Blog

  • শান্তি প্রিয় মানুষের পক্ষে,এই ওয়ার্ডে চাই শান্তি, কারো সূত্র না, আমি একজন বন্ধু হতে চাই বললেন.ব্রীজ মার্কায় সাভার পৌর ১ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী এরশাদুর রহমান

    শান্তি প্রিয় মানুষের পক্ষে,এই ওয়ার্ডে চাই শান্তি, কারো সূত্র না, আমি একজন বন্ধু হতে চাই বললেন.ব্রীজ মার্কায় সাভার পৌর ১ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী এরশাদুর রহমান

    শান্তি প্রিয় মানুষের পক্ষে,এই ওয়ার্ডে চাই শান্তি, কারো সূত্র না, আমি একজন বন্ধু হতে চাই বললেন.ব্রীজ মার্কায় সাভার পৌর ১ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী এরশাদুর রহমান

    সত্যের সংবাদঃ
    আসন্ন সাভার পৌরসভার নির্বাচনে সাভার পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী, বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও ১ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি মোঃ এরশাদুর রহমান ব্রীজ মার্কায় নির্বাচনী প্রচারণায় ভোটারদের দ্বারে দ্বারে এখনো যাচ্ছেন,নির্বাচিনী পোষ্টার ছেয়ে গেছে ওয়ার্ডের ওলিগলিতে। নির্বাচনী প্রচারনাকালে একমাত্র তিনিই আচরন বিধি লঙ্গন না করে ব্যস্ত সময় পার করেন পৌর ১নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী এরশাদ। এখনো তার বিরুদ্ধে নেই কোন অভিযোগ, শান্তি প্রিয় এলাকাবাসীর কথা মনে রেখে তিনি কোন মটর মহরা,কারো সাথে ঝগড়া-বিবাদে লিপ্ত না হওয়া, কারো বিরুদ্ধে উস্কানিমূলক কথা বলা থেকে বিরত থেকেছেন তিনি।ব্রীজ মার্কায় বিপুল ভোটে বিজয় হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন এই প্রার্থী।

    কর্মী সমর্থকরা জানান, প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর লোকজন কয়েকবার অফিসের সামনে মোটর মহড়া দিয়ে ভয়ভিতি প্রদর্শন করতে চেয়েছিল। কিন্তু শান্তি প্রিয় নেতা যিনি এখন কাউন্সিলর প্রার্থী এরশাদ। তার নির্দেশ মোতাবেগ সেই কথা মাথায় রেখে ব্রীজ মার্কায় প্রচারনা চালিয়েছেন তারা। তিনি একজন ন্যায় পরায়ন নেতা যিনি বিভিন্ন মসজিদ,মাদ্রাসা,শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে,সামাজিক কর্মকান্ডে, এলাকার রাস্তা ও ড্রেনেজ কাজে উন্নয়নে হাত রয়েছে। তিনি মহামারি করোনার সময় সরকারী সহযোগিতা সহ নিজের অর্থায়নে গরীব-অসহায়দের মাঝে করেছেন ত্রান বিতরন ও নগদ অর্থ। তাই ভোট পাওয়ার যোগ্যতা তিনিই রাখেন। ভোটারগন সু- চিন্তায় মতামত রেখে নির্বাচিত হয়ে আসুক এটিই তাদের কাম্য।

    এলাকার সাধারণ ভোটাদের সাথে রয়েছে কাউন্সিলর প্রার্থীর সুহৃদয় সম্পর্ক। খোঁজ নিয়ে জানা যায় এলাকার প্রায় ভোটারদের পছন্দের তালিকায় রয়েছেন ব্রীজ মার্কায় কাউন্সিলর পদপ্রার্থী বয়জিষ্ঠ্য এই নেতা।
    এবারের নির্বাচনে অনেকের অঙ্গীকার ব্রীজ মার্কার হবেই জয়,কারন তিনি সমাজসেবক, গরীবের বন্ধু ও কর্মঠ ব্যক্তি,পড়েন ৫ ওয়াক্ত নামাজ,তিনি একজন মুসলিম, মাদকের সাথে নেই তার সম্পর্ক ।

    দুইবারের নির্বাচনে নিকটে এসে থেমে গেলেও হার মানেনি এরাশাদুর রহমান।
    তিনি বিনয়ী হয়ে এবার ভোটারদের নিকট চেয়েছেন ভোট। স্থানীয়দের মতে যে কোন সাহায্য সহোযোগীতায় মোঃ এরশাদুর রহমানকে কে নিঃস্বার্থভাবে পাশে পান।

    মোঃ এরশাদুর রহমানের নিকট প্রতিবেদক জানতে চাইলে তিনি বলেন,আমি আজ শান্তি প্রিয় মানুষের পক্ষে। এই ওয়ার্ডে চাই শান্তি, শান্তির সুবাতাস বইছে, বইবে নির্বাচিত হওয়ার পরও োোো। আমি মনে করি আমি কারো সূত্র না, আমি একজন বন্ধু হতে চাই, ভোট প্রদানের মধ্য আমি নির্বাচিত হলে সকলকে আগলে রাখতে। তার জনপ্রিয়তা রয়েছে অন্তরের মানুষের মুখে মুখে। আমি দীর্ঘদিন হতে রাজনীতি করে আসছি, সমাজের বিভিন্ন উন্নয়ন কার্যক্রম অংশগ্রন করে থাকি। তিনি রেডিওকলোনি-নয়াবাড়ী এলাকায় একটি মসজিদের সাধারন সম্পাদকের দ্বায়িত্ব পাওয়ার পর আধুনিক ও নান্দনিক বহুতল ভবন নির্মিত হচ্ছে,তিনি সকলের নিকট দোয়া চান ।
    এই ওয়ার্ড কে নিয়ে আমার অনেক অনেক ভাল স্বপ্ন রয়েছে যা জনগনই হবে উপকৃত। আমি নির্বাচিত হলে এই ওয়ার্ডের মানুষকে নিয়ে সুন্দর করে গড়ে তুলা হবে-ইনশাল্লাহ।

