Author: sattersangbad24

  • জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে ভোট দেনঃ সিইসি কে এম নুরুল হুদা

    জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে ভোট দেনঃ সিইসি কে এম নুরুল হুদা

    জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে ভোট দেনঃ
    সিইসি কে এম নুরুল হুদা

    প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নুরুল হুদা ভোট দিতে গেলে তাঁর আঙুলের ছাপ মেলাতে পারেনি ইভিএম মেশিন। এসময় জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে তিনি ভোট দেন।

    শনিবার বেলা ১১টায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের অধীন উত্তরা ৫ নম্বর সেক্টরের আইইএস মডেল স্কুল ভোটকেন্দ্রে ভোট দেন সিইসি কে এম নুরুল হুদা।

    সিইসি কে এম নুরুল হুদা ভোট দিতে গেলে তাঁর আঙুল স্ক্যান করা হয়। তবে ছাপ মেশিনে মেলেনি। এরপর তিনি জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর দিয়ে ভোট দেন বলে জানা যায়।

    এ সময় ইভিএমে অনেকে ভোট দিতে পারছেন না—এমন অভিযোগের বিষয়ে সিইসিকে সাংবাদিকরা প্রশ্নের জবাবে এ কথা কথা বলেন সিইসি কে এম নুরুল হুদা।
    সিইসি বলেন, ইভিএমে ভোট দেওয়ার তিন-চারটি উপায় আছে। আইডি কার্ড দেখতে পারে, পুরোনো কার্ড দেখাতে পারে। নম্বর মিলে যাবে ছবি আসবে, ভোটাররা ভোট দিতে পারবে।

  • মেয়র প্রার্থী ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস ভোট দিয়েছেন

    মেয়র প্রার্থী ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস ভোট দিয়েছেন

    মেয়র প্রার্থী ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস ভোট দিয়েছেন

    আরিফুল ইসলামঃ
    ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস ভোট প্রদান করেছেন।

    শনিবার সকাল ৮টা ৪০ মিনিটে দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের ধানমন্ডি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে তাপস তার ভোট দেন। এ সময় তার সহধর্মিণী আফরিন তাপস উপস্থিত ছিলেন।
    ভোট প্রদান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তাপস বলেন, ‘জয়ের ব্যাপারে আমি আশাবাদী। বিপুল ভোটে বিজয়ী হব। নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে ঢাকাবাসী উন্নয়নের পক্ষে ভোট দিবেন। আমরা সুনির্দিষ্ট উন্নয়নের রূপরেখা দিয়েছি। আমরা জিতলে সেভাবেই কাজ করব। ’
    ইভিএমে ভোট প্রদান প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এই প্রথম আমি ইভিএমে ভোট দিলাম। খুব সহজে ভোট দিতে পারলাম। আমি নিশ্চিত ইভিএমে আমার ভোটটি সঠিকভাবে প্রয়োগ হয়েছে।
    বিএনপি প্রার্থীর এজেন্ট না দিতে পারা প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ মনোনীত এ মেয়র প্রর্থী বলেন, তাদের সাংগঠনিক ক্ষমতা না থাকলে আমাদের কি করার আছে।

    এদিকে সকাল থেকে বিভিন্ন ভোটকেন্দ্র কর্মী-সমর্থকদের আধিক্য থাকলেও সকালে ভোটারদের সংখ্যা তুলনামূলক অনেক কম হয়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সঙ্গে ভোটার সংখ্যা কিছুটা বাড়তে বাড়তে থাকে ধারণা করা হচ্ছে।

    সকাল ৮টা থেকে শুরু হওয়া ভোট গ্রহণ চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মোট ভোটার ২৩ লাখ ৬৭ হাজার ৪৮৮ জন। এই সিটিতে ভোটকেন্দ্র ১ হাজার ১২৪টি, ভোট কক্ষ রয়েছে পাঁচ হাজার ৯৯৮টি। দক্ষিণ সিটিতে মোট ওয়ার্ড সংখ্যা ৭৫টি, সংরক্ষিত মহিলা ওয়ার্ড ২৫টি।।

  • পরিবারকে সাথে নিয়ে ভোট দিয়েছেন মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম

    পরিবারকে সাথে নিয়ে ভোট দিয়েছেন মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম

    পরিবারকে সাথে নিয়ে ভোট দিয়েছেন মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম

    আরিফুল ইসলামঃ
    ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে শনিবার সকালে উত্তরার ৪ নম্বর সেক্টরের নওয়াব হাবিবুল্লাহ স্কুল অ্যান্ড কলেজে ভোট দিয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম এ সময় তার পরিবারের সদস্যরাও ভোট দেন।

