Blog

  • কোভিড-১৯ বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ কিছু ব্যবহারিক পরামর্শ পদ্ধতি

    কোভিড-১৯ বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ কিছু ব্যবহারিক পরামর্শ পদ্ধতি

    কোভিড-১৯ বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ কিছু ব্যবহারিক পরামর্শ পদ্ধতি 

    ১. আমাদের কয়েক মাস বা বছর ধরে কোভিড-১৯ এর সাথে থাকতে হবে। ভয় বা আতঙ্কিত না হয়ে আসুন আমাদের জীবনকে সহজ করে তুলি। আসুন এই সত্যটি নিয়ে বাঁচতে শিখি।
    ২. আপনি কোভিড-১৯ ভাইরাসগুলি সমূলে ধ্বংস করতে পারবেন না, যা ঘরের দেয়ালে প্রবেশ করেছে। অতিরিক্ত গরম জল পান করছেন আপনি কেবলমাত্র বাথরুমে যাওয়ার জন্য।
    ৩. হাত ধোয়া এবং দুই-মিটার দৈহিক দূরত্ব আপনার সুরক্ষার জন্য সেরা পদ্ধতি।
    ৪. যদি আপনার বাড়িতে কোভিড-১৯ রোগী না থাকে তবে আপনার বাড়ির উপরিভাগের জীবাণুমুক্ত করার দরকার নেই।
    ৫. প্যাকেজজাত কার্গো, গ্যাস পাম্প, শপিং মল এবং এটিএম বুথ সংক্রমণ সৃষ্টি করে না। বরং আপনার হাত সাবান দিয়ে ধুয়ে নিন, যথারীতি আপনার জীবন যাপন করুন।
    ৬. কোভিড-১৯ কোনও খাদ্য সংক্রমণ নয়। এটি ‘ফ্লু’র মতো ফোঁটা সংক্রমণের সাথে যুক্ত। খাবারের অর্ডার দিয়ে কোভিড-১৯ সংক্রমণিত হওয়ার কোনও ঝুঁকি নেই।
    ৭. আপনি প্রচুর অ্যালার্জি এবং ভাইরাল সংক্রমণের সাথে আপনার গন্ধ অনুভূতি হারাতে পারেন। এটি কেবল কোভিড-১৯ এর একটি অনির্দিষ্ট লক্ষণ।
    ৮. বাড়িতে ফিরে আপনাকে জরুরীভাবে আপনার পোশাক পরিবর্তন বা গোসল করার খুব দরকার নেই (তবে কুসুম গরম পানিতে গোসল করা খারাপ নয়)। সাবান দিয়ে হাত মুখ বিশুদ্ধ করুন, বিচলিত হবেন না।
    ৯. কোভিড-১৯ ভাইরাসটি বাতাসে উড়ছে না। এটি একটি শ্বাস প্রশ্বাসের ড্রপল সংক্রমণ যা ছড়াতে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ প্রয়োজন।
    ১০. নির্মল বাতাসে আপনি পার্কে বা উদ্যানে (কেবলমাত্র আপনার শারীরিক সুরক্ষা দূরত্ব বজায় রেখে) হাঁটতে পারেন।
    ১১. অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল সাবান নয়, কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে সাধারণ সাবান ব্যবহার করা যথেষ্ট। এটি ব্যাকটিরিয়া নয়, এটি একটি ভাইরাস।
    ১২. আপনার খাবারের অর্ডার সম্পর্কে আপনাকে চিন্তা করতে হবে না। আপনি যদি চান তবে আপনি এটি মাইক্রোওয়েভে গরম করে খেতে পারেন।
    ১৩. আপনার জুতা দিয়ে কোভিড-১৯ বাড়িতে আনার সম্ভাবনা খুবই কম। আমি ২০ বছর ধরে ভাইরাসের বিরুদ্ধে কাজ করে যাচ্ছি। ড্রপ সংক্রমণ এমনভাবে ছড়িয়ে পড়ে না।
    ১৪. আপনি ভিনেগার, আখের রস এবং আদা গ্রহণ করে ভাইরাস থেকে রক্ষা পেতে পারবেন না। এগুলি কোভিড-১৯ নিরাময়ের জন্য যথেষ্ট নয়।
    ১৫. দীর্ঘ সময় ধরে একটি মুখোশ পরা আপনার শ্বাস এবং অক্সিজেনের স্তরে হস্তক্ষেপ করে। এটি কেবল ভিড়ের মধ্যেই ব্যবহার করুন।
    ১৬. গ্লাভস পরাও একটি খারাপ ধারণা। ভাইরাসটি গ্লাভসে জমে যেতে পারে এবং আপনার মুখটি স্পর্শ করলে সহজেই সংক্রমণ হতে পারে। গ্লাভস না পরে নিয়মিত আপনার হাত ধুয়ে নেওয়াই উত্তম।
    ১৭. সবসময় একটি জীবাণুমুক্ত পরিবেশে থাকুন। এমনকি যদি আপনি রোগ প্রতিরোধ বৃদ্ধিকারক খাবার খান তবে দয়া করে আপনার বাড়ির বাইরে নিয়মিত কোনও পার্ক / সৈকতে যান। বাড়িতে বসে বসে ভাজা/ মশলাদার/ মিষ্টিজাতীয় খাবার এবং কোমল পানীয় সেবন করে নয়। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সকলের জন্য পুষ্টিকর খাবার দ্বারা বাড়ানো দরকার।

    বিভাগীয় প্রধান, সংক্রামক রোগ ক্লিনিক, মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়, আমেরিকা।
    সূত্র-অনলাইন।

  • করোনায় আ’ক্রান্ত হয়েছেন কি? লক্ষণগুলো দেখে বুঝবেন

    করোনায় আ’ক্রান্ত হয়েছেন কি? লক্ষণগুলো দেখে বুঝবেন

    করোনায় আ’ক্রান্ত হয়েছেন কি? লক্ষণগুলো দেখে বুঝবেন

    স্বাস্থ্যডেক্সঃ
    করো’নাভাই’রাস মহামা’রী আমাদের ঘাড়ের উপর বোঝা হয়ে চেপে আছে। এর কারণে আম’রা সারাক্ষণ আতঙ্কিত বোধ করছি। সামান্য কাশি কিংবা জ্বর হলেও ভাবছি, করো’নাভাই’রাস নয়তো!