    প্রতিবেদকঃ-শেখ এ কে আজাদ,সাভার,ঢাকা।

  • এলাকার যুব সমাজ যেন শিক্ষকে পরিনত হতে পারে সাভার পৌর ৫ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী. ইমরান হোসেন রনি

    এলাকার যুব সমাজ যেন শিক্ষকে পরিনত হতে পারে সাভার পৌর ৫ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী. ইমরান হোসেন রনি

    এলাকার যুব সমাজ যেন শিক্ষকে পরিনত হতে পারে সাভার পৌর ৫ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী. ইমরান হোসেন রনি

    সত্যেরসংবাদঃ
    তিনি শিক্ষক এলাকার যুব সমাজ যেন শিক্ষকে পরিনত হতে পারে সাভার পৌর ৫ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী ইমরান হোসেন রনি পাঞ্জাবি মার্কায় গনসংযোগে কালে সাংবাদিককে এ কথা বলেন।
    সাভার পৌর ৫ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী ইমরান হোসেন রনি পাঞ্জাবি মার্কায় গনসংযোগে রাত-দিন পরিশ্রম করে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন।ভোটারদের নিকট হয়ে উঠেছেন জনপ্রিয় ব্যক্তির নাম রনি স্যার। তিনি সাভার সরকারি কলেজের ক্রিয়া শিক্ষক হিসেবে নিয়োজিত রয়েছেন। সাভার পৌর নির্বাচনে এলাকায় কোন শিক্ষকের অংশগ্রহন না থাকলেও তিনি নির্বাচনে জনগনের কল্যানের জন্য মানুষিকতা নিয়ে কাউন্সিলর প্রার্থী হয়েছেন, নির্বাচিত হলে এলাকার জনগনের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানসহ যুব সমাজকে তিনি খেলায় উৎসাহ দিয়ে মাঠে নামাবেন। যুবসমাজকে মাদক থেকে কিভাবে ফিরে আনা যায় তার জন্য তিনি কাজ করে যাবেন। তিনি একজন শিক্ষক এলাকার যুব সমাজ যেন শিক্ষকে পরিনত হতে পারে সেই চেষ্টা করে যাবেন-ইনশাল্লাহ।

    তিনি এলাকাবাসীর নিকট ভোট ও দোয়া কামনা করে আসন্ন সাভার পৌর নির্বাচনে পাঞ্জাবি মার্কায় বিজয় অর্জনের লক্ষে আশাবাদী হয়েছেন।

    প্রতিবেদক-শেখ এ কে আজাদ।

  • সাভার পৌর সভার ৬ নং ওয়ার্ডে সামাজিক ও জনসেবামূলক কাজ তরান্তিত করার লক্ষে কাউন্সিলর প্রার্থী হয়েছেন বলে জানিয়েছেন হাজী মোঃ আহসান উল্লাহ

    সাভার পৌর সভার ৬ নং ওয়ার্ডে সামাজিক ও জনসেবামূলক কাজ তরান্তিত করার লক্ষে কাউন্সিলর প্রার্থী হয়েছেন বলে জানিয়েছেন হাজী মোঃ আহসান উল্লাহ

    সাভার পৌর সভার ৬ নং ওয়ার্ডে সামাজিক ও জনসেবামূলক কাজ তরান্তিত করার লক্ষে কাউন্সিলর প্রার্থী হয়েছেন বলে জানিয়েছেন হাজী মোঃ আহসান উল্লাহ

    সত্যেরসংবাদঃ২০২০ সাভার পৌর সাধারন নির্বাচনে আচারবিধি মেনে সৎ যোগ্য আদর্শবান নেতা ও সমাজসেবক হাজী মোঃ আহসান উল্লাহ পানির পৌর ৬ নং ওয়ার্ডে বোতল মার্কায় নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। সকল প্রার্থীর চেয়ে তিনি সাধারন ভোটারের নিকট এগিয়ে রয়েছেন বলে জানা গেছে।

    সামাজিক কর্মকান্ড ও জনসেবামূলক কর্মকান্ডে জরিত থাকায় এবং আগামী দিনে সামাজিক ও জনসেবামূলক কাজ তরান্তিত করার লক্ষে কাউন্সিলর প্রার্থী হয়েছেন বলে জানিয়েছেন হাজী মোঃ আহসান উল্লাহ।
    তিনি নির্বাচিত হতে পাড়লে জনসেবামূলক কাজে গরীব ও দুঃখী মানুষের পাশে থাকতে পাড়বেন। তিনি কাউন্সিলর নির্বাচিত হতে পাড়লে কতটুকু কাজ করতে পাড়বেন আর না পাড়বেন তাই তিনি সেই রকম কোন প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন না। তিনি আরো বলেন মানুষের বিবেক হলো সবচেয়ে বড় বিবেক সাধারন ভোটাররা তাকে যোগ্য মনে করলে নির্বাচিত হওয়ার আশা করছেন।ভোটারগন তাকে নির্বাচিত করলে সকল সেবামূলক ও উন্নয়ন মূলক কাজে সম্পৃক্ত রাখবেন।

