Author: sattersangbad24

  • “সাভার প্রেসক্লাবের জরুরি সাধারন সভা অনুষ্ঠিত” রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের মামলায় দুজনের আজীবন বহিস্কার দাবী

    “সাভার প্রেসক্লাবের জরুরি সাধারন সভা অনুষ্ঠিত” রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের মামলায় দুজনের আজীবন বহিস্কার দাবী

    “সাভার প্রেসক্লাবের জরুরি সাধারন সভা অনুষ্ঠিত” রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের মামলায় দুজনের আজীবন বহিস্কার দাবী

    নিজস্ব প্রতিবেদক,সাভার থেকে:
    বৃহস্পতিবার ৩ আগষ্ট দুপুরে সাভার প্রেসক্লাব হলরুমে ক্লাবের জৈষ্ঠ্য সদস্য জাভেদ মোস্তফার সভাপতিত্বে এ সাধারণ সভা আয়োজন করা হয়।

    সাধারণ সম্পাদক রুপোকুর রহমান
    সাধারণ সম্পাদক রুপোকুর রহমান।

    সভায় সর্ব সম্মতিক্রমে পূর্বের স্থগিত হওয়া সভাপতি জাভেদ মোস্তফা ও সাধারণ সম্পাদক রুপোকুর রহমান কমিটিকে পূর্নবহাল করা হয়। এছাড়াও ক্লাবের সদস্য নাজমুস সাকিব ও ইমদাদুল হকের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের অভিযোগে মামলা দায়েরের ঘটনায় তাদেরকে প্রেসক্লাব থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কারের জোরালো দাবী উঠলে সাভার প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক রুপোকুর রহমানকে প্রধান করে ক্লাবের সহ-সভাপতি গোলাম পারভেজ মুন্না ও যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সঞ্জীব সাহাকে সদস্য করে ৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয় এবং উক্ত কমিটিকে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে তদন্ত রিপোর্ট প্রদানের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়।
    সাভার প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক রুপোকুর রহমানের সঞ্চালনায় প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিঠুন সরকার, সহ-সভাপতি গোলাম পারভেজ মুন্না, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সঞ্জীব সাহা, অর্থ সম্পাদক সেলিম আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক ফাহাদ ই আজম, সাংস্কৃতিক সম্পাদক মেহেদী হাসান, দপ্তর সম্পাদক শিবনাথ সাহা, নির্বাহী সদস্য শাহীন আলম চৌধুরী ও শামীম আহমেদ, সদস্য আব্দুল খালেক, দিদারুল ইসলাম,শেখ আবুল কালা আজাদ, রুবেল আহমেদ, বিপ্লব শান্ত, মফিজুর রহমান সোহেল, জিল্লুর রহমান, বিদ্যুৎ আহমেদ, ওমর ফারুক, স্বপন পাটোয়ারী, মিজানুর রহমান, আব্দুর রশীদ, আলমগীর হোসেন, ইব্রাহীম খলিল, রবিউল ইসলাম, ছানোয়ার হোসেন, সালেহ আহমেদসহ আরও অনেকে এসময় উপস্থিত ছিলেন।

    ০৩.০৮.২৩ ইং।

     

  • সাভারে আড়াই কেজি মাদকসহ ১ নারী মাদকব্যবসায়ী গ্রেফতার

    সাভারে আড়াই কেজি মাদকসহ ১ নারী মাদকব্যবসায়ী গ্রেফতার

     

    শেখ এ কে আজাদ,নিজস্ব প্রতিবেদক,সাভার থেকে:

    1. ঢাজা জেলা উত্তরের ডিবি পুলিশে অভিযানে সাভার বাসস্ট্যান্ড এলাকা হতে আড়াইকেজি মাদকসহ ১ নারী মাদকব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে।

    বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে আট সময় ডিবি উত্তর এর অফিসার ইনচার্জ মোঃ রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ নেতৃত্বে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এসআই (নিঃ) মোহাম্মদ শাহাদাত এর একটি চৌকষ টিম মাদকব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে।

    গ্রেফতারকৃত আসামী-রাবেয়া ইসলাম রাবু (৪১), পিতা-মৃত আলী আজম, মাতা-হালিমা বেগম, স্বামী-আল মামুন, ব্রাক্ষ্মণবাড়ীয়া জেলায়, নবীনগর থানার মাঝিয়াড়া গ্রামের বাড়ী তার
    তিনি বর্তমানে ঢাকা জেলার সাভার পৌর রাজাশন ঈদগাহ মাঠের পাশে আওয়ালের বাড়ীর ভাড়াটিয়া।
    তিনি দীর্ঘ দিন থেকে গাঁজাসহ মাদকব্যবসা করে আসছিলেন।

    ডিবি উত্তর এর অফিসার ইনচার্জ মোঃ রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ প্রতিবেদক কে জানান
    উক্ত আসামীর বিরুদ্ধে মাদক আইনে সাভার থানায় একটি মামলা রুজু করা হয়েছে তার নিকট থাকা ২.৫০ (আড়াই কেজি) গাঁজা সহ এই কুখ্যাত মাদক নারী ব্যবসায়ী গ্রেফতার করা হয়।

  • সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ইকো কার্ডিওগ্রাফি কক্ষের উদ্বোধন হলো

    সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ইকো কার্ডিওগ্রাফি কক্ষের উদ্বোধন হলো

    সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ইকো কার্ডিওগ্রাফি কক্ষের উদ্বোধন হলো

    শেখ এ কে আজাদ,নিজস্ব প্রতিবেদক,সাভার থেকে:
    সাভারের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা সেবায় সম্পূর্ণ নতুন ভাবে যুক্ত ইকো কার্ডিওগ্রাফি কক্ষের উদ্বোধন করা হয়েছে।

