Author: sattersangbad24

  • আনন্দটিভির দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সাভারে উৎসবমুখর পরিবেশে আনন্দটিভির এক বর্ণাঢ্য র‌্যালী অনুষ্ঠিত

    আনন্দটিভির দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সাভারে উৎসবমুখর পরিবেশে আনন্দটিভির এক বর্ণাঢ্য র‌্যালী অনুষ্ঠিত

    আনন্দটিভির দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সাভারে উৎসবমুখর পরিবেশে আনন্দটিভির এক বর্ণাঢ্য র‌্যালী ও আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে

    আনন্দটিভির দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সাভারে উৎসবমুখর পরিবেশে আনন্দটিভির এক বর্ণাঢ্য র‌্যালী ও আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (১১ মার্চ) সকালে সাভারের রেডিও কলোনি মডেল স্কুলে প্রায় পাঁচ শাতাধীক শিক্ষার্থীকে নিয়ে এ র‌্যালি ও আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। বর্ণাঢ্য র‌্যালীটি রেডিও কলোনি মডেল স্কুলের ক্যাম্পাস প্রাঙ্গন থেকে শুরু করে এলাকার বিভিন্ন রোড প্রদক্ষিন করে আবার একই স্থানে গিয়ে শেষ হয়। এসময় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এসএম শাহ্ আলম মিঞাসহ বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকা,স্থানীয় সাংবাদিকের উপস্থিতে সাভার উপজেলা প্রতিনিধি শেখ আবুল কালাম আজাদ উপস্থিত ছিলেন। আনন্দটিভি পরিবারের আয়োজনে এ বর্ণাঢ্য র‌্যালির করা হয়েছে। এসময় বক্তারা বলেন আনন্দটিভি একটি বিনোদনমূক ও সংবাদমুলক টিভি হওয়ায় বিনোদনের মাধ্যমে সঠিক সংবাদে এদেশের জনগনের সামনে তুলে ধরে আনন্দটিভি এগিয়ে যাবে এটিই প্রত্যাশা থাকবে সকলের।

    সাভারে আনন্দটিভির বর্ষপূর্তিতে বর্ণাঢ্য র‍্যালীর আয়োজন করা হলে উৎসবমূখর পরিবেশে শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহন করেন।

    সাভার,ঢাকা।১১ মার্চ ২০২০ ইং।

    সম্পাদনায়ঃ নারগিস আক্তার।

  • মানুষের জন্য কাজ করা কি ক্ষমতার অপব্যবহার? প্রশ্ন ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার

    মানুষের জন্য কাজ করা কি ক্ষমতার অপব্যবহার? প্রশ্ন ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার

    মানুষের জন্য কাজ করা কি ক্ষমতার অপব্যবহার? প্রশ্ন ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার

    ‘সততা, নিষ্ঠা আর শত চ্যালেঞ্জকে হাসিমূখে আলিঙ্গন করে দেশ ও মানুষের জন্য কাজ করা কি ক্ষমতার অপব্যবহার? সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এমন প্রশ্ন রেখেছেন র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম।

    প্রসঙ্গত, বুধবার (১১ মার্চ) ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ এনে র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আক্তারুজ্জামান ও নিজাম উদ্দিনের ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার ক্ষমতা (ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা) বাতিল করার নির্দেশনার আর্জি জানিয়ে হাইকোর্টে একটি সম্পূরক রিট আবেদন করা হয়েছে।

    হাইকোর্টের বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. মাহমুদ হাসান তালুকদারের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ বিষয়ে আদেশ দেবেন। উল্লেখ্য, র‌্যাব সদর দফতরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম।

    যোগদানের পর থেকেই খাদ্য, ওষুধ থেকে শুরু করে নিত্যপণ্যের গুণগত মান ও ভেজাল এবং মেয়াদ, হাসপাতালে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ, অতিরিক্ত ফি নেয়াসহ নানান অপরাধের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে আসছেন তিনি। বলা যায়, ভেজাল খাদ্যপণ্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে যাচ্ছেন এ ম্যাজিস্ট্রেট। এসব কাজ করতে গিয়ে তিনি বারবার প্রভাবশালীদের বাধার সম্মুখীন হচ্ছেন।

  • মানবতার উজ্জল নক্ষত্র শ্রীপুরের সাদ্দাম হোসেন অনন্ত  প্রতিবন্ধী রিনা বেগমকে ঘর উপহার 

    মানবতার উজ্জল নক্ষত্র শ্রীপুরের সাদ্দাম হোসেন অনন্ত  প্রতিবন্ধী রিনা বেগমকে ঘর উপহার 

