Blog

  • সহকারী কমিশনার (ভূমি) কার্যালয়ের ১১ থেকে ১৬ গ্রেডের কর্মচারীদের আন্দোলে পদোন্নতির সুযোগ

    সহকারী কমিশনার (ভূমি) কার্যালয়ের ১১ থেকে ১৬ গ্রেডের কর্মচারীদের আন্দোলে পদোন্নতির সুযোগ

    সহকারী কমিশনার (ভূমি) কার্যালয়ের ১১ থেকে ১৬ গ্রেডের কর্মচারীদের আন্দোলে পদোন্নতির সুযোগ

    বিভাগীয় কমিশনার, ডেপুটি কমিশনার (ডিসি), উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কার্যালয়ের ১১ থেকে ১৬ গ্রেডের কর্মচারীদের জন্য সুখবর আসছে। মাঠ প্রশাসনে কাজ করা এসব পদের কর্মচারীরা পদোন্নতির সুযোগ তৈরি এবং বেতন বাড়ানোর দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করছিলেন। তবে সরকারের পক্ষ থেকে সাড়া মিলছিল না।

    গত ১৫ থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত টানা কর্মবিরতি পালন করে প্রতিবাদ জানানোর পর এবার তাঁদের দাবি মানার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে গত সপ্তাহে এসংক্রান্ত নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
    উল্লিখিত পদের সমান গ্রেডে কাজ করা সচিবালয়ের কর্মচারীরা পদোন্নতির সুযোগ পান। একই রকম সুযোগ মাঠ প্রশাসনের কর্মচারীদেরও দাবি। শেষ পর্যন্ত মাঠপর্যায়ের কর্মচারীদের পদ-পদবি পরিবর্তনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।

    মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এরই মধ্যে এসংক্রান্ত প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছেন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের দাবির বিষয়ে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানান, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এরই মধ্যে এ বিষয়ে কাজ শুরু করেছে। দ্রুতই সুখবর পাবেন মাঠ প্রশাসনের কর্মচারীরা।

  • আর্জেন্টিনার কিংবদন্তি ফুটবলার ম্যারাডোনা মারা গেলেন

    আর্জেন্টিনার কিংবদন্তি ফুটবলার ম্যারাডোনা মারা গেলেন

    আর্জেন্টিনার কিংবদন্তি ফুটবলার ম্যারাডোনা আর নেই। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বুধবার নিজ বাসায় মারা যান তিনি। খবরটি নিশ্চিত করেছে বার্তা সংস্থা এএফপি। বেশ কিছুদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন ৮৬ সালের বিশ্বকাপজয়ী এ কিংবদন্তি।

    মৃত্যুকালে ম্যারাডোনার বয়স হয়েছিল ৬০ বছর। গত মাসে হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছিলেন ম্যারাডোনা। বুয়েনস এইরেসের হাসপাতালে তার মস্তিষ্কে জরুরি অস্ত্রোপচার করা হয়। মস্তিষ্কে জমাট বেঁধে থাকা রক্ত অপসারণ করা হয়েছিল। তখন মাদকাসক্তি নিয়ে ভীষণ সমস্যায় ভুগেছেন ম্যারাডোনা।

    অনেক বিশেষজ্ঞ, ফুটবল সমালোচক, সাবেক ও বর্তমান খেলোয়াড় এবং ফুটবল সমর্থক তাকে সর্বকালের সেরা ফুটবলার হিসেবে গণ্য করেন। তিনি বিশ্বফুটবলের নিয়ন্ত্রণ সংস্থা ফিফার বিংশ শতাব্দীর সেরা খেলোয়াড় পেলের সঙ্গে যৌথভাবে ছিলেন। ম্যারাডোনাই একমাত্র খেলোয়াড় যিনি দুইবার স্থানান্তর ফির ক্ষেত্রে বিশ্বরেকর্ড গড়েন। প্রথমবার বার্সেলোনায় স্থানান্তরের সময় ৫ মিলিয়ন ইউরো এবং দ্বিতীয়বার নাপোলিতে স্থানান্তরের সময় ৬.৯ মিলিয়ন ইউরো।