    বুধবার (১৪) জুন সকালে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এটি উদ্বোধন করেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম রাজীব। বিশেষ অতিথি হিসেবে এসময় তার সাথে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

    আগামী ১৯ জুন’২৩ ইং জাতীয় ভিটামিন “এ” প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ সায়েমুল হুদা’র সভাপতিত্বে অ্যাডভোকেসী ও পরিকল্পনা সভার আয়োজন করা হয়।

    অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি উপজেলা পরিষদের সম্মানিত চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম রাজীব ইকো কার্ডিওগ্রাফি কক্ষের শুভ উদ্বোধন শেষে রোগীদের সেবায় পরীক্ষা নিরীক্ষার জন্য নতুন নতুন ডিজিটাল মেশিন সংযোজন হওয়ার বিষয় অবগত হয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন। এসময় তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেই সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রোগীদের সেবায় আধুনিকায়ন সম্ভব হয়েছে। স্বাস্থ্য সেবায় সরকার যথেষ্ট পরিমান বরাদ্দ দেয়ায় রোগীরা ফ্রিতে সব ধরনের ঔষধ সামগ্রী পাচ্ছে, অল্প টাকায় পরীক্ষা নিরীক্ষা করাতে পারছে।

    ডাঃ সায়েমুল হুদা বলেন, ইকো কার্ডিয়াক মেশিন, ডিজিটাল এক্সরেসহ অধিকাংশ স্বাস্থ্য পরীক্ষার ব্যবস্থা সহ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার নিয়মিত চিকিৎসা সেবা দেয়ার সুব্যবস্থা করছে সরকার এখন সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে।

  • সাভারে ‘ছাত্রলীগ ও কাউন্সিলর’ গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৫

    সাভারে ‘ছাত্রলীগ ও কাউন্সিলর’ গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৫

    সাভারে ‘ছাত্রলীগ ও কাউন্সিলর’ গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৫

    নিজস্ব প্রতিবেদক,সাভার:
    ড্রেজার মেশিন বসিয়ে বালু ভরাটের ব্যবসাকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগ ও কাউন্সিলর গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় কাউন্সিলর গ্রুপের নারীসহ চারজন এবং ছাত্রলীগ গ্রুপের একজন গুরুতর আহত হয়েছেন। তাদের সবাইকে সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

    রবিবার (১১ জুন) রাত সাড়ে ৮ টার দিকে সাভার পৌরসভার বাড্ডা অগ্রণী হাউজিং সোসাইটি এলাকায় এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

    আহতরা হলেন, সাভার পৌরসভার বক্তারপুর পোড়াবাড়ি এলাকার নূরু মিয়ার ছেলে মো. সুজন মিয়া (৩৫) , কাঞ্চনপুর এলাকার অলি মিয়ার ছেলে মিনারুল (১৮) , বেদে পাড়া এলাকার আরশ আলীর মেয়ে নাসিমা (৩০) ও ছালাম মিয়া (৩৮) । তারা সবাই সাভার পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর রমজান আহমেদের অনুসারী। তারা সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন। এদের মধ্যে সুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় চিকিৎসকদের পরামর্শে উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বেসরকারি হাসপাতালে তাকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। অন্যদিকে সাভার উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আতিকুর রহমান আতিকের অনুসারী আহত নজরুল ইসলাম (৩৬) প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

    এ ঘটনায় মো. সুজন মিয়া বাদী হয়ে সাভার মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সাভার মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন) নয়ন কারকুন।

    অভিযোগ পত্রে সাভার পৌরসভার আরাপাড়া এলাকার ইঞ্জিনিয়ার ইউসুফ আলীর ছেলে ও সাভার উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আতিকুর রহমান আতিক(৩৫), একই এলাকার মতিন মিয়ার ছেলে ও সাভার সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন টিপু (৩০), নজরুল(৩৬), আল আমিন (৩২), আরিফ (২৪), শামীম(২৭) ও শিমুল(৩০) ছাড়াও অজ্ঞাত ৩০ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।

    অভিযোগ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সাভার পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডের বাড্ডা ভাটপাড়া এলাকার সুগন্ধা হাউজিং সোসাইটি সংলগ্ন আইউব আলীর মালিকানাধীন খালেক চেয়ারম্যানের পুকুরে ড্রেজার মেশিনের মাধ্যমে বালু ভরাট করে আসছেন কাউন্সিলর রমজান আহমেদের অনুসারী সুজন মিয়া, জুয়েল ও রায়হান। গত কয়েকদিন যাবত তাদের কাছ থেকে সাভার উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আতিকুর রহমান ও তার অনুসারীরা পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে আসছিল। চাঁদার টাকা না দেওয়ায় রবিবার রাত ৮ টা ৪৫ মিনিটে আতিকুর রহমান, টিপু, নজরুল, আল আমিন, আরিফ, শামীম, শিমুলসহ ২৫/৩০ জন বালু ভরাটের কাজ বন্ধ করে দেয়। সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে কাউন্সিলর রমজান আহমেদের অনুসারী সুজন মিয়া হাজির হয়ে কাজ বন্ধের কারণ জানতে চাইলে সাভার উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আতিকুর রহমান আতিকসহ তার সমর্থকদের সঙ্গে বাকবিতণ্ডা হয়। এ সময় সুজন মিয়াকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে আতিকের সমর্থকরা। তাকে উদ্ধারে মিনারুল, ছালাম মিয়া ও নাসিমা এগিয়ে আসলে তাদেরকেও মারধর ও জখম করা হয়। এ খবর জানাজানি হলে রাত সাড়ে ১০টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত সাভার উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আতিক ও ওয়ার্ড কাউন্সিলর রমজানের পক্ষের অনুসারীরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। পরে অতিরিক্ত পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