    এদিকে সকাল থেকে বিভিন্ন ভোটকেন্দ্র কর্মী-সমর্থকদের আধিক্য থাকলেও সকালে ভোটারদের সংখ্যা তুলনামূলক অনেক কম হয়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সঙ্গে ভোটার সংখ্যা কিছুটা বাড়তে বাড়তে থাকে ধারণা করা হচ্ছে।

    ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আতিকুলের প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী তাবিথ আওয়াল ভোট দিয়েছেন গুলশান কেন্দ্রে।

  • উৎসবমূখর পরিবেশে আজ ঢাকা দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে 

    উৎসবমূখর পরিবেশে আজ ঢাকা দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে 

    উৎসবমূখর পরিবেশে আজ ঢাকা দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

    আজ শনিবার ৮ থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে  চলবে ভোটগ্রহন।

  • ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোট দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

    ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোট দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

    ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোট দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

    ষ্টাফ রিপোর্টারঃ
    ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আজ  শনিবার সকাল ৮ টার পর ঢাকা সিটি কলেজ কেন্দ্রে ভোট দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    ভোট দেওয়ার পর গণমাধ্যমকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাচ্ছে। জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা আমরা গড়তে পারবো।

    নির্বাচন নিয়ে বিএনপির উদ্বেগের বিষয়ে জানতে চাইলে শেখ হাসিনা বলেন, উদ্বেগ তারা প্রকাশ করতে পারেন। আমাদের অতীত ইতিহাস তো ভালো নয়। আমরা দেখেছি এর আগে কীভাবে ভোটের অধিকার নিয়ে ছিনিমিনি করা হয়েছে।
    এ ছাড়াও সাংবাদিকদের করা এক প্রশ্নের জবাবে বিভিন্ন দূতাবাসের বাংলাদেশি কর্মকর্তাদের নির্বাচনে বিদেশি পর্যবেক্ষক করার সমালোচনা করেছেন তিনি ।

    তিনি আরো বলেন, বিএনপির জন্মটাই অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের মধ্য দিয়ে। কারণ জনগণের ওপর তারা কোনোভাবেই আস্থা রাখতে পারে না। এজন্য জনগণের আস্থা অর্জনের জন্য সচেষ্ট হতে বিএনপিকে আহ্বান জানান।

    আজ শনিবার ৮ থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে  চলবে ভোটগ্রহন।

  • রাত পোহালে ঢাকার দুই সিটি নির্বাচন, ‘প্রশাসনিক ব্যবস্থা জোরদার’ভোটের মাধ্যমে ক্ষনগননার পালা

    রাত পোহালে ঢাকার দুই সিটি নির্বাচন, ‘প্রশাসনিক ব্যবস্থা জোরদার’ভোটের মাধ্যমে ক্ষনগননার পালা

    রাত পোহালে ঢাকার দুই সিটি নির্বাচন, ‘ প্রশাসনিক ব্যবস্থা জোরদার’ ভোটের মাধ্যমে ক্ষনগননার পালা কে জিতবেন আর কে হারবেন! 

    শেখ এ কে আজাদঃ ঢাকার দুই সিটি নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রচার শেষ। এখন ক্ষনগননের ভোটের অপেক্ষা করতে হবে ভোটারদের। আজ রাত পোহালেই শুরু হচ্ছে সিটি নির্বাচনে ভোটের উৎসব। এবারে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ ও বিএনপি প্রার্থীরা প্রতিদ্বন্দ্বী হচ্ছেন। ঢাকার অলি-গলিতে নৌকা ও ধানের শীষ প্রতীকসহ ছেয়ে গেছে কাউন্সিলর প্রার্থীদের পোষ্টারে গোটা সিটি।

    এছাড়া নেতাকর্মীদের উৎসবমুখর পরিবেশে ২০ দিন ধরে ঢাকা নগরী পরিণত হয়েছিল আশা,প্রত্যাশা প্রচারনার মহানগর। কারও নির্বাচনী প্রচারে বাধা দেয়ার ঘটনা পর্যন্ত ঘটেনি। ফলে এবারের নির্বাচনী প্রচারের পরিবেশ নিয়ে কমিশন প্রথম থেকে সন্তুষ্ট ছিলো জানিয়ে গত ২২ জানুয়ারি আইনশৃঙ্খলা কমিটির বৈঠক শেষে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কেএম নুরুল হুদা এই পরিবেশ নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন তিনি।

