শেখ এ কে আজাদ,নিজস্ব প্রতিবেদক,সাভার থেকে:
সাভারের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা সেবায় সম্পূর্ণ নতুন ভাবে যুক্ত ইকো কার্ডিওগ্রাফি কক্ষের উদ্বোধন করা হয়েছে।
বুধবার (১৪) জুন সকালে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এটি উদ্বোধন করেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম রাজীব। বিশেষ অতিথি হিসেবে এসময় তার সাথে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
আগামী ১৯ জুন’২৩ ইং জাতীয় ভিটামিন “এ” প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ সায়েমুল হুদা’র সভাপতিত্বে অ্যাডভোকেসী ও পরিকল্পনা সভার আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি উপজেলা পরিষদের সম্মানিত চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম রাজীব ইকো কার্ডিওগ্রাফি কক্ষের শুভ উদ্বোধন শেষে রোগীদের সেবায় পরীক্ষা নিরীক্ষার জন্য নতুন নতুন ডিজিটাল মেশিন সংযোজন হওয়ার বিষয় অবগত হয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন। এসময় তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেই সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রোগীদের সেবায় আধুনিকায়ন সম্ভব হয়েছে। স্বাস্থ্য সেবায় সরকার যথেষ্ট পরিমান বরাদ্দ দেয়ায় রোগীরা ফ্রিতে সব ধরনের ঔষধ সামগ্রী পাচ্ছে, অল্প টাকায় পরীক্ষা নিরীক্ষা করাতে পারছে।
ডাঃ সায়েমুল হুদা বলেন, ইকো কার্ডিয়াক মেশিন, ডিজিটাল এক্সরেসহ অধিকাংশ স্বাস্থ্য পরীক্ষার ব্যবস্থা সহ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার নিয়মিত চিকিৎসা সেবা দেয়ার সুব্যবস্থা করছে সরকার এখন সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে।
]]>বাড়ির আশেপাশে জন্মানো কচু শাকের উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না৷ পাশাপাশি এই শাক মানবদেহের অনেক জটিল রোগের নিরাময় ও প্রতিরোধ করে থাকে। সুস্থতা নিশ্চিত করার জন্য কচু শাক কিভাবে মানবদেহে কাজ করে, তা নিয়েই আজ ভিডিওটি প্রচার করা হচ্ছে। যাদের বেশি এনার্জি রয়েছে কচুশাক এড়িয়ে চলাই ভাল
কচু শাকের ৯টি উপকারিতা রয়েছে।
শুধু উওকারিতার টিপস তুলে ধরছি মাত্র..
১. হাড় ও দাঁত গঠন করে ২. রক্তশূন্যতা কমায় ৩. ভিটামিনের যোগান দেয় ৪. ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে ৫. ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় ৬. প্রদাহ ও জ্বালাপোড়া কমায় ৭. কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময় করে ৮. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে ৯. এক কথায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
কচু শাকের উপকারিতাঃ
১. হাড় ও দাঁত গঠন করেঃ
কচু শাকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে, এটি হাড় ও দাঁত গঠনে সাহায্য করে৷ ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, ম্যাঙ্গানিজ, এবং ম্যাগনেসিয়ামে ভরপুর কচু শাক দাঁত ও হাড় ভালো রাখার পাশাপাশি ক্ষয়রোগও প্রতিরোধ করে। তাই হাড়ের ক্ষয়রোগে ভোগা রোগীদের ডায়েটে নিয়মিত কচু শাক রাখা উচিত।
২. রক্তশূন্যতা কমায়ঃ
