Author: sattersangbad24

  • সাভার পৌর নয়াবাড়ী এলাকায় ড্রেনেজসহ ময়লা আবর্জনা নির্দিষ্ট স্থানে ফেললও কর্তৃপক্ষের নজর নেই

    সাভার পৌর নয়াবাড়ী এলাকায় ড্রেনেজসহ ময়লা আবর্জনা নির্দিষ্ট স্থানে ফেললও কর্তৃপক্ষের নজর নেই

    সাভার পৌর নয়াবাড়ী এলাকায় ড্রেনেজসহ ময়লা আবর্জনা নির্দিষ্ট স্থানে ফেললও কর্তৃপক্ষের নজর নেই

    সরাসরি দেখুন..

    সত্যের সংবাদঃ

    সাভার পৌর নয়াবাড়ী এলাকায় ড্রেনেজসহ ময়লা আবর্জনা নির্দিষ্ট স্থানে ফেললেও অপসারন করার দ্বায়িত্বহীনতায় পৌর কর্তৃপক্ষ। এসব ময়লা আবর্জনার জন্য মশা বাহিত রোগে ভুগছে ছোট বড় অনেকে। ময়লা আবর্জনা অপসারন করতে এলাকাবাসীর অনুরোধ।

  • বেতের নামাযের নিয়ত

    বেতের নামাযের নিয়ত

    **বেতের নামাযের নিয়ত**

    **বাংলা উচ্চারণ:- নাওয়াইতুআন উছাল্লিয়া লিল্লাহি তাআলা ছালাছা রাকআতি ছালাতিল বেতরে ওয়াজিবুল্লাহি তায়ালা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা-জিহাতিল কা’বাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবার।

    **বাংলা নিয়ত:- আল্লাহর ওয়াস্তে আমি কেবলামুখি হয়ে বেতরের তিন রাকআত ওয়াজিব নামায পড়ার নিয়ত করলাম, আল্লাহু আকবার।

    **বি:দ্রষ্টব্য:- বেতের নামায ইমামের পিছনে পড়লে
    ওয়াজিবুল্লাহি তায়ালা বলার পর “এক্তাদাইতু বেহাজাল ইমাম” পড়তে হবে। এবং নিজে ইমাম হলে উক্ত স্থলে “আনা ইমামুল লিমান হাদারা অমাঁই ইয়াদুর” পড়তে হবে।

    **দোয়ায়ে কুনূত**

    **বাংলা উচ্চারণ:- আল্লাহুম্মা ইন্না নাস্তাঈনুকা ওয়া নাসতাগফিরুকা ওয়ানুমিনু বিকা ওয়া নাতাওয়াক্কালু আলাইকা ওয়ানুছনি আলইকাল খাইরা। ওয়া নাশ্ কুরুকা ওয়া লা নাকফুরুকা ওয়া নাখলাউ ওয়া নাতরুকু মাইয়্যাফজুরুকা, আল্লাহুম্মা ইয়্যাকা না’বুদু ওয়ালাকা নুছাল্লি ওয়া নাসজুদু ওয়া ইলাইকা নাসআ ওয়া নাহফিদু ওয়া নারজু রাহমাতাকা ওয়া নাখ্বশা আজাবাকা ইন্না আজাবাকা বিল কুফ্ফারি মুলহিক্ব।

  • বীরশ্রেষ্ঠ খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের ছবি ব্যবহার করে সমালোচনায় (ডিএমপি) পুলিশ

    বীরশ্রেষ্ঠ খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের ছবি ব্যবহার করে সমালোচনায় (ডিএমপি) পুলিশ

    বীরশ্রেষ্ঠ খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের ছবি ব্যবহার করে সমালোচনায় (ডিএমপি) পুলিশ

    ডেক্সসংবাদঃ

    আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের ব্যানারে বীরশ্রেষ্ঠ খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের ছবি ব্যবহার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে ডিএমপি পুলিশ ।

    শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ব্যানারের একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে পড়ে। ব্যানারে বীরশ্রেষ্ঠদের ছবির ঠিক নিচে লেখা- আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ভাষা শহীদদের প্রতি আমাদের বিনম্র শ্রদ্ধা। ছবিটি দেখার পর এটিকে সংশ্লিষ্টদের দায়িত্বজ্ঞানহীনতা বলে সমালোচনা করেছেন অনেকে।
    রিয়াজুল ইসলাম নামে একজন লিখেছেন, ব্যানারে কয়েকজন ভাষাসৈনিকের ছবি ব্যবহার করতে পারতো। কিন্তু, বীরশ্রেষ্ঠদের ছবি কেন ব্যবহার করা হলো সেটা বুঝতে পারলাম না।
    ফয়েজ আহমেদ নামে একজন লিখেছেন, তারা মাতৃভাষা দিবসের জন্য একটা ব্যানার বানালো অথচ বীরশ্রেষ্ঠ আর ভাষা সৈনিকদের মধ্যে পার্থক্যই বোঝে না।
    শাশ্বত সত্য নামে একজন লেখেন, পুলিশের মতো সংস্থার কাছ থেকে এমন ভুল সত্যিই দুঃখজনক। তবে কেউ ইচ্ছাকৃত এমন কাজ করেছেন কিনা সেটাও ডিএমপির খুঁজে দেখা উচিৎ।
    বিষয়টি নিয়ে ডিএমপিতে যোগাযোগ করা হলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন কর্মকর্তা জানান, ব্যানারটিতে ব্যবহৃত ছবি বিভ্রাটের পেছনে দায়ীদের চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

  • বই মেলায় হানিফ সংকেত এর বই ‘টনক নড়াতে টনিক’

    বই মেলায় হানিফ সংকেত এর বই ‘টনক নড়াতে টনিক’

    বই মেলায় হানিফ সংকেত এর বই

    ‘টনক নড়াতে টনিক’

    ষ্টাফ রিপোর্টারঃ
    এবারের অমর একুশের বইমেলায়ও বিশিষ্ট গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব ও লেখক হানিফ সংকেত এর একটি বই প্রকাশিত হয়েছে। বইটির নাম ‘টনক নড়াতে টনিক’। গভীর পর্যবেক্ষণ, রমণীয় বর্ণনা, ক্ষুরধার বুদ্ধিবৃত্তি তার উপস্থাপিত বিষয়গুলোকে করে তোলে জীবন্ত।
    আমাদের সাংসারিক বিষয়ে একটি প্রচলিত বচন, ‘খনক করে বাজলে কাঁকন টনক নড়ে কর্তার’ অর্থাৎ অমনযোগী কর্তার দৃষ্টি আর্কষণে কর্ত্রীর একটি কৌশল এই কাঁকন বাদন। সংসারের ছোট পরিসর থেকে বাইরে এলেও দেখা যাবে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সময়মত আমাদের টনক নড়ে না। যখনই কোন দুর্ঘটনা ঘটে তখনই টনক বাবাজী নড়ে উঠে অর্থাৎ ধাক্কা না খেলে আমাদের হুঁশ হয় না। বিপথ, কুপথ থেকে সুপথে আসার জন্যেই প্রয়োজন সময়মত টনক নড়া। আর এসব বিষয় নিয়েই বিভিন্ন সময় পত্রিকায় প্রকাশিত কলামগুলো নিয়ে এবারের বই মেলায় হানিফ সংকেত এর প্রকাশিত গ্রন্থ ‘টনক নড়াতে টনিক’।

    সংগ্রহীত

  • সাভারে ভূমিদস্যুদের হাতে হয়রানী থেকে মুক্তি ও পরিবেশ দূষণসহ অপরিকল্পিত শহরায়ণ বন্ধের দাবীতে নাগরিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

    সাভারে ভূমিদস্যুদের হাতে হয়রানী থেকে মুক্তি ও পরিবেশ দূষণসহ অপরিকল্পিত শহরায়ণ বন্ধের দাবীতে নাগরিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

    সাভারে ভূমিদস্যুদের হাতে হয়রানী থেকে মুক্তি ও পরিবেশ দূষণসহ অপরিকল্পিত শহরায়ণ বন্ধের দাবীতে নাগরিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

