Blog

  • সাভার পৌর এলাকার বেদে সম্প্রদায়ের ও আওয়ামীলীগ নেতা রমজান পাঁচ’শতাধিক অসহায় ও কর্মহীন পরিবারের মাঝে ত্রান বিতরণ করলেন

    সাভার পৌর এলাকার বেদে সম্প্রদায়ের ও আওয়ামীলীগ নেতা রমজান পাঁচ’শতাধিক অসহায় ও কর্মহীন পরিবারের মাঝে ত্রান বিতরণ করলেন

    সাভার পৌর এলাকার বেদেসম্প্রদায়ের ও আওয়ামীলীগ নেতা রমজান পাঁচ’শতাধিক অসহায় ও কর্মহীন পরিবারের মাঝে ত্রান বিতরণ করলেন

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ
    করোনা দুর্যোগ মোকাবেলায় সমাজের অসহায় ও দুস্থ, হকার,ভিক্ষুক,কর্মহীন মানুষের মাঝে খাদ্যদ্রব্য বিতরণ করেছেন সাভার পৌর আওয়ামীলীগ নেতা রমজান আহম্মেদ ।

    শনিবার ৯ মে সকালে সাভারের পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডের বাড্ডা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এ ত্রান বিতরন করা হয়।
    উত্তরন ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডি,আই,জি হাবিবুর রহমানের উদ্যোগে সাভার পৌর আওয়ামীলীগ নেতা রমজান আহম্মেদ তার নিজেস্ব অর্থয়ানে প্রায় পাঁচ’শতাধিক পরিবারের মাঝে এসব ত্রান বিতরন করেন। এসব ত্রান সামগ্রীর মাঝে ছিল চাল,ডলি,আলু,পিয়াজ,তেলসহ নিত্য প্রোয়জনীয় সামগ্রী।
    এ সময় সাভার মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ এ,এফ,এম সায়েদ উপস্থিত থেকে করোনা ভাইরাস থেকে মুক্তি পেতে বিভিন্ন সচেতনতা মূলক দিক নির্দেশনা সহ বাড়িতে থাকার পরামর্শ দেন ।
    ত্রান বিতরনের সময় সেচ্ছাসেবী সহ এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তি উপস্থিত ছিলেন।

  • সাভারে করোনায় দূর্যোগ মোকাবেলায় মানবতার আরেক নাম রঞ্জিত ঘোষ

    সাভারে করোনায় দূর্যোগ মোকাবেলায় মানবতার আরেক নাম রঞ্জিত ঘোষ

    সাভারে করোনায় দূর্যোগ মোকাবেলায় মানবতার আরেক নাম রঞ্জিত ঘোষ

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ
    অসহায় ও কর্মহীন মানুষের পাশে ছুটে চলেছেন রঞ্জিত ঘোস লকডাউনের শুরু থেকেই তিনি কর্মহীন ও অসহায় মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রী নিয়ে এগিয়ে এসেছেন রঞ্জিত ঘোষ।

    রঞ্জিত ঘোষ মানবতার হাত বাড়িয়ে দিয়ে ছুটে চলেছেন সাভার ও ঢাকার বিভিন্ন জায়গায়। তিনি জানান এ পর্যন্ত প্রায় ২২ হাজার পরিবারকে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন ।

    শুক্রবার সাভারের বিভিন্ন শ্রেনি পেশার মানুষের জন্য প্রায় ২ হাজার পরিবারকে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দেয়। করোনার পর্যন্ত সহযোগিতা চলমান থাকবে বলে জানান।