    অনেকেই এই ভাই’রাসে আ’ক্রান্ত হলেও তেমন কোনো লক্ষণ দেখা দেয় না। আবার করোনাভাই’রাসে আ’ক্রান্তের সব লক্ষণ স’ম্পর্কে এখনও জানা সম্ভব হয়নি। তবে বেশ কয়েকটি লক্ষণ স’ম্পর্কে জানা সম্ভব হয়েছে। এই লক্ষণগুলো অনেকের ক্ষেত্রেই হালকাভাবে দেখা যেতে পারে। যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো, তাদের ক্ষেত্রে এই রোগের তীব্রতা খুব বেশি দেখা দেবে না। এমনটা হতেই পারে যে অজান্তেই আপনি ইতিমধ্যেই করো’নাভাই’রাসে আ’ক্রান্ত হয়ে সুস্থও হয়ে গেছেন। কী’ভাবে বুঝবেন আপনি আ’ক্রান্ত হয়েছিলেন?

    ২০১৯ সালের ডিসেম্বরের আগেই যে করো’নাভাই’রাস ছড়িয়েছিল তা প্রমাণ করার কোনো উপায় না থাকলেও, এমনটা হতে পারে আপনি আপনি সংক্রমণের শিকার হয়েছিলেন। এর বি’রুদ্ধে লড়াই করার জন্য শক্ত প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকায় সুস্থ হয়েছেন এবং পাশাপাশি অ্যান্টিবডিগুলোও বিকাশ করেছে। অথবা, এটিও সম্ভব হতে পারে যে ভাই’রাসটি আপনাকে আক্রমণ করেছিল আর এটি একটি ক্ষতিকারক মিউটেশন ছিল, তাই এটি এতটা সংক্রামক ছিল না। কয়েকটি লক্ষণ স’ম্পর্কে জেনে নিন যা দেখে বোঝা যাবে আপনি ইতিমধ্যেই করো’নাভাই’রাসে আ’ক্রান্ত হয়েছেন-

    সর্দিজ্বর এবং নাক বন্ধ থাকা
    ঋতু পরিবর্তনের সাথে সাথে চুলকানি বা সর্দির সমস্যা বা দীর্ঘস্থায়ী অ্যালার্জি হওয়া খুব সাধারণ বিষয়। যাইহোক, এই সময়ে করো’নাভাই’রাসের লক্ষণগুলোর সঙ্গে আপনার লক্ষণগুলো ভালো’ভাবে তুলনা করা গুরুত্বপূর্ণ। আপনার কি সর্দি বা নাকবন্ধ ভাবের কারণে হঠাৎ করে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে গিয়েছিল বা শুকনো, তীব্র কাশি হয়েছিল? তবে এটি সাধারণ ফ্লু না হয়ে করো’নাভাই’রাস সংক্রমণ ছিল এমনও হতে পারে।

    করোনা
    গন্ধ বা স্বাদের অনুভূতি ছিল না?
    সাধারণত সর্দির কারণে কারো নাক বন্ধ হয়ে গেলে এমন অনুভূতি হতে পারে। তবে করো’নাভাই’রাসের যেসব লক্ষণ স’ম্পর্কে জানা গেছে, তার মধ্যে এটি একটি। বয়সে তরুণ রোগীদের কাশি এবং জ্বরের মতো উল্লেখযোগ্য লক্ষণ নাও থাকতে পারে তবে তারা কেবল গন্ধ এবং স্বাদের অনুভূতি হারাতে পারে। এতে বোঝা যায় যে এই ভাই’রাসগুলো নাকের মধ্যে অবস্থান করছে।

    মা’থাব্যথা
    ঠান্ডা লাগা থেকেও মা’থাব্যথা হতে পারে। তবে মা’থার চারপাশে প্রচন্ড ব্যথাও করো’নাভাই’রাসের লক্ষণ হতে পারে। সাইটোকাইনগুলোর উৎপাদনের ফলে তীব্র মা’থাব্যথা হতে পারে। এটি রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা ভাই’রাসের আক্রমণ প্রতিরোধের জন্য প্রস্তুত হওয়ার সাথে সাথে ঘটতে পারে।

    নিঃশ্বা’স নিতে সমস্যা
    করো’নাভাই’রাসের অন্যতম প্রধান লক্ষণ হলো নিঃশ্বা’স নিতে সমস্যা। ভাই’রাস যা সংক্রমণের কারণে এসএআরএস-এনসিওভিটি আপার শ্বা’সযন্ত্রের ট্র্যাক্ট আক্রমণ করে এবং ফুসফুসের চারপাশের রেখাগুলোকে ক্ষতিগ্রস্থ করে। ফলে এটি তীব্র শ্বা’সক’ষ্টের কারণ হয়। যা শুষ্ক কাশি, শ্বা’সক’ষ্ট, হার্টের সমস্যা বাড়িয়ে তোলে। যার ফলে সংক্রমণের চূড়ান্ত পর্যায়ে কেউ কেউ সঠিকভাবে শ্বা’স নিতে অ’সুবিধা বোধ করতে পারে।

    পায়ের পাতা ফুলে যাওয়া
    এটি শি’শুদের আ’ক্রান্ত হওয়ার অন্যতম লক্ষণ হিসেবে বলা হয়েছে। তবে বড়দের ক্ষেত্রেও এমন লক্ষণ দেখা গেছে। এমনটি হলে তা করো’নাভাই’রাসে হালকা আ’ক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ। সংক্রমণটি ঘটে যখন র’ক্ত প্রবাহ বাঁ’ধাগ্রস্ত হয় এবং র’ক্ত জমাট বাঁধে বা ত্বকে ক্ষত সৃষ্টি করে। এরকমটা হয়ে সেরে গেছে মানে আপনি ইতিমধ্যেই করো’নায় আ’ক্রান্ত হয়ে সুস্থ হয়েছেন।

