Author: sattersangbad24

  • সাভারে ব্যবসায়ীর বাড়িতে আগুন দিয়ে হত্যার চেষ্টা

    সাভারে ব্যবসায়ীর বাড়িতে আগুন দিয়ে হত্যার চেষ্টা

    সাভারে ব্যবসায়ীর বাড়িতে আগুন দিয়ে হত্যার চেষ্টা

    সাভার প্রতিনিধি:
    সাভার পৌর এলাকার নামাগেন্ডা মহল্লায় পূর্ব শত্রুতার জের ধরে পরিকল্পিতভাবে এক ব্যবসায়ীর বাড়িতে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে হত্যা চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। আগুনে ওই বাড়ির নিচতলায় থাকা দুটি মোটরসাইকেল একটি সাইকেল সহ বিভিন্ন প্রকার আসবাবপত্র পুড়ে গেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী ব্যবসায়ী মোঃ হান্নান মিয়া সাভার মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন। তবে দুই দিন অতিবাহিত হলেও লিখিত অভিযোগের তদন্ত কর্মকর্তা সাভার মডেল থানার এসআই মাহমুদুল হক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেননি।
    আগুননের প্রত্যক্ষদর্শী নারী শ্রমিক শিল্পী বেগম জানান, রাত দেড়টার দিকে আমি যখন ঘুমাচ্ছিলাম তখন বিকট শব্দে একটি আওয়াজ হয়। আমি ভিতরের গেট খুলতেই আগুনের তাপ অনুভব করে এবং দরজা খুলে দাও দাও করে আগুন জ্বলছে দেখি। এসময় আমি কি করব বুঝে উঠতে পারছিলাম না তারপর কিভাবে যেন আগুনের ভেতর দিয়ে দৌড়ে বাড়ির বাহিরে আসি এবং আশপাশের লোকজনকে ডেকে তুলি। পরে এলাকার অন্যান্য লোকজন এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তবে কে বা কারা আগুন দিয়েছে সে বিষয়ে কিছুই জানাতে পারেননি তিনি।

    সরেজমিনে সাভার পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যবসায়ী হান্নান মিয়ার বাসায় গিয়ে দেখা যায়, পাঁচতলা ভবনের মূল ফটক দিয়ে ঢুকতেই সিঁড়ির পাশের কক্ষের দুটি মোটরসাইকেল একটি সাইকেল সহ বিভিন্ন আসবাবপত্র পরা অবস্থায় দেখা যায়। পাশে আরও একটি ফ্ল্যাটের দরজা পুড়ে গেছে পুরো বাড়ির দেয়ালগুলো ধোঁয়ায় কালো হয়ে আস্তর পড়ে গেছে।
    পৌরসভা ৯ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যবসায়ী হান্নান মিয়া বলেন, রাত দেড়টার দিকে হঠাৎ করে বিকট শব্দ শুনতে পাই। এ সময় ঘর থেকে বের হয়ে নিচে নামার চেষ্টা করলে শ্রী কক্ষের সামনে দাও দাও করে আগুন জ্বলতে দেখি। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় প্রতিবেশীরা মিলে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী চেষ্টা চালিয়ে আমার বাড়ির ভেতরে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুনে আমাদের দুটি মোটর সাইকেল, সাইকেল ও বিভিন্ন আসবাবপত্র সহ প্রায় ৫ লক্ষ টাকার মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
    এসময় তিনি অভিযোগ করেন আগুন লাগার স্থলে বিদ্যুতের কোন সংযোগ ছিল না কিংবা আগুন লাগার কোন ধরনের বস্তু ছিল না। আমার মনে হচ্ছে কেউ পরিকল্পিতভাবে আমাদেরকে হত্যার উদ্দেশ্যে বাড়ির মূল ফটকের উপর দিয়ে মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। আমি এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার দাবি করছি।
    লিখিত অভিযোগের তদন্তকারী কর্মকর্তা সাভার মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) তাহমদুল হক বলেন, আগুন লাগার ঘটনায় একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। আজি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে প্রতিবেদন জমা দেয়া হবে।

  • সত্যেরসংবাদে আপনার প্রতিষ্ঠানের স্বল্প মূল্যে নিয়মিত বিজ্ঞাপন দিন

    আপনার প্রতিষ্ঠানের স্বল্প মূল্যে নিয়মিত বিজ্ঞাপন দিন

  • সাভার মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ কাজী মাইনুল ইসলাম শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ হিসেবে সম্মাননা পুরুস্কার

    সাভার মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ কাজী মাইনুল ইসলাম শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ হিসেবে সম্মাননা পুরুস্কার

    সাভার মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ কাজী মাইনুল ইসলাম শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ হিসেবে সম্মাননা পুরুস্কার

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ

    ঢাকা জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ ও অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে । বৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) সকালে ঢাকা জেলার মিলব্যারাক পুলিশ লাইন্স কনফারেন্স রুমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    সূত্র জানায়, উক্ত মাসিক কল্যাণ ও অপরাধ পর্যালোচনা সভার সভাপতিত্ব করেন ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার মোঃ মারুফ হোসেন সরদার। অনুষ্ঠানটির উপস্থাপনায় ছিলেন ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম।

