Blog

  • করোনায় শ্রীপুর উপজেলার স্বল্পআয়ের ২শ পরিবারের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ

    করোনায় শ্রীপুর উপজেলার স্বল্পআয়ের ২শ পরিবারের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ

    • শ্রীপুর উপজেলার স্বল্পআয়ের ২শ পরিবারের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ

    মোহাম্মদ আদনান মামুন, শ্রীপুর থেকেঃ
    গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলার স্বল্পআয়ের ২শ পরিবারের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেছেন উপজেলা যুব মহিলা লীগের সভাপতি মৌসুমী সরকার।

    সোমবার সকাল থেকে উপজেলার আটটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোধে কর্মহীন হয়ে পড়া স্বল্প আয়ের মানুষদের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ কার্যক্রম শুরু করেন।

    উপজেলা যুব মহিলা লীগের সভাপতি মৌসুমী সরকার জানান, বিশ্ব আজ করোনা ঝুঁকি মোকাবেলা করছে। দেশে করুণার ঝুঁকি মোকাবেলায় সরকার সকলকে ঘরের থাকার নির্দেশ দিয়েছেন। এতে দেশের মানুষের সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। স্বল্প আয়ের মানুষের কথা বিবেচনায় আমরা যুব মহিলা লীগের পক্ষ থেকে ২শ পরিবারের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করছি। পর্যায়ক্রমে উপজেলার আরো স্বল্প আয়ের পরিবারের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হবে। আশা করি এতে সরকারের নির্দেশনা বাস্তবায়নের পাশাপাশি স্বল্পআয়ের মানুষের কিছুটা উপকার হবে।

  • সাভারে করোনার ভাইরাস মোকাবেলা করতে প্রস্তুতি গ্রহন করা হয়েছেঃ নির্বাহী কর্মকর্তা পারভেজুর

    সাভারে করোনার ভাইরাস মোকাবেলা করতে প্রস্তুতি গ্রহন করা হয়েছেঃ নির্বাহী কর্মকর্তা পারভেজুর

    সাভারে করোনার ভাইরাস মোকাবেলা করতে প্রস্তুতি গ্রহন করা হয়েছেঃ নির্বাহী কর্মকর্তা পারভেজুর

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ

    সাভার উপজেলায় দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটি করোনা ভাইরাস সংক্রান্ত রবিবার দুপুরে হল রুমে জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়।এসময় জরুরি সভায় সাভার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পারভেজুর রহমান জানান করোনা ভাইরাসে যারা মৃত্যবরণ করবেন তাদের জন্য নির্দিষ্ট কবরস্থানে দাফনের জন্য ২টি এ্যাম্বুলেন্স,ভলেন্টিয়ার,২০ টি পিপিএ সহ ইতিমধ্যে প্রস্তুতি গ্রহন করা হয়েছে। তিনি আরো জানান অসহায় দরিদ্র মানুষের জন্য সাভার উপজেলা থেকে সরকারীভাবে ১০ টন চাল বরাদ্ধ হয়েছে। এ চালগুলো দুএকদিনের মধ্যে ইউনিয়ন ও পৌরসভা লোকদের মাঝে বিতরণ কার্যক্রম করা হবে। প্রতি অসহায়,গরীব মানুষগুলো ৫ কেজি করে চাল দেওয়া হবে। স্থানীয় সাংবাদিকদের করোনা সংক্রান্ত সঠিক সংবাদগুলো তুলে ধরতে তিনি অনুরোধ করেন।
    সাভার উপজেলা সাভার উপজেলার ইউনিয়নের ১২ জন চেয়াম্যান এ সভায় উপস্থিত ছিলেন। করোনা বিষয়ে নানা দিক নির্দেশনা উঠে আসে।
    এসময় সাভার পৌর মেয়র হাজী আব্দুল গনি উপস্থিত ছিলেন তিনি বলেন ১০ টন চাল তার পৌরসভায় থেকে বরাদ্দ করা হয়েছে সাথে জীবননাশক সাবান তুলে দিচ্ছেন তিনি।
    সাভার উপজেলা চেয়ারম্যান জানান করোনা দূর্যোগ মোকাবেলা করতে জুরুরি ফান্ড টাকা জমা রাখা হবে প্রতিটি ইউনিয়ন চেয়াম্যানকে এ ফান্ডে অর্থ সহায়তা দেয়ার আহবান করেন।
    সাভার উপজোলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মকর্তা ডাঃ মোহাম্মদ সায়েমুল জানান এ পর্যন্ত হোম কোয়ারান্টাইনে ১১০ করোনা সন্দেহে চিকিৎসা প্রদান করা হয়েছে এর মধ্য ২৮ জন চিকিৎসা ধীন রয়েছে। তবে আগামী ১ সপ্তাহের মধ্য করোনার পরিস্থিতি সম্পর্কে ধারনা করা যেতে পারে। বর্তমানে সাভার কোন করোনা রোগী আক্রান্ত হয়নি।