    এ নির্বাচনী প্রচারও ছিল উৎসবমুখর পরিবেশে। আর উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচনী প্রচারের কারণে ঢাকার দুই সিটি নির্বাচন নিয়ে উৎসাহের কমতি নেই সাধারন মানুষের মধ্যে। সিটির ৫৪ লাখ ভোটারের পাশাপাশি সারাদেশের ১৬ কোটি মানুষেরও আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু পরিনতি এখন এই সিটি নির্বাচন।
    কে জিতবেন, কে হারবেন সেটা নিয়ে প্রার্থীদের পাশাপাশি সিটিসহ দেশবাসীও এখন হিসাব করতে শুরু করে দিয়েছেন। মূলত এটি স্থানীয় নির্বাচন হলেও ঢাকার দুই সিটিতে জাতীয় নির্বাচনের মত করে আলোচনা বইছে চারদিকে। এদিকে নির্বাচনে শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখতে পুলিশের পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীরা মাঠে থাকছেন। দেশী -বিদেশী পর্যাবেক্ষক থাকছেন এ নির্বাচন মাঠে।

    জয়ের আশা নিয়ে প্রার্থীরা মাঠ চষে বেড়িয়েছেন প্রার্থীরা। ভোট ও সমর্থন চেয়ে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়িয়েছেন তারা। মেয়র পদে দুই সিটিতে ১৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এবারে মেয়র পদে এবার কোন স্বতন্ত্র প্রার্থী নেই।
    গত ১০ জানুয়ারি থেকে নির্বাচনী প্রচারনা শুরু হয়ে মাঠে ছিলেন মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা। তবে এই দীর্ঘ সময়ে নির্বাচনী প্রচারে বড় ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। সকল দলের মেয়র এবং কাউন্সিলর প্রার্থীর পোস্টারে ছেয়ে গেছে গোটা ঢাকা মহানগর।

    অনেক ভোটারদের মতে, অন্য যে কোন নির্বাচনের চেয়ে ঢাকা সিটি নির্বাচনের প্রচার ছিল এবার উৎসবমুখর। রাতদিন প্রার্থীরা ভোট প্রার্থনায় মাঠ চষে বেড়িয়েছেন । প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ঢাকা উত্তরে আওয়ামী লীগের আতিকুল ইসলাম ও বিএনপির তাবিথ আউয়াল; দক্ষিণে আওয়ামী লীগের ফজলে নূর তাপস এবং বিএনপির ইশরাক হোসেন নির্বাচনী প্রচারে যেখানেই গিয়েছেন হাজার হাজার কর্মী-সমর্থক তাদের সঙ্গে হাজির ছিলেন। নেতাকর্মী পরিবেষ্টিত অবস্থায় উৎসবমুখর পরিবেশে তারা ভোট চেয়েছেন।
    তবে নির্বাচনী প্রচারের পরিবেশ ছিল বেশ শান্ত ও নির্বিঘ্ন। এছাড়া সব প্রার্থীর পক্ষেই সাউন্ড রেকর্ডার ব্যবহারসহ সঙ্গীতের মাধ্যমে ঢাকার রাস্তায় রাস্তায় ভোট প্রার্থনা করা হয়। পাড়া-মহল্লায় সর্বত্র মাইকিংয়ের মাধ্যমে প্রচার প্রচারনা চালিয়েছেন প্রার্থীরা।

    এদিকে ঢাকার দুই সিটি নির্বাচন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির ইমেজ রক্ষার নির্বাচনও বটে। ফলে নিজেদের জনপ্রিয়তা প্রমাণে এই নির্বাচনে জয়ের বিষয়ে দুই দল আশাবাদ প্রকাশ করেছেছে। নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নেয়া রয়েছে।বহিরাগত লোকদের কেন্দ্রে না থাকার জন্য বলেছেন সিইসি। এবার ঢাকা সিটিতে সব কেন্দ্রে ইভিএমে ভোট নেয়া হবে।

    ইভিএমে ভোটে শঙ্কা দূর করতে কেন্দ্রে কেন্দ্রে ইভিএম প্রদর্শনী করা হয়েছে।

    এছাড়া লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিয়ে বিএনপির প্রার্থীরা কিছু অভিযোগ করলেও ভোটের সার্বিক পরিবেশ নিয়ে তারাও সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। এই চার প্রার্থীর বাইরে বাকি মেয়র প্রার্থীরাও নির্বাচনে জয়ের আশাবাদ নিয়ে ভোটের মাঠ তারাও চষে বেড়িয়েছেন। তবে এই নির্বাচনে কে জিতবেন, কে হবেন নগরপিতা হিসেবে ক্ষনগননায় শনিবার চূড়ান্ত করবে ভোটাররা।

    ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটিতে ১ জন করে মেয়র পদ ছাড়া ঢাকা উত্তরে ৫৪ সাধারণ কাউন্সিলর ও ১৮ সংরক্ষিত কাউন্সিলর, দক্ষিণে মেয়র পদের পাশাপাশি ৭৫ কাউন্সিলর ও ২৫ সংরক্ষিত কাউন্সিলর প্রার্থীকে ভোট দেবেন ভোটাররা।

