Category: নারী ও শিশু

  • ধামরাইয়ে বংশী নদীতে বা-মায়ের সাথে ঘুরতে গিয়ে নিখোঁজ ছাত্রের একদিন পর লাশ উদ্ধার

    ধামরাইয়ে বংশী নদীতে বা-মায়ের সাথে ঘুরতে গিয়ে নিখোঁজ ছাত্রের একদিন পর লাশ উদ্ধার

    ধামরাইয়ে বংশী নদীতে বা-মায়ের সাথে ঘুরতে গিয়ে নিখোঁজ ছাত্রের একদিন পর লাশ উদ্ধার

    ঢাকার ধামরাইয়ে বাবা মার সাথে বংশী নদীতে বেড়াতে গিয়ে পানিতে পড়ে ৮ম শ্রেণীর ছাত্র মো. রাফিউল ইসলাম (১৪) নিখোঁজের ১ দিন পর সার্ভিসের দুটি ডুবুরি দল স্কুল ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছে। শুক্রবার ধামরাই উপজেলার সদর ইউনিয়নের হাজিপুর এলাকায় এই ঘটনাটি ঘটে। নি‌খোজ মো. রাফিউল ইসলাম ধামরাই পৌরসভার বরাতনগর এলাকার মো. মনিরুজ্জামান (মনির) এর পুত্র। সে ধামরাই সরকারী হার্ডিঞ্জ স্কুল এন্ড কলেজের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র।

    জানা যায়,শুক্রবার বিকাল ৫টার সময় হাজিপুর এলাকায় বাবা-মার সাথে নৌকায় বেড়াতে যায় রাফিউল ইসলাম। হাজিপুর গিয়ে রাফির বাবা মা নৌকায় বেড়াতে গেলে রাফি ও তার ছোট চাচাতো ভাই নৌকায় বাবা মার সাথে বেড়াতে না গিয়ে তারা নদীর পারে বসে খেলা করবে বলে থেকে যায়। পরে রাফি ও তার চাচাতো ভাই খেলা করতে গিয়ে রাফি পানিতে পড়ে যায়।তাকে বাচাঁতে গিয়ে চাচাতো ভাই পানিতে লাফ দেয়। চাচাতো ভাই পানিতে হাবুডুবু খেতে থাকলে আশে পাশের লোকজনের নজরে আসে। তখন তারা দৌড়িয়ে গিয়ে রাফির চাচাতো ভাইকে বাচাঁলেও রাফিকে আর খোঁজে পাওয়া যায়নি।
    ধামরাই ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার মো. সোহেল রানা বলেন, আমরা অনেক চেষ্টা করে বংশী নদী থেকে নিখোঁজ ছাত্রেরর লাশ উদ্ধার করা ।

  • ভালবাসা আলাদা করায় চিরকুট লিখে সুন্দরগঞ্জে তরুণীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

    ভালবাসা আলাদা করায় চিরকুট লিখে সুন্দরগঞ্জে তরুণীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

    ভালবাসা আলাদা করায় চিরকুট লিখে সুন্দরগঞ্জে তরুণীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

    ডেক্স সংবাদঃ গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে ফাঁসিতে ঝুলন্ত অবস্থায় সেলিনা (ছদ্মনাম) (২১) নামের এক তরুণীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে একটি চিরকুট (সুইসাইড নোট) উদ্ধার করা হয়। দুবার বিয়ে করে সংসার শুরু করে একজনকে ভালবাসা থেকে আলাদা করায় সে মানতে না পাড়ায় ফাঁসি নিয়ে আত্মত্যার পথ বেছে নেয়।
    শনিবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকালে এ ঘটনায় সুন্দরগঞ্জ থানায় হত্যার প্ররোচনায় একটি মামলা করেন নিহত তরুণীর ভাই।

    এরআগে গতকাল শুক্রবার (১০ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের একটি গ্রাম থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

    স্থানীয়রা জানান, দেড় বছর আগে একই গ্রামের আবদুল গফুর মিয়ার সঙ্গে পরকীয়া সম্পর্ক হয় সেলিনার। গফুরের ঘরে স্ত্রী-সন্তান থাকা সত্ত্বেও তারা গোপনে বিয়ে করেন। পরে বিষয়টি এলাকাবাসী বিবাহবিচ্ছেদের মাধ্যমে সমাধান করেন। কিছুদিন পর আবারও তারা বিয়ে করেন। একইভাবে তাদের আবারও বিবাহবিচ্ছেদ করায় দুই পরিবার।