  • শ্রীপুরে রাতে ঘরে ঘরে খাদ্য পৌঁছে দিলেন ইউএনও!

    শ্রীপুরে রাতে ঘরে ঘরে খাদ্য পৌঁছে দিলেন ইউএনও!

    শ্রীপুরে রাতে ঘরে ঘরে খাদ্য পৌঁছে দিলেন ইউএনও!

    মোহাম্মদ আদনান মামুন, শ্রীপুর থেকেঃ
    গাজীপুরের শ্রীপুরে করোনা পরিস্থিতিতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে খাদ্য সামগ্রী কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়েছে।
    গত শনিবার রাতে উপজেলা নিবার্হী অফিসার শেখ শামসুল আরেফিন নিজে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নগর হাওলা গ্রামে বাড়ি বাড়ি ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দেন। এসময় হঠাৎ রাতে খাবার সামগ্রী পেয়ে খুশিতে আত্মহারা হয়ে উঠে প্রতিবন্ধি ছেলের মা রহিমা নেছা। এর মাধ্যমে উপজেলাটিতে ঘরে ঘরে খাদ্য সামগ্রী কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এসময় তাঁর সাথে ছিলেন, উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) ফারজানা নাসরিন।
    ইউএনও শেখ শামসুল আরেফিন বলেন, এক একটি মুখ এক একটি দুঃখ গাঁথা। কেউ অশিতীপর বৃদ্ধ, কারো স্বামী প্যারালাইজড, এক বৃদ্ধা মার অসহায় প্যারালাইজড ছেলে, কোন মা’র দিনমুজুর সন্তান ছাড়া আর কেউ নাই। কোন স্ত্রীর অসহায় দিনমুজুর স্বামী, সবাই সরকারের নির্দেশে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ বিস্তার রোধজনিত কারণে কর্মহীন অবস্থায় গৃহে অবস্থান করছে। এ সামন্য অনুদানটুকু পেয়ে তাদের যে খুশি, যে কৃতজ্ঞতা এক পৃথিবীর বিনিময়েও এ সুখ কোথাও পাওয়া যাবে না। সরকারের পক্ষ থেকে সাধারণ মানুষকে ঘরে থাকতে বলা হয়েছে, এতে হতদরিদ্রর কিছু মানুষ সমস্যায় পড়েছেন। আমরা চেষ্টা করছি সাধারণ মানুষের পাশে থাকার। আমাদের সর্বোচ্ছ চেষ্টা থাকবে, কোনো মানুষ যাতে কষ্টে না থাকে।