    পেশাদার ক্যারিয়ারে ম্যারাডোনা আর্জেন্টিনা জুনিয়র্স, বোকা জুনিয়র্স, বার্সেলোনা, নাপোলি, সেভিয়া এবং নিওয়েলস ওল্ড বয়েজের হয়ে খেলেছেন। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আর্জেন্টিনার হয়ে তিনি ৯১ খেলায় ৩৪ গোল করেন। তিনি চারটি ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেন। যার মধ্যে ছিল ১৯৮৬ বিশ্বকাপ, যেখানে তিনি আর্জেন্টিনার অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন এবং দলকে বিশ্বকাপ জয়ে নেতৃত্ব দেন। প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড় হিসেবে স্বর্ণপদক জেতেন। ম্যানেজার হিসেবে খুব কম অভিজ্ঞতাসম্পন্ন হওয়া সত্ত্বেও ২০০৮ সালের নভেম্বরে আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের কোচের দায়িত্ব দেয়া হয় ম্যারাডোনাকে। ২০১০ বিশ্বকাপের পর চুক্তি শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি আঠারো মাস এই দায়িত্বে ছিলেন।

  • তাজরিন ফ্যাশন ট্র্যাজেডির ৮ বছর পূর্ণ আজ

    তাজরিন ফ্যাশন ট্র্যাজেডির ৮ বছর পূর্ণ আজ

    তাজরিন ফ্যাশন ট্র্যাজেডির ৮ বছর পূর্ণ আজ

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ
    সাভারের আশুলিয়ায় তাজরিন ফ্যাশনে আগুনে নিহত ১১৪ শ্রমিকের স্মরণে বিভিন্ন কর্মসূচী পালন।
    মঙ্গলবার সকাল থেকে কর্মসূচি পালন করেছেন আহত শ্রমিক ও বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মীরা ঘটে ভয়াভহ সেই ট্র্যাজেডির আট বছর পূর্ণ হয়েছে।

    ২০১২ সালের ২৪ নভেম্বর তাজরিন ফ্যাশনের ভবনে ভয়াবহ আগুনে ১১৪ শ্রমিক নিহত হন। তাদের স্মরণে সকালে আশুলিয়ায় নিশ্চিন্তপুর এলাকায় তাজরিন ফ্যাশনসের গেটের সামনে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান এবং বিক্ষোভ মিছিল করেন শ্রমিকরা।
    কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ শ্রমিক সংহতি ফেডারেশনের ভাইস চেয়ারম্যান অরবিন্দু বেপারী, শ্রমিক কর্মচারি ঐক্য পরিষদের (স্কপ) আঞ্চলিক শাখার সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুল আওয়াল, সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্ট আঞ্চলিক শাখার সাধারণ আহমেদ জীবন, বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড শিল্প শ্রমিক ফেডারেশন আশুলিয়া থানা সভাপতি ইসমাইল হোসেন ঠান্ডু,বাংলাদেশ টেইলার্স ওয়ার্কাস লিগের আশুলিয়া থানার সভাপতি রাকিবুল ইসলাম সোহাগ।

    শ্রদ্ধানিবেদন শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তারা বলেন, তাজরিন ট্র্যাজেডির আট বছর পূর্ণ হলেও এখনো পর্যন্ত আহত শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করা হয়নি, শ্রমিকদের পুনর্বাসন করা হয়নি, যথাযথ চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়নি এবং তাজরিন ফ্যাশনের মালিকসহ দোষীদের বিচারকার্য শেষ করা হয়নি।

    অবিলম্বে তাজরিনের অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিকদের পুনর্বাসন ও ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করার এবং পুড়ে যাওয়া ভবনটি সংস্কার করে শ্রমিকদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করার দাবি জানান এই শ্রমিক নেতা।

