করোনা শতভাগ সংক্রামন নিয়ন্ত্রনে লকডাউন আর কারফিউ তেমন কাজে আসবে না বলে মনে করছি।করোনায় লাশের মিছিল হলে সরকারের আর কি করনীয় হতে পারে ? লকডাউন হোক আর কারফিউ হোক যারা গরীব অসহায় তাদের খাদ্য, ভরণ পোষনের দ্বায়িত্ব সরকারের পাশাপাশি ভিত্তশালীরা কি নিবে ? করোনা লকডাউনে আমার নিজের অভিজ্ঞতা রয়েছে বাস্তব এবং সত্য। সংবাদকর্মীর পাশাপাশি সেচ্ছাসেবী সংগঠন করে এলাকায় নেতৃত্ব দিয়েছি।
খাবারের অভাবে অসহায় মানুষগুলো রাস্তায় নামলে সরকারের ক্ষতি হবে আর অসহায় মানুষগুলো পেটে আহার না গেলে খাওয়ার অভাবে মরে যেতে পারে,সহযোগিতার হাত সহজে কেউ উন্মোচ করে না।
লকডাউন বা কারফিউ দিয়ে আমাদের দেশের অর্থনৈতিক ক্ষতি করে লাভ হবে না। কারন বাংলাদেশ ছোট রাষ্ট্র এখানে রয়েছে ঘনবসতি মানুষের বসবাস ।
মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে আতঙ্ক হলে সকল মুসলিম মুমিনদেরকে নিয়ে আল্লাহ নৈকাট্য পেতে সামাজিক দূরত্ব মেনে নামাজের পর সিজদারত হয়ে করোনা থেকে মুক্তি চেয়ে দোয়া করতে হবে আমাদের। গনসচেতনতা বৃদ্ধিতে করোনাসহ বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তির সম্ভাবনা হবে বলে আশা করি।
]]>করোনায় আক্রান্তের বাড়ী লকডাউনে পরিবারগুলো দেখার দ্বায়িত্ব কার? করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় বলবো যার যার প্রতিষ্ঠান থেকে করোনা আক্রান্তে বা সন্দেহ সনাক্ত হওয়ার পর তাদের বাড়ী লকডাউন হওয়ায় করোনা রোগীসহ তার পরিবার এবং পুরো বাড়ি লকডাউনের আওতায় থাকে ওইসব লোকদের তাদের নিজ নিজ প্রাতিষ্ঠানিকভাবে খাওয়ার ব্যবস্থা করার অনুরোধ রইলো।
নতুবা কে খাবার দিবে তার জন্য ঠ্যালাঠিলিতে না খেয়ে মরা ছাড়া উপায় থাকবে না অসহায় করোনা আক্রান্ত রোগি ও তার পরিবারের। এসব না করলে হয়তো পেটের দায়ে সুযোগ পেলে করোনা আক্রান্ত রোগি বা তার পরিবারের লোকজন কাজে গেলে করোনা আক্রান্ত রোগী আরো ছড়িয়ে পরার আশঙ্কা রয়েছে।
আরো বলবো কোন প্রাতিষ্ঠানিক লোক যেমন শ্রমিক/ষ্টাফ /কর্মকর্তা ছাড়া করোনা আক্রান্তে বাড়ি লকডাউন হলে সেটি সরকারের প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধি অথবা বিত্তবান লোকরা দেখাশুনার দ্বায়দ্বায়িত্ব নেয়ার অনুরোধ রইলো।
করোনা রোগির স্বাস্থ্য বিধি খোঁজ খবরসহ খাদ্য নিশ্চিত করতে স্থানীয় স্বাস্থ্য বিভাগ যেন মনিটরিংয়ের দ্বায়িত্ব পালন করেন এমনটি আশা করছি। “পরামর্শ বার্তা”
শেখ এ কে আজাদ,সংবাদকর্মী
আহবায়কঃ সাভার প্রেস মিডিয়া কল্যান সমিতি।
সদস্য সচিবঃ সাভার রেডিওকলোনি সেচ্ছাসেবী সংগঠন।