    আগামী ১৬ জানুয়ারি সাভার পৌর ৬ নং ওয়ার্ড নির্বাচনে জয়যুক্ত করে মানুষের সেবা করার সুযোগ দেয়ার অনুরোধ করছেন।।

  • সাভার পৌর নির্বাচনে কাউন্সিলর প্রার্থী মুক্তা ১ কোটি টাকা খরচের হিসাব নাক কেটে আদায় করবেন তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ভাইয়ের নিকট হতে

    সাভার পৌর নির্বাচনে কাউন্সিলর প্রার্থী মুক্তা ১ কোটি টাকা খরচের হিসাব নাক কেটে আদায় করবেন তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ভাইয়ের নিকট হতে

    সাভার পৌর নির্বাচনে কাউন্সিলর প্রার্থী মুক্তা ১ কোটি টাকা খরচের হিসাব নাক কেটে আদায় করবেন তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ভাইয়ের নিকট হতে (বিস্তারিত সংবাদে)

    নিজস্ব প্রতিবেদক,সাভার থেকেঃ
    সাভার পৌর ৩ নং ওয়ার্ডে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাস দমন বন্ধ করার কথা বললেও বর্তমান কাউন্সিলর প্রার্থী সানজিদা আক্তার মুক্তার (পানির বোতল) মার্কায় প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী তার নিজ ভাই মোঃ মোশাররফ হোসেনকে নাক পচিয়ে পচিয়ে কেটে নির্বাচনে তার ১ কোটি টাকা খরচ হবে এবং তার নিকট থেকে আদায় করার হুমকি দিয়েছে এই কাউন্সিলর প্রার্থী মুক্তা। নির্বাচনে যেখানে সাধারন কাউন্সিলর প্রার্থী খরচ করতে পারবেন ৫০ হাজার টাকা সে জায়গায় নির্বাচনে নির্বাচিত হওয়ার লক্ষে ১ কোটি টাকা খরচ করবে এই কাউন্সিলর প্রার্থী মুক্তা। একটি অডিও রেকর্ড তার প্রমান রয়েছে।

    সম্প্রতি হুমকি দেয়ার সময় অডিও রেকর্ডটি বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমসহ ফেসবুকে প্রচার হয়ে এখন সমালোচনার সৃষ্টি হচ্ছে।

    নির্বাচনে আচার-আচরণ বিধি লঙ্গন করে একই এলাকায় ২০,৩০ জনের কর্মী দিয়ে ভোট চাইছেন তারা।
    আগামী ১৬ জানুয়ারি সকাল ৮ থেকে বিকেল ৪ টাপর্যন্ত ভোটগ্রহন অনুষ্ঠিত হবে।

    এলাকার সাধার ভোটাররা বলেছেন নির্বাচনি আচারন বিধিমালা লঙ্গন হলে তার বিচার নির্বাচন কমিশন করবে বলে আশা করছেন।

    তার ভাই কাউন্সিলর প্রার্থী মোশাররফ হোসেন (ডালিম) মার্কা নিয়ে নির্বাচনে অংশ গ্রহন করেছেন তিনি বলেন তাদের পরিবার জনকল্যানে নিবেদিত প্রান, সঠিক সেবা মানুষকে দিতে না পাড়ায় তিনি এলাকার তরুণ ও বয়জিষ্ঠ্যরা যোগ্য প্রার্থী বিবেচনা করে তিনি এ কাউন্সিলর নির্বাচনে অংশ গ্রহন করেছেন।
    এদিকে অডিও প্রমান কথা জানালে সাভার পৌর নির্বাচন রিটার্ণিং কর্মকর্তা ও ঢাকা জেলা সিনিয়র নির্বাচন রিটার্ণিং কর্মকর্তা মোঃ মনীর হোসাইন বলেন, এমন হুমকির খবর আপনার মাধ্যমে জানলাম এ প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী এখননো কোন অভিযোগ দেয়নি। তবে তিনি যদি অডিও রেকর্ডটি সিডি করে আমাদের দেন আইন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

    (পর্ব-১)

  • সাভার পৌর নির্বাচনে সমান অধিকার নিয়ে সকল প্রার্থীরা নির্বাচন আচরণবিধি মালা মেনে কাজ করার অনুরোধঃ জেলা প্রশাসক শহীদুল ইসলাম

    সাভার পৌর নির্বাচনে সমান অধিকার নিয়ে সকল প্রার্থীরা নির্বাচন আচরণবিধি মালা মেনে কাজ করার অনুরোধঃ জেলা প্রশাসক শহীদুল ইসলাম

    সাভার পৌর নির্বাচনে সমান অধিকার নিয়ে সকল প্রার্থীরা নির্বাচন আচরণবিধি মালা মেনে কাজ করার অনুরোধঃ জেলা প্রশাসক শহীদুল ইসলাম