    তাজরিন ট্র্যাজেডিটে আহত শ্রমিক সবিতা রানী বলেন, ‘তাজরিনে অগ্নিকাণ্ডের পর আমাদেরকে নামমাত্র কিছু টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু, ক্ষতিপূরণ এখনো দেওয়া হয়নি।

    আহত প্রায় শতাধিক শ্রমিক দীর্ঘদিন যাবৎ মানবেতর জীবন-যাপন করছেন বলে ‍উল্লেখ করে সবিতা বলেন, ‘দীর্ঘদিন যাবৎ আমারা দাবি জানিয়ে আসছি আমাদের পুনর্বাসন, ক্ষতিপূরণ ও দীর্ঘস্থায়ী চিকিৎসার ব্যবস্থা হোক। কিন্তু, আমাদের কোনো দাবিই পূরণ হয়নি।’

    ‘কারখানা কর্তৃপক্ষের গাফলতিতে এতগুলো শ্রমিকের প্রাণ গেল এবং আমরা এতগুলো শ্রমিকর আহত হয়ে কর্মক্ষমতা হারালাম। কিন্তু, দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তি এখনো নিশ্চিত হয়নি’, বলেন সবিতা। অবিলম্বে কারখানার মালিক দেলোয়ারসহ দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানান তিনি।

  • যুবলীগকে মডেল সংগঠন করা হবে আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার সুমন

    যুবলীগকে মডেল সংগঠন করা হবে আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার সুমন

    যুবলীগকে মডেল সংগঠন করা হবে আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার সুমন

    সত্যেরসংবাদ ডেক্সঃ
    যুবলীগের আইন বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়ে সুপ্রিম কোর্টের আলোচিত আইনজীবী সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন বলেছেন, যুবলীগকে মডেল সংগঠন করতে কাজ করবেন তিনি।

    শনিবার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের যুবলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটির যে তালিকা সংগঠনের সভাপতি সাধারণ সম্পাদকের হাতে তুলে দেন, তাতে সুমনেরও নাম আছে।

    সুমন বলেন, ‘সকলের কাছে দোয়া চাই। বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগকে কীভাবে একটি মডেল সংগঠনে পরিণত করা যায় সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাব।’

    ২০১১ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন সুমন।

    যুবলীগের নতুন কমিটির পূর্ণাঙ্গ তালিকায় পদ পাওয়ায় আনন্দিত সুমন। তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বলেন, এই দায়িত্বকে তিনি চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন।‘আমি সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে জানতে পারি যে, আমাকে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের আইন সম্পাদক পদে দেয়া হয়েছে। আমি মনে করি এইটা আমার জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ।’

    কী ভূমিকা পালন করতে চান, সেটিও তুলে ধরেন এই আইনজীবী। বলেন, ‘বাংলাদেশ যুবলীগকে আইনগত দিক থেকে আমি সহায়তা করার চেষ্টা করব।’

    এই পদ আলাদা কোনো সুবিধার বিষয় নয় উল্লেখ করে সুমন বলেন, ‘আমি মনে করি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও যুব লীগের সভাপতি ফজলে সামস পরশের সম্মান রক্ষার দায়িত্ব আমার কাঁধে এসে পড়েছে।’

    যুবলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে সুুুমন, হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার পীরবাজার গ্রামে জন্ম সুমনের। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মার্কেটিং বিষয়ে বিবিএ ও এমবিএ ডিগ্রি অর্জনের পর ২০০৮ সালে তিনি লন্ডনে বার অ্যাট ল পড়া শুরু করেন। ইংল্যান্ড থেকে ব্যারিস্টারি ডিগ্রি অর্জনের পর তিনি দেশে ফিরে আসেন।

    বাংলাদেশের বেশ কিছু আলোচিত মামলায় সুমন আইনজীবী হিসেবে সম্পৃক্ত হয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। বরগুনার আলোচিত রিফাত শরীফ হত্যা মামলায় তিনি আইনজীবী ছিলেন। ফেনীর সোনাগাজীতে নুসরাত জাহান রাফি হত্যা মামলায় সুমন আইনি সহায়তা দেন।