    এ বিষয়ে সাভার পৌরসভার কাউন্সিলর রমজান আহমেদের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, দীর্ঘদিন যাবত ১ নং ওয়ার্ডের মানুষকে জিম্মি করে জোরপূর্বক জমি দখল, মাটি ভরাট ও চাঁদাবাজির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ কামিয়েছেন সাভার উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আতিকুর রহমান। আজকেও ৫ লাখ টাকা চাঁদা না পেয়ে আমাদের লোকজনের ওপর হামলা চালিয়েছে। এতে গুরুতর আহত অবস্থায় নারী সহ ৪ জনকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠিয়েছে পুলিশ।

    এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সাভার উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আতিকুর রহমান আতিক বলেন, নিজেদের মধ্যে সামান্য ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। আগামীকালকের মধ্যেই বিষয়টির সমাধান করা হবে। কোন আহত আছে কি.? জানতে চাইলে তিনি বলেন, দুই পক্ষকে থামাতে গিয়ে নজরুল আহত হয়েছে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে সে এখন বাসায় আছে।

    এ ব্যাপারে সাভার মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) দীপক চন্দ্র সাহা পিপিএম বলেন, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তদন্ত করে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

  • কচু শাকের উপকারিতা সম্পর্কে অবাক করা তথ্য

    কচু শাকের উপকারিতা সম্পর্কে অবাক করা তথ্য

    কচু শাকের উপকারিতা সম্পর্কে অবাক করা তথ্য

    বাড়ির আশেপাশে জন্মানো কচু শাকের উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না৷ পাশাপাশি এই শাক মানবদেহের অনেক জটিল রোগের নিরাময় ও প্রতিরোধ করে থাকে। সুস্থতা নিশ্চিত করার জন্য কচু শাক কিভাবে মানবদেহে কাজ করে, তা নিয়েই আজ ভিডিওটি প্রচার করা হচ্ছে। যাদের বেশি এনার্জি রয়েছে কচুশাক এড়িয়ে চলাই ভাল
    কচু শাকের ৯টি উপকারিতা রয়েছে।
    শুধু উওকারিতার টিপস তুলে ধরছি মাত্র..

    ১. হাড় ও দাঁত গঠন করে ২. রক্তশূন্যতা কমায় ৩. ভিটামিনের যোগান দেয় ৪. ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে ৫. ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় ৬. প্রদাহ ও জ্বালাপোড়া কমায় ৭. কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময় করে ৮. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে ৯. এক কথায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

    কচু শাকের উপকারিতাঃ
    ১. হাড় ও দাঁত গঠন করেঃ
    কচু শাকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে, এটি হাড় ও দাঁত গঠনে সাহায্য করে৷ ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, ম্যাঙ্গানিজ, এবং ম্যাগনেসিয়ামে ভরপুর কচু শাক দাঁত ও হাড় ভালো রাখার পাশাপাশি ক্ষয়রোগও প্রতিরোধ করে। তাই হাড়ের ক্ষয়রোগে ভোগা রোগীদের ডায়েটে নিয়মিত কচু শাক রাখা উচিত।

    ২. রক্তশূন্যতা কমায়ঃ
    কচু শাক আয়রনের একটি উৎকৃষ্ট উৎস। আয়রন দেহে রক্তের পরিমাণ বাড়ায়। তাই কচু শাক রক্তশূন্যতায় ভোগা রোগীদের জন্য অবশ্য গ্রহণীয় একটি খাবার। নিয়মিত কচু শাক খেলে রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণও বেড়ে যায়।কারণ এতে বিদ্যমান আয়রন ও ফোলেট রক্তের পরিমাণ বাড়ায় এবং অক্সিজেন সরবরাহ নিশ্চিত করে। আবার শাকের ভিটামিন কে রক্তপাত প্রতিরোধ করে বলে রক্তের ঘাটতি দেখা দেয় না।

    ৩. ভিটামিনের যোগান দেয়ঃ
    কচু শাক দেহে প্রয়োজনীয় ভিটামিনের অভাব পূরণ করে৷ সেই সাথে ভিটামিনের অভাবজনিত রোগ আগাম প্রতিরোধ করে। যেমন এর ভিটামিন এ চোখের যাবতীয় রোগ, যেমন রাতকানা, ছানি পড়া প্রতিরোধ করে। সেই সাথে দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়। আবার এই শাকের ভিটামিন সি দেহে আয়রনের শোষণ সহজ করে, ক্ষত দ্রুত সারাতে ভূমিকা রাখে, এবং ত্বকে বয়সের ছাপ কমায়। কচু শাকে বিদ্যমান ভিটামিনস ও মিনারেলস গর্ভবতী মা, বাড়ন্ত শিশুর দৈহিক গঠনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে। এই শাকের ভিটামিন বি মুখ ও ত্বকের রোগ প্রতিরোধ করে।

    ৪. ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণ করেঃ
    কচু শাকে শর্করা আছে, সেই সাথে চিনিও আছে সামান্য পরিমাণে। কিন্তু এই শাক রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখে। তাই ডায়বেটিক রোগীদের ডায়েটে নিয়মিত কচু শাক রাখা উচিত। এতে ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে। আবার যাদের এখনো ডায়বেটিস হয়নি তারা যদি নিয়মিত কচু শাক খায় তাহলে তাদের দেরিতে ডায়বেটিস হয়।

    ৫. ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়ঃ
    কচু শাকের পুষ্টি উপাদানগুলো ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়তে সক্ষম। এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস ও ভিটামিনস ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিয়মিত কচু শাক খায় তাদের শরীরে কোলন ক্যান্সার, ব্রেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি যারা কচু শাক খায় না তাদের চাইতে অনেক কম থাকে।