    মানবতার উজ্জল নক্ষত্র শ্রীপুরের সাদ্দাম হোসেন অনন্ত  প্রতিবন্ধী রিনা বেগমকে ঘর উপহার

    মোহাম্মদ আদনান মামুন, নিজেস্ব প্রতিবেদকঃ
    সহায় সম্বলহীন, বিধবা, দৃষ্টি প্রতিবন্ধী রিনা বেগম (৫৫) মানুষের বাড়ীর বারান্দা কিংবা রান্নাঘরে থেকে ভিক্ষা করে জীবন চালায়। ৩০ বছর ধরে সরকারি কোনো সহায়তা জুটেনি তার ভাগ্যে। স্বামী এবং একমাত্র ছেলেকে হারিয়েছেন অনেক আগেই। অসহায় এই নারীর করুণ জীবনকাহিনী শুনে ব্যক্তিগত উদ্যোগে একটি থাকার ঘর নির্মাণ করে দিয়েছেন সাদ্দাম হোসেন অনন্ত নামের এক ব্যবসায়ী। থাকার ঘরে বিদ্যুৎ, নতুন খাট ও বিছানাপত্রের ব্যবস্থাও করে দিয়েছেন তিনি।

    ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা উপজেলার ৩ নং তারাটি ইউনিয়নের তারাটি চরপাড়া গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, থাকার নতুন ঘর পেয়ে অনেক খুশী রিনা বেগম। তিনি জানান, “শীত বাদলায় ম্যালা কষ্ট করছি, ভালা কইরা ঘুমাইবার পারিনাই। চেয়ারম্যান, মেম্বরগরে অনেক কইছি, কেউ আমারে কিছু দেয়নাই। ওহন ঘর পাইছি, থাহার আর চিন্তা নাই।” স্থানীয় মজিবর রহমান জানান, “তার মতো অসহায় মহিলা আমাদের এলাকায় আর একটিও নেই। মেম্বার, চেয়ারম্যানকে অনেক বলেছি তাকে একটা কার্ড করে দিতে, কিন্তু তারা দেয়নি।” সরকার গরীবকে অনেক কিছুই দিচ্ছে। কিন্তু যারা পাবার যোগ্য তাদের অনেকেই তা পাচ্ছে না। এ ব্যাপারে ৩ নং তারাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান মনিরের সাথে যোগাযোগ করে কথা বলা সম্ভব হয়নি।

    গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সাদ্দাম হোসেন অনন্ত জানান, নিতান্ত মানবিক কারণেই অসহায় এই মহিলাকে থাকার ঘর নির্মাণ করে দিয়েছি। বিত্তবানদের সমাজের যেকোনো অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো উচিত।” উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুবর্ণা সরকার জানান, “অসহায় এই মহিলার খোঁজখবর নিয়ে তাকে সরকারীভাবে সবধরনের সহায়তা করার ব্যবস্থা নেয়া হবে।”

  • চুক্তিকৃত বাবার ৩০ লাখ টাকার বিনিময়ে মেয়েকে হত্যা,গ্রেফতার-৫

    চুক্তিকৃত বাবার ৩০ লাখ টাকার বিনিময়ে মেয়েকে হত্যা,গ্রেফতার-৫

    চুক্তিকৃত বাবার ৩০ লাখ টাকার বিনিময়ে মেয়েকে হত্যা,বাবাসহ গ্রেফতার-৫

    সংবাদ ডেস্কঃ

    দীর্ঘ ৫ বছর পর নরসিংদীর চাঞ্চল্যকর ইলমা বেগম (১১) হত্যাকাণ্ডের রহস্য উৎঘাটন করেছে অপরাধ তদন্ত বিভাগ সিআইডির অর্গানাইজড ক্রাইম বিভাগের সিরিয়াস ক্রাইম ইউনিট। ভিকটিমের ফুফাত ভাই মাসুমকে গ্রেফতারের মধ্য দিয়ে চাঞ্চল্যকর এ হত্যাকাণ্ডের রহস্য উম্মোচিত হয়। উক্ত হত্যাকাণ্ডের জড়িত প্রকৃত আসামিদের শনাক্ত ও গ্রেফতার করতে থানা পুলিশ ব্যর্থ হয়।