  • করোনায় ভাইরাস আতঙ্কে ঈদ উৎসবকে হার মানিয়েছে সাভারে মাছের বাজার ক্রেতাসমাগমে

    করোনায় ভাইরাস আতঙ্কে ঈদ উৎসবকে হার মানিয়েছে সাভারে মাছের বাজার ক্রেতাসমাগমে

    করোনায় ভাইরাস আতঙ্কে ঈদ উৎসবকে হার মানিয়েছে সাভারে মাছের বাজার ক্রেতাসমাগমে

    নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
    সাভার বাজার বাসষ্ট্যান্ড মাছের আড়তে জনসমাগম ভির জমেছে। করোনা আতঙ্ক থাকলেও মানছেনা কোন দূরুত্ব। রবিবার দুপুরে বাজার বাসষ্ট্যান্ডে দিলখুশা সুপার মার্কেটের পাশে খুচরা বাজারের মাছের আড়ৎ। মাছের আড়তে লোক সমাগমে বহুগুনে করোনা আতঙ্কের ভয় যেন নেই কারো মনে। এ যেন ঈদ উৎসবকে হার মানিয়েছে মাছের বাজারে ক্রেতা সমাগমে। মাছের আড়তে তিনটি লেনে এ বাজারে কয়েশ লোকের সমাগম দেখা মিলল একইসময়।
    করোনায় আতঙ্কে বাজার মনিটরিং করতে রয়েছে প্রশাসনের কর্তা ব্যক্তিরা।
    মাছের বাজারে ক্রেতার সমাগম দেখতে পেলে সাংবাদিক আবুল কালাম আজাদ একটি ফেসবুক লাইভ দিয়ে গনসচেতনতা করার চেষ্টা করলে বাজারে ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা করেনি কোন কর্ণপাত।
    তাই গনসচেতন মানুষ মনে করছেন বাজারে করোনা ভাইরাসের নির্দেশনা না মানলে বন্ধ করে দেয়ার অনুরোধ করেছেন।

    এদিকে সাভার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও হাকিম পারভেজুর রহমানকে জানালে তিনি পৌর মেয়র হাজী আব্দুল গনির দৃষ্টি আকর্ষন করেছেন। এসময় করোনার আতঙ্ক মানুষ যখন ঘর বন্ধি সেখানে বাজারে গনসমাগম বেশি হলে ব্যবস্থা গ্রহন করবে প্রশাসন।

  • করোনায় দুইদিনে কেউ আক্রান্ত হননি,৯৬ ঘন্টায় কেউ মারা যায়নি বাংলাদেশে

    করোনায় দুইদিনে কেউ আক্রান্ত হননি,৯৬ ঘন্টায় কেউ মারা যায়নি বাংলাদেশে

    করোনায় দুইদিনে কেউ আক্রান্ত হননি,৯৬ ঘন্টায় কেউ মারা যায়নি বাংলাদেশে

    নিজস্ব প্রতিবেদক :
    বাংলাদেশে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো নতুন কারো দেহে করোনাভাইরাস শনাক্তও হয়নি এবং কেউ মারাও যাননি বলে জানিয়েছেন জাতীয় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) পরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা।রোববার (২৯ মার্চ) দুপুর ১২টার কিছুক্ষণ পরে রাজধানীর মহাখালী থেকে অনলাইনে সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান তিনি।
    সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১০৯ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। তাদের কারো দেহে করোনা শনাক্ত হয়নি। আক্রান্তের মোট সংখ্যা আগের মতোই ৪৮ জন আছে। এছাড়া যারা চিকিৎসাধীন ছিলেন তাদের মধ্যে ১৫ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। এখনও চিকিৎসাধীন ২৮ জন। গত ৯৬ ঘণ্টায় নতুন করে কারো মৃত্যুর তথ্য না আসায় মৃতের মোট সংখ্যা আগের মতোই পাঁচজন রয়েছেন।
    আইইডিসিআরের নিয়মিত অনলাইন ব্রিফিংয়ে বাসা থেকে যুক্ত হয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন কেউ করোনায় আক্রান্তও হননি, মারাও যাননি।
    এর আগে শনিবার (২৮ মার্চ) আইইডিসিআর জানায়, দেশে নতুন করে কেউ করোনায় আক্রান্ত হয়নি। এখন পর্যন্ত দেশে ৪৮ জনের শরীরে করোনা ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এদের মধ্যে পাঁচ জন মারা গেছেন। সুস্থ হয়েছেন ১১ জন এবং চিকিৎসাধীন ৩২ জন।
    অন্যদিকে বিশ্বব্যাপী এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৬ লাখ ৬৩ হাজার ৭৪০ জন। মারা গেছেন ৩০ হাজার ৮৭৯ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১ লাখ ৪২ হাজার ১৮৩ জন।

    বর্তমানে ৪ লাখ ৯০ হাজার ৬৭৮ জন চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এদের মধ্যে ৪ লাখ ৬৫ হাজার ৪১৭ জনের অবস্থা স্থিতিশীল এবং ২৫ হাজার ২০৭ জনের অবস্থা শঙ্কটাপন্ন।