    ৬. প্রদাহ ও জ্বালাপোড়া কমায়ঃ
    কচু শাকের অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান যেকোন ধরণের প্রদাহ ও জ্বালাপোড়া কমায়। বুক জ্বালা, পেট জ্বালা, অ্যাসিডিটি ইত্যাদি সারাতে কচু শাক চমৎকার ভূমিকা পালন করে। রক্তের ইনফ্লেমেশনও সারে এই শাক খেলে। এছাড়াও শরীরের কোন অঙ্গের প্রদাহ সারতে পারে কচু শাকের টোটকায়।

    ৭. কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময় করে:
    কচু শাক একটি আঁশসমৃদ্ধ খাবার। এই শাক কোষ্ঠকাঠিন্য সারায়। সেই সাথে হজমশক্তিও বাড়ায়। ফলে বদহজম বা পেট ফাঁপা হয় না। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা প্রবল থাকলে মেডিসিনের বদলে টানা কয়েকদিন কচু শাক খাওয়া উচিত। এতে খরচও বাঁচবে আবার ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার হাত থেকেও বাঁচা যাবে। আবার এই শাকের ডাঁটায় প্রচুর জল আছে। জলের অভাবে শরীরে রুক্ষতা, পেট ও অন্ত্রের সমস্যা দেখা দিলে কচুর ডাঁটা রান্না করে খেতে হবে। এতে শরীরে জলের অভাব পূরণ হবে আর পেটের গন্ডগোল সেরে যাবে।

    ৮. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখেঃ
    উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য কচু শাকের জুড়ি নেই। এতে আছে ফ্ল্যাভোনয়েডস, স্যাপোনিনস, টেনিনস নামক উপাদান। এই উপাদানগুলো হুট করে রক্তচাপ বাড়তে বা কমতে দেয় না। আর রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকলে হৃদরোগের ঝুঁকিও থাকে না। আবার এই শাক রক্ত থেকে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণও কমিয়ে দেয়। ফলে রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকে।

    ৯. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ
    কচু শাকে আছে বিভিন্ন ধরণের ভিটামিন, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, পটাশিয়ামের মত বহু উপকারী উপাদান। এগুলো দেহে প্রবেশ করলে দেহ সুস্থ সবল থাকে, পুষ্টির অভাবও কমে যায়। তাই কচু শাক বাড়ন্ত শিশু, গর্ভবতী ও প্রসূতি মা, এবং বয়স্কদের জন্য খুবই উপকারী। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, প্রতি ১০০ গ্রাম কচু শাকে যতটুকু ক্যালরি পাওয়া যায় তা দৈনন্দিন ক্যালরির চাহিদা অনেকটাই মিটিয়ে দেয়। ফলে বাড়তি ক্যালরির তেমন দরকার পড়ে না। আর ওজনও বাড়ে না। কচু শাক রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়িয়ে দেয়। তাই ডাক্তাররা হিমোগ্লোবিনের ঘাটতির জন্য কচু শাক খাওয়া প্রেসক্রাইব করে থাকেন।

    সতর্কতাঃ
    কচু ও কচু শাকে বিদ্যমান অক্সালেটের কারণে হাত চুলকায়, গলা ফুলে যায়। ধোয়া ও রান্নার সময় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
    আগে থেকে অ্যালার্জির সমস্যা থাকলে কচু বা কচু শাক এড়িয়ে চলা উচিত। কারণ অক্সালেট অ্যালার্জির সমস্যা তীব্র করে তোলে।

  • সাভারে নারী নেত্রীর স্বামীর করা মামলায় সাংবাদিক গ্রেফতার

    সত্যের সংবাদডেক্স:সাভারে মহিলা আওয়ামীলীগ নেত্রীকে মারধরের ঘটনা মামলায় স্থানীয় সাংবাদিক উজ্জল হোসেন মোল্লাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

    শুক্রবার (২৬ মে) ভোর রাতে চাঁপাইন লালটেক এলাকার বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সাভার মডেল থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক (এস আই) সহিদুল ইসলাম।

    এর আগে ঢাকা জেলা উত্তর মহিলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও সাভার সদর ইউনিয়নের সাবেক মহিলা মেম্বার শারমিন হকের স্বামী মো. ওবায়দুল হক বাদী হয়ে ১৯ মে সাংবাদিক উজ্জ্বলকে প্রধান করে বাবা বেনু মোল্লা, বড় ভাই মৃদুল মোল্লা সহ সাংবাদিক পরিবারের ৫ জনের বিরুদ্ধে সাভার মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দেন। সেই অভিযোগ আমলে নিয়ে মামলা হলে ২৬ মে ভোর রাতে বাসা থেকে গ্রেফতার হয় উজ্জল হোসেন।

    অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, পূর্ব শত্রুতার জেরে ১৯ মে সন্ধ্যায় সাংবাদিক উজ্জ্বল হোসেনের নেতৃত্বে তার বাবা, বড় ভাই, পরিবারের অন্য সদস্যরা সহ এলাকাবাসী সাবেক মহিলা মেম্বার শারমিন আক্তারের বাড়িতে অতর্কিত হামলা চালায়। হাতাহাতির একপর্যায়ে নারী নেত্রী শারমিন হক, স্বামী ওবায়দুল হক ও ছেলে শাহরিয়ার শ্রাবণকে মারধর করে। পরবর্তীতে তারা সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা নেয়।

    উজ্জল হোসেন দৈনিক আগামীর সময় পত্রিকার সাভার প্রতিনিধি। এর আগে তিনি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের ভিডিও চিত্র ধারণের দায়িত্ব পালন করেন।

