Author: sattersangbad24

  • এলএ শাখার কোটিপতি সার্ভেয়ার ১ ডজন জন ও কানুনগো ৬ জনের সম্পদ কত,তালিকায় দালাল চক্রের নাম

    এলএ শাখার কোটিপতি সার্ভেয়ার ১ ডজন জন ও কানুনগো ৬ জনের সম্পদ কত,তালিকায় দালাল চক্রের নাম

    ডেস্ক সংবাদ :

    কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের ভূমি অধিগ্রহণ শাখা যেন টাকার খনি। তাই যোগদানের অল্প কিছুদিনের মধ্যেই টাকার কুমিরে পরিণত হয় একেকজন সার্ভেয়ার।

    জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের এলএ শাখার কোটিপতি সার্ভেয়ার ১২ জন এবং কানুনগো ৬ জনের সম্পদ কত?
    তাদের সম্পদ বিবরণী জমা নেয়া হলে জানা যাবে কত টাকার মালিক তারা!
    তারা প্রত্যেকে কোটি কোটি টাকার মালিক। সার্ভেয়ার এমদাদ কানুনগো পদোন্নতি নিয়ে চলে গেছেন নিরাপদে।
    আবদুল বাতেন আছেন সগৌরবে। কিছু দিন আগে তিনি একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে ৫০/৫৪ জনকে বিমানে চড়িয়ে কক্সবাজার থেকে ঢাকায় নিয়ে যান তিনি !

    তবে শুধু সার্ভেয়ার নয়, এই শাখায় দায়িত্বরত ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা (এলও), অতিরিক্ত ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা, কানুনগো এবং কর্মরচারীরাও দুর্নীতিতে পিছিয়ে নেই। এলএ শাখায় একবার চাকুরি করার সুযোগ হলে জীবনে আর তাকে পেছনে ফিরে থাকাতে হয়না বলে মন্তব্য জেলা প্রশাসনে কর্মরত কয়েকজন কর্মচারীর।

    তাদের দাবী, ভূমি অধিগ্রহণের ক্ষেত্রে প্রথম এবং সবচেয়ে বেশি ভূমিকা থাকে সার্ভেয়ারের।

    সার্ভেয়ারের প্রতিবেদনের উপর নির্ভর করে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি ক্ষতিপূরণের টাকা পাবেন কি পাবেন না। তাই যোগদানের অল্প কিছুদিনের মধ্যেই টাকার কুমিরে পরিণত হয় তারা।

    জেলা প্রশাসনের একজন কর্মচারীর সাথে কথা হলে তিনি জানান, সপ্তাহের প্রতি বৃহস্পতিবার কক্সবাজার থেকে টাকা পাচার করে সার্ভেয়ারেরা। সপ্তাহজুড়ে হাতিয়ে নেওয়া দুর্নীতির লাখ লাখ টাকা বিমানে করে নিয়ে যান তারা। ঢাকায় পরিবার এবং আত্মীয় স্বজনের নামে করা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে জমা রাখেন। ওই কর্মচারীর ভাষ্যমতে, সপ্তাহের প্রতি বৃহস্পতিবার বস্তাভর্তি টাকা নিয়ে ঢাকায় যান তারা।

    জেলা প্রশাসনের একজন কর্মচারী জানান, গত ১৩ ও ১৪ ফেব্রুয়ারী কালারমারছড়ার নয়াপাড়া এলাকার একটি রাস্তা নির্মাণ প্রকল্পের জন্য অধিগ্রহণকৃত ১৩/১৮-১৯ মামলার ক্ষতিগ্রস্ত জমির মালিকদের প্রায় ৪ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণের চেক দেওয়া হয়। নিয়ম না মেনে সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে চেক গুলো ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এলএ শাখার শীর্ষ দালাল কালারমারছড়া এলাকার মৃত ফজলুল করিমে ছেলে জালাল উদ্দিন, নুরুল ইসলাম বাহাদুর, জাফর আলম এবং মমতাজের মাধ্যমে চেকগুলো ক্ষতিগ্রস্তদের হাতে তুলে দেওয়া হয়।

    জানা গেছে, শহরের বাহারছড়া এলাকার পিটিআইস্কুল সংলগ্ন আব্দুল হালিমের বাসার ৩য় তলার সার্ভেয়ার ফরিদের বাসা থেকে চেকগুলো বিতরণ করে সার্ভেয়ার ফরিদ ও ওয়াসিম (র‌্যাবের হাতে গ্রেপ্তার)।

    চেকগুলো বিতরণ করার জন্য ক্ষতিগ্রস্তদের পানি উন্নয়ন বোর্ডের সামনে সন্ধ্যায় জড়ো করা হয়। পরে সেখান থেকে চারজনের গ্রুপ করে সার্ভেয়ার ফরিদের বাসায় নিয়ে গিয়ে চেক বুঝিয়ে দেওয়া হয়। প্রত্যেক চেক থেকে তারা আদায় করে নেয় মোট টাকার ৩০ শতাংশ কমিশন। কমিশনের ওই সকল চেক সোমবার ও মঙ্গলবার ক্যাশ করা হয়।

    এছাড়াও মাতারবাড়ির কয়লা বিদ্যুৎ এবং এসপিএম প্রজেক্টের ক্ষতিপূরণের কয়েকটি কমিশনের চেক ক্যাশ করে চলতি সপ্তাহে। সপ্তাহজুড়ে ক্যাশ করা দুর্নীতির টাকা বৃহস্পতিবার ঢাকায় নেওয়ার আগেই বুধবার ধরা পড়ে।

    সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, সপ্তাহজুড়ে হাতিয়ে নেওয়া লাখ লাখ টাকা ঢাকায় পাচার করতে সহযোগিতা করে চিহ্নিত কিছু দালাল। টাকা বেশি হলে কয়েক ব্যাগে ভাগ করে সার্ভেয়ারদের সাথে ২/৩ জন দালালও প্রতি বৃহস্পতিবার বিমানে করে ঢাকা যান। এছাড়াও এসএ পরিবহন এবং নিজেদের ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমেও সার্ভেয়ারদের টাকা ঢাকায় পাচারে সহযোগিতা করে দালালেরা।

    সার্ভেয়ার ওয়াসিম গ্রেপ্তারের পর সর্বত্র তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে চরম আতঙ্কে রয়েছে এলএ শাখার দালালেরা। শহরের বিভিন্ন স্থানে অবস্থিত দালালদের অফিসগুলোতেও অভিযানের ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। কেউ কেউ গা ঢাকা দিয়েছে বাঁচার জন্য। আর জেলা প্রশাসনের এলএ শাখায় বিরাজ করছে সুনশান নিরবতা।

    অন্যান্যরা অফিসে আসলেও সার্ভেয়ার ফেরদৌস ও ফরিদ গতকাল বৃহস্পতিবার অফিসে যাননি। যেসব সার্ভেয়ার অফিস করেছেন তাদের চোখেমুখেও আতঙ্কের ছাপ দেখা গেছে। সার্ভেয়ারদের পাশাপাশি কানুনগো ও ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তারাও সারাদিন বেশ আতঙ্কে পার করেছেন।

    খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রত্যেক সার্ভেয়ার বৃহস্পতিবার ঢাকায় পাচারের জন্য বিপুল পরিমাণ টাকা জমা করে। কিন্তু হঠাৎ র‌্যাবের অভিযানে চলতি বৃহস্পতিবারে সবকিছু লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। বাসায় অভিযানের ভয়ে দুর্নীতির লাখ লাখ টাকা দালালদের হাতে তুলে দিচ্ছে। দালালেরা তাদের নিজস্ব ব্যাংক হিসাবে জমা করছে। কোন কোন দালাল নিজের বাড়িতেও জমা রাখছে সার্ভেয়ারের টাকার বস্তা।

    বৃহস্পতিবার সার্ভেয়ার রাসেল, কবির, জাহাঙ্গীরসহ আরও কয়েকজন সার্ভেয়ারের টাকা ব্যাংকে কয়েক দফায় জমা করেছেন শীর্ষ দালাল কালারমারছড়া আধারঘোনা এলাকার আমান উল্লাহ ও একই এলাকার আব্দুল হান্নান। তারা বৃহস্পতিবার দুপুরে মিউচুয়্যাল ট্রাস্ট ব্যাংক ও উত্তরা ব্যাংকে তাদের নিজস্ব হিসাবে টাকা জমা রাখে। এছাড়া আরও কয়েকজন দালালের মাধ্যমে সার্ভেয়ারেরা বিভিন্ন ব্যাংকে টাকা জমা করেছে বৃহস্পতিবার।

    বৃহস্পতিবার শহরের বিভিন্ন স্থানে অবস্থিত দালালদের অফিস সরেজমিন পরিদর্শন করা হয়। দালালদের এসব অফিস যেন একেকটি এলএ শাখা। হোটেল ইডেন গার্ডেনের নিচতলায় রয়েছে বাবুল হোসাইন রনি নামে এক দালালের অফিস।

    তাঁর অফিসে আরও বসে ভেন্ডার রফিক, আমান, মমতাজসহ বেশ কয়েকজন। হোটেল গার্ডেনে রয়েছে মাতারবাড়ির শীর্ষ দালাল আমানের অফিস। এমএস গেস্ট কেয়ারের ২য় তলা ও ৪র্থ তলায় এবং সৈকত পেপার এজেন্সির পেছনে অফিস রয়েছে শীর্ষ দালাল সঞ্জয়ের। সঞ্জয় নকল দলিল ও নকল এসেসমেন্ট তৈরীর মূল কারিগর। সঞ্জয়ের ভূয়া দলিল ও এসেসমেন্টের খপ্পরে পড়ে সর্বশান্ত হয়েছে শত শত ক্ষতিগ্রস্ত জমির মালিক। সঞ্জয় হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা।

    বার্মিজ মার্কেট এলাকার বানু প্লাজায় রয়েছে আরেক শীর্ষ দালাল রফিকের অফিস। কলাতলীর মোড়ের একটি নির্মাণাধীন ভবনেও দালালদের একটি অফিস রয়েছে। এই অফিসে ১৫ থেকে ২০ জন দালালের আনাগোনা থাকে নিয়মিত। এরমধ্যে সাইফুল শীর্ষে রয়েছে।

    এলএ শাখার অন্যতম শীর্ষ দালাল জালাল উদ্দিন চক্র। এই চক্রে নেতৃত্ব দেন কালারমারছড়ার মৃত ফজলুল করিমের ছেলে জালাল উদ্দিন, মৃত হোছন আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম বাহাদুর, মৃত নুরুল হুদার ছেলে জাফর আলম, মৃত হোসেনের ছেলে মমতাজ। এ চারজন বাইরে কাজ করলেও তাদের হয়ে এলএ শাখায় কাজ করে হোয়ানকের আমান। তাদের অফিস হোটেল গার্ডেনে।

    শীর্ষ দালালদের মধ্যে এলএ অফিসে বর্তমানে সবচেয়ে বেশি তৎপরতা রয়েছে শাপলাপুর ইউনিয়নের মোহাম্মদ সেলিম, হোয়ানকের ইব্রাহিম (হোটেল গার্ডেনে অফিস), মাতারবাড়ির হেলাল, শাপলাপুরের দিদার (হোটেল নিরিবিলিতে অফিস), মাতারবাড়ির বাবর চৌধুরী, কালারমারছড়া ইউনিয়নের আব্দুল হান্নান, একই এলাকার আমান উল্লাহ, কালারমারছড়ার নুনাছড়ি এলাকার লকিয়ত উল্লাহ, মাতারবাড়ির হোছাইন (অফিস হোটেল নিরিবিলি), ধলঘাটা ইউনিয়নের তাজ উদ্দিন (হোটেল সৈয়দিয়ায় অফিস), পেশকারপাড়া এলাকার মো. মুবিন ওরফে উত্তরবঙ্গের মুবিন, মাতারবাড়ি ইউনিয়নের সাগর, ঈদগাঁও এলাকার মো. তৈয়ব, রশিদ নগর ইউনিয়নের মো. শাহজাহান, ঘোনারপাড়ার আলমগীর টাওয়ারের মালিক আলমগীর, ধলঘাটার মো. শফিউল আলম, শহরের কলাতলী এলাকার সাজ্জাদ প্রমুখ।

    ভুক্তভোগী কয়েকজন জমির মালিক জানান, এলএ শাখার দালালেরা প্রায় চিহ্নিত। কিন্তু প্রশাসন এখন পর্যন্ত দালালদের বিরুদ্ধে কার্যকর কোন পদক্ষেপ নেয়নি। চিহ্নিত দালালদের গ্রেপ্তারে র‌্যাবের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তারা।

    অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ আশরাফুল আফসার বলেন, দালাল বিতাড়িত করতে জেলা প্রশাসন সব সময় কঠোর অবস্থানে আছে। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকবার দালাল আটক করে জেল-জরিমানাও করা হয়েছিল। এখন র‌্যাব যদি আমাদের কাছ থেকে সহযোগিতা চায় বা আমাদেরকে সহযোগিতা করে তাহলে দুর্নীতিতে জড়িত অফিসের স্টাফ এবং দালালদের আইনের আওতায় আনতে সহজ হবে।

    র‌্যাব-১৫ এর পরিচালক লে. কর্ণেল আজিম আহমেদ বৃহস্পতিবার প্রেস ব্রিফিংয়ে দালালদের বিষয়ে বলেন, সার্ভেয়ার ওয়াসিম, ফরিদ ও ফেরদৌসের বাসায় অভিযানের সময় বেশকিছু ডকুমেন্ট উদ্ধার করা হয়েছে। এরমধ্যে দালাল চক্রের সদস্যদের নামও পাওয়া গেছে।

    এলএ শাখায় দুর্নীতিতে জড়িত দালালদের বিষয়ে আরও তথ্য-উপাত্ত নেওয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে বেশকিছু সংখ্যককে চিহ্নিতও করা হয়েছে।

    শিগগিরই তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে।

  • সাটুরিয়ায় এক সাংবাদিককে দুর্বৃত্তের হামালা আহত, ‘ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা’ থানার ওসিকে এজাহারভুক্ত করতে আদেশ

    সাটুরিয়ায় এক সাংবাদিককে দুর্বৃত্তের হামালা আহত, ‘ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা’ থানার ওসিকে এজাহারভুক্ত করতে আদেশ

    সাটুরিয়ায় এক সাংবাদিককে দুর্বৃত্তের হামালা আহত, ‘ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা’ থানার ওসিকে এজাহারভুক্ত করতে আদেশ

    নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
    সংবাদ প্রকাশের জের ধরে মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলায় স্থানীয় এক সাংবাদিককে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে সাটুরিয়া সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে।

    মঙ্গলবার (৩ মার্চ) দুপুরে মানিকগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাটুরিয়া থানার আমলী আদালতে অভিযোগ দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী সাংবাদিক। সোমবার দৈনিক দেশকাল পত্রিকার সাটুরিয়া উপজেলা সংবাদদাতা আবু বকর সিদ্দিক মারধরের শিকার হন।

    মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত ২১ ফেব্রুয়ারি দৈনিক দেশকাল পত্রিকার সারাবাংলার ৩ নম্বর পৃষ্ঠায় ‘সাটুরিয়ায় রাজাকারের সন্তান আত্মীয়দের আ’লীগে অনুপ্রবেশ নিয়ে তোলপাড়’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। সংবাদ প্রকাশে মামলার প্রধান আসামি সাটুরিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন পিন্টুর নাম অন্তর্ভুক্ত হওয়ার জের ধরে গত ২ মার্চ সাটুরিয়ার থানার অর্ন্তগত ধল্যা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় (রাজা মিয়ার দোকানের সামনে) ওই সংবাদদাতা আবুবকর সিদ্দিকের (৩০) একা পেয়ে পথ গতিরোধ করে তার ওপর চেয়ারম্যানের নির্দেশে হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। হামলায় তিনি গুরুত্বর আহত হলে দুর্বৃত্তরা প্যান্টের পকেটে থাকা দশ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয়।

    পরে বাদী আত্মরক্ষার জন্য ডাক-চিৎকার করলে দুর্বৃত্তরা তাকে প্রাণ নাশের হুমকি দিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। স্থানীয়রা বাদীকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন।

    এ ব্যাপারে ইউপি চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন পিন্টু বলেন, তার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং তার নির্দেশে সাংবাদিকের ওপর হামলা করার বিষয়টি অস্বীকার করেন। তিনি হামলার ঘটনাটি শুনেছেন। কমিটিতে রাজাকারের সন্তান আত্মীয় থাকার ব্যাপারে তিনি বলেন, যদি এমন কেউ থেকে থাকে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে।

    বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম সিদ্দিকী জানান, সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৪ এর বিচারক পারভেজ আহাম্মেদ বাদীর অভিযোগ আমলে নিয়ে সাটুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে এজাহারভুক্ত করতে নির্দেশ দেন।

    স্থানীয় সংবাদকর্মী আবু বকর সিদ্দিক জানান, চেয়ারম্যান ও তাদের আত্মীদের নিয়ে নিউজ করায় তাকে মারধর করা হয়েছে। তাকে খুন করে লাশ গুম করার হুমকিও দেওয়া উল্লেখ করে তিনি বলেন, পরিবার পরিজন নিয়ে তিনি আতঙ্কিত রয়েছেন।

  • নয় বছর পর হত্যা মামলার প্রধান আসামী  নারায়ণগঞ্জের হাফিজুর সাভারে র‍্যাবের অভিযানে গ্রেপ্তার

    নয় বছর পর হত্যা মামলার প্রধান আসামী  নারায়ণগঞ্জের হাফিজুর সাভারে র‍্যাবের অভিযানে গ্রেপ্তার

    নয় বছর পর হত্যা মামলার প্রধান আসামী  নারায়ণগঞ্জের হাফিজুর সাভারে র‍্যাবের অভিযানে গ্রেপ্তার

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ
    সাভারের পৌর ৩নং ওয়ার্ড ওয়াবদা রোড় থেকে হত্যা মামলার আসামীকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব -৪। তিনি নারায়ণগঞ্জের মাহফুজুর রহমান হত্যা মামলার প্রধান আসামি। মঙ্গলবার (৩ মার্চ) সকালে হাফিজুর রহমান (৩৫) কে ৯ বছর পর গ্রেপ্তার।

    গ্রেফতার হাফিজুর রহমান হাফেজ নারায়নগঞ্জের সোনারগাঁ থানার ডাঙ্গাপুর কালীবাড়ী গ্রামের মৃত ডা. আব্দুল গাফফারের ছেলে। তিনি ধামরাইয়ের চৌহাট এলাকার ধামরাই বাইনা গ্রামের মেহেদী হাসানের ছেলে নবী হোসেন পরিচয়ে আত্মগোপন করে ২০১১ সাল থেকে বসবাস করে আসছিলো।

    ব্যাটালিয়ন-৪, নবীনগর ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার মেজর শিবলী মোস্তফা জানান, আসামী হাফিজুর রহমান হাফেজ ২০০৬ সালে মামলার বাদী হাজী মোঃ আব্দুল্লাহ’র মেয়ে মোসাঃ রিভা আক্তারকে বিয়ে করেন। আসামী ও বাদী একে অপরের জামাই- শশুর। আসামী বাদীর নিকট ব্যবসা করার জন্য ১০ লাখ টাকা দাবি করে। টাকা না পেয়ে বাদীর এক মাত্র ছেলে মোঃ মাহফুজুর রহমান রিফাত (১৯) কে কৌশলে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আসামীর নিজ বাসায় ডেকে নিয়ে গত ২৮ এপ্রিল ২০১১ তারিখে হত্যা করে। এ ব্যাপারে সোনারগাঁ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে নিহতের বাবা। আসামীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি হলে গ্রেফতারী পরোয়ানা সম্পর্কে জানতে পারে র‌্যাব-৪ অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

    তিনি আরো জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞসাবাদে আসামি তার পরিচয় স্বীকার করেছে। তাকে সোনারগাঁ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

  • সাভারে পাপিয়াদের নিয়ে একটি পার্কে রঙ্গমঞ্চে ঘুরে বেড়ালেন সাভারের এক আওয়ামীগের সভাপতি

    সাভারে পাপিয়াদের নিয়ে একটি পার্কে রঙ্গমঞ্চে ঘুরে বেড়ালেন সাভারের এক আওয়ামীগের সভাপতি

    সাভারে পাপিয়াদের নিয়ে একটি পার্কে রঙ্গমঞ্চে ঘুরে বেড়ালেন সাভারের এক আওয়ামীগের সভাপতি

    ডেক্স সংবাদঃ
    সারাদেশ এখন পাপিয়াকে নিয়ে আলোচনা, ধিক্কার ও দেহ ব্যবসা নিয়ে নিন্দার ঝড় ও গ্রেপ্তার। ঠিক সেই মুহুর্তে সাভারে আওয়ামীলীগ নেতা ও সাভারের পাপিয়াদের রঙ্গলীলায় ব্যস্ত সময় কাটান বলে অভিযোগ উঠেছে। সোমবার (২ মার্চ) ধামরাই আলাউদ্দিন পার্কে দুপুর ২ টায় থেকে রাত ৮ টার সময় এ ঘটনা ঘটে। সরেজমিনে গিয়ে কয়েক সংবাদ প্রতিনিধি এর খোজ খবর রাখেন ও দৃশ্য বন্ধি করে রেখেছেন।

    সাভার পৌর ৭নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের
    সভাপতি হাফিজ উদ্দিনসহ তার ৫ থেকে ৬ জন সহযোগী নিয়ে সাভার পৌর আওয়ামীলীগের কয়েকজন নেত্রীকে নিয়ে ধামরাই আলাউদ্দিন পার্কে দুপুর ২ টার সময় প্রবেশ করে আর তারা বের হয় রাত ৮ টার সময়কাল।
    এসময় রঙ্গমঞ্চে সাভার পৌর আওয়ামীলীগের একজন সিনিয়ার নেত্রী ও পৌর ওয়ার্ড কমিটির সভাপতি, সাংগঠনিক সম্পাদকসহ আর ৩ নারী মিলে আলাউদ্দিন পার্কে রঙ্গলীলা করতে যায় তারা।
    মহিলা নেত্রীদের অভিভাবক ও একজন স্বামী অভিযোগ করে বলেন ওই হাফিজ নেতার জন্য তার পরিবার ধ্বংশ হয়ে যাচ্ছে।
    আওয়ামীলীগ নেতা হাফিজ উদ্দিন তার স্ত্রীকে নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় শারীরিক সম্পর্ক করে ঘুরে বেড়ায় অভিযোগ করেন।
    অনুসন্ধানে জানা যায় হাফিজ উদ্দিন ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ নেতা হলেও তার প্রভাব বহুগুনে। অভিযুক্তরা তার ভয়ে কেউ মুখ খুলে না। ৭ নং ওয়ার্ড এলাকায় হাফিজ উদ্দিনের একটি বাহিনী রয়েছে যারা সবসময় চাঁদাবাজি, জমিদখল, করে আসছে। হাফিজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ রয়েছে ওই এলাকায়।

    আলাউদ্দিন পার্কে মহিলা নেত্রীদের রঙ্গলীলা করার বিষয়ে হাফিজ উদ্দিনের নিকট জানতে চাইলে বলেন তারা কয়েকজন এমনি ঘুরতে গিয়েছিলো বলে জানায়। প্রতিবেদকের এক প্রশ্ন করেন আপনি দুপুরে পার্কে প্রবেশ করেছেন আর নেত্রীদের নিয়ে রাত ৮ দিকে বের হয়েছেন সেই ভিডিও ফুটেজ রয়েছে তাদের হাতে এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন হাফিজ উদ্দিন বলেন দেখেন আমি শার্ট পড়ে গিয়েছি। তাকে আরো বলা হয় আপনি তো ডুকার সময় কালো গেঞ্জি পড়ে গিয়েছিলেন। উত্তরে বলে আমি ফুল শার্ট পড়ে গিয়েছে আপনি ভিডিও ফুটেজে দেখেন।
    এই হাফিজ উদ্দিন এর খুটির জোর কোথায় ? তাকে ও সহযোগিদের কে থামাবে এবং কে বাঁচাবে এসব নেত্রীদের সংসারের বাহিরে ঘটে আসছে অনৈতিক কর্মকাণ্ড। তবু যেন আজ স্বামীর পরিবার এসব নারী কেলেঙ্কারীদের বিরুদ্ধ অভিযোগ দিতে ভয়ে কাপছে তারা। এ ঘটনাটি খতিয়ে দেখতে প্রশাসনের নিকট অনুরোধ করছেন ভুক্তভোগি পরিবারের সদস্যরা।