    এদিকে প্রার্থীরা নির্বাচনে শতভাগ জয়ের যেমন প্রত্যাশা করছেন তেমনি ভোটারদের কাছে দিয়েছেন নানা প্রতিশ্রুতি। ঢাকার নাগরিক জীবনের সব ধরনের সমস্যা সমাধানের পাশাপাশি উন্নত ও দূষণমুক্ত ঢাকা গড়তে ভোটারদের কাছে অঙ্গীকার করেছেন। প্রচারের শুরু থেকেই আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মেয়র প্রার্থীরা সব সময় ছিলেন খবরের প্রধান শিরোনামে। ফলে ভোটারদের আগ্রহ ছিল এই চার প্রার্থীকে ঘিরেই।

    নির্বাচনী প্রচারে ব্যস্ত থাকার পাশাপাশি প্রায় সব মেয়র প্রার্থী করণীয় অগ্রাধিকার দিয়ে ইশতেহার ঘোষণা করেছেন আগে ভাগেই। উত্তর সিটিতে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম ২৬ জানুয়ারি, বিএনপির প্রার্থী তাবিথ আউয়াল ২৭ জানুয়ারি ইশতেহার ঘোষণা করেন। আর ২৮ জানুয়ারি দক্ষিণ সিটিতে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ইশরাক হোসেন এবং ২৯ জানুয়ারি আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী শেখ ফজলে নূর তাপস ইশতেহার দেন। এসব ইশতেহারে তারা ঢাকার মূল সমস্যাগুলোর দিকে নজর দিয়ে সেগুলো সমাধানের অঙ্গীকার করেছেন। প্রতিশ্রুতি দেন আধুনিক সচল ঢাকা গড়ার। এছাড়াও সুখে-দুঃখে জনগণের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি এসেছে তাদের মুখ থেকে। মেয়রদের প্রতিশ্রুতির পালা শেষে এখন ভোটারদের সিদ্ধান্ত নেয়ার পালা। রাত পোহালে তাই ভোটের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত প্রয়োগ করবেন।

    এদিকে ঢাকার দুই সিটি নির্বাচন শুধু মেয়র প্রার্থীদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। এই নির্বাচন ঘিরেই এখন দেশের রাজনীতিও আবর্তিত হচ্ছে। দুই দল নির্বাচনে জিতে জনপ্রিয়তার প্রমাণ দিতে চায়।
    এদিকে বিএনপির উদ্দেশে অভিযোগ করে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের মন্তব্য করেছেন,
    সিটি নির্বাচন বাতিল করতেই ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে বিএনপি এই নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। নির্বাচনে তাদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার মানসিকতা নেই। পরাজয়ের আশঙ্কা থেকেই নির্বাচন নিয়ে অভিযোগ তুলছে বিএনপি।

    এদিকে সুশীল সমাজের ভাবনা এই সিটি নির্বাচন ঘিরে। নির্বাচনে ভোটারদের আস্থা ফেরাতে সুষ্ঠু নির্বাচনেরই প্রত্যাশা করছেন তারা। বসে নেই কূটনীতিকরাও।
    মার্কিন রাষ্ট্রদূত রবার্ট মিলারও ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হওয়ার আশবাদ ব্যক্ত করেছেন। নির্বাচন সুষ্ঠু করতে এবং কমিশনের প্রস্ততি দেখতে তিনি প্রধান নির্বাচন কমিশনার কেএম নুরুল হুদার সঙ্গে বৈঠক করেছেন। তিনি বলেছেন, আশা করি উৎসবমুখর পরিবেশে শান্তিপূর্ণ, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