    স্থানীয়রা জানান, সাবেক মহিলা মেম্বার শারমিন হকের নবম শ্রেণীতে পড়ুয়া মেয়ে সম্প্রতি প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। মেয়ে পাশের বাড়ির বান্ধবীর মোবাইল থেকে প্রেমিকের সাথে কথা বলার সময় শারমিন হক জানতে পেরে মেয়ের বান্ধবীর মোবাইল ভেঙ্গে দেওয়ার পর দুইজনকে বেধড়ক মারধর করে মেয়েকে নিয়ে বাড়ি চলে যায়। পরবর্তীতে মোবাইল ভেঙ্গে দেওয়া ও মারধরের ঘটনায় প্রতিবেশী সাংবাদিক উজ্জ্বল হোসেন ও স্থানীয় মুরুব্বিদের জানালে তারা বিষয়টি জানতে সাবেক মহিলা মেম্বার শারমিন হকের বাড়িতে যায়। এ সময় সাংবাদিক উজ্জ্বল হোসেন সহ আগত সবার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন শারমিন হকের স্বামী ওবায়দুল হক। কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে সবাই। পরে সাবেক ওই মহিলা মেম্বার হাসপাতালে ভর্তি হয়ে স্বামীকে বাদী করে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।

    এদিকে সাংবাদিক উজ্জলের পরিবারের অভিযোগ, করোনাকালীন সময়ে রানিং মেম্বার ছিলেন শারমিন হক। ওই সময় কয়েকটি পরিবারকে খাবার না দিয়ে ঘরবন্দী করে লকডাউন দেয় শারমিন হক ও তার স্বামী ওবায়দুল হক নিজেই। এ বিষয় সহ তার অনিয়ম দুর্নীতির ব্যাপারে সংবাদ প্রকাশ করলে উপজেলা প্রশাসন ওই পরিবারগুলোকে লকডাউনের আওতামুক্ত করে। একতরফা কাজ করায় উপজেলা প্রশাসন থেকে তৎকালীন ঐ মহিলা মেম্বারকে সতর্ক করা হয়। এরপর থেকে সাংবাদিক উজ্জ্বল হোসেনের প্রতি ক্ষিপ্ত ছিলেন মহিলা মেম্বার শারমিন হক ও তার স্বামী ওবায়দুল হক।

    এ বিষয়ে জানতে চাইলে সাংবাদিক উজ্জলের সঙ্গে শারমিন হক ও তার স্বামী ওবায়দুল হক পূর্ব শত্রুতার কারণ স্বীকার করেছেন তবে অনিয়ম ও দুর্নীতির বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।

    এ ব্যাপারে সাভার মডেল থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক (এস আই) সহিদুল ইসলাম জানান, সাবেক মহিলা মেম্বার শারমিনকে মারধরের অভিযোগে মামলার পর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে শুক্রবার সকালে সাংবাদিক উজ্জ্বল হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

  • সাভার পৌর ছাত্রলীগের সভাপতিসহ আসামীদের গ্রেফতাররের দাবীতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল

    সাভার পৌর ছাত্রলীগের সভাপতিসহ আসামীদের গ্রেফতাররের দাবীতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল

    সাভার পৌর ছাত্রলীগের সভাপতিসহ আসামীদের গ্রেফতাররের দাবীতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল

    শেখ এ কে আজাদ,নিজস্ব প্রতিবেদক,সাভার থেকে:
    সাভারে চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসায়ী ও তার পরিবারের সদস্যদের উপর হামলা চালিয়ে মারধর ও লুটপাটকারী শীর্ষ সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ মাসুম দেওয়ান ওরফে মুরগী মাসুমসহ তার সহযোগীদের গ্রেপ্তার এবং স্থায়ী বহিস্কারের দাবীতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে ভুক্তভোগী ব্যবাসায়ীসহ এলাকাবাসীরা।

    রবিবার ১৪ মে দুপুর ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের গেন্ডা বাজার বাসষ্ট্যান্ড এলাকায় এ মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচী পালন করেন ভুক্তভোগীরা ।