    এসময় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা,অপরাধ দমন,অপরাধীদের গ্রেপ্তার, মামলা গ্রহণ, বিচারে সহায়তা, সড়ক শৃঙ্খলা ও ভিআইপি নিরাপত্তা-প্রটোকল,গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়াসহ অনেক দায়িত্ব পালন করে সার্বিক বিবেচনায় ঢাকা জেলা পুলিশের শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ হিসেবে নির্বাচিত হন সাভার মডেল থানার পরিদর্শক(ওসি) কাজী মাইনুল ইসলাম।

    এর আগেও একাধিক পুলিশি দপ্তরে দায়িত্ব পালনকালে বিশেষ ভূমিকা রাখায় প্রায় অর্ধশতাধিক পুরস্কারে পুরস্কৃত হন চৌকস এই পুলিশ কর্মকর্তা। এত অর্জনের পরেও মুখে সরলতার ছাপ।

    পুলিশের কাছে সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা অনেক৷ কিন্তু সেই প্রত্যাশা অনুযায়ী সেবা না পেলে মানুষ অসন্তুষ্ট হয়৷ এরপরও অবশ্য বিপদে মানুষ পুলিশের কাছেই ছুটে যায়৷ তবে চলতি বছরের ২১ মে শুক্রবার সন্ধ্যায় কাজী মাইনুল ইসলাম পিপিএম সাভার মডেল থানায় দায়িত্বভার গ্রহণ করে পরিস্থিতি পাল্টাচ্ছেন৷ সাভার মডেল থানায় পুলিশি সেবা সহজ করে পুলিশকে আরও জনবান্ধব করার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করায় ইতিমধ্যেই প্রশংসিত হয়েছেন সর্বমহলে। ঢাকা জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার্স ইনচার্জ অর্জনে আরও এক ধাপ এগিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ নাগরিক সমাজের শুভেচ্ছায় ভাসছেন পুলিশের এই কর্মকর্তা।

    এছাড়াও কাজী মাইনুল ইসলামের সঠিক দিক-নির্দেশনায় দক্ষতার ফলস্বরূপ শ্রেষ্ঠ রহস্য উদঘাটনকারী কর্মকর্তা হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন সাভার মডেল থানার উপ-পরিদর্শক পাবেল মোল্লা, শ্রেষ্ঠ মাদক উদ্ধারকারী কর্মকর্তা নির্বাচিত হয়েছেন সাভার মডেল থানার উপ-পরিদর্শক সুজন সিকদারসহ মোট ৫ উপ-পরিদর্শক।

  • ছয় হাজারের অধিক বিখ্যাত বিখ্যাত গান লিখেও অখ্যাত আজীবন লেখকঃ স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী

    ছয় হাজারের অধিক বিখ্যাত বিখ্যাত গান লিখেও অখ্যাত আজীবন লেখকঃ স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী

    ছয় হাজারের অধিক বিখ্যাত বিখ্যাত গান লিখেও
    অখ্যাত আজীবন গুরুবাদী ও মানবতাবাদী লেখকঃ স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী

    বিষেশ প্রতিবেদন,শেখ এ কে আজাদঃ ছয় হাজারের অধিক গানের লেখক স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী, বিখ্যাত বিখ্যাত গান লিখেও অখ্যাত রয়ে গেছেন। তবু লিখে চলছেন অবিরাম। তার লেখা একটি গান গেয়েছেন বাংলাদেশের স্বনামধন্য শিল্পী মুজিব পরদেশী। এরপর আরো গান গেয়েছেন বাংলাদেশ ও পশ্চিম বঙ্গের বিভিন্ন বাউল শিল্পীগন। তার লেখা বিখ্যাত গান কাফনে তো পকেট নাই, আয় মানুষ থাকিরে থাকি মানুষের তরে, কোড নম্বরটি জাইনা লও, তালা মাইরাছেরে মাওলায় তালা মাইরাছে, বন্ধু আমার শ্যাম কালাচাঁন, আমার তো মরন হবে, দুনিয়াটাই পাগলা গারদ, কেউবা সাধু কেউবা নারদসহ অনেক গান।