    জানা গেছে, ২০১৫ সালের ২৮ মার্চ ১১ বৎসর বয়সী ইলমার মৃতদেহ নরসিংদী থানাধীন বাহেরচর গ্রামের একটি ধানক্ষেতে পাওয়া যায়। ইলমা বাহেরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২য় শ্রেণির ছাত্রী ছিল। এলাকায় আধিপত্য বিস্তার ও প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে ৩০ লক্ষ টাকার বিনিময়ে এই হত্যাকাণ্ড ঘটাতে সম্মত ও সহায়তা করে তার পিতা আব্দুল মোতালেব।
    সিআইডির সিরিয়াস ক্রাইম ইউনিটের বিশেষ পুলিশ সুপার সৈয়দা জান্নাত আরার তত্ত্বাবধানে একটি টিম নরসিংদী সদর এলাকা থেকে আসামিদের গ্রেফতার করে।
    গ্রেফতারকৃত আসামিরা হলেন আব্দুল মোতালেব, মঙ্গলী বেগম, মাসুম মিয়া, বাতেন, শাহজাহান ভূঁইয়া। গ্রেফতারকৃত আসামি মাসুম মিয়া আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করেছেন।

    তদন্তে জানা যায়, নরসিংদী থানাধীন বাহের চর নামক একটি দূর্গম এলাকায় শাহজাহান ভূঁইয়া ও সাবেক মেম্বার বাচ্চুর নেতৃত্বে দুইটি দলের মধ্যে এলাকায় প্রভাব বিস্তার নিয়ে কোন্দল ছিল। শাহজাহান গ্রুপের সদস্য ভিকটিমের ফুফাত ভাই মাসুমের সাথে বাচ্চু পক্ষের সদস্য তোফাজ্জলের মেয়ে তানিয়ার সাথে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। বিয়ে করার উদ্দেশ্যে মাসুম তানিয়াকে তার ভাইয়ের শ্বশুরবাড়িতে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তানিয়ার বাবা দলবল সহকারে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা করে তানিয়াকে উদ্ধার করে নিয়ে যায়। উক্ত ঘটনায় তানিয়ার বাবা বাদী হয়ে মাসুম, মাসুমের ভাই খসরু ও ভাইয়ের শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে নরসিংদী সদর মডেল থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করে।

    বাচ্চু গ্রপের সদস্যদের ক্ষতি করার লক্ষ্যে শাহজাহানের বাড়িতে ২০১৫ সালের ১ মার্চের রাতে মাসুমসহ ১৩ জন বৈঠক করে। প্রতিশোধ নিতে একটি হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে বাচ্চু গ্রুপের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করার বিষয়ে বৈঠকে সিন্ধান্ত হয়। সিন্ধান্ত অনুযায়ী শাহজাহান মোতালিবকে তার মেয়ে ইলমাকে টাকার বিনিময়ে হত্যা করার প্রস্তাব করে। মোতালেব মাত্র ত্রিশ লাখ টাকার বিনিময়ে মেয়েকে হত্যা করতে রাজি হয়।

    গত ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় ইলমার দুলাভাই ও অন্যরা মিলে তাকে টাকা দেয় বাজার-সদাই করার জন্য। টাকা পেয়ে ইলমা বাড়ির পাশে নুরার দোকান হতে জিনিসপত্র কিনে বাড়ি ফেরার পথে ইলমার দুলাভাই বাবুল ও ফুফাত ভাই মাসুমের নেতৃত্বে সাত আটজন মিলে পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী পার্শ্ববর্তী একটি ধানক্ষেতে ইট দিয়ে মাথা থেতলে ইলমাকে নৃশংসভাবে হত্যা করে। এই সময় ইলমার বাবা পাশে অবস্থান করছিল।

    জিজ্ঞাসাবাদে মাসুম সিআইডিকে জানায়, এলমার বাবা এ সময় ‘আগে টাকা দাও পরে কাম সারো’ বলে টাকা দাবি করেছিল। প্রকৃতপক্ষে হত্যাকাণ্ডের জন্য চুক্তিকৃত ৩০ লক্ষ টাকা ভিকটিমের বাবা পাইনি বলে জানা যায়।

    উক্ত ঘটনায় প্রকৃত আসামিদের বাদ দিয়ে ইলমার বাবা মোতালিব বাদী হয়ে বাচ্চু গ্রুপের বিলকিস, খোরশেদ, নাসুসহ অজ্ঞাত নামা ৪/৫ জনের বিরুদ্ধে নরসিংদী সদর মডেল থানায় সেই বছরের ৩১ মার্চ একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। উক্ত হত্যাকাণ্ডে জড়িত প্রকৃত আসামিদের শনাক্ত ও গ্রেফতার করতে নরসিংদী সদর মডেল থানা পুলিশ ব্যর্থ হয়।