    শুক্রবার সেলিনাকে দেখতে আসে বরপক্ষ। কিন্তু গফুর তাকে আবারও বিয়ের প্রলোভন দেওয়ায় তিনি বিয়ে ভেঙে দেন। পরে বরপক্ষ চলে গেলে তিনি একটি সুইসাইড নোট লিখে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেন।

    এ বিষয়ে সুন্দরগঞ্জ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহিল জামান বলেন, জেলা হাসপাতালের মর্গে মরদেহের ময়না তদন্ত সম্পন্ন করা হবে। এ ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। আসামিকে ধরতে অভিযান চলছে।

  • সাভারে পারিবারিক দ্বন্দ্বে আপন খালুর হাতে আট বছর বয়সী শিশুর হত্যা

    সাভারে পারিবারিক দ্বন্দ্বে আপন খালুর হাতে আট বছর বয়সী শিশুর হত্যা

    সাভারে পারিবারিক দ্বন্দ্বে আপন খালুর হাতে আট বছর বয়সী শিশুর হত্যা

    সাভারে পারিবারিক দ্বন্দ্বে আপন খালুর হাতে প্রাণ গেল আট বছর বয়সী শিশু রাজিয়ার। নিখোঁজের তিন দিন পরে ওই শিশুর লাশ উদ্ধার করে সাভার মডেল থানা পুলিশ। এ ঘটনায় শিশুটির খুনিকে আটক করেছে পুলিশ।

    রোববার দিবাগত রাত দুইটার দিকে নিখোঁজের তিনদিন পর সাভারের রাজফুলবাড়ীয়া রাজাঘাট এলাকার একটি বিলের কচুরিপানার মধ্যে থেকে ওই শিশুর লাশ উদ্ধার করে সাভার মডেল থানা পুলিশ।

    পুলিশ জানায়, গেল ৯ জুলাই শুক্রবার সন্ধ্যায় সাভারের রাজফুলবাড়িয়ার রাজাঘাট এলাকার নিজ বাড়ি থেকে রাজিয়া সুলতানা নামের আট বছরের ওই শিশু নিখোঁজ হয়। পরে শিশুটির পরিবারের সদস্যরা সাভার মডেল থানায় একটি নিখোঁজের সাধারণ ডায়রি করলে পুলিশ শিশুটির আপন খালু নাজমুল মিয়াকে শনিবার জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে। কিন্তু শিশুটির আপন খালু কোনোভাবেই শিশুটিকে হত্যার কথা পুলিশের কাছে শিকার করেননি।

    পরে আজ ভোর রাতে শিশুটিকে হত্যার কথা শিকার করে নাজমুল। পরে তাকে নিয়ে আজ ভোর রাতে তরফ রাজাঘাট এলাকার একটি বিলের কচুরী পানার নিচ থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। শিশুটি পূর্ব শক্রুতার জের ধরে পানিতে চুবিয়ে তিনি হত্যা করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

    শিশুটিকে হত্যার আগে ধর্ষণ করা হয়েছে কিনা সে বিষয়টি তদন্ত করছে পুলিশ। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে প্রেরণ করেছে পুলিশ। শিশুটিকে হত্যা করায় বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েছে শিশুটির পরিবার।

    এই হত্যাকান্ডের বিষয়ে জানতে চাইলে সাভার মডেল থানার ট্যানারি পুলিশ ফাঁড়ির ইনর্চাজ জাহিদুল ইসলাম বলেন, এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় সাভার মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।

    এই শিশুর বাড়ি রংপুর জেলার মিঠাপুকুর থানার হুলাশুগ্রামের আব্দুল জলিল মিয়ার মেয়ে। সে বাবা মার সাথে রাজাঘাট এলাকায় একটি বাড়িতে ভাড়া থাকতো। শিশুটির হত্যাকারী একটি গার্মেন্টস চাকরি করতো বলে জানিয়েছে পুলিশ।