  • নাগরপুর উপজেলায় লকডাউনে বিনোদন পেতে চলছে ঘুড়ি উড়ানোর উৎসব

    নাগরপুর উপজেলায় লকডাউনে বিনোদন পেতে চলছে ঘুড়ি উড়ানোর উৎসব

    নাগরপুর উপজেলায় লজডাউনে বিনোদন পেতে চলছে ঘুড়ি উড়ানোর উৎসব

    খাদেমুল আজাদ,টাংগাইল থেকে: বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে সারা দেশ যখন স্থবির তখন নাগরপুর উপজেলার কাওয়াখোলা নামক গ্রামে সামান্য বিনোদন হিসেবে বাসায় অবস্থান নিশ্চিত করে চলছে ঘুড়ি বানিয়ে সময় অতিবাহিত করার প্রয়াস।
    উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় লোকজন পুরোনো প্রতিভা কাজে লাগিয়ে বানাচ্ছে ঘুড়ি উড়াচ্ছে পুরোদমে, মেটাচ্ছে বিনোদনের খোরাক!
    ফেইসবুক এর বিভিন্ন পোস্ট সূত্রে দেখা যায় অনেকে সময় কাটাচ্ছে ঘুড়ি বানিয়ে এবং উড়িয়ে। নাগরপুর এলাকার কাওয়াখোলা গ্রামে গিয়ে দেখা যায় সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করে ঘুড়ি উড়িয়ে বেড়াচ্ছে। তাদের সাথে কথা বলে জানা যায়, তারা অবসর সময় স্বাচ্ছন্দ্যে অতিবাহিত করার জন্য করছে এই কাজ ।বঝ

  • সাভারে করোনা ভাইরাস দূর্যোগ মোকাবেলায় ৩ ভরি স্বর্ণ বিক্রি করে অসহায়-কর্মহীন পরিবারের মাঝে আবারও ত্রান বিতরণ করে চলছেন যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক মাসুদ চৌধুরী

    সাভারে করোনা ভাইরাস দূর্যোগ মোকাবেলায় ৩ ভরি স্বর্ণ বিক্রি করে অসহায়-কর্মহীন পরিবারের মাঝে আবারও ত্রান বিতরণ করে চলছেন যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক মাসুদ চৌধুরী

    সাভারে করোনা ভাইরাস দূর্যোগ মোকাবেলায় আবার ৩ ভরি স্বর্ণ বিক্রি করে অসহায়-কর্মহীন পরিবারের মাঝে ত্রান বিতরণ করে চলছেন যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক মাসুদ চৌধুরী

    ভিডিও চিত্র ও তথ্য চিত্র দেখুন…

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ
    করোনায় সরকারের অঘোষিত লকডাউনে হতদরিদ্র, অসহায়,দুঃস্থ, কর্মহীন হয়ে পরা মানুষের দুঃখ লাগবে প্রতিনিয়নিত নিজস্ব অর্থায়নে ত্রান বিতরণ কার্যক্রম করে যাচ্ছেন মানবতার ফেরিওয়ালা ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক মাসুদ চৌধুরী।
    তিনি এ পর্যন্ত সাভার পৌরসভা ও উপজেলার বিভিন্ন ওয়ার্ডে কয়েক হাজার মানুষের মাঝে ত্রান বিতরণ করেছেন।

    বুধবার বিকেলে বিকেলে সাভার অধর চন্দ্র সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ঢাকা-১৮ সাভার আসনের সংসদ সদস্য, সরকারের ত্রান ও দূর্যোগ প্রতিমন্ত্রী ডাঃ এনামুর রহমান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে শতাধিক হতদরিদ্র, অসহায়,দুঃস্থ, কর্মহীন হয়ে পরা মানুষের মাঝে ত্রান বিতরণ করেন। মানবতার ফেরিওয়ালা ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক মাসুদ চৌধুরী এ ত্রান সহযোগিতায় এগিয়ে আসেন তিনি।

    তিনি করোনার ভাইরাস দূর্যোগ মোকাবেলায় নিজ অর্থায়নে ৬ এপ্রিল পর্যন্ত প্রায় ২০ হাজার পরিবারের মাঝে ত্রান সামগ্রী পৌঁছে দিচ্ছেন।

    বুধবার একই দিনে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত আরো প্রায় সাভার পাবলিক লাইব্রেরীতে  অর্ধশতাধিক পরিবারের মাঝে তিনি ত্রান বিতরণ করেছেন।

    বিশ্বস্ততা সূত্র থেকে জানা যায়, নিজ অর্থায়নে ৫৬ দিনে ত্রান সামগ্রী বিতরণ অর্থ শেষ হয়ে গেলে এ মাসের প্রথম দিকে ঘরের ৩ ভরি স্বর্ণালঙ্কার বিক্রি করে আবার ত্রান সামগ্রী কিনে তা অসহায় ও কর্মহীন মানুষের জন্য দাড়িয়েছেন।

    ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাসুদ চৌধুরী বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে অসহায় পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী তুলে দিতেই এমন উদ্যোগ। করেনা ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে কর্মহীন অসহায় ও কর্মহীন মানুষের জন্য এ ধরনের বিভিন্ন সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এছাড়া করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সকলকে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

    এদিকে খাদ্য সহযোগিতা পেয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন এলাকার দুস্থ ও অসহায় ও কর্মহীন পরিবারগুলো। বিতরণ করা ত্রাণ সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে- চাল, ডাল, পিঁয়াজ, আলুসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য থাকে।