  • দুষ্টের দমন আর শিষ্টের পালনঃ ডিআইজি হাবিবুর রহমান

    দুষ্টের দমন আর শিষ্টের পালনঃ ডিআইজি হাবিবুর রহমান

    দুষ্টের দমন আর শিষ্টের পালনঃ ডিআইজি হাবিবুর রহমান

    শেখ এ কে আজাদঃ
    দুষ্টের দমন আর শিষ্টের পালন। যেখানে অপরাধীরাই থাকবে আতঙ্কে আর নিশ্চিত করা হবে জনসাধারণের নিরাপত্তা” এমনটিই জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি হাবিবুর রহমান।

    “আমাকে সহযোগিতা করুন। প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, পুলিশের আইজি ড. জাবেদ পাটোয়ারী স্যারের নির্দেশনা মোতাবেক আপনাদের উপহার দেব সুন্দর বাসযোগ্য পুলিশের ঢাকা রেঞ্জ। আজ আইজি স্যারের নেতৃত্বে নতুন দিগন্তে প্রবেশ করেছে পুলিশ বাহিনী। সততা, জবাবদিহিতা, স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠিত আওতায় আসছে।

    পুলিশে কনস্টেবল পদে নিয়োগে এবার বজায় রাখা হয়েছে শতভাগ, স্বচ্ছতা আর নিরপেক্ষতা। যার ফলশ্রুতিতে আগামী দিনে পুলিশ বাহিনীতে সূচনা করবে নতুন ধারার। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি আইজি স্যারের সুদৃঢ় নেতৃত্বে গুজব প্রতিরোধে ৬৪ হাজার গ্রাম, শহর বন্দরে আজ কাজ করছে পুলিশ।

    পদোন্নতি পেয়ে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের ডিআইজি (প্রশাসন) থেকে গত বছরের ২২ মে ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি পদে যোগ দেন তিনি।

    ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার পদে কাজের সুবাদেই দেশজুড়ে আলোচনায় আসেন এই পুলিশ কর্মকর্তা।

    সাভারে বেদে পল্লীর সমাজ ব্যবস্থা উন্নয়ন থেকে শুরু করে স্কুল, কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার, গাড়ি চালনা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও বুটিক হাউসসহ নানা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার মাধ্যমে তাদের আত্ন কর্মসংস্থানের পাশাপাশি বেদে পল্লীর অভিশপ্ত বাল্য বিবাহ রোধে তার ভূমিকা প্রশংসিত হয় দেশে-বিদেশে। নিজের প্রতিষ্ঠিত উত্তরন ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে সুবিধা বঞ্চিত ও অবহেলিত পিছিয়ে পড়া হিজড়া জনগোষ্ঠীর জীবন-মান উন্নয়নের লক্ষ্যে ‘উত্তরণ কর্ম-সংস্থান প্রশিক্ষণ’ কর্মসূচি চালু করেন এবং হিজড়া সম্প্রদায়ের জীবনমান উত্তরণ, তাদের পূনর্বাসন ও মানুষ হিসেবে তাদের সামাজিক মর্যাদা সমুন্নত করতে সাড়া জাগানো বেশ কিছু পদক্ষেপ নেন। যে কারণে এই দুই জনগোষ্ঠির কাছে তার পরিচয় মানবতার ফেরিওয়ালা।

    সে সময়ে তার উদ্যোগে ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ পুলিশের মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর। রাজারবাগে প্রতিষ্ঠিত এই যাদুঘর ২০১৩ সালের ২৪ মার্চ উন্মুক্ত করে দেয়া হয় সর্বসাধারণের জন্য।

    বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে পুলিশ বাহিনীর অবদান ও ঢাকায় তাদের প্রথম প্রতিরোধ নিয়ে “মুক্তিযুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধ” নামের একটি বই-ও লিখেছেন হাবিবুর রহমান।

    তিনি গোপালগঞ্জের চন্দ্র দিঘলিয়া গ্রামে ১৯৬৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনিস্টিটিউট থেকে স্নাতোকোত্তর হাবিবুর রহমান ১৭তম বিসিএস দিয়ে সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) হিসেবে বাংলাদেশ পুলিশে যোগদানের পর থেকেই কর্মক্ষেত্রে নিজের মেধা ও যোগ্যতার স্বাক্ষর রাখেন। সাহস, সততা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার জন্য তিনি তিনবার বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) এবং দু’বার রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদকে (পিপিএম) ভূষিত হয়েছেন।

    পেশাগত ও মানবিক কাজের বাইরে সফল ক্রীড়া সংগঠক হিসেবে বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক এবং এশিয়ান কাবাডি ফেডারেশনের সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন পুলিশের এই কর্মকর্তা।

    ঢাকা রেঞ্জ কার্যালয়ে পা রাখতেই পরিবর্তনের দৃশ্যপট। ডিআইজির আগের অফিস কক্ষের ডেকোরেশন ভেঙ্গে আধুনিক ও সুসজ্জিত করা হয়েছে অফিসের পরিবেশ।

    ‘এই যে পরিবর্তন দেখছেন তা কিন্তু কেবল আমার অফিসেই নয়, এটা ছড়িয়ে পড়ছে রেঞ্জের সকল থানায়। পরিবর্তন আসছে সেবার ধরন আর মানসিকতায়। যে পরিবর্তনটা পুলিশের প্রতি আস্থা আরো বাড়িয়ে দেবে।
    কেউ থানায় প্রবেশ করলে ওয়েলকামিং অ্যাপ্রচটাই থাকবে অন্যরকম’ কথাগুলো বলছিলেন ডিআইজি হাবিবুর রহমান, বিপিএম(বার), পিপিএম(বার)।

    দায়িত্ব নেওয়ার সূচনাতেই যে বিষয়গুলোর প্রতি তিনি বেশি গুরুত্ব দিয়েছেনঃ

    পুলিশকে প্রকৃত অর্থেই জনগণের বন্ধু হিসেবে গড়ে তোলা। জনগণ যাতে পুলিশের উপর পূর্ণাঙ্গ বিশ্বাস ও আস্থা রাখতে পারে, সেরকম বিশ্বাসী পুলিশ গড়ে তোলা। সকলের প্রতি এটাই আমাদের প্রধান বার্তা। যেটা আমরা ইতোমধ্যে সকলকে পৌঁছে দিতে সক্ষম হয়েছি। আরেকটি বিষয় হচ্ছে পুলিশ সদস্যদের জনমুখী, স্বচ্ছ, জবাবদিহি এবং সৎ হিসেবে গড়ে তোলা।

    সবাই তো এই দেশেরই মানুষ। তবে আমি মনে করি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিক প্রচেষ্টায় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী হিসেবে যেখানে পুলিশ সমান সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছে, সেখানে সততার সাথে নিজের দায়িত্ব পালন করে অন্যকেও সৎ রাখার জন্য কিন্তু যথেষ্ট।

    অনেকেই কাজ করতে গিয়ে প্রতিকূল পরিস্থিতির মুখোমুখি হন। তবে আশার কথা হচ্ছে, আমি কিন্তু সেই পরিস্থিতি তাদের অনুকূলে এনে দিয়েছি।

    যখন সরকার গণতান্ত্রিক এবং রাজনৈতিক। তখন আমি বলবো না কাজ করতে গিয়ে কোন রাজনৈতিক প্রভাব তৈরি হয়। বরং বলতে চাই, রাজনৈতিক ভাবে কিছু ডিমান্ড তৈরী হয় কিংবা হয়ে থাকতে পারে। তবে আমি চেষ্টা করি সেটা যাতে যৌক্তিক পর্যায়ে থাকে।

    সেটার জন্য কোথাও যাতে বঞ্চনার তৈরি না হতে পারে। দল-মত নির্বিশেষে সেটা কিন্তু দেখার দায়িত্ব আমার।

    আইন তো বইয়ে লেখা থাকে। কিন্তু সেটা যারা প্রয়োগ করবেন, তাদের যদি মানবিক বা পেশাদারিত্ব দক্ষতা উন্নয়ন না হয়, তাহলে কিন্তু কোন লাভ নেই।

    সেজন্য পুলিশ সদস্যদের আগে নিজেদের সচেতন হতে হবে। পাশাপাশি মানসিকতা পরিবর্তন জরুরি। আর সেই লক্ষ্যেই আমি কর্মকর্তাদের দক্ষতা উন্নয়নের জন্য প্রশিক্ষণের ওপর গুরুত্ব দিয়েছি। আমি চেয়েছি, আমার অফিসাররা আগে নিজে সচেতন হোক। জ্ঞান সমৃদ্ধ হোক এবং নিজেদের জানাশোনা পর্যায়টা আরো বিস্তৃতি লাভ করুক। তবেই তারা অন্যকে সচেতন করতে পারবে এবং তৃণমূলে আইন প্রয়োগের বিষয়টি বাস্তবায়ন করতে পারবে।

    ইতিমধ্যে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পদমর্যাদার সার্কেল অফিসারদের ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করা হয়েছে এবং পর্যায়ক্রমে সকল থানার ওসিদেরকে-ও এই প্রশিক্ষণ নিতে হবে। অফিসার ইনচার্জ পর্যায়েই প্রশিক্ষণটা কিন্তু আগে ছিল না। আমি দায়িত্ব নেবার পর সেটার উপর বেশি জোর দিয়েছি এবং প্রথমবারের মতো এখানে তাদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছি।

    প্রশিক্ষণে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে আইন, সততা, জবাবদিহিতা আর মানবাধিকার বিষয়ে। বাংলাদেশি ক্রিমিনাল জুডিশিয়াল যে সিস্টেম রয়েছে, সেখানে পুলিশি কিন্তু গেটওয়ে। আপনারা জানেন, একটি অপরাধ সংঘঠনের পর মামলার তদন্ত থেকে মামলার সাক্ষী হাজির করা। এভাবে বিচারের রায় পর্যন্ত পুলিশের ভূমিকা রয়েছে। বলতে পারেন, পুলিশের কাজের জন্য যে বিষয়গুলো প্রয়োজন তার সবকিছুই অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে প্রশিক্ষণ সূচীতে।

    পাশাপাশি অপরাধ সংগঠন থেকে অপরাধীকে হাতে সোপর্দ করে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার পাশাপাশি জোর দেয়া ব্যবহারের বিষয়ে। থানায় আসা জনসাধারণের সাথে কি ধরনের ব্যবহার করতে হবে সে বিষয়টিও প্রশিক্ষণ সূচিতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।

    রাজধানী পরিবেষ্টিত পুলিশের ঢাকা রেঞ্জ। সে হিসেবে এর গুরুত্ব অনেক। এই রেঞ্জের মধ্যেই আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং মহামান্য রাষ্ট্রপতির বাড়ি। সুতরাং এটি একটি বড় বিষয়। আমাদের জাতীয় স্মৃতিসৌধ, টুঙ্গীপাড়ায় বাঙালী জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধীসৌধসহ জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ অনেক স্থাপনা ছাড়াও আমাদের স্বপ্নের পদ্মা সেতু তৈরি হচ্ছে এই রেঞ্জে। তাই রেঞ্জের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে অনেক কিছুই।

    অন্যদিকে রাজধানী পরিবেষ্টিত হওয়ায় ঢাকার অপরাধের ধরণ মাল্টি টাইপ। এ ধরনের ক্রাইম সংঘটিত হলে সেটার রেশ কিন্তু গিয়ে পড়ে পাশ্ববর্তী জেলাগুলোতে। এ রেঞ্জের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে ঠিকঠাক রাখার পাশাপাশি আবার মেট্রোপলিটন পুলিশকে সাপোর্ট দেওয়াটাও কিন্তু আমদের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে।

    পূর্ববর্তী কর্মকর্তা হিসেবে আমি স্থলাভিষিক্ত হয়েছি, চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন স্যারের। তিনি অনেক ভালো কাজ করে গেছেন। রেঞ্জের কর্যক্রমকে একটি সিস্টেমের মধ্যে নিয়ে আসার অনেক দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন। যা আমার কাজকে অনেক সহজ করে দিয়েছে। এই ধারাকে স্থায়িত্ব করার পাশাপাশি আরও কি করে গতিশীল এবং ত্বরান্বিত করা যায়, কি করে পুলিশকে আরো জনমুখী এবং জনবান্ধব করা যায়- সে বিষয়েই আমি কাজ করছি। এ ক্ষেত্রে আমার ব্যক্তিগত সুবিধাটা হচ্ছে, এখানে যারা অফিসার আছেন তাদের বেশিরভাগই আমার অত্যন্ত পরিচিত। আশিভাগ অফিসার ইনচার্জ আমার পূর্ব পরিচিত। এদের সবাই আমার চেনা জানার গণ্ডিতে। এটা না থাকলে নতুন পরস্পরকে চিনতে এবং জানতেই বেশ সময় চলে যায়। সেই অভিজ্ঞতা থেকে আমি জানি, কাকে দিয়ে কোন কাজটা ভাল করানো যায় এবং কে কোন জায়গায় সে যোগ্য।