বাংলাদেশের একমাত্র করোনা ভাইরাস মুক্ত বৃহৎ অঞ্চল নড়াইল জেলা ঘোষনা। সৃষ্টিজগতে শ্রেষ্ঠ এক মহামানুষ বীরপুরুষ মাশরাফির হাতে তার দায়িত্ব পৌঁছাতে বিভিন্ন যোগ উপযোগি কার্যক্ররি পদক্ষেপে করোনা নিয়ন্ত্র হয়ে গেলো। ক্রিকেট খেলার ভালবাসার নায়েক সাবেক অধিনায়ক তিনি এবং সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই গরীব দুঃখী অসহায় মানুষের পাশে সেবার ব্রত নিয়ে মানুষের পাশে রয়েছেন সবসময়।শুরু থেকে নড়াইল এক্সপ্রেসের মাধ্যমে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দ্বারা ভ্রাম্যমান টিম দিয়ে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করেন তিনি। ঘরে বাইরে তিনি নিজেকে করেছেন প্রস্ফুটিত।
পৃথিবীর সৃষ্টি কুলে সেরা মানুষ তিনি। বীরের মত লড়ে যাচ্ছে মাশরাফি বিন মুর্তজা।
সাভার প্রেস মিডিয়া কল্যান সমিতির পক্ষে
স্যালুট আপনাকে। আপনি এগিয়ে যান মহামতির ন্যায়। আপনি একজন জাগ্রত বিবেক। আপনার নেতৃত্বে নড়াউল জেলা এলাকা সকল মানুষ সুস্থতা থাক ও দুঃখী মানুষের মাঝে আপনি বেঁচে থাকেন চিরকাল চিরদিন।
সাংবাদিক শেখ এ কে আজাদ।
আহবায়কঃসাভার প্রেস মিডিয়া কল্যান সমিতি
সদস্য সচিবঃসাভার রেডিওকলোনি কল্যান সমিতি।
করোনা ভাইরাসের জন্য লক ডাউন করলেই কি শুধু মানুষের উপকার আসবে?
আমাদের এক আল্লাহ বাংলাদেশের মানুষের করোনায় এখনো আক্রান্ত করেনি,শুধু বিদেশ ফেরত মানুষগুলোর জন্য এদেশে আজ করোনার আতঙ্ক ছড়িয়ে পরছে। আল্লাহ পাক আমাদের জন্য তারই ইবাদতের জন্য দরজা খোলা রেখেছেন। তাই আমরা আল্লাহর নিকট আত্মসমর্পন করব এবং বেশী করে তারই ইবাদত করব।
সরকারের নিকট অনুরোধ,
আল্লাহ উপর পূর্ণ ঈমান রেখে ও সকল গুনাহ মাফ চেয়ে দেশবাসী সকল মুসলিম একই সময় নামাজ ও একই দিনে রোজা করার ঘোষনা আসলে আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সকল বালা,মছিবত থেকে হেফাজত করতে পারেন।
সৃষ্টিজগতে ইহকাল ও পরকালের মালিক এক আল্লাহ, তিনি এক ও অদ্বিতীয়।
তারই নিকট সকল মুসলিম জাতি করোনার ভাইরাসসহ অন্যান্য রোগ মক্তির কামনা চেয়ে দু-হাত তুলে আল্লাহর নিকট পানাহ চাইতে পারি।
শুধমাত্র যারা হোম কোয়ানটানে থাকবে তারা সকলে নিজ নিজ স্থানে থেকে সৃষ্টি কর্তার ইবাদত করবে। আল্লাহর নিকট ক্ষমা চেয়ে কান্নাকাটি করে মাফ চেয়ে করোনাসহ সকল রোগ থেকে পানাহ চাইবে।
কারণ করোনা রোগীর কথা শুনলে এখন আমরা তাদের সংস্পর্শ ত্যাগ করে দূরে থাকি,মানুষ দেখলেও সংস্পর্শ ত্যাগ করার চেষ্টা করি। এক আল্লাহর নিকট তওবা করে সকল গুনাহের জন্য মাফ চাইবো। করোনা মাফ করে আল্লাহ তায়ালা আমাদের যেন একত্র করে নিতে পারেন-আমিন।
শেখ এ কে আজাদ,সাংবাদিক।।।
]]>শেখ এ কে আজাদ, প্রতিবেদকঃ
করোনাভাইরাস এর সতর্কতার জন্য যদি দেশের স্কুল কলেজসহ সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হতে পারে, তবে গার্মেন্টস শিল্পে ছুটি নেই।