    পরে সিআইডি উক্ত হত্যা মামলা তদন্তের দায়িত্ব গ্রহণের পর পরিকল্পনাকারী ও হত্যাকাণ্ডে অংশগ্রহণকারী ৫ আসামিকে গ্রেফতার করে। মামলাটির তদন্ত সিআইডির নিকট অব্যাহত আছে।

  • আজ আনন্দ টিভির ২য় বর্ষ জন্মদিনে কেক কেটে শুভ সূচনা করলেন চেয়ারম্যান ও এমডি

    আজ আনন্দ টিভির ২য় বর্ষ জন্মদিনে কেক কেটে শুভ সূচনা করলেন চেয়ারম্যান ও এমডি

    আজ আনন্দ টিভির ২য় বর্ষ জন্মদিনে কেক কেটে শুভ সূচনা করলেন চেয়ারম্যান ও এমডি

    শেখ এ কে আজাদ, নিজেস্ব প্রতিবেদকঃ

    আনন্দটিভি আজ রাত ১২ টা ১মিনিটে অতিক্রম করে পৌঁছিয়ে গেল ৩য় বছরে। আনন্দ টিভির ২য় বর্ষ জন্মদিনে কেক কেটে শুভ সূচনা করলেন চেয়ারম্যান ডাঃ তাজনিন আব্বাস ও এমডি হাসান তৌফিক আব্বাস।
    এসময় আনন্দটিভি বার্তা বিভাগসহ সকল কর্মকর্তা – সহকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
    মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে নতুন প্রজন্মকে সুস্থধারার বিনোদনের সঙ্গে সম্পৃক্ত করে বাঙালির হাজার বছরের কৃষ্টি, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে বিশ্ববাসীর কাছে তুলতে ধরতে স্যাটেলাইট ভিক্তিক টেলিভিশন চ্যানেল ‘আনন্দ টিভি ২০১৮ সালের ১১ই মার্চ রাজধানী বনানীর চেয়ারম্যান বাড়ীতে এটিভির নিজস্ব ভবনে যাত্রা শুরু করে।
    আজ বুধবার রাত ১২ টার সময় দ্বিতীয়বর্ষ পেরিয়ে তৃতীয় বর্ষে পা রাখলো স্যাটেলাই চ্যানেলটি। আনন্দ টিভি’র ২য় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সকলের প্রতি আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন আনন্দ টিভি পরিবার।

  • আশুলিয়া থানার ওসি শেখ রিজাউল হক দিপু ঢাকা জেলায় দ্বিতীয় বারেরমত শ্রেষ্ঠ পুরস্কার

    আশুলিয়া থানার ওসি শেখ রিজাউল হক দিপু ঢাকা জেলায় দ্বিতীয় বারেরমত শ্রেষ্ঠ পুরস্কার

     

    ঢাকা জেলায় দ্বিতীয় বারেরমত শ্রেষ্ঠ পুরস্কার পেলেন আশুলিয়া থানার ওসি শেখ রিজাউল হক দিপু

    শেখ এ কে আজাদ,নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
    ঢাকা জেলার আশুলিয়া থানার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করায় দ্বিতীয় বারের মতো ঢাকা জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ নির্বাচিত হয়েছেন আশুলিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ রিজাউল হক দিপু। মঙ্গলবার (১০ মার্চ) দুপুরে ঢাকার ঐতিহ্যবাহী মিলব্যারাক পুলিশ লাইন্স কনফারেন্স রুমে আয়োজিত মাসিক অপরাধ ও কল্যাণ সভায় তাকে ফেব্রুয়ারী-২০২০ সালের শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ নির্বাচিত করা হয়।

    সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মারুফ হোসেন সরদার বিপিএম (সেবা)-পিপিএম হিসেবে উপস্থিত থেকে জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ হিসেবে ওসি শেখ রিজাউল হক দিপুকে ক্রেস্ট, সম্মাননা সনদ ও আর্থিক পুরস্কার তুলে দেন তিনি।

    আশুলিয়ায়া থানা এলাকায় সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, জঙ্গী দমন, মাদক বিরোধী অভিযান, চুরি-ডাকাতি-ছিনতাইয়ের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানসহ বিভিন্ন গঠনমূলক কাজের স্বীকৃতি ও বিচার বিশ্লেষন করে ওসি শেখ রিজাউল হক দিপুকে ঢাকা জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ নির্বাচিত করা হয়।

