Author: sattersangbad24

  • সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুনের মৃত্যু

    সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুনের মৃত্যু

    সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুনের মৃত্যু

    বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য, দূর্দীনের দুঃসময়ের কান্ডারী, একজন ত্যাগী নেএী, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন ইন্তেকাল করেছেন।
    (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)
    ০৯-০৭-২০২০ তারিখ বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ডের একটি হাসপাতালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
    তার বয়স হয়ে ছিলো ৭৭ বছর।

    গত ০২-০৬-২০২০ জ্বর, অ্যালার্জি সহ বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন রোগে অসুস্থ অবস্থায় সাহারা খাতুনকে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে ১৯-০৬-২০২০ তারিখ সকালে তাকে আইসিইউতে নেয়া হয়।

    এরপর অবস্থার উন্নতি হলে তাকে গত ২২-০৬-২০২০ তারিখ দুপুরে আইসিইউ থেকে এইচডিইউতে (হাইডিপেন্ডেন্সি ইউনিট) স্থানান্তর করা হয়। পরে ২৬-০৬-২০২০ তারিখ সকালে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে আবারও তাকে আইসিইউতে নেওয়া হয়।

    এরপর তার অধিকতর উন্নত চিকিৎসার জন্য গত ০৬-০৭-২০২০২ তারিখ চিকিৎসার জন্য তাকে থাইল্যান্ড নেয়া হয়। সেখানে বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে তিনি চিকিৎসা নেন। চিকিৎসারত অবস্থায় বাংলাদেশ সময় রাত ১১টা ২৫ মিনিট এর সময় তিনি ইন্তেকাল করেছেন।
    সাহারা খাতুনের ব্যক্তিগত সহকারী মজিবুর রহমান সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

  • সাভারে একটি বহুতল ভবনে অবৈধভাবে ১৪ টি ডাবল চুলা গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন, মামলা দায়ের প্রস্তুতি

    সাভারে একটি বহুতল ভবনে অবৈধভাবে ১৪ টি ডাবল চুলা গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন, মামলা দায়ের প্রস্তুতি

    সাভারে একটি বহুতল ভবনে অবৈধভাবে ১৪ টি ডাবল চুলা গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন, মামলা দায়ের প্রস্তুতি

    জিল্লুঃ
    বৃহস্পতিবার ৯ জুলাই বিকেলে উপজেলার তেতুলঝোড়া ইউনিয়নের জোরপুল এলাকায় মোঃ হানিফ মিয়ার ছয় তলা ভবনে অবৈধ গ্যাস সংযোগ ব্যবহারে অভিযান চালায় সাভার তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিষ্ট্রিবিউশন কোম্পানী।

    স্থানীয়রা জানান, ওই এলাকার মোঃ হানিফ মিয়া ক্ষমাতার দাপটে তার মালিকানা ছয় তলা ভবনে বহুদিন ধরে অবৈধ ভাবে গ্যাস সংযোগ ব্যবহার করে আসছিলো।

    পরে গোপন খবর পেয়ে সাভার তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ অভিযান চালিয়ে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন।
    অবৈধ গ্যাস সংযোগ ব্যবহারে ভবনের মালিক হানিফ মিয়ার কাছে জানতে চাইলে তিনি প্রথমে এ ব্যাপারে কোনো কথা বলতে রাজি হননি। পরে একপর্যায়ে তিনি বলেন আমার ভবনে বারটি ডাবল চুলার অনুমোদন রয়েছে , এ ছারাও দুই তিনটা বেশি সংযোগ থাকতে পারে এই মুহুর্তে আমি সঠিক ভাবে মনে করতে পারছিনা। তবে এ ব্যাপারে আপনারা গ্যাস অফিসে যোগাযোগ করেন।
    এ ব্যাপারে সাভার তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিষ্ট্রিবিউশন কোম্পানির প্রকৌশলী আবু সাহাদাৎ মোঃ সায়েম বলেন, ওই ভবনে হানিফ মিয়ার নামে দুটি ডাবল চুলার অনুমোদন রয়েছে । এছারাও তিনি অবৈধ ভাবে আরো ১৪টি সংযোগ ব্যবহার করে আসছে। পরে খবর পেয়ে অভিযান চালিয়ে ভবনটির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।
    এসময় তিনি আরো বলেন, কোম্পানির নিতিমালা অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেয়া হবে। তবে নিতিমালা ২০১৪ অনুযায়ী অবৈধ সংযোগকারী হানিফ মিয়াকে জরিমানা করা হবে। নিয়ম অনুযায়ী জরিমানার টাকা পরিশোধ করে যদি নতুন সংযোগের ব্যাপারে আবেদন করেন সে ক্ষেত্রে তার বৈধ দুটি সংযোগ চালু করা হবে। তর্বে সর্ত থাকবে সে অবৈধ সংযোগ ব্যবহার করতে পারবেনা বলে জানান তিনি।