কচু শাক আয়রনের একটি উৎকৃষ্ট উৎস। আয়রন দেহে রক্তের পরিমাণ বাড়ায়। তাই কচু শাক রক্তশূন্যতায় ভোগা রোগীদের জন্য অবশ্য গ্রহণীয় একটি খাবার। নিয়মিত কচু শাক খেলে রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণও বেড়ে যায়।কারণ এতে বিদ্যমান আয়রন ও ফোলেট রক্তের পরিমাণ বাড়ায় এবং অক্সিজেন সরবরাহ নিশ্চিত করে। আবার শাকের ভিটামিন কে রক্তপাত প্রতিরোধ করে বলে রক্তের ঘাটতি দেখা দেয় না।
৩. ভিটামিনের যোগান দেয়ঃ
কচু শাক দেহে প্রয়োজনীয় ভিটামিনের অভাব পূরণ করে৷ সেই সাথে ভিটামিনের অভাবজনিত রোগ আগাম প্রতিরোধ করে। যেমন এর ভিটামিন এ চোখের যাবতীয় রোগ, যেমন রাতকানা, ছানি পড়া প্রতিরোধ করে। সেই সাথে দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়। আবার এই শাকের ভিটামিন সি দেহে আয়রনের শোষণ সহজ করে, ক্ষত দ্রুত সারাতে ভূমিকা রাখে, এবং ত্বকে বয়সের ছাপ কমায়। কচু শাকে বিদ্যমান ভিটামিনস ও মিনারেলস গর্ভবতী মা, বাড়ন্ত শিশুর দৈহিক গঠনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে। এই শাকের ভিটামিন বি মুখ ও ত্বকের রোগ প্রতিরোধ করে।
৪. ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণ করেঃ
কচু শাকে শর্করা আছে, সেই সাথে চিনিও আছে সামান্য পরিমাণে। কিন্তু এই শাক রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখে। তাই ডায়বেটিক রোগীদের ডায়েটে নিয়মিত কচু শাক রাখা উচিত। এতে ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে। আবার যাদের এখনো ডায়বেটিস হয়নি তারা যদি নিয়মিত কচু শাক খায় তাহলে তাদের দেরিতে ডায়বেটিস হয়।
৫. ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়ঃ
কচু শাকের পুষ্টি উপাদানগুলো ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়তে সক্ষম। এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস ও ভিটামিনস ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিয়মিত কচু শাক খায় তাদের শরীরে কোলন ক্যান্সার, ব্রেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি যারা কচু শাক খায় না তাদের চাইতে অনেক কম থাকে।
৬. প্রদাহ ও জ্বালাপোড়া কমায়ঃ
কচু শাকের অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান যেকোন ধরণের প্রদাহ ও জ্বালাপোড়া কমায়। বুক জ্বালা, পেট জ্বালা, অ্যাসিডিটি ইত্যাদি সারাতে কচু শাক চমৎকার ভূমিকা পালন করে। রক্তের ইনফ্লেমেশনও সারে এই শাক খেলে। এছাড়াও শরীরের কোন অঙ্গের প্রদাহ সারতে পারে কচু শাকের টোটকায়।
৭. কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময় করে:
কচু শাক একটি আঁশসমৃদ্ধ খাবার। এই শাক কোষ্ঠকাঠিন্য সারায়। সেই সাথে হজমশক্তিও বাড়ায়। ফলে বদহজম বা পেট ফাঁপা হয় না। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা প্রবল থাকলে মেডিসিনের বদলে টানা কয়েকদিন কচু শাক খাওয়া উচিত। এতে খরচও বাঁচবে আবার ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার হাত থেকেও বাঁচা যাবে। আবার এই শাকের ডাঁটায় প্রচুর জল আছে। জলের অভাবে শরীরে রুক্ষতা, পেট ও অন্ত্রের সমস্যা দেখা দিলে কচুর ডাঁটা রান্না করে খেতে হবে। এতে শরীরে জলের অভাব পূরণ হবে আর পেটের গন্ডগোল সেরে যাবে।
৮. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখেঃ
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য কচু শাকের জুড়ি নেই। এতে আছে ফ্ল্যাভোনয়েডস, স্যাপোনিনস, টেনিনস নামক উপাদান। এই উপাদানগুলো হুট করে রক্তচাপ বাড়তে বা কমতে দেয় না। আর রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকলে হৃদরোগের ঝুঁকিও থাকে না। আবার এই শাক রক্ত থেকে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণও কমিয়ে দেয়। ফলে রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকে।
৯. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ
কচু শাকে আছে বিভিন্ন ধরণের ভিটামিন, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, পটাশিয়ামের মত বহু উপকারী উপাদান। এগুলো দেহে প্রবেশ করলে দেহ সুস্থ সবল থাকে, পুষ্টির অভাবও কমে যায়। তাই কচু শাক বাড়ন্ত শিশু, গর্ভবতী ও প্রসূতি মা, এবং বয়স্কদের জন্য খুবই উপকারী। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, প্রতি ১০০ গ্রাম কচু শাকে যতটুকু ক্যালরি পাওয়া যায় তা দৈনন্দিন ক্যালরির চাহিদা অনেকটাই মিটিয়ে দেয়। ফলে বাড়তি ক্যালরির তেমন দরকার পড়ে না। আর ওজনও বাড়ে না। কচু শাক রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়িয়ে দেয়। তাই ডাক্তাররা হিমোগ্লোবিনের ঘাটতির জন্য কচু শাক খাওয়া প্রেসক্রাইব করে থাকেন।
সতর্কতাঃ
কচু ও কচু শাকে বিদ্যমান অক্সালেটের কারণে হাত চুলকায়, গলা ফুলে যায়। ধোয়া ও রান্নার সময় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
আগে থেকে অ্যালার্জির সমস্যা থাকলে কচু বা কচু শাক এড়িয়ে চলা উচিত। কারণ অক্সালেট অ্যালার্জির সমস্যা তীব্র করে তোলে।
শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ
হাইকোর্টের নির্শেশ হলে স্বাস্থ্য বিভাগ নড়েচড়ে বসেছে। তারই ধারাবাহিকতায় সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের চলমান অভিযানে আজ ৩ টি হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার সিলগালা করেছে। রবিবার (২৯) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত কয়েকটি হাসপাতাল পরিদর্শনকালে নানা অনিয়ম অনুমোদহীন তিনটি হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার সিলগালা করা হয়।
সিলগালা হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো হলো,সাভার পৌর এলাকায় গেন্ডা অবস্থিত দেশ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, উলাইল বাজার এলাকায় যমুনা হাসপাতাল এন্ড ফিজিও থেরাপী স্পীচ সেন্টার এবং তেঁতুলঝোড়া জয়নাবাড়ী হেমায়েতপুর মহল্লায় কেয়ার ডায়াগনস্টিক এন্ড কলসাল্টেশন সেন্টার। এসময় আরো দুটি হাসপাতালকে সতর্ক করা হয়।
এ অভিযানের নেতৃত্ব দেন সাভার উপজেলা স্বাস্থ কমপ্লেক্সের এনেস্থিসিয়া বিভাগের ডাক্তার নাজমুল হুদা মিঠু। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন,ডাঃ নাঈমুর রহমান,ডাঃআশরাফুল আলম ও সিনেটারী বিভাগের কর্মকর্তা মোজাম্মেল হোসেনসহ সাভার মডেল থানার পুলিশ।
ডাক্তার নাজমুল হুদা মিঠু বলেন,চলমান অভিযানের অংশ হিসেবে কয়েকটি হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার পরিদর্শন করা হলে এর মধ্য ৩ টি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে সিলগালা করা হয়েছে। দুটি হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারকে সতর্ক করা হয়েছে।তিনি আরো বলেন এ অভিযান অব্যাহতভাবে চলমান থাকবে।
]]>সাভারে অক্সফোর্ড আস্ট্রাজেনেকা (কোভিশিল্ড) ২য় ডোজ প্রদান ৯ আগষ্ট থেকে শুরু