    শ্রেষ্ঠ পুরস্কার পেয়ে আশুলিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ রিজাউল হক দিপু বলেন, ঢাকা জেলার পুলিশ সুপারসহ সকল অফিসারদের প্রতি তিনি কৃতজ্ঞ। আশুলিয়া থানার সকল অফিসার-ফোর্সদেরকে তার পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ জানিয়েছেব। এ প্রাপ্তি আমার একার না, সকল সহকর্মীবৃন্দ ভাল কাজ করায় আজ আমি দ্বিতীয় বারের মতো জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছি। বাকি কর্মজীবনের পুরো সময় পুলিশ হিসেবে সাধারণ মানুষের পাশে থাকতে চায় বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন ২০০০ সালে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে যোগদানে গোপালগঞ্জের কৃতি সন্তান পুলিশ বাহিনীর চৌকস ও মেধাবী এই পুলিশ কর্মকর্তান আশুলিয়া থানার ওসি।

  • সাভারে বাড়তি মূল্যে মাস্ক বিক্রির অভিযোগে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে জরিমানা ও আটক দুই

    সাভারে বাড়তি মূল্যে মাস্ক বিক্রির অভিযোগে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে জরিমানা ও আটক দুই

    সাভারে বাড়তি মূল্যে মাস্ক বিক্রির অভিযোগে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে জরিমানা ও আটক দুই

    সাভারে বাড়তি মূল্যে মাস্ক বিক্রির অভিযোগে লাজ ফার্মা লিমিটেড নামে একটি ফার্মেসীকে এক লাখ টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে ছয় মাসের কারাদন্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
    এসময় মতিউর রহমান ও পাপন দেবনাথ নামে দুই বিক্রয়কর্মী আটক করা করে ভ্রাম্যমান আদালত। মঙ্গলবার দুপুরে সাভার থানারোড এলাকার বিভিন্ন ফার্মেসীতে অভিযান পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সাভার সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) আব্দুল্লাহ আল মাহফুজ।

    ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্লাহ আল মাহফুজ জানান, করোনাভাইরাস আতঙ্কে মাস্ক এর চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় সাভারের বিভিন্ন ফার্মেসীতে উচ্চমূল্যে তা বিক্রি হচ্ছে বলে অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান চালানো হয়।
    অভিযান কালে লাজ ফার্মা লিমিটেড নাম একটি ফার্মেসীতে দুই টাকা মূল্যের মাস্ক ৪০ টাকায় বিক্রির বিষয়টি হাতেনাতে ধরে ফেলেন তারা। এসময় অবৈধভাবে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে অতিরিক্ত দামে মাস্ক বিক্রির অভিযোগে লাজ ফার্মা নামে ওই ফার্মেসীকে নগদ ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। একই সাথে মতিউর রহমান ও পাপন দেবনাথ নামে দুই বিক্রয়কর্মী আটক করা হয়। সংকটের অভিযোগ পেলে তাদের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান ম্যাজিস্ট্রেট।

  • সাভার পৌর মেয়রকে হত্যাচেষ্টা উদ্দেশ্যে বাসভবনে দূর্বৃত্তরা প্রবেশ করে নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কারসহ মালামাল লুট

    সাভার পৌর মেয়রকে হত্যাচেষ্টা উদ্দেশ্যে বাসভবনে দূর্বৃত্তরা প্রবেশ করে নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কারসহ মালামাল লুট

    সাভার পৌর মেয়রকে হত্যাচেষ্টা উদ্দেশ্যে বাসভবনে দূর্বৃত্তরা প্রবেশ করে নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কারসহ মালামাল লুট

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ
    সাভার পৌর মেয়র হাজীী আব্দুল গণির নিজ বাসভবন থেকে ২০ ভরি স্বর্ণালংকার ও ২ লক্ষ টাকা নগদসহ লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। তবে বিষয়টিকে নিছক চুরি কিংবা ডাকাতি নয় উল্লেখ করে তাকে হত্যাচেষ্টা উদ্দেশ্যে করা হয়েছিল বলে দাবী পৌর মেয়রের। তবে পুলিশের দাবী প্রাথমিক তদন্ত সাপেক্ষে তারা পৌর মেয়রের বাসায় চুরির ঘটনা ঘটেছে এমন মন্তব্য করেছেন।

    সোমবার দিবাগত গভীর রাতে সাভারের ব্যাংক কলোনী এলাকায় পৌর মেয়রের নিজ বাসভবনে এই ঘটনা ঘটে।

    সাভার পৌর মেয়রকে হত্যাচেষ্টা উদ্দেশ্যে বাসভবনে দূর্বৃত্ত চোরের দল গ্রিল কেটে প্রবেশ করে নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কারসহ মালামাল লুট।