    ফেসবুক লাইভের মাধ্যমে সুমন উল্লেখযোগ্য সাড়া জাগাতে সক্ষম হয়েছেন। ব্যক্তিগত উদ্যোগে চুনারুঘাট এলাকায় তিনি ছড়া-খালের উপর ২১টি সেতু নির্মাণ করেন। এছাড়াও সুমন নিজ এলাকায় ৪০টি রাস্তা তৈরিতে ভূমিকা পালন করেন। এছাড়া তিনি বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কাজের সাথে জরিত রয়েছেন।

  • সাভার পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডে নির্বাচনী প্রস্তুতিমূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    সাভার পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডে নির্বাচনী প্রস্তুতিমূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    সাভার পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডে নির্বাচনী প্রস্তুতিমূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    রফিকুল ইসলাম জিল্লু,শেখ এ কে আজাদ সাভার থেকেঃ

    সাভার পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদপ্রার্থী সাবেক কমিশনের নির্বাচনী প্রস্তুতিমূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    শুক্রবার রাতে আসন্ন সাভার পৌরসভার নির্বাচনকে সামনে রেখে পৌর সভার ৬নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিল বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী মোঃ হোসেন আলীর নিজ বাসভবনে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    এসময় তিনি বলেন,আমি বিগত ১৯৮৬ সালে সাভার ইউনিয়ন পরিষদের ৬নং ওয়ার্ড থেকে দুইবার মেম্বার পদে নির্বাচিত হয়ে প্যানেল চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করা অবস্থায় বিগত ১৯৮৮ ও ১৯৯৮ সালে ভয়াবহ বন্যা হয়। সেই সময়ে বন্যার্তদের পাশে থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতা এবং তাদের পূনর্বাসনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছি।১৯৯২ সালে সাভার পৌরসভা ঘোষিত হলে ৬নং ওয়ার্ড থেকে কমিশনার নির্বাচত হয়ে বিভিন্ন রাস্তা ঘাট, কালবাট, ড্রেনের ব্যাপক উন্নয়ন করি।আমার যোগ্যতা ও কর্মক্ষমতা বিবেচনা করে বিগত দিনের ভুল ত্রুটি ক্ষমা করে ৬নং ওয়ার্ডকে মডেল ওয়ার্ড হিসেবে রুপান্তরতি করার প্রত্যয়ে আপনাদের দোয়া ও সহযোগিতার কামনা করছি।
    অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল মজিদ।আরো উপস্থিত ছিলেন সাভার পৌর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বাবুল মিয়াসহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

  • সাভার উপজেলার গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে মেয়র পদে প্রত্যাশী মানিক মোল্লার মত বিনিময়

    সাভার উপজেলার গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে মেয়র পদে প্রত্যাশী মানিক মোল্লার মত বিনিময়

    সাভার উপজেলার গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে মেয়র পদে প্রত্যাশী মানিক মোল্লার মত বিনিময়

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকে: সাভার পৌরসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে মতবিনিময় সভা করেছেন সাভার পৌর সভার প্যানেল মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম মানিক মোল্লা।