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ
    সাভার পৌরসভা সাধারন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা প্রার্থীর সাথে মতবিনিময় সভায় ঢাকা জেলা প্রশাসক শহীদুল ইসলাম বলেন,সরকারের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ রয়েছে যদি তারা দ্বায়িত্ব পালনে ভুল করে মিডিয়া সাংবাদিকরা তা তুলে ধরে জানিয়ে দেয়।এজন্য মিডিয়াকে ৪র্থ অঙ্গ বলা হয়। প্রার্থীদের নির্বাচনে আইন মানতে হবে আইন লঙ্গন করলে তা মিডিয়া জানিয়ে দেয়।শিল্ল এলাকা থাকায় সাভার একটি গুরুত্বপূর্ণ পৌর এলাকা। তিনি বলেন সাভারের কাউন্সিলরদের অন্যন্য পৌরসভার মেয়র সাথে তুলনা করা যায়। যিনি ভাল কাজ করবেন তার সাথে আমরা আছি।
    দুষ্টের দমন শিষ্যের পালন। লেভেল প্লেইং ফিল্ড তৈরি করে দেয়া আমাদের কাজ। সাভার পৌর নির্বাচনে লিখিত গুরুত্বপূর্ণ অভিযোগ না থাকায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা প্রার্থীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া যায়নি।আপনারা নির্বাচন করতে এসেছেন তাই জনগনের সাথে ভাল ব্যবহার করবেন তাহলে আপনারা জনপ্রিয়তা পাবেন জনগন মনে রাখবেন আপনাদের ভোট দিবেন।
    সমান অধিকার নিয়ে সকল প্রার্থীরা নির্বাচন আচরণবিধি মালা মেনে কাজ করারও অনুরোধ করেছেন।
    শনিবার বিকেলে সাভার পৌর রিটার্ণিং কার্যালয়ের সাভার সরকারি কলেজ হলরুমে পৌরসভা সাধারন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা প্রার্থীর সাথে এ মতবিনিময়সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিপিএম পিপিএম পুলিশ সুপার ঢাকা জেলা মারুফ হোসেন সরদার,সাভার উপজেলা নির্বাহি অফিসার শামীম আরা নীপা।উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা জেলার সিনিয়র নির্বাচন রিটানিং অফিসার মোঃ মনীর হোসাইন খান। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন সাভার মডেল থানার ইনচার্জ এ এফ এম সাহেদ।

    প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন
    আওয়ামীলীগে মনোনীত প্রার্থী নৌকা প্রতীকে হাজী আব্দুল গনি।বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ধানের শীষে প্রার্থী রেফাত উল্লাহ। বাংলাদেশ ইসলামি আন্দোলনের হাত পাখা প্রতিকে মোশাররফ হোসেন।
    প্রতিদ্বন্দ্বিতা মহিলা ও পুরুষ কাউন্সিলর প্রার্থীরা সকলে উপস্থিত ছিলেন।

  • সাভার পৌরসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের সাথে মতবিনিময় সভা করলেন ঢাকা জেলা প্রশাসক 

    সাভার পৌরসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের সাথে মতবিনিময় সভা করলেন ঢাকা জেলা প্রশাসক 

    সাভার পৌরসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের সাথে মতবিনিময় 

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ
    রবিবার ১০ জানুয়ারি বিকেলে সাভার পৌরসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা জেলা প্রশাসক  জেলা বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ শহিদুল ইসলাম।

    এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিপিএম পিপিএম পুলিশ সুপার ঢাকা জেলা মারুফ হোসেন সরদার,সাভার উপজেলা নির্বাহি অফিসার শামীম আরা নীপা।উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা জেলার সিনিয়র নির্বাচন  রিটানিং অফিসার মোঃ মনীর হোসাইন খান। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন সাভার মডেল থানার ইনচার্জ এ এফ এম সাহেদ।

    প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন
    আওয়ামীলীগে মনোনীত প্রার্থী নৌকা প্রতীকে হাজী আব্দুল গনি।

    বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ধানের শীষে প্রার্থী রেফাত উল্লাহ। বাংলাদেশ ইসলামি আন্দোলনের হাত পাখা প্রতিকে মোশাররফ হোসেন।
    প্রতিদ্বন্দী কাউন্সিলর প্রার্থী মধ্যে সকলে উপস্থিত ছিলেন,কাউন্সিলর ১নং ওয়ার্ডঃ আব্দুল কাদের (ডালিম), মোঃ এরশাদুর রহমান (ব্রিজ), মোঃ মিনহাজ উদ্দিন মোল্লা (পানির বোতল), মোঃ রমজান আহমেদ (উটপাখি)। ৩নং ওয়ার্ডঃ কাজী আশফার উদ্দিন (টেবিল ল্যাম্প), মোহাম্মদ মফিজুল ইসলাম (পাঞ্জাবি), মোঃ আব্দুল আউয়াল (উটপাখি), মোঃ জাকির হোসেন চৌধুরী (ব্রিজ), মোঃ মোশাররফ হোসেন (ডালিম), সানজিদা শারমিন (পানির বোতল)।
    ৪নং ওয়ার্ডঃ আবদুল জলিল মিয়া (টেবিল ল্যাম্প), মোঃ নুরে আলম সিদ্দিকী (ফাইল কেবিনেট), মোঃ সাহিদুল ইসলাম (উটপাখি)। ৫নং ওয়ার্ডঃ ইমরান হোসেন (পাঞ্জাবি), এমএম জাহেরুল আহসান ফারুক (ডালিম), দেলোয়ার হোসেন দিলু (উটপাখি), ফেরদৌস আহমেদ প্রদীপ (টেবিল ল্যাম্প), মোঃ মশিউর রহমান খান সম্রাট (ব্ল্যাক বোর্ড), মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন (পানির বোতল), শিউলী পারভীন (গাজর)।
    ৬নং ওয়ার্ডঃ আলহাজ্ব আব্দুস ছাত্তার (উটপাখি), কামরুল (পাঞ্জাবি), ফারুক মাহমুদ (ডালিম), মনিরুল হক (ব্ল্যাক বোর্ড), মোঃ আবু সাঈদ (ব্রিজ), মোঃ আহসান উল্লা (পানির বোতল), মোঃ হোসেন আলী (টেবিল ল্যাম্প)। ৭নং ওয়ার্ডঃ মোঃ আব্বাছ আলী (ডালিম), মোঃ আঃ কাদির মোল্লা (উটপাখি), মোঃ আঃ রহমান (পানির বোতল), মোঃ ইউনুস মিয়া পারভেজ (টেবিল ল্যাম্প), মোঃ রুহুল আমিন (গাজর), মোঃ হাবিজ উদ্দিন (পাঞ্জাবি)। ৮নং ওয়ার্ডঃ
    মোহাম্মদ নাহিদুল ইসলাম (পানির বোতল), মোঃ মনির পালোয়ান (উটপাখ), সেলিম মিয়া (ডালিম),
    ৯নং ওয়ার্ডঃ মোঃ আনিসুজ্জামান খান (ডালিম), মোঃ আশরাফুল ইসলাম (উটপাখি), মোঃ আয়নাল হক (পানির বোতল)।
    সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর
    ১,২,৩ নং ওয়ার্ডঃ ফরিদা ইয়াসমিন (অটোরিক্সা),
    ইয়াছমিন আক্তার (চশমা),  রহিমা (আনারস), শামীমা আক্তার (টেলিফোন)। ৪,৫,৬ নং ওয়ার্ডঃ
    মিসেস ডারফিন আক্তার (চশমা), মোছাঃ হেনা আক্তার (আনারস)।
    ৭,৮,৯ ওয়ার্ড
    মোছাঃ সুমি খাতুন (আনারস), মোসাঃ শাহিনুর বেগম (টেলিফোন), সুলতানা রাজিয়া (চশমা)। দ্বিতীয় ধাপের পৌরসভা নির্বাচন ইভিএম পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে এ বিষয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের কে প্রজেক্টরের মাধ্যমে কিভাবে একজন ভোটার ভোট দিবেন সে বিষয়ে প্রশিক্ষণের প্রদান করা হয়