    অভিযানের পর ভবনের মালিক হানিফ মিয়ার  তিনি সত্যতা স্বীকার করে বলেন, তার দুটি ডাবল চুলার অনুমোদন ছিলো, বাকিগুলো সে অবৈধ ভাবে  ব্যাবহার করে আসছিলো ।

  • ভারতে করোনায় সৎকারে মৃত ব্যক্তি দেহ কুকুরে কামড়ে খাচ্ছে

    ভারতে করোনায় সৎকারে মৃত ব্যক্তি দেহ কুকুরে কামড়ে খাচ্ছে

    ভারতে করোনায় সৎকারে মৃত ব্যক্তি দেহ কুকুরে কামড়ে খাচ্ছে

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভারতে করোনায় মৃতদের লাশের সত্‍‌কারে গাফলতি নিয়ে একের পর এক কেলেঙ্কারি সামনে আসছে। মুসলিম নারীর লাশ শ্মশানে দাহ এবং হিন্দু নারীর লাশ কবরে পাঠানোর রেশ কাটতে না কাটতেই এবার প্রকাশ্যে এলো করোনায় মৃত লাশের কুকুরে কামড়ে খাওয়ার মতো মর্মান্তিক দৃশ্য দেখা গেছে। এই ঘটনাটি ঘটে হায়দ্রাবাদের।

    সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, হায়দ্রাবাদের ব্যস্ত একটি শ্মশান। সেখানে একটি সদ্য জ্বলে যাওয়া চিতার আশপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে কুকুর। তার মধ্যে একটি আবার করোনায় মৃত আধপোড়া দেহের একটি অংশ মুখে করে চিবোচ্ছে। এই ভিডিও ছড়িয়ে পড়তেই নেটিজেনের প্রবল রোষের মুখে পড়ে পৌর প্রশাসন। কেন মৃতদেহ সত্‍‌কারের যথাযথ ব্যবস্থা করা হয়নি, তা নিয়ে তারা প্রশ্ন তুলেছেন।

    জবাবে গ্রেটার হায়দ্রাবাদ মিউনিসিপ্যাল করপোরেশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, প্রবল বৃষ্টি হওয়ায় চিতার আগুন নিভে যায়। তখনই একটি ভাঙা দেওয়াল দিয়ে ভেতরে ঢুকে যায় কুকুরের দল। প্রশাসন বিষয়টি সম্পর্কে অবগত হয়েছে ৫ জুলাই। এরপর অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

    পুরনিগমের এক শীর্ষ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সনত্‍‌নগর শ্মশানে কোভিড-১৯ নিয়ম মেনেই দেহটি সত্‍‌কার করা হয়েছিল। কিন্তু প্রবল বৃষ্টি এসে যাওয়ায় চিতার আগুন নিভে যায়। কর্মকর্তা আরও জানান, দেওয়ালের একটি অংশও বৃষ্টিতে ভেঙে পড়ে। ফলে এলাকার কুকুরের দল সহজেই সেখানে ঢুকে পড়ে। ওই ঘটনার পর চিতার উপর ছাউনি দেওয়া হয়েছে। ভাঙা দেওয়ালটিও সারানো হয়েছে। পাশাপাশি একটি বৈদ্যুতিক চুল্লিও তৈরি করা হচ্ছে।

  • লকডাউনে ভাড়ি বাকী থাকায় বাড়িওয়ালার মেয়েকে পালিয়ে বিয়ে করলেন মতলবের শিক্ষার্থী পলাশ

    লকডাউনে ভাড়ি বাকী থাকায় বাড়িওয়ালার মেয়েকে পালিয়ে বিয়ে করলেন মতলবের শিক্ষার্থী পলাশ