    একটা সিস্টেমের মধ্য দিয়ে এখানকার কাজগুলো পরিচালিত হয়। আমার লক্ষ্য কাজের এই গতিকে আরো বাড়িয়ে দেয়া। সেটাই আমার কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

    সম্পাদনায়ঃ সত্যের সংবাদ

  • সরকারি ও বেসরকারি সকল ধরনের অ্যাম্বুলেন্সের টোল আদায়ে মওকুফ

    সরকারি ও বেসরকারি সকল ধরনের অ্যাম্বুলেন্সের টোল আদায়ে মওকুফ

    সরকারি ও বেসরকারি সকল ধরনের অ্যাম্বুলেন্সের টোল আদায়ে মওকুফ

    মুমূর্ষু রোগী বহনকারী অ্যাম্বুলেন্সকে সড়ক, ফেরি ও সেতুতে আর কোনো টোল দিতে হবে না। আজ, রোববার (১ মার্চ) থেকে পূর্বঘোষিত সিদ্ধান্তটি কার্যকর হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে সরকারি ও বেসরকারি সকল ধরনের অ্যাম্বুলেন্স এই টোল মওকুফের আওতায় থাকবে।

    এদিকে গত বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সড়ক ও মহাসড়ক বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করা হয়েছে। আদেশে বলা হয়েছে, অর্থ বিভাগের ২০১৯ সালের ৪ নভেম্বরের সম্মতির পরিপ্রেক্ষিতে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের অধীন সড়ক ও জনপথ অধিদফতরের আওতাধীন সড়ক, ফেরি এবং সেতুতে সরকারি ও বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্সে মুমূর্ষু রোগী বহনকালীন টোলের সমপরিমাণ অর্থ সেবা প্রদানকারী অ্যাম্বুলেন্সের চার্জ থেকে হ্রাস করার শর্তে সকল সরকারি ও বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্সের টোল মওকুফ করা হলো।

    এ আদেশ আগামী ১ মার্চ থেকে কার্যকর হবে বলেও এতে উল্লেখ করা হয়েছিল।

    এদিকে, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) হিসাবে, গত বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট নিবন্ধিত অ্যাম্বুলেন্স ছিলো প্রায় ৬ হাজার ৪২৪টি। তবে নিবন্ধন ছাড়াও নগরীতে বেসরকারি অনেক অ্যাম্বুলেন্স চালু রয়েছে। এসব অ্যাম্বুলেন্স রেজিষ্ট্রেশন ছাড়া টোল মওকুফ হবে কিনা জানা যায় নি।

  • আমলা-এমপি-ব্যবসায়ীসহ নানা শ্রেণির মানুষ পাপিয়ার ডে’রায় তালিকা এখন তদন্তকারীর হাতে

    আমলা-এমপি-ব্যবসায়ীসহ নানা শ্রেণির মানুষ পাপিয়ার ডে’রায় তালিকা এখন তদন্তকারীর হাতে

    আমলা-এমপি-ব্যবসায়ীসহ নানা শ্রেণির মানুষ পাপিয়ার ডে’রায় তালিকা এখন তদন্তকারীর হাতে

    ডেক্স সংবাদঃ
    আ’মলা-এ’মপি-ব্যবসায়ীসহ নানা শ্রেণির লোকের আসা-যাওয়া ছিল যুব মহিলা লীগের বহিষ্কৃত নে’ত্রী শামীমা নূর পাপিয়ার ডে’রায়। ডে’রায় নিয়মিত আসতেন এমন ৩০ জনের নাম এসেছে ত’দন্তে। জিজ্ঞাসাবাদে পাপিয়া তাদের নাম বলেছে। তাদের বিষয়ে নিশ্চিত হতে ও’য়েস্টিন হো’টেল কর্তৃপক্ষের সরবরাহ করা সি’সি টি’ভি ফু’টেজ, পাপিয়ার কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া গোপন ভি’ডিও থেকে ত’থ্য নিয়ে নিশ্চিত হয়েছেন তদ’ন্তকারীরা। তালিকায় নাম আসা ব্যক্তিদের বি’রুদ্ধে তদ’ন্ত শেষে ব্যবস্থা নেয়া হতে পারে।

    গোয়েন্দা সূত্রে প্রাপ্ত একটি তা’লিকা পর্যা’লোচনা করে দেখা যায়, পাপিয়ার আ’স্তানায় নিয়মিত যেতেন এমন ব্যক্তিদের মধ্যে মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রীও আছেন তা’লিকায়। সরকারি ও বিরোধী দলের সং’সদ সদস্য আছেন ১০ জন।
    সরকারের সচিব পর্যায়ের কর্মকর্তা আছেন ৫ জন। এছাড়া বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যবসায়ী আছেন ৬ জন।ছাত্রলীগের একজন সাবেক সভাপতি এবং স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক একজন নেতার নাম আছে এই তালিকায়। টেন্ডারকাণ্ডে গ্রেপ্তার ঠিকাদার জি কে শামীমও নিয়মিত যেতেন সেখানে। ওই তালিকায় গুরুত্বপূর্ণ একটি দপ্তর সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তার নামও এসেছে যিনি গণমাধ্যমের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার কাজ করেন। সংসদের বিরোধী দলের একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতার নাম এসেছে যিনি শ্রমিক সংগঠনেরও নেতা। একজন টেলিভিশন টকশোর আলোচকের নামও এসেছে এই তালিকায়।

    তালিকা পর্যালোচনা করে দেখা যায়, একটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব সামলান এমন মন্ত্রীর উপস্থিতির তথ্য মিলেছে। সেখানে যেতেন এমন প্রতিমন্ত্রীর মধ্যে একজন খুলনা বিভাগের। অন্য একজন বৃহত্তর রংপুরের। আরেকজন ময়মনসিংহ বিভাগের। সংসদ সদস্যদের মধ্যে ঠাকুরগাঁও জেলার একজন, দিনাজপুর জেলার একজন, নীলফামারী জেলার একজন, রংপুর জেলার একজন, কুষ্টিয়ার একজন, মাগুরার একজন, ময়মনসিংহের একজন, নেত্রকোনার একজন, মানিকগঞ্জের একজন রয়েছেন।

    ব্যবসায়ীদের মধ্যে এফবিসিসিআই’র একজন সাবেক সভাপতি, একজন সাবেক পরিচালক, বাংলাদেশ নিট ডায়িং ওনার্স এসোসিয়েশনের একজন নেতা, একজন প্রতিষ্ঠিত জুয়েলারি ব্যবসায়ী, একজন গার্মেন্টস ব্যবসায়ী ও একজন পাট ব্যবসায়ীর নাম এসেছে এই তালিকায়। তালিকায় নাম আসা সাবেক ছাত্রলীগ নেতা অনেক আগেই সাবেক হলেও তিনি এখনো সংগঠনটির নেতৃত্ব নির্বাচনে ভূমিকা রাখেন বলে আলোচনা আছে। এছাড়া সাবেক স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা নানা বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের জন্য সম্প্রতি পদ হারিয়েছেন। পরিবহন ব্যবসার সঙ্গেও তিনি জড়িত।

    তালিকায় নাম আসাদের মধ্যে একজন সচিব এখন একটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে আছেন। অন্য একজন সচিবের নাম এসেছে যিনি কৃষিভিত্তিক পণ্যনির্ভর একটি মন্ত্রণালয় সামলান। ভোগ্যপণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে থাকা একটি মন্ত্রণালয়ের সচিবের নাম এসেছে এই তালিকায়। তথ্য ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা একটি মন্ত্রণালয়ের সচিবও আছেন এই তালিকায়। অন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের সচিবও আছেন এই তালিকায়।
    পাপিয়াকাণ্ডের ছায়া তদন্তের দায়িত্বে থাকা র‌্যাব-১ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল শাফী উল্লাহ বুলবুল জানান, পাপিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদে যেসব তথ্য পাওয়া গেছে তা নিয়ে তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।প্রসঙ্গত, যুব মহিলালীগ নরসিংদী জেলার সাধারণ সম্পাদক শামীমা নূর পাপিয়াকে গত ২২ ফেব্রুয়ারি গ্রেপ্তার করে র‌্যাব। রাজধানীর একটি পাঁচতারকা হোটেলে আস্তানা তৈরি করে, নারী, মাদক অস্ত্র ব্যবসাসহ নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছিলেন। গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও প্রভাবশালীদের মনোরঞ্জনের জন্য পাপিয়া রাশিয়া, থাইল্যান্ডসহ কয়েকটি দেশ থেকে সুন্দরী তরুণীদের নিয়ে আসতেন। অনৈতিক কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি তার আস্তানায় আসা ব্যক্তিদের গোপন ভিডিও সংগ্রহ করে তা প্রকাশের ভয় দেখিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ আদায়েরও অভিযোগ আছে তার বিরুদ্ধে। পাপিয়ার অপরাধ জগতের বিস্তারিত তথ্য জানতে স্বামী সুমনসহ পাপিয়াকে ১৫ দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ।

  • সাভারে পুলিশের তালিকাভূক্ত আসামী ক্যাডার মাহবুব গ্রেফতার

    সাভারে পুলিশের তালিকাভূক্ত আসামী ক্যাডার মাহবুব গ্রেফতার

    সাভারে পুলিশের তালিকাভূক্ত আসামী ক্যাডার মাহবুব গ্রেফতার

    নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
    সাভারের আশুলিয়া এলাকার পুলিশের তালিকাভুক্ত আসামী সন্ত্রাসী মাহবুব ওরফে ক্যাডার মাহবুবকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল ২ মার্চ সোমবার দুপুরে আশুলিয়া থানা পুলিশ তাকে আটক করে থানা হেফাজতে রাখা হয়। তিনি ধামসোনা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ সাইফুল ইসলামের বেতনভুক্ত ক্যাডার বাহিনীর প্রধান বলে বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা গেছে।
    সন্ত্রাসী মাহবুব ডেন্ডাবর এলাকায় থেকে চেয়ারম্যানের ছত্রছায়ায় থেকে জমি দখল,বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাঁদাবাজি, হত্যা, ডাকাতি এবং মাদক ব্যবসা চালিয়ে আসতো।
    সম্প্রতি একটি ঘটনায় রিয়াজ নামের এক যুবককে পল্লীবিদ্যিৎ স’মিল এলাকায় ডেকে নিয়ে গুলি করে।
    মূলত এই মাহবুব আশুলিয়ার স্বঘষিত রাজার অঘষিত প্রধান সেনাপতি। বিশাল ক্ষমতার অধিকারী যার আঙুলের ইশারায় ঘটতো কত ঘটন-অঘটন। বর্তমানে এই ক্ষমতাধর ব্যক্তি আশুলিয়া থানায় আটক রয়েছেন। আশুলিয়া থানা পুলিশ তথা আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শেখ রিজাউল হক দিপু কে সাধুবাদ দিতে শোনা যাচ্ছে অত্র এলাকার চায়ের দোকানে বসা সর্বস্থরের মানুষের মুখে।
    এব্যাপারে আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শেখ রিজাউল হক দিপু বলেন, মাহববু পুলিশের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী তাই তাকে অভিযান চালিয়ে আটক করা হয়েছে।