  • হাসপাতালে পাগলির সন্তান 

    হাসপাতালে পাগলির সন্তান 

    হাসপাতালে পাগলির সন্তান 

    ডেক্স সংবাদঃ

    ৬ দিনের নবজাতক সন্তানকে বুকের সঙ্গে লেপ্টে ধরে গাইনি ওয়ার্ডে দুধ খাওয়াচ্ছেন পাগলি। হাসপাতালে ভর্তি থাকা অন্য রোগীরা পাগলি ও তার সন্তানকে দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন চারদিকে। সবাই শিশুটিকে দেখছেন আর আফসোস করছেন।

    পাগলির এ অবস্থার জন্য অজ্ঞাতনামা পুরুষটিকে গালমন্দও করেছিলেন অনেকে। কিন্তু পাগলির চেয়ে জন্ম নেওয়া নবজাতকটিকে নিয়ে বেশি উদ্বিগ্ন সবাই। অনেকে শিশুটিকে দত্তক নিতে চাইলেও আইনি জঠিলতার কারণে বিলম্ব হচ্ছে।

    এদিকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ওই নারী ও তার সন্তান নিয়ে বিপাকে পড়েছে। তার জন্য কর্তব্যরত চিকিৎসকের কক্ষ ছেড়ে দিলেও মা ও সন্তান বিছানাতেই মলমূত্র ত্যাগ করছেন। শিশুটির ভবিষ্যৎ নিয়ে তারাও উদ্বিগ্ন। তাই স্থানীয় থানায় ওই নারীর জন্য সাধারণ ডায়রিসহ সমাজসেবা অফিসকেও বিষয়টি অবগত করা হয়েছে।

    অন্যান্য রোগীদের সমস্যা হওয়ায় গাইনী ওয়ার্ডের কর্তব্যরত চিকিৎসকের কক্ষেই বিছানা পেতে তাকে স্থানে দেওয়া হয়েছে। তার দেখভাল করার জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নার্সের পাশাপাশি আয়াদেরও তাকে নজরদারিতে রাখার নির্দেশনা দিয়েছে বলে জানা গেছে।

    মঙ্গলবার সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, নবজাতককে দুধ খাওয়াচ্ছেন ওই নারী। কথা বলতে চাইলে শুধু হাসছিলেন। নাম ও পরিচয় কী জিজ্ঞেস করা হলেও শুধু হাসেন।

    হাসপাতালে ভর্তি থাকা সদর উপজেলার জগন্নাথপুর গ্রামের নুর নাহার বলেন, সে (পাগলি) রাতে সন্তান রেখে দুইবার বাইরে যাওয়ার চেষ্টা করেছে। আমরা তাকে ফিরিয়ে সন্তানের পাশে রেখেছি। তার নাম ও পরিচয় জানার চেষ্টা করলেও কিছু বলেনি। শুধু হাসে। শিশুটির কী হবে এটা নিয়ে আমরাও চিন্তিত।

    আজিজুন নাহার বলেন, যে এই পাগলির সর্বনাশ করেছে আল্লাহ তার সর্বনাশ করুন। এত সুন্দর শিশুটির এখন কী হবে? নারীর অভিভাবক খুঁজে অন্তত শিশুটিকে তাদের হাতে তুলে দেওয়া উচিত।

    সদর হাসপাতালের সমাজসেবা কর্মকর্তা তাসলিমা আক্তার লিজা বলেন, আমরা নবজাতকের খোঁজ খবর নিচ্ছি। নারীর অভিভাবককেও খোঁজা হচ্ছে। তাছাড়া অনেকে শিশুটিকে দত্তক নিতে আগ্রহ দেখিয়েছেন।

    তিনি বলেন, এভাবে মায়ের কোল থেকে নবজাতককে দত্তক দিতে হলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে চিকিৎসকের সামনে তাকে ভবঘুরে হিসেবে প্রত্যয়ণ করতে হবে। তারপর আদালতের মাধ্যমে দত্তক কাজ সম্পন্ন করা যাবে।

    তিনি বলেন, আমরা সবাই মিলে এই প্রক্রিয়ায় যাওয়ার চেষ্টা করছি।

    ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালের উপপরিচালক মো. আনিসুর রহমান বলেন, ওই নারী ও তার চিকিৎসার কোনো সমস্যা হচ্ছে না। ওয়ার্ডের কর্তব্যরত চিকিৎসকের কক্ষ ছেড়ে দিয়ে তাদের সেবা চলছে। তবে বাথরুম ব্যবহারের বদলে ওই নারী বিছানাতেই মলমূত্র ত্যাগ করায় সমস্যা হচ্ছে। আমরা সমাজসেবা অফিস, থানা ও প্রশাসনকে অবগত করেছি।