দোকান ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গার্মেন্টস বন্ধ রাখার আগে কিস্তি বন্ধ করা প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন অনেকে।দেশের বিভিন্ন স্থানে চলছে সমিতির কিস্তি পরিশোধের জন্য বাড়ি বাড়ি যাচ্ছে এসব সমাজসেবামুলক প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা। এ সব সমাজসেবা প্রতিষ্ঠান করোনা আতঙ্কে সমিতি সদস্যদের জন্য মহামারিতে এগিয়ে না এসে জোর করে তুলে নেয় কিস্তির টাকা।
এসব প্রতিষ্ঠান যেন মাঝে মাঝে সাধারন গরীব ও অসহায় মানুষের জন্য কাটা হয়ে দাড়ায়। তাই যারা কিস্তি নিয়েছে তাদের কিস্তির লাভের টাকা না নিয়ে করোনা আতঙ্ক যত দিন চলবে ততদিন কিস্তি নেয়া বন্ধের দাবী জানিয়েছেন সদস্যরা।
কেননা বর্তমানে বাংলাদেশের নিম্ন থেকে মধ্যবিত্ত পরিবারের ভিতরে প্রায় ৮৫ ভাগ মানুষ বিভিন্ন সমিতি, এনজিও, ব্যাংক থেকে ঋণ করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের কিস্তি চালিয়ে যেতে হচ্ছে! তাই যতই ঘোষণা আসুক তাদের কিস্তির টাকা যোগাড় করতে বাসার বাহিরে কাজে ছুটতেই হবে। তাই ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ও মানুষকে বাসায় বন্দি ঘোষণার আগে দেশের বিভিন্ন এনজিও ব্যাংকের কিস্তি বন্ধ করার প্রয়োজন। না হলে যত ঘোষণা আসুক ঋণ নেয়া সাধারণ মানুষেরা কিস্তির টাকা যোগাড় করার জন্য কাজে বেরুতে বাধ্য হবে এবং করনোয় আক্রান্ত হতে পারে অনেকে। কিস্তি বন্ধ না করলে নিরহ মানুষ গুলো করোনায় নয়, কিস্তির যন্ত্রনায় জ্বলে পুরে মরবে।
তাই দোকান ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ও সাধারণ মানুষের বাহিরে বেরুনোর নিষেধাজ্ঞা জারির আগে এই মুহুর্তে দেশের ঋণদানকারী এনজিও গুলোর কিস্তি বন্ধের জন্য সুদৃষ্টি কামনা করেছেন এ দেশের ঋণশোধে সংগ্রাম করে চলা ভুক্তভোগী সাধারণ মানুষেরা।
]]>লেখক,শেখ এ কে আজাদ
অতিরিক্ত মুনাফালোভী মৃত্যুর চিন্তা নেই। তারা হাজার বছর বেঁচে থাকবে কি? সাধারন মাুষের মতই তাদের জীবনের আয়ু হয়ে থাকে। দূর্যোগ মোকাবেলায় অংশ না নিয়ে তারা মুনাফা করছে এটি দন্ডনিয় অপরাধ।
করোনা বা কোন রোগ কি তারা ইচ্ছা কৃত ভাল হতে পারে। জীবন দশায় একসময় তারা নিজেরা আলাদা হয়ে মৃত্যু পথযাত্রী হয়। শেষ রক্ষা কোথায় হবে এদের। তাই এদেশের জনগন ও সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে মরিয়া হয়। এদের বিচার দেশের আইন অনুযায়ী নগন্যতম দিলে হবে না। এরা সাধারন মানুষ নিয়ে খেলা করে সরকারকেও বিপদে মুখে ফেলে বিব্রত করে। এদের কঠিন থেকে কঠিন শাস্তি দাবী এদেশের সাধারন মানুষের।