    স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীর লেখা গান নিয়ে প্রথম ভিসিডি এ্যালবাম বেড়িয়েছে ২০০৮ইং সালে।
    এ্যালবামের নাম “” কাফনে তো পকেট নাই “” শিল্পী হলো স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীর আপন ছোট ভাই, মাতাল কবি রাজ্জাক দেওয়ানের শিষ্য, বৈতাল কালাম দেওয়ান , দ্বিতীয় ও তৃতীয় এ্যালবাম বেরোয় ২০১২ইং সালে, দ্বিতীয় এ্যালবামের নাম, “” বন্ধু আমার শ্যাম কালাচান “” বাউল শিল্পী সোনালী সরকার। তৃতীয় এ্যালবামের নাম “”” বন্ধুর প্রেম দিওয়ানা “”” এই এ্যালবামের শিল্পী ও স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীর আপন ছোট ভাই দেওয়ান কালাম শাহ্ (বৈতাল কালাম দেওয়ান) । এ্যালবাম তিনটি প্রযোজনা করেছেন “” স্বপন মিডিয়া ভিশন “””।
    এরপর আর কোনো এ্যালবাম বের না হলেও, গীতিকার স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীর লেখা গান বিভিন্ন শিল্পীগন মঞ্চে ও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গাচ্ছেন।
    এবং তা শিল্পীদের নিজস্ব ফেসবুকে ও ইউটিউব চ্যানলে আপলোড করছেন। পশ্চিম বঙ্গের শিল্পীদের কেউ কেউ তার গান গেয়েছেন বলে তিনি জানান।
    তিনি আরো জানান তার লেখা শত শত গান চুরি করে নিজের নামে গাইছেন, গাওয়াচ্ছেন, এমনকি বইয়ে ছাপিয়েন কিছু গান চোরেরা।
    এই নিয়ে উল্টা তাহকেই মিথ্যা অপবাদ দিয়েছে গান চোরের দলেরা। তবু তিনি দমে যাননি।
    অকুতোভয় নির্ভিক কলম সৈনিক তার কলম চালিয়ে যাচ্ছেন।
    স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী মুলত বাউল গান লিখলেও,তিনি আধুনিক, ভাওয়াইয়া, পল্লীগীতি, লোক গীতি, ভাব সংগীত, মুর্শিদী, কাওয়ালী, ভঁজন কীর্ত্তনসহ রাধা কৃষ্ণের প্রেমসহ প্রেম বিরহ বিচ্ছেদ গান ও হামদ্,নাত,গজলসহ কোরআন হাদিসের আলোকে অনেক গান লিখেছেন। লিখে চলেছেন অবিরাম, আমৃত্যু লিখে যেতে চান তিনি।
    স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীকে তার গান সম্পর্কে জিগ্যাসা করা হলে, তিনি দুহাত তুলে করোজোর করে বলে উঠেন, জয় গুরু জয় গুরু জয় গুরু, দুর হউক সকল আঁধার, জয় হউক মনুষ্যত্ব মানবতার।

    স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীর বাবার নাম- মরহুম আঃ বারেক, মাতার নাম – মরহুমা মেহের বানু। তিন ভাই এক বোনের মধ্যে তিনি মেঝো। বিবাহিত জীবনে তার রয়েছে এক স্ত্রী, এক ছেলে এক মেয়ে।
    তার মা বাবা গুরুবাদী ও তরিকাপন্থি হওয়ার সুবাধে তাদের বাড়িতে মুর্শিদী ও বাউল গানের আসর বসতো, সে সুবাধে ছোট বেলা থেকেই বাউল ও আধ্যাত্মিক গানের প্রতি তার ঝোক হয়। আর সেই প্রভাব তার মাঝে প্রকাশ পেয়েছে তার গানের মাধ্যমে।

    স্বপন শাহ্ শ্যালাপুরী হিন্দুদের কীর্তন, কবি গান শুনেছেন প্রচুর, তাছাড়া বাউল শিল্পী মালেক দেওয়ান, খালেক দেয়ান, শামছু দেওয়ান, তোরাব আলী দেওয়ান, মাতাল কবি রাজ্জাক দেওয়ান, বড় আবুল সরকার, গণি সরকার, পাগল বাচ্চু দেওয়ান, আলেয়া, সালেহা, আকলিমা, মায়া রাণী, মাখন দেওয়ান, খবির দেওয়ান, পরশ আলী দেওয়ান, ইসলাম সরকারসহ বিভিন্ন গুণী শিল্পীদের গান শোনা ও সানিধ্য পাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছে।
    সব চেয়ে বেশি সানিধ্য পেয়েছেন যার তিনি হলেন মাতাল কবি রাজ্জাক দেওয়ান, কারণ স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীর আপন ছোট ভাই, মাতাল কবি রাজ্জাক দেওয়ানের শিষ্য বৈতাল কালাম দেওয়ান, সে সুবাধে মাতাল কবি রাজ্জাক দেওয়ান তাদের বাড়িতে আসতেন, এবং তিনিও মাতাল কবি রাজ্জাক দেওয়ানের বাড়িতে যেতেন। তাই স্বপন শাহ্ শ্যালাপুরীর অনেক গানে মাতাল কবি রাজ্জাক দেওয়ানের গানের প্রভাব রয়েছে, তাছাড়া মাতাল কবি রাজ্জাক দেওয়ানকে নিয়ে অর্ধশতাধিক গানও লিখেছেন বলেও জানান তিনি।