    সাভার পৌর মেয়র আব্দুল গণি বলেন, চারতলা বাড়ির দ্বিতীয় তলায় তিনি স্ত্রী ও নিচতলায় ছেলের পরিবারসহ তিনি বসবাস করে আসছেন।

    গতকাল রাতে ঢাকা থেকে তিনি দেরি করে ফিরে তার শয়নকক্ষে না গিয়ে পাশের আরেকটি কক্ষে তার সহধর্মিণীকে নিয়ে টিভি দেখছিলেন। পরে রাত গভীর হলে ওই কক্ষেই ঘুমিয়ে পড়েন তারস। এরপর গভীর রাতে ভবনের চার তলা ও দ্বিতীয় তলার জানালার গ্রীল কেটে ভিতরে প্রবেশ করে দুষ্কৃতিকারীরা। এসময় দ্বিতীয় তলার তালাবদ্ধ ওই কক্ষে তাকে না পেয়ে লুটপাট চালানো হয়। একই সময় চার তলার আরো একটি কক্ষে লুটপাট করে তারা। পরে বাসায় থাকা ২০-২৫ ভরি স্বর্ণ ও নগদ ২ লক্ষাধিক টাকা লুট করে পালিয়ে যায় দুষ্কৃতিকারীরা।

    পৌর মেয়র অভিযোগ করে আরো বলেন, চুরি কিংবা ডাকাতির উদ্দেশ্য নয় রাজনৈতিক প্রতিহিংসা থেকেই তাকে হত্যাচেষ্টা উদ্দেশ্যে করা হয়েছে। এঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে দুষ্কৃতিকারীদের আটকের দাবী জানান তিনি।

    পৌর মেয়রের বাসায় দুষ্কৃতিকারীদের অনুপ্রবেশের বিষয়টি উদ্বেগ ও দুঃখজনক উল্লেখ করে এঘটনায় দোষীদের দ্রুত আটক করার দাবী জানিয়েছেন সাভার উপজেলা চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম রাজীবসহ অংগসংগঠনের নেতাকর্মীরা।

    সাভার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এএফএম সায়েদ জানান, পৌর মেয়রের বাসভবন ঘেঁষে থাকা বহুতল অপর ভবন ব্যবহার করে জানালার গ্রীল কেটে ভিতরে প্রবেশ করেছে অপরাধীরা। দ্বিতীয় ও চতুর্থ তলার কক্ষ থেকে স্বর্ণালঙ্কার ও নগদ টাকা চুরি করা হয়েছে বলে অভিযোগ করছে মেয়রের পরিবার। তবে মেয়রকে হত্যাচেষ্টা জন্য দূর্বৃত্ত চোরেরা এসেছিলো কি না সে বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এঘটনায় অভিযোগ হলে পরবর্তীতে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানান তিনি। তিনি জানান বিষয়টি খুবই দুঃখজনক তবে এসব দূর্বৃত্তরা আইনের আওতায় আসবে।

    এ বিষয়ে সাভার পৌর যুবলীগ নেতা কামরুল হাসান শাহিন বলেন,পুলিশ তদন্ত করে দূর্বৃত্ত চোরদের আটকের মাধ্যমে আইনের আওতায় আনা হলে আসল রহস্য বেড়িয়ে আসবে। দ্রুত এসব দূর্বৃত্তদের গ্রেফতারের দাবী জানিয়েছেন।