    সাভারে কোর্ড আব ওয়ার্ডসের নামে ভূমিদস্যুদের হাতে হয়রানী থেকে মুক্তি ও পরিবেশ দূষণ এবং অপরিকল্পিত শহরায়ণ বন্ধের দাবীতে নাগরিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে ।
    বৃহস্পতিবার (২০ফেব্রুয়ারি) সাভার সদর ইউনিয়নের এলাহিনগর কৃষ্ণপুর এলাকায় নাগরিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
    যৌথভাবে এ নাগরিক সমাবেশের আয়োজন করেন, পৈত্রিক ভিটেমাটি রক্ষা সংগ্রাম কমিটি, সাভার-বিরুলিয়া উন্নয়ন পরিষদ এবং ভূমি ও পরিবেশ রক্ষা দিবস উদযাপন কমিটি।
    এসময় সমাবেশ থেকে কোর্ড আব ওয়ার্ডসের নামে হয়রানি, অবৈধভাবে লিজ প্রদান, খাজনা-খারিজ, বিএস রের্কড প্রদানে অহেতুক ঝামেলা, খাল দখলমুক্ত, অপরিকল্পিত শহরায়ণ ও মাদক দ্রব্যের অপব্যবহার বন্ধের দাবি জানান বক্তারা।
    বাংলাদেশ খ্রিস্টান এসোসিয়েশনের সাধানণ সম্পাদক ও ভূমি ও পরিবেশ রক্ষা দিবস উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক নির্মল রোজারিও সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, সাভার নাগরিক কমিটির সভাপতি কৃষিবিদ ড. রফিকুল ইসলাম মোল্লা। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ভূমি ও পরিবেশ রক্ষা দিবস উদযাপন কমিটির সদস্য সচিব এডভোকেট আব্দুল আউয়াল। সমাবেশে আরো উপস্থিত ছিলেন, সাভার নাগরিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক সালাউদ্দিন খান নঈম,সাভার ওয়াইএমসির সভাপতি তপন টমাস রোজারিও,বীর মুক্তিযোদ্ধা দিলীপ মার্টিন গমেজ, ডা: আব্দুর রাজ্জাক, আব্দুল মতিন, গিয়াস উদ্দিন ও মার্শেল পেরেরাসহ স্থানীয় গন্যমাণ্য ব্যক্তিবর্গ।

  • সাভার পৌর গেন্ডা এলাকায় জমি দখলকে কেন্দ্র করে ভূমিদস্যু সন্ত্রাসীদের হামলায় আহত কমপক্ষে ১০ জন,আটক-১

    সাভার পৌর গেন্ডা এলাকায় জমি দখলকে কেন্দ্র করে ভূমিদস্যু সন্ত্রাসীদের হামলায় আহত কমপক্ষে ১০ জন,আটক-১

    সাভার পৌর গেন্ডা এলাকায় জমি দখলকে কেন্দ্র করে ভূমিদস্যু সন্ত্রাসীদের হামলায় আহত হয়েছেন কমপক্ষে ১০ জন,আটক-১

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ
    সাভারে জমি দখল কে কেন্দ্র করে ভূমিদস্যু সন্ত্রাসী হামলায় আহত হয়েছেন কমপক্ষে ১০ জন।
    বৃহস্পতিবার দুপরে সাভার পৌর এলাকার গেন্ডা আল মুসলিম এর পিছনে এ ঘটনা ঘটে। জমির মালিক মোঃ মনোয়ার হোসেন মিষ্ঠু সহ কয়েক জন জমিতে গিয়ে দখলের বাধা প্রদান করতে গেলে উৎপেতে থাকা ভূমিদস্যু বাহীনি তাদের লাঠিসোটা,দাড়ালো অস্ত্রের আঘাতে ১০ জনকে আহত করে।
    এসময় গুরুতর অবস্থায় আহত ৫ জনকে উদ্ধার করে স্থানীয় একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং অন্যন্য আহত ফার্মেসীতে চিকিৎসা চিকিৎসা প্রদান করা হয়েছে।

    সন্ত্রাসীর হামলায় আহতরা হলেন, মোসাম্মত ইসমতারা,রফিকুল ইসলাম উজ্জল,মনির হোসেন,সাভার পৌর ৯ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহসভাপতি মোশারফ হোসেন,মোঃমনোয়ার হোসেন মিষ্ঠু।
    মোসাম্মত ইসমতারা দাড়ালো অস্ত্রের কুপে মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় জখম হলে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।

    খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে সাভার মডেল থানা পুলিশ পরিদর্শন করে ডিব্বা সোহেল (৩০) নামে একজনকে আটক করেছে। এ ঘটনায় ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের প্রস্তুতি চলছে।

    জমির মালিক মোঃমনোয়ার হোসেন মিষ্ঠু জানান, তার ভাবী মোসাম্মত ইসমতারা দাড়ালো অস্ত্রের কুপে মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় জখম হলে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে এখনো ভর্তি রয়েছেন। তিনি আরো জানান এ ঘটানা পূর্বে ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে কোর্ট ও থানার মাধ্যমে মামলা রয়েছে। জমির মালিক মোঃমনোয়ার হোসেন মিষ্ঠু আরো জানান উৎরাধীকার সূত্রে ৪৫ শতাংশ জমির মালিক তারা। কিন্তু দামী জমি হওয়ায় স্থানীয় ভূমিদস্যুদের নজরে আসলে সোহরাবগং দখলের পায়তারা চালায়।
    স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সন্ত্রাসী ভূমিদস্যু রুহুল ও দিপু গেন্ডা এলাকায় বিকাশ ব্যবসায়ীর নিকট থেকে ২২ লক্ষ টাকা ছিনতাইয়ের মামলা রয়েছে। তারা প্রতিনিয়ত এলাকায় বিভিন্ন আতঙ্ক সৃষ্টি করে আসছে।
    তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনি ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করেছেন এলাকার ভুক্তভোগিরা।
    রফিকুল ইসলাম উজ্জল জানান,বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াটার সময় এ হামলার স্বীকার হয়ে তিনি হাসপাতালে ভর্তি হোন। সোহরাব গং এর ভুমিদস্যু হামলাকারীরা তাকে দেখেই প্রথমে হাতে থাকা রড দিয়ে পিটিয়ে বাম হাত জখম করলে মাটিতে লুটিয়ে পরলে তাকে দেহের বিভিন্ন জায়গায় আঘাত করে।

  • একুশের প্রথম প্রহরে ভাষা শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

    একুশের প্রথম প্রহরে ভাষা শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

    • একুশের প্রথম প্রহরে ভাষা শহীদদের
      প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

    ষ্টাফ রিপোর্টারঃ
    বিনম্র শ্রদ্ধা, যথাযথ মর্যাদা ও পূর্ণ ভাবগাম্ভীর্য পরিবেশে অমর একুশে ফেব্রুয়ারির প্রথম প্রহরে জাতি ভাষা শহীদদের স্মরণের মাধ্যমে ‘মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ পালন শুরু করেছে।

    অমর একুশে ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের প্রথম প্রহরে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির পক্ষ থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে মহান ভাষা আন্দোলনের বীর শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।

    রাত ১২টা ১টি মিনিটে প্রথমে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং এর পরপরই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এ সময় অমর একুশের কালজয়ী গান ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি…’ বাজানো হয়।

    রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থেকে ভাষা শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী শহীদ বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

    পরে জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার এ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বী মিয়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

    এরপর আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ মন্ত্রিবর্গ ও দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে নিয়ে দলের পক্ষ থেকে শহীদ মিনারে পুনরায় পুস্পস্তবক অর্পণ করেন।

    জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম রওশন এরশাদের নেতৃত্বে দলের সংসদ সদস্যরা শহীদ মিনারে পুস্পস্তবক অর্পণ করেন।

    ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে ভাষা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন মেয়র সাঈদ খোকন এবং এরপর উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্যানেল মেয়রও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন শহীদ বেদীতে।

    জিএম কাদেরের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির নেতৃবৃন্দ শহীদ মিনারে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।

    এরপর শহীদ বেদীতে সেনা, বিমান ও নৌবাহিনী প্রধান পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। বাংলাদেশ পুলিশের পক্ষ থেকে মহাপুলিশ পরিদর্শক পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। র‌্যাবের পক্ষ থেকে মহাপরিচালক পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

    বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনারবৃন্দ, বিদেশী সংস্থার প্রধানগণ শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দও একুশের প্রথম প্রহরে শহীদ বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