    তিনি সাভার পৌর ও উপজেলায় সকল ওয়ার্ডে অসহায় ও কর্মহীন হয়ে পরা মানুষের মাঝে ত্রান বিতরণ কার্যক্রম চালিয়ে যাবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

    ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাসুদ চৌধুরীর সহ-ধর্মনী সাভার উপজেলারনপরিষদের (মহিলা)
    ভাইস চেয়ারম্যান মিসেস ইয়াসমিন সুমি।তিনিও সাভারে অসহায় ও কর্মহীন মানুষের পাশে রয়েছেন। তিনি সকলকে সামাজিক দুরত্ব মেনে চলার আহবান জানিয়ে বাহিরে কাজ ছাড়া অযথা বাহিরে ঘুরাফেরা না করে ঘরে থেকে পরিবারকে সময় দেয়ার জোর আহবান জানিয়েছেন।

    উল্লেখ্য, করোনা ভাইরাসে রোজা উপলক্ষে সাভারে করোনা ভাইরাসের প্রভাবে কর্মহীন হয়ে পড়া প্রায় ৫ শতাধিক পরিবারের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেছেন তিনি।সম্প্রতি ১ম রোজা চাঁদ উঠার দিন শুক্রবার বিকেলে সাভার পাবলিক লাইব্রেরী এলাকায় নিজস্ব অর্থায়নে বিভিন্ন ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেন

  • শ্রীপুরে ভাসমান মানুষের মাঝে ইফাতর বিতরণ করলেন ছাত্রনেতা এরশাদ খান

    শ্রীপুরে ভাসমান মানুষের মাঝে ইফাতর বিতরণ করলেন ছাত্রনেতা এরশাদ খান

    শ্রীপুরে ভাসমান মানুষের মাঝে ইফাতর বিতরণ করলেন ছাত্রনেতা এরশাদ খান

    মোহাম্মদ আদনান মামুন, শ্রীপুর (গাজীপুর):

    করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ থাবায় যখন সারাদেশে এক লাগাতার লকডাউন চলছে তখন নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া ও ভাসমান মানুষ গুলো অসাহায় হয়ে পরেছে।

    ০৫ মে মঙ্গলবার উপজেলার শ্রীপুর বাজার ও রেল টেশন এলাকার ভাসমান কিছু মানুষের হাতে ইফতার পৌঁছে দেন শ্রীপুর পৌর ছাত্রদল।

    গাজীপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক এ কেএম ফজলুল হক মিলনের নির্দেশনায় শ্রীপুর পৌর ছাত্র দলের পক্ষে মোঃ এরশাদ খানের নেতৃত্বে ইফতার বিতরন করেন। মোঃ এরশাদ খান বলে পুরো রমজান মাসে ভাসমান মানুষকে ইফতার বিতরনের কর্যক্রম চলমান থাকবে।

  • সাভারে অনুমোদনহীন কারখানায় করোনার জীবানুনাশক উৎপাদন করায় ১৫ হাজার টাকা অর্থদন্ড,জব্দকৃত মালামাল ধ্বংসসহ সিলগালা

    সাভারে অনুমোদনহীন কারখানায় করোনার জীবানুনাশক উৎপাদন করায় ১৫ হাজার টাকা অর্থদন্ড,জব্দকৃত মালামাল ধ্বংসসহ সিলগালা

    সাভারে অনুমোদনহীন কারখানায় করোনার জীবানুনাশক উৎপাদন করায় ১৫ হাজার টাকা অর্থদন্ড,জব্দকৃত মালামাল ধ্বংসসহ সিলগালা

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ
    করোনা ভাইরাসের সুযোগ নিয়ে সাভারে অনুমোদনহীন নিম্মমানের হ্যান্ড স্যানিটাইজারসহ বিভিন্ন ধরনের জীবানুনাশক উৎপাদন ও সরবরাহ করার দায়ে অসাধু প্রতিষ্ঠানকে ১৫ হাজার টাকা আর্থিক জরিমানাসহ সিলগালা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত। এসময় জব্দকৃত মালামাল ধ্বংস করা হয়।

    সোমবার দুপুরে সাভারের হেমায়েতপুরের হরিণধরা এলাকায় ‘ইয়ামানা কেমিক্যালস লিমিটেড’ নামক প্রতিষ্ঠানে এই ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সাভার সহকারী কমিশনার (ভূমি) আব্দুল্লাহ আল মাহফুজ।