  • করোনা ভাইরাস বাতাসের মাধ্যমে ছড়ায় ‘মাস্ক’ বা ‘রেস্পিরেটর’ই নিরাপত্তা নেই

    করোনা ভাইরাস বাতাসের মাধ্যমে ছড়ায় ‘মাস্ক’ বা ‘রেস্পিরেটর’ই নিরাপত্তা নেই

    করোনা ভাইরাস বাতাসের মাধ্যমে ছড়ায়
    ‘মাস্ক’ বা ‘রেস্পিরেটর’ই নিরাপত্তা নেই

    সত্যের সংবা ডেক্সঃ
    করোনা ভাইরাস বাতাসের মাধ্যমে ছড়ায় না। তাই মাস্ক তেমন কোনো সুরক্ষা দিতে পারে না।
    করোনাভাইরাসের কারণে মাস্ক ও স্যানিটাইজার কিনতে কমবেশি সবাই ব্যতিব্যস্ত। তবে প্রশ্ন হল, এই মাস্ক আসলে কতটুকু জরুরি?‘ফোর্বস’ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্রের ‘ইউনিভার্সিটি অফ আইওয়া’স কলেজ অফ মেডিসিন’য়ের ‘মেডিসিন’ ও ‘এপিডেমিওলজি বিভাগের অধ্যাপক এবং সংক্রমণ প্রতিরোধ বিশেষজ্ঞ এলি পেরেনচেভিচ বলেন, “করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী যদি পাশের বাড়িতেও থাকে তাও আপনার মাস্ক ব্যবহার করার কোনো প্রয়োজন নেই। একজন সুস্থ মানুষের মাস্ক ব্যবহার করা জরুরি নয়, উচিতও নয়। মাস্ক যে তাদের নিরাপদ রাখবে এমন কোনো প্রমাণ নেই। সাধারণ মানুষ মাস্ক পরে ভুলভাবে, যা তাদের সুরক্ষা দেওয়ার পরিবর্তে সংক্রমণের আশঙ্কাই বরং বাড়ায়। কারণ মাস্ক পরার পরই মানুষ হাত দিয়ে মুখ স্পর্শ করছে বেশি।”

    নিজে অসুস্থ হলে মাস্ক পরা উচিত।

    মাষ্কের কার্যকারিতা নিয়ে পেরেনচেভিচ বলেন, “যারা মাস্ক কিনছেন তাদের অধিকাংশই করোনাভাইরাস রোধ করতে পারেন এমন মাস্ক পাচ্ছেন না। করোনাভাইরাস বাতাসের মাধ্যমে ছড়ায় না, ‘ড্রপলেট’য়ের মাধ্যমে ছড়ায়। হাঁচি কিংবা কাশি দিলে মুখ থেকে যে লালা ছিটকে বেরিয়ে আসে তার প্রতিটি এক একটি ‘ড্রপলেট’। করোনাভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি কাশির সঙ্গে বেরিয়ে আসা এই ‘ড্রপলেট’গুলোতেই মিশে থাকে ভাইরাস।”

    “যেহেতু ভাইরাস বাতাসে থাকে না, তাই স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে ভাইরাস কোনো সুস্থ মানুষের শরীরে প্রবেশ করতে পারবে না।”

    “আবার অধিকাংশ মানুষ যে ‘সার্জিকাল মাস্ক’ ব্যবহার করছেন তা পরিধাণকারীর ‘ড্রপলেট’ বাইরে ছড়িয়ে পড়া আটকে রাখতে পারে। তবে বাইরের কোনো ‘ড্রপলেট’ ভেতরে প্রবেশ করা রুখতে পারে না। অর্থাং এই মাস্কগুলো একজন করোনাভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তি পরিধাণ করলে ভাইরাসের ছড়িয়ে পড়া রোধ হবে। তবে কোনো সুস্থ মানুষ এই মাস্ক পরিধান করে ভাইরাসের আক্রমণ থেকে বাঁচতে পারবেনা।”

    যারা করোনাভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তির সেবা করছেন তারা রোগীর কাছাকাছি থাকার সময় মাস্ক ব্যবহার করতে পারেন। তবে রোগীকে মাস্ক পরানো আবশ্যক। এক্ষেত্রে কে কীভাবে মাস্ক ব্যবহার করবেন এবং ব্যবহারের পর মাস্কটি কীভাবে নষ্ট করবেন তা জেনে নিতে হবে চিকিৎসকদের কাছ থেকে।

    করোনাভাইরাসে বায়ুবাহী হওয়া প্রসঙ্গে পেরেনচেভিচ বলেন, “এখন পর্যন্ত এমন কোনো তথ্য উপাত্ত পাওয়া যায়নি যা প্রমাণ করে যে এই ভাইরাস বায়ুবাহী। অর্থাৎ আক্রান্ত ব্যক্তি কোনো সুস্থ ব্যক্তির কাছাকাছি নিঃশ্বাস ছাড়লে যে তিনিও আক্রান্ত হবেন এমনটা হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তবে ভাইরাস মিশ্রিত ‘ড্রপলেট’ কোনোভাবে বাষ্পীভূত হয়ে গেলে বাতাসে করোনাভাইরাস আসতে পারে। তবে এমন কোনো সংক্রমণের ঘটনাও এখন পর্যন্ত কোথাও পাওয়া যায়নি, সবই ‘ড্রপলেট’য়ের মাধ্যমে ছড়িয়েছে।”

    ‘মাস্ক’ ও ‘রিস্পিরেটরস’ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ‘থ্রিএম’য়ের মতে, “মাস্ক ও রেস্পিরেটর’য়ের মধ্যে মূল তফাৎ হল ‘রেস্পিরেটর’ একজন সুস্থ মানুষকে সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচাতে পারে আবার অসুস্থ মানুষকে ভাইরাস ছড়ানো থেকেও সুরক্ষা দেয়, মাস্ক তা পারেনা।”