    মা’থা ঘোরা
    করো’নাভাই’রাসের কারণে নিউরোলজিকাল সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং এতে আপনি অস্থির এবং দুর্বল বোধ করতে পারেন। যখন শরীর ডিহাইড্রেট হয় বা পুষ্টি কম থাকে তখন অস্বস্তি বোধ করা, ক্লান্ত বা হালকা মা’থাব্যাথা অনুভূত হতে পারে। তবে এটি করো’নাভাই’রাসে আ’ক্রান্ত হওয়ার লক্ষণগুলোর মধ্যে একটি।

    পিংক আই
    ভাই’রাসটি চোখের তরল হয়ে চোখকেও প্রভাবিত করতে পারে। করো’নাভাই’রাস পজিটিভ হিসাবে পাওয়া অনেকের মধ্যে পিংক আই লক্ষ করা গেছে। একটি সমীক্ষায় উল্লেখ করা হয়েছে যে, কোনো কোনো রোগী পিংক আই’র সমস্যায় ভুগতে পারে। এই সমস্যা বেশ গুরুতর।

    ঠান্ডা এবং জ্বরের সঙ্গে গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা
    হঠাৎ ফ্লুতে আ’ক্রান্ত হওয়া ঠান্ডা, কাশি, জ্বর, দুর্বলতা এবং ক্লান্তি দ্বারা চিহ্নিত করা হলেও নতুন এই ভাই’রাস হ’জম ব্যবস্থায়ও প্রভাব ফেলতে পারে। কোষ্ঠকাঠিন্য বমিভাব বা ডায়রিয়া অনুভব করা মোটামুটি সাধারণ বিষয়, এমনকি অনেকে জ্বরে আ’ক্রান্ত হওয়ার আগে পেটের সমস্যায় ভোগেন।

    আরো পড়ুনঃ করো’নাভাই’রাস নিয়ে দারুন সুখবর দিলেন বিজ্ঞানী,
    পেশী ব্যথা
    সেন্টার অফ ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) এর মতে, করো’নাভাই’রাস শরীরকে একের চেয়ে বেশি উপায়ে প্রভাবিত করে এবং একাধিক লক্ষণ একইসাথে আপনাকে আ’ঘাত করলে এটি শক্তি হ্রাস করতে পারে। অ’তএব, র’ক্ত প্রবাহ হ্রাসের কারণে পেশী ব্যথা অনুভূত হওয়া করো’নাভিরের সাধারণ লক্ষণ হতে পারে।

    ত্বকের সমস্যা
    ত্বকে লাল, গোঁড়া ফুসকুড়ি করো’নাভাই’রাস সংক্রমণের অন্যতম স্বীকৃত লক্ষণ হিসাবেও অ’ভিহিত করা হয়। চুলকানি বা ত্বকের র‌্যাশ ওঠা বা হামের মতো সমস্যা দেখা দিলে তা করো’নাভাই’রাসের লক্ষণ হতে পারে।

    শীত অনুভূত হওয়া গরমের সময় যদি তীব্র শীত অনুভব করেন তবে তা হতে পারে করোনাভাই’রাসের লক্ষণ। অকারণে তীব্র কাঁপুনিসহ শীত অনুভূত হওয়া করেনাাভাই’রাসের লক্ষণ। শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা কমে গেলে তীব্র কাঁপুনি, ঠোঁট এবং ত্বক নীলচে হতে পারে।

     

  • প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অবশেষে কঠোর হচ্ছেন

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অবশেষে কঠোর হচ্ছেন

    • প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অবশেষে কঠোর হচ্ছেন

    ডেক্স সংবাদঃ
    করোনা মোকাবেলায় অবশেষে শেখ হাসিনা কঠোর হচ্ছেন। শুরু থেকেই শেখ হাসিনা সহনশীল আচরণ করছিলেন এবং অযোগ্যদের স’ম্পর্কে জেনেও তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি। বরং এরকম একটি সংকট’কালীন সময়ে কাউকে বাদ দিলে একটি ভুল বার্তা যাবে- এমন একটি বার্তা সরকারের মধ্যে, এমন চিন্তা থেকেই শেখ হাসিনা মানবিক এবং সহনশীল আচরণ করেছিলেন সকলের সঙ্গে।
    আর একারণেই করো’না মোকাবেলায় দায়িত্ব পালন করা একাধিক সংস্থা, বিভাগের মধ্যে দায়িত্বহীনতা, সমন্বয়হীনতার কারণেও প্রধানমন্ত্রী কঠোর হননি; বরং তাঁদেরকে শুধরে দিয়েছেন, সঠিকভাবে দায়িত্ব পালনের জন্য সহানুভূতির গাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর এই সহানুভূতি এবং সহম’র্মিতাকে কাজে লাগাতে পারেনি সরকারের ভেতর কাজ করা একটি গোষ্ঠী
    বরং তাঁরা এটাকে সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করে দায়িত্ব পালনে আরো উদাসীন হয়েছেন এবং ভুল তথ্য দিয়ে সরকারকে বি’ভ্রান্ত করার চেষ্টা করেছেন। এই বাস্তবতায় প্রধানমন্ত্রী কঠোর অবস্থানে যাচ্ছেন বলে সরকারের একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেন।

    সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে যে, করো’না মোকাবেলার শুরু থেকেই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তর নজিরবিহীন ব্যর্থতা এবং দায়িত্বহীনতার প্রমাণ দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী সবই জানতেন এবং বুঝতেন, কিন্তু তারপরেও তাঁরা যেন দায়িত্ব পালন করতে পারেন সেজন্য তাঁদেরকে উদ্বুদ্ধ করেছেন, তাঁদের সঙ্গে নিয়মিত কথা বলেছেন, তাঁদেরকে সাহস জুগিয়েছেন। কিন্তু তাতে কাজের কাজ কিছুই হয়নি।