  • স্বাস্থ্যকর্মী-সাংবাদিকদের বিনামূল্যে পিপিই দেবে ধামরাইয়ের ‘স্নোটেক্স’ গ্রুপ

    স্বাস্থ্যকর্মী-সাংবাদিকদের বিনামূল্যে পিপিই দেবে ধামরাইয়ের ‘স্নোটেক্স’ গ্রুপ

    স্বাস্থ্যকর্মী-সাংবাদিকদের বিনামূল্যে পিপিই দেবে ধামরাইয়ের ‘স্নোটেক্স’ গ্রুপ

    নাজমুল হুদাঃ
    স্বাস্থ্যকর্মী-সাংবাদিকদের বিনামূল্যে পিপিই দেবে ‘স্নোটেক্স’ এর তৈরিকৃত পিপিই
    বাংলাদেশের রপ্তানিমুখী পোশাক শিল্পের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ‘স্নোটেক্স গ্রুপ’। করোনাভাইরাস সংক্রমণের সংকটময় এই পরিস্থিতিতে ৫০ হাজার পিপিই (ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম) তৈরি করতে যাচ্ছে স্নোটেক্স। এর মধ্যে প্রাথমিকভাবে ১৭ হাজার পিপিই বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ), এম এন্ড এস এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) সহায়তায় বিনামূল্যে সরবরাহ করা হবে স্বাস্থ্যকর্মী এবং সাংবাদিকদের মাঝে।
    আগামী ২ এপ্রিল বৃহস্পতিবারের মধ্যেই ধামরাইয়ের স্নোটেক্স গ্রুপ ৫০ হাজার পিপিই তৈরি করবে বলে আশাবাদী। প্রাথমিকভাবে, প্রস্তুতকৃত ৫০০ পিপিই সরাসরি চিকিৎসকদের কাছে সরবরাহ করা হবে তাদের মতামত সংগ্রহের জন্য। পরবর্তীতে এই মতামতের প্রেক্ষিতে পিপিই এর প্যাটার্ন পরিবর্তন বা সংযোজন করা হতে পারে। এছাড়াও, পিপিই বিক্রয়ের ক্ষেত্রে, সম্পূর্ণরূপে অলাভজনক হিসেবে কাজ করবে ‘স্নোটেক্স’।
    দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে পিপিই তৈরির কাজ
    বিশ্ব তথা দেশের এই সংকটময় মুহূর্তে ‘স্নোটেক্স’ থেকে সরবরাহকৃত এই পিপিই সম্পূর্ণ গার্মেন্টস ম্যানুফেকচারড। পিপিইটি ১০০ ভাগ পলিস্টার টাফেটা এর উপরে পিইউ কোটিং এর ফেব্রিক দিয়ে আপাতত জরুরিভাবে প্রস্তুত করছে ‘স্নোটেক্স’। এছাড়াও পিপিইটি তৈরিতে কাপড়ের টেস্টিং পেরিমিটার- ৩০ সেকেন্ড ৩ পিএসআই চাপে, সেলাইয়ের পরে শতভাগ সিমসিলিং টেপ ব্যবহার করা হবে। ইতোমধ্যেই ডিজি হেলথ থেকে বুয়েট এই পিপিই এর জন্য অনুমোদন নিয়েছে।
    প্রস্তুতকৃত এই পিপিইটি শতভাগ প্রফেশনাল পিপিই না হলেও সংকটময় এই মুহূর্তে জীবন রক্ষার্থে অনেকাংশেই সাহায্য করবে বলে আশা করছে ‘স্নোটেক্স’।
    সাংবাদিক-ডাক্তারদের জন্য প্রস্তত হচ্ছে পিপিই
    উল্লেখ্য, ‘সুখি হও এবং সুখি করো’ প্রত্যয়ে এগিয়ে চলা ‘স্নোটেক্স’ ২০০০ সালে বায়িং হাউজের মাধ্যমে যাত্রা শুরু করে। ২০০৫ সালে নিজেদের প্রথম কারখানা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে স্নোটেক্স অ্যাপারেলস। সেই সাফল্যের ধারাবাহিকতায় ২০১১ সালে ‘কাট অ্যান্ড সিউ’ এবং ২০১৪ সালে ‘স্নোটেক্স আউটারওয়্যার’এবং ২০১৯ সালে ‘স্নোটেক্স স্পোর্টসওয়্যার লিমিটেড প্রতিষ্ঠা করা হয়। আজকের ‘স্নোটেক্স’ হয়ে উঠেছে ৪টি কারখানার একটি প্রতিষ্ঠান রূপে। এছাড়াও বাংলাদেশের মার্কেটে ‘সারা’ তাদের প্রথম লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড। স্নোটেক্স আউটারওয়্যার গ্রীন ফ্যাক্টরি হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছে ইউএসজিবিসির লিড গোল্ড সার্টিফিকেটে। প্রতিষ্ঠানটি এখন ১১ হাজারের বেশি মানুষের কর্মসংস্থান করে যাচ্ছে।

