Category: রাজনীতি

  • বিভিন্ন আয়োজনে সাভার ও ধামরাইয়ে মহান বিজয় পালিত

    বিভিন্ন আয়োজনে সাভার ও ধামরাইয়ে মহান বিজয় পালিত

    • শেখ এ কে আজাদঃ সাভার উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে মহান বিজয় পালিত হয়েছে।

    সোমবার সকালে সাভার অধর চন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের পরে প্যারেড পরিদর্শন করেন ত্রান ও দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী ডাঃ এনামুর রহমান। প্যারেডে সাভার উপজেলার ২৪ টি স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহন করে।
    প্যারেড প্রদর্শন শেষে মুক্তিযুদ্ধু ভিত্তিক চেতনার নাটক,মুক্তিযুদ্ধের গান মাধ্যমে ৯ টি স্কুল ও কলেজ ডিসপ্লেতে অংশগ্রহন করে।
    এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন সাভার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম রাজিব,সাভার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পারভেজুর রহমান,সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর কর্মকর্তা ডাঃ সায়েমুল হুদা,সাভার উপজেলা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক সহকারী শিক্ষাকর্মকর্তা রানী বেগম, সাভার সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ইমরুল হাসান,বীর মুক্তিযুদ্ধা হোসেন আলী, সাভার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এএফএম সায়েদ সহ অনেকে।

    অনুষ্ঠান শেষে বিজয়ীদের মাঝে পুরুস্কার বিতরন করা হয়।

    অপরদিকে ধামরাই উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস প্যারেড অনুষ্ঠিত হয়েছে। ধামরাই সংসদীয় আসনের বেনজীর আহমেদ উপস্থিত থেকে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের পর প্যারেড পরিদর্শন করেন তিনি। এসময় প্রশাসনের কর্মকর্তাগন, বীরমুক্তিযুদ্ধা ও তাদের পরিবার সহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

    সাভারে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানেও ৪৮ তম মহান বিজয় দিবস করেছেন কর্তৃপক্ষ।

  • সূর্যদয়ের সাথে সাথে স্মৃতিসৌধে ফুলে ফুলে শ্রদ্ধা দিয়ে ভরে উঠবে শহীদ বেদী

    সূর্যদয়ের সাথে সাথে স্মৃতিসৌধে ফুলে ফুলে শ্রদ্ধা দিয়ে ভরে উঠবে শহীদ বেদী

    শেখ এ কে আজাদ,নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

    • মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে সূর্যদয়ের সাথে সাথে রাষ্ট্রপতি প্রদানমন্ত্রী ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানাবেন। তারপর বিভিন্ন রাজনৈতিক দল,শিক্ষা প্রতিষ্ঠান,বিশিষ্টজন,এনজিও,মুক্তিযোদ্ধা,সাংবাদিক সংগঠনসহ সমাজের ছোট বড় সকল মানুষ ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানাবেন।
      শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ ফুলে ফুলে ভরে উঠবে শহীদ বেদী।

    দিবসটি উপলক্ষে গণপূর্ত বিভাগের কর্মীদের অক্লান্ত পরিশ্রমে এক নতুন রুপ ধারন করেছে স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণ। নানা রঙ্গের বাহারী ফুলের চাদরে ঢেকে ফেলা হয়েছে স্মৃতিসৌধের সবুজ চত্বর। চত্বরের সিড়ি ও নানা স্থাপনায় পড়েছে রং-তুলির আঁচড়।

    দিবসটির প্রথম প্রহরে জাতির বীর সন্তানদের শহীদ বেদীতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানাবেন রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, রাজনীতিবিদ, কূটনৈতিকসহ বিশিষ্ট জনেরা। এরপরই জাতির গৌরব আর অহংকারের এ-দিনটিতে সৌধ প্রাঙ্গণে ঢল নামবে লাখো মানুষের। তাদের হৃদয় নিংড়ানো শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় ফুলে ফুলে ভরে উঠবে শহীদ বেদী। সেই বীর সন্তানদের শ্রদ্ধা জানাতে অপেক্ষায় গোটা জাতি। যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালনের জন্য এরই মধ্যে শেষ করা হয়েছে জাতীয় স্মৃতিসৌধের সৌন্দর্যবর্ধনের সকল কাজ।