    বরং এখন করো’না মোকাবেলার ১০০ তম দিন অ’তিবাহিত করার পরেও স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মাঝে গা ছাড়া ভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে এবং এখন যেন তাঁরা হাল ছেঁড়ে দিয়েছেন। এই পরিস্থিতি কাম্য নয় এবং এজন্য প্রধানমন্ত্রী খুব শীঘ্রই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং অধিদপ্তরে বেশ কিছু পরিবর্তন এবং রদবদল আনতে পারেন বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।

    সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে যে, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের একাধিক কর্মক’র্তার বি’রুদ্ধে সুনির্দিষ্ট দূর্নীতির অ’ভিযোগ এবং দায়িত্ব পালনে অক্ষমতা, অযোগ্যতার অ’ভিযোগ রয়েছে। এদের বি’রুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে। কারণ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভুল প্রক্ষেপণ, দায়সারা ভাবের জন্যেই করো’না পরিস্থিতির এই ভ’য়াবহতা তৈরি হয়েছে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকরা মনে করেন।

    এজন্য এখন আর বিলম্ব না করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভেতরে শুদ্ধি অ’ভিযান করা হতে পারে বলে এক একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র আভাস দিয়েছে। শুধু স্বাস্থ্য অধিদপ্তর নয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়-ও করো’না পরিস্থিতি মোকাবেলার ক্ষেত্রে উদাসীনতা দেখিয়েছে এবং পরিস্থিতির ভিত্তিতে যখন যে পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত ছিল, তখন সেই পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারেনি।

    সবথেকে বড় কথা হচ্ছে যে, প্রধানমন্ত্রী যে নির্দেশনাগুলো দিচ্ছিল, সেই নির্দেশনাগুলো বাস্তবায়নের ক্ষেত্রেও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় উদাসীনতা দেখিয়েছে। বরং শুধুমাত্র কেনাকা’টা এবং অন্যান্য বিষয়েই তাঁদের বেশি মনোযোগ ছিল। এই বিষয়গুলো সরকারের নীতিনির্ধারকদের গোচরে এসেছে এবং এই ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী কঠোর অবস্থান নিচ্ছেন বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।

    সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে যে, এই করো’না সঙ্কটের সময় যারা বিভিন্ন জিনিসপত্র সাপ্লাই দিয়েছে এবং যাদের বি’রুদ্ধে দূর্নীতির অ’ভিযোগ রয়েছে তাঁদের ব্যাপারে ত’দন্তের জন্য ইতিমধ্যে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই ত’দন্ত নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত যারা এন-৯৫ মাস্কসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র সাপ্লাই দিয়েছে, তাঁরা যেন বিল না পান সে ব্যাপারেও সরকারের উর্ধ্বতন মহল থেকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

    একাধিক সূত্র বলছে যে, প্রধানমন্ত্রী বাজেট পাশ এবং অর্থনীতিকে সচল করার বিষয়টি নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। কিন্তু এখন যখন করো’না পরিস্থিতি ভ’য়াবহ আকার ধারণ করছে, তখন করো’না মোকাবেলার জন্য যা যা করা দরকার সেটাই প্রধানমন্ত্রী করবেন বলে প্রধানমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো নিশ্চিত করেছে।

    এছাড়া স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন হচ্ছে বলেও দায়িত্বশীল সূত্রগুলো নিশ্চিত করেছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নয়, করো’না মোকাবেলায় আরো কিছু জায়গায় গাফিলতি এবং দায়িত্ব পালনে অবহেলা পাওয়া গেছে। যারা দায়িত্ব পালনে অবহেলা করেছে এবং উদাসীনতা দেখিয়েছেন তাঁদের ব্যাপারেও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে।

  • এমন কাঠাঁল কেউ খেয়েছেন? সাভার পৌর নয়াবাড়ী এলাকায় মৌসুমি ফল বিক্রি করে প্রতারিত করে আসছে ক্রেতাদের সাথে আনাম সাধু

    এমন কাঠাঁল কেউ খেয়েছেন? সাভার পৌর নয়াবাড়ী এলাকায় মৌসুমি ফল বিক্রি করে প্রতারিত করে আসছে ক্রেতাদের সাথে আনাম সাধু

    এমন কাঠাঁল কেউ খেয়েছেন? সাভার পৌর নয়াবাড়ী এলাকায় মৌসুমি ফল বিক্রি করে প্রতারিত করে আসছে ক্রেতাদের সাথে আনাম সাধু

    নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
    খুবই ভাল কাঁঠাল,খুবই ভাল কাঁঠাল, হবে বড় বড় কয়েকটি রুয়া ,খুবই মিষ্টি আর সুস্বাদু ফল,শতভাগ গ্যারান্টি বলে জাহির করে বিক্রিয় করে দিলো সাভার পৌর এলাকার নয়াবাড়ী এলাকার এক ব্যবসায়ি আর তারই সুন্দর স্বাবলীল কথায় বিশ্বাস করে কিনে নিলো ক্রেতা। ব্যবসায়ি বয়স আনুমানিক ৬০ হবে,নাম তার আনাম সাধু। তার কথা বিশ্বাস করে পন্য কিনে ক্রেতাদের সহজ সরলতার মনে সুযোগ নিয়ে প্রতারিত হবে। বাস্তবতা আর সত্যকে যেন মিথ্যার দিকে ঠেলে দেন অসাধু ব্যবসায়ি আনাম। তিনি মিথ্যার আশ্রয়ে পন্য বিক্রি করে ঠকিয়েছেন ক্রেতাদের। এমন ব্যবসায়ির নিকট পন্য কিনে প্রতারিত করলো স্থানীয় এক সংবাদকর্মীকে । অসাধু উপায়ে পন্য বিক্রির পর, আসল রুপটা তার কথা থেকে বেড় হয়ে আসলো সংবাদকর্মীর সামনে…পরে বাধ্য হয়েই সংবাদকর্মী  একপর্যায়ে নিতে হলো পুলিশের সহযোগিতা।