  • রাজশাহীতে চার আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে ২০ নারীসহ আটক ৩৭

    রাজশাহীতে চার আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে ২০ নারীসহ আটক ৩৭

    রাজশাহীতে চার আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে ২০ নারীসহ আটক ৩৭

    রাজশাহী:- রাজশাহী মহানগরীর চারটি আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। এ সময় অনৈতিক কর্মকাণ্ডের অভিযোগে ২০ জন নারীসহ ৩৭ জনকে আটক করা হয়েছে।
    বুধবার রাত ১০টার দিকে নগরীর সাহেববাজার এলাকায় সূর্যমুখী, পদ্মা, সুরমা ও আত্রাই নামের চারটি হোটেলে এ অভিযান চালানো হয়।
    রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) গোয়েন্দা শাখার একটি দল এ অভিযান চালায়।

    নগর ডিবি পুলিশের সহকারী কমিশনার রাকিবুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, হোটেলগুলোতে অনৈতিক কর্মকাণ্ড চলত। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে হোটেলগুলোতে অভিযান চালানো হয়। এ সময় চার হোটেল থেকে ২০ জন যৌন কর্মীকে আটক করা হয়।এছাড়া হোটেল চারটির ম্যানেজার, কর্মচারী, খদ্দেরসহ আরও ১৭ জনকে আটক করা হয়। এরপর তাদের ডিবি কার্যালয়ে নেয়া হয়। তিনি আরও জানান, এ ব্যাপারে নগরীর বোয়ালিয়া থানায় মানবপাচার আইনে থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। ব্যবসায়ীক উদ্দেশ্যে কাউকে হেফাজতে রেখে যৌনকাজ করালে এ আইনে মামলা করা হয়। তবে মামলায় ওই নারীদেরও আসামি করা হবে বলেও জানান ডিবি পুলিশের এই কর্মকর্তা। -ডেক্স সংবাদ।

  • গাইবান্ধার পল্লীতে কুমারী শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা

    গাইবান্ধার পল্লীতে কুমারী শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা

    গাইবান্ধার পল্লীতে কুমারী শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা

    গাইবান্ধা :গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার পল্লীতে কুমারী শিশুকে (৭) ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। চল্লিশ লম্পট আ. হালিম মণ্ডল পলাতক।

    সোমবার (১ মার্চ) সকালে ঘটনাটি ঘটে উপজেলার হরিরামপুর ইউনিয়নের চক পাখেড়া গ্রামে। একই গ্রামের মৃত আজিজ মন্ডলের ছেলে আ. হালিমের (৪০) বিরুদ্ধে শিশুটিকে ফুসলিয়ে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। সে শিশুটিকে পাশের জনশূন্য নূর মোহাম্মদের বাড়িতে নিয়ে যায়। এসময় শিশুটির চিৎকারে প্রতিবেশিরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে লম্পট পালিয়ে যায়। প্রতিবেশিরা শিশুটিকে উদ্ধার করে ইউপি চেয়ারম্যানকে খবর দেয়।

    শিশুটির মা জানান, ঘটনার সময় আমি বাড়ির উত্তর পাশে পাটখড়ি ও গোবর দিয়ে জ্বালানি তৈরির কাজ করছিলাম। প্রতিবেশিদের হৈ চৈ ও মেয়ের কান্না শুনে আমি ঘটনাস্থলে ছুটে যাই।

    বিষয়টি নিশ্চিত করেন হরিরামপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাহজাহান আলী সাজু। তিনি জানান, আমি ধর্ষণ চেষ্টার খবর শুনে গ্রাম্য পুলিশ সন্তোষকে ঘটনাস্থলে পাঠাই। এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা দায়েরের জন্য গ্রাম্যপুলিশসহ গোবিন্দগঞ্জ থানায় পাঠানো হয়েছে।

  • তিন বছরের শিশুর তলপেটে টিউমার চিকিৎসা করতে সাহায্যের আবেদন

    তিন বছরের শিশুর তলপেটে টিউমার চিকিৎসা করতে সাহায্যের আবেদন

    তিন বছরের শিশুর তলপেটে টিউমার চিকিৎসা করতে সাহায্যের আবেদন!