    সূত্র-অনলাইন

  • বাংলাদেশের সকল থানার ওসির মোবাইল নম্বর জেনে রাখুন

    বাংলাদেশের সকল থানার ওসির মোবাইল নম্বর জেনে রাখুন

    বাংলাদেশের সকল থানার ওসির

    মোবাইল নম্বর জেনে রাখুন

    ডিএমপি, ঢাকা:
    ১) ওসি রমনা- ০১৭১৩৩৭৩১২৫
    ২) ওসি ধানমন্ডি- ০১৭১৩৩৭৩১২৬
    ৩) ওসি শাহাবাগ- ০১৭১৩৩৭৩১২৭
    ৪) ওসি নিউ মার্কেট-০১৭১৩৩৭৩১২৮
    ৫) ওসি লালবাগ- ০১৭১৩৩৭৩১৩৪
    ৬) ওসি কোতয়ালী- ০১৭১৩৩৭৩১৩৫
    ৭) ওসি হাজারীবাগ-০১৭১৩৩৭৩১৩৬
    ৮) ওসি কামরাঙ্গীরচর-০১৭১৩৩৭৩১৩৭
    ৯) ওসি সুত্রাপুর- ০১৭১৩৩৭৩১৪৩
    ১০) ওসি ডেমরা- ০১৭১৩৩৭৩১৪৪
    ১১) ওসি শ্যামপুর- ০১৭১৩৩৭৩১৪৫
    ১২) ওসি যাত্রাবাড়ী-০১৭১৩৩৭৩১৪৬
    ১৩) ওসি মতিঝিল- ০১৭১৩৩৭৩১৫২
    ১৪) ওসি সবুজবাগ- ০১৭১৩৩৭৩১৫৩
    ১৫) ওসি খিলগাও- ০১৭১৩৩৭৩১৫৪
    ১৬) ওসি পল্টন- ০১৭১৩৩৭৩১৫৫
    ১৭) ওসি উত্তরা- ০১৭১৩৩৭৩১৬১
    ১৮) ওসি এয়ারপোর্ট-০১৭১৩৩৭৩১৬২
    ১৯) ওসি তুরাগ- ০১৭১৩৩৭৩১৬৩
    ২০) ওসি উত্তরখান- ০১৭১৩৩৭৩১৬৪
    ২১) ওসি দক্ষিনখান-০১৭১৩৩৭৩১৬৫
    ২২) ওসি গুলশান- ০১৭১৩৩৭৩১৭১
    ২৩) ওসি ক্যান্টনমেন্ট-০১৭১৩৩৭৩১৭২
    ২৪) ওসি বাড্ডা- ০১৭১৩৩৭৩১৭৩
    ২৫) ওসি খিলক্ষেত- ০১৭১৩৩৭৩১৭৪
    ২৬) ওসি তেজগাও- ০১৭১৩৩৭৩১৮০
    ২৭) ওসি তেজগাও শি/এ-০১৭১৩৩৭৩১৮১
    ২৮) ওসি মোহাম্মদপুর-০১৭১৩৩৭৩১৮২
    ২৯) ওসি আদাবর- ০১৭১৩৩৭৩১৮৩
    ৩০) ওসি মিরপুর- ০১৭১৩৩৭৩১৮৯
    ৩১) ওসি পল্লবী- ০১৭১৩৩৭৩১৯০
    ৩২) ওসি কাফরুল- ০১৭১৩৩৭৩১৯১
    ৩৩) ওসি শাহ আলী- ০১৭১৩৩৭৩১৯২
    সিএমপি, চট্রগ্রাম
    ১) ওসি কোতয়ালী, সিএমপি-০১৭১৩৩৭৩২৫৬
    ২) ওসি পাহাড়তলী (নর্থ জোন)-০১৭১৩৩৭৩২৫৭
    ৩) ওসি পাচলাইশ- ০১৭১৩৩৭৩২৫৮
    ৪) ওসি চান্দগাও- ০১৭১৩৩৭৩২৫৯
    ৫) ওসি খুলসী- ০১৭১৩৩৭৩২৬০
    ৬) ওসি বাকুলিয়া- ০১৭১৩৩৭৩২৬১
    ৭) ওসি ওসি বায়েজিদ বোস্তামী-০১৭১৩৩৭৩২৬২
    ৮) ওসি বন্দর- ০১৭১৩৩৭৩২৬৭
    ৯) ওসি ডাবল মুরিং- ০১৭১৩৩৭৩২৬৮
    ১০) ওসি হালিশহর- ০১৭১৩৩৭৩২৬৯
    ১১) ওসি পতেঙ্গা- ০১৭১৩৩৭৩২৭০
    ১২) ওসি কর্ণফুলি- ০১৭১৩৩৭৩২৭১
    ১৩) ওসি ইমিগ্রেশন (বন্দর)-০১৭১৩৩৭৩২৭২
    ১৪) ওসি পাহাড়তলী (বন্দর জোন)-০১৭১৩৩৭৩২৭৩
    কেএমপি, খুলনা
    ১) ওসি খুলনা- ০১৭১৩৩৭৩২৮৫
    ২) ওসি সোনাডাঙ্গা-০১৭১৩৩৭৩২৮৬
    ৩) ওসি খালিশপুর- ০১৭১৩৩৭৩২৮৭
    ৪) ওসি দৌলতপুর- ০১৭১৩৩৭৩২৮৮
    ৫) ওসি খানজাহান আলী-০১৭১৩৩৭৩২৮৯
    আরএমপি, রাজশাহী
    ১) ওসি বোয়ালিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৩০৯
    ২) ওসি রাজপাড়া- ০১৭১৩৩৭৩৩১০
    ৩) ওসি মতিহার- ০১৭১৩৩৭৩৩১১
    ৪) ওসি শাহ মাকদুম- ০১৭১৩৩৭৩৩১২
    ঢাকা বিভাগ
    ১) ওসি সাভার- ০১৭১৩৩৭৩৩২৭
    ২) ওসি ধামরাই- ০১৭১৩৩৭৩৩২৮
    ৩) ওসি কেরানীগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৩৩২৯
    ৪) ওসি নবাবগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৩০
    ৫) ওসি দোহার- ০১৭১৩৩৭৩৩৩১
    ৬) ওসি আশুলিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৩৩২
    ৭) ওসি দক্ষিন কেরানীগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৩৩৩৩
    ৮) ওসি নারায়নগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৩৩৪৫
    ৯) ওসি ফতুল্লা- ০১৭১৩৩৭৩৩৪৬
    ১০) ওসি বন্দর- ০১৭১৩৩৭৩৩৪৭
    ১১) ওসি সিদ্দিরগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৩৩৪৮
    ১২) ওসি আড়াইহাজার-০১৭১৩৩৭৩৩৪৯
    ১৩) ওসি সোনারগাও-০১৭১৩৩৭৩৩৫০
    ১৪) ওসি রুপগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৫১
    ১৫) ওসি জয়দেবপুর ০১৭১৩৩৭৩৩৬৩
    ১৬) ওসি টংগী- ০১৭১৩৩৭৩৩৬৪
    ১৭) ওসি কালিয়াকৈর-০১৭১৩৩৭৩৩৬৫
    ১৮) ওসি শ্রীপুর- ০১৭১৩৩৭৩৩৬৬
    ১৯) ওসি কাপাসিয়া-০১৭১৩৩৭৩৩৬৭
    ২০) ওসি কালিগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৬৮
    ২১) ওসি মানিকগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৩৩৭৯
    ২২) ওসি ঘিওর- ০১৭১৩৩৭৩৩৮০
    ২৩) ওসি শিবালয়- ০১৭১৩৩৭৩৩৮১
    ২৪) ওসি দৌলতপুর- ০১৭১৩৩৭৩৩৮২
    ২৫) ওসি হরিরামপুর-০১৭১৩৩৭৩৩৮৩
    ২৬) ওসি সাটুরিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৩৮৪
    ২৭) ওসি সিংগাইর- ০১৭১৩৩৭৩৩৮৫
    ২৮) ওসি মুন্সীগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৯৬
    ২৯) ওসি টংগীবাড়ী-০১৭১৩৩৭৩৩৯৭
    ৩০) ওসি লৌহজং- ০১৭১৩৩৭৩৩৯৮
    ৩১) ওসি শ্রীনগর- ০১৭১৩৩৭৩৩৯৯
    ৩২) ওসি সিরাজদীখান-০১৭১৩৩৭৩৪০০
    ৩৩) ওসি গজারিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৪০১
    ৩৪) ওসি নরসিংদী- ০১৭১৩৩৭৩৪১২
    ৩৫) ওসি রায়পুর- ০১৭১৩৩৭৩৪১৩
    ৩৬) ওসি শিবপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪১৪
    ৩৭) ওসি বেলাবো- ০১৭১৩৩৭৩৪১৫
    ৩৮) ওসি মনোহরদী- ০১৭১৩৩৭৩৪১৬
    ৩৯) ওসি পলাশ- ০১৭১৩৩৭৩৪১৭
    ৪০) ওসি কোতয়ালী
    মযমনসিংহ-০১৭১৩৩৭৩৪৩০
    ৪১) ওসি মুক্তাগাছা-০১৭১৩৩৭৩৪৩১
    ৪২) ওসি ফুলবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩৪৩২
    ৪৩) ওসি ত্রিশাল- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৩
    ৪৪) ওসি গৌরীপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৪
    ৪৫) ওসি ঈশ্বরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৫
    ৪৬) ওসি নান্দাইল- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৬
    ৪৭) ওসি ফুলপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৭
    ৪৮) ওসি হালুয়াঘাট-০১৭১৩৩৭৩৪৩৮
    ৪৯) ওসি ধোবাউরা- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৯
    ৫০) ওসি গফরগাও- ০১৭১৩৩৭৩৪৪০
    ৫১) ওসি ভালুকা- ০১৭১৩৩৭৩৪৪১
    ৫২) ওসি তারাকান্দা-০১৭১৩৩৭৩৪৪২
    ৫৩) ওসি টাঙ্গাইল- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৪
    ৫৪) ওসি মির্জাপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৫
    ৫৫) ওসি নাগরপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৬
    ৫৬) ওসি সখিপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৭
    ৫৭) ওসি বাসাইল- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৮
    ৫৮) ওসি দেলদুয়ার- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৯
    ৫৯) ওসি মধুপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৬০
    ৬০) ওসি ঘাটাইল- ০১৭১৩৩৭৩৪৬১
    ৬১) ওসি কালিহাতি-০১৭১৩৩৭৩৪৬২
    ৬২) ওসি ভুয়াপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৬৩
    ৬৩) ওসি ওসি যমুনা ব্রীজ পূর্ব-০১৭১৩৩৭৩৪৬৪
    ৬৪) ওসি ধনবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩৪৬৫
    ৬৫) ওসি গোপালপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৬৬
    ৬৬) ওসি কিশোরগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৩৪৮০
    ৬৭) ওসি করিমগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৪৮১
    ৬৮) ওসি তারাইল- ০১৭১৩৩৭৩৪৮২
    ৬৯) ওসি হোসেনপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৮৩
    ৭০) ওসি কটিয়াদী- ০১৭১৩৩৭৩৪৮৪
    ৭১) ওসি বাজিতপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৮৫
    ৭২) ওসি কুলিয়ারচর-০১৭১৩৩৭৩৪৮৬
    ৭৩) ওসি ভৈরব- ০১৭১৩৩৭৩৪৮৭
    ৭৪) ওসি ইটনা- ০১৭১৩৩৭৩৪৮৮
    ৭৫) ওসি মিঠামইন- ০১৭১৩৩৭৩৪৮৯
    ৭৬) ওসি নিকলী- ০১৭১৩৩৭৩৪৯০
    ৭৭) ওসি পাকুন্দিয়া-০১৭১৩৩৭৩৪৯১
    ৭৮) ওসি অষ্টগ্রাম- ০১৭১৩৩৭৩৪৯২
    ৭৯) ওসি নেত্রকোনা-০১৭১৩৩৭৩৫০৫
    ৮০) ওসি বারহাট্টা-০১৭১৩৩৭৩৫০৬
    ৮১) ওসি কলমাকান্দা-০১৭১৩৩৭৩৫০৭
    ৮২) ওসি আটপাড়া- ০১৭১৩৩৭৩৫০৮
    ৮৩) ওসি দুর্গাপুর- ০১৭১৩৩৭৩৫০৯
    ৮৪) ওসি পূর্বধলা- ০১৭১৩৩৭৩৫১০
    ৮৫) ওসি কেন্দুয়া- ০১৭১৩৩৭৩৫১১
    ৮৬) ওসি মদন- ০১৭১৩৩৭৩৫১২
    ৮৭) ওসি মোহনগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৫১৩
    ৮৮) ওসি খালিজুরি- ০১৭১৩৩৭৩৫১৪
    ৮৯) ওসি শেরপুর- ০১৭১৩৩৭৩৫২৩
    ৯০) ওসি নকলা- ০১৭১৩৩৭৩৫২৪
    ৯১) ওসি নলিতাবাড়ী-০১৭১৩৩৭৩৫২৫
    ৯২) ওসি শ্রীবর্দী- ০১৭১৩৩৭৩৫২৬
    ৯৩) ওসি ঝিনাইগাতি-০১৭১৩৩৭৩৫২৭
    ৯৪) ওসি জামালপুর- ০১৭১৩৩৭৩৫৩৮
    ৯৫) ওসি মেলান্দহ- ০১৭১৩৩৭৩৫৩৯
    ৯৬) ওসি সরিষাবাড়ী-০১৭১৩৩৭৩৫৪০
    ৯৭) ওসি দেওয়ানগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৩৫৪১
    ৯৮) ওসি ইসলামপুর- ০১৭১৩৩৭৩৫৪২
    ৯৯) ওসি মাদারগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৩৫৪৩
    ১০০) ওসি বকশীগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৩৫৪৪
    ১০১) ওসি বাহাদুরাবাদ-০১৭১৩৩৭৩৫৪৫
    ১০২) ওসি কোতয়ালী
    ফরিদপুর-০১৭১৩৩৭৩৫৫৬
    ১০৩) ওসি মধুখালী- ০১৭১৩৩৭৩৫৫৭
    ১০৪) ওসি বোয়ালমারী-০১৭১৩৩৭৩৫৫৮
    ১০৫) ওসি আলফাডাঙ্গা-০১৭১৩৩৭৩৫৫৯
    ১০৬) ওসি চরভদ্রাসন-০১৭১৩৩৭৩৫৬০
    ১০৭) ওসি নগরকান্দা-০১৭১৩৩৭৩৫৬১
    ১০৮) ওসি সদরপুর- ০১৭১৩৩৭৩৫৬২
    ১০৯) ওসি সালতা- ০১৭১৩৩৭৩৫৬৩
