জাতীয় পরিচয়পত্র পাই। এই পরিচয়পত্রে আমাদের অভিন্ন পরিচয় উল্লেখ থাকে; জাতীয়তাঃ বাংলাদেশি। এখানে রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক বিষয়ে কোনো তথ্যের উল্লেখ থাকে না।
একইভাবে যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে অভিন্ন প্রক্রিয়ায় ভর্তির পর আমরা যে পরিচয়পত্র পাই সেখানেও নাম, বিভাগ, রেজিঃ নম্বরের মতো তথ্যগুলোই দেওয়া থাকে। কে-কোন দল করে এসব বিষয়ে কোনো তথ্য থাকে না। বিশ্ববিদ্যালয়ে একাডেমিক পড়াশোনার বাইরে নিজের ভালোলাগার মতো অনেক কিছু করার সুযোগ থাকে।
ক্যাম্পাসে কাজ করার জন্য সামাজিক, সাংস্কৃতিক, গণমাধ্যম, প্রগতিশীল রাজনৈতিক সংগঠনসহ অনেক কিছুর সাথেই নিজেকে যুক্ত করার অবারিত সুযোগ রয়েছে। তাই ক্যাম্পাসে ভর্তির পর থেকে আমাদের পরিচয়ের প্রশ্ন উঠলে আমরা এই ক্যাম্পাসের ছাত্র এটাই সবার মনে রাখা উচিত; এরপর যার যার সাংগঠনিক পরিচয়।
প্রোগ্রাম দেখি, সাস্ট ডিবেটিং সোসাইটির ডিবেট উপভোগ করি, রিম, নোঙরের কনসার্টে যাই। এ সকল আয়োজনের পুরোটাই আমাদের জন্য। এখানে কোনো ধর্ম, বর্ণ আর আদর্শের ভেদাভেদ নাই। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, মুখ্য পরিচয় বাদ দিয়ে গৌণ পরিচয়টা বেশি প্রচার করা হয়। আর ব্যক্তিটি যদি রাজনৈতিক সংগঠনের হয় তাহলে তো কথাই নেই। অবশ্য অন্য সংগঠনের নাম সেভাবে সামনে আসে না সচরাচর। আমি ব্যক্তিগতভাবে এই ধরনের প্রচার বিরোধী। ব্যক্তি পরিচয় আর রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা সম্পূর্ণ আলাদা বিষয়। একটার দ্বায়ভার অন্যটির ওপর চাপানো অনুচিত। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চশিক্ষিত সচেতন ভাইবোনদের কাছে আমার সবসময়ের প্রাণের দাবি, এই আলাদা বিষয়গুলোকে আপনারা আলাদা করেই মূল্যায়ন করবেন।
অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী মাহির চৌধুরীর বিরুদ্ধে প্রশাসনের মামলা সাস্টের ইতিহাসের অন্যতম নিকৃষ্ট ঘটনার একটি। মাহির সম্পর্কে যতটুকু জেনেছি, সে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল চিন্তাধারারই একজন। শিক্ষক, শিক্ষার্থী, প্রশাসন, রাজনীতি, সংস্কৃতি সব কিছু নিয়েই আমাদের ক্যাম্পাস। এখানে একটা অন্যটার সাংঘর্ষিক নয়; বরং পরিপূরক।
অনলাইনে ক্লাস বর্জন ইস্যুতে সক্রিয় থাকায় ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে প্রক্টরের প্রত্যক্ষ মদদে নিজ বিভাগের ছাত্রের ওপর এই মামলা এটাই স্বাক্ষ্য দেয় যে, কোনো শিক্ষার্থীই তার কাছে নিরাপদ নয়। তাই তাকে সরিয়ে প্রকৃত অভিভাবক সমতূল্য কাউকে প্রক্টরের দায়িত্বে বসানো উচিত, যিনি সন্তান ভেবে সবাইকে বুকে আগলে রাখবেন। দমন-পীড়ন নীতি কখনো একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ হতে পারে না। প্রশাসনের এই নীতি প্রগতিশীল, মুক্ত সংস্কৃতি, মুক্তচিন্তা বিকাশের পথে চরম অন্তরায়।