সংবাদ কর্মীরা সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে নানা সমস্যার সম্মূখীন হয়। একসময় চাঁদাবাজি উপাধীতে ভূসিত করে। আর সংবাদকর্মীরা এটি নিয়ে করে খুচাখোছি। তাই কারো তামাশা কেউ না দেখে সংবাদমাধ্যম সাথে সংবাদকর্মীরা জরিত এক শপথে কাজ করার অঙ্গীকার নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। দেশে বহু সংবাদকর্মী রয়েছে যা স্থানীয় প্রশাসনের বিজ্ঞপ্তি দিলেও সংবাদমাধ্যম ভালভাবে চলবে। ফলে সংবাদকর্মীরা ভাল থাকবে দেশে মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে হাজার হাজার ভাল কাজ করার মনমানসিকতা এগিয়ে থাকবে। তাই সংবাদমাধ্যমে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সংবাদকর্মীদের ও সংবাদমাধ্যম কে সহযোগিতা করতে পারে সরকারের বিভিন্ন দপ্তর, প্রশাসন।
]]>
লেখক ও সাংবাদিক শেখ এ কে আজাদঃ
দেশের বিভিন্ন মাদক সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজদের কাছে সাধারণ মানুষ যেমন জিম্মি! তেমনি বর্তমান স্ত্রীর নিকট বহু স্বামীরা জিম্মিদশায় রয়েছেন ।স্ত্রীগন যা করবে সবই যেন আজ আইনের উর্দ্ধে রক্ষিত। স্ত্রীগন স্বামীর নিকট রক্ষিত, কিন্তু তারা রক্ষিত থেকে মাথাচারা দিয়ে বহু স্ত্রী স্বামীকে নির্যাতনের স্বীকার করে পথে বা আইনের হাতে সোপর্দ হচ্ছে,যা লজ্জাজনক কল্যানকর নয়।
তারা আজ বর্তমান সময়ে আইনের দোহায় দিয়ে মানষিক দৈহিকভাবে স্বামীদের চালায় নির্যাতন। আবার সমাজের চোখে পুরুষদের করে হেনেস্থা। পান থেকে চুন খসে পড়লে তারা চারদিকে বদনাম নিয়ে বেড়ায় এসব অপরাধী মহিলা।ঘরের ভিতর থেকে তারা রাজনীতি করে করে স্বামী ঘার মুচকিয়ে খায় এবং কোৎসা রটায় সমাজের মানুষের নিকট,অপরাধী করে তুলে স্বামীদের । অপরাধী স্ত্রী ওই স্বামীকে কাপুরুষ বানিয়ে বদনাম রটাতেও পিছপা হয় না।
প্রশাসনের নিকট সকল বিচার ব্যবস্থা থাকা এবং সমাজ থেকে বিচার প্রথা উঠে যাওয়া আজ এ দশা হচ্ছে বলে মনে করছেন অনেকে। দুঃখ আর ভারাক্রান্ত পুরুষ শাষিত সমাজ, শোষন ও বঞ্চনার স্বীকার হচ্ছে সমাজের প্রায় প্রতিটি স্বামী।
আবার এসব স্ত্রীগন স্বামীকে আজ অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করলে পুরুষ শাষিত,শোষিত স্ত্রীগন হয় নির্যাতিত। ফলে স্ত্রী অতি চালাকি করে নিজেই স্বামীর নিকট নির্যাতনের স্বীকার হয়ে আইনের আশ্রয় নেয় এসব স্ত্রীগন।
আজ শোষিত স্ত্রীরা তারা শোষন, শাসন, নির্যাতন করে স্বামীকে যেন মরা মৃত্যুর কূপে ফেলে দেওয়ারমত ঘটনা ঘটায় অহরহ।
তাই ধর্ম অনুসরন করে না চলায় দেশের একটি আইন শুধু মহিলাদের জন্য করা হচ্ছে। এসব আইনে মহিলারা অপরাধী না হয়ে শুধু পুরুষ শাসিত সমাজের কাঁদে বহন করতে হচ্ছে। এ আইনে মহিলাদের এক পক্ষপাতিত্ব আর কত দিন চলবে?