    বৃহষ্পতিবার (১২ নভেম্বর) সাভারের একটি কমিউনিটি সেন্টারে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে তিনি মতবিনিময় সভার আয়োজন করেন। এ সময় নজরুল ইসলাম মানিক মোল্লা বলেন, গতবার মেয়র হিসেবে প্রতিদ্বন্দিতা করতে চাইলে তাঁকে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডাঃ এনামুর রহমানের মধ্যস্থতায় এইবারের নির্বাচন করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। যে কারণে মেয়র পদে এবার তাঁর নির্বাচন করার পালা বলে তিনি জানান। সাভার পৌর প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলাম মানিক মোল্লা আরো বলেন, আগামী পৌরসভা নির্বাচনে সাভার পৌরসভা থেকে মেয়র হিসেবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী তিনি । এবার মনোনয়ন পেয়ে জনগনের জন্য তিনি বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রথম শ্রেণীর এই সাভার পৌরসভাকে ব্যাপক উন্নয়ন করবেন এবং স্থানীয় সংবাদকর্মীর সহযোগিতা কামনা করেছেন। মত বিনিময় সভায় স্থানীয় সাংবাদিক, জনপ্রতিনিধি, ব্যবসায়ী,সুশীল সমাজ ও আওয়ামীলীগের বিভিন্ন ওয়ার্ডের সভাপতি ও সাধারন সম্পদকসহ দলীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

  • রাজধানীতে গাড়ী পুরানোর প্রতিবাদে সাভারে প্রতিবাদ মিছিল ও সংক্ষিপ্ত সমাবেশ

    রাজধানীতে গাড়ী পুরানোর প্রতিবাদে সাভারে প্রতিবাদ মিছিল ও সংক্ষিপ্ত সমাবেশ

    ঢাকায় গাড়ী পুরানোর প্রতিবাদে সাভারে প্রতিবাদ মিছিল ও সংক্ষিপ্ত সমাবেশ

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ
    সাভারের হেমায়েতপুরে বিএনপি-জামায়াতের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ মিছিল ও সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেছেন ঢাকা জেলা উত্তর স্বেচ্ছাসেবক লীগ।

    ১২ নভেম্বর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা (৭.২৫) মিনিটে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে বিএনপি ও জামায়াতের বিরুদ্ধে এবং বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনার সাথে যারা জড়িত তাদের সর্বোচ্চ সাজা দাবি জানিয়ে ঢাকা জেলা উত্তর স্বেচ্ছাসেবক লীগের উদ্যোগে এই প্রতিবাদ মিছিল বেড় করা হয়। প্রতিবাদ মিছিলটি ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের হেমায়েতপুরে প্রদক্ষিণ হয়।
    এ সময় ঢাকা জেলা উত্তর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেম মোল্লা বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি বাবুর নির্মল চন্দ্র গুহ ও বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক একেএম আসাদুর রহমান বাবু, সাভার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম রাজীব এর নেতৃত্বে এই প্রতিবাদ মিছিল ও সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন ঢাকা জেলা উত্তর স্বেচ্ছাসেবক লীগ। এছাড়াও তিনি আরো বলেন, দেশের যে কোন পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য ঢাকা জেলা উত্তর স্বেচ্ছাসেবক লীগ সর্বদায় প্রস্তুত রয়েছেন। এবং যারা দেশের ক্ষতি করতে চায় ও যারা দেশের মানুষের ক্ষতি করে কেউ ছাড় পাবে না। যতক্ষণ পর্যন্ত দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক সাজা হবে আমরা শান্তিপূর্ণ ভাবে আমাদের এই প্রতিবাদ চালিয়ে যাব।
    এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা জেলা উত্তর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ সভাপতি আবুল হোসেন, ঢাকা জেলা উত্তর স্বেচ্ছাসেবক লীগের দপ্তর সম্পাদক টিপু সুলতান, ঢাকা জেলা উত্তর স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রচার সম্পাদক জাবেদ মোল্লা, ঢাকা জেলা উত্তর স্বেচ্ছাসেবক লীগের অর্থ সম্পাদক নাছির আলী মাহবুবসহ সাভার ও আশুলিয়ার সর্বস্তরের নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।

    অপরদিকে রাত আট দিকে তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সাধারণ সম্পাদক ফকরুল আলম সমর এর নেতৃত্বে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের হেমায়েতপুরসহ
    প্রতিবাদ মিছিলটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করেন
    ও সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন।