  • একই পরিবারের ৫ সদস্যকে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করোনা সন্দেহে

    একই পরিবারের ৫ সদস্যকে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করোনা সন্দেহে

    একই পরিবারের ৫ সদস্যকে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করোনা সন্দেহে

    করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত সন্দেহে একই পরিবারের ৫ সদস্যকে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছে ঠাকুরগাঁও সদর হাসপাতাল। শনিবার (২৮ মার্চ) সন্ধ্যায় প্রশাসনের নির্দেশে তাদের রংপুর মেডিক্যালে পাঠানো হয়।

    এদিকে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. ফরিদুল ইসলাম বলেন, ‘রাত সাড়ে ৯টার দিকে তাদের রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে। এখন তাদের আইসোলেশনে রাখা হয়েছে। রবিবার (২৯ মার্চ) তাদের রক্ত-কফসহ অন্যান্য নমুনা নেওয়া হবে। পরীক্ষার পর জানা যাবে তারা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত কিনা।’

    ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ৭ নং চিলারং ইউনিয়নের ভেলাজান নদীপাড়ার বাসিন্দা ও ঢাকার রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী এবং তার পরিবারের চার সদস্যকে শনিবার সন্ধ্যায় প্রশাসনের নির্দেশে ঠাকুরগাঁও সদর হাসপাতালে আনা হয়। ঠাকুরগাঁও সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. নাদিরুল আজিজ বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে তাদের লক্ষণগুলো নিয়ে আইইডিসিআরের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে। আইইডিসিআর কর্তৃপক্ষ জানায়, তাদের আইসিইউ সাপোর্ট দরকার হতে পারে। ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে আইসিইউ না থাকায় তাদের রংপুর মেডিক্যালে পাঠানো হয়েছে।’ তিনি আরও জানান, আইইডিসিআরের একটি টিম এই মুহূর্তে রংপুরের পীরগঞ্জে রয়েছে। তারাই ৫ রোগীর নমুনা সংগ্রহ করবেন। রিপোর্ট না পাওয়া পর্যন্ত বলা যাচ্ছে না, তারা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত কিনা।

    চিলারং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আইয়ুব আলী জানান, পরিবারের এক সদস্য করোনা পরিস্থিতির কারণে ৫ দিন আগে ঢাকা থেকে সপরিবারে তার গ্রামের বাড়িতে এসেছে। ঢাকা থেকে আসার পর থেকেই তার জ্বর ও সর্দি। শনিবার থেকে শ্বাসকষ্ট হচ্ছে। শনিবার সে নিজে হটলাইন নম্বরে ফোন করে। পরে শনিবার বিকালে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুনের অনুরোধে ঠাকুরগাঁও সদর হাসপাতালের একটি টিম বিশেষ সতর্কতায় ওই যুবকসহ তার পরিবারের ৫ জনকে সদর হাসপাতালে আনেন।
    সূত্রঃঅনলাইন।

  • ক্ষদ্র প্রচেষ্টায় করোনার  জিবানুমুক্ত সাবান বিতরণ করেছেন সাপ্রমিকস’র আহবায়ক ও সাংবাদিক শেখ একে আজাদ

    ক্ষদ্র প্রচেষ্টায় করোনার  জিবানুমুক্ত সাবান বিতরণ করেছেন সাপ্রমিকস’র আহবায়ক ও সাংবাদিক শেখ একে আজাদ

    ক্ষদ্র প্রচেষ্টায় করোনা আতঙ্কে  জিবানুমুক্ত সাবান বিতরণ করেছেন সাপ্রমিকস’র আহবায়ক ও সাংবাদিক শেখ একে আজাদ