    “এই ‘রেস্পিরেটর’গুলোকে ‘এন নাইটিফাইভ’, ‘এফএফপিটু’ ইত্যাদি ‘রেটিং’ দেওয়া হয়। এই ‘রেটিং’ দিয়ে বোঝানো হয় বাতাসে থাকা দুষিত কণা কী পরিমাণে আটকাতে পারে এবং কোন আকারের কণা এই ‘রেস্পিরেটর’ ভেদ করতে পারেনা।”

    “আবার কণা ও ভাইরাস থেকে সুরক্ষা দেওয়ার পর দুষিত হয় এই ‘মাস্ক’ এবং ‘রেস্পিরেটর’। তাই একবার ব্যবহারের পর তা সঠিকভাবে ধ্বংস করাও জরুরি।”

    অত্যাধুনিক এই মাস্ক ব্যবহারের সঠিক নিয়ম জানাও প্রয়োজন। যাতে মাস্কটি মুখমণ্ডলের ওপর বসে বায়ুরোধক পরিবেশ তৈরি করতে পারে।

    তারপরও ‘লিক’ বা ছিদ্র হওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যায়। প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোই বলছে কোনো ‘মাস্ক’ বা ‘রেস্পিরেটর’ই শতভাগ নিরাপত্তা দিতে পারেনা।

  • সৌদি রাজপরিবারে আটক-২০ প্রিন্স

    সৌদি রাজপরিবারে আটক-২০ প্রিন্স

    সৌদি রাজপরিবারে আটক-২০ প্রিন্স

    আন্তর্জাতিক ডেক্সঃ 

    সৌদি রাজপরিবারে ধরপাকড় বন্ধ হয়নি। দেশটির বর্তমান বাদশাহর ভাই প্রিন্স আহমেদ বিন আবদুল আজিজকে আটকের পর অন্যান্য প্রিন্সদের ধরপাকড় চলছে।

    ইতিপূর্বে ৩ জন শীর্ষস্থানীয় প্রিন্স আটক হওয়ার খবর জানা গেলেও, লন্ডন-ভিত্তিক মিডল ইস্ট আই বলছে, আটক হওয়া প্রিন্সদের সংখ্যা ২০। তবে এদের মধ্যে ৪ জনের নাম জানা গেছে। তারা হলেন বাদশাহ সালমানের একমাত্র জীবিত ভাই প্রিন্স আহমেদ, তার ছেলে প্রিন্স নায়েফ বিন আহমেদ (ল্যান্ড ফোর্সেস ইন্টিলিজেন্স অ্যান্ড সিকিউরিটি অথরিটির প্রধান), সাবেক ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন নায়েফ ও তার সৎ ভাই নাওয়াফ বিন নায়েফ।

    এদিকে বার্তাসংস্থা রয়টার্স একজন আঞ্চলিক সূত্রের বরাতে জানিয়েছে, আমেরিকা ও আরও কিছু বিদেশী শক্তির সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের বিরুদ্ধে অভ্যুত্থান চেষ্টার অভিযোগ আনা হয়েছে আটককৃত প্রিন্সদের বিরুদ্ধে। রয়টার্স একাধিক সূত্রকে উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, বাদশাহ সালমান নিজেই তাদের গ্রেফতারি পরোয়ানায় স্বাক্ষর করেছেন।

    এই ধরপাকড়ের মধ্যে ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান রাজপরিবারের সকল প্রিন্সকে টুইটারে তার প্রতি আনুগত্য ঘোষণা করার নির্দেশ দিয়েছেন। ৩ জন প্রিন্স ইতিমধ্যে তা করেছেনও।

    এদিকে আরেক প্রিন্স মিতেব বিন আবদুল্লাহকে নিয়েও উদ্বেগ ছড়িয়েছে। সাবেক বাদশাহ আবদুল্লাহর এই সন্তানকে একসময় সিংহাসনের অন্যতম উত্তরাধিকার ভাবা হতো। ২০১৭ সালে ক্রাউন্স প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান যখন বেশ কয়েকজন প্রিন্স ও রাজপরিবারের সদস্যদের হোটেল রিটজ কার্লটনে আটক রেখেছিলেন, তাদের মধ্যে প্রিন্স মিতেবও ছিলেন। তিনি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ১০০ কোটি ডলারেরও বেশি জরিমানা প্রদানের বিনিময়ে মুক্তি পান। ৬৫ বছর বয়সী মিতেব একসময় অভিজাত ন্যাশনাল গার্ডের প্রধান ছিলেন