স্বামী বা স্ত্রী কেউ নির্যাতন হলে সমাজের ন্যায় বিচারের জন্য আজ নেই কোন ব্যবস্থা, নেই কোন ক্ষমতা মাতাব্বরদের নিকট।
বিচার করলে অনেক সময় সমাজের মাতাব্বর নামের লোকরা হয় হেনেস্থা।
বাহিরে মাদকের স্বর্গরাজ্য পরিনত হলে আজ মহিলারা এর দায়ী অস্বীকার করতে পারবে না। তারা সঠিক পথে পথ চালিত না হয়ে স্বামীগন কোথায় থেকে রোজগার করে ভোরনপোষন করছে এর নেই জবাবদিহিতা।
একজন পুরুষ পরিবারে ভালোবাসা যখন হারিয়ে ফেলে তখন সমাজের মানুষ থেকে শুনতে হয় তার নানান কুটু কথা। এসব থেকে মুক্তি পেতে বা নিজেকে ভুলে থাকতে মাদকের কাছে আত্মসমর্পণ করে নিজের জীবনকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাচ্ছে।
সমাজে কোন পুরুষ স্ত্রীদের বিরুদ্ধে কখনো বিচারিক আদালতে বা সমাজে স্ত্রীর বিচারের জন্য অভিযোগ করে না। এসব স্বামীরা শুধুই মানষিক শোষন ও নির্যাতনের স্বীকার হচ্ছে প্রতিনিয়ত।
ফলে রাস্তায় বেড় হয়ে ঘটছে অঘটন বা দূর্ঘটনা।
শয়তান আজ রক্তে প্রবেশ করে ছুটছে না এসব পুরুষ নির্যাতনকারী স্ত্রীদের নিকট থেকে।
ধর্ম অনুসরণ না করে পৃথিবীতে মাটির উপর থাকা কনক্রিট বিল্ডিং দেখে এসব লোভী স্ত্রীদের লোভটা যেন দিন দিন বেড়েই চলছে।
ধর্ম অনুযায়ী পথ অনুসরন করতে চলতে বললে তারা আজ বাগীনির রুপ ধারন করছে।
এসব স্ত্রীগনের জন্য যারা ভালোবাসা দিয়েছেন তারা কর্মক্ষেত্রে অর্থউপার্জন করে মহারাজ্য পরিনত করে অধিক টাকা আয় করে আজ ভোগ বিলাসাতায় পরিনত করছেন।
*তাই সমাজে এসব স্ত্রীগনদের গোয়েন্দা নজরদারীর মাধ্যমে আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তি দাবী করছেন ভুক্তভোগীরা স্বামীগন। বহুস্ত্রীগন ঘরের ভিতর মাথাচারা দিয়ে অপরাধ করে যাচ্ছে। তারা শুধু স্বামীকে মানষিক নির্যাতনের স্বীকার করে না, করে চলছে দৈহিক ও ঘরে মূল্যবান জিনিস ভাংচুর থেকে শুরু করে নানান কিছু। পুরুষরা আজ আইনের কারনে নির্যাতন ভোগ যেন নিত্যনৈমিত্যিক। শুধু আইন দিয়ে সঠিক ভালোবাসা অর্জন করা যায় না। একমাত্র গোয়েন্দা নজদারীর মাধ্যমে আজ পুরুষরা বেঁচে থাকার অধিকার হয়ে যাচ্ছে।
মোহরানাঃ দেশের প্রচলিত আইনের তোয়াক্কা করে মোহরানা বিয়ের সময়কাল মুরুব্বীরা তিয়াজপাতা মনে করে যার খুশি ইচ্চেমত করে নিচ্ছে। আর কাজীরাও তাই লিখে বিপথগামী করে চলছে এসব দম্পতিদের। কাজীরা পরবর্তী পরিশোদের জন্য কাগজ কলম নিয়ে বাকী থাকা মোহরনা পরিশোধ লিখতে তাদের নিকট আসে না। ফলে জীবনকালীন সময়ে ওই মোহরনা কাগজে বাকী থেকে যায়। এটি অপরাধ বলে মনে করছি আমি। স্ত্রীগনের নিকট অনেক স্বামী আজ নির্যাতিতা,হুমকি,আইন আদালত করে মোহরনা আদায়,সন্তানের জন্য টাকা আদায়মত ঘটনা ঘটায় এসব স্ত্রীগন। যখন একজন স্ত্রী স্বামী পরিত্যাগ করে বা ছাড়া ছাড়ি হয়ে যায় এটির দায় কেন স্বামীর কাঁদে পড়বে এটি বোধগম্য নয়। যিনি ওই সন্তানকে গ্রহন করবে তারই একমাত্র দ্নায়িত্ব আর্থিক ও ভবিষ্যতের জন্য ভরন পোষন করা। স্বামী -স্ত্রীর
ঘরে সঠিক ভালবাসা না থাকার ফলে শান্তি চলে গেছে বহুদূর।
এসব আইন শুধু মহিলাদের জন্য না হয়ে পুরুষদের জন্য করা উচিত। নতুবা এসব আইন সংশোধন করে ঘরে বাহিরে থাকা স্বামীদের রক্ষা করা সরকারের দ্বায়িত্ব।