    ১১০) ওসি ভাংগা- ০১৭১৩৩৭৩৫৬৪
    ১১১) ওসি গোপালগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৩৫৭২
    ১১২) ওসি মকসুদপুর- ০১৭১৩৩৭৩৫৭৩
    ১১৩) ওসি কাশিয়ানী-০১৭১৩৩৭৩৫৭৪
    ১১৪) ওসি কোটালীপাড়া-০১৭১৩৩৭৩৫৭৫
    ১১৫) ওসি টুঙ্গিপাড়া-০১৭১৩৩৭৩৫৭৬
    ১১৬) ওসি মাদারীপুর-০১৭১৩৩৭৩৫৮৫
    ১১৭) ওসি রাজৈর- ০১৭১৩৩৭৩৫৮৬
    ১১৮) ওসি কালকিনি-০১৭১৩৩৭৩৫৮৭
    ১১৯) ওসি শিবচর- ০১৭১৩৩৭৩৫৮৮
    ১২০) ওসি রাজবাড়ী-০১৭১৩৩৭৩৫৯৮
    ১২১) ওসি বালিয়াকান্দি-০১৭১৩৩৭৩৫৯৯
    ১২২) ওসি পাংশা- ০১৭১৩৩৭৩৬০০
    ১২৩) ওসি গোয়ালন্দ-০১৭১৩৩৭৩৬০১
    ১২৪) ওসি গোসাইরহাট-০১৭১৩৩৭৩৬১২
    ১২৫) ওসি ভেদরগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৩৬১৩
    ১২৬) ওসি ডামুড্ডা- ০১৭১৩৩৭৩৬১৪
    ১২৭) ওসি জাজিরা- ০১৭১৩৩৭৩৬১৫
    ১২৮) ওসি নড়িয়া- ০১৭১৩৩৭৩৬১৬
    ১২৯) ওসি পালং- ০১৭১৩৩৭৩৬১৭
    ১৩০) ওসি শখিপুর- ০১৭১৩৩৭৩৬১৮
    চট্রগ্রাম বিভাগ:
    ১) ওসি রাউজান- ০১৭১৩৩৭৩৬৩৯
    ২) ওসি হাটহাজারী-০১৭১৩৩৭৩৬৪০
    ৩) ওসি ফটিকছড়ি- ০১৭১৩৩৭৩৬৪১
    ৪) ওসি রাংগুনিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৬৪২
    ৫) ওসি পটিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৬৪৩
    ৬) ওসি মীরসরাই- ০১৭১৩৩৭৩৬৪৪
    ৭) ওসি সীতাকুন্ডু- ০১৭১৩৩৭৩৬৪৫
    ৮) ওসি আনোয়ারা- ০১৭১৩৩৭৩৬৪৬
    ৯) ওসি বোয়ালখালী-০১৭১৩৩৭৩৬৪৭
    ১০) ওসি বাশখালী- ০১৭১৩৩৭৩৬৪৮
    ১১) ওসি সাতকানিয়া-০১৭১৩৩৭৩৬৪৯
    ১২) ওসি লোহাগড়া- ০১৭১৩৩৭৩৬৫০
    ১৩) ওসি চান্দনাইশ-০১৭১৩৩৭৩৬৫১
    ১৪) ওসি সন্দীপ- ০১৭১৩৩৭৩৬৫২
    ১৫) ওসি কক্সবাজার-০১৭১৩৩৭৩৬৬৩
    ১৬) ওসি রামু- ০১৭১৩৩৭৩৬৬৪
    ১৭) ওসি উখিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৬৬৫
    ১৮) ওসি টেকনাফ- ০১৭১৩৩৭৩৬৬৬
    ১৯) ওসি চকোরিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৬৬৭
    ২০) ওসি কুতুবদিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৬৬৮
    ২১) ওসি মহেষখালী-০১৭১৩৩৭৩৬৬৯
    ২২) ওসি পেকুয়া- ০১৭১৩৩৭৩৬৭০
    ২৩) ওসি কোতয়ালী কুমিল্লা-০১৭১৩৩৭৩৬৮৫
    ২৪) ওসি চৌদ্দগ্রাম-০১৭১৩৩৭৩৬৮৬
    ২৫) ওসি দেবীদ্দার-০১৭১৩৩৭৩৬৮৭
    ২৬) ওসি হোমনা- ০১৭১৩৩৭৩৬৮৮
    ২৭) ওসি লাকসাম- ০১৭১৩৩৭৩৬৮৯
    ২৮) ওসি দাউদকান্দি-০১৭১৩৩৭৩৬৯০
    ২৯) ওসি বুড়িচং- ০১৭১৩৩৭৩৬৯১
    ৩০) ওসি চান্দিনা- ০১৭১৩৩৭৩৬৯২
    ৩২) ওসি বরুরা- ০১৭১৩৩৭৩৬৯৩
    ৩৩) ওসি লাঙ্গলকোট-০১৭১৩৩৭৩৬৯৪
    ৩৪) ওসি মুরাদনগর- ০১৭১৩৩৭৩৬৯৫
    ৩৫) ওসি ব্রাক্ষ্মনপাড়া-০১৭১৩৩৭৩৬৯৬
    ৩৬) ওসি মেঘনা- ০১৭১৩৩৭৩৬৯৭
    ৩৭) ওসি মনোহরগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৩৬৯৮
    ৩৮) ওসি তিতাস- ০১৭১৩৩৭৩৬৯৯
    ৩৯) ওসি সদর দক্ষিন
    কুমিল্লা-০১৭১৩৩৭৩৭০০
    ৪০) ওসি চাদপুর- ০১৭১৩৩৭৩৭১২
    ৪১) ওসি হাজীগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৭১৩
    ৪২) ওসি মতলব- ০১৭১৩৩৭৩৭১৪
    ৪৩) ওসি মতলব উত্তর-০১৭১৩৩৭৩৭১৪
    ৪৪) ওসি মতলব দক্ষিন-০১৭১৩৩৭৩৭১৫
    ৪৫) ওসি শাহারাস্তি-০১৭১৩৩৭৩৭১৬
    ৪৬) ওসি কচুয়া- ০১৭১৩৩৭৩৭১৭
    ৪৭) ওসি ফরিদগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৭১৮
    ৪৮) ওসি হাইমচর- ০১৭১৩৩৭৩৭১৯
    ৪৯) ওসি ব্রাক্ষ্মনবাড়ীয়াসদর-০১৭১৩৩৭৩৭৩০
    ৫০) ওসি সরাইল- ০১৭১৩৩৭৩৭৩১
    ৫১) ওসি আশুগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৭৩২
    ৫২) ওসি নাসিরনগর-০১৭১৩৩৭৩৭৩৩
    ৫৩) ওসি নবীনগর- ০১৭১৩৩৭৩৭৩৪
    ৫৪) ওসি বাঞ্ছারামপুর-০১৭১৩৩৭৩৭৩৫
    ৫৫) ওসি কসবা- ০১৭১৩৩৭৩৭৩৬
    ৫৬) ওসি আখাউড়া- ০১৭১৩৩৭৩৭৩৭
    ৫৭) ওসি সুধারাম,
    নোয়াখালী-০১৭১৩৩৭৩৭৪৮
    ৫৮) ওসি বেগমগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৭৪৯
    ৫৯) ওসি সেনবাগ- ০১৭১৩৩৭৩৭৫০
    ৬০) ওসি সোনাইমুরি-০১৭১৩৩৭৩৭৫১
    ৬১) ওসি কোম্পানীগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৩৭৫২
    ৬২) ওসি চাটখিল- ০১৭১৩৩৭৩৭৫৩
    ৬৩) ওসি হাতিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৭৫৪
    ৬৪) ওসি চরজব্বার- ০১৭১৩৩৭৩৭৫৫
    ৬৫) ওসি লক্ষীপুর- ০১৭১৩৩৭৩৭৬৫
    ৬৬) ওসি রায়পুরা- ০১৭১৩৩৭৩৭৬৬
    ৬৭) ওসি রামগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৭৬৭
    ৬৮) ওসি রামগাতি- ০১৭১৩৩৭৩৭৬৮
    ৬৯) ওসি ফেনী- ০১৭১৩৩৭৩৭৭৮
    ৭০) ওসি সোনাগাজী-০১৭১৩৩৭৩৭৭৯
    ৭১) ওসি ফুলগাজী- ০১৭১৩৩৭৩৭৮০
    ৭২) ওসি পরশুরাম- ০১৭১৩৩৭৩৭৮১
    ৭৩) ওসি ছাগলনাইয়া-০১৭১৩৩৭৩৭৮২
    ৭৪) ওসি দাগনভুইয়া-০১৭১৩৩৭৩৭৮৩
    রাজশাহী বিভাগ
    ১) ওসি পবা- ০১৭১৩৩৭৩৮০০
    ২) ওসি গুদাগাড়ি- ০১৭১৩৩৭৩৮০১
    ৩) ওসি তানর- ০১৭১৩৩৭৩৮০২
    ৪) ওসি মোহনপুর- ০১৭১৩৩৭৩৮০৩
    ৫) ওসি পুঠিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৮০৪
    ৬) ওসি বাগমারা- ০১৭১৩৩৭৩৮০৫
    ৭) ওসি দুর্গাপুর- ০১৭১৩৩৭৩৮০৬
    ৮) ওসি চারঘাট- ০১৭১৩৩৭৩৮০৭
    ৯) ওসি বাঘা- ০১৭১৩৩৭৩৮০৮
    ১০) ওসি চাপাই নবাবগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৩৮১৯
    ১১) ওসি শিবগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৮২০
    ১২) ওসি গোমস্তাপুর-০১৭১৩৩৭৩৮২১
    ১৩) ওসি নাচোল- ০১৭১৩৩৭৩৮২২
    ১৪) ওসি ভোলাহাট- ০১৭১৩৩৭৩৮২৩
    ১৫) ওসি নওগা- ০১৭১৩৩৭৩৮৩৬
    ১৬) ওসি রায়নগর- ০১৭১৩৩৭৩৮৩৭
    ১৭) ওসি আত্রাই- ০১৭১৩৩৭৩৮৩৮
    ১৮) ওসি ধামরাই- ০১৭১৩৩৭৩৮৩৯
    ১৯) ওসি বাদলগাছি-০১৭১৩৩৭৩৮৪০
    ২০) ওসি মহাদেবপুর-০১৭১৩৩৭৩৮৪১
    ২১) ওসি পাটনীতলা-০১৭১৩৩৭৩৮৪২
    ২২) ওসি নিয়ামতপুর-০১৭১৩৩৭৩৮৪৩
    ২৩) ওসি মান্দা- ০১৭১৩৩৭৩৮৪৪
    ২৪) ওসি সাপাহার- ০১৭১৩৩৭৩৮৪৫
    ২৫) ওসি পর্শা- ০১৭১৩৩৭৩৮৪৬
    ২৬) ওসি নাটোর- ০১৭১৩৩৭৩৮৫৭
    ২৭) ওসি সিংড়া- ০১৭১৩৩৭৩৮৫৮
    ২৮) ওসি বাঘাতিপাড়া-০১৭১৩৩৭৩৮৫৯
    ২৯) ওসি গুরুদাসপুর- ০১৭১৩৩৭৩৮৬০
    ৩০) ওসি লালপুর- ০১৭১৩৩৭৩৮৬১
    ৩১) ওসি বরইগ্রাম- ০১৭১৩৩৭৩৮৬২
    ৩২) ওসি নলডাংগা- ০১৭১৩৩৭৩৮৬৩
    ৩৩) ওসি কোতয়ালী,
    রংপুর-০১৭১৩৩৭৩৮৭৪
    ৩৪) ওসি গঙ্গাচুড়া- ০১৭১৩৩৭৩৮৭৫
    ৩৫) ওসি ভোদরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৮৭৬
    ৩৬) ওসি তারাগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৮৭৭
    ৩৭) ওসি মিঠাপুকুর- ০১৭১৩৩৭৩৮৭৮
    ৩৮) ওসি পীরগাছা- ০১৭১৩৩৭৩৮৭৯
    ৩৯) ওসি কাউনিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৮৮০
    ৪০) ওসি পীরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৮৮১
    ৪১) ওসি গাইবান্ধা-০১৭১৩৩৭৩৮৯২
    ৪২) ওসি সাদুল্লাপুর-০১৭১৩৩৭৩৮৯৩
    ৪৩) ওসি সুন্দরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৮৯৪
    ৪৫) ওসি পলাশবাড়ী-০১৭১৩৩৭৩৮৯৫
    ৪৬) ওসি গোবিন্দগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৩৮৯৬
    ৪৭) ওসি সাতঘাটা- ০১৭১৩৩৭৩৮৯৭
    ৪৮) ওসি ফুলছড়ি- ০১৭১৩৩৭৩৮৯৮
    ৪৯) ওসি নিলফামারী-০১৭১৩৩৭৩৯০৯
    ৫০) ওসি সৈয়দপুর- ০১৭১৩৩৭৩৯১০
    ৫১) ওসি জলঢাকা- ০১৭১৩৩৭৩৯১১
    ৫২) ওসি কিশোরগঞ্জ
    (নিলফামারী)-০১৭১৩৩৭৩৯১২
    ৫৩) ওসি ডোমার- ০১৭১৩৩৭৩৯১৩
    ৫৪) ওসি ডিমলা- ০১৭১৩৩৭৩৯১৪
    ৫৪) ওসি সৈয়দপুর পুলিশ
    ফাড়ী-০১৭১৩৩৭৩৯১৫
    ৫৫) ওসি কুড়িগ্রাম- ০১৭১৩৩৭৩৯২৬
    ৫৬) ওসি রাজারহাট-০১৭১৩৩৭৩৯২৭
    ৫৭) ওসি ফুলবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩৯২৮
    ৫৮) ওসি নাগেশ্বর- ০১৭১৩৩৭৩৯২৯
    ৫৯) ওসি বুরুঙ্গামারী-০১৭১৩৩৭৩৯৩০
    ৬০) ওসি উলিপুর- ০১৭১৩৩৭৩৯৩১
    ৬১) ওসি চিলমারী- ০১৭১৩৩৭৩৯৩২
    ৬২) ওসি রৌমারী- ০১৭১৩৩৭৩৯৩৩
    ৬৩) ওসি রাজীবপুর- ০১৭১৩৩৭৩৯৩৪
    ৬৪) ওসি দুসমারা- ০১৭১৩৩৭৩৯৩৫
    ৬৫) ওসি কোচাকাটা-০১৭১৩৩৭৩৯৩৬
    ৬৬) ওসি লালমনিরহাট-০১৭১৩৩৭৩৯৪৬
    ৬৭) ওসি আদিতমারি-০১৭১৩৩৭৩৯৪৭
    ৬৮) ওসি কালিগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৯৪৮
    ৬৯) ওসি হাতিবান্দা-০১৭১৩৩৭৩৯৪৯
    ৭০) ওসি পাটগ্রাম- ০১৭১৩৩৭৩৯৫০
    ৭১) ওসি কোতয়ালী
    দিনাজপুর-০১৭১৩৩৭৩৯৬৩
    ৭২) ওসি চিরির বন্দর-০১৭১৩৩৭৩৯৬৪
    ৭৩) ওসি রিরল- ০১৭১৩৩৭৩৯৬৫
    ৭৪) ওসি পার্বতীপুর-০১৭১৩৩৭৩৯৬৬
    ৭৫) ওসি বীরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৯৬৭
    ৭৬) ওসি বোছাগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৯৬৮
    ৭৭) ওসি কাহারোল- ০১৭১৩৩৭৩৯৬৯
    ৭৮) ওসি খানসামা- ০১৭১৩৩৭৩৯৭০
    ৭৯) ওসি ফুলবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩৯৭১
    ৮০) ওসি বিরামপুর- ০১৭১৩৩৭৩৯৭২
    ৮২) ওসি নবাবগঞ্জ (দিনাজপুর)-০১৭১৩৩৭৩৯৭৩
    ৮৩) ওসি ঘোড়াঘাট- ০১৭১৩৩৭৩৯৭৪
    ৮৪) ওসি হাকিমপুর- ০১৭১৩৩৭৩৯৭৫
    ৮৫) ওসি ঠাকুরগাও- ০১৭১৩৩৭৩৯৮৫
    ৮৬) ওসি বালিয়াডাঙ্গী-০১৭১৩৩৭৩৯৮৬
    ৮৭) ওসি রানীসঙ্কৌল-০১৭১৩৩৭৩৯৮৭
    ৮৮) ওসি পীরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৯৮৮