    এমন কাঠাঁল কেউ খেয়েছেন? মানুষ আর মানুষ কি রয়েছে এ দেশে,চিনেও না চেনার যেন বান বাড়ছে দিন দিন। কেন এমনটি করছে ক্রেতাদের সাথে অনেকে? পরপর কয়েকটি কাঁঠাল কিনে একই কায়দায় আজও কাঠাঁল কিনে হলাম নিজেই প্রতারিত। কাঠাঁল কিনতে সাথে ছিল আরো তিনজন ব্যক্তি।
    কাঁঠালটি ক্রয় করা হয় (১৭) জুন বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নয়াবাড়ী বউ বাজার এলাকার পাশের একটি দোকান থেকে। পরে কাঠাঁলটি ফেরত দিতে গেলে টাকা ফেরত অথবা পরিবর্তন করে একটি ভাল কাঁঠাল দেয়ার আহবান করলে ব্যবসায়ী আনাম সাধু কথা কাটা কাটির এক পর্যায়ে তিনি পেশাকে তিরস্কারসহ হুমকির মুখে পরতে হয়েছে সাংবাদিক ক্রেতাকে। দোকানদার এলাকার নিজেকে বড় মানুষ বলে মনে করে জাহির করে নাজেহাল করবে শাসায় । তিনি এমনি ভাবেই ব্যবসা করে প্রতারিত করে আসছে বলে অভিযোগ রয়েছে অনেকের ।
    আনাম সাধু দীর্ঘ দিন ধরে সাভার পৌর নয়াবাড়ী এলাকায় একটি দোকান ঘর ভাড়া নিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করে আসলেও তার নেই পৌর অনুমোদিত ট্রেড লাইসেন্স। নিয়ম নীতি তোয়াক্কা না করে তিনি একই দোকানে করছেন একাধিক ব্যবসা। ফলে সাভার পৌর রাজস্ব আয় থেকেও বঞ্চিত হচ্ছে। পৌর কর্তৃপক্ষ থেকে এসব ব্যবসায়ীদের নেই জবাবদিহিতা।

    করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাবে অনেক উচ্চ মুনাফালোভী ব্যবসায়ীগন সুযোগ যেন ছাড়ছে না। থেমে নেই অনেক ছোট-বড় ব্যবসায়ীরা।
    এখন ব্যবসা করে যাচ্ছে ঝড়ে পরা কাঁচা কাঁঠাল, কাঁচা আম কম দামে ক্রয় করে তা বেশী দামে বিক্রি করে প্রতারিত করে আসা যেন নিয়মে চলে আসছে। অনেকে ছোট ব্যবসায়ী গরীব মানুষ বলে ছেড়ে দেয়ায় তারা থামছে না ক্রেতাদর ঠকাতে। আর কত দিন চলবে এসব ঠকানো ব্যবসা? মিথ্যার ধ্বংশ অনিবার্য। সত্যের ধ্বংশ নেই। মানুষ কেন বুঝেও বুঝে না। মিথ্যা ছাড়তে হবে মানুষ-মানুষের জন্য হতে হবে আমাদের সকলকে।

    করোনায় পুষ্টিকর ফল খাওয়ার আশায় ফল কিনে প্রতারিত হচ্ছে বহু ক্রেতাগন। আবার পন্য ক্রয়ে ক্রেতাগন প্রতারিত হলে ব্যবসায়ির রয়েছে দন্ডনিয় অপরাধ। এসব অপরাধের জন্য প্রশাসনিকভাবে বেশীরভাগ ব্যবসায়িদের বিরুদ্ধে শাস্তি না হওয়ায় ক্রেতাদের মানহানি,টাকার অপচয়,মৃত্যুর দিকে দাবিত করে হচ্ছে ক্রেতাগগন।

    পরে খবর পেয়ে সাভার মডেল থানা পুলিশ পরিদর্শন করে সত্যতা পেলে ব্যবসায়ীকে মালিককে না পেয়ে তার ছেলেকে কঠোরভাবে সতর্ক করে দেন এবং পরবর্তী এমন অভিযোগ পেলে প্রশাসন আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহন করবে।

    কাঁঠাল ক্রেতা শেখ এ কে আজাদ বলেন, মৌসুমী ফল কাঁঠাল দয়া করে ভেঙ্গে কিনে নিবেন ঠকবেন না আর আম কেটে খেয়ে পরীক্ষা করে নিবেন। ভাল হলে ক্রেতার আর খারাপ হলে ব্যবসায়ির। তারপর প্রশাসনকে অবহতি করে তাকে আইনের হাতে সমর্পন করে দিবেন,প্রাথমিক বিচার যেটাই হোক
    মেনে নিবেন। প্রতারিত হওয়ার শিকার আপনি একা নন একই স্থান থেকে এলাকার ও দূর দূরান্তের বহুজন হয়ে থাকে, তাই প্রতিবাদ করা বাঞ্চনিয় সচেতন মানুষের। মানসম্মানের ভয়ে বেশীরভাগ মানুষ প্রতিবাদ করে না। আপনি প্রতিবাদ করে নিজেকে অপর মানুষ খারাপ বললেও আপনি একমাত্র আল্লাহ নিকট প্রিয় একজন বান্ধা হতে পারেন। আর যারা দেখেও খারাপের প্রতিবাদ করলো না তিনিও একমাত্র আল্লাহর নিকট নিকৃষ্ট বান্ধা হতে পারেন।
    যিনি টাকা দিয়ে পন্য কিনে ঠকে তার পক্ষে থেকে প্রতিবাদ করতে হবে স্থানীয় ব্যবসায়িগন ও ক্রেতাদের। আর প্রশাসনের সঠিক নজরদারিতে ক্রেতাগন প্রতারিত হবে না বলেও আশা করি।