    তিনি আরো জানান, কবিতা লেখার সুবাদে বাংলাদেশের অনেক গুণী মানি স্বনামধন্য ব্যক্তিদের সানিধ্য পাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছে, তম্মধ্যে, বিখ্যাত হাছন রাজার নাতি জাতীয় অধ্যাপক ডঃ দেওয়ান মুহম্মদ আজরফ, লোকগীতি গবেষক ডঃ আশরাফ সিদ্দিকী, কবি সামসুল ইসলাম, কবি আসাদ চৌধুরী, লেখক ও আমলা মঈনুদ্দিন কাজল, ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের ভিসি আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, প্রধান বিচার পতি আব্দুর রউফ, বিচার পতি হাবিবুর রহমান, বিচার পতি এম এ ওহাব, ডঃ ফেরদৌস কোরশী, কবি নাসিম আনোয়ার, কবি তানভির আলাদিন প্রমুখসহ অগনিত কবি সাহিত্যক ব্যক্তিবর্গের সানিধ্য পাওয়ার সৌভাগ্য হয়।
    এবং তিনি বিভিন্ন সংগঠন থেকে প্রশংসা পত্র, সনদ পত্র মেডেল পেয়েছেন। এবং ২০১৭ সালে ভারতের কোলকাতার সাহিত্য সংগঠন, বিশ্ব বঙ্গ বাংলা সাহিত্য একাডেমি ও যুথিকা সাহিত্য পত্রিকা থেকে, “”কাব্য ভারতি”” উপাধিতে ভূষিত হয়েছেন, এবং প্রশংসা পত্র ও ক্রেষ্ট পেয়েছেন।
    সেই সাথে কোলকাতার দর্পন পত্রিকাসহ বিভিন্ন সংকলনে তার লেখা ছাপা হয়েছে। তাছাড়া অনলাইনে বিভিন্ন সাহিত্য গ্রুপে প্রতিদিনই কোন না কোনো লেখা গান ঠাই করে নিচ্ছে। এবং সন্মাননা সনদ পাচ্ছেন বলে জানান তিনি।
    তিনি আরো বলেন সাংবাদিকতা ও রাজনীতি করার সুবাধে, বাংলাদেশের বড় দুই দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের সানিধ্য ও এক টেবিলে খাওয়ার সুযোগ হয়েছে, তারা হলেন আওয়ামী লীগের শেখ হাসিনা, তোফায়েল আহমেদ, মতিয়া চৌধুরী, মেয়র হানিফ, খ,ম জাহাঙ্গীর, কামাল আহম্মদ মজুমদার, আলহাজ্ব মকবুল হোসেন, শামছুদ্দোহা খান মজলিশ, আশরাফ উদ্দিন খান ইমুসহ প্রমুখ নেতার, বি এন পির খালেদা জিয়া, সালাম তালুকদার, কে এম ওবায়দুর রহমান, ব্যারিষ্টার নাজমুল হুদা, মির্জা আব্বাস, আমান উল্লাহ আমানসহ প্রমুখ নেতৃবৃন্দের।
    স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীর, আধ্যাত্মিকতা ও সুফীবাদের প্রতি ঝোঁক থাকায় তিনি বিভিন্ন ওলি আউলিয়ার মাজার, পীরের দরগা, দরবার, সাধু গুরু বৈষ্ণবের আখড়া, আশ্রম, মসজিদ, মন্দির, গীর্জা প্যাগোডাসহ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন উপসনালয়ে অবাধে যাতায়াত করেছেন।
    তিনি লালন সাঁইজির দরগা, বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথের কুঠি বাড়ি, হযরত শাহজালাল, শাহ পরাণ, চুষাণী পীর, শেখ বোরহান উদ্দিন শাহ, শাহ আলী বোগদাদি, শরফুদ্দিন চিশতি , ফখরুদ্দিন চিশতি, পীর ইয়ামেনী, গোলাপ শাহ্, মাক্কু শাহ্, পীর জঙ্গি, ঘোড়াপীর, সাত রওজা, দরবেশ শাহ্, সোলেমান শাহ্ লেংটা বাবার মাজারসহ, বিভিন্ন মাজার দরবারে গিয়েছেন বলে জানান।
    স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী আরো বলেন, আত্মশুদ্ধি ছাড়া মুক্তি নাই, প্রেম বিশ্বাস ভক্তি বিনে কোনো ইবাদত পূর্ণতা পায়না। তাই তার গানে প্রেম বিশ্বাস ভক্তি শব্দটি শত সহস্রবার স্থান পেয়েছে।

    জয় গুরু বলা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি যা বলেছেন, তার সারমর্ম হলো, মুসলমানেরা সালাম দেন, হিন্দুরা আদাব নমস্কার দেন, খৃষ্টানেরা গড ব্লেস ইউ বলেন।
    কিন্তু এখানে হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ খৃষ্টানের সম্বোধন পেলেন। কিন্তু একজন মানুষ আরেকজন মানুষকে কি বলে সম্বোধন করবে?