প্রিয় সাভার বাসী,
আসসালামু আলাইকুম। আপনাদের সদয় অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে, ৯ আগষ্ট সোমবার থেকে সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে Oxford-AstraZeneca (কোভিশিল্ড) ২য় ডোজ প্রদান শুরু করা হবে।
যারা ইতোপূর্বে ১ম ডোজ টিকা গ্রহণ করেছেন,মেসেজ পাওয়া সাপেক্ষে শুধুমাত্র তাঁদেরকেই ২য় ডোজ গ্রহণ করার জন্য বিনীত অনুরোধ করছি।
সবাই স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলুন
মাস্ক পরিধান করুন
টিকা নিন,সুস্থ থাকুন।
সায়েমুল হুদা
ইউএইচ এন্ড এফপিও
সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
সাভারে উপজেলায় বিভিন্ন এলাকা ভিত্তিক জরুরি ভাবে ক্ষুদ্র বিনিয়োগের মাধ্যমে উদ্যোগতা প্রয়োজন। ঝুঁকিহীনভাবে ব্যবসায় আপনাকে নিয়ে যাবে সাফল্যর শীর্ষে।
সরাসরি সিলেটের শীর্ষ স্থানীয় চা পাতার মধ্য গ্রীন লেভেল টির সকল প্যাকেট ও টি ব্যাগ,বিটি২ পাইকারি মূল্যে সরাসরি সেলস ডিস্ট্রিবিউট করা হচ্ছে এখন সাভারে। আপনার এলাকায় কাজ করতে আগ্রহী ব্যক্তিরা যোগাযোগ করুনঃ (MCATC), সাভার,ঢাকা।০১৬৭৩০৮৬৮১৪।
সত্যের সংবাদ.কম: ঢাকার সাভার,আশুলিয়া ও ধামরাইয়ে করোনা ভাইরাসের গণটিকা কার্যক্রম শুরু হয়েছে। সকালে সাভার উপজেলার ১২ টি ইউনিয়ন ও সাভার পৌরসভার৩ টি ওয়ার্ডের বিভিন্ন স্কুলে এ গণটিকার উদ্বোধন করেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা। আশুলিয়া স্কুল ক্যাম্পাসে উদ্বোধন করেন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান সাহাব উদ্দিন মাতাববর,সাভার ইউনিয়নের চাপাইণ হাই স্কুল ক্যাম্পাসে উদ্বোধন করেন স্থানীয় চেয়ারম্যান সোহেল রানা,বনগাওয়ে উদ্বোধন করেন,চেয়াম্যান সাইফুল ইসলাম ও ভাকুর্তার মুশুরীখোলা এলাকায় টিকা নেওয়া অসুস্থ রোগীদের বিনামুল্যে খাবারের ব্যবস্থা করেন সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক লিয়াকত হোসেন।
এদিকে ধামরাইয়ে আজ সকাল থেকে অনুরুপ ভাবে গণটিকাদান কর্মসূচী শুরু হয়েছে । শনিবার সকালে ধামরাই পৌর সভায় গণটিকাদান কর্মসূচীর ভার্চুয়াল উদ্ধোধন করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য মুক্তিযোদ্ধা বেনজীর আহমদ। এসময় উপস্থিত ছিলেন পৌর মেয়র গোলাম কবির মোল্লা । উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকী,ধামরাই উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অফিসার ডাাঃ নূর রিফফাত আরা ও ধামরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আতিকুর রহমান সহ আরো অনেকেই ।
ধামরাইয়ের ১৬ টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় শনিবার সকাল ৯ টা থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে গনটিকাদান কর্মসূচী । করোনা প্রতিরোধে প্রতিটি ইউনিয়নে তিনটি করে বোথের মাধ্যমে এই গণটিকা দেওয়া হচেছ । এ ছাড়ার ইপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্্েরর কর্মসূচী রয়েছে অব্যাহত। সূত্রঃ-সাভার প্রতিনিধি।
ঢাকা জেলা সির্ভিল সার্জন ডাঃ আবুল হোসেন মোঃ মাইনুল আহসান জানান,অনুরুপ ভাবে ঢাকা জেলার অন্যান্য উপজেলা ও থানায় এ কার্য্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়েছে।