    এদিকে দিবসটি উপলক্ষে নবম পদাতিক ডিভিশনের পক্ষ থেকে গার্ড অব অনার এর প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে বাহিনীটি।
    প্রতিবারের মত এবারও বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে ঢাকা জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা। এছাড়াও মহান বিজয় দিবসকে ঘিরে সৌধ এলাকার পাশাপাশি ঢাকা-আরিচা ও নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কেও শেষ করা হয়েছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও শোভা বর্ধনের কাজ। সড়কের দুই পাশের ঝোপঝাড় গুলো কেটে পরিষ্কার করা হয়েছে। একই সাথে সড়কের মাঝখানের আইল্যান্ড দৃষ্টিনন্দন করতে দেওয়া হয়েছে লাল ও সাদা রং।

    এছাড়াও স্মৃতিসৌধ এলাকার সামনে সড়কে লাগানো হয়েছে আলোকবাতি।
    জাতীয় স্মৃতি সৌধের দায়িত্বে নিয়োজিত গণপূর্ত বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মোঃ মিজানুর রহমান বলেন, দিনটিকে সামনে রেখে প্রায় শতাধিক পরিচ্ছন্নতাকর্মী গত এক মাস যাবৎ কাজ করে যাচ্ছেন। সৌধ এলাকার পরিচ্ছন্নতা কাজে যাতে বিঘ্ন না হয় সেজন্য সাধারণ দর্শনার্থীদের প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ করা হয়েছিলো। ১৬ ডিসেম্বর প্রথম প্রহরে রাষ্ট্রপতি ও প্রানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদনের পরই সর্বসাধারনের জন্যে স্মৃতিসৌধের প্রদান ফটক উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।

    ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার মারুফ হোসেন সরদার জানান, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধ ও এর আশপাশের এলাকায় কয়েক স্তরের নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হয়েছে। এছাড়া সাদা পোশাকে পুলিশের নজরদারী বাড়নোসহ নিরাপত্তার স্বার্থে সৌধ প্রাঙ্গনের বিভিন্ন পয়েন্টে নিরাপত্তা চৌকি, পর্যবেক্ষণ টাওয়ার ও সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনের কাজও শেষ হয়েছে। প্রতিবারের মত এবারও নির্বিঘ্নে বাঙ্গালি জাতি এই অহংকারের দিনটি উদযাপন করতে পারবেন বলেও জানান পুলিশ সুপার।

    সম্পাদনায়-সত্যের সংবাদ

     

  • স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকারের তালিকা প্রকাশ ও আগামী ২৬ মার্চ মুক্তিযোদ্ধাদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করবে মন্ত্রানালয়ঃ মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক

    স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকারের তালিকা প্রকাশ ও আগামী ২৬ মার্চ মুক্তিযোদ্ধাদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করবে মন্ত্রানালয়ঃ মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক

    • নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

    স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকারের তালিকা প্রকাশ করেছে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়। রবিবার মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলনে প্রথম ধাপে ১০ হাজার ৭৮৯ রাজাকারের তালিকা ঘোষণা করেছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। এই তালিকা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। একই সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের একটি তালিকাও প্রকাশ করেন মন্ত্রী। তিনি জানান, মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ২ লাখ ১০-১২ হাজারের বেশি হবে না। মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা এখনো চূড়ান্ত হয়নি।