    সাভার সহকারী কমিশনার (ভূমি) কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্লাহ আল মাহফুজ বলেন, কিছুদিন আগে সেভলন কিনতে গিয়ে এই নকল পন্যর বিষয়টি তার নজরে আসে। সন্দেহ হলে খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন প্রতিষ্ঠানটি অনুমোদনহীন হ্যান্ড স্যানিটাইজার, হ্যান্ড ওয়াসসহ বিভিন্ন ধরনের নকল জীবানুনাশক তৈরি করে সাভারের বিভিন্ন দোকানে সরবরাহ করে আসছিল। এরই ধারাবাহিকতায় তদন্ত সাপেক্ষে আজ এই প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালানো হয়েছে। তিনি আরও জানান, জব্দকৃত মালামাল ধ্বংস করা হয়েছে। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটি ১৫ হাজার টাকা জরিমানা করাসহ কারখানা সিলগালা করা হয়। এমন আরো অভিযোগ পেলে ওইসব কারখানার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করবেন বলেও জানান তিনি।

  • পোশাক কারখানায় করোনা আক্রান্ত বেশি হলে সেটি বন্ধ করে দেওয়া হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    পোশাক কারখানায় করোনা আক্রান্ত বেশি হলে সেটি বন্ধ করে দেওয়া হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    পোশাক কারখানায় করোনা আক্রান্ত বেশি হলে সেটি বন্ধ করে দেওয়া হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    সংবাদ ডেস্ক : কোনো তৈরি পোশাক কারখানায় করোনাভাইরাসে বেশি মানুষ আক্রান্ত হলে সেই কারখানা কিছুদিনের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। এছাড়া যে সব শ্রমিক এরইমধ্যে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুর চলে এসেছেন তাদের এখানেই থাকতে হবে বলে জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
    করোনা পরিস্থিতিতে শিল্প ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান সীমিত আকারে চালু রাখার বিষয়ে আজ রোববার দুপুরে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক সভা শেষে সংবাদ ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। সভায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিব, পুলিশের আইজি, তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের নেতা ও একাধিক চিকিৎসক নেতা উপস্থিত ছিলেন।
    এসময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, লকডাউনের সময়ে যে পর্যন্ত এই ভাইরাসের সংক্রমণ না কমবে সেই পর্যন্ত তাদেরকে নির্ধারিত ওই এলাকায় থাকতে হবে। ওই এলাকা থেকে বের হতে তাদের বারণ করব।
    তিনি বলেন, কেউ যদি চলে যায় কোনো কারণে, আমরা সারা দেশে তালিকা তৈরি করার নির্দেশনা দিয়েছি যে কারা পোশাক কারখানায় বা অন্যান্য শিল্প কারখানায় কাজ করতে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ বা অন্যান্য জায়গায় গেছেন। স্ব-স্ব জেলা ওই তালিকা তৈরি করবে এবং কেউ গেলে তাকে কোয়ারেন্টিনে নিয়ে যাবে।”
    মন্ত্রী বলেন, “আজ পোশাক শিল্পের বিভিন্ন প্রতিনিধি দল এখানে এসেছেন। আমাদের মূল বিষয় ছিল যে, পোশাক শিল্প তাদের যে স্বাস্থ্য বিধি আমরা দিয়েছি কীভাবে তারা তা পালন করবে। তাদের বলা হয়েছে, কাজের সময় যেন স্বাস্থ্য বিধি মানা হয়।

    এক প্রশ্নের জবাবে জাহিদ মালেক বলেন, “পরিবহনের উদ্যোগ নেবেন মালিকরা, যারা গার্মেন্ট শিল্প তাদের আমরা পরামর্শ দিয়েছি, তারা যেন আনা-নেওয়া, থাকা-খাওয়া সব বিষয়ে বেশি করে সতর্ক হয়। তা না হলে সংক্রমণ যদি বেড়ে যায় তাহলে পরে আমরা কোথাও জায়গা দিতে পারব না।”
    “পরিবহনের মাধ্যমে এই ভাইরাস বেশি ছড়ায়। তাই চলাচলের সময় যাতে পরিবহন সঠিক হয়, তাদের (শ্রমিক) থাকার ও খাবার জায়াগার বিষয়ে যেন বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়।”