    এদিকে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি নির্বাচনে প্রার্থীদের সব ধরনের প্রচার শেষ বৃহস্পতিবার মধ্য রাত থেকেই । প্রশাসনিক নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে ফেলা হয়েছে পুরো ঢাকা সিটি। নির্বাচন সুষ্ঠু করতে, শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখতে বৃহস্পতিবার থেকে মাঠে নেমেছেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। নির্বাচনের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ওপর নজর রাখতে ইসির অধীনে একটি মনিটরিং সেল গঠন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে ঢাকার দুই সিটিতে মোট ৬৫ প্লাটুন বিজিবি টহল দিচ্ছে। এর মধ্যে উত্তরে ২৭ প্লাটুন এবং দক্ষিণে ৩৮ প্লাটুন বিজিবি সদস্য ভোটের নিরাপত্তায় দায়িত্ব পালন শুরু করেছে। আরও ১০ প্লাটুন বিজিবি রিজার্ভ রাখা হয়েছে প্রয়োজনের মুহূর্তে মোতায়েনের জন্য।এদিকে ঢাকার দুই সিটি নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশ, বিজিবি, র‌্যাবসহ অন্যান্য বাহিনীর সদস্য মোতায়েন থাকলেও সেনাবাহিনী মোতায়েন করার কোন সিদ্ধান্ত নেই নির্বাচন কমিশনের। তবে সব কেন্দ্রে ইভিএমে ভোট গ্রহণের কারণে ইভিএম পরিচালনায় কারিগরি টিমের সদস্য হিসেবে প্রতিকেন্দ্রে ২ জন করে সেনা সদস্য মোতায়েন থাকছেন। যারা মূলত ইভিএম পরিচালনার দায়িত্বে থাকবেন। ইসি সূত্রে জানা গেছে, ঢাকার দুই সিটিতে ২ হাজার ৪শ’ ৬৮টি ভোট কেন্দ্রে ইভিএম পরিচালনার জন্য দায়িত্বে থাকবেন সশস্ত্র বাহিনীর পাঁচ হাজারের বেশি সদস্য। যারা দায়িত্ব পালন করবেন সব ভোটকেন্দ্রে। এদিকে ইভিএম পরিচালনায় দায়িত্বরত নিরস্ত্র সেনা সদস্যদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনে সশস্ত্র বাহিনী সব পদক্ষেপ নিতে পারবে। এক্ষেত্রে সেনাক্যাম্প স্থাপন অথবা প্রশাসনিক সুবিধাদানকারী ডিভিশনের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যাবে। ইভিএম বিষয়ক এক বিশেষ পরিপত্র জারি করে এমন নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

    ঢাকার দুই সিটি নির্বাচনে ইসির অধীনে গঠিত আইনশৃঙ্খলা সমন্বয় ও মনিটরিং সেলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন নির্বাচন কমিশনের এনআইডি উইংয়ের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম। তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার থেকে ২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর অর্ধলক্ষ সদস্য মাঠে থাকছেন। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নির্বাহী ও বিচারিক হাকিমদের নেতৃত্বে পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, এপিবিএন সদস্যদের মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স নির্বাচনী এলাকায় টহলে থাকবেন। আর পুলিশসহ অঙ্গীভূত আনসার ও ভিডিপির সদস্যরা থাকবেন কেন্দ্রে কেন্দ্রে।
    কেন্দ্রগুলোতে পুলিশ ও আনসার-ভিডিপির সদস্য থাকছেন ৪১ হাজার ৯৫৬ । পুলিশ, এপিবিএন ও ব্যাটালিয়ন আনসারের সমন্বয়ে গঠিত ১২৯টি মোবাইল ফোর্সে থাকবেন ১ হাজার ২৯০ জন। ৪৩টি স্ট্রাইকিং ফোর্সে থাকবেন ৪৩০ জন, রিজার্ভ স্ট্রাইকিং ফোর্সে থাকবেন ৫২০ জন। দুই সিটিতে র‌্যাবের টিম থাকবে ১৩০টি। প্রতিটি ওয়ার্ডে একটি করে টিম দায়িত্ব পালন করবে। গড়ে ১১ জন করে এতে মোট ১ হাজার ৪৩০ র‌্যাব সদস্য থাকবেন। দুই সিটিতে র‌্যাবের ১০টি রিজার্ভ টিম থাকবে, তাতে ১১০ সদস্য থাকবেন। রিজার্ভসহ দুই সিটিতে ৭৫ প্লাটুন বিজিবি দায়িত্ব পালন করবেন। প্রতি প্লাটুনে গড়ে ৩০ জন করে মোট ২ হাজার ২৫০ জন বিজিবি সদস্য থাকবেন ভোটের দায়িত্বে।
    ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ‘পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে’ জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, কোথাও কোন ঝুঁকি তিনি দেখছেন না।

  • যুবদের যদি আত্মবিশ্বাস এবং আত্মমর্যাদা থাকে তাহলে দেশে কেউ বেকার থাকবে নাঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

    যুবদের যদি আত্মবিশ্বাস এবং আত্মমর্যাদা থাকে তাহলে দেশে কেউ বেকার থাকবে নাঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

    ফ্রিল্যান্সাররা অনেক অর্থ উপার্জন করলেও দেশের মানুষ এখনও ফ্রিল্যান্সিংকে চাকরি হিসেবে দেখে না। ‘এ মানসিকতা বদলাতে হবে।’যুবদের যদি আত্মবিশ্বাস এবং আত্মমর্যাদা থাকে তাহলে দেশে কেউ বেকার থাকবে না। চাকরি না খুঁজে চাকরিদাতা হতে যুবদের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রী। ছবি: পিআইডি

     