    আগামী ২৬ মার্চ মুক্তিযোদ্ধাদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে।আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী রাজাকারদের নাম, পরিচয় ও ভূমিকা সম্পর্কে নতুন প্রজন্মকে জানানোর জন্যই তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। যাচাই-বাছাই করে ধাপে ধাপে আরও তালিকা প্রকাশ করা হবে।তিনি আরো বলেন, ‘যারা ৭১ সালে রাজাকার, আলবদর, আল শামস বা স্বাধীনতাবিরোধী হিসেবে পাকিস্তান সরকার কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছিলেন এবং যেসব পুরোনো নথি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সংরক্ষিত ছিল, সেটুকু প্রকাশ করা হয়েছে। এ ছাড়া যেসব দালিলিক প্রমাণ পাওয়া যাবে, শুধু সেটুকু প্রকাশ করা হবে। কোনো তালিকা শতভাগ নিশ্চিত না হয়ে প্রকাশ করা হবে না। অন্যায়ভাবে কেউ তালিকাভুক্ত হবে না।’ মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি এবং ওয়ার ক্রাইমস ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটির তথ্যানুযায়ী, একাত্তরের মে মাসে মুক্তিযুদ্ধের সময় বাঙালি নিধনে পাকিস্তানি সেনাদের সহায়তা দিতে গঠিত হয় রাজাকার বাহিনী। খুলনায় খান জাহান আলী রোডের একটি আনসার ক্যাম্পে ৯৬ জন পাকিস্তানপন্থি কর্মী নিয়ে রাজাকার বাহিনী গঠন করা হয়। পরে দেশের অন্যান্য অংশেও গড়ে তোলা হয় এই বাহিনী। প্রথম পর্যায়ে রাজাকার বাহিনী ছিল এলাকার শান্তি কমিটির নেতৃত্বাধীন। একাত্তরের ১ জুন পাকিস্তানের জেনারেল টিক্কা খান পূর্ব পাকিস্তান রাজাকার অর্ডিন্যান্স জারি করে আনসার বাহিনীকে রাজাকার বাহিনীতে রূপান্তরিত করেন। তবে এর নেতৃত্ব ছিল পাকিস্থানপন্থি স্থানীয় নেতাদের হাতে। পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ৭ সেপ্টেম্বর জারি করা এক অধ্যাদেশবলে রাজাকার বাহিনীর সদস্যদের সেনাবাহিনীর সদস্যরূপে স্বীকৃতি দেয়। এর সংখ্যা ছিল অন্তত ৫০ হাজার।
    এ ছাড়াও পাকিস্তান সরকার বাঙালি নিধনে একইভাবে আলবদর ও আলশামস বাহিনীও গঠন করে। তখন গ্রামগঞ্জে মেম্বারদের রাজাকার বাহিনীতে লোক সংগ্রহ করতে বলা হয়েছিল। জামায়াতে ইসলামী, নেজামে ইসলাম, মুসলিম লীগ, জামায়াতে ওলামাসহ পাকিস্তানের সমর্থক অনেক দলের নেতাকর্মীরা রাজাকারসহ অন্যান্য বাহিনীতে যোগ দেয়। তবে স্বাধীনতাবিরোধী এই বাহিনীগুলো সাধারণ অর্থে রাজাকার হিসেবেই পরিচিতি পায়। স্বাধীনতার পর থেকেই এসব বাহিনীর তালিকা প্রণয়ন ও প্রকাশের দাবি ওঠে দেশের মানুষের।

  • মহান বিজয় দিবসের গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি ও সালাম-হাজী মোবারক হোসেন খোকন

    মহান বিজয় দিবসের গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি ও সালাম-হাজী মোবারক হোসেন খোকন

    শেখ এ কে আজাদঃ বঙ্গবন্ধুর ডাকে সারা দিয়ে এ দেশের ৭ কোটি মানুষ যুদ্ধু করে ৩ লক্ষ মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়সহ ৩০ লক্ষ তাজা প্রানের বিনিময়ে ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস পালন করে থাকি আমরা। সকল শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর স্বাধীনতার ডাকে বাঙ্গালীরা সকলে ঝাপিয়ে পরেছিলো তার জন্য এ বিজয় দিবস পেয়েছি। যার জন্য আমরা বাংলাদেশ নামক একটি দেশের সার্বোভৌম মানচিত্রে রাষ্ট্রের স্থান পেয়েছে বিশ্বের নিকট। বাংলাদের রাষ্ট্রনায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি যারা এই রক্তের বিনিময়ে আমাদের দিয়েছে স্বাধীনতা এনে দিয়েছে তাদের প্রতি রইলো ঢাকা জেলা উত্তর তাঁতী লীগ’র পক্ষে হাজারো সালাম আর যারা দেশ স্বাধীনতার পর বেঁচে আছে সে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সালাম।