তাহলে একসময় সর্বোচ্চ আইন করে এসব ভুক্তভোগি স্বামীদের জন্য স্ত্রীগন বিশ্বাস হারিয়ে ফেলবে।
ফলে মনের রাগে ক্ষোভে মহিলারাই বেশী নির্যাতন হবে। সঠিক বিচার না পেলে পুরুষ একটির পর একটি মেয়ের জীবন নিয়ে খেলে জীবন নস্ট করতে কার্পন্যবোধ করবে না বলেও মনে করি।
লেখক ও প্রতিবেদক,শেখ এ কে আজাদঃ
সাভারে মশার উপদ্রবে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে এলাকার মানুষের। মশার ভয়াবহ আকারে দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে মশার বিস্তার ঘটে চলছে। দিন রাতে সব সময় মশার কামড়ে যেন নাজেহাল সাভার পৌর ও উপজেলার এলাকাবাসী।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, দিনের বেলায় স্কুল কলেজ অফিস থেকে শুরু করে বাসা বাড়িতে বিশাক্ত মশার কয়েল জ্বালিয়ে রাখতে হচ্ছে তাদের। বিকেল ঘনিয়ে সন্ধ্যা হলে মশার উপদ্রব বৃদ্ধি পাচ্ছে আরো কয়েক গুন বেশী। কিন্তু মশা নিধনে জন্য প্রতিবছর বাজেট থাকলেও পৌর কর্তৃপক্ষ মশা নিধনে তেমন কোন কার্যকর উদ্যোগ গ্রহন নেই।
সাভার পৌর এলাকার মানুষের অভিযোগ করে আরো বলেন, এখন যেন কোন ঋতু মানে না ছোট বড় বিভিন্ন মশা। সাভারে বিভিন্ন জায়গায় পরিত্যাক্ত ময়লা আবর্জনার স্তুপ পরে থাকলে সরানোর উদ্যোগ কমই পরিলক্ষিত হয়। এসব ময়লা আবর্জনা পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার অভাবে মশার উপদ্রব ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে মানুষের দৈনন্দিন কাজে ব্যাঘাত ঘটছে তার ফলে অনেকে বিশাক্ত মশার কামরে শরীর ব্যাথা, জ্বর-এলার্জিসহ বিভিন্ন রোগে ভোগে। কয়েল, স্প্রে বা মশারি টাঙ্গিয়েও মশার উৎপাত থেকে রেহাই পাওয়া যাচ্ছে না মানুষ,মশার উৎপাত বেশী হওয়ায় টাঙ্গানো মশারীর ভিতর গিয়ে রক্ত চুশে খায় মশা। বিশেষ করে সন্ধ্যার পর বেলা উঠার আগ পর্যন্ত মশার আক্রমন থেকে শেষ রক্ষা হচ্ছে না। কেউ স্বাধীন ভাবে কাজ ও শিক্ষার্থীরা লিখাপড়া করতে পারছে না।
সাভার উপজেলায় শিল্প নগরী হওয়ায় কলকারখানার দূষিত পানি, বর্জ্য, বিভিন্ন স্থানের জমে থাকা ড্রেনে নোংরা পানি এবং যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা ফেলায় এ অঞ্চলটি মশার প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে। পৌর এলাকার বিভিন্ন স্থানে বসানো ডাষ্টবিন ও আবর্জনা ফেলার স্থান নিয়মিত পরিস্কার না করার ফলে মশার বিস্তার ক্রমশ বাড়ছে মন্তব্য বিশেজ্ঞদের। আর এতে মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুকিতে রয়েছে শিশুরা। তাদের ঠান্ডা জ্বর লেগে থাকে প্রায় সময়।
শিক্ষার্থীদের অভিভাবগন উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, সারাদিন মশার উপদ্রব থাকলেও সন্ধ্যার পর পরই যেন মশার রাজত্ব চলে কোথায় থেকে মশা এসে রুম ভরে যায় কামরিয়ে রক্ত চুষে খায় তাদের। ফলে সন্ধ্যায় থেকে মশার কয়েল জ্বালিয়ে বা স্প্রে ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদের পড়তে বসতে হয়,ফলে ঠান্ডায় হাচি কাশির মত যন্ত্রনা ভোগ করতে হয় তাদেরও। উপান্তর না পেয়ে মশার উৎপাতে নাজেহাল হয়ে মশারি টাঙ্গিয়ে লেখাপড়া করতে হচ্ছে।