    সচেতন মহলের দাবী মৌসুমী ফলে ব্যবসায়ীদের নিকট ফল কিনে প্রতারিত হচ্ছেন ক্রেতাগন,প্রশাসনের তদারকিকার জরুরী প্রয়োজন বলে মনে করছে তারা।

  • সাভার ইউনিয়ন এলাকায় একটি মুদি দোকানে আগুন দিয়েছে দূর্বৃত্তরা

    সাভার ইউনিয়ন এলাকায় একটি মুদি দোকানে আগুন দিয়েছে দূর্বৃত্তরা

    সাভার ইউনিয়ন এলাকায় একটি মুদি দোকানে আগুন দিয়েছে দূর্বৃত্তরা

    সাভারঃ১৬ই জুন দিবাগত রাত ১টার দিকে সাভার সদর ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড দেওগাঁও পশ্চিম পাড়া এলাকায় একটি মুদি দোকানে এই অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে।

    দোকান মালিক কাজম আলী জানান,প্রতিদিনে ন্যায় গতকাল রাত ১১.৩০ মিনিটের দিকে দোকান বন্ধ করে নিজ ঘরে শোয়ে পরেন তিনি।পরে পরিবারের সদস্যদের ডাক চিৎকারে তিনি ঘর থেকে বের হয়ে দেখেন তার দোকানে ভিতরে পেট্রোল দিয়ে আগুন দিয়েছে দূর্বৃত্তরা।পরে স্থানিয়দের সহযোগীতায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

    তিনি আরো জানান,দূর্বৃত্তদের আগুনে তার দোকানের আসবাবপত্র সহ বেশ কিছু মালামাল পুড়ে যায়।এতে দোকানের প্রায় ৫০ হাজার টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়।কে বা কারা কি কারণে তার দোকানে আগুন দিয়েছে এ বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না।তবে এই বিষয়ে সাভার মডেল থানায় একটি সাধারণ ডাইরি করবেন বলে জানান তিনি।

    স্থানিয়রা জানান,রাত ১টার দিকে হঠাৎ বাহির থেকে পোড়া গন্ধ এবং মানুষের ডাকচিৎকারে ছুঁটে আসেন এবং দেখতে পান কাজম আলীর মুদি দোকানে আগুন দিয়েছে দূর্বৃত্তরা।পরে সকলের সহযোগীতায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।এই ঘটনার সাথে কারা জড়িত এই বিষয়ে কিছুই জানেন না তারা।

    সাভার মডেল থানার ওসি তদন্ত সাইফুল ইসলামকে বিষয়টি অবগত করলে তিনি বলেন,ভুক্তভোগীরা থানায় লিখিত অভিযোগ দিলে সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

  • সাভারে রোগ প্রতিরোধ সংক্রামক ও সড়ক পরিবহন আইনে ৩০ জনকে ২৭ হাজার ৪’শ টাকা অর্থদন্ড করেছে নির্বাহী আদালত

    সাভারে রোগ প্রতিরোধ সংক্রামক ও সড়ক পরিবহন আইনে ৩০ জনকে ২৭ হাজার ৪’শ টাকা অর্থদন্ড করেছে নির্বাহী আদালত

    সাভারে রোগ প্রতিরোধ সংক্রামক ও সড়ক পরিবহন আইনে ৩০ জনকে ২৭ হাজার ৪’শ টাকা অর্থদন্ড করেছে নির্বাহী আদালত

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ
    সাভারে রোগ প্রতিরোধ সংক্রামক ১৫ জনকে ২৩ হাজার টাকা অর্থদন্ড ও সড়ক পরিবহন আইনে বিভিন্ন ধারায় ১৫ জনকে ৪৪০০ টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয় করেছেন নির্বাহী হাকিম মোঃ আব্দুল্লাহ আল মাহফুজ । মঙ্গলবার ১৬ জুন সাভারের বিভিন্ন স্থানে করোনা ভাইরাস বিস্তার প্রতিরোধ করাসহ অন্যান্য অপরাধের জন্য এ অর্থদন্ড করা হয়েছে।

    এ সময় “সংক্রামক রোগ প্রতিরোধ নির্মূল আইন ও “সড়ক পরিবহন আইন অর্থদণ্ড প্রদানের সময় জনগণকে সচেতন করার পাশাপাশি মাস্ক বিতরণ করা হয়। করোনা ভাইরাস বিস্তারে প্রতিরোধ করাসহ অন্যান্য অপরাধ কার্যক্রম প্রতিরোধের নিমিত্তে নির্বাহী আদালত পরিচালনা অব্যাহত থাকবেও বলে জানান নির্বাহী হাকিম মোঃ আব্দুল্লাহ আল মাহফুজ।

    নির্বাহী হাকিম মোঃ আব্দুল্লাহ আল মাহফুজ করোনা ভাইরাস শুরু থেকে সাহস ও মনোবল নিয়ে সাধারন মানুষের জন্য তার দ্বায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। তিনি সকলের নিকট দোয়া চেয়েছেন।

  • শ্রীপুরে নদী থেকে অজ্ঞাত এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ

    শ্রীপুরে নদী থেকে অজ্ঞাত এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ

    শ্রীপুরে নদী থেকে অজ্ঞাত এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ

    মোহাম্মদ আদনান মামুন, শ্রীপুর (গাজীপুর):
    গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার নান্দিয়াসাঙ্গুন দক্ষিনপাড়া ঈদগাহ মাঠ সংলগ্ন শীতলক্ষা নদীর বানার অংশ থেকে বিকেলে এক অজ্ঞাত যুবকের (৩২) লাশ উদ্ধার করেছে শ্রীপুর থানা পুলিশ।

    ১৬ জুন মঙ্গলবার দুপুরে নদীতে লাশ ভাষতে দেখে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ খবর দিলে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে।