  • সাভার পৌরসভা নির্বাচনে এক মতবিনিময়সভায় নৌকা মার্কায় ভোট চাইলেন সাভারস্থ সিংগাইর বাসী

    সাভার পৌরসভা নির্বাচনে এক মতবিনিময়সভায় নৌকা মার্কায় ভোট চাইলেন সাভারস্থ সিংগাইর বাসী

    সাভার পৌরসভা নির্বাচনে এক মতবিনিময়সভায় নৌকা মার্কায় ভোট চাইলেন সাভারস্থ সিংগাইর বাসী

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার,থেকেঃ
    সাভারস্থ সিংগাইর বাসী সাভার পৌর নির্বাচনে নৌকা প্রতিকের মেয়রপ্রার্থী হাজী আব্দুল গনির চাঁদা বাজ মুক্ত, সাভার গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করায় নৌকা মার্কায় ভোট চাইলেন জেলা পরিষদের সদস্য আব্দুল আলীম ও সাবেক পিআইও হাবিবুর, সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল হাকিম,এডভোকেট খলিলসহ আরো অনেকে।

    বক্তারা বলেন সাভার পৌর নির্বাচনে নৌকা প্রতিকের মেয়রপ্রার্থী হাজী আব্দুল গনি চাঁদা বাজ ও সন্ত্রাস মুক্ত ও সাভার পৌর এলাকায় রাস্তাঘাটা ব্যাপক উন্নয়ন,সিংগাইরবাসীদের সাথে সদাচারন করায় মতবিনিময় সভায় সকলে নৌকা মার্কায় ভোট চাইলেন।
    ১৬ জানুয়ারি নির্বাচনে নির্বাচিত হওয়ার পর বিজয়ের মালা তিনিই পড়বেন ইনশাল্লাহ। বক্তারা সিংগাইরবাসীকে নৌকা প্রতিকে ভোট দেয়ার আহবান করেন।

    হাজী আব্দুল গনি বলেন সাভার পৌর এলাকায় রাস্তা ঘাটের সর্বোচ্চ উন্নতি হয়েছে। সন্ত্রাস চাঁদাবাজ মুক্ত সাভার গঠনে কাজ করেছি। বাড়ি করার অনুমোতি নিতে চাইলে অতিরিক্ত কোন চাঁদা গ্রহন করা হয় না। মানুষ আজ সুন্দরভাবে ব্যবসা বানিজ্য করে ঘুমাতে পাড়ছে। তার দরজা সকলের জন্য উন্মুক্ত। তার সাথে দেখা করতে কারো অনুমতি প্রয়োজন হয় না। আসন্ন এই নির্বাচনে নৌকা প্রতিকে ভোট দিয়ে বাকী কিছু অলিগলির রাস্তার কাজ রয়েছে নির্বাচিত হলে কয়েকমাসের মধ্য শেষ করবেন বলে এমন প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।

  • সাভার ও ধামরাই এলাকায় প্রায় তিনশ’ অবৈধ ইটভাটা,আইন অমান্য করে চলছে বেশীরভাগ ইটভাটা

    সাভার ও ধামরাই এলাকায় প্রায় তিনশ’ অবৈধ ইটভাটা,আইন অমান্য করে চলছে বেশীরভাগ ইটভাটা

    সাভার, আশুলিয়ায় ও ধামরাই এলাকায় প্রায় তিনশ’ অবৈধ ইটভাটা,আইন অমান্য করে চলছে বেশীরভাগ ইটভাটা