    আয়োজিত মানববন্ধনে ব্যবসায়ী ইউসুফ আলী চুন্নু বলেন, গত রমজান মাস থেকেই সাভার পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি মাসুম দেওয়ান ওরফে মুরগী মাসুম ও তার সন্ত্রাসী বাহিনীর সদস্যরা সরসরি তার কাছে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবী করে বিভিন্ন ধরনের হুমকি দিয়ে আসছিলো। তাদের দাবিকৃত চাঁদার টাকা না দেয়ায় গত ৬ মে ২০২৩ ইং সন্ধ্যায় ১০-১২টি মোটরসাইকেল যোগে অন্তত ৩০ জন সন্ত্রাসী দেশীয় অস্ত্রসস্ত্রে সজ্জিত হয়ে তার মালিকানাধীন আনন্দপুর টিম্বার এন্ড স’মিল, বিসমিল্লাহ ওয়াশ কারখানা, গেন্ডা ফল মার্কেট হামলা চালায়। এসময় সন্ত্রাসী মাসুম দেওয়ান ও ধর্ষক সোহেল রানা, আলমগীর, মিলন, শামিম, অনিক, হাকিম, ইসমাইল, আরিফ, নাদিম, সাহিদ সরকার, সবুজসহ অন্যান্যরা তাকে কারখানার ভিতরে হত্যার উদ্দেশ্যে মারধর করে এবং নগদ প্রায় ৫ লাখ টাকা লুট করে নিয়ে যায়।
    এঘটনায় তাকে বাঁচাতে পরিবারের সদস্যরা এগিয়ে আসলে সন্ত্রাসীরা আমার স্ত্রী, সন্তান, ভাতিজা ও ছোট ভাইকেও দা, চাপাতি, লোহার রড ও হকিস্টিক দিয়ে পিটিয়ে আহত করে। এঘটনায় আমি সাভার মডেল থানায় মামলা দায়ের করলেও এখনো পুলিশ ঘটনার সাথে জড়িত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
    তিনি আরও বলেন, তিনি ১৯৯৬ সন থেকে ছাত্রলীগ এর সাথে জরিত ছিলেন, স্বেচ্ছাসেবকলীগ সাথে জরিত ছিলেন এবং
    বর্তমানে স্বেচ্ছাসেবকলীগের সহ-সভাপতি হিসেবে
    দলের সাথে সম্পৃক্ত আছেন।
    ছাত্রলীগের নাম ভাঙ্গিয়ে কিছু সন্ত্রাসীরাতার নিজস্ব প্রতিষ্ঠানে গিয়ে চাঁদা না দেয়ায় পরিবারের সদস্যসহ তাকে মারধর করে নগদ ৩ লক্ষাধীক টাকা লুট করে নিয়ে এখনও তারা ফেসবুকে সক্রিয় থেকে বিভিন্নভাবে আমাকে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। বর্তমান সরকার দেশে ব্যাপক উন্নয়ন করলেও দলীয় পরিচয়ে সন্ত্রাসী-চাঁদাবাজরা সাধারন মানুষ ও ব্যবসায়ীদের জীবন অতিষ্ট করে তুলেছে।
    তিনি প্রধানমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনার পাশাপাশি সন্ত্রাসী মাসুম দেওয়ানকে সাময়িক বহিস্কার করায় ধন্যবাদ প্রদান এবং স্থায়ী বহিস্কারের জন্য ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির কাছে জোর দাবি জানাচ্ছেন ।
    আহত নান্নু মিয়া বলেন, তারা সকলেই আওয়ামী পরিবারের সন্তান। নিজেও ছাত্রলীগ করেছি। ছাত্রলীগের নাম ভাঙ্গিয়ে কিছু সন্ত্রাসী চাঁদার জন্য আমাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানেও হামলা চালিয়েছে। চাঁদা না দেয়ায় তার বড় ভাই, ভাবী, ভাতিজাদেরকে বেধরক মারধর করেছে। তিনি দ্রুত সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন। এজন্য পরিবারের পক্ষে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
    মানববন্ধন থেকে বক্তারা আরও বলেন, সন্ত্রাসী মাসুম দেওয়ান এমন কোন অপকর্ম নেই যা সে করেনা। মানুষের দোকান দখল করে ছাত্রলীগের কার্যালয় বানানো থেকে শুরু করে বাড়ি করলে চাঁদা আদায়, ফুটপাত ও রাস্তাঘাটে চলাচলকারী বিভিন্ন পরিবহন থেকে কুলি বিটের নামে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি ও মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন ধরনের অরাধের সাথে জড়িত। তার বাহিনীর অত্যাচারে অতিষ্ট সাধারন মানুষ ভয়ে মুখ খুলতে সাহস পায়না। এই মুহুর্তে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া না হলে সে ভবিষ্যতে আরও বেপরোয়া হয়ে উঠতে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেন মানববন্ধনে উপস্থিত ব্যবসায়ী ও এলাকাবাসীরা।

    মানববন্ধন শেষে ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী ও এলাকাবাসীরা সন্ত্রাসী মাসুম দেওয়ান ও তাদের সহযোগীদের দ্রুত গ্রেপ্তার এবং ছাত্রলীগ থেকে স্থায়ী বহিস্কারের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে বিক্ষোভ মিছিল করেন।
    মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সাভার মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সুদিব কুমার গোপ বলেন, মামলা দায়ের পর থেকেই আমরা চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসী মাসুম দেওয়ান ও তার সহযোগীদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে। খুব শিঘ্রই তাদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

  • পূর্ব শুত্রুতার জের ধরে সিংগাইরের বকচর এলাকায় দূর্বৃত্তদের হামলা ভাংচুর,লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি

    পূর্ব শুত্রুতার জের ধরে সিংগাইরের বকচর এলাকায় দূর্বৃত্তদের হামলা ভাংচুর,লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি

    পূর্ব শুত্রুতার জের ধরে সিংগাইরের বকচর এলাকায় ছমিরুন নেছার বাড়ীতে ও রাস্তায় একাপেয়ে ছেলে সজিবে উপর হামলা ভাংচুর,লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি,অভিযোগ দায়ের।

    বিশেষ প্রতিবেদক:মানিকগঞ্জ সিংগাইরের জামির্তা ইউনিয়নের বকচর এলাকায় পূর্ব শুত্রুতার জের ধরে হামলা ভাংচুর,লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি, পরিবার নিরাপত্তহীনতায় ভুগছে।

    এ ঘটনায় ছমিরুন নেছা (৫০), স্বামী-আয়নাল মৃদা বাদী হয়ে মানিকগঞ্জ জজকোর্ট একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন।