বিগত সময়ের আরও কিছু ঘটনায় প্রশাসনের এই নগ্ন চরিত্র সবার কাছে পরিস্কার হয়ে গেছে এখন। তাই ক্যাম্পাসের একজন সাবেক ছাত্র হিসেবে, প্রগতির পতাকাবাহী সংগঠনের একজন কর্মী হিসেবে তাদের এই নগ্নতার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং মাহিরের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার দ্রুত প্রত্যাহার দাবি করছি।
নিজের সংগঠন নিয়ে যেটুকু না বললেই নয়, আমি আত্মসমালোচনার পক্ষে। হাজারটা দোষ আমার। তবে যে কাউকে দেখে শেখার মানসিকতা আছে, ভুল স্বীকার করার সৎ সাহস আছে। আজ ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের যতটুকু সমালোচনা, এর সবচেয়ে বড় কারণ যদি সাবলীল ভাষায় বলি তা হচ্ছে, দুর্বল নেতৃত্ব।
আমাদের জেলা ইউনিটগুলোর নেতৃত্ব নির্বাচনের সিস্টেমে কিছু সমস্যা আছে। শুধুমাত্র এই একটা ভুলের কারণেই মৌলবাদী শক্তির হাতে আমাদের বিরুদ্ধে কথা বলার ইস্যু তুলে দেই আমরা। ছাত্রলীগের ব্যাপ্তি বিশাল; তাই তার দায়িত্বও বেশি। সবচেয়ে বড় সংগঠন হওয়ার কারণে এর কাজের পরিধিও বড়।
দুঃখজনক হলেও সত্য, ইতিহাস ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গ সংগঠন, সহযোগী সংগঠনে এখন পার্টটাইম রাজনীতি করা লোকের সংখ্যাধিক্য। এরা দলের সুদিন দেখে আসে। আবার দুর্দিন থেকে চুপচাপ সরে যায়। এদের আগমনী গান সকলের দৃষ্টিগোচর হলেও প্রস্থানটা হয় অতি সঙ্গোপনে।
এসেই তারা শর্টকাটে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করে। আর সমস্যার শুরুটা এখান থেকেই। সফলতার এমনকি ভালো কিছু করার কোনো শর্টকাট রাস্তা নেই। ধৈর্য্য এবং কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমেই এগুলো অর্জন করতে হয়। কারণ রাজনীতি পৃথিবীর সবচেয়ে ধীর গতির দীর্ঘ প্রক্রিয়া।
আওয়ামী লীগ সরকার তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায়। প্রথম মেয়াদ থেকে শুরু করে এই তৃতীয় মেয়াদ পর্যন্ত জ্যামিতিক হারে দলটির নেতাকর্মী, সমর্থক বেড়েই চলেছে। কে কার চেয়ে কত বড় আওয়ামী লীগার, এই প্রমাণ দিতেই ব্যস্ত সবাই। আদর্শ চর্চার নাম করে এমন অসুস্থ প্রতিযোগিতায় নেমে স্বজ্ঞানে-অজ্ঞানে দলের বারোটা বাজাচ্ছেন একেকজন। এই বিতর্কিত ব্যক্তিবর্গ কথায় কথায় দলীয় প্রধানের নাম বিক্রি করে। কারণ তাদের ব্যক্তিগত অর্জন শূণ্যের ঘরে। অতি ধূর্ত এই নব্য রাজনীতিবিদদের বাচনভঙ্গি, রুচিবোধ, নীতি-আদর্শ, সংগঠনে অবদান কোনোটাই একজন নিরপেক্ষ সাধারণ মানুষকে আওয়ামী লীগের প্রতি ইতিবাচক ধারণা জন্মাতে অনুপ্রাণিত করতে পারে না।
বিপরীতক্রমে তাদের অশালীন কর্মকাণ্ডের ফলে দলের প্রতি সাধারণ ভোটারদের নেতিবাচক মনোভাব তৈরি হয়। মতের অমিল হওয়ার কারণে এরা যখন খুশি, যাকে খুশি, যেভাবে খুশি শিবির ট্যাগ দিচ্ছে। ফলশ্রুতিতে প্রকৃত শিবির যারা, তারা আলোচনার বাইরে থেকে যাচ্ছে। এই যত্রতত্র ট্যাগ দেওয়ার ফলে সংগঠন এবং নেতাকর্মী সম্পর্কে জনমনে নেতিবাচক ধারণা তৈরি হচ্ছে। এতে দীর্ঘমেয়াদে দল ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