    সত্যেরসংবাদ : সাভারে ও ধামরাই ইটভাটার বিষাক্ত কালো ধোঁয়া ও বর্জ্যে বিপন্ন হচ্ছে চারদিকের পরিবেশ। এতে ভাটার আশপাশের এলাকা, নদী, শহরাঞ্চল ও গ্রামীণ জনপদের জনস্বাস্থ্য মারাত্মক হুমকির মুখে দেখা দিয়েছে।
    পরিবেশ বিশেষজ্ঞদের মতে, ইটভাটা সৃষ্ট দূষণে বয়স্ক ও শিশুরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ইটভাটার কালো ধোঁয়ার কারণে মানুষের ফুসফুসের সমস্যা, শ্বাসকষ্ট ও ঠান্ডাজনিত নানা রোগ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
    ইটভাটাগুলোতে অবাধে পোড়ানো হচ্ছে জ্বালানি কাঁচা কাঠ। এতে বিভিন্ন স্থানে উজাড় হচ্ছে প্রাকৃতিক গাছপালা। অধিকাংশ ইটভাটায় পরিবেশগত ছাড়পত্র ও জেলা প্রশাসনের লাইসেন্স ছাড়াই চলছে এসব ইট । ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইনে (২০১৩) নিষেধ থাকা সত্তেও বেশির ভাগ ভাটাই স্থাপন করা হয়েছে বা হচ্ছে লোকালয় তথা মানুষের বসতবাড়ি, গ্রাম-গঞ্জ, শহর-বন্দরের অতি সন্নিকটে, কৃষি জমিতে, নদীর তীরে। ইটভাটায় ব্যবহার করা হচ্ছে জৈব আবাদি জমির উপরিভাগ, নদীর তীর এবং পাহাড়ের মাটি, যা আইনে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ রয়েছে। কাঠ ও অত্যন্ত নিম্নমানের কয়লা পোড়ানো এবং স্বল্প উচ্চতার ড্রাম চিমনি ব্যবহার করায় ইটভাটাগুলোতে নির্গত হচ্ছে প্রচুর পরিমাণে কালো ধোঁয়া। সে ধোঁয়া বাতাসে ছড়িয়ে পড়ছে এলাকাগুলোর চার পাশে। ফলে পরিবেশ বিপর্যয়সহ জনস্বাস্থ্য মারাত্মক হুমকির মুখে পড়ছে।

    এ বিষয়ে করণীয় কী জানতে চাইলে বিশিষ্ট পরিবেশ বিজ্ঞানী ড. আইনুন নিশাত বলেন, উন্নয়ন কর্মকান্ডের জন্য ইট প্রস্তুত করতেই হবে। তবে বর্তমানে যে পদ্ধতিতে ইট তৈরি হয় তাতে প্রচুর পরিবেশ দূষণ হয়। এ পদ্ধতি বাদ দিয়ে উন্নত প্রযুক্তির মাধ্যমে ইট প্রস্তুত করতে হবে। এ ছাড়া যেসব অবৈধ ইটভাটা রয়েছে সেগুলোর বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠনকে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। দেশে সরকার আছে, আইন আছে। তাই আইনের প্রয়োগ যারা করবেন তারা তা সঠিকভাবে করছেন না। তারা তাদের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করবেন- এটাই আমরা আশা করি।
    পরিবেশ অধিদপ্তর এ বিষয়ে তাদের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করছে না এমন অভিযোগ পরিবেশ বিশেষজ্ঞদের। এ বিষয়ে পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) চেয়ারম্যান আবু নাসের খান বলেন, সারাদেশে ১০ হাজারেরও অধিক ইটভাটা রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৪ হাজারই অবৈধ। পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ছাড়াই অবৈধভাবে এসব ভাটায় ইট পোড়ানো হচ্ছে। এ ব্যাপারে পরিবেশ অধিদপ্তর পদক্ষেপ নিচ্ছে না। অধিদপ্তরের কিছু অসাধু কর্মকর্তা- কর্মচারীর যোগসাজশে এসব অবৈধ ইটভাটা তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া ইটভাটায় নিম্নমানের জ্বালানি ব্যবহারের ফলে দূষিত হচ্ছে পরিবেশ ।
    ২০১৩ সালের ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইন অনুযায়ী সিটি করপোরেশন এলাকায় ইটভাটা স্থাপন নিষিদ্ধ। অথচ ওই আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে রাজধানীর আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় গড়ে উঠেছে শত শত ইটভাটা। এর মধ্যে রাজধানীর গাবতলীর পর আমিন বাজার এলাকা থেকে শুরু করে সাভার পর্যন্ত রাস্তার আশপাশে অনেক ইটভাটা গড়ে উঠেছে। এসব ভাটার কালো ধোঁয়ায় ওই এলাকার বাতাস দূষিত হচ্ছে।

    সাভার উপজেলায় নতুন-পুরাতন মিলে দুই শতাধিক ইটভাটা রয়েছে। যার অর্ধেকেরই পরিবেশের কোনো ছাড়পত্র নেই। আর অর্ধশত ইটভাটার কাস্টম এক্সাইজ অ্যান্ড ভ্যাটের লাইসেন্স নেই। অথচ স্থানীয় প্রশাসন অজ্ঞাত কারণে এদের বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। অভিযোগ আছে স্থানীয় ইটভাটার মালিকদের কেউ কেউ কৃষকদের ম্যানেজ করে জমি লিজ নিয়ে অবৈধভাবে ইটভাটা স্থাপন করছেন।
    অনুসন্ধানে দেখা গেছে, সাভার উপজেলার ভাকুর্তা এলাকার এমটিবি ব্রিকস, এবিএন ব্রিকস, তাহা ব্রিকস, সাভার পৌর এলাকার গেন্ডা মহল্লায় অবস্থিত টিবিসি ব্রিকস, কর্ণফুলী সুপার ব্রিকস, চাঁন অ্যান্ড ব্রিকস, আশুলিয়ার সনি ব্রিকস, তুরাগ ব্রিকস, ঋতু ব্রিকসসহ বেশির ভাগ ইটভাটায় কাঠ, গাড়ির পুরাতন টায়ার, রাবার ও প্লাস্টিকের দানা (গুঁড়া) পোড়ানো হয়, যা পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি। এর মধ্যে ইটভাটাগুলো এলাকার ঘনবসতিপূর্ণ মহল্লায় অবস্থিত।