    নিজস্ব প্রতিবেদক,সাভারঃ
    সারাদেশে যখন করোনা ভাইরাসে আতঙ্ক এসময় সাভারের এক সাংবাদিক মানুষ মানুষের জন্য পথচারীর মাঝে জীবানুমুক্ত সাবান বিতরণ করে মানবতার লক্ষে এগিয়ে যাচ্ছেন। তিনি গনসচেতমার লক্ষে সাভার প্রেস মিডিয়া কল্যান সমিতির উদ্যোগে আহবায়ক শেখ এ কে আজাদের ক্ষদ্রতম প্রচেষ্টার নিজের অর্থায়নে কাজ করছেন।

    সাংবাদিক শেখ এ কে আজাদের ক্ষদ্র প্রচেষ্টায় হাত পা মুখ ধুয়ার জন্যে দেশের মানুষের আজ ক্রান্তি লগ্নে সচেতন বাড়াতে তার মহতি উদ্যোগ গ্রহন করেছেন।


    শনিবার (২৮) মার্চ রাত ১০ টার দিকে সাভর পৌর রাজালাখ ফার্ম রোত ব্যাংকলোনি এলাকায় গরীব ও অসহায় মহিলাদেরকে জিবানুমুক্ত সাবান বিতরণ করেছেন। এসময় বিশিষ্ট ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম ও পল্লীচিকিৎক মোঃ কামরুল ইলাম উপস্থিত ছিলেন। ব্যবসায়ীরা এমন মহতী উদ্যোগ গ্রহন করায় সাংবাদিক শেখ এ কে আজাদকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে তার জীবনের মঙ্গল কামনা করছেন।

    যেখানে করোনায় আতঙ্ক মানুষ আজ ঘরবদ্ধ হয়েছেন, তার মধ্যে এখনো বহু পথচারী মানুষ রয়েছেন অজানা অসাবধানতায় পথ চলছেন। তারা কাজ হারিয়ে রাস্তায় মানুষের দিকে তাকিয়ে থাকে, প্রতিদিনের শরীর ভাল রাখতে নিত্য প্রয়োজনীয় ও ঔষদের টাকা নেই তাদের হাতে। নেই তাদের হাত পা ধুয়ারমত স্যানিটাইজার দ্রব্য।

    কাজের ফাঁকে এ ক্ষদ্রতম প্রচেষ্টায় কল্যানমূলক কাজে তার আত্মনিয়োগ থাকবে করোনা আতঙ্ক পর্যন্ত ও পরে। তিনি সকলকে সরকারী নির্দেশ পালন করতে সাধারন পথচারীসহ সকল মানুষকে অনুরোধ করেছেন।

    নামাজ ও কাজ ছাড়া বাহিরে যেন বেড় না হয়। হাঁচি কাশি জ্বরসহ অসুস্থ রোগিদের একমুহূর্তে বাহির না হয়ে বাসায় থেকে পারিবারিক সেবা নিতে বলেছেন। তারা নিজে থেকে যেন ১৪ দিন বাসায় হোমকোয়ারেন্টাইন পালন করেন।

    সকল মুসলিরা যেন আল্লাহ ভীত হয়ে মহামারী থেকে পানাহ চাওয়ার আহবান করেন। আল্লাহ ছাড়া কেউ নেই,মহামারি থেকে এক আল্লাহ দয়া করলে দেশের সকলে বেঁচে যাব ইনশাল্লাহ।

    সংবাদের কাজের ফাঁকে ফাঁকে সাভারের বিভিন্ন এলাকায় ছোট বড় সাবান বিতরণ করে অসহায় গরীব পথচারী মানুষকে সচেতন করে চলছেন।

    সম্পাদনায়ঃ সালমা আক্তার।

  • নিউইয়র্কে জুম্মার খুৎবা দেওয়া মুয়াজ্জিনের করোনায় মৃত্যু

    নিউইয়র্কে জুম্মার খুৎবা দেওয়া মুয়াজ্জিনের করোনায় মৃত্যু

    নিউইয়র্কে জুম্মার খুৎবা দেওয়া মুয়াজ্জিনের করোনায় মৃত্যু

    সত্যের সংবাদ ডেস্কঃ করোনা ভাইরাসে নিউইয়র্কে আরো একজন বাংলাদেশি প্রাণ হারালেন। ওই ব্যক্তির নাম বাবুল আহমেদ। তিনি ২৭ মার্চ (শুক্রবার) কুইন্সের এলমহার্স্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।বাবুল আহমেদ জ্যাকসন হাইটসের খাবার বাড়ির মসজিদের মুয়াজ্জিন ছিলেন। তিনি বাবুল ভাই নামেই কমিউনিটিতে সমধিক পরিচিত ছিলেন।