সাভার বিভিন্ন হাসপাতাল ও ক্লিনিকে মশার কামড়ে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে, এদের মধ্যে শিশুদের সংখ্যাই বেশী।
সাভার পৌরসভাধীন তালবাগের বাসিন্দা উন্নয়ন কর্মী আতিকুর রহমান জানান, মশা নিধনে পৌর কর্তৃপক্ষের কার্যকর কোন পদক্ষেপ নেই। মশা মারার বাজেট থাকলেও মশা নিধনে পৌর এলাকার কোথাও স্প্রে করতে দেখা যায় না।
কীটপতঙ্গের মাঝে মশা ও মাছি বাহিত রোগের সংখ্যাই বেশি, মশা সাধারনত ডোবা জলাশয়, উন্মুক্ত ড্রেইন, জমেথাকা পানি, পরিত্যাক্ত গাড়ীর ট্রায়ার, ডাবের খোসা এসব জায়গার জমে থাকা পানিতে বংশবিস্তার করে থাকে। মশাবাহিত রোগের মধ্য ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গী রোগসহ নানাবিধ ইনফেকশাস রোগ হয়
,বাড়ীর চারপাশ পরিষ্কার, পরিচ্ছন্ন রাখা,ডোবা জলাশয় সহ সব জায়গায় মশক নিধন স্প্রে নিয়মিত ভাবে প্রয়োগ করলে এই রোগের প্রকোপ কমে যাবে। ঘরের মেঝে মশারী, লম্বাজামা, বিবিধ জেল শরীরে মাখালে মশা সহজে কামড়াতে পারে না, মশার প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস করে, এবং নির্মূল করে মশার হাত থেকে আমরা রেহাই পেতে পারি, মশাবাহিত রোগবালাই থেকে মুক্তি পেতে পারি বলে জানিয়েছেন,বিএসএমএমইউ উচ্চতর প্রশিক্ষণরত শিশু স্বাস্থ্য ও প্রজনন স্বাস্থ্যের এবং সাবেক সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃপঃ কর্মকর্তা ডাঃ মোহাম্মদ আমজাদুল হক।
মশা বাহিত রোগ প্রতিরোধ সম্পর্কে করণীয় সম্পর্কে সত্যেরসংবাদ.কম এ সাভার উপজেলা স্বাস্থ কমপ্লেক্সের ইউএইচএফপিও এর কর্মকর্তা ডাঃমোঃ সায়েমূল হুদা বিশেষ এক সাক্ষাতকারে প্রতিবেদক শেখ এ কে আজাদের নিকট বলেন, মশা বাহিত ম্যালেরিয়া,ডেঙ্গু,চিকনগুনিয়া রোগসহ অনন্য রোগ হতে পারে আমাদের তবে বর্তমানে সাভারে এসব রোগের প্রাদূর্ভাব নেই। সাধারনত ছোট-বড় মানুষদের মশার কামরে এলার্জি হতে পারে এর সাথে শরীর ব্যাথা হলে জ্বর হওয়ার সম্ভবনা থাকে তবে ভয় পাওয়ার কারন নেই । এসব রোগ দেখা দিলে সাভার উপজেলা স্বাস্থ কমপ্লেক্সে সঠিক রোগ নির্ণয়সহ, চিকিৎসার ব্যবস্থা রয়েছে। রোগ প্রতিরোধ করণী সম্পর্কে আরো তিনি আরো বলেন নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান আঙ্গিনা সঠিকভাবে নিয়মিত পরিস্কার – পরিচ্ছন্ন রাখলে এর প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে।
]]>তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্শন করছি যে, আপনারা নিয়মিত বা অনিয়মিতভাবে শুধু অবৈধ গ্যাস লাইন কেটে যাচ্ছেন সাভার ও আশুলিয়া এলাকায় । গ্যাস সংযোগ প্রদানের আড়ালে যারা জরিত ও যারা চুলায় ব্যবহার করছে তারা ‘সম-অপরাধী’ হচ্ছে বলে দাবী , তাদের শাস্তির আওতায় কেন আনা হচ্ছে না এটি সচেতন বৈধ গ্যাস সংযোগকারীরা জানতে ইচ্ছুক।
সংবাদ কর্মীরা শুধু ১০০০ বা ততোধিক পরিবারের গ্যাস লাইন সংযোগ বিচ্ছিন্ন করছে এমন সংবাদ লিখে যাচ্ছে, প্রচার-প্রচারনা হচ্ছে বা সমাজের চোখে পরছে। তার কোন প্রতিকার বা শাস্তি হিসেবে জেল-জরিমানা নেই। এসব অপরাধীরা ধরা ছোয়ার বাহিরে কেন ?