    বেশির ভাগ ইটভাটার আশে পাশে গড়ে উঠেছে স্কুল-কলেজ-মাদরাসা ও আবাসিক এলাকায়। ভাটাগুলোর বিষাক্ত কালো ধোঁয়া ও বর্জ্যে বিপন্ন হচ্ছে পরিবেশ। ছড়িয়ে পড়েছে রোগ-ব্যাধি। সারা দেশে ইট তৈরিতে আধুনিক প্রযুক্তির পরিবর্তে ব্যবহৃত হচ্ছে ১২০ ফুট উচ্চতার স্থায়ী চিমনি বা সম্পূর্ণ অবৈধ ড্রাম চিমনিবিশিষ্ট ইটভাটা। অবৈধ ইটভাটা বন্ধে অবিলম্বে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি বলে পরিবেশবিদরা মনে করেন।
    এ বিষয়ে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মতিন বলেন, ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইনের মধ্যে অনেক ত্রুটি আছে। তারপরও আমি বলব আন্তরিকতা থাকলে অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ সম্ভব। পরিবেশ অধিদপ্তরের অনেক সীমাবদ্ধতা আছে। সারা দেশে মাত্র দু’টি পরিবেশ আদালত আছে। অভিযান পরিচালনার জন্য ম্যাজিস্ট্রেট খুবই কম। তারপরও বলব পরিবেশ অধিদপ্তর আন্তরিকভাবে তাদের দায়িত্ব পালন করছে না।
    পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও উন্নয়নের স্বার্থে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপনের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ২০১৩ সালের ২০ নভেম্বর ‘ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০১৩’ সংসদে পাস করা হয়। পরিবেশ অধিদপ্তর ২০১৪ সালের ১৭ জুলাই তারিখের গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে আইনটি ওই বছরের ১ জুলাই থেকে কার্যকর করে। এই আইনের আওতায় জ্বালানি সাশ্রয়ী, উন্নত প্রযুক্তিসম্পন্ন জিগজ্যাগ কিলন, ভার্টিক্যাল স্যাফট ব্রিক কিলন, হাইব্রিড হফম্যান কিলন, টানেল কিলন, বা অনুরূপ কোনো ভাটা স্থাপন/পরিচালনা করা যাবে বলা হয়েছে। আইন কার্যকর হওয়ার পর কোনো ব্যক্তি আবাসিক, সংরক্ষিত বা বাণিজ্যিক এলাকা; সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা বা উপজেলা সদর; সরকারি বা ব্যক্তিমালিকানাধীন বন, অভয়ারণ্য, বাগান বা জলাভূমি, কৃষি জমি, প্রতিবেশগত সঙ্কটাপন্ন এলাকা, ডিগ্রেডেড এয়ার শেড এলাকার সীমানার অভ্যন্তরে কোনো ইটভাটা স্থাপন করতে পারবেন না। নিষিদ্ধ এলাকার সীমানার অভ্যন্তরে ইটভাটা স্থাপনের জন্য পরিবেশ অধিদপ্তর, বা জেলা প্রশাসক কোনো আইনের অধীন কোনোরূপ অনুমতি বা ছাড়পত্র বা লাইসেন্স প্রদান করতে পারবে না। আইন কার্যকর হওয়ার পূর্বে, ছাড়পত্র গ্রহণকারী কোনো ব্যক্তি যদি নিষিদ্ধ এলাকার সীমানার মধ্যে বা নির্দিষ্ট দূরত্বের মধ্যে বা স্থানে ইটভাটা স্থাপন করে থাকেন, তা হলে তিনি, আইন কার্যকর হওয়ার দুই বৎসর সময়সীমার মধ্যে, ওই ইটভাটা, যথাস্থানে স্থানান্তর করবেন, অন্যথায় লাইসেন্স বাতিল হয়ে যাবে। অথচ বর্তমানে দেশের অধিকাংশ ইটভাটাই এ আইন অমান্য করে স্থাপিত এবং ইট তৈরি করছে।
    এ বিষয়ে জানতে চাইলে পরিবেশ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক জিয়াউল হক বলেন, গত মন্ত্রিপরিষদে ইটভাটা সংক্রান্ত যে আইন পাস হয়েছে যে আলোকে আমরা পদক্ষেপ নিচ্ছি।

    অপরদিকে,রাজধানীর উপকণ্ঠে কেরানীগঞ্জ এলাকায় তিন থেকে সাড়ে তিনশ’ ইটভাটা রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় তিনশ’ ভাটাই অবৈধ। অথচ প্রশাসন একেবারেই নীরব। মাঝে মধ্যে অভিযান চললেও তা খুব একটা কার্যকর হয় না। কেরানীগঞ্জের মতো ফতুল্লা, নারায়ণগঞ্জ, রূপগঞ্জ এসব এলাকায়ও শত শত অবৈধ ইটভাটা গড়ে তোলা হয়েছে।
    আইন না মেনে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের কড্ডা, ইসলামপুর, বাইমাইল ও কোনাবাড়ী এলাকায় চলছে অবৈধ দেড় শতাধিক ইটভাটা।-ডেক্স সংবাদ।