    শ্রীপুর থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক মোঃ সুমন মিয়া জানান ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ ও সাথে থাকা একটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করে। মরদেহটির পড়নে একটি গেঞ্জি ও সর্ট প্যন্ট পরিহিত ছিল মরদেহটিতে পঁচন ধরে বিকৃত আকার ধারন করেছে, তবে এতে প্রাথমিক ভাবে কোন কিছু বলা যাচ্ছে না।

    শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লিয়াকত আলী জানান, ধারণা করা হচ্ছে আনুমানিক ৩ থেকে ৪ দিন আগে ওই যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

    লাশটি গাজীপুর শহীদ তাজ উদ্দিন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরন করা হয়েছে। ময়নাতদন্ত রিপোর্টের পর মৃত্যুর বিস্তারিত কারন সম্পর্কে জানা যাবেম।

  • করোনা ভাইরাস শতভাগ  সংক্রামন রোধে লকডাউন বা কারফিউ তেমন কাজে আসবে না বলে মনে করছি..শেখ এ কে আজাদ

    করোনা ভাইরাস শতভাগ  সংক্রামন রোধে লকডাউন বা কারফিউ তেমন কাজে আসবে না বলে মনে করছি..শেখ এ কে আজাদ

    করোনা ভাইরাস শতভাগ  সংক্রামন রোধে কডাউন বা কারফিউ তেমন কাজে আসবে না বলে মনে করছি..শেখ এ কে আজাদ

    করোনা শতভাগ সংক্রামন নিয়ন্ত্রনে লকডাউন আর কারফিউ তেমন কাজে আসবে না বলে মনে করছি।করোনায় লাশের মিছিল হলে সরকারের আর কি করনীয় হতে পারে ? লকডাউন হোক আর কারফিউ হোক যারা গরীব অসহায় তাদের খাদ্য, ভরণ পোষনের দ্বায়িত্ব সরকারের পাশাপাশি ভিত্তশালীরা কি নিবে ? করোনা লকডাউনে আমার নিজের অভিজ্ঞতা রয়েছে বাস্তব এবং সত্য। সংবাদকর্মীর পাশাপাশি সেচ্ছাসেবী সংগঠন করে এলাকায় নেতৃত্ব দিয়েছি।

    খাবারের অভাবে অসহায় মানুষগুলো রাস্তায় নামলে সরকারের ক্ষতি হবে আর অসহায় মানুষগুলো পেটে আহার না গেলে খাওয়ার অভাবে মরে যেতে পারে,সহযোগিতার হাত সহজে কেউ উন্মোচ করে না।
    লকডাউন বা কারফিউ দিয়ে আমাদের দেশের অর্থনৈতিক ক্ষতি করে লাভ হবে না। কারন বাংলাদেশ ছোট রাষ্ট্র এখানে রয়েছে ঘনবসতি মানুষের বসবাস ।

    মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে আতঙ্ক হলে সকল মুসলিম মুমিনদেরকে নিয়ে আল্লাহ নৈকাট্য পেতে সামাজিক দূরত্ব মেনে নামাজের পর সিজদারত হয়ে করোনা থেকে মুক্তি চেয়ে দোয়া করতে হবে আমাদের। গনসচেতনতা বৃদ্ধিতে করোনাসহ বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তির সম্ভাবনা হবে বলে আশা করি।

  • আশুলিয়ায় সাতদিন আটকে রেখে ৬ষ্ঠ শ্রেণীর শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

    আশুলিয়ায় সাতদিন আটকে রেখে ৬ষ্ঠ শ্রেণীর শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

    আশুলিয়ায় সাতদিন আটকে রেখে ৬ষ্ঠ শ্রেণীর শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

    সাভারঃসাভারের আশুলিয়ায় ৬ষ্ঠ শ্রেণীর এক শিক্ষার্থীকে (১৩) সাত দিন আটকে রেখে ধর্ষণের অভিযোগে দুই বখাটে যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সোমবার (১৫ জুন) রাতে আশুলিয়ার শুটিংবাড়ি এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করে আশুলিয়া থানা পুলিশ। এর আগে গত ৬ জুন ওই ছাত্রীকে হত্যার হুমকি দিয়ে আশুলিয়ার শুটিংবাড়ি থেকে কাঠগড়া এলাকায় তুলে নিয়ে যায় কাজল ও মাসুদ নামের দুই বখাটে। সেখানে তাকে সাতদিন আটকে রেখে নিয়মিত ধর্ষণ করা হয়। পরে ধর্ষকের চাচা শ্বশুর হিমেল ওই ছাত্রীকে ধর্ষণের হাত থেকে বাঁচানোর আশ্বাস দিয়ে শুটিংবাড়ি এলাকার নির্জন একটি বাড়িতে নিয়ে সে নিজেও তাকে ধর্ষণ করে। পরে ধর্ষিতার মা বাদি হয়ে আশুলিয়া থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।

    গ্রেফতারকৃতরা হলো- ঢাকার আশুলিয়া থানাধীন শুটিংবাড়ি এলাকার গেল্লা মিয়ার ছেলে মো. কাজল (২৬) ও কাজলের চাচা শ্বশুর পাবনার সুজানগর থানার হিমেল (২২)। এছাড়া ধর্ষণের সহযোগী ময়মনসিংহ জেলার কোতোয়ালি থানার মাসুদ (২১) পলাতক রয়েছে।

