Category: আইন-আদালত-প্রশাসন

  • বর্তমানে যারা দুর্নীতি করে  দেশের ক্ষতি করে তারাও রাজাকারের চেয়ে কোন অংশে কম না বলে মন্তব্য করেছেন-ব্যারিস্টার সুমন

    বর্তমানে যারা দুর্নীতি করে দেশের ক্ষতি করে তারাও রাজাকারের চেয়ে কোন অংশে কম না বলে মন্তব্য করেছেন-ব্যারিস্টার সুমন

    • সত্যেরসংবাদডেক্সঃ
      ১৯৭১ সালে যারা দেশের বিরুদ্ধে দাড়িয়েছিলো তারা ছিলো দেশদ্রোহী, রাজাকার। বর্তমানে যারা দুর্নীতি করে দেশের ক্ষতি করে তারাও রাজাকারের চেয়ে কোন অংশে কম না বলে মন্তব্য করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের প্রসিকিউটর ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। তিনি বলেন দুর্নীতির কারণে আমরা স্বাধীনতার সুফল পাচ্ছি না। দুর্নীতিবাজরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সাথে গাদ্দারী করছে বলেও মতামত দেন তিনি।

    সোমবার ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর গবেষণা পরিষদের আয়োজনে বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিবিজরিত ধানমন্ডির ৩২ নং বাড়ির সামনে বিজয় র‍্যালী পরবর্তি এক বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশকে কল্পনা করতে হলে বঙ্গবন্ধুকে অবশ্যই ধারণ করতে হবে। যে দলই যে করুক না কেন, বাংলাদেশের উন্নতি চাইতে হলে অবশ্যই বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নিয়ে কাজ করতে হবে।

    স্বাধীনতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীরা এখনও বসে নেই দাবি করে তিনি বলেন, এখনও বাংলাদেশের প্রতিটি উন্নয়নে বাধা দিতে চায় স্বাধীনতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীরা। যাদের কারণে দেশের উন্নয়ন বাধাগ্রস্থ হয় বিশেষ করে দুর্নীতিবাজরা দেশের উন্নয়নের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় বাধা। যারা হাজার হাজার কোটি টাকা দুর্নীতি করে দেশের উন্নয়ন বাধাগ্রস্থ করে তারা দেশদ্রোহী এবং রাজাকারদের ভূমিকা পালন করছে।

    তিনি তার বক্তব্যে আরও বলেন, আজ মহান বিজয় দিবসে সকলে মিলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে ভূমিকা রাখতে হবে এবং দেশের উন্নয়নে সবাই সমান অংশীদার হতে হবে।

    সূত্র-অনলাইন

  • সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসহ সর্বসাধারণকে জাতীয় পতাকা উত্তোলনে বিধি মেনে চলতে আহ্বান- মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়

    সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসহ সর্বসাধারণকে জাতীয় পতাকা উত্তোলনে বিধি মেনে চলতে আহ্বান- মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়

    • নিজেস্ব প্রতিবেদক:

    সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান তথা সর্বসাধারণকে জাতীয় পতাকা উত্তোলনে বিধি মেনে চলতে আহ্বান জানিয়েছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
    রোববার এক সরকারি তথ্যবিবরণীতে এ কথা জানানো হয়। এতে বলা হয়, মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত এ পতাকার সঠিক মর্যাদা রক্ষায় ‘পতাকা বিধিমালা, ১৯৭২ (সংশোধিত ২০১০)’ এ বর্ণিত পদ্ধতি যথাযথভবে অনুসরণ করে সঠিক মাপের মানসম্মত পতাকা উত্তোলনের জন্য সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান তথা সর্বসাধারণকে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ হতে অনুরোধ করা হয়েছে। ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উদ্যাপন কর্মসূচির অংশ হিসেবে সকল সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি ভবন, বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশন এবং কনস্যুলার অফিসে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে।
    ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা বিধিমালা, ১৯৭২ (সংশোধিত ২০১০)’ এর বিধি ৩ অনুযায়ী ‘জাতীয় পতাকা’ গাঢ় সবুজ রঙের হবে এবং ১০ : ৬ দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের আয়তক্ষেত্রাকার সবুজ রঙের মাঝখানে একটি লাল বৃত্ত থাকবে। লাল বৃত্তটি পতাকার দৈর্ঘ্যের এক-পঞ্চমাংশ ব্যাসার্ধ বিশিষ্ট হবে। পতাকার দৈর্ঘ্যের নয়-বিংশতিতম অংশ হতে অঙ্কিত উলম্ব রেখা এবং পতাকার প্রস্থের মধ্যবর্তী বিন্দু হতে অঙ্কিত আনুভূমিক রেখার পরস্পর ছেদ বিন্দুতে বৃত্তের কেন্দ্র বিন্দু হবে।
    জাতীয় পতাকার সঠিক মাপ ও যথাযথ নিয়ম অনুসরণ না করে অনেকে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে থাকেন, যা জাতীয় পতাকার অবমাননার সামিল।