    ৮৯) ওসি হরিপুর- ০১৭১৩৩৭৩৯৮৯
    ৯০) ওসি পঞ্চগড়- ০১৭১৩৩৭৩৯৯৯
    ৯১) ওসি বোদা- ০১৭১৩৩৭৪০০০
    ৯২) ওসি আটোয়ারী- ০১৭১৩৩৭৪০০১
    ৯৩) ওসি তেতুলিয়া- ০১৭১৩৩৭৪০০২
    ৯৪) ওসি দেবীগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪০০৩
    ৯৫) ওসি পাবনা- ০১৭১৩৩৭৪০১৬
    ৯৬) ওসি ঈশ্বরদী- ০১৭১৩৩৭৪০১৭
    ৯৭) ওসি আটঘরিয়া- ০১৭১৩৩৭৪০১৮
    ৯৮) ওসি চাটমোহর- ০১৭১৩৩৭৪০১৯
    ৯৯) ওসি ভঙ্গোরা- ০১৭১৩৩৭৪০২০
    ১০০) ওসি ফরিদপুর
    (পাবনা)-০১৭১৩৩৭৪০২১
    ১০১) ওসি সূর্যনগর- ০১৭১৩৩৭৪০২২
    ১০২) ওসি বেড়া- ০১৭১৩৩৭৪০২৩
    ১০৩) ওসি সাথিয়া- ০১৭১৩৩৭৪০২৪
    ১০৪) ওসি আতাইকুলা-০১৭১৩৩৭৪০২৫
    ১০৫) ওসি সিরাজগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৪০৩৮
    ১০৬) ওসি শাহাজাদপুর-০১৭১৩৩৭৪০৩৯
    ১০৭) ওসি উল্লাপাড়া-০১৭১৩৩৭৪০৪০
    ১০৮) ওসি চৌহালী- ০১৭১৩৩৭৪০৪১
    ১০৯) ওসি তারাস- ০১৭১৩৩৭৪০৪২
    ১১০) ওসি কাজিপুর- ০১৭১৩৩৭৪০৪৩
    ১১১) ওসি কামারকান্দা-০১৭১৩৩৭৪০৪৪
    ১১২) ওসি রায়গঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪০৪৫
    ১১৩) ওসি বেলকুচি- ০১৭১৩৩৭৪০৪৬
    ১১৪) ওসি যমুনা ব্রীজ পশ্চিম-০১৭১৩৩৭৪০৪৭
    ১১৫) ওসি সালাঙ্গা-০১৭১৩৩৭৪০৪৮
    ১১৬) ওসি এনায়েতপুর-০১৭১৩৩৭৪০৪৯
    ১১৭) ওসি বগুড়া- ০১৭১৩৩৭৪০৬১
    ১১৮) ওসি শিবগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪০৬২
    ১১৯) ওসি সোনাতলা-০১৭১৩৩৭৪০৬৩
    ১২০) ওসি গাবতলী- ০১৭১৩৩৭৪০৬৪
    ১২১) ওসি সারিয়াকান্দি-০১৭১৩৩৭৪০৬৫
    ১২২) ওসি আদমদিঘী-০১৭১৩৩৭৪০৬৬
    ১২৩) ওসি ধুপচাচিয়া-০১৭১৩৩৭৪০৬৭
    ১২৪) ওসি কাহালু- ০১৭১৩৩৭৪০৬৮
    ১২৫) ওসি শেরপুর- ০১৭১৩৩৭৪০৬৯
    ১২৬) ওসি ধুনট- ০১৭১৩৩৭৪০৭০
    ১২৭) ওসি নন্দিগ্রাম-০১৭১৩৩৭৪০৭১
    ১২৮) ওসি শাহজাহানপুর-০১৭১৩৩৭৪০৭২
    ১২৯) ওসি জয়পুরহাট-০১৭১৩৩৭৪০৮২
    ১৩০) ওসি কালাই- ০১৭১৩৩৭৪০৮৩
    ১৩১) ওসি ক্ষেতলাল-০১৭১৩৩৭৪০৮৪
    ১৩২) ওসি আক্কেলপুর-০১৭১৩৩৭৪০৮৫
    ১৩৩) ওসি পাচবিবি-০১৭১৩৩৭৪০৮৬
    খুলনা বিভাগ
    ১) ওসি ফুলতলা- ০১৭১৩৩৭৪১০৩
    ২) ওসি দিঘলিয়া- ০১৭১৩৩৭৪১০৪
    ৩) ওসি পাইকগাছা- ০১৭১৩৩৭৪১০৫
    ৪) ওসি বটিয়াঘাটা-০১৭১৩৩৭৪১০৬
    ৫) ওসি ডুমুরিয়া- ০১৭১৩৩৭৪১০৭
    ৬) ওসি তেরখাদা- ০১৭১৩৩৭৪১০৮
    ৭) ওসি রুপসা- ০১৭১৩৩৭৪১০৯
    ৮) ওসি দাকোপ- ০১৭১৩৩৭৪১১০
    ৯) ওসি কয়রা- ০১৭১৩৩৭৪১১১
    ১০) ওসি বাগেরহাট-০১৭১৩৩৭৪১২২
    ১১) ওসি ফকিরহাট- ০১৭১৩৩৭৪১২৩
    ১২) ওসি মোল্লারহাট-০১৭১৩৩৭৪১২৪
    ১৩) ওসি চিতলমারী-০১৭১৩৩৭৪১২৫
    ১৪) ওসি কচুয়া- ০১৭১৩৩৭৪১২৬
    ১৫) ওসি মোরলগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪১২৭
    ১৬) ওসি শরনখোলা- ০১৭১৩৩৭৪১২৮
    ১৭) ওসি মংলা- ০১৭১৩৩৭৪১২৯
    ১৮) ওসি রামপাল- ০১৭১৩৩৭৪১৩০
    ১৯) ওসি সাতক্ষীরা-০১৭১৩৩৭৪১৪১
    ২০) ওসি কলারোয়া- ০১৭১৩৩৭৪১৪২
    ২১) ওসি তালা- ০১৭১৩৩৭৪১৪৩
    ২২) ওসি কালিগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪১৪৪
    ২৩) ওসি শ্যামনগর- ০১৭১৩৩৭৪১৪৫
    ২৪) ওসি দেবহাটা- ০১৭১৩৩৭৪১৪৬
    ২৫) ওসি আশাশুনি- ০১৭১৩৩৭৪১৪৭
    ২৬) ওসি পাটকেলঘাটা-০১৭১৩৩৭৪১৪৮
    ২৭) ওসি কোতয়ালী যশোর-০১৭১৩৩৭৪১৬১
    ২৮) ওসি ঝিকরগাছা-০১৭১৩৩৭৪১৬২
    ২৯) ওসি শার্শা- ০১৭১৩৩৭৪১৬৩
    ৩০) ওসি চৌগাছা- ০১৭১৩৩৭৪১৬৪
    ৩১) ওসি মনিরামপুর-০১৭১৩৩৭৪১৬৫
    ৩২) ওসি কেশবপুর- ০১৭১৩৩৭৪১৬৬
    ৩৩) ওসি অভয়নগর- ০১৭১৩৩৭৪১৬৭
    ৩৪) ওসি বাঘারপাড়া-০১৭১৩৩৭৪১৬৮
    ৩৫) ওসি বেনাপোল পোর্ট-০১৭১৩৩৭৪১৬৯
    ৩৬) ওসি বেনাপোল চেক পোষ্ট-০১৭১৩৩৭৪১৭০
    ৩৭) ওসি মাগুরা- ০১৭১৩৩৭৪১৭৯
    ৩৮) ওসি শালিখা- ০১৭১৩৩৭৪১৮০
    ৩৯) ওসি শ্রীপুর- ০১৭১৩৩৭৪১৮১
    ৪০) ওসি মোহাম্মদপুর-০১৭১৩৩৭৪১৮২
    ৪১) ওসি ঝিনাইদহ- ০১৭১৩৩৭৪১৯২
    ৪২) ওসি কালিগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪১৯৩
    ৪৩) ওসি শৈলকুপা- ০১৭১৩৩৭৪১৯৪
    ৪৪) ওসি হরিনাকুন্ডু-০১৭১৩৩৭৪১৯৫
    ৪৫) ওসি কোটচাদপুর-০১৭১৩৩৭৪১৯৬
    ৪৬) ওসি মহেশপুর- ০১৭১৩৩৭৪১৯৭
    ৪৭) ওসি নড়াইল- ০১৭১৩৩৭৪২০৬
    ৪৮) ওসি কালিয়া- ০১৭১৩৩৭৪২০৭
    ৪৯) ওসি লোহাগড়া- ০১৭১৩৩৭৪২০৮
    ৫০) ওসি নড়াগাতি- ০১৭১৩৩৭৪২০৯
    ৫১) ওসি কুষ্টিয়া- ০১৭১৩৩৭৪২২০
    ৫২) ওসি খোকসা- ০১৭১৩৩৭৪২২১
    ৫৩) ওসি কুমারখালী-০১৭১৩৩৭৪২২২
    ৫৪) ওসি ভেড়ামারা-০১৭১৩৩৭৪২২৩
    ৫৫) ওসি দৌলতপুর- ০১৭১৩৩৭৪২২৪
    ৫৬) ওসি মিরপুর- ০১৭১৩৩৭৪২২৫
    ৫৭) ওসি ইসলামী ইউনিভার্সিটি-০১৭১৩৩৭৪২২৬
    ৫৮) ওসি চুয়াডাংগা-০১৭১৩৩৭৪২৩৬
    ৫৯) ওসি আলমডাংগা-০১৭১৩৩৭৪২৩৭
    ৬০) ওসি জীবননগর- ০১৭১৩৩৭৪২৩৮
    ৬১) ওসি ডামুরহুদা- ০১৭১৩৩৭৪২৩৯
    ৬২) ওসি মেহেরপুর- ০১৭১৩৩৭৪২৪৯
    ৬৩) ওসি গাংনী- ০১৭১৩৩৭৪২৫০
    ৬৪) ওসি মুজিবনগর- ০১৭১৩৩৭৪২৫১
    বরিশাল বিভাগ
    ১) ওসি কোতয়ালী
    বরিশাল-০১৭১৩৩৭৪২৬৭
    ২) ওসি হিজলা- ০১৭১৩৩৭৪২৬৮
    ৩) ওসি মেহেদীগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৪২৬৯
    ৪) ওসি মুলাদী- ০১৭১৩৩৭৪২৭০
    ৫) ওসি বাবুগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪২৭১
    ৬) ওসি বাকেরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪২৭২
    ৭) ওসি বানারীপাড়া-০১৭১৩৩৭৪২৭৩
    ৮) ওসি আগৌলঝাড়া- ০১৭১৩৩৭৪২৭৪
    ৯) ওসি গৌরনদী- ০১৭১৩৩৭৪২৭৫
    ১০) ওসি উজিরপুর- ০১৭১৩৩৭৪২৭৬
    ১১) ওসি ঝালকাঠি- ০১৭১৩৩৭৪২৮৬
    ১২) ওসি নলছিঠি- ০১৭১৩৩৭৪২৮৭
    ১৩) ওসি রাজাপুর- ০১৭১৩৩৭৪২৮৮
    ১৪) ওসি কাঠালিয়া-০১৭১৩৩৭৪২৮৯
    ১৫) ওসি ভোলা- ০১৭১৩৩৭৪৩০০
    ১৬) ওসি দৌলতখান- ০১৭১৩৩৭৪৩০১
    ১৭) ওসি তজুমুদ্দিন- ০১৭১৩৩৭৪৩০২
    ১৮) ওসি বোরহানউদ্দিন-০১৭১৩৩৭৪৩০৩
    ১৯) ওসি লালমোহন- ০১৭১৩৩৭৪৩০৪
    ২০) ওসি চরফ্যাশন- ০১৭১৩৩৭৪৩০৫
    ২১) ওসি মনপুরা- ০১৭১৩৩৭৪৩০৬
    ২২) ওসি পটুয়াখালী-০১৭১৩৩৭৪৩১৮
    ২৩) ওসি বাউফল- ০১৭১৩৩৭৪৩১৯
    ২৪) ওসি গলাচিপা- ০১৭১৩৩৭৪৩২০
    ২৫) ওসি দশমিনা- ০১৭১৩৩৭৪৩২১
    ২৬) ওসি দুমকী- ০১৭১৩৩৭৪৩২২
    ২৭) ওসি কলাপাড়া- ০১৭১৩৩৭৪৩২৩
    ২৮) ওসি মির্জাগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৪৩২৪
    ২৯) ওসি রাঙ্গাবালি-০১৭১৩৩৭৪৩২৫
    ৩০) ওসি পিরোজপুর- ০১৭১৩৩৭৪৩৩৬
    ৩১) ওসি ভান্ডারিয়া-০১৭১৩৩৭৪৩৩৭
    ৩২) ওসি নেসারাবাদ-০১৭১৩৩৭৪৩৩৮
    ৩৩) ওসি কাউখালী- ০১৭১৩৩৭৪৩৩৯
    ৩৪) ওসি নাজিরপুর- ০১৭১৩৩৭৪৩৪০
    ৩৫) ওসি জিয়া নগর-০১৭১৩৩৭৪৩৪১
    ৩৬) ওসি মঠবাড়ীয়া-০১৭১৩৩৭৪৩৪২
    ৩৭) ওসি বরগুনা- ০১৭১৩৩৭৪৩৫৩
    ৩৮) ওসি আমতলী- ০১৭১৩৩৭৪৩৫৪
    ৩৯) ওসি পাথরঘাটা-০১৭১৩৩৭৪৩৫৫
    ৪০) ওসি বেতাগী- ০১৭১৩৩৭৪৩৫৬
    ৪১) ওসি বামনা- ০১৭১৩৩৭৪৩৫৭
    ৪২) ওসি তালতলি- ০১৭১৩৩৭৪৩৫৮
    সিলেট বিভাগ
    ১) ওসি কোতয়ালী (সিলেট)-০১৭১৩৩৭৪৩৭৫
    ২) ওসি বালাগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৩৭৬
    ৩) ওসি জৈন্তাপুর- ০১৭১৩৩৭৪৩৭৭
    ৪) ওসি গোয়াইনঘাট-০১৭১৩৩৭৪৩৭৮
    ৫) ওসি কানাইঘাট- ০১৭১৩৩৭৪৩৭৯
    ৬) ওসি কোম্পানীগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৪৩৮০
    ৭) ওসি জকিগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৩৮১
    ৮) ওসি বিয়ানীবাজার-০১৭১৩৩৭৪৩৮২
    ৯) ওসি গোলাপগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৩৮৩
    ১০) ওসি বিশ্বনাথ- ০১৭১৩৩৭৪৩৮৪
    ১১) ওসি ফেঞ্চুগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৩৮৫
    ১২) ওসি দক্ষিন সুরমা-০১৭১৩৩৭৪৩৮৬
    ১৩) ওসি ওসমানী নগর-০১৭১৩৩৭৪৩৮৭
    ১৪) ওসি হবিগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৩৯৮
    ১৫) ওসি মাধবপুর- ০১৭১৩৩৭৪৩৯৯
    ১৬) ওসি চুনারুঘাট- ০১৭১৩৩৭৪৪০০
    ১৭) ওসি বাহুবল- ০১৭১৩৩৭৪৪০১
    ১৮) ওসি লাখাই- ০১৭১৩৩৭৪৪০২
    ১৯) ওসি নবীগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৪০৩
    ২০) ওসি বানিয়াচং-০১৭১৩৩৭৪৪০৪
    ২১) ওসি আজমিরিগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৪৪০৫
    ২২) ওসি শায়েস্তাগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৪৪০৬
    ২৩) ওসি সুনামগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৪১৮
    ২৪) ওসি ছাতক- ০১৭১৩৩৭৪৪১৯
    ২৫) ওসি জগন্নাথপুর-০১৭১৩৩৭৪৪২০
    ২৬) ওসি তাহিরপুর- ০১৭১৩৩৭৪৪২১
    ২৭) ওসি বিশ্বম্বরপুর-০১৭১৩৩৭৪৪২২
    ২৮) ওসি দোয়ারাবাজার-০১৭১৩৩৭৪৪২৩
    ২৯) ওসি দিরাই- ০১৭১৩৩৭৪৪২৪
    ৩০) ওসি সালনা- ০১৭১৩৩৭৪৪২৫
    ৩১) ওসি জামালগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৪৪২৬
    ৩২) ওসি ধর্মপাশা- ০১৭১৩৩৭৪৪২৭
    ৩৩) ওসি মধ্যনগর- ০১৭১৩৩৭৪৪২৮৩৪)
    ওসি মৌলভীবাজার-০১৭১৩৩৭৪৪৩৯
    ৩৫) ওসি শ্রীমঙ্গল- ০১৭১৩৩৭৪৪৪০
    ৩৬) ওসি কমলগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৪৪৪১
    ৩৭) ওসি রাজনগর- ০১৭১৩৩৭৪৪৪২
    ৩৮) ওসি কুলাউড়া- ০১৭১৩৩৭৪৪৪৩
    ৩৯) ওসি বড়লেখা- ০১৭১৩৩৭৪৪৪৪
    ৪০) ওসি জুরি- ০১৭১৩৩৭৪৪৪৫

