সাভারে বংশী নদীর শাখা কর্ণপাড়া খাল দখল করে অবৈধভাবে গড়ে তোলা বালুর গদি শুক্রবার (৭ মার্চ) গুঁড়িয়ে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসনের নির্বাহী হাকিম আদালত।
শেখ এ কে আজাদ,নিজস্ব প্রতিবেদক:
সাভারে বংশী নদীর শাখা কর্ণপাড়া খাল দখল করে অবৈধভাবে গড়ে তোলা বালুর গদি শুক্রবার (৭ মার্চ) গুঁড়িয়ে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসনের নির্বাহী হাকিম আদালত। এ সময় একটি ড্রেজার মেশিন ও পাইপ বিকল ও ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। এ অভিযান পরিচালনা করেন সাভার উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ আবুবকর সরকার।
জানা যায় একাধিক প্রভাবশালী দীর্ঘদিন থেকে অবৈধভাবে বালি উত্তোলন করে আসছিল। সাভার উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবুবকর সরকার জানান, গণমাধ্যমের খবরের ভিত্তিতে তিনি এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
বংশী নদীর শাখা কর্ণপাড়া খালের ওপর বাঁশ এবং বালুর বস্তা দিয়ে বাঁধ দিয়ে বালুর গদি গড়ে তোলা হয়েছে। যা সম্পূর্ণ ভাবে অবৈধ। অভিযানকালে ঘটনাস্থলে কাউকে পাওয়া না গেলেও আমরা বালুর গদি গুঁড়িয়ে দিয়েছি এবং এ কাজে ব্যবহৃত ড্রেজার, পাইপ বিকল ও ধ্বংস করে দিয়েছি।
তিনি আরও বলেন, আগামীতে নদী ও খাল দখল করে কেউ এ ধরনের গদি গড়ে তুললে অভিযান অব্যাহত থাকবে। অন্যদিকে সাভারের নয়ারহাট এবং ভাগলপুর এলাকায় দীর্ঘ্যদিন ধরে একইভাবে নদীর সীমান ও পাড় দখল করে বালুর গদি চালিয়ে যাচ্ছে একাধিক প্রভাবশালী মহল। স্থানীয়দের অভিযোগ প্রশাসন এসব জায়গা থেকে নিয়মিত মাসোহাড়া নিয়ে অবৈধ গদিগুলো পরিচালনার সুযোগ করে দিয়ে আসছিল।
যে কারনে নদীর সীমানা দখল ও পরিবেশ এবং জীব বৈচিত্র ধ্বংসকারী এসব বালুর গদির বিরুদ্ধে অভিযান চালায় উপজেলা প্রশাসন।
০৮.০৪.২০২৫



অপরদিকে ঢাকা উত্তর ডিবি পুলিশের অফিস বন্ধ রয়েছে অফিসে কারো সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে কাউকে পাওয়া যায়নি। তবে তারা কখন কবে যোগদান করবে তার খবর এখনো মেলেনি।

তারা আহত অবস্থ্যায় সাভার মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করে। শাজানসহ প্রধান আসামী করে কয়েক জনকে আসামী করে অভিযোগ দায়ের করেছে শামচ্ছুন্নাহার।
লিখিত অভিযোগ পাওয়ার পর রাত ১২ টায় ঘটনাস্থলে পরিদর্শন ও কারখানা পরিদর্শন করে পুলিশ। প্রাথমিকভাবে নকলপন্য সামগ্রীসহ অবৈধ পন্য বাজারজাত করা কয়েক প্রকার সেক্সুয়ালি জিংক সিং মিলে তাদের গোডাউনে। ট্রেডমার্ক সম্বলিত এসএমসির ওরস্যালাইন,ইন্ডিয়ান গুরুদেব এর মত আগরবাতি,বিদ্যুত নিমের কালো মাজন,হাকিমপুরী জর্দ্দা,ঈগল গোল। জব্দ করে পুলিশ।
অপরদিকে কারখানার মালিক শাজাহান এর নিকট জানতে চাইলে তিনি পাল্টা অভিযোগ করে বলেন, রোজির পরিবার আমার ব্যবসার সাথে জরিত ছিল। শক্রবার (৩) এপ্রিল কে বা কারা পুলিশ প্রশাসনের নাম ভাঙ্গিয়ে তাদের নিকট থেকে ৫০/৬০ হাজার টাকা নেয়।তার জন্য তার বাড়ির সামনে রোজির পরিবারের কয়েকজন লাঠিসোডা এনে তাকে মারধর করে এবং তার স্ত্রী ৫ মাসের গর্ভবতী হলেও তার উপর হামলা চালিয়ে নিচে ফেলে পেটে পিঠে লাথি মারে এখন তিনি খুবই অসুস্থবোধ করছেন এমন অত্যাচারের সম্মূখীন হয়েছে তার পরিবার। অবৈধভাবে রোজির পরিবার ডারবি সিগারেট তৈরি করে বাজার জাত করে আসছিলো এবং তার বাড়ির পাশে দোকানদান এ ডারবি সিগারেট ও নকল বিদ্যুত নিমের কালো মাজন

অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতার নাম সানোয়ার হোসেন হাফেজ(২৬)। তিনি সাভার সদর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের বিলুপ্ত কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক এবং আহত সাভার সদর ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান ব্যাপারীর একমাত্র ছেলে।