  • সাভার পৌর ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী কাজী আশফাক উদ্দিন সোহাগের টেবিল ল্যাম্প প্রতিকে গনসংযোগ

    সাভার পৌর ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী কাজী আশফাক উদ্দিন সোহাগের টেবিল ল্যাম্প প্রতিকে গনসংযোগ

    সাভার পৌর ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী কাজী আশফাক উদ্দিন সোহাগের টেবিল ল্যাম্প প্রতিকে গনসংযোগ

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ

    সাভার পৌরসভা নির্বাচনে  ৩ নম্বর ওয়ার্ডে জালেশ্বর এলাকাসহ বিভিন্ন পাড়া-মহল্লার বাড়িতে অলিগলিতে প্রতিদিনের ন্যায় ব্যাপক গণসংযোগ করছেন কাউন্সিলর প্রার্থী কাজী আশফাক উদ্দিন সোহাগ। তিনি গত বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার বিকেল থেকে জালেশ্বর,ছায়াবীথি,রাড়ী বাড়ী এলাকায় এ গনসংযোগ করেন।

     এ সময় তিনি কর্মী সমর্থক নিয়ে  সাধারণ ভোটারদের দ্বারে দ্বারে টেবিল ল্যাম্প প্রতীকে ভোট চেয়ে ৩ নং ওয়ার্ড বাসীকে সেবা করার সুযোগ চান।

    এসময় তিনি চলাচলের জন্য রাস্তাঘাট, গরীব দুঃখী মানুষের জন্য কাজ করা,তার নিজ এলাকায় হিজরা সম্প্রদায়ের লোকদের জীবনমান উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোটারদের মন জয় করতে আদর্শ প্রার্থী হিসেবে তিনি টেবিল ল্যাম্প প্রতিকে আগামী ১৬ জানুয়ারি নির্বাচনে দোয়া ও ভোট চাইছেন।

    তিনি এলাকাবাসীর নিকট ভোট কামনা করে শুনাচ্ছেন আশারবানী।

  • সাভার পৌর ১৬ জানুয়ারি নির্বাচনে এক পথসভায় ভোটের মধ্য দিয়ে জয়যুক্ত করার আহবান সমর্থনকারীদের কাউন্সিলর প্রার্থী মোঃ আব্দুর রহমান এর বোতল প্রতিকে

    সাভার পৌর ১৬ জানুয়ারি নির্বাচনে এক পথসভায় ভোটের মধ্য দিয়ে জয়যুক্ত করার আহবান সমর্থনকারীদের কাউন্সিলর প্রার্থী মোঃ আব্দুর রহমান এর বোতল প্রতিকে

    সাভার পৌর ১৬ জানুয়ারি নির্বাচনে এক পথসভায় ভোটের মধ্য দিয়ে জয়যুক্ত করার আহবান সমর্থনকারীদের কাউন্সিলর প্রার্থী মোঃ আব্দুর রহমান এর বোতল প্রতিকে

    সাভার পৌর নির্বাচনে ৭ নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থী মোঃ আব্দুর রহমান বোতল প্রতিকে মজিদপুর চুঙ্গিরপাড়া এলাকায় পথসভা করেছেন। এসময় কাউন্সিলর প্রার্থী মোঃ আব্দুর রহমান উপস্থিত।

    এ পথ সভায় এলাকার ইমামসহ ৫ শতাধিক এলাকার ভোটারগন উপস্থিত ছিলেন।
    তাকে ১৬ জানুয়ারি ভোটের মধ্য দিয়ে জয়যুক্ত করতে সমর্থনকারীদের আহবান। সুষ্ঠ নির্বাচন হলে তিনি বিপুল ভোটে এগিয়ে থাকবেন এমনটাই আশা করছেন তারা। অন্য কারো ভুলত্রুটি থাকলেও মোঃ আব্দুর রহমানের ভুল ত্রুটি নেই,তিনি ভাল মনের একজন মানুষ, তিনি আগে থেকেই সামাজিক কাজে জরিত রয়েছেন। তাকে ভোটের মাধ্যমে জয়যুক্ত করে তবেই ঘরে ফিরবে তারা।

    আগামী ১৬ জানুয়ারী অত্যান্ত সুষ্ঠ ও সুন্দর নির্বাচনের আশা করছেন বোতল প্রতিক নিয়ে আব্দুর রহমান নামে এই প্রার্থী। তিনি আরো বলেন কেউ ভোট কেন্দ্রে যাওয়ার বাধা প্রদান করলে আপনার না ভোট কেন্দ্রে গিয়ে আপনার মূল্যবান ভোটটি বোতল মার্কায় দিবেন।
    এই নির্বাচনে কাউন্সিলর নির্বাচিত হতে পাড়লে এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন হবে ইনশাল্লাহ।

    পথসভা শেষ করে দোয়ার আয়োজন করা হয়।
    মনোজাতে তার জন্য ১৬ ভাগের ভোট থেকে ১৪ ভাগ ভোট পান আব্দুর রহমান,বিজয় হয়ে আশার জন্য দোহাত তুলে আল্লাহর দরবারে দোয়া করা হয়।

    প্রতিবেদকঃশেখ এ কে আজাদ।