  • ২৪ ঘণ্টায় আরও ৬৬৫ জন করোনাভাইরাসে সংক্রমিত রোগী শনাক্ত

    ২৪ ঘণ্টায় আরও ৬৬৫ জন করোনাভাইরাসে সংক্রমিত রোগী শনাক্ত

    বাংলাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৬৬৫ জন করোনাভাইরাসে সংক্রমিত রোগী শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে দেশে মোট শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৯,৪৫৫।

    আজ রবিবার দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করোনাভাইরাস সংক্রান্ত নিয়মিত হেলথ বুলেটিনে এ তথ্য জানানো হয়। অনলাইনে বুলেটিন উপস্থাপন করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা।

    অনলাইন বুলেটিনে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৫,৩৬৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে সবাইকে ঘরে থাকা, রমজানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা, বেশি বেশি পানি ও তরল জাতীয় খাবার, ভিটামিন সি ও ডি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া, টাটকা ফলমূল ও সবজি খাওয়াসহ শরীরকে ফিট রাখতে নিয়মিত হালকা ব্যায়াম এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ-নির্দেশনা মেনে চলার অনুরোধ জানানো হয়।

    গতকাল শনিবার বাংলাদেশে নতুন করে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছিলেন ৫৫২ জন। মোট শনাক্ত হয়েছিলেন ৮,৭৯০ জন। এ ছাড়া গতকাল আরও ৫ জন মারা যান। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছিল ১৭৫। আর সুস্থ হয়ে বাড়ি গেছেন ৩ জন। মোট সুস্থ হয়ে বাড়ি গেছেন ১৭৭ জন। দেশে নভেল করোনাভাইরাসে (কভিড-১৯) সংক্রমিত প্রথম রোগী শনাক্ত হয় গত ৮ মার্চ। আর ১৮ মার্চ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।

  • নরসিংদীতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় তিন সাংবাদিককে বিশেষ আদালতে জেল,জোরালো তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

    নরসিংদীতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় তিন সাংবাদিককে বিশেষ আদালতে জেল,জোরালো তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

    নরসিংদীতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় তিন সাংবাদিককে বিশেষ আদালতে জেল,জোরালো তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

    ডেক্স সংবাদঃ
    নরসিংদীতে পুলিশের দায়েরকৃত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় তিন সাংবাদিককে গ্রেফতার করে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
    গত শুক্রবার সকালে ওই তিনজনের নিজ নিজ বাড়ি থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে বিশেষ আদালতের মাধ্যমে তাদেরকে নরসিংদী জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
    গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, দৈনিক গ্রামীন দর্পন পত্রিকার বার্তা সম্পাদক রমজান আলী প্রামাণিক (৪৫), একই পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার শান্ত বণিক (৩৫) ও অনলাইন নিউজ পোর্টাল নরসিংদী প্রতিদিনের প্রকাশক সম্পাদক ও মাধবদী থানা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শাওন খন্দকার শাহিন (৩৫)।

    জানা যায়, লকডাউন চলাকালে সম্প্রতি নরসিংদীর পলাশ উপজেলায় পেটের দায়ে সিএনজি নিয়ে বের হয়ে এক চালকের মৃত্যু হয়। পুলিশের পিটুনিতে এই মৃত্যুর ঘটনা ঘটে বলে নিহতের পরিবার ও তার সহকর্মীরা দাবি করেন। এঘটনার প্রেক্ষিতে দৈনিক গ্রামীণ দর্পন পত্রিকা ও অনলাইন নিউজপোর্টাল নরসিংদী প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এতে ঘটনার সাথে অসামঞ্জস্যতার অভিযোগ এনে বৃহস্পতিবার রাতে ঘোড়াশাল ফাঁড়ির ইনচার্জ মোঃ জহিরুল আলম বাদী হয়ে পলাশ থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে উল্লেখিত সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেন। এর প্রেক্ষিতে শুক্রবার সকালে তাদেরকে আটক করা হয়। এ ঘটনায় স্থানীয় সাধারণ জনগন ও সাংবাদিকদের মাঝে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে।