    আসসালামু আলাইকুম।
    দয়াকরে কেউ এড়িয়ে যাবেন না, সাহায্য করতে না পারলেও পোস্টটি শেয়ার করুন। আপনার একটি শেয়ারে হয়তোবা কোনো দানশীল ব্যাক্তির নজরে আসবে।

    Home

    বিজ্ঞপ্তি

    টাকার অভাবে গার্মেন্টস শ্রমিক বাবা মায়ের সন্তানের চিকিৎসা করতে পারছেনা। ঢাকার সাভার উপজেলার আশুলিয়া থানার ইয়ারপুর ইউনিয়নের বাংলাবাজার এলাকার মোহাম্মদ মিকাইল হোসেনের ছেলে ইমন।
    শিশুটির বয়স মাত্র তিন বছর।
    গত প্রায় চার মাস থেকে শিশুটির তলপেটের ভিতরে টিউমার বড় হতে থাকে। এতদিন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিলেও টিউমারের বৃদ্ধি অব্যাহত আছে।
    তবে ডাক্তার বলেছেন শিশুটির উন্নত চিকিৎসা করানো হলে আরোগ্য লাভ করা সম্ভব। শিশুটির চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন প্রায় ২ লক্ষ্য ৫০ হাজার টাকা।
    দরিদ্র বাবা সামান্য গার্মেন্টস শ্রমিক এত টাকা কোথায় পাবে ?
    স্থানীয়ভাবে এলাকাবাসী ও আত্মীয়-স্বজনের মাধ্যমে প্রায় ১ লক্ষ টাকা ব্যবস্থা হয়েছে।
    বাকি টাকা এখনো জোগাড় করা সম্ভব হয়নি।

    আপনাদের কাছে বিনীত অনুরোধ, শিশুটিকে মায়ের কোলে ফিরিয়ে দিতে আমাদের যার যা সামর্থ আছে তাই দিয়ে শিশুটিকে সাহায্য করি।
    সাহায্য পাঠানোর মাধ্যম:
    বিকাশ পার্সোনাল- 01882869589 (বাবা মিকাইল হোসেন আজাদ)
    নগদ পার্সোনাল- 01882869589

    ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নাম্বার-
    A/C No: 1100012100006779
    Eastern Bank, Ashulia branch
    সার্বিক সহযোগিতায়: ম্যান ফর ম্যান ফোর্স

  • সাভার ও আশুলিয়ায় পৃথকভাবে এক নারীসহ অজ্ঞাত দুইজনের লাশ উদ্ধার

    সাভার ও আশুলিয়ায় পৃথকভাবে এক নারীসহ অজ্ঞাত দুইজনের লাশ উদ্ধার

    সাভার ও আশুলিয়ায় পৃথকভাবে এক নারীসহ অজ্ঞাত দুইজনের লাশ উদ্ধার

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার:

    সাভারে পৃথক স্থান থেকে নারীসহ অজ্ঞাত দুজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাদের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। রোববার (২১ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টার এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন সাভার হাইওয়ে থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সাজ্জাদ করিম ও আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) জিয়াউল ইসলাম।

    এর আগে শনিবার দিবাগত রাতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের শিমুলতলা এলাকা থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তি ও রোববার সকালে আশুলিয়ার বাড়ইপাড়া এলাকার একটি পুকুর থেকে লাগেজবন্দী নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
    নিহত ব্যক্তিদের বিস্তারিত নাম-পরিচয় জানাতে পারেনি পুলিশ। তবে তাদের পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা চলছে বলে জানান, পুলিশ কর্মকর্তারা।

    পুলিশ আরো জানায়, শনিবার (২০ ফেব্রয়ারি) রাত দেড়টার দিকে সাভারের শিমুলতলা এলাকার ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশে আনুমানিক ৩১ বছরের অজ্ঞাত এক ব্যক্তির মরদেহ দেখতে পায় পথচারীরা। পরে সাভার হাইওয়ে থানায় খবর দিলে ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে।