    লকডাউনে ভাড়ি বাকী থাকায় বাড়িওয়ালার মেয়েকে পালিয়ে বিয়ে করলেন মতলবের শিক্ষার্থী পলাশ

    এবছরের করোনা ভাইরাসের লকডাউনের জন্য গত ২০ মার্চ থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ আছে দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। দেশে চলমান করোনা সংকটে অনেকের আর্থিক সমস্যায় পরে আছে অনেক ছাত্র।পড়াশোনার জন্যে দেশের অধিকাংশ শিক্ষার্থীকে বসবাস করতে ভাড়া বাসা বাড়ি এবং মেসে। আবাসন সংকট থাকায় অনেকের জায়গা হয় না হলগুলোতে ফলে বাধ্য হয়ে বসবাস করতে হয় এসব স্থানে। এদিকে করোনার কারণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধহয়ে যাওয়ায় অধিকাংশ শিক্ষার্থী মেস বা ভাড়া বাসা ছেড়ে চলে এসেছে নিজের বাড়িতে। না থেকেও মাসে মাসে ভাড়া দিতেহচ্ছে। এ যেন মরার উপর খাড়ার ঘা হয়ে দাড়িয়েছে এসব শিক্ষার্থীর উপর।

    রাজধানীর বেসরকারি একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিবিএ অধ্যয়নরত একজন শিক্ষার্থী পলাশ। করোনার জন্য ২১ মার্চ ঢাকা ছেড়ে নিজের এলাকা চাঁদপুরের মতলব চলে আসে। কিন্তু চলে আসলে প্রতি মাসে মেসের সিট ভাড়া দিতে হয় তাকে। মেসের মালিক রহিম মিয়া তাকে ভাড়ার জন্যে চাপ দিতে থাকে। গত দুই মাসের সিট ভাড়া দিতে পারলেও এই মাসে পলাশ সাফ জানিয়ে দেয় তার হাতে আর টাকা নেই।

    পলাশ আকুতি মিনতি করে রহিম মিয়া যেন তাদের সিটভাড়া মাফ করে দেয় সে আর মেসের সিট ভাড়া দিতে পারবে না। কিন্তু মেসের মালিক কোনভাবেই সিট ভাড়া মাফ করবে না। যদি সিট ভাড়া না দেয় তবে তাদের সব মালপত্র বিক্রি করে টাকা পয়সা আদায় করে নিবে বলে হুমকি দেয় মেস মালিক। পলাশ এতেই যেন ক্ষিপ্ত হয়ে যায়। পরে সে ফুসলিয়ে ফাসলিয়ে প্রেমের অভিনয় করে রহিম মিয়ার ছোট মেয়েকে সুমাইয়াকে নিয়ে পালিয়ে যায়। পালিয়ে গিয়ে দুজন বিয়ে করে ফেলে।

    রহিম মিয়া এই ঘটনায় এই মেয়ে ও মেয়ের জামাইকে মেনে নেয় নি। তিনি মেয়ের জামাই পলাশ এর বিরুদ্ধে থানায় প্রতারণার মামলা দায়ের করেছে। এদিকে ঘটনার পর পলাশ ও মেসের মালিকের মেয়ে সুমাইয়া পলাতক রয়েছে। গোপন সূত্রে জানা গেছে সুমাইয়া ইমুতে বাসায় ভিডিও কল করে বাসার সব খোজ খবর নিচ্ছে। তার বাবাকে যাতে বুঝিয়ে বলে, তাদের মেনে নিতে এই চেষ্টা করেন।

  • করোনায় পজেটিভ রিপোর্ট শুনে আশুলিয়ার এক ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা

    করোনায় পজেটিভ রিপোর্ট শুনে আশুলিয়ার এক ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা

    করোনায় পজেটিভ রিপোর্ট শুনে আশুলিয়ার এক ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা

    সাভারঃ সাভারের আশুলিয়ায় করোনায় পজেটিভ রিপোর্ট শুনার পর সুলতান আহমেদ নামে এক ব্যবসায়ী আত্মহত্যার খবর পাওয়া গেছে। এঘটনায় আশুলিয়া থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