যারা আজ এ অবৈধ গ্যাস সংযোগ নিয়ে দিনের পর দিন গ্যাস জ্বালিয়ে যায় তাদের জেল ও অর্থদন্ডে দন্ডিত হচ্ছে না কেন? যেখানে দিনভর উচ্ছেদের সময়কাল হাকিম ও নিরাপত্তার জন্য পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
আবার অবৈধ সংযোগের নামে মামলা হলেও তার কোন অভিযান হয় না। হাজার গ্যাস লাইন সংযোগ হলেও আটক বা গ্রেফতার নেই। তাই যারা অবৈধভাবে সংযোগ দেন বা নেন তারা আইনকে শ্রদ্ধা দেখানো ভুলে যাবার পথে। দূর্ণীতি দমন ও সরকারকে ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করছেন সাভার উপজেলার সচেতন গ্যাস সংযোগকারীরা।
সমাজের সচেতন মহলের দাবী সাথে সাথে জেল-জরিমানার আওতায় না আসলে এ অভিযান একসময় হাস্যরসে পরিনতি হবে বলে মনে করছেন তারা।
আহবায়ক,শেখ এ কে আজাদ (সাংবাদিক)
সাভার প্রেস মিডিয়া কল্যান সমিতি।
সত্যের সংবাদ.কম ২০১৯ সাল থেকে অত্যন্ত আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে যুগোপযোগী সময়ের মধ্যে সংবাদ শিরোনাম,সংবাদ আপডেট করে সরবরাহ করা হবে। এটিতে পূর্ববর্তী-পরবর্তী সংবাদের সার সংক্ষেপ ও বিস্তারিত সংরক্ষণাগার এবং নির্দিষ্ট সংবাদগুলো মুদ্রণের সুবিধাও সরবরাহ করে থাকবে।
বর্তমান সময়ে এ অনলাইন নিউজ পোর্টাল থেকে খুব সহজে অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ এবং বিশ্বজুড়ে সর্বশেষ-জনপ্রিয় সংবাদ,বিজ্ঞপ্তি প্রচার এবং শীর্ষস্থানীয় শিরোনামগুলি সহজেই খুঁজে পাওয়া যাবে।
বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল এবং নিউজ এজেন্সী। জাতীয়,স্বদেশ সংবাদ,ধর্মীয় জীবনযাত্রা, প্রতিবেদন সংবাদ, রাজনীতি, অর্থনীতি, সংস্কৃতি, শিক্ষা, তথ্য প্রযুক্তি, স্বাস্থ্য, খেলাধুলা, বিনোদন,নারী ও শিশু,শিক্ষা, সম্পাদকী/উপসম্পাদকীয় কলাম এবং বৈশিষ্ট্য সহ আপডেট করা হবে।
দেশের ঐতিহ্যবাহী সংবাদপত্রের সমস্ত উপাদানগুলির সাথে সমৃদ্ধ সংবাদ ভিত্তিক । একদল তরুণ সাংবাদিক অনলাইন নিউজ পোর্টালে কাজ করবেন।
‘হৃদয়ে ন্যায়ের কথা বলে’ শ্লোগানে সত্যের সংবাদ.কম অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও নিউজ এজেন্সী বিশ্বজুড়ে বাংলা ভাষা-ভাষীর লোকদের সাথে একটি সেতু বন্ধন ও নতুন মাত্রা তৈরি করতে বদ্ধ পরিকর।
কর্তৃপক্ষ–
ই-মেইলঃ sattersangbad.bd@gmail.com
www.sattersangbad.com