    এক মানুষ আরেক মানুষকে দেখলে কি বলবে?
    মানুষ মানুষের পরিচয় কি হবে,? বলেন, মানুষ হলে বলবে “”” জয় গুরু “”” আর জয় গুরু হবে মানুষের পরিচয় বহনকারী।
    তিনি আরো বলেন সত্য সরল পথে গমন না করলে মানব জনম মুল্যহীন/অর্থহীন।
    তাই তিনি তার গানে বলেছেন আয় মানুষ থাকিরে, থাকি মানুষের তরে, মানুষ হইলো সৃষ্টির সেরা জগত সংসারে, মিথ্যা ছাড়ো সত্য ধরো, মানুষ থাকার শপথ করো।
    তিনি তার ষাট বছরের জীবনে সততার পরীক্ষায় বার বার উত্তীর্ণ হলেও, আর্থিক সচ্ছলতার মুখ দেখেনি কখনো। নুন আনতে পান্তা ফুরালেও, নীতি আদর্শ নৈতিকতার স্ফলন ঘটান নাই। রোগে শোকে ধুঁকে ধুঁকে মরলেও তিনি নীতি আদর্শ নৈতিকতায় অটল থাকার সংগ্রাম করে যাচ্ছেন অবিরাম।
    তাই তিনি স্বদর্পে বলেন,যতো কষ্টে থাকি মর্ত্যে, শয়তানের সাথে যাবোনা স্বর্গে, নরক অনলে জ্বালাও তুমি,ওগো আমার জগত স্বামী।
    স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরী বলেন, দান করুণা চাইনা, চাইনা, সাহায্য নামীয় ভিক্ষা বা ঋণ, চাই সহযোগিতা, চাই পৃষ্ঠপোষকতা।
    বড়ই স্পষ্টভাষী সাম্যবাদী ও মানবতাবাদী সরল মনের মানুষ তিনি, ভাংবেন তবু মচকাবেননা। তিনি নীতি আদর্শের মূর্ত প্রতীক এক মানুষ। তার সানিধ্যে না গেলে, তার সাথে কথা না বললে, তার সাথে না চললে বুঝার কোনো উপায় নাই। তিনি কতো বড় মাপের ও বড় ঊদার মনের মানুষ। দেখে তারে বেরসিক, গুরু গম্ভীর মানুষ মনে হলেও, তিনি বেশ রসিক, মজাদার মিশুক,সরল মনের মানবতাবাদী মানবিক মানুষ।
    আমরা স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীর সততা নিষ্ঠা একাগ্রতা দৃঢ়তাকে স্যালুট।
    সে সাথে স্বপন শাহ্ শ্যামলাপুরীর তার উত্তর উত্তর সমৃদ্ধি ও উন্নতি কামনা,নেক হায়াত কামনা করছি।
    আল্লাহ সহায় হোন তার উপর, আমীন।।

  • গাইবান্ধায় মাকে পিটিয়ে হত্যা মামলার রায় ছেলেকে ফাঁশির আদেশ 

    গাইবান্ধায় মাকে পিটিয়ে হত্যা মামলার রায় ছেলেকে ফাঁশির আদেশ 

    গাইবান্ধায় মাকে পিটিয়ে হত্যা মামলার রায় ছেলেকে ফাঁশির আদেশ 

    সত্যের সংবাদ ডেক্সঃগাইবান্ধার  সদর উপজেলায় মাকে ক্রিকেট ব্যাট দিয়ে পিটিয়ে হত্যা মামলায় ছেলে জিয়াউল হককে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন জেলা ও দায়রা জজ আদালত। বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) দুুপুরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক দীলিপ কুমার ভৌমিকের আদালত এ রায় দেন।

    এজাহারে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১৩ জুন আসামি জিয়াউল হক তার ছোট ভাই জুবায়ের খন্দকারের কাছে কিছু টাকা চায়। কিন্তু জুবায়ের তাকে টাকা না দেওয়ায় ক্রিকেট ব্যাট হাতে জিয়াউল তাকে মারতে আসেন

    এ সময় মা জহুরা বেগম (৬০) ছোট ছেলেকে বাঁচাতে এগিয়ে আসেন। পরে জিয়াউল তার মায়ের মাথায় ক্রিকেট ব্যাট দিয়ে এলোপাথাড়ি আঘাত করে। এরপর আহত জহুরা বেগমকে সদর হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

    ঘটনার পরদিন জহুরা বেগমের স্বামী নুরুল ইসলাম ছেলে জিয়াউল হককে একমাত্র আসামি করে থানায় হত্যা মামলা করেন। এই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ছিলেন ফারুক আহমেদ প্রিন্স ও আসামিপক্ষের ছিলেন অ্যাডভোকেট মাসুদার রহমান বিশ্বাস।

    বিষয়টি নিশ্চিত করে আদালতের পাবলিক প্রসিউকিটর (পিপি) ফারুক আহমেদ প্রিন্স জানান, দীর্ঘ শুনানি ও সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে হত্যার ঘটনাটি প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক এ রায় দেন।