  • সংবাদপত্র হকারী করে বিক্রি করা আরব আলী ভালো নেই

    সংবাদপত্র হকারী করে বিক্রি করা আরব আলী ভালো নেই

    সংবাদপত্র হকারী করে বিক্রি করা আরব আলী ভালো নেই

    নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
    দুই দশকের সময় বেশী সময় ধরে সংবাদপত্র হকারী করা বিক্রি করা একজন হকার আর ভালো নেই।
    মোঃ আরব আলী সংবাদপত্রের হকার বয়স পঞ্চাশের উপরে হবে, তিনি থাকেন রাষ্ট্রপতি এরশাদের গড়া জগন্নাথদীঘির গুচ্ছ গ্রামে,চৌদ্দগ্রামের বিভিন্ন হাট বাজার গুলোতে স্থানীয় সংবাদপত্র গুলি বিক্রি করে চলে তার সংসার।

    তিনি জানালো,সে এখন আর ভালো নেই। এক সংবাদকর্মী ছবি তুলতে চাইলে তিনি তেমন আগ্রহ না দেখালে মোবাইলে কয়েকটি ছবি তুলেছেন। তিনি জানান বিক্রি ভালো নয় ওই সংবাদকর্মীকে অনুরোধ করলেন একটা কাগজ কেনার জন্য দাম মাত্র পাঁচ টাকা। স্থানীয় সাপ্তাহিক চৌদ্দগ্রাম সংবাদের একটা কপি নিয়ে দশ টাকা দিলেন হকারকে।অতিরিক্ত পাঁচ টাকা নিতে না চাইলে সংবাদকর্মী তাকে চা খাবেন বলে অনুরোধ করলেন। ব্যবসা ভালো নেই,উনার সহজ উত্তর ডিজিটাল সময়ে মোবাইল ব্যবহার ও রাজনৈতিক কারণে মানুষের সংবাদপত্রের প্রতি আগ্রহ নেই বললেই চলে।

    দুই দশকের সংবাদপত্র ব্যবসার অভিজ্ঞতা থেকে তিনি জানান সংবাদপত্র শিল্পের কেউই ভালো নেই।সারাদেশের এই শিল্পে জড়িত অনেক মানুষের বাড়ি চৌদ্দগ্রামে। সম্পূর্ণ সৎ আয়ের একটি পেশা,অনেকেই এ পেশা ছাড়ছেন,কিন্তু আরব আলী মতো মানুষ গুলোর বয়স আজ শেষের দিকে হওয়ায় এ কাজ করে জীবিকা নির্বাহের প্রদান উপায়। তিনি ভালোবাসার টানে পেশার মায়া ছাড়তে পারছেন না,আশায় আছে সু-দিন হয়তে একদি ফিরে পাবে।ভালো থাকুন তৃণমূলের সংবাদপত্র শিল্পের সাথে জড়িত লাখো লাখো মানুষ।