]]>শেখ এ কে আজাদ,রফিকুল ইসলাম জিলু, সাভার থেকেঃ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মকর্তা সায়েমুল হুদা ২৫ বছর থেকে তার উর্দ্ধে সকলকে করোনা ভাইরাস সংক্রামক থেকে রক্ষা পেতে মাস্কের পাশাপাশি করোনার ভ্যাক্সিন নেয়ার আহবান করেছেন।
সাভারের ইউনিয়নগুলোর ১,২,৩ নং ওয়ার্ডের জন্য করোনার ভ্যাক্সিন বরাদ্দ হয়েছে দিনপ্রতি ২০০ ডোজ। পুরাতন ১টি ওয়ার্ডে(বর্তমানের ৩ টি ওয়ার্ড প্রতিটিতে ২০০ করে) মোট ৬০০ জন ইউনিয়ন পর্যায়ে ভ্যাক্সিনেশনের আওতায় আসবে। এভাবে ৩ দিনে পুরোনো ১ ওয়ার্ডে ১৮০০ জন পাবেন করোনার টিকা। এছাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আগের মত করে টিকাদান তো চলবেই। সাভারের ১২টি টিকাকেন্দ্রে থাকবে ৩৬টি বুথ।
সাভারে উপজেলায় বিভিন্ন এলাকা ভিত্তিক জরুরি ভাবে ক্ষুদ্র বিনিয়োগের মাধ্যমে উদ্যোগতা প্রয়োজন। ঝুঁকিহীনভাবে ব্যবসায় আপনাকে নিয়ে যাবে সাফল্যর শীর্ষে।
সরাসরি সিলেটের শীর্ষ স্থানীয় চা পাতার মধ্য গ্রীন লেভেল টির সকল প্যাকেট ও টি ব্যাগ,বিটি২ পাইকারি মূল্যে সরাসরি সেলস ডিস্ট্রিবিউট করা হচ্ছে এখন সাভারে। আপনার এলাকায় কাজ করতে আগ্রহী ব্যক্তিরা যোগাযোগ করুনঃ (MCATC), সাভার,ঢাকা।০১৬৭৩০৮৬৮১৪।
০৭ আগস্ট, শনিবার সাভারের ১২ টি ইউনিয়নে এক যোগে চলবে ভ্যাক্সিনেশন। সাভারের ইউনিয়নগুলো হল, শিমুলিয়া, ধামসোনা, পাথালিয়া, ইয়ারপুর, আশুলিয়া, বিরুলিয়া, সাভার, তেঁতুলঝোড়া, বনগাঁও, আমিনবাজার, কাউন্দিয়া, ভাকুর্তা। সাভারের ইউনিয়নগুলোতে বরাদ্দের ব্যাপারে জানতে চাইলে ডাঃ সায়েমুল হুদা বলেন প্রত্যেক পুরাতন ওয়ার্ডের জন্য ৬০০ করে ৩ দিনে ১৮০০। এটাই বরাদ্দ। এর বেশি দেয়া যাবেনা। এটা ফিক্সড করা। এর পরের ধাপগুলোও এভাবেই আগাবে। আমাদের রুটিন সকল কার্যক্রম বজায় রেখেই এই অতিরিক্ত কাজ করতে হবে।
সাভারের মত এমন জনবহুল উপজেলায় টিকাদান নিয়ে বিশৃংখলা ও হট্টগোলের সৃষ্টির আশংকা রয়েছে। সাভারে আয়তনে সবচেয়ে ছোট ইউনিয়ন হল বিরুলিয়া ইউনিয়ন। ১০ দশমিক ২০ বর্গকিমি আয়তনের এই ইউনিয়নে ভোটার সংখ্যা ২৬ হাজারের ওপরে। সেহিসেবে ৩ ধাপে এই ইউনিয়নের মাত্র ১৮০০ জন পাবেন ইউনিয়ন পর্যায়ের ভ্যাক্সিন। বাকিদের পূর্বের ন্যায় সাভার উপজেলা থেকেই নিতে হবে ভ্যাক্সিন। জনসংখ্যার দিক দিয়ে সবচেয়ে ছোট ইউনিয়ন হল কাউন্দিয়া ইউনিয়ন। সেখানেও ভোটার সংখ্যা ১৫ হাজারের বেশি। ছোট ইউনিয়ন গুলোতেই যদি বরাদ্দের তুলনায় এত বিশাল সংখ্যার ভোটার থাকে তাহলে বড় ইউনিয়নগুলোর অবস্থা তো আরও খারাপ।
সাভারের সবচেয়ে জনবহুল ইউনিয়ন ধামসোনা ইউনিয়ন, যেখানে ভোটার সংখ্যা ১ লাখ ৭১ হাজারের বেশি। এমন ইউনিয়নগুলোতেও ভ্যাক্সিনের জন্য রয়েছে একই বরাদ্দ।
টিকাকেন্দ্রে বাড়তি চাপ
বাড়তি চাপ সম্পর্কে তিনি বলেন, ১৮ বছরের উর্দ্ধে যাদের ভোটার আইডি কার্ড আছে রেজিস্ট্রেশন সাপেক্ষে কেবল তারাই পাবেন টিকা। এর বাইরে টিকাকেন্দ্রে ভিড় করে তো লাভ নেই। আর আমি উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে বারবারই আবেদন করেছি ইউনিয়ন পর্যায়ে ভ্যাক্সিন এর পরিমাণ বাড়ানোর জন্য। তবুও সারাদেশের ন্যায়ই আমরা বরাদ্দ পেয়েছি। আর এটা তো ভ্যাক্সিনেশন কার্যক্রমের জন্য ক্যাম্পেইন বলা যায়। কারণ উপজেলায় আমাদের মূল টিকাদান তো চলবেই। তাই ইউনিয়ন পর্যায়ে বরাদ্দ কম ভেবে আতংকিত হবার কিছু নেই।