রাজনীতি করতে হলে ব্যক্তি ইমেজ থাকা জরুরি। নেতা হিসেবে কাউকে পছন্দ হলে ওই নেতার দল যাই হোক না কেন, মানুষ পছন্দের ব্যক্তির পেছনেই দাঁড়ায়। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে ছাত্ররাজনীতি থেকে শুরু করে মূল দল পর্যন্ত এটাই চলে। তাই পার্টটাইম ভাইদের প্রতি বিনীত অনুরোধ, আপনারা গরু মোটাতাজাকরণের মতো শর্টকাট সিস্টেম পরিহার করে নেতা-সুলভ চরিত্র গঠন করুন।
সকাল বেলা হঠাৎ করে হাচিঁ দিলাম যখন,
পাশে থেকে বউটা ভয়ে লাফিয়ে উঠলো তখন।
দুপুর বেলা হঠাৎ করে গায়ে এলো জ্বর,
বন্ধুরা সব চিৎকার করে বলল এখন সর।
মাথা ব্যাথা নিয়েই যখন চলে আসলাম বাড়ি,
বউটা দেখি বাচ্চা নিয়ে চলছে বাবার বাড়ি।
বললাম তারে কোথায় গো যাও কথা বলো’ না,
করোনা’তে ধরেছে তোমায় তাও কি বোঝ’ না।
সন্ধাবেলা গলা ব্যাথায় ভয় পেয়ে যায় আমি,
মনে হলো সত্যিই আমি করোনার আসামি।
ডাক্তার যখন রক্ত নিল পুলিশ আসলো তখন,
লাল ফিতা সব বেধে দিল বাড়ি লকডাউন।
দুরে গেল আশে পাশে আপন যারা ছিল,
করোনা ভাইরাস এখন আমায় মানুষ চেনালো।
বাড়িতে শুধু মা রয়েছে সবাই গেছে চলে,
মাঝে মাঝে কিছু মানুষ মোবাইলে কথা বলে।
মহাবিপদে পাশে শুধু পরে রইলো মা,
তাইতো বলি মা’গো তোমার নেইকো তুলনা।
আস্তে আস্তে জ্বর তো গেলই গেল সর্দি কাশি,
এখন আমি ভালোই আছি নেইতো কোন হাচিঁ।
হাসতে হাসতে বউটা এসে কামড় দিয়ে জীভ,
বলল আমায় দেখো তোমার রিপোর্ট নেগেটিভ।
শুধু শুধুই কষ্ট দিলাম ক্ষমা করো মোরে,
শত বিপদেও যাব না আমি কভু তোমায় ছেড়ে।
করোনা তুমি শিখিয়ে দিলে কে আপন কে পর,
মায়ের চাইতে নেই তো আপন বাকি সব পর।
#মা_গর্ভধারিনী_মা_আমার?
সংগ্রহীত-ফেসবুক
]]>আকাঁশটা আছে কিসের উপর-
ভাবতো মানুষ যদি!
কেউও চলতনা অসৎপথে,
কারোও হতোনা ভুল ক্রোটি?
আকাঁশ হলো ছাদ পৃথিবীর-
দুনিয়ার সকল কিছুর উপর!
কত সুন্দর করে তৈয়ারি করেছে খোদা,
পৃথিবী জন্য একটি মাত্র ঘর?
সেই ঘরে দিয়েছে দুনিয়ার সকল কিছু-
মানুষকে দেয়নি কোন অভাব!
যেনে শুনে কত মানুষ,
দুনিয়াতে করেছে মহা পাপ?
অসৎপথে লিপ্ত হয়ে-
মানুষ করে মন্দ কাজ!
সইতে না পেরে খোদা,
মানুষের প্রতি হয়েছে নারায?
মানুষ হলো জ্ঞানের ভাণ্ডার-
মানুষ বুঝো সব!
মানুষ এখন মুক্ত করুক,
এই পৃথিবীর গযব?
নিজেকে মানুষ বড় না ভেবে-
খোদার কাছে শিকার করুক ভুল!
সেদিন হবে খোদার দরবারে,
মানুষের দোয়া কবুল?
মানুষ হইছে অমানুষ এখন-
ঠিক নেই তাঁদের ইমান!
খোদার নজির দেখুক মানুষ,
পাপের নগদ প্রমাণ?
সমাপ্ত!!!
লেখক আমার মা জনাবা –
জান্নাতুল ফেরদৌস (মিনা)
তারিখ -১২/০৬/২০২০ইং।
চেনাজানা পথ
অচেনা জনপদ
অকৃতজ্ঞ, কৃতজ্ঞতা…
নিরব, নিঃসঙ্গতা…
এ বিরহে
দেখা না হোক
না হোক আলিঙ্গন
একদিন মনে হবে
একদিন হয়তো…দেখা হবে
অপেক্ষায় চোখ ভিজিয়ে নিয়ো
বলো দেখা হবে তো…..
ডাঃ মোঃআমাজাদুল হক
শিশুস্বাস্থ্য ও প্রজনন স্বাস্থ্যে উচ্চতর প্রশিক্ষণরত (বিএসএমএমইউ)
সারকারি কর্মকর্তা