    রাষ্ট্রপতি কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পৌঁছলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আক্তারুজ্জামান তাঁকে স্বাগত জানান।

    সূত্রঃঅনলাইন

  • সাভারে কেন্দ্রীয় শহীদ বেদীতে সূর্য উদয়ের সাথে সাথে হাজার হাজার মানুষের ফুলের শ্রদ্ধা নিবেদন

    সাভারে কেন্দ্রীয় শহীদ বেদীতে সূর্য উদয়ের সাথে সাথে হাজার হাজার মানুষের ফুলের শ্রদ্ধা নিবেদন

    সাভারে কেন্দ্রীয় শহীদ বেদীতে সূর্য উদয়ের সাথে সাথে হাজার হাজার মানুষের ফুলের শ্রদ্ধা নিবেদন

    সাভার উপজেলার অধরচন্দ্র সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ বেদীতে সূর্য উদয়ের সাথে সাথে স্কুল, কলেজের হাজার হাজার শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন,রাজনৈতিক নেতাকর্মীরা ফুলের শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন শহীদ বেদীতে।

    তথ্য ও ভিডিও চিত্রঃ শেখ এ কে আজাদ।

  • নারীরা পিরিয়ড কালে রান্না করলে পরজন্মে কুকুর হবে: ভারতীয় ধর্মগুরু কৃষ্ণরূপ দাসজী

    নারীরা পিরিয়ড কালে রান্না করলে পরজন্মে কুকুর হবে: ভারতীয় ধর্মগুরু কৃষ্ণরূপ দাসজী

    নারীরা পিরিয়ড কালে রান্না করলে পরজন্মে কুকুর হবে: ভারতীয় ধর্মগুরু কৃষ্ণরূপ দাসজী

    আন্তর্জাতিক সংবাদ ডেক্সঃ
    পিরিয়ড কালে যে সব নারী স্বামীর জন্য রান্না করেন, তারা পরজন্মে কুকুর হয়ে জন্মাবেন সেই খাবার খেলে স্বামী হবেন ষাঁড় হবেন বলে এমন মন্তব্য করলেন ভারতের এক ধর্মগুরু।

    দেশটির গুজরাটের ভুজের স্বামীনারায়ণ মন্দিরের স্বামীনারায়ণ গোষ্ঠীর ‘নর-নারায়ণ দেবগড়ী’ স্বামী কৃষ্ণরূপ দাসজীর আরও দাবি, ধর্মগ্রন্থেই রয়েছে, পিরিয়ড কালে স্ত্রীর রান্না খাবেন যে স্বামী, তিনি পরজন্মে ষাঁড় হবেন।

    এক ভিডিওতে গুজরাটিতে এসব কথা দেখা গেছে ভারতীয় এই ধর্মগুরুকে। ইতিমধ্যে ওই ভিডিও দেশটির সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।

    ভিডিওতে তিনি আরও বলেছেন, আমার মতামত আপনাদের পছন্দ না হলে আমার কিছু এসে যায় না। এ সব আমাদের শাস্ত্রেই লেখা রয়েছে।

    কৃষ্ণরূপ দাসজী বলেন, নারীরা বোঝেন না, ঋতুস্রাব চলার সময়টা তপস্যা করার মতো। এ-ও শাস্ত্রে লেখা। আমারও এ সব বলতে ভাল লাগছে না। কিন্তু আমায় সতর্ক করতেই হবে। পুরুষদের উচিত রান্না শেখা, এতে আপনাদের ভাল হবে।

    তবে তিনি এসব কথা কবে বলেছেন তা স্পষ্ট নয়।

    উল্লেখ্য, এই ধর্মগুরু যে মন্দিরের সঙ্গে যুক্ত, তারা ভুজে একটি কলেজ চালায়। কিছু দিন আগে সেই কলেজেরই অধ্যক্ষ এবং মহিলাকর্মীরা ৬০ জন মেয়েকে জোর করে অন্তর্বাস খুলে তাদের পিরিয়ড চলছে কিনা তা প্রমাণ করতে।