  • সাভার মডেল কলেজে অধ্যক্ষ তৌহিদ হোসেনকে পুনর্বহাল

    সাভার মডেল কলেজে অধ্যক্ষ তৌহিদ হোসেনকে পুনর্বহাল

    সাভার মডেল কলেজে অধ্যক্ষ তৌহিদ হোসেনকে পুনর্বহাল

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ
    হাইকোর্টের নির্দেশে ঢাকা জেলার ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সাভার মডেল কলেজে প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকে দায়িত্ব পালন করা তৌহিদ হোসেনকে দায়িত্বে পুনর্বহাল করা হয়েছে।
    সোমবার ভুল তথ্যের উপর ভিত্তি শিক্ষা বোর্ডের দেয়া একটি নির্দেশনার ওপর স্থগিতাদেশ দেন হাইকোর্ট। আদালতের এমন আদেশের পর কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে তৌহিদ হোসেন পুনরায় তার দায়িত্ব ফিরে পেলেন।
    এদিকে ভারপ্রাপ্ত অধ্য¶ হিসেবে দায়িত্ব পাওয়া মোহাম্মদ হোসাইনের সকল কার্যক্রম আগামী ৩ মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে।
    শি¶কদের এক অংশ জানান, একটি স্বার্থনেসী মহল গত কয়েক বছর ধরে কলেজের বিরুদ্ধে নানামুখী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। কলেজের অধ্যক্ষ তৌহিদ হোসেনকে তার দায়িত্ব থেকে অপসারণের জন্য শিক্ষা বোর্ডের কাছে বিভিন্ন মিথ্যা তথ্য সরবরাহ করতে থাকে চক্রটি। ভুল তথ্য দিয়ে শিক্ষা বোর্ড থেকে আনীত একটি নির্দেশনার মাধ্যমে কলেজের অধ্যক্ষের পদ থেকে জোরপূর্বক সড়িয়ে দেওয়া হয় তৌহিদ হোসেনকে। এর প্রতিবাদ করতে চাইলে কলেজের শিক্ষক ও ছাত্র-ছাত্রীদের বিভিন্ন হুমকি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করে জোরপূর্বক প্রতিষ্ঠানটি দখলের চেষ্টা করে স্থানীয় প্রভাবশালী মহল।
    এ ঘটনায় প্রতিকার চেয়ে প্রতিষ্ঠানটির স্বার্থ রক্ষায় উচ্চ আদালতে রিট আবেদন করেন অধ্যক্ষ তৌহিদ হোসেন। বিভিন্ন বিষয়ে যুক্তি উপস্থাপন ও শুনানির পর দীর্ঘদিন ধরে দায়িত্বে থাকা তৌহিদ হোসেনকে অধ্যক্ষের দায়িত্ব পুনর্বহাল রেখে শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক প্রদত্ত নির্দেশনার ওপর স্থগিতাদেশ দেন আদালত।
    এদিকে আদালতের নির্দেশে অধ্যক্ষের দায়িত্বে পুনর্বহালের পর তৌহিদ হোসেনকে শুভেচ্ছা জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে বিভিন্ন স্ট্যাটাস দিতে দেখা যায় ছাত্র-ছাত্রীদের। প্রতিষ্ঠানটি দখলে নিতে প্রভাবশালী মহলের একের পর এক প্রতিটি পদক্ষেপের বিরুদ্ধে গত কয়েকদিন ধরে ফেসবুকে শিক্ষার্থীরা ছিলেন বেশ সরব।
    উল্লেখ্য,গত শনিবার কলেজের অধ্যকে জোরপূর্বক দায়িত্ব থেকে সড়িয়ে দেয়ার পর থেকে এর প্রতিবাদে যতটা সোচ্চার ছিলেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা, আবার সাময়িক সময়ে দায়িত্ব গ্রহণ করা অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে সমালোচনায় ততটাই ব্যস্ত থাকতে দেখা যায় তাদের। এ নিয়ে গত কয়েকদিন ধরেই ফেসবুকে চলছিল তীব্র আলোচনা-সমালোচনা।

  • প্রেমিকের জিহ্বা কেটে দিলেন প্রেমিকা

    প্রেমিকের জিহ্বা কেটে দিলেন প্রেমিকা

    প্রেমিকের জিহ্বা কেটে দিলেন প্রেমিকা

     

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ ঢাকার ধামরাইয়ে বিয়েতে গড়িমসি করায় প্রেমিকের জিহ্বা কেটে রাখার অভিযোগ উঠেছে প্রেমিকার বিরুদ্ধে।

    শনিবার (২৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ফড়িঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।পুলিশ ও ভুক্তভোগী পরিবার সূত্র জানায়, সাইফুল ইসলামের সঙ্গে ফড়িঙ্গা গ্রামের এক তরুণীর (২৫) প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তোলেন সাইফুল। কিন্তু বিয়ে না করে দিনের পর দিন সময়ক্ষেপণ করতে থাকলে প্রেমিকা ক্ষিপ্ত হন।

    শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে প্রেমিক সাইফুল ইসলাম প্রেমিকার বাড়িতে গেলে পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী অন্তরঙ্গ মুহূর্তে কৌশলে ব্লেড দিয়ে প্রেমিকের জিহ্বা দ্বিখণ্ডিত করেন। পরে প্রেমিকার স্বজনরা তাকে বেধড়ক মারধর করেন। একপর্যায়ে সাইফুল নিস্তেজ হয়ে পড়লে মৃত ভেবে তারা ঘরের মেঝেতে ফেলে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যান। পরে স্থানীয়রা তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে স্থানীয় একটি হাসপাতালে ভর্তি করেন।

    পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে প্রেমিকের কেটে রাখা জিহ্বা জব্দ করে। তবে বাড়িতে কেউ না থাকায় এ ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতার করতে পারেনি।

    এ ব্যাপারে ধামরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আতিকুর রহমান বলেন, ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন

  • বাংলাদেশ আওয়ামী হকার্সলীগ সাভার উপজেলা ও সাভার পৌর শাখার উদ্যোগে শেখ রাসেলের ৫৮তম জন্মদিন পালিত

    বাংলাদেশ আওয়ামী হকার্সলীগ সাভার উপজেলা ও সাভার পৌর শাখার উদ্যোগে শেখ রাসেলের ৫৮তম জন্মদিন পালিত

    বাংলাদেশ আওয়ামী হকার্সলীগ সাভার উপজেলা ও সাভার পৌর শাখার উদ্যোগে শেখ রাসেলের ৫৮তম জন্মদিন পালিত

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ
    সারা বাংলাদেশের ন্যায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট ছেলে ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছোট ভাই শেখ রাসেলের ৫৮তম জন্মদিন উপলক্ষে ‘শেখ রাসেল দীপ্ত জয়োল্লাস, অদম্য আত্মবিশ্বাস।’ প্রতিপাদ্য শ্লোগান নিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী হকার্সলীগের সাভার উপজেলা ও সাভার পৌর শাখার উদ্যোগে মিলাদে দোয়া ও কেক কেটে জন্মদিন পালন করা হয়েছে। সাভার পৌর ৫ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি এবং বাংলাদেশ আওয়ামী হকার্সলীগের সভাপতি মোঃ বাবুল হাসানের কার্যালয়ে এ জন্মদিন পালিত হয়।

    এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন একুশে গ্রেনেড হামলার আহত মাহাবুবা পারভীন । সভাপতির দ্বায়িত্ব পালন করেন সাভার পৌর ৫ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি এবং বাংলাদেশ আওয়ামী হকার্সলীগের সভাপতি মোঃ বাবুল হাসান।

    বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,সাভার পৌর বাংলাদেশ আওয়ামী হকার্সলীগের মোঃ আবু হানিফ সিকদার,সহ-সভাপতি মোঃ সিরাজ উদ্দিন সিরাজ,ইঞ্জিনিয়ার আওয়ালাদ হোসেন,
    এটিএন বাংলা ও বাংলাদেশ বেতারের ঢাকা জেলা প্রতিনিধি শেখ আবুল বাশারসহ আরো অনেকে।

    শেখ রাসেলের জন্মদিন উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি তার বাণীতে বলেছেন, দেশের শিশু-কিশোর, তরুণ প্রজন্মের কাছে শেখ রাসেল এক ভালোবাসার নাম। প্রধানমন্ত্রী তার বাণীতে বলেন, রাসেল যদি বেঁচে থাকত, তাহলে হয়তো একজন মহানুভব, দূরদর্শী ও আদর্শ নেতা আজ আমরা পেতাম, যাকে নিয়ে দেশ ও জাতি গর্ব করতে পারতো।

    উল্লেখ্য,১৯৬৪ সালের এ দিনে ধানমন্ডির বঙ্গবন্ধু ভবনে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়। এ হত্যাকাণ্ড থেকে সেদিনের অবুঝ শিশু রাসেলও রেহাই পাননি। বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনিরা সেদিন বঙ্গবন্ধুর উত্তরাধিকার নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিল। তাই নরপশুরা নিষ্পাপ শিশু ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র শেখ রাসেলকেও রেহাই দেয়নি। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী- এ বছর থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের জন্মদিন ‘শেখ রাসেল দিবস’ হিসাবে পালিত হয়েছে। এবারের প্রতিপাদ্য ছিলো-‘শেখ রাসেল দীপ্ত জয়োল্লাস, অদম্য আত্মবিশ্বাস।’

     

     

  • সাভারে হেমায়েতপুর থেকে স্বর্ণালংকার নিয়ে উধাও এক স্ত্রী

    সাভারে হেমায়েতপুর থেকে স্বর্ণালংকার নিয়ে উধাও এক স্ত্রী

    সাভারে হেমায়েতপুর থেকে স্বর্ণালংকার নিয়ে উধাও এক স্ত্রী

    ষ্টাফ রিপোর্টারঃ
    সাভারে নগদ টাকা পয়সা,স্বর্ণালংকার নিয়ে উধাও এক স্ত্রী।ঘটনাটি ঘটেছে সাভারের তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নের
    হেমায়েতপুর এলাকার মোল্লাপাড়া মহল্লার সফর হাজীর বাড়ী থেকে। সবুজ তালুকদার ও তার স্ত্রী ইয়াসমিন শুরু থেকে গার্মেন্টস কারখানায় কাজ করতো।

    এক বছর সংসার করেই ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকার মূল্যবান জিনিসসহ নগদটাকা নিয়ে স্ত্রী
    গার্মেন্টস কর্মী উধাও।