    ষ্টাফ রিপোর্টারঃ চাকরি না খুঁজে বরং আত্মনির্ভরশীল ও চাকরিদাতা হওয়ার মানসিকতা গড়ে তুলতে বৃহস্পতিবার যুবসমাজের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    রাজধানীতে নিজ কার্যালয়ে জাতীয় যুব পুরস্কার-২০১৯ প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘শুধু চাকরির মুখাপেক্ষী হয়ে থাকলে চলবে না…তোমাদের বরং ভাবতে হবে যে আমরা চাকরি করব না, অন্যদের চাকরি দেব।’
    প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানে নিজেদের এবং অন্যদের জন্য কর্মসংস্থানে অবদান রাখা ২২ আত্মকর্মী এবং পাঁচ যুব সংগঠনের মাঝে পুরস্কার তুলে দেন।

    তিনি তরুণদের চাকরির পেছনে না ছুটে বরং নিজেদের উদ্ভাবনী ধারণা, মনন, দক্ষতা ও সম্ভাবনা কাজে লাগিয়ে কাজের সুযোগ সৃষ্টি করার বিষয়টি মাথায় রাখার তাগিদ দেন।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, লোকজনের মাঝে মানসিকতা রয়েছে যে কেউ চাকরি না করলেই সে বেকার। কিছু উদাহরণ টেনে তিনি বলেন ফ্রিল্যান্সাররা অনেক অর্থ উপার্জন করলেও দেশের মানুষ এখনও ফ্রিল্যান্সিংকে চাকরি হিসেবে দেখে না। ‘এ মানসিকতা বদলাতে হবে।’
    যুবদের যদি আত্মবিশ্বাস এবং আত্মমর্যাদা থাকে তাহলে দেশে কেউ বেকার থাকবে না।

    তিনি বলেন, সরকার চায় যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে ২০২১ সালের ২৬ মার্চ পর্যন্ত ‘মুজিব বর্ষে’ কেউ বেকার থাকবে না। তরুণদের সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, মাদক ও দুর্নীতি থেকে দূরে থাকারও তিনি এ আহ্বান জানান।
    জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার আতিকুর যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের স্থানীয় কার্যালয় থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে মাছ চাষ ও গবাদী পশুর খামার গড়ে তুলেন। বর্তমানে তার খামারের মূলধন ৫ কোটি টাকা এবং সেখানে ১১৫ জন কর্মী রয়েছেন।

    জাতীয় যুব পুরস্কার ১৯৮৬ সাল থেকে দেয়া শুরু হয় এবং এ পর্যন্ত মোট ৪৪৫ আত্মকর্মী যুব এবং পাঁচ যুব সংগঠনকে পুরস্কৃত করা হয়েছে।
    এসময় যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রা‌সেলের সভাপ‌তি‌ত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন মন্ত্রণালয়ের স‌চিব মো. আখতার হো‌সেন। সেই সাথে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আখতারুজ্জামান খান কবির উপস্থিত ছিলেন।

  • শিবালয়ের একটি বিদ্যালয়ে দূর্নীতি-অনিয়মের মাধ্যমে সহকারী গ্রন্থাগারিক পদে লোক নিয়োগের অপচেষ্টা বন্ধের আবেদন করেছেন আপত্তিকারি সদস্যগন

    শিবালয়ের একটি বিদ্যালয়ে দূর্নীতি-অনিয়মের মাধ্যমে সহকারী গ্রন্থাগারিক পদে লোক নিয়োগের অপচেষ্টা বন্ধের আবেদন করেছেন আপত্তিকারি সদস্যগন

    শিবালয়ের একটি বিদ্যালয়ে চরম দূর্নীতি-অনিয়মের মাধ্যমে সহকারী গ্রন্থাগারিক পদে লোক নিয়োগের অপচেষ্টা বন্ধের জন্য  উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বরাবর আবেদন করেছেন আপত্তিকারি সদস্যগন

    বরাবর,

    উপজেলা নির্বাহী অফিসার
    শিবালয়, মানিকগঞ্জ।

     

    বিষয়: শিবালয় উপজেলার ষাইটঘড় তেওতা উচ্চ বিদ্যালয়ে চরম দূর্নীতি-অনিয়মের মাধ্যমে সহকারী গ্রন্থাগারিক পদে লোক নিয়োগের অপচেষ্টা বন্ধের আবেদন।

