Category: মিডিয়া সংবাদ

  • শোক বার্তা..

    শোক বার্তা..

    শোক বার্তা..

    সাংবাদিক জাভেদ মোস্তফার মা না ফেরার দেশে চলে গেলেন। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় সাভার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন (ইন্না-লিল্লাহ ওয়া ইন্না ইলাহি রাজেউন) । তিনি ৯ ছেলের রাজমাতা ছিলেন।

    সাভার প্রেস মিডিয়া কল্যান সমিতি পক্ষে তার বিদেহী আত্বার মাগফেরাত কামনা করছি, আল্লাহ যেন উনাকে জান্নাত দান করেন -আমিন এবং পরিবারের মাঝে সমবেদনাা জ্ঞাপন করছি।

    শেখ এ কে আজাদ,সাংবাদিক

    আহবায়কঃসাভার প্রেস মিডিয়া কল্যান সমিতি

  • সাপ্রেমিকস’র আহবায়ক শেখ এ কে আজাদ অসহায়,দুঃস্থ, কর্মহীন মানুষের মাঝে সাভারে ঈদ সামগ্রী বিতরণ

    সাপ্রেমিকস’র আহবায়ক শেখ এ কে আজাদ অসহায়,দুঃস্থ, কর্মহীন মানুষের মাঝে সাভারে ঈদ সামগ্রী বিতরণ

    সাপ্রেমিকস’র আহবায়ক শেখ এ কে আজাদ দুঃস্থ, কর্মহীন মানুষের মাঝে সাভারে ঈদ সামগ্রী বিতরণ

    নিজস্ব প্রতিবেদক,সাভারঃ সাভার প্রেস মিডিয়া কল্যান সমিতির আহবায়ক শেখ এ কে আজাদ তার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টায় সাভার পৌর ১ নং ওয়ার্ড এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকার অসহায়,দুঃস্থ, কর্মহীন অর্ধশতাধিক পরিবারের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ করলেন।গত কয়েক দিন যাবৎ সমাজের অবহেলিত অসহায়,দুস্থ, কর্মহীন মানুষকে দিনে ও রাতের আধারে এ ঈদ সামগ্রী বিতরণ করেছেন তিনি।

    শেখ এ কে আজাদ সাভার প্রেস মিডিয়া কল্যান সমিতির আহবায়ক ও সাভার রেডিওকলোনি সেচ্ছাসেবি সংগঠনের সদস্য সচিব,বাংলারচোখ এর নিজস্ব প্রতিবেদক,আনন্দটিভির সাভার উপজেলা প্রতিনিধি,দৈনিক আজকের সত্যেরআলোর নিজস্ব প্রতিবেদক ও সত্যেরসংবাদ.কম এর নির্বাহী সম্পাদক। তিনি এলাকার মানুষের কথা ভেবে একমাত্র আল্লাহর উপর ভরসা করে সংবাদকর্মীর পাশাপাশি সেচ্ছাসেবী ও মানবতার লক্ষে তার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টায় অসহায়দের মাঝে ত্রান ও ঈদ সামগ্রী বিতরণ করছেন। করোনার ভাইরাসে মহামারি দূর্যোগ ক্রান্তিগ্ন যতদিন থাকবে এসব কল্যানমূলক কাজে আত্মনিয়োগ থাকবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

    সাভার ও ধামরাইসহ করোনার ভাইরাসে মহামারি ক্রান্তিগ্নে জানাই পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ।
    করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখুন ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকুন। একে অপরের প্রতি সচেতন হোন।
    মানবতার লক্ষে এগিয়ে আসুন,এ করোনা ভাইরাস থেকে আল্লাহ সকলকে মুক্ত রাখুন-আমিন।

    উল্লেখ্য, করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ ও দূর্যোগ মোকাবেলায় সংবাদ সংগ্রের পাশাপাশি সাভারে রেডিওকলোনী এলাকায় দীর্ঘ দেড়মাস ৫১ জন সদস্য নিয়ে সচেতন বৃদ্ধির লক্ষে সেচ্ছাসেবি কর্তৃপক্ষের দ্বায়িত্ব পালন করে সাফলতা পেয়েছেন তিনি। এলাকাটি এখনো করোনামুক্ত রয়েছে।

  • সাভারে বিজেএসসির উদ্যোগে রোজাদারদের মাঝে ইফতার বিতরণ

    সাভারে বিজেএসসির উদ্যোগে রোজাদারদের মাঝে ইফতার বিতরণ

    সাভারে বিজেএসসির উদ্যোগে রোজাদারদের মাঝে ইফতার বিতরণ

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ

    সারা বাংলাদেশের সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থীদের সংগঠন বাংলাদেশ জার্নালিজম স্টুডেন্টস কাউন্সিলের (বিজেএসসি) উদ্যোগে সোমবার (১৮ই মে) সন্ধ্যায় সাভারের ছায়াবিথী এলাকায় অসহায় ও দুঃস্থ রোজাদারদের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

    বিজেএসসি কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদ সভাপতি গাজী মোহাম্মদ হিরক এবং সাধারণ সম্পাদক জাবিদ হাসান ফাহিমের উদ্যোগে ও বিজএসসি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের উদ্যোগে এ কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে।