  • গোবিন্দগঞ্জে জ্বীনের বাদশার বাড়ীতে জ্বীনের বাদশা জ্বীনের রাণী গ্রেফতার

    গোবিন্দগঞ্জে জ্বীনের বাদশার বাড়ীতে জ্বীনের বাদশা জ্বীনের রাণী গ্রেফতার

    গোবিন্দগঞ্জে জ্বীনের বাদশার বাড়ীতে জ্বীনের বাদশা জ্বীনের রাণী গ্রেফতার

    গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের জ্বীনের বাদশার বাড়ীতে অভিযান চালিয়ে ১৮০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করেছে পুলিশ। এসময় জ্বীনের বাদশা হেলাল মিয়ার সহযোগী আনারুল ও জ্বীনের রাণী খ্যাত হেলাল মিয়ার স্ত্রী রওশন আরাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

    জানা গেছে,সোমবার (০৯ নভেম্বর) দুপুরে গোবিন্দগঞ্জ থানার এসআই শফিকুল, এএসআই সাইফুল ইসলাম-২, মোহাম্মদ আলী, ও মোমিনুল এর সমন্বয়ে একটি টিম গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের মারিয়া সাহেববাড়ী গ্রামের বিভিন্ন মামলায় পলাতক আসামী হেলাল এর শয়ন কক্ষের টেবিলের ড্রয়ার হতে তল্লাশি চালিয়ে ১৮০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করে।

    এসময় নিষিদ্ধ মাদকদ্রব্য ইয়াবা মজুদ রাখা ও বিক্রির দায়ে মাদক ব্যাবসায়ী হেলাল মিয়ার স্ত্রী রওশন আরাকে আটক করে পুলিশ। এসময় হেলালের সহযোগী আনারুলকেও আটক করে পুলিশ।আনারুল একই গ্রামের আব্দুল মালেক মিয়ার পুত্র।

    এলাকাবাসী জানায় হেলাল মিয়া এলাকায় জ্বীনের বাদশা তার স্ত্রী রওশন আরা জ্বীনের রাণী হিসেবে পরিচিতি রয়েছে। অভিযোগ রয়েছে তারা দীর্ঘদিন যাবৎ মোবাইল ফোনে কন্ঠ নকল করে জ্বীনের বাদশা ও জ্বীনের রাণীর পরিচয় দিয়ে প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ হাতিয়ে নিয়ে আসছিল। সম্প্রতি জ্বীনের ব্যাবসায় ভাটা পড়ায় তারা ইয়াবা ব্যাবসায় মনোযোগ দিয়েছে।

    এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে গোবিন্দগঞ্জ থানার অফিসার্স ইনচার্জ একেএম মেহেদী হাসান জানান
    উদ্ধারকৃত ইয়াবার মুল্য ৩৬ হাজার টাকা। এই বিষয়ে তাহাদের বিরুদ্ধে অত্র থানায় একটি মাদক মামলা রুজু হয়েছে। আসামী আনারুলের বিরুদ্ধে পূর্বের ০২টি মাদক ও নারী শিশু মামলা আদালতে বিচারাধীন রয়েছে।

  • সিলেটে পুলিশি নির্যাতনে রায়হান হত্যা মামলায় এসআই আকবর হোসেন গ্রেফতার

    সিলেটে পুলিশি নির্যাতনে রায়হান হত্যা মামলায় এসআই আকবর হোসেন গ্রেফতার

    সিলেটে পুলিশি নির্যাতনে রায়হান হত্যা মামলায় এসআই আকবর হোসেন গ্রেফতার

     সিলেটে পুলিশি নির্যাতনে রায়হানের মৃত্যু মামলার প্রধান আসামি বরখাস্ত এসআই আকবর হোসেন ভূঁইয়াকে কানাইহাট সীমান্ত থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

    গত ১১ই অক্টোবর সিলেটের বন্দরবাজার ফাঁড়িতে ধরে নিয়ে টাকার জন্য অমানবিক নির্যাতন করা হয় নগরীর নেহারিপাড়া এলাকার বাসিন্দা রায়হানকে (৩৩)। ভোরে তার মৃত্যু হয়।