    জনাব,
    বিনীত নিবেদন এই, আমারা নিম্ন স্বাক্ষরকারীগণ অত্র বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সদস্য ও এলাকার হিতৈষী ব্যক্তিবর্গ। আমরা বিশ্বস্ত সূত্রে অবগত হয়েছি যে, অত্র বিদ্যালয়ে সহকারী গ্রন্থাগারিক পদে লোক নিয়োগের জন্য গত ৮ আগষ্ট ২০১৯ তারিখে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। দীর্ঘ দিন এ বিষয়ে কোন তৎপরতা না থাকলেও পরিচালনা কমিটির সভাপতি অতি গোপনে চতুরতার সহিত অসৎ উদ্দেশ্যে লোক নিয়োগের জন্য আগামী ৩০ জানুয়ারি ২০২০ তারিখ শুক্রবার দিন ধার্য্য করে। এরা তাদের পছন্দ মাফিক লোক নিয়েগের জন্য মোটা টাকা লেন-দেন করে নিয়ম নিতির কোন তোয়ক্কা ছাড়াই বেপরোয়া মনোভাবের পরিচয় দিচ্ছে। আমারা বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সদস্য হওয়া স্বত্তেও সভাপতি ও ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক রহস্যজনক আচরন করে আসছে। এরা কোন প্রশ্নের সদুত্তর না দিয়ে মনগড়া কাজ চালিয়ে যাওয়ায় সন্দেহ ক্রমেই প্রবল হচ্ছে।
    উক্ত পদে জমাকৃত আবেদন যথাসময়ে যাচাই-বাছাইপূর্বক রেজুলেশন না করে এবং সংশ্লিষ্ট প্তরে না পাঠিয়ে ইচ্ছা মাফিক প্রার্থীরে বাদ দিয়ে পছেন্দের প্রার্থীকে নিয়োগ দেয়ার পায়তারা চালাচ্ছে। এরা মোটা টাকা উৎকোচ গ্রহন করে যোগ্য প্রার্থীদের বাদ দেয়ার চেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। ইতোমধ্যে এরা নিয়োগ কমিটিতে অর্ন্তভূক্তির জন্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের প্রতিনিধি হিসেবে মানিকগঞ্জ এসকে সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে নেয়ার চিঠি দিলেও অসৎ উদ্দেশ্যে তা পরিবর্তন করে পছন্দ মাফিক প্রতিনিধি শিবালয় সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে নেয়ার অপচেষ্টা চেষ্টা করছে।
    নিয়োগের ক্ষেত্রে এরুপ অনিয়ম-দুর্নীতির আশ্রয় নেয়ায় উক্ত পদে আবেদনকারী, ছাত্র-অভিভাবক ও এলাকাবাসীর মধ্যে নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি হয়েছে। অনতিবিলম্বে উক্ত পদে নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিলপূর্বক পূনরায় নিয়োগের আশু-আদেশ দান প্রয়োজন।

    অতএব, জনাব সমীপে বিনীত আরজ, উপরোক্ত বিষয়াবলী আপনার সুবিবেচনায় নিয়ে প্রয়োজনীয় আদেশ দানে বাধিত করতে একান্ত মর্জি হয়।

    বিনীত নিবেদক,

    আপত্তিকারি সদস্য
    আব্দুল আজিজ ০১৭৩৪০০৮৪০৮
    গোলাম ইয়াছিন ০১৬৩৯৬৭৯৮৫২
    আঃ জলিল
    ০১৭২৮১২১৩৫৫
    আতোয়ার মুন্সি
    ০১৭১১৫১২২৪০
    মোঃ রমজান

    অনুলিপি পত্রঃ
    উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার, শিবালয় ।
    প্রধান শিক্ষক, শিবালয় সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় (ডিজি প্রতিনিধি) ।

    মানিকগঞ্জ জেলার শিবালয় উপজেলার ষাইটঘর তেওতা উচচ বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সকল সদস্যের ইচ্ছার বিরুদ্ধে সভাপতি আ. রাজজাক পছন্দের প্রাথীকে গ্রন্থ গ্রনথাগারিকপদে নিয়োগের জন্য ৩১ জানুয়ারি শুক্রবার পরিক্ষার দিন ধার্য্য করেছেন। এ নিয়োগ পরিক্ষা বাতিলের জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর আবেদন করেও কোন ফল হচ্ছে না। এতে সর্বমহলে বিরুপ প্রতিক্রিয়া তৈরী হয়েছে। ( স্বেচ্ছাচারি সভাপতি
    ০১৬২৪২৩৫৭৪৮)

  • সৌদি প্রবাসী কাজী সাইফ’র ছেলে কাজী খোরশীদ আমেরিকার (AiUB) ইউনিভার্সিটি থেকে প্রথম বিভাগ পেয়ে ডিগ্রি অর্জন

    সৌদি প্রবাসী কাজী সাইফ’র ছেলে কাজী খোরশীদ আমেরিকার (AiUB) ইউনিভার্সিটি থেকে প্রথম বিভাগ পেয়ে ডিগ্রি অর্জন

    সৌদি প্রবাসী কাজী সাইফ’র ছেলে কাজী খোরশীদ
    আমেরিকার (AiUB) ইউনিভার্সিটি থেকে
    প্রথম বিভাগ পেয়ে ডিগ্রি অর্জন