    জানা যায়, ওই কলেজের হোস্টেলের ‘নিয়ম’ রয়েছে, পিরিয়ড চললে সেই মেয়েরা সবার সঙ্গে বসে খেতে পারবে না। সূত্রঃ অনলাইন

  • কাশ্মীরে বিপাকে ক্যান্সার রোগীরা

    কাশ্মীরে বিপাকে ক্যান্সার রোগীরা

    কাশ্মীরে বিপাকে ক্যান্সার রোগীরা

    আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

    ব্লাডার টিউমারের অপারেশন হওয়ার কথা ছিল সানাউল্লাহ দারের। চার মাস দেরি হয়ে যাওয়ায় মারা যান সানাউল্লাহ। সানাউল্লাহর এই মৃত্যুর জন্য চিকিৎসকরা কাঠগড়ায় তুলেছেন কাশ্মীরের অগস্ট থেকে চলা অচলাবস্থাকেই।
    ৫ অগস্ট ৩৭০ রদের পর থেকে কাশ্মীরে চার মাসেরও বেশি সময় ইন্টারনেট বন্ধ ছিল কাশ্মীরে। পরে টুজি সংযোগ ফেরে। কিন্তু ইন্টারনেটের গতি ধীর হওয়ায় সমস্যার পুরোপুরি সুরাহা এখনও হয়নি। সানাউল্লাহর ২০ বছরের মেয়ে সুমায়া বলেন, ‘আমার বাবার মতো রোগীর জন্য ঠিকঠাক চিকিৎসা পাওয়ার সুযোগই এখানেই নেই।’

    অপারেশন করার জন্য যেতে হত মুম্বইয়ে। কিন্তু যোগাযোগ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ায় তা আর সম্ভব হয়নি। অক্টোবরের শেষাশেষি দিল্লির একটি হাসপাতালে পাঠানো সম্ভব হয়। কিন্তু কাজের কাজ হয়নি। সপ্তাহখানেকের মধ্যে মারা যান সানাউল্লাহ। কাশ্মীরে তাঁর চিকিৎসক ওমর বলেন, ‘নির্দিষ্ট সময়ে অপারেশন হলে উনি হয়তো বেঁচে যেতেন।’

    সানাউল্লাহ কাশ্মীরের প্রতিনিধিমাত্র। অচলাবস্থার মধ্যে পড়ে ক্যান্সার আক্রান্তদের পরিস্থিতি দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। ভিপিএন ব্যবহার করে কিছুটা সমস্যা কাটানোর চেষ্টা করছেন অনেকে। কিন্তু পুলিশ কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার হুঁশিয়ারি দেওয়ায় ভিপিএন ব্যবহার করা নিয়ে দোটানায় একাংশ।

    ওমর নিজে একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের সদস্য। তিনি জানান, ‘এই গ্রুপের মাধ্যমে আমরা চিকিৎসকরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করি। সুপারিশ দিই। কিন্তু এখন আমরা কোনও প্রয়োজনীয় কাজই করতে পারছি না।’

    হাসপাতাল, বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্রডব্যান্ড পরিষেবা রয়েছে, কিন্তু তা শুধু আধিকারিকদের জন্যই। ডাক্তার বা ছাত্রদের জন্য নয়। ফলে গবেষণা লাটে উঠেছে। কাজ করছে না কুরিয়ার সার্ভিসও। ফলে অন্য শহর থেকে জীবনদায়ী ওষুধ আনা যাচ্ছে না। ফলে দুশ্চিন্তায় রোগী, রোগীর পরিবার।

    যেমন হাউসবোটের মালিক আব্দুল রহিম লাঙ্গো। তিনি বিরল এক ক্যান্সাররোগে আক্রান্ত। তাঁর ভয়, ওষুধ না-পেয়ে দ্রুত মৃত্যু ঘনিয়ে আসবে তাঁর। অন্য রাজ্য থেকে ওষুধ আনাতেন। এখন সেই সুযোগ নেই। এমনিতেও কাশ্মীরে বেশিরভাগ মানুষের কোনও কাজ নেই। মুথ থুবড়ে পড়েছে পর্যটন ব্যবসা। প্রতি মাসে ওষুধ কেনার জন্য অর্থও নেই আব্দুলের কাছে।

    খবর ইন্ডিয়া টাইমস