    মঙ্গলবার ৭ জুলাই সকালে সাভারের আশুলিয়ার পল্লীবিদ্যুৎ ডেন্ডাবর এলাকার নিজ মালিকানাধীন বাড়ির কক্ষ থেকে ফ্যানের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় ওই ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মৃত সুলতান মাহমুদ (৫৮) আশুলিয়ার ডেন্ডাবর এলাকার ইলেকট্রিক পার্সের ব্যবসা করতেন।

    স্বজনরা জানায়, দীর্ঘদিন ধরেই তিনি হৃদরোগে ভুগছিলেন ব্যবসায়ী সুলতান । রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে এনজিওগ্রাম করারও কথা ছিল তার। সবশেষ শারীরিক ভাবে অসুস্থ্য হয়ে পড়লে নমুনা পরীক্ষার পর তার করোনা পজেটিভ খবর আসলে নিজ বাড়ির দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে সিলিং ফ্যানে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেন তিনি।

    খবর পেয়ে সকালেই পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করে।
    আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মিরাজুল ইসলাম জানান, হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার পাশাপাশি করোনা পজেটিভ হওয়ার পর ব্যবসায়ী আত্মহত্যা করেছেন বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। এঘটনায় মৃতের স্বজনদের কোন অভিযোগ না থাকায় থানায় অপমৃত্যু মামলা দায়েরর পর মরদেহটি তার স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলেও জানায় পুলিশ।

  • সাভারে কৃষকের মরদেহ উদ্ধার

    সাভারে কৃষকের মরদেহ উদ্ধার

    সাভারে কৃষকের মরদেহ উদ্ধার

    সাভারঃসাভারে হেমায়েতপুরের তেতুলঝোড়া এলাকা থেকে অজ্ঞাত এক কৃষকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

    মঙ্গলবার (৭ জুলাই) দুপুরে হেমায়েতপুরের পদ্মারমোড় এলাকা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

    তাৎক্ষণিকভাবে নিহতের বিস্তারিত পরিচয় পাওয়া যায়নি।

    পুলিশ জানায়, প্রতিদিনের মতো সাভারের পদ্মারমোড়ে শ্রমিকরা দিনমজুর কাজের সন্ধানে যায়। কৃষি ক্ষেতে কাজ করার সময় ওই নিহত ব্যক্তি অসুস্থ হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে সাথেই মারা যান। এ ঘটনায় সঙ্গীয় অন্যান্য শ্রমিক তাকে আবার পদ্মারমোড় এলাকায় এনে থানায় খবর দেয়। পরে ঘটনাস্থল থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

    সাভার মডেল থানার উপ-পরিদর্শক সুলতান হোসেন বলেন, নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকার সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। সেই সাথে নিহতের পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা চলছে। নিহত ওই শ্রমিক হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা গেছেন বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।

  • শ্রীপুরে সাংবাদিক পরিচয়ে খাবার হোটেলে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে গ্রেপ্তার ৫

    শ্রীপুরে সাংবাদিক পরিচয়ে খাবার হোটেলে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে গ্রেপ্তার ৫

    মোহাম্মদ আদনান মামুন, নিজস্ব প্রতিবেদক, শ্রীপুর (গাজীপুর):

    গাজীপুরের শ্রীপুরে সাংবাদিক পরিচয়ে খাবার হোটেলে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে গ্রেপ্তার হয়েছে ৫ যুবক।

    শ্রীপুর পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ড কেওয়া পশ্চিম খন্ড মাওনা চৌরাস্তা এলাকার বিসমিল্লাহ বিরানি হাউজে সোমবার রাত ৮ টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

    গ্রেফতারকৃতরা হলো- কিশোরগঞ্জের কটিয়াদি উপজেলার চরআলগী (বৈরাগীরচর) গ্রামের হযরত আলীর ছেলে মোস্তফা কামাল (৪০), তার সহযোগী গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার আজুগীরচালা গ্রামের বুলবুল হোসেনের ছেলে জাহিদ হাসান (১৯), বহেরারচালা গ্রামের আব্দুল আজিজের ছেলে সাবিব্বর হোসেন (২০), বেলতলী গ্রামের শহিদ মিয়ার ছেলে সোহাগ মিয়া (২০) এবং মাইক্রোবাসের চালক পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার মাদারসী বাজার এলাকার শাহাজাহন হাওলাদারের ছেলে মানিক হাওলাদার (৪৫)।