    সত্যেরসংবাদঃ সৌদি প্রবাসী কাজী সাইফ এর মেঝো ছেলে কাজী খোরশীদ আলম আমেরিকা ইন্টার ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ বাংলাদেশ থেকে ২০১৯ সনে ইলেকট্রিক ইলেকট্রোনিক্স ইন্জিনিয়ার গ্রেজিয়েশনে প্রথম বিভাগ পেয়ে ডিগ্রি অর্জন করে । সে বাংলাদেশের রাজধানীর ধানমন্ডি গভঃভয়েস হাইস্কুল থেকে গোল্ডেন এ+ এবং ঢাকা সিটি কলেজ থেকে গোল্ডেন এ+ পেয়ে কৃতিত্বর সাথে পাশ করেন।

    তার পিতা কাজী সাইফ উদ্দিন

    সৌদি প্রবাসী কাজী সাইফ উদ্দিন সৌদির পবিত্র মক্কার প্রবাসী হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। তার গ্রামের বাড়ী ঢাকার কাজী কান্দি (কাজী বারি) কেরানীগঞ্জ এলাকায়।

    কাজী খোরশীদ আলমের বড় ভাই কাজী খালিদ গেলেনডেল কমিনটি বিশ্ববিদ্যালয় এন্ড কলেজ লস এনজেস ক্যালিফোনিয়াতে মাস্টার্সে
    অধ্যায়ন করছে এবং

    ছোট ভাই কাজী আব্দুস সামাদ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে আই আর বিভাগে দ্বিতীয় বছরে শিক্ষার্থী হিসেবে অধ্যায়ন করছেন।

    কাজী খোরশীদ আলমের বাবা কাজী সাইফ উদ্দিন
    ও মা খোশনারা বেগম সৌদির পবিত্র মক্কানগরের প্রবাসী পরিবার দুই ছেলের জন্য দোয়া চেয়েছেন তারা যেন সৎ মানুষ হিসেবে গড়ে উঠে দেশের মানুষের সেবা করতে পারে। তারা তিন ভাই সৌদির মক্কা নগরীতে জন্মগ্রহন করেন।

  • সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ৩২ ঘণ্টা আগে প্রার্থীদের প্রচারণা শেষ হচ্ছে,মটরযান চলাচলে রয়েছে বিধিনিষেধ,পুলিশের পাশাপাশি ৭৫ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

    সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ৩২ ঘণ্টা আগে প্রার্থীদের প্রচারণা শেষ হচ্ছে,মটরযান চলাচলে রয়েছে বিধিনিষেধ,পুলিশের পাশাপাশি ৭৫ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

    সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ৩২ ঘণ্টা আগে প্রার্থীদের প্রচারণা  শেষ হচ্ছে,মটরযান চলাচলে রয়েছে বিধিনিষেধ,পুলিশের পাশাপাশি ৭৫ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

    ষ্টাফ রিপোর্টারঃ
    ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের প্রচারণায় মাঠে প্রার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার রাতে শেষ হচ্ছে প্রচারণা।

    নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, দিবাগত রাত ১২টার পর থেকে কোনো ধরনের নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা চালাতে পারবেন না কোন প্রার্থী। নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী, ভোটগ্রহণ শুরু হওয়ার ৩২ ঘণ্টা আগে প্রার্থীদের প্রচারণা শেষ করতে হয়।
    আগামী ১ ফেব্রুয়ারি সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ঢাকা সিটি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
    এই নির্বাচন ব্যালট পেপারের পরিবর্তে ইভিএম এর মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ আজ রাজধানীর বিভিন্ন ভোট কেন্দ্রগুলোতে দ্বায়িত্ব পালন করবেন।

    ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচনকে নির্বিঘ্ন করতে আজ থেকে ৭৫ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। নির্বাচনের আগে রাজধানীতে মোটরসাইকেল চলাচলে ৫৪ ঘণ্টার বিধিনিষেধ জারি করেছে নির্বাচন কমিশন(ইসি)। এই নিষেধাজ্ঞা বৃহস্পতিবার দিবাগত মধ্যরাত থেকে রবিবার সকাল পর্যন্ত বহাল থাকবে।
    এছাড়া মোটরচালিত যানবাহন চলাচলও ১৮ ঘণ্টার জন্য সীমাবদ্ধ করা হয়েছে। তবে এটি শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাত থেকে নির্বাচনী এলাকাসমূহে কার্যকর হবে। ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচন উপলক্ষে ভোটগ্রহণের দিন সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

    গত ২২ ডিসেম্বর ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার(সিইসি)কেএম নুরুল হুদা। গত ১৮ জানুয়ারি ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচন পিছিয়ে ৩০ জানুয়ারি থেকে ১ ফেব্রুয়ারি নির্ধারণ করে ইসি, যাতে হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ নির্বিঘ্নে সরস্বতী পূজা উদযাপন করতে পারেন।
    উল্লেখ্য, ২০১৫ সালের ২৮ এপ্রিল ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের সর্বশেষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।