    মামলার বিবরনীতে জানা যায়,
    আসামীগন পূর্বপরিকল্পিত ভাবে বিগত রোববার ২৭ নভেম্বার ২২ ই সনে গরু ছুটিয়া যাওয়া অজুহাতে দৃর্বৃত্ত দলের জুহিরুল বাহিনীর নেতৃত্বে ১০/১২ জন বাদী ছমিরুন নেছার বাড়ীতে প্রবেশ করে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে লোহার রড,বাঁশের লাঠি,শাবল,দাড়ালো দা ও চাপাতি নিয়ে প্রবেশ করে। ছমিরুন নেছার স্বামী আয়নাল মৃধাকে ঘরে ঢুকিয়ে দরজা বন্ধ করে দিয়ে প্রান নাশের হুমকি দেয় এবং অপর একটি ঘরের টিনের বেড়া চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে কেটে ক্ষতি করে। এসময় তাদের ডাক চিৎকারে প্রতিবেশীরা এগিয়ে আসলে দৃর্বৃত্তরা প্রান নাশের হুমকি দিয়ে বাড়ি থেকে বেড় হয়ে যায়। দৃর্বৃত্তরা
    বাড়ী থেকে বেড় হয়ে যাওয়ার পর ছমিরন নেসার ছেলে সজিব পিকআপ নিয়ে বাড়িতে আসার সময় রাস্তায় একা পেয়ে তার গাড়ী ভাংচুর করে। এসময় তাকে গাড়ীর ভিতর থেকে টেনে হিচরে বেড় করে দেশীয় অস্রহাতে এলোপাথারিভাবে মেরে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় জখম করে। ঐ সময় সজীবকে উদ্ধার করে দ্রুত সিংগাইর উপজেলা সরকারী হাসপাতালে ভর্তি করে। এময় তাদের ১ লক্ষ টাকা ক্ষতি সাধন হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাদী ছমিরন নেছা।

    দ্বিতীয় ঘটনায় ১৮ জানুয়ারি ২০২৩ সনের রোববার বিকেল ৩টায় সজিবকে বকচর এলাকার সাকিনের নদীরপার একা পেয়ে দূর্বৃত্ত দলের জহিরুল মৃধা ৩/৪ জন পথরোধ করে পূনরায় হুমকি দিয়ে থাকে থানায় মামলা করার কথা শুনছি এবং থানা পুলিশ তাদের কথা শুনে তাই কোন মামলা মোকদ্দমা কথা শুনলে মেরে নদীতে লাশ ফেলে ঘুম করার হুমকি দিয়ে নাক কান মুখ,পিঠে কিল-ঘুষি মারার পর তাকে মাপলাট দিয়ে গলায় প্যাচ দেয়ার চেষ্টা করে অজ্ঞান অবস্থায় ফেলে রেখে যায়,তার জ্ঞান ফিরে আসলে ডাক চিৎকার করলে আশে পাশের লোকজন উদ্ধার করে সিংগাইর উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

    সব শেষ ঘটনার পর ছমিরুন নেছা বাদী হয়ে মানিকগঞ্জ জেলা জজ কোর্টে মামলা দায়ের করেছেন। যার সি আর মামলা নং-২০২,তাং-২৭ মার্চ ২০২৩ মামলার ধারা
    নং১৪৩/১৪৭/৪৪৭/৪৪৮/৩২৩/৩২৪/৩০৭/৪২৭/৫০৬(||)৩৪ দন্ডবিধি।

    সিআর মামলার অভিযুক্ত আসামীরা হলেন,জহিরুল মৃধা (৪৫), পিতা মৃত-মুস্তি মৃধা, রাজিব (২৩),পিতা-জহিরুল মৃধা, নাছির/নেছার (৫০),পিতা মৃত- চাঁনু মৃধা, জসিম মৃধা (৫০), পিতা-মৃত-মুস্তি মৃধা,মারুফ (২২), পিতা-মৃত-জসিম মৃধা, লতিফ (২২) পিতা-মৃত-মুস্তি মৃধা, উজ্জল (৩০) পিতা-লতিফ মৃধা, তুষার (২৩), পিতা-খালেক, রাজেদা বেগম, স্বামী- জহিরুল মৃধা সকলের বাড়ী মানিকগঞ্জ জেলার সিংগাইর থানার জামির্তা ইউনিয়নের চরখালি এলাকায়।

    বাদী ছমিরুন নেছা প্রতিবেদককে বলেন জহিরুল মৃধা গং জোর করে তাদের ৪,৫ বিঘা জমি দখল করে আছে। তারই সূত্র ধরে হয়তো তিনি বিভিন্ন সময় জানে মেরে ফেলার হুমকি প্রদান করে, তিনি আমাদের জন্য হুমকিসূরুপ। জানমালের ক্ষতি করে আসছে তারা নিজের পরিবারহ হুমকির মধ্য দিন যাপন করে আসছে। স্থানীয় এলাকার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও মেম্বারের নিকট অভিযোগ দিলেও কোন সুষ্ঠু বিচার পায়নি, থানায় গিয়ে প্রতিকার মেলেনি তাই বাধ্য হয়ে আদালতের সমর্পন হয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে তিনি স্থানীয় প্রশাসন ও জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিকট এর সুষ্ঠু বিচার দাবী করেছেন।

  • ফেসবুক সহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচারের প্রতিবাদ জানিয়েছেন শেখ ছাইদ

    ফেসবুক সহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচারের প্রতিবাদ জানিয়েছেন শেখ ছাইদ

    ফেসবুক সহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচারের প্রতিবাদ জানিয়েছেন যুবলীগ নেতা শেখ ছাইদ

    সর্ব সাধারণের জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি যে আমি মোঃ শেখ ছাইদ, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের একজন ত্যাগী কর্মী। দলের উন্নয়নে নিজের অর্জিত সম্পদ ব্যয় করে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে সারাজীবন রাজনীতি করে আসছি।