    স্থানীয় ব্যক্তিদের দাবি, নিহত ব্যক্তি মানুষিক প্রতিবন্ধী ছিলেন। বেশ কয়েক দিন হলো ওই এলাকায় ঘোরাফেরা করতে দেখা যাই তাকে । সড়ক পারাপারের সময় কোনো পরিবহনের নিচে চাপা পড়ে থাকতে পারেন তিনি।

    সাভার হাইওয়ে থানার পরিদর্শক সাজ্জাদ করিম বলেন, খবর পেয়ে নিহত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (বিপিআই, ঢাকা) খবর দেওয়া হয়েছে। তাদের প্রাথমিক তদন্ত শেষ হলে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকার সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে পাঠানো হবে।

    এদিকে সাভারের আশুলিয়ায় লাগেজবন্দী অজ্ঞাতনামা এক নারীর (২৫) মরদরহ উদ্ধার করা হয়েছে।

    পুলিশ জানায়, সকালে ওই এলাকার পুকুরে একটি লাল রঙের লাগেজ ভাসতে দেখেন স্থানীয় ব্যক্তিরা। পরে লাগেজটি পুকুর থেকে তুলে দেখেন ভেতরে এক নারীর মরদেহ। পরে তারা আশুলিয়া থানায় খবর দিলে নারীর মরদেহ উদ্ধার করে থানা পুলিশ। পুলিশের ধারণা, ওই নারীকে কোথাও হত্যা করে লাগেজবন্দী করে ওই পুকুরে ফেলে যায় দুর্বৃত্তরা।

    আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) জিয়াউল ইসলাম জানান, নারীর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকার সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। একই সঙ্গে নিহত নারীর নাম-পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা চলছে।

    ২১,০২.২১

  • নারী-পুরুষের ধর্মীয় নির্দেশ মোতাবেক পথচলা

    নারী-পুরুষের ধর্মীয় নির্দেশ মোতাবেক পথচলা

    নারী-পুরুষের ধর্মীয় নির্দেশ মোতাবেক পথচলা

    ইসলামঃনারীর নিরাপদ পথচলায় ধর্মীয় বিধান ও দিক-নির্দেশনা মেনে চলার বিকল্প নেই। আল্লাহ তাআলা মানুষকে স্বচ্ছ বিবেক-বুদ্ধি দান করেছেন। বিবেক-বুদ্ধিকে সদা জাগ্রত রাখার জন্য কুরআনুল কারিমের অসংখ্য আয়াতে নারী-পুরুষ সবাইকে তাকওয়ার অধিকারী হতে বলেছেন। কারণ তাকওয়া বা আল্লাহর ভয় মানুষকে উচ্ছৃঙ্খল জীবন-যাপন থেকে হেফাজত করে।

    ঘরে-বাইরে, পাড়া-মহল্লায় কিংবা চলার পথে বিশ্বব্যাপী নারীরা অহরহ যৌন হয়রানিসহ নানা সমস্যায় পড়ছে। অথচ আল্লাহ তাআলা পুরুষদেরকে নৈতিকতা বিবর্জিত কাজকে নিরুৎসাহিত করেছেন। নারীদের কল্যাণে পুরুষরা যাতে নিজেদেরকে সংযত করে কুরআনে সে নির্দেশ প্রদান করছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন-

    ‘হে রাসুল!) ঈমানদার পুরুষদের বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে অবনত রাখে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করে। এটা তাদের জন্য অধিক পবিত্র।’ (সুরা নুর : আয়াত ৩০)
    আল্লাহ তাআলা নারী-পুরুষের জন্য আলাদা আলাদা কর্মনীতি পেশ করেছেন। জীবন পরিচালনায় এক দিকে যেমন পুরুষদেরকে নারীদের প্রতি কুদৃষ্টি ও ধ্যান-ধারণার নিষেধ করেছেন। আবার নারীদেরকে পুরুষের সামনে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ করতে নিষেধ করেছেন।

    নারী-পুরুষ উভয়ের কল্যাণে আলাদা আলাদা আদেশ, নিষেধ, উপদেশ বর্ণনা করেছেন। শুধু পুরুষের জন্য আইন প্রণয়ন করে যেমন নারীর নিরাপদ পথচলা নিশ্চিত করা যাবে না। তেমনি নিরাপদ পথচলায় নারীর জন্যও রয়েছে করণীয়। ঘরের বাইরে নারীদেরকে শালিন ও সভ্য পোশাকে চলতে হবে। যাবতীয় উচ্ছৃঙ্খলতাও পরিহার করতে হবে। তাইতো আল্লাহ তাআলা নারী-পুরুষ উভয়কে লক্ষ্য করে ঘোষণা করেন-