    হাজী মোবারক হোসেন খোকন
    সভাপতি
    ঢাকা জেলা উত্তর তাঁতী লীগ ও কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য।

  • মানিকগঞ্জ জেলার সিঙ্গাইর এলাকার যুদ্ধাআহত মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের একজন শারীরিক প্রতিবন্ধী সন্তান প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করতে দৃষ্টি আকর্ষন

    মানিকগঞ্জ জেলার সিঙ্গাইর এলাকার যুদ্ধাআহত মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের একজন শারীরিক প্রতিবন্ধী সন্তান প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করতে দৃষ্টি আকর্ষন

     

     

     

    শেখ এ কে আজাদঃ মানিকগঞ্জ জেলার সিঙ্গাইর থানার গোলড়া গ্রামের শারীরিক প্রতিবন্ধী মোঃ দুলাল খান সে বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা, বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ম শেখ হাসিনার সাথে দেখা করতে চায় বলে জানান তিনি। শৈশবকালে তিনি এক মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় অঙ্গ বিকলাঙ্গ হয়ে শারীরিক প্রতিবন্ধী হয়ে পরেন। অঙ্গ বিকলাঙ্গ হয়ে যাওয়ার কারনে সে সমাজের সুস্থ্য মানুষের মত আর চলাফেরা করতে পারেন না তিনি। অক্ষম যাওয়ার ফলে সে হাতের মধ্যে লাঠি নিয়ে ভর করে চলাফেরা করতে হয় তার। তিনি জীবন যুদ্ধু করে ধমে রাখতে চাননি শিক্ষাজীবন। সে এসএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া করে স্কুল জীবন পার করতে সক্ষম হোন। এর পর জীবন যুদ্ধে সে আর স্কুল জীবন ডেঙ্গিয়ে লিখাপড়া করতে পারেনি, থেমে যায় এসএসসি পর্যন্ত লিখাপড়া করে। আর্থিক অসচ্ছল হওয়ায়

    সংসারের হাল ধরতে তিনি জীবন সংগ্রামে গাজীপুর জেলার টংঙ্গি থানা এলাকায় বাংলাদেশ সরকারের শারীরিক প্রতিবন্ধী সেন্টারে ভর্তি হয়ে দর্জি বিজ্ঞান শাখায় ১ বছর কম্পিউটার প্রশিক্ষন গ্রহন করেন। শারীরিক প্রতিবন্ধী হয়েও মোঃ দুলাল জীবন সংগ্রামে জীবনকে বাঁচাতে চাকরির জন্যে দৌড়ঝাপ করে বিভিন্ন বেসরকারী প্রতিষ্ঠান ও সরকারী দপ্তরে কিন্তু কোথাও কোন চাকুরি না মিললে তিনি অন্ধকার দেখেন জীবন যুদ্ধে ভালোভাবে বেঁচে থাকার অধিকার নিয়ে (ভিক্ষাবৃত্তি পেশাও তার নিকট মূল্যহীন) । পরে তিনি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অধীনে সাভারে অবস্থিত মাশরুম উন্নয়ন প্রকল্পে কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে মাস্টাররোলে ৬ মাস চাকুরি করেন, সাভার ভূমি অফিসে কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে মাস্টাররোলে ৩ মাস চাকুরি করেন শুধু শাররীক প্রতিবন্ধী হওয়ায় বিভিন্ন জায়গায় কম্পিউটার হিসেবে চাকুরি হলেও কোথাও স্থায়ী হয়নি বেশী দিন।এক স্কুল কর্তৃপক্ষের সু-দৃষ্টি হলে বর্তমানে সে সাভার পৌর ব্যাংককলোনি অভিজাত এলাকার অ্যাসেড স্কুল নামে প্রাইভেট স্কুলে কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে দীর্ঘ ১০ বছর যাবৎ চাকুরি করে চলছেন। তার সংসার জীবনে রয়েছে এক স্ত্রী ও পূত্র সন্তান,তিনি চাকরী করে যে টাকা বেতন পান তা দিয়ে সংসার চালানো কস্ট হচ্ছে। তার স্ত্রী গৃহীনি ও পূত্র সন্তান মোঃআজমির খান অ্যাসেড স্কুল থেকে ২০১৯ সনের এসএসসি কমার্স বিভাগ থেকে সাফল্যর সহিত ৪.৫০ জিপিএ পেয়ে বর্তমানে জাহাঙ্গীরনগর কলেজে কমার্স বিভাগে ১ ম বর্ষে অধ্যায়ন করছে।
    শারীরিক প্রতিবন্ধী মো: দুলালখান জানান তার বাবা মোঃ দেলোয়ারখান (ধলা) যুদ্ধাআহত মুক্তিযোদ্ধা ও রাষ্ট্রীয় সম্মানীভাতাপ্রাপ্ত। মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণট্রাস্টের বই নম্বর-৮, পাতা নং- ১৯৭, ক্রমিক নং- ১৪৭৮২, মুক্তিবার্তা বই নং- ০১০৭০৩০২২, ই.পি.আর নং- ১৬০৪৯ তার বাড়ী গ্রাম-গোলড়া, থানা + পোষ্ট – সিংগার, জেলা-মানিকগঞ্জ। মোঃ দুলাল খান এর মোবাইল নং- ০১৭২৯৮৫৭৮৪২।