    এব্যাপারে বিজেএসসি কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সভাপতি গাজী হিরক গণমাধ্যমকে দেয়া এক বিবৃতিতে বলেন, করোনা প্রকোপে অনেক মানুষ অসহায় ও কর্মহীন হয়ে পড়েছে। ইতোপূর্বে আমরা সাভারে বিভিন্ন অসহায় মানুষের মাঝে এক সপ্তাহের খাদ্য সহায়তা দিয়েছি। বাগেরহাটেও খাদ্য ও ঈদ উপলক্ষে পোশাক বিতরণ করা হয়েছে। যতদিন করোনা প্রকোপ থাকবে আমাদের জনকল্যাণমূলক কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

    এব্যাপারে বিজেএসসি ঢাবি সংসদের সভাপতি মীর সাদ্দাম হোসেন গণমাধ্যমকে দেয়া এক বিবৃতিতে বলেন, করোনা প্রকোপে অসহায় ও কর্মহীন মানুষের পাশে সবসময় আমরা আছি ও থাকবো। ভবিষ্যতেও আমাদের জনকল্যাণমূলক কার্যক্রমগুলো অব্যাহত থাকবে। সমাজের সকল মানুষ এগিয়ে আসলে কেউ অসহায় থাকবে না। কর্মহীন মানুষদেরও তখন আর অভুক্ত থাকবে না। সমাজের বিত্তবানদের অসহায়দের পাশে দাড়ানোর জন্য আহ্বানও জানান তিনি।

    ইফতার বিতরণ কার্যক্রমে “সময় এখন আমাদের” পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক কামরুজ্জান হিমু এবং বিজেএসসি ঢাবি শাখা সংসদের সভাপতি মীর সাদ্দাম হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

  • সাভারের আশুলিয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের সদস্যদের মাঝে দ্বিতীয় দফায় খাদ্য বিতরণ করছেন সভাপতি মোঃ শাহ আলম

    সাভারের আশুলিয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের সদস্যদের মাঝে দ্বিতীয় দফায় খাদ্য বিতরণ করছেন সভাপতি মোঃ শাহ আলম

    আশুলিয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের সদস্যদের মাঝে দ্বিতীয় দফায় খাদ্য সহায়তা দিয়েছেন সভাপতি মোঃ শাহ আলম

    শেখ এ কে আজাদ,নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

    দেশের করোনার ভাইরাস দুযোর্গ মুহুর্তে আশুলিয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের সদস্যদের মাঝে দুই দফা খাদ্য সহায়তা দিয়েছেন আশুলিয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি মোঃ শাহ আলম। গত ৮ মার্চ থেকে তিনি ক্লাবের সদস্যদের সাথে নিয়ে সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখে চলাচল ও কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলার জন্য ক্লাবের সৌজন্যে লিফলেট বিতরন ও হ্যান্ড সেনিটেশন মাক্স বিতরন করেন তিনি।

    এর ধারাবাহিকতায় আশুলিয়ায় কর্মরত সংবাদ কর্মী ও ক্লাবের অনেক সদস্য খাদ্য সঙ্কটের মধ্যে পরে। যে সকল সংবাদকর্মী খাদ্য সঙ্কটের মধ্যে ছিলেন তাদের দুই দফায় ৫০ জন করে  শতাধিক সংবাদ কর্মিকে খাদ্য সামগ্রী দেওয়া হয়েছে।

    খাদ্য সামগ্রীর মধ্যে ছিলেন চাউল, ডাল, আলু, তৈল,পেয়াজ।

    এ ব্যাপারে আশুলিয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি মোঃ শাহ আলম বলেন দেশে করোনা ভাইরাসের দুর্যোগ মুহুর্তে আশুলিয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের সকল সদস্যদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য ফ্রি মাক্স হ্যান্ড সেনিটেশন ও মাঠে কর্মরত সংবাদ কর্মিদের পিপিই দিয়েছেন।

    এছাড়া বাংলাদেশ পুলিশের পক্ষে আশুলিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ শেখ মোঃ রিজাউল হক দিপু তিনি আশুলিয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের সদস্যদের জন্য উন্নত মানের মাক্স দিয়েছেন।সেগুলি সদস্যদের মাঝে বিতরণ করেছেন। ইয়ারপুর ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের সদস্য আবু তাহের মেম্বার ক্লাবের সংবাদ কর্মিদের জন্য ১৫ টি পিপিই দিয়েছেন।

    এছাড়া ধামসোনা ইউপি চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম ও ধামসোনা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক হাজী মতিউর রহমান মতিনের সার্বিক সহায়তায় সদস্যদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী সহায়তা দিয়েছেন। আশুলিয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের সদস্যদের যে কোন সমস্যা দূরীকরণে সভাপতি শাহ আলম প্রস্তুত রয়েছেন।