  • সরকারি চাকরিদের সাময়িক বরখাস্ত কেন অবৈধ নয় -হাইকোর্ট

    সরকারি চাকরিদের সাময়িক বরখাস্ত কেন অবৈধ নয় -হাইকোর্ট

    • কোর্ট রিপোর্টঃ

    সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে অভিযোগের বিভাগীয় তদন্তের ক্ষেত্রে কারণ দর্শানোর (শোকজ) সুযোগ না দিয়ে সাময়িক বরখাস্ত করার বিধানকে কেন সংবিধান পরিপন্থী ও অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়েছে হাই কোর্ট। সরকারি চাকরি আইনের ৩৯(১) ধারা বাতিল চেয়ে করা এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে গতকাল বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাই কোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করে। আইন সচিব, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান, এনবিআর সদস্য (প্রশাসন ও মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগ), রংপুর কর অঞ্চলের কমিশনার ও একই জোনের সহকারী কমিশনারকে (প্রশাসন) চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। আদালতে রিট আবেদনকারীর পক্ষে আইনজীবী ছিলেন খুরশীদ আলম খান ও রাজু মিয়া।

    রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার। পঞ্চগড়ে থাকার সময় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের উচ্চমান সহকারী (কুড়িগ্রাম সার্কেল) মো. রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে চেক জালিয়াতির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ ওঠায় বিভাগীয় তদন্তের স্বার্থে গত ১৫ মে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
    ২০১৮ সালের সরকারি চাকরি আইনের ৩৯(১) ধারা মোতাবেক দেওয়া সাময়িক বরখাস্তের আদেশ চ্যালেঞ্জ করে তিনি রিট আবেদনটি করেন।
    সূত্র-অনলাইন

  • মানবতাবিরোধী অপরাধে ফাঁসির দণ্ড কার্যকর হওয়া ‘শহীদ’ লেখায় সংগ্রাম পত্রিকা সম্পাদকের ক্ষমা প্রার্থনা

    মানবতাবিরোধী অপরাধে ফাঁসির দণ্ড কার্যকর হওয়া ‘শহীদ’ লেখায় সংগ্রাম পত্রিকা সম্পাদকের ক্ষমা প্রার্থনা

    ষ্টাফ রিপোর্টারঃ

    মানবতাবিরোধী অপরাধে ২০১৩ সালের ১২ ডিসেম্বরে ফাঁসির দণ্ড কার্যকর হওয়া কাদের মোল্লাকে ‘শহিদ’ লেখা প্রকাশ করার প্রতিবাদে জামায়াতের মুখপত্র দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর চালায় মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের নেতাকর্মীরা। শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে এই ভাঙচুর চালানো হয় বলে খবর । এরপর পত্রিকা অফিসের গেটে তালা লাগিয়ে দিয়েছেন তারা। পত্রিকা অফিসের কম্পিউটার, দরজা, জানালা, চেয়ার, টেবিল ও পত্রিকাটির সম্পাদক আবুল আসাদের কক্ষে ভাঙচুর চালানো হয়েছে। এসময় গেটের বাইরে সংগ্রাম পত্রিকায় আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেন প্রতিবাদকারীরা।
    অফিসে ভাঙচুরের সময় সম্পাদক আবুল আসাদকে হাতিরঝিল থানা পুলিশের হেফাজতে নিয়েছেন। সেইসময় কর্মরত সাংবাদিকরা জানান, বাইরে বিক্ষোভ দেখাতে-দেখাতেই বিক্ষোভকারীরা জোর করে অফিসের ভেতরে ঢুকে পড়েন। ঘরে ঢুকে ভাঙচুর চালায়। এরপর সম্পাদককে তার রুমের বাইরে এনে টিভি সাংবাদিকদের ক্যামেরার সামনে দাঁড় করিয়ে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে বলা হয়। তখন তিনি শহিদ শব্দটি ব্যবহারের জন্য দুঃখ প্রকাশ ও ক্ষমা চান। মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মাহমুদ বলেন, ‘আমরা অফিসের ভেতরে জামায়াত ও শিবির পরিচালনার নানা কাগজ পেয় পত্রিকার সম্পাদককে পুলিশে দিয়েছি।

  • বিশ্ব মানবাধিকার দিবসে শ্রমিক নেতা রফিকুল ইসলাম সুজনকে সম্মাননা তুলে দিলেন বিচারপতি

    বিশ্ব মানবাধিকার দিবসে শ্রমিক নেতা রফিকুল ইসলাম সুজনকে সম্মাননা তুলে দিলেন বিচারপতি

    বাংলাদেশ গার্মেন্টস এন্ড শিল্প শ্রমিক ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি  শ্রমিক নেতা রফিকুল ইসলাম সুজন। তিনি শ্রমজীবী মানুষের কল্যাণে বিশেষ অবদান রাখার জন্য ২০১৯ বিশ্ব মানবাধিকার দিবসে

    হিউম্যান রাইটস পিস অ্যাওয়ার্ড গুণীজন সম্মাননা দেওয়ায় এশিয়া হিউম্যান রাইটস্ ফাউন্ডেশন এর সহযোগিতায় শেরে বাংলা একে ফজলুল হক গবেষণা পরিষদ সম্মাননা তুলে দিলেন বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের মাননীয় বিচারপতি মীর হাসমত আলী।

    সম্মাননা পেয়ে সকলের প্রতি শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছেন শ্রমিক নেতা রফিকুল ইসলাম সূজন।
    – প্রেস বিজ্ঞপ্তি।