    জানা যায়, গত ১৩ মার্চ (শুক্রবার) জ্যাকসন হাইটস মসজিদে শেষ জুম্মার আজান ও খুৎবা দিয়েছিলেন তিনি। তখন তিনি বলেছিলেন, ‘আমাদের অনেক ভাই করোনায় আক্রান্ত, সবার জন্য দোয়া করি। এই মহামারি থেকে রক্ষা পেতে সবাই নিজ নিজ গৃহে থেকে ইবাদত করব।’ আর ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে সেই ভয়ঙ্কর করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে নিজেই মারা গেলেন বাঙালি কমিউনিটির সবার প্রিয় ‘বাবুল ভাই’।

    এ নিয়ে নিউইয়র্কে করোনা ভাইরাসে এ পর্যন্ত ১০ বাংলাদেশির মৃত্যুর খবর নিশ্চিত হওয়া গেছে।

  • সাভারে করোনার গনসচেতনতায় পথচারীর মাঝে জীবানুনাশক সাবান বিতরণ করলেন সাপ্রেমিকস’র আহবায়ক শেখ এ কে আজাদ

    সাভারে করোনার গনসচেতনতায় পথচারীর মাঝে জীবানুনাশক সাবান বিতরণ করলেন সাপ্রেমিকস’র আহবায়ক শেখ এ কে আজাদ

    সাভারে করোনার গনসচেতনতায় পথচারীর মাঝে জীবানুনাশক সাবান বিতরণ করলেন সাপ্রেমিকস’র আহবায়ক শেখ এ কে আজাদ

    নিজস্ব প্রতিবেদক,সাভার থেকেঃকরোনা ভাইরাসে আতঙ্ক যখন সাভারের সাধারন মানুষ। সেখানে ভাইরাস থেকে মুক্ত হওয়ার লক্ষে যথযথ এগিয়ে আসলেন সংবাদিক ও সাভার প্রেস মিডিয়া কল্যাল সমিতির আহবায়ক শেখ এ কে আজাদ।

    তিনি পথচারী অসহায় ভিক্ষুক পাশে দাড়ালেন। তিনি শনিবার (২৮) সন্ধ্যায় সুপার মেডিকেল (প্রাঃ) লিঃ সংলগ্ন হাত,মুখ,পা ধুয়ার জন্য সাবান বিতরন করেন। এসময় স্থানীয় কয়েকজনকে সাথে নিয়ে এ জীবানুমুক্ত সাবান প্রদান করছেন।

    সাভার প্রেস মিডিয়া কল্যাল সমিতির আহবায়ক শেখ এ কে আজাদ বলেন আমাদের সংবাদকর্মীদের সংবাদ সংগ্রের পাশাপাশি জনসচেতনতায় এগিয়ে আসতে হবে সাথে সমাজের সচেতন মানুষকে। সচেতন মানুষসহ সকলে এগিয়ে এসে পথচারী,গরীব,অসহায় মানুষের পাশে থেকে হাত বাড়িয়ে দিতে হবে।তিনি আরো জানান, হাত,পা,মুখ ময়লা হলে জীবানুমুক্ত সাবান দিয়ে ধুতে পারলে করোনা সহ বিভিন্ন ভাইরাস ও ব্যাক্টেরিয়া থেকে সহজেই মুক্ত হতে পারবো।
    তার সাথে এলাকার সকলকে তার বাড়ির আঙ্গিনা ও ড্রেন ময়লা আবর্জনা মুক্ত রাখতে অনুরোধে করেছেন।

    এদিকে তিনি আরো জানান করোনা ভাইরাস মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত গরীব, অসহায়,পথচারীর মাঝে এ জীবানু নাশক সাবান ও মাস্ক বিতরণ করবেন।