টিকাকেন্দ্রের নিরাপত্তা সম্পর্কে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ সায়েমুল হুদা বলেন, স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, বিভিন্ন জনপ্রতিনিধি ও স্বেচ্ছাসেবীদের সঙ্গে আলোচনা করে টিকাকেন্দ্রের স্থান ঠিক করা হয়েছে। জনপ্রতিনিধিরা মাঠ পর্যায়ে কাজ করবেন। তাই আশা করছি বিশৃংখলা হবেনা। এছাড়া আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাথেও কেন্দ্রগুলোতে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যোগাযোগ করেছি।
জনবলের অভাব
এতগুলো ইউনিয়নে একত্রে ভ্যাক্সিনেশন করতে অভাব হতে পারে জনবলের। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দেয়া তথ্য মতে ১২ টি ইউনিয়নের ৩৬ টি টিকাকেন্দ্রে ৩ টি করে বুথ থাকবে। অর্থাৎ বুথগুলোতে টিকা দেয়া এবং সার্বিক কার্যক্রম দেখভাল করতে গিয়ে হিমশিম খেতে হবে দায়িত্বপ্রাপ্তদের। এ ব্যাপারে কি ব্যবস্থা নেয়া হবে জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ সায়েমুল হূদা বলেন, গণস্বাস্থ্য হাসপাতাল, মা ও শিশু কেন্দ্র হাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ইমার্জেন্সি টিম একসাথে ক্যাম্পেইনে কাজ করবে। প্রতিটি কেন্দ্রে আমাদের ইমারজেন্সি টিম থাকবে। বেসরকারি হাসপাতালগুলোও এম্বুলেন্স সহায়তা দিবে।
সাভার পৌর এলাকায় সকল ওয়ার্ডে চলবে টিকা কার্যক্রম। কেন্দ্রগুলোতে ভোটার আইডিকার্ড সংগ্রহ করছে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রতিনিধি টিমরা।শনিবার থেকে চলবে করোনার ভ্যাক্সিন কার্যক্রম।
উল্লেখ্য প্রতি ইউনিয়নে ৯টি করে ওয়ার্ড থাকায় সাভারের ১২ টি ইউনিয়নে বর্তমানে ওয়ার্ডের সংখ্যা ১০৮ টি। তবে পূর্বের ন্যায় ৩ টি করে ওয়ার্ড ধরে মোট ৩৬ টি ওয়ার্ডের হিসেবে ৩৬ টি বুথে টিকা দেয়া হবে। এখানে পূর্বের ১ টি ওয়ার্ড মানে বর্তমানের ৩ টি ওয়ার্ড। আগামী ৭ আগস্ট ইউনিয়ন পর্যায়ে টিকাদানের বিশাল কর্মযজ্ঞকে কেন্দ্র করে পরিকল্পনা ও প্রস্তুতিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সংশ্লিষ্ট সকলে।
]]>শেখ এ কে আজাদ ও মোঃ রফিকুল ইসলাম জিল্লু সাভার থেকেঃ
সাভারে জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন এর উদ্বোধন করা হয়েছে। শিশুদের খাওয়ানো হলো ভিটামিন-এ ক্যাপসুল।
সাভারে ভিটমিন ‘এ’ প্লাস ৬ মাস থেকে ৫ বছরের শিশুদের ৫ জুন থেকে ১৯ জুন পর্যন্ত এই এই ক্যাপসুল খায়ানো হবে।
শনিবার (৫ জুন) সকাল ১১টায় সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এই ক্যাম্পেইন উদ্বোধন করেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান (এমপি)।এসময় উপস্থিত ছিলেন, সাভার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম, সাভার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম রাজীব, সাভার মডেল থানার পরিদর্শক কাজী মাইনুল ইসলাম সাভার প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি সাংবাদিক জাভেদ মোস্তফা সহ আরও অনেকে।
এসময় শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ান মাননীয় ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান , উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম রাজীব এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মাজহারুল ইসলাম। পরে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে আগত শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়।
সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ সায়েমুল হুদা বলেন, আজ জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন-২০২১ এর আমরা আশা করছি যে, সাভার উপজেলায় কোনো শিশু বাদ পড়বে না। আমরা বাড়ি বাড়ি গিয়েও খোঁজ নিয়ে ৬ মাস বয়স থেকে ৫৯ মাস পর্যন্ত সকল শিশুদেরকে এই ভিটামিন খাওয়াবো ইনশাআল্লাহ।
এসময় উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সায়েমুল হুদা আরও জানান, আমরা ১ লাখ ৮৪ হাজার শিশুকে এই ক্যাপসুল খাওয়াবো।এবার ছয় থেকে ১১ মাস বয়সি ২৪ হাজার ৬৭৫ জন শিশুকে নীল ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষমাত্রা ধরা হয়েছে। যার সরবরাহ রয়েছে ২৪ হাজার ৮২৭ টি ক্যাপসুল। আর ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সি ১ লাখ ৬০ হাজার ২২৭ জন শিশুদের লাল ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। যার সরবরাহ রয়েছে ১ লাখ ৬০ হাজার ৫৫০ টি ক্যাপসুল।
]]>মোহাম্মদ আলী,মানিকগন্ঞ্জের হরিরামপুর থেকেঃ মানিকগন্ঞ্জের হরিরামপুরে বিভিন্ন স্থানে জাতীয় হিন্দু মহাজোট কর্তৃক মহামারী কোভিড দ্বিতীয় ধাপ মোকাবেলায় জন সাধারনের মাঝে বিনামূল্যে মাস্ক, সাবান বিতরন করেন।শক্রবার হরিরামপুর কান্ঠাবাজার এলাকায় সকাল থেকে দুপর পর্যন্ত প্রায় ১০০০ হাজার মাস্ক ও সাবান বিতরণ করেন সংগঠনটির কর্তৃপক্ষ।
মাস্ক ও সাবান বিতরনে এ সময় উপস্থিত ছিলেন হরিরামপুর জাতীয় হিন্দু মহাজোটের সভাপতি উত্তম কুমার দেবনাথ,সরকারি বিচারপতি নূরুল ইসলাম ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক রতন কুমার দাস,চালা ইউপির হিন্দু মহাজোটের আহ্বায়ক অধীর মন্ডল।আরো উপস্থিত ছিলেন হরিরামপুর উপজেলা শাখার জাতীয় হিন্দু যুব মহাজোটের সাধারন সম্পাদক রাজীব কুমার দেবনাথ,উপজেলা জাতীয় হিন্দু ছাত্র মহাজোটের সভাপতি সুশান্ত বিশ্বাস সিধু, উপজেলা হিন্দু ছাত্র মহাজোটের সহ-সভাপতি অপু রায়, বলড়া ইউপি হিন্দু মহাজোটের আদি চৌধুরী (পাখি),উপজেলা সেচ্ছাসেবকলীগের আহ্বায়ক এমাদাদুল হক বাদল ভূইয়া,কান্ঠাপাড়া সেবাশ্রামের সাধারন সম্পাদক,দৈনিক এশিয়া বানীর মানিকগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি মোহাম্মদ আলীসহ উপজেলা জাতীয় হিন্দু মহাজোট, যুব মহাজোট, ছাত্র মহাজোটের নেত্রীবৃন্দ্র অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
]]>নিজস্ব প্রতিবেদক,শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকে: করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্ত সাভার উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ও তেতুঁলঝোড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ফখরুল আলম সমর। বর্তমানে তিনি সাভারের হেমায়েতপুরের রাজ মঞ্জুরি নিজ বাসভবনে আইসোলেশনে নিবির পর্যাবেক্ষনে আছেন। মঙ্গলবার(১৬ এপ্রিল) বিকেলে সাহেদ এ তথ্য জানান।
জুবায়েরের ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেন,চেয়ারম্যান সমর করোনা আক্রান্ত। তরুণ এই নেতার জন্য সবার কাছে দোয়া চাই। চিকিৎসকের পরামর্শে তিনি বাসায় আছেন এবং সুস্থ আছেন। মানসিকভাবেও বেশ শক্ত তিনি, নিজের এবং পরিবারের জন্য সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন। বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় সমবেদনা জানিয়ে তাকে ফোন না করার জন্য তার পরিবারের পক্ষ থেকে শুভাকাঙ্খীদের কাছে অনুরোধ করছি।