    মিলন মিয়া নামে তার ফেসবুক মন্তব্যে লিখছেন,
    যে কোন সাংবাদিকের নিউজ সঠিক না হলে প্রতিবাদ দেয়ার যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। প্রতিবাদ প্রকাশের ক্ষেত্রে পত্রিকা কর্তৃপক্ষের নৈতিক ও আইনগত বাধ্যবাধকতা রয়েছে। ছাপানো প্রতিবাদ সন্তোষজনক না হলে প্রেস কাউন্সিলে মামলা করার সুযোগ রয়েছে। কিন্তু সংবাদ প্রকাশের জন্য সাংবাদিক গ্রেফতারের ঘটনা শুধু দুঃখজনকই নয়, সংবাদপত্র ও সাংবাদিকের স্বাধীনতারও পরিপন্থী। দৈনিক গ্রামীণ দর্পন পত্রিকার প্রশাসনিক কর্মকর্তা, সাংবাদিক শান্ত বনিক তথ্য প্রযুক্তি আইনে গতকাল রাত ১টায় গ্রেফতার । গ্রেফতারের কারন পুলিশের বিরুদ্ধে রিপোর্ট । আমি বলি হয়তো তার রিপোর্ট সঠিক অথবা ভূল। আমি রিপোর্ট নিয়ে কিছু বলতে চাই না। আমি শান্ত বনিক কে ভাল করে চিনি ও জানি । দায়িত্ব নিয়ে বলতে পারি Shanto Banik একজন আদর্শবান, যোগ্য ও দক্ষ সাংবাদিক । কোন গণতান্ত্রিক সরকারের আমলেই নরসিংদীতে কোন সাংবাদিক গ্রেফতারের ঘটনা ঘটেনি। সংবাদ প্রকাশের জন্য তিনজন সাংবাদিককে গ্রেপ্তারের ঘটনা নরসিংদীর সকল সংবাদকর্মী ও সচেতন নাগরিক সমাজ কে বেদনাহত করেছে। আমি গ্রেপ্তারকৃত সাংবাদিক শান্ত বনিক সহ সকলের আশু মুক্তি দাবি করছি। পুলিশ প্রশাসন ও নরসিংদী জেলার সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ বসে আশা করি এই সমস্যার সমাধান করবেন ।

    এদিকে অনেকে এর তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে শাহরিয়ার শাকিল লিখেছেন,অামি বিস্বাস করি শান্তবনিক সৎ ও অার্ত মানবতার সেবায় নিবেদিত সাংবাদিক। তার নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করছি।
    শাহদাৎ হোসেন রাজু লিখছেন,
    কি কারণে বিশেষ আদালত বসিয়ে তাদেরকে তড়িগড়ি জেল হাজতে পাঠানো তা নরসিংদীর সাংবাদিক সমাজ জানতে চায়।
    জরুরি আইনে সাংবাদিকদের জেলে পাঠানো হলে কলম সৈনিকের জন্য কালো থাবা সংবাদ ভুল হোক আর নাই হোক প্রকাশের প্রতিবাদ না দিয়ে ডিজিটাল আইনে সরাসরি মামলা ও জরুরি আইনে মামলা সাংবাদিক গ্রেফতার দেখানো কি অবৈধ নয়?
    স্থানীয় সকলে এর তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

  • করোনাযুদ্ধে প্রাণ দিলেন আরও এক পুলিশ সদস্য

    করোনাযুদ্ধে প্রাণ দিলেন আরও এক পুলিশ সদস্য

    করোনা ভাইরাস প্রতিরোধের সম্মুখযোদ্ধা আরও এক পুলিশ সদস্য দায়িত্ব পালনকালে করোনাক্রান্ত (কভিড-১৯) হয়ে জীবন উৎসর্গ করলেন ।

    দেশ ও জনগণের কল্যাণে আত্মোৎসর্গকারী এ পুলিশ সদস্য সাব ইন্সপেক্টর (এসআই) সুলতানুল আরেফিন (৪৪)। তিনি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পাবলিক অর্ডার ম্যানেজমেন্ট (পিওএম) পশ্চিম বিভাগে কর্মরত ছিলেন।

    সুলতান আরেফিনের করোনা ভাইরাস ধরা পড়ার পর তিনি রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।

    শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) স্থানান্তর করা হয়। শনিবার (২ মে ২০২০ খ্রি.) ভোরে তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।

    তার গ্রামের বাড়ি জামালপুর জেলায়। তিনি স্ত্রী, দুই কন্যা এবং এক পুত্রসহ বহু আত্মীয়-স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। পুলিশের ব্যবস্থাপনায় মরদেহ মরহুমের গ্রামের বাড়িতে পাঠানো হয়েছে।

    সেখানে জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। পরে ধর্মীয় বিধান অনুযায়ী পারিবারিক কবরস্থানে মরদেহ দাফন করা হবে।

    উল্লেখ্য, এ নিয়ে বাংলাদেশ পুলিশের ৫ সদস্য করোনা যুদ্ধে আত্মোৎসর্গ করলেন