    ‘হে বনি আদম! আমি তোমাদের জন্য এমন পোশাক অবতীর্ণ করেছি, যা তোমাদের লজ্জাস্থানকে আবৃত করে রাখবে এবং যা হবে (তোমাদের জন্য) ভূষণ। আর পরহেজগারির পোশাক, এটিই সর্বোত্তম।’ (সূরা আরাফ : আয়াত ২৬)
    পুরুষরা বেশির ভাগ সময় ঘরের বাইরে বিভিন্ন কাজে অবস্থান করে। তাদের এ অবস্থানকালীন সময়ে কোনোভাবেই যেন কোনো অন্যায় সংঘটিত না হয়। রাস্তার হক নষ্ট না হয়, আনন্দ-বিনোদনে নারীরা যাতে হেয় কিংবা আক্রমণের শিকার না হয়। সে জন্য কুরআন হাদিসে এসব নির্দেশনা ও তাগিদ দেয়া হয়েছে। হাদিসে এসেছে-

    রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘তোমরা রাস্তায় বসা থেকে বিরত থাকো। অগত্যা যদি রাস্তাঘাটে বসতেই হয়, তখন রাস্তার হক আদায় করবে। রাস্তার হক হলো- তোমরা তোমাদের চোখকে অবনত রাখবে, কাউকে কষ্ট দেবে না, কেউ সালাম দিলে তার উত্তর দেবে, সৎ কাজের আদেশ এবং অসৎ কাজের নিষেধ করবে।’ (বুখারি)

    হাদিসের নির্দেশনায় চোখ নিচু রাখার অর্থই হলো কোনো নারী যেন তার কুদৃষ্টির শিকার না হয়। নারীর প্রয়োজনে পথ চলায় যেন কোনো হয়রানির শিখার না হয়।
    বিশেষ করে নারীর নিরাপদ পথচলায় করণীয় হলো– কোনো নারীই ঘরের বাইরে উগ্র পদচারণা কিংবা চলাফেরা না করা। কোনো পর পুরুষের সঙ্গে আবেদনময়ী স্বরে কথা না বলা। ব্যক্তিগত পারিবারিক কিংবা চাকরির প্রয়োজনে ঘর থেকে বের হবে তখন রাস্তায় চলাফেরায় নম্র ও সতর্ক থাকতে হবে। অন্য পুরুষের (গায়রে মাহরাম) সঙ্গে আবেগ তথা দরদি স্বরে কথা না বলা সর্বোত্তম।

    – সুস্থ সংস্কৃতি ও পারিবারিক বন্ধন, পরস্পরের প্রতি সঠিক মর্যাদা ও মূল্যবোধের প্রতি সম্মান দেখানোসহ সবক্ষেত্রে ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলা জরুরি। ধর্মীয় অনুশাসন ও নৈতিক শিক্ষাই উচ্ছৃঙ্খল ও বেহায়াপনামুক্ত সমাজ উপহার দিতে পারে।
    – পর্দার সঙ্গে পথচলা নারীর জন্য সর্বোত্তম কাজ। পর্দার বাস্তবায়নই নারী-পুরুষের পথচলা নিরাপদ ও নির্বিগ্ন করতে পারে। নারীদেরকে লক্ষ্য করে আল্লাহ তাআলা বলেন-

    ‘ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাযত করে। তারা যেন যা সাধারণতঃ প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে এবং তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুস্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, স্ত্রীলোক অধিকারভুক্ত বাঁদী, যৌনকামনামুক্ত পুরুষ, ও বালক, যারা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ, তাদের ব্যতিত আর কারো কাছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে, তারা যেন তাদের গোপন সাজ-সজ্জা প্রকাশ করার জন্য জোরে পদচারণা না করে। মুমিনগণ, তোমরা সবাই আল্লাহর সামনে তওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও।’ (সুরা নুর : আয়াত ৩১)