    আমরা আওয়ামী পরিবারের সন্তান, আমি সব সময় মানুষের উপকার করার চেষ্টা করি, আমার নিজের লাভের জন্য আমি রাজনীতি করি না, হয় বুদ্ধি দিয়ে, না হয় অর্থ দিয়ে, না হয় শ্রম দিয়ে মানুষের উপকার করি। রাজনীতি আমার পেশা না, এটা আমার বংশীয় নেশা।
    একটি স্বার্থান্বেষী মহল আমাকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এবং বিভিন্ন ফেক ফেসবুক আইডি দ্বারা আমাকে লেগুনা পরিবহন চাঁদাবাজ আক্ষা দিয়ে মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন তথ্য পরিবেশন করছে। অথচ আমি কোনদিন এধরণের কর্মকান্ডে জড়িত ছিলাম না।
    আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি আমাকে নিয়ে যে গুজব ছড়ানো হচ্ছে যদি এর সাথে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতার প্রমান পাওয়া যায়, তাহলে আমি আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে নিজেকে আত্বসমর্পন করবো।
    শুধু লেগুনা নয় আরো কোথাও যদি কেউ বলতে পারে আমি কখনো কারো সাথে খারাপ আচরণ করেছি, বা কোথাও আমার বিরুদ্ধে চাদাবাজি, টেন্ডার বাজি, জমি দখল , মাদক বেচাকেনায় সহযোগিতা করেছি বা কোন অন্যায় বিষয় নিয়ে প্রশাসনকে তদবির করেছি তাহলে আমি মনে করি আমার বিচার হওয়া উচিৎ ।
    আমার বিরুদ্ধে যারা এই যড়যন্ত্র করছে তাদের সবার বিরুদ্ধে আমি অবশ্যই আইনি পরামর্শ নিবো ইনশাল্লাহ। আমাকে সামাজিকভাবে হেয় করতে কিছু কতিপয় ব্যক্তি অপপ্রচার চালাচ্ছে। আমি উক্ত মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যমূলক অপপ্রচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
    সেই সাথে উক্ত মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যমূলক অপপ্রচারে আমার শুভাকাঙ্ক্ষীদের
    বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
    আমি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, যারা আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে আমি আইনগত ব্যবস্থা নেব।

  • সাভারে চাঁদা না পেয়ে ৫ জনকে বেধড়ক পেটালো ছাত্রলীগ নেতা

    সাভারে চাঁদা না পেয়ে ৫ জনকে বেধড়ক পেটালো ছাত্রলীগ নেতা

    সাভারে চাঁদা না পেয়ে ৫ জনকে বেধড়ক পেটালো ছাত্রলীগ নেতা

    নিজস্ব প্রতিবেক, সাভার থেকে:

    সাভারে একটি গার্মেন্টস ওয়াশ কারখানায় দাবিকৃত চাঁদার ১০ লাখ টাকা না দেওয়ায় কারখানার মালিকসহ প্রায় ৫ জনকে বেধরক পিটিয়ে মারাত্মক আহত করেছে সাভার পৌর ছাত্রলীগ নেতা ও তার সহযোগীরা। এঘটনায় অভিযোগ দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী ওই গার্মেন্টস ব্যবসায়ী।

    শনিবার (৬ মে) রাত ১০ টার দিকে অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সাভার মডেল থানার পরিদর্শক (ইনটেলিজেন্ট) নয়ন কারকুন। এর আগে বিকেল ৫ টার দিকে সাভারের আনন্দপুর এলাকার বিসমিল্লাহ ওয়াশ কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।

    আহতরা হলেন- আনন্দপুর এলাকার মৃত আইয়ুব আলীর ছেলে ও বিসমিল্লাহ ওয়াশ কারখানার স্বত্বাধিকারী ইউসুফ আলী চুন্নু (৪৫), তার ছেলে আবির হোসেন (২১), ছোট ভাই নান্নু, স্ত্রী রত্না ও ভাতিজা বাহাদুর (২৭)।

    অভিযুক্তরা হলেন- সাভারের নামাগেন্ডা এলাকার হোসেন আলীর ছেলে ও সাভার পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি মাসুম দেওয়ান ওরফে মুরগী মাসুম (২৫), একই এলাকার ইমান আলির ছেলে ওরফে টেন্ডার আলমগীর (৩০), চাপাইন এলাকার সোহেল রানা ওরফে ধর্ষণ সোহেল (৩৩), নামাগেন্ডা এলাকার হাবু মিয়ার ছেলে নাদিম দেওয়ান ওরফে গুন্ডা নাদিম (২৪), উলাইল এলাকার আব্দুল জলিলের ছেলে টিপু ওরফে বালু টিপু (২৮), কাতলাপুর এলাকার বাবু ওরফে রড বাবু (২৮), একই এলাকার পলাশ ওরফে খাটা পলাশ (৩০), মজিদপুর এলাকার পাবেল ওরফে চাঁদাপাভেল (৩৫), নামাগেন্ডা এলাকার হানিফের ছেলে সজীব (২৪)সহ অজ্ঞাতনামা আরও ১০/১২ জন। ভুক্তভোগী

    অভিযোগ থেকে জানা যায়, গত ১ মাস ধরে ভুক্তভোগীর কারখানায় গিয়ে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে আসছিল অভিযুক্তরা। এরই ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫ টার দিকে ওই কারখানায় অনধিকার প্রবেশ করে চাঁদাবাজরা। এসময় পূর্বের মত ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। দাবিকৃত চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে ভুকভোগীদের বেধরক মারধর করে নান্নুর পকেটে থাকা ৮৫ হাজার ও প্রতিষ্ঠানের ক্যাশ বাক্স থেকে সাড়ে তিন লাখ টাকা ছিনিয়ে নিয়ে যায়। পরে ১০ লাখের বাকি টাকা না দিলে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে দুই রাউন্ড ফাঁকা গুলি করে চলে যায়। পরবর্তীতে আহতদের উদ্ধার করে সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।

    এব্যাপারে সাভার মডেল থানার পরিদর্শক (ইনটেলিজেন্টস) নয়ন কারকুন বলেন, ভুক্তভোগীরা অভিযোগ দায়ের করেছেন। তদন্ত করে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।