  • সাভার ও আশুলিয়ার জনগণের একজন সেবক হতে চান- মাসুদ রানা তালুকদার

    সাভার ও আশুলিয়ার জনগণের একজন সেবক হতে চান- মাসুদ রানা তালুকদার

    সাভার ও আশুলিয়ার জনগণের একজন সেবক হতে চান- মাসুদ রানা তালুকদার

     

    সত্যেরসংবাদঃ সাভার-আশুলিয়ার জনগণের পাশে থেকে সেবা করার ব্রত নিয়ে আমৃত্যু কাজ করতে চান বলে জানিয়েছেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ কমিটির সদস্য মাসুদ রানা তালুকদার।

    মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়ে সাভার ও আশুলিয়ার রাজপথ ও বিভিন্ন সড়কে শোভা পাচ্ছে তার ব্যানার ও ফেষ্টুন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকেও সরব রয়েছেন তিনি। বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা পোষ্টারও ফেসবুকে বিভিন্নজন শেয়ার করছেন। সাভারে সম্প্রতি এখন আলোচনায় মাসুদ রানা তালুকদার।

    জানাগেছে, সাভার পৌর এলাকা রাজাশন মহল্লার ছেলে সাবেক ছাত্র নেতা মাসুদ রানা তালুকদার বর্তমানে একজন কোরিয়া প্রবাসী। তিনি ইন্টারনেশনাল লেবার ল অর্গানাইজেশনের (আইএলও) এক্সিকিউটিভ ডিরেকটর পদে কাজ করছেন।

    ছাত্র রাজনীতি থেকে শুরু করে আজ অবধি মাসুদ রানা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে বুকে ধরে পথ চলছেন। বিদেশের মাটিতেও তিনি আওয়ামী লীগের জন্য কাজ করে চলেছেন।

    তিনি দেশ ও জনগণের পাশে থেকে আগামী দিনে সাভার ও আশুলিয়াবাসীর সেবা করার আশা ব্যক্ত করেন।

    মাসুদ রানা তালুকদার জানান, জননেত্রী শেখ হাসিনা আমার আদর্শ। বিশ্বনেত্রী শেখ হাসিনার জয় জয়কার আজ সারা বিশ্বে। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে হলে শেখ হাসিনার উন্নয়নের ধারাবাহিকতার কোন বিকল্প নেই। তিনি দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। আমি এই উন্নয়নের সাগরে একফোঁটা জল হতে চাই। তবেই আমার জীবন স্বার্থক হবে। আমি সাভার ও আশুলিয়ার মানুষের পাশে থেকে সমাজসেবক হিসেবে তিনি সেবা করতে চান।

    তিনি সাভার ও আশুলিয়ার সর্বস্তরের জনগনের সকলের দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করেছেন।