    – এমনকি নবি পত্নীদের উদ্দেশ্য আয়াত নাজিল করে আল্লাহ তাআলা বলেন-‘হে নবীর স্ত্রীগণ! তোমরা অন্য নারীদের মত নও [ইহুদী খৃষ্টান)। তোমরা যদি আল্লাহকে ভয় পাও তবে আকর্ষণধর্মী ভঙ্গিতে কথা বলনা, যাতে যাদের মাঝে যৌনলিপ্সা আছে তারা তোমাদের প্রতি আকৃষ্ট হয়। বরং তোমরা স্বাভাবিক কথা বল। এবং তোমরা অবস্থান কর স্বীয় বসবাসের গৃহে, জাহেলি যুগের মেয়েদের মত নিজেদের প্রকাশ করো না।’ (সুরা আহজাব : আয়াত ৩২)

    সুতরং নারী-পুরুষ উভয়ের জন্য ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলা জরুরি। তবেই অশ্লীলতা ও বেহায়াপনা থেকে মুক্ত থাকবে ব্যক্তি পরিবার সমাজ ও রাষ্ট্র। নারী-পুরুষ উভয়েই থাকবে নিরাপদ।
    ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চললে সমাজে ‘নারী ও পুরুষ নির্যাত ‘-নামক কোনো শব্দই থাকবে না। তাই ব্যক্তি পরিবার কিংবা সমাজ জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই নারী-পুরুষ উভয়ের শ্রদ্ধা ও সম্মানজন মনোভাব খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, জাতীয় কবির ভাষায় বলতে হয়-‘বিশ্বে যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর,/অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।’

    আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে কুরআন-সুন্নাহর দিক-নির্দেশনা মেনে জীবন পরিচালনা করার তাওফিক দান করুন। নারীর নিরাপদ পথচলায় ধর্মীয় অনুশাসনে নিজেদের পরিচালিত করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
    সূত্র-অনলাইন

  • সাভারের নয়াবাড়ী ও হরিণদরা এলাকায় পৃথক দুজন যুবতীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

    সাভারের নয়াবাড়ী ও হরিণদরা এলাকায় পৃথক দুজন যুবতীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

    • সাভারের নয়াবাড়ী ও হরিণদরা এলাকায় পৃথক দুজন যুবতীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ
    সাভার পৌর নয়াবাড়ী এলাকায় জান্নাতুল ফেরদৌস সমাপ্তি (২৫) নামে এক যুবতী ফ্যানের সাথে ওড়না বেধে ফাঁসি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। শুক্রবার রাত ৮ টার দিকে সে ঘরে একা থেকে এ আত্মহত্যা করে। তার বাম হাতে কয়েকজায়গায় ব্লেড দিয়ে কেটে রক্তাক্ত করে আত্ম হত্যা করে।

    একটি চিরকুটে দেখা মিলে ভালবাসার প্রতারনায় এমন আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে যুবতী। সে কুষ্টিয়া থেকে সাভারে এসে একটি গার্মেন্টসে চাকরী নেয়, কিন্তু কয়েকমাস ধরে তার চাকরী চলে যায়। সে তার বড় ভাইয়ের ভাড়া বাসায় থাকতো।

    এ ঘটনায় গভীর রাতে তার মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। তার বাড়ী কুষ্টিয়া জেলার কুমার খালী থানা এলাকায় শামীমের বোন।
    তার বড় ভাই শামীম জানায় কয়েকবছর পূর্বে তার বোনের একটি বিয়ে হয় ঘরসংসার করার পর ৭ বছরের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। স্বামীর সাথে বনাবনি না হওয়ায় স্বামীকে তালাক দিয়ে গত দেড় বছর আগে সাভারে চলে আসে।

    পুলিশ জানায়, শুক্রবার রাতে যুবতী আত্মহত্যা করার খবর শুনে তারা মরদেহ উদ্ধার করে।সাভার পৌর নয়াবাড়ী এলাকার হাবিবুল্লাহর বাড়ীর ৪ র্থ তলার তার ভাই ভাবী সাথে আলাদা রুমে বসবাস করে আসছিল।

    অপরদিকে সাভারের হরিনদরা এলাকায় ২৫ বয়সের এক গার্মেন্টস কর্মী ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

    এ বিষয়ে সাভার থানা অফিসার ইনচার্জ এফএম সাহেদ সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, একই দিনে দুজন যুবতীর ঝুলন্ত মরদেহটি উদ্ধার করা হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে পৃথক দুটি অপমূত্য মামলা দায়ের হয়েছে।