    গত ১৩ অক্টোবার ইয়াসমিন গার্মেন্টস কারখানা না গিয়ে ঘরে থাকা স্বামীর নগদ ২৫০০০/- হাজার টাকা, নগদ ২ ভরি স্বর্ণালংকারসহ মূল্যবান জিনিসপত্র নিয়ে বাসায় থেকে বেড় হয়ে যায়। ঐ দিন থেকে তাকে খোজাখুজি করে আজও পাওয়া যায় নি। উল্টা তার আত্মীয় স্বজনের নিকট থেকে প্রাননাশের হুমকি দেয় সবুজ তালুকদারকে। ১৬ তারিখ পর্যন্ত পালিয়ে যাওয়া স্ত্রীর জন্য অপেক্ষা করলে সে আর বাসায় ফিরে আসেনি। তারা আত্বীস্বজন,পরিবার-পরিজনের নিকট খবর নিলে তাকে পাওয়া যায়নি।
    সবুজ তালুদার জানান,প্রতিদিনের ন্যায় আমি সকালে উঠে আমার কর্মে গার্মেটস কারখানায় চলে যাই,কিন্তু ঐ দিন আমার স্ত্রী গার্মেন্টস কারখানায় না গিয়ে নগদ টাকা স্বর্ণালংকার নিয়ে বাসায় থেকে না বলে না জানিয়ে পালিয়ে যায়।তাকে খোজাখুজি করে এখনো পাওয়া যায় নি। মূল্যবান জিনিসসহ পালিয়ে গেলে গত ১৭ অক্টোবার সাভার মডেল থানায় অভিযোগ করা হয়েছে। পুলিশ তদন্ত করছে।
    তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তা মোঃ জাহিদুল ইসলাম জানান, আমি অভিযোগ কপি হাতে পেয়েছি তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। পালিয়ে যাওয়া স্ত্রী কোথায় আছে আমরা খুজে বেড় করার চেষ্টা করা হবে।
    সম্পাদনায়ঃআবুল কালাম আজাদ।

  • সাভার পৌরসভা ৯ নং ওয়ার্ড কৃষকলীগের ত্রিবার্ষিকী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

    সাভার পৌরসভা ৯ নং ওয়ার্ড কৃষকলীগের ত্রিবার্ষিকী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

    সাভার পৌরসভা ৯ নং ওয়ার্ড কৃষকলীগের ত্রিবার্ষিকী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

    সাভার পৌসভা ৯ নং ওয়ার্ড কৃষকলীগের ত্রিবার্ষিকী সম্মেলন অনুষ্ঠিত।১৭ অক্টোবার রবিবার বিকেলে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশে সাবেক কাউন্সিলর মোঃ আয়নাল হক গেদুর কার্যালয়ের সামনে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এসময় ৯ নং ওয়ার্ড কৃষকলীগের সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা মোঃ আব্দুল কাদের মিয়ার সভাপতিত্বে
    সাভার পৌসভা ৯ নং ওয়ার্ড কৃষকলীগের ত্রিবার্ষিকী সম্মেলনে উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা জেলা উত্তর কৃষকলীগের আহবায়ক ও আশুলিয়া থানা কৃষকলীগের মোঃ মোহসিন করিম,প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,সাভার পৌর মেয়র ও সাভার পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি হাজী আব্দুল গনি,প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত সাভার পৌর প্যানেল মেয়র ও সাভার পৌর আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক মোঃ নজরুল ইসলাম মানিক মোল্লা,বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষকলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও ময়মনসিংহের দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত সৈয়দ শাকিরুজ্জামান সাকিক ও
    ঢাকা জেলা উত্তর কৃষকলীগের সদস্য সচিব ও সাভার উপজেলা কৃষকলীগের সাধারন সম্পাদক মোঃ আহসান হাবিব।
    বিশেষ অতিথির মধ্য আরো উপস্থিত ছিলেন,বাংলাদেশ কৃষকলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ইকবাল হোসেন, সাভার পৌর ৯ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি মোঃ আব্দুল মালেক কোম্পানি,সাভার পৌরসভার মহিলা সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর এ্যাডভোকেট সুলতানা রাজিয়া।

    সাভার পৌসভা ৯ নং ওয়ার্ড কৃষকলীগের ত্রিবার্ষিকী সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন সাভার পৌর সভার সাবেক কাউন্সিলর ও ঢাকা জেলা উত্তর কৃষকলীগের সদস্য- সাভার পৌরসভা কৃষকলীগের সভাপতি মোঃ আয়নাল হক গেদু,ঢাকা জেলা উত্তর কৃষকলীগের যুগ্ম আহবায়ক মোঃবশির উদ্দিন, ঢাকা জেলা উত্তর কৃষকলীগের যুগ্ম আহবায়ক ও সাভার পৌরসভার সাধারন সম্পাদক মোঃ আব্দুল মতিন।

    সাভার পৌরসভা ৯ নং ওয়ার্ড কৃষকলীগের ত্রিবার্ষিকী সম্মেলন অনুষ্ঠানে কমিটি অনুমোদন করা হয়েছে।