    জানান, সোমবার রাত ৮টায় এক ব্যক্তি খাবার হোটেলে প্রবেশ করে তাদের খাবারে ব্যাঙ পাওয়ার অভিযোগ তুলে হুমকি দিতে থাকে। এসময় সাংবাদিক পরিচয়ে আরো কয়েকজন হোটেলে প্রবেশ করে এবং দোকানের ভিডিও ধারণ করা শুরু করেন। এ চক্রান্তের মূলহোতা মোস্তফা কামাল এসময় ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনার ভয় দেখিয়ে হোটেল মালিকের কাছে ৫০ হাজার টাকা দাবি করে।

    হয়রানীর ভয়ে হোটেল মালিক ১০ হাজার টাকা তাদের হাতে তুলে দেয়। তারা ঘটনাস্থল ত্যাগ করার সময় স্থানীয়দের সন্দেহ হলে জাহিদ এবং সাব্বির নামের দু’জনকে আটক করে। এসময় ঘটনার মুল হোতা মোস্তফা কামালসহ অন্যরা পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে আটককৃতদের পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়। পরে আটককৃতদের ছাড়িয়ে আনতে থানায় যায় এ ঘটনার মূল হোতা মোস্তফা কামাল এবং তার অপর দুই সহযোগী সোহাগ ও মানিক। এসময় হোটেল কর্মচারীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে পুলিশ তাদেরকেও আটক করে।

    শ্রীপুর থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) মনিরুজ্জামান জানান, আটক মোস্তফা কামাল নিজেকে সিএনএন বাংলা টিভির ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি, টাটা টিভির বিশেষ প্রতিনিধি, সিবি টিভির চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং ক্রাইম বাংলা টিভির চেয়ারম্যানসহ বিভিন্ন গনমাধ্যমের পরিচয় দিয়ে প্রতারণা করে থাকে। তার কাছ থেকে সিএন এন বাংলা টিভি, ৭১ বাংলা টিভি, তারা টিভির পরিচয়পত্র উদ্ধার এবং তাদের ব্যবহৃত একটি মাইক্রোবাস, একটি ক্যামেরা, একাধিক মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়েছে।

    বিসমিল্লাহ বিরানি হাউজের কর্মচারী সাগর খানের অভিযোগের ভিত্তিতে তাদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মামলা দায়ের করা হয়েছে। মঙ্গলবার গ্রেফতারকৃতদের কারাগারে প্রেরণ করা হয়।

  • এক মাসে খাবার বিল ২০ কোটি কী করে হয়

    এক মাসে খাবার বিল ২০ কোটি কী করে হয়

    এক মাসে খাবার বিল ২০ কোটি কী করে হয়

    ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে কভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের সেবাদানকারী চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের এক মাসের খাবারের বিল ২০ কোটি টাকা কী করে হয়, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    আজ সোমবার জাতীয় সংসদে প্রস্তাবিত ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী এ কথা জানান।

    শেখ হাসিনা বলেন, বিরোধীদলীয় উপনেতা ঠিকই বলেছেন–এক মাসে ২০ কোটি টাকা খাবার বিল, অস্বাভাবিকই মনে হচ্ছে। এটি আমরা পরীক্ষা করে দেখছি। এত অস্বাভাবিক কেন হবে? যদি কোনো অনিয়ম হয় আমরা ব্যবস্থা নেব।

    এর আগে আলোচনায় অংশ নিয়ে সংসদের বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের হাসপাতালের খাবারের বিল নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। এর জবাবে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

  • সারওয়ার বিন কাশেম র‍্যাবের গোয়েন্দা প্রধান

    সারওয়ার বিন কাশেম র‍্যাবের গোয়েন্দা প্রধান

    সারওয়ার বিন কাশেম র‍্যাবের গোয়েন্দা প্রধান

    সত্যের সংবাদডেক্স

    র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন র‍্যাবের লে. কর্নেল সারওয়ার বিন কাশেমকে গোয়েন্দা শাখার প্রধান করে অফিস আদেশ জারি করেছে বাহিনীটির মহাপরিচালক।