জানা যায়, করোনার লক্ষণ দেখা দিলে তিনি রবিবার (১১ এপ্রিল) সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নির্ধারিত বুথে সাভার সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসে গিয়ে নমুনা দেন। মঙ্গলবার (১৩ এপ্রিল) রিপোর্টে করোনা পজিটিভ হন।
করোনার শুরু থেকেই সংক্রমনের পূর্বেও ইউনিয়নের প্রত্যেক পাড়া-মহল্লা, গ্রাম, হাট-বাজার ও রাস্তায় ঘুরে ঘুরে সাধারন মানুষদের সচেতনতা বৃদ্ধিতে কাজ করা, অসহায় কর্মহীনদের বাসায় গিয়ে খাদ্য নিশ্চিত করা, করোনার সময় টেলিমেডিসিন ক্যাম্পের মাধ্যমে চিকিৎসা নিশ্চিত করা, করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত ব্যক্তিকে দাফনের ব্যবস্থা করা, সরকারি বিধি নিষেধ জনসাধারণকে মানাতে সঠিকভাবে তদারকি সহ জনবান্ধব অসংখ্য কাজে নিয়োজিত ছিলেন তিনি।
সঠিক পন্থা অবলম্বন করে সরকারি ত্রাণ ও উপহার মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ায় নেতাকর্মীদের মাধ্যমে জনবন্ধু খ্যাতি রয়েছে তার।
তার ভাই সাভার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম রাজিব। তিনি তার পরিবারসহ ভাইয়ের জন্য করোনামুক্তির জন্য দেশবাসীর নিকট দোয়া চেয়েছেন।
]]>রফিকুল ইসলাম জিল্লুঃসাভার ঢাকা
ঢাকার সাভারে কোভিড-১৯ পজিটিভ শনাক্তের হার ৩৭.৩৬% বলে জানিয়েছেন সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোঃ সায়েমুল হুদা। রবিবার (১১ এপ্রিল) রাতে বিষয়টি জানান তিনি।
ডা. হুদা বলেন, সাভারে করোনায় সংক্রমণের হার আশংকাজনক ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে কোভিড-১৯ পজিটিভ এর হার ৩৭.৩৬%। এখনও যদি সাভারবাসী সরকার ঘোষিত স্বাস্থ্য বিধি মেনে না চলেন, তবে করোনা যুদ্ধ আমরা বিজয়ী হতে পারবো না।
করোনা যুদ্ধ বিজয়ের পরিকল্পনা নিয়ে ডা. সায়েমুল হুদা বলেন, করোনার শুরু থেকেই আমরা একটা রুপরেখা নির্ধারণ করে কাজ করে চলেছি। এর ধারাবাহিকতায় বর্তমানে সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স বেশকিছু সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেগুলো হলো-
১) ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ ও দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হচ্ছে অধরচন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ে, ২) করোনা ভাইরাস রোগ নির্নয়ের জন্য নমুনা সংগ্রহ করা হবে আগামিকাল (১২ এপ্রিল) থেকে সাভার কলেজ, ৩) সাধারন সকল রোগী নির্ভয়ে সেবা নিবেন সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং ৪) ফ্লু কর্নারে সেবা নিবেন যাদের জ্বর, কাশি, সর্দি আছে তারা।
এদিকে, সাভারে সর্বশেষ গতকাল শনিবার (১০ এপ্রিল) নমুনা সংগ্রহ হয়েছে ৯৫ জনের, তার মধ্যে নতুন করে ৫১ জন আক্রান্ত হয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডিজিজ কন্ট্রোল (এমওডিসি) ডা. মোঃ আরমান আহমেদ।
তিনি আরও জানান, ১০ এপ্রিল, ২০২১ তারিখ পর্যন্ত সাভারে মোট নমুনা সংগ্রহ হয়েছে ১৪০৭৫ জনের। এদের ভিতর মোট ২১০৭ জন কোভিড-১৯ পজিটিভ শনাক্ত হয়েছেন এবং আক্রান্তদের মধ্যে মোট ৩৭ জন মারা গেছেন। বর্তমানে ৪ জন কোভিড-১৯ পজিটিভ রোগী সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রয়েছেন বলেও জানান তিনি।
]]>