    মামলা সূত্র জানায়, ৬ষ্ঠ শ্রেণি পড়ুয়া ওই শিক্ষার্থী করোনা ভাইরাসের কারণে স্কুল বন্ধ দেয়ায় গত দুই মাস আগে গ্রামের বাড়ি থেকে আশুলিয়ার শুটিংবাড়ি এলাকায় তার মায়ের কাছে আসে। পরে গত ৬ জুন পোশাক শ্রমিক মা তার মেয়েকে বাসায় রেখে সকালে কারখানায় চলে যান। দুপুরে বাসায় ফিরে দেখেন তার উক্ত মেয়ে বাসায় নেই। তাকে বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও কোথাও পাওয়া যায়নি। হঠাৎ গত ১৩ জুন রাতে আসামি কাজলের স্ত্রী এসে জানায় তার মেয়ে কাজলের বাসায় আছে। এসময় মেয়েকে আনতে কাজলের বাসায় গেলে কাজল ও মাসুদ কথা বলতে দিবেনা মর্মে তাকে মারধর করে নীলা ফুলা জখম করে। পরে মেয়েকে নিয়ে বাসায় আসলে ওই মেয়ে তার মাকে জানায়, গত ৬ জুন সকাল সাড়ে ৯ টায় মাসুদের সহায়তায় কাজল তাকে হত্যার হুমকি দিয়ে আশুলিয়ার কাঠগড়া একটি বাসায় নিয়ে যায়। সেখানে তাকে ৭ দিন আটকে রেখে নিয়মিত ধর্ষণ করে কাজল। পরে গত ১৩ জুন রাতে কাজলের চাচা শ্বশুর হিমেল ওই ছাত্রীকে কাজলের হাত থেকে বাঁচতে হলে তার সাথে যেতে বলে। পরে নাবালক মেয়েটি তার কথায় বিশ্বাস করে শুটিংবাড়ি এলাকায় গেলে সেখানে একটি নির্জন বাড়িতে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে বখাটে হিমেল।

    এ বিষয়ে আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সুদীপ কুমার গোপ জানান, ধর্ষণের শিকার ওই ছাত্রীর মায়ের দায়ের করা মামলায় দুই আসামিকে গ্রেফতার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। এদিকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য মেয়েটিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার (ওসিসি) পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে আশুলিয়া থানায় পৃথক দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

  • শ্রীপুর”আলোর দিশারী শিক্ষা ফাউন্ডেশনের আমার মা আমার জান্নাত”মাকে নিয়ে গল্পে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা…

    শ্রীপুর”আলোর দিশারী শিক্ষা ফাউন্ডেশনের আমার মা আমার জান্নাত”মাকে নিয়ে গল্পে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা…

    শ্রীপুর”আলোর দিশারী শিক্ষা ফাউন্ডেশনের আমার মা আমার জান্নাত”মাকে নিয়ে গল্পে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা…

    গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার শিক্ষাবান্ধব সামাজিক সংগঠন আলোর দিশারী শিক্ষা ফাউন্ডেশন।২০১০ সালে মাওনা চৌরাস্তায় প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকেই বিভিন্ন শিক্ষামূলক ও সামাজিক কাজ করে বহু সুনাম অর্জন করেছে সংগঠনটি।তার ব্যতয় ঘটেনি মহামারী করোনা ভাইরাসকালীন সময়েও।দীর্ঘ ৩ মাস যাবৎ করোনাকালীন এই ক্রান্তিলগ্নে কাজ করে যাচ্ছে আলোর দিশারী।বিভিন্ন কাজের অংশবিশেষ হিসেবে তারা অনলাইনে আয়োজন করে সত্য ঘটনা অবলম্বনে মাকে নিয়ে গল্প লিখন “আলোর দিশারী আমার মা আমার জান্নাত”।এখানে মোট ৬৭ জন অংশগ্রহণ করে এবং ২০ জনকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।এর মধ্যে রয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নিউরোসার্জারী বিভাগে কর্মরত ডাঃ আকবর হোসাইন, সাতক্ষীরার দেবহাটা উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জি.এম স্পর্শ,গাজীপুর-৩ আসনের প্রয়াত সাংসদ এড. রহমত আলীর দৌহিত্র মোহাম্মদ শাহরিয়ার হাসান,শ্রীপুর উপজেলা মহিলা শ্রমিক লীগের আহবায়ক প্রভাষক নূরে জান্নাত কামনা,হাজী ছোট কলিম উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোঃ গোলাম কিবরিয়া,গণমাধ্যমকর্মী মোঃ তাজুল ইসলাম, মোঃ জাকির মোড়ল,রফিকরাজু ক্যাডেট একাডেমির সহকারী শিক্ষিকা ও সমাজকর্মী আফরিদা কণা,ব্লাড ডোনেশন সোসাইটি-২০১০ এর প্রতিষ্ঠাতা মোঃ আমিনুল ইসলাম খান,আব্দুল আউয়াল বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের শিক্ষার্থী মোঃ রুবেল হোসাইন,কাজী আজিম উদ্দিন সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী ফারিন আক্তার,ভাওয়াল বদরে আলম সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী রাজন সরকার,ভালুকা মর্নিংসান মডেল কলেজের শিক্ষার্থী মোঃ বাপ্পী খান,ঢাকা অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল কলেজের শিক্ষার্থী নীলা ইসলাম,পিয়ার আলী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের শিক্ষার্থী সাদিয়া রহমান, মাওনা চৌরাস্তা ক্রিয়েটিভ স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষার্থী ফারজানা ইভা,নেত্রকোনা শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সাইফুল আদনান সাইফ,বরমী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের শিক্ষার্থী রিতু আক্তার ও মাওনা বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী দিলার জাহান সামিয়া। এ বিষয় সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক খন্দকার মোঃ আনোয়ার হোসেন বলেন,আমাদের এ রকম একটা ছোট্ট আয়োজনে দেশের অনেক নামীদামী প্রতিষ্ঠানের মানুষ ও বিভিন্ন জনপ্রতিনিধিরাও অংশগ্রহণ করেছেন।আমরা অত্যন্ত আনন্দিত এব গর্বিত তারা অংশগ্রহণ করায়।সকলের দোয়া, ভালোবাসা ও সহযোগিতা পেলে আমাদের সকল কাজ অব্যাহত থাকবে ইনশাআল্লাহ্।
    -বিজ্ঞপ্তি।