    তিনি আগে র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন। পাশাপাশি অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে গোয়েন্দা শাখার ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ছিলেন।

    এলিট ফোর্সটির মহাপরিচালক (ডিজি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে তাকে গোয়েন্দা শাখার প্রধান হিসেবে পূর্ণাঙ্গ দায়িত্ব প্রদান করেন।

    সারওয়ার বিন কাশেম এখন থেকে বাহিনীর গোয়েন্দা শাখার দায়িত্ব পালন করবেন। গত ৫ সেপ্টেম্বর তাকে আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালকের দায়িত্ব দেওয়া হয়।

    সে সময়ের সবচেয়ে আলোচিত ঘটনা ক্যাসিনো বিরোধী অভিযানের সামনে থেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তাছাড়াও জঙ্গি দমন, মাদক নির্মূল অভিযানসহ গুরুত্বপূর্ণ অপারেশনগুলোতে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি।

    মেধাবী, সৎ এবং কর্মঠ অফিসার হিসেবে পরিচিতি সারওয়ার ২০১৭ সালের ১ জানুয়ারি র‌্যাব-১ এর অধিনায়কের দায়িত্ব পান। কঠোর হাতে সন্ত্রাস দমনের পাশাপাশি মানবিক কর্মকর্তা হিসেবেও বেশ সুনাম রয়েছে এই গোয়েন্দা প্রধানের। দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করায় তিনি পেয়েছেন পুলিশের সর্বোচ্চ পদক পিপিএম (সেবা)।

    অন্যদিকে একই আদেশে বাহিনীর আইন ও গণমাধ্যম শাখার নতুন মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বর্তমান র‌্যাব-২ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিক বিল্লাহ।

    আর র‌্যাব-২ এর অধিনায়কের দায়িত্বে আসছেন লে. কর্নেল ইমরান উল্লাহ সরকার। বর্তমানে তিনি র‌্যাব-১১ এর অধিনায়কের দায়িত্বে আছেন।

  • সাভার পৌর এলাকায় সাত নং ওয়ার্ডে ২০ কেজী করে চাল বিতরণ করলেন কাউন্সিলর হাজী মোঃ আব্বাস আলী

    সাভার পৌর এলাকায় সাত নং ওয়ার্ডে ২০ কেজী করে চাল বিতরণ করলেন কাউন্সিলর হাজী মোঃ আব্বাস আলী

    সাভার পৌর এলাকায় সাত নং ওয়ার্ডে ২০ কেজী করে চাল বিতরণ করলেন কাউন্সিলর হাজী মোঃ আব্বাস আলী

    সাভার পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হাজী মোঃ আব্বাস আলী ২০০ জন পরিবারের মাঝে চাল বিতরণ করেছেন। করোনা মহামারি মোকাবেলায় ২৫ শে জুন বৃহস্পতিবার সকালে ইমান্দিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠ প্রাঙ্গনে বাংলাদেশ সরকারের খাদ্য অধিদপ্তর পরিচালিত ওএমএস এর চাউল ১০ টাকা কেজী দরে ২০ কেজি চাউল ২০০ জন পরিবারের মাঝে এ চাল বিতরণ করা হয়।

    কাউন্সিলর হাজী মোঃ আব্বাস আলী বলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা দেশরত্ন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে আসা সাধারণ জনগণের জন্য সকল প্রকার খাদ্যদ্রব্য সহ অন্যান্য উপহার সঠিকভাবে বন্টন করে বিতরন করা হয়। শুধু তাই নয় বৈশ্বিক মহামারী করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের সময়েও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে আসা সকল খাদ্য সামগ্রী উপহার সঠিক ভাবে বিতরণ করেছি। আমার পক্ষ থেকেও সাধ্যমত খাদ্য সামগ্রী, মাক্স ও অন্যান্য উপহার বিতরণ করেছি। সামনের দিনগুলোতেও আমি জনগণের সেবক হয়ে বেঁচে থাকতে চাই। সেই সঙ্গে সকলকে করোনা ভাইরাসের আক্রমন থেকে রক্ষা পেতে তিন ফিট দুরত্ব বজায় রেখে সকল প্রকার কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে অনুরোধ জানান।

    এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ৭ নং ওয়ার্ডের আওয়ামীগের অঙ্গসংগঠনের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ ও অত্র এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।