    এ ঘটনায় সিলেট কোতোয়ালি থানায় অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে একটি মামলা করেন নিহত রায়হানের স্ত্রী তাহমিনা আক্তার তান্নি।
    প্রথমে পুলিশের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, ছিনতাইকালে গণপিটুনিতে মারা গেছেন রায়হান। তবে নিহতের পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ ছিল, পুলিশ ধরে নিয়ে নির্যাতন করে রায়হানকে হত্যা করেছে। এরপর পরিবারের অভিযোগে ভিত্তিতে তদন্ত কমিটি গঠিত করে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ। তদন্তে নেমে পুলিশ হেফাজতে রায়হান উদ্দিনের মৃত্যু ও নির্যাতনের প্রাথমিক সত্যতাও পায়।

    এর প্রেক্ষিতে, বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আকবর হোসেন ভূঁইয়াসহ চার পুলিশ সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ। অন্য তিনজন হলেন, কনস্টেবল হারুনুর রশীদ, কনস্টেবল তৌওহিদ মিয়া, কনস্টেবল টিটু চন্দ্র দাস।

    তিন পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহারও করা হয়েছে। প্রত্যাহারকৃত পুলিশ সদস্যরা হলেন, এএসআই আশেক এলাহী, এএসআই কুতুব আলী, কনস্টেবল সজিব হোসেন।

    সিসি ক্যামেরার ফুটেজ অনুযায়ী, ১০ই অক্টোবর রাত ৩টা ৯ মিনিট ৩৩ সেকেন্ডে স্বাভাবিক অবস্থায় রায়হানকে সিলেটের বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়িতে ধরে আনা হয়। পরে সকাল ৬টা ২৪ মিনিট ২৪ সেকেন্ডে ফাঁড়ি থেকে বের করা হয়। ৬টা ৪০ মিনিটে ভর্তি করা হয় সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। সেখানে সকাল ৭টা ৫০ মিনিটে তিনি মারা যান।

    রায়হানের অস্বাভাবিক মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনে পুনঃময়নাতদন্তের জন্য ১৫ই অক্টোবর কবর থেকে রায়হানের মরদেহ উত্তোলন করা হয়। নেয়া হয় ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। দ্বিতীয় ময়নাতদন্তের রিপোর্টে ১১১টি আঘাতের চিহ্নের কথা বলা হয়। যার মধ্যে ১৪টি গুরুতর ছিলো বলে উল্লেখ করা হয়ে।

    ওই রিপোর্টে বলা হয়, রায়হানের দুটি আঙুলের নখ উপড়ে ফেলা হয়। মৃত্যুর ২ থেকে ৪ ঘণ্টা আগে এসব নির্যাতন চালানো হয়। ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগ থেকে ময়না তদন্তের রিপোর্ট পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)-এর কাছে হস্তান্তর করা হয়।

  • প্রবেশন আইনের অধীনে হাইকোর্টের প্রথম ঐতিহাসিক রায়

    প্রবেশন আইনের অধীনে হাইকোর্টের প্রথম ঐতিহাসিক রায়

    প্রবেশন আইনের অধীনে হাইকোর্টের প্রথম ঐতিহাসিক রায়

    ইয়াবার মামলায় ৫ বছরের দণ্ডিত আসামি মতি মাতবরকে দেড় বছর ধরে প্রবেশন অফিসারের অধীনে থাকার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। পাশাপাশি আদালত বলেছেন, প্রবেশনে থাকাকালে তাকে তার ৭৫ বছরের বৃদ্ধ মায়ের যত্ন নিতে হবে। দশম শ্রেণীতে পড়ুয়া মেয়ে ও দ্বিতীয় শ্রেণীতে পড়া ছেলের লেখাপড়া চালিয়ে যেতে হবে। আর এসব শর্ত না মানলে তাকে জেলে যেতে হবে। রবিবার (৮ নভেম্বর) বিচারপতি জাফর আহমেদের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় ঘোষণা করেন।