    তিনি আরো জানান,আমার সদস্যদের কল্যাণে আমি কাজ করে যাচ্ছি।এছাড়া এই ক্লাবের সদস্যরা জীবনের ঝুকি নিয়ে সংবাদ সংগ্রহ কাজে নিয়োজিত আছে তাদের প্রতি আমার অনুরোধ স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বজায়ে রেখে কাজে যেতে।মনে রাখতে হবে জীবিকার চেয়ে জীবনের মুল্য অনেক বেশী। ১২ মে পর্যন্ত সাভারে ৮৫ জন করোনা রোগি সনাক্ত হয়েছে,মৃত্যু হয়েছে ২ জন। এর মধ্যে পোশাক শ্রমিক রয়েছে ২৮ জন । সকলের মধ্যে সংবাদের পাশাপাশি সচেতনতা বৃদ্ধিতে কাজ  করতে হবে সোচ্ছারভাবে।

  • মানুষের পাশে দাড়ানো লক্ষে সেচ্ছাসেবী সংগঠনের অফিসে হিজরা সম্প্রাদায়ে সদস্যদের সেচ্ছায় শ্রম

    মানুষের পাশে দাড়ানো লক্ষে সেচ্ছাসেবী সংগঠনের অফিসে হিজরা সম্প্রাদায়ে সদস্যদের সেচ্ছায় শ্রম

    মানুষের পাশে দাড়ানো লক্ষে সেচ্ছাসেবী সংগঠনের অফিসে হিজরা সম্প্রাদায়ে সদস্যদের সেচ্ছায় শ্রম

    নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
    সাভার রেডিওকলোনি সেচ্ছাসেবী সংগঠনের করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সচেতনতা ও মোকাবেলায় অফিসে তৃতীয় লিঙ্গের হিজরা সম্প্রদায় সাথে অসহায়,দুস্থ্য,গরীব,মধ্যবিত্ত করোনা ভাইরার রোধে গনসচেতন বৃদ্ধি ও মোকাবেলার জন্য মানুষের পাশে দাড়ানো লক্ষে কার্যক্রম চলছে। মঙ্গলবার সারাদিন কাজ শেষে সন্তোষ প্রকাশ করে তারা এ সংগঠনের সাথে কয়েকজন হিজরা সম্প্রাদায়ের  সদস্য কাজ করতে একমত পোষন করছেন।

    সাভার রেডিওকলোনি সেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্য সচিব ও সাভার প্রেসমিডিয়া কল্যান সমিতির আহবায়ক শেখ এ কে আজাদ বলেন হিজরা সম্প্রাদায়ের কয়েক সদস্য ও তারা সংগঠনে থেকে সেচ্ছায় শ্রম দিবে জেনে তাদেরকে অভিনন্দন জানান। তারা এ পৃথিবীতে একেকজন মানুষ তাই কারো পিছনে রেখে সমাজ ও রাষ্ট্রকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়।

  • ক্ষদ্র প্রচেষ্টায় করোনার  জিবানুমুক্ত সাবান বিতরণ করেছেন সাপ্রমিকস’র আহবায়ক ও সাংবাদিক শেখ একে আজাদ

    ক্ষদ্র প্রচেষ্টায় করোনার  জিবানুমুক্ত সাবান বিতরণ করেছেন সাপ্রমিকস’র আহবায়ক ও সাংবাদিক শেখ একে আজাদ

    ক্ষদ্র প্রচেষ্টায় করোনা আতঙ্কে  জিবানুমুক্ত সাবান বিতরণ করেছেন সাপ্রমিকস’র আহবায়ক ও সাংবাদিক শেখ একে আজাদ

    নিজস্ব প্রতিবেদক,সাভারঃ
    সারাদেশে যখন করোনা ভাইরাসে আতঙ্ক এসময় সাভারের এক সাংবাদিক মানুষ মানুষের জন্য পথচারীর মাঝে জীবানুমুক্ত সাবান বিতরণ করে মানবতার লক্ষে এগিয়ে যাচ্ছেন। তিনি গনসচেতমার লক্ষে সাভার প্রেস মিডিয়া কল্যান সমিতির উদ্যোগে আহবায়ক শেখ এ কে আজাদের ক্ষদ্রতম প্রচেষ্টার নিজের অর্থায়নে কাজ করছেন।

    সাংবাদিক শেখ এ কে আজাদের ক্ষদ্র প্রচেষ্টায় হাত পা মুখ ধুয়ার জন্যে দেশের মানুষের আজ ক্রান্তি লগ্নে সচেতন বাড়াতে তার মহতি উদ্যোগ গ্রহন করেছেন।


    শনিবার (২৮) মার্চ রাত ১০ টার দিকে সাভর পৌর রাজালাখ ফার্ম রোত ব্যাংকলোনি এলাকায় গরীব ও অসহায় মহিলাদেরকে জিবানুমুক্ত সাবান বিতরণ করেছেন। এসময় বিশিষ্ট ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম ও পল্লীচিকিৎক মোঃ কামরুল ইলাম উপস্থিত ছিলেন। ব্যবসায়ীরা এমন মহতী উদ্যোগ গ্রহন করায় সাংবাদিক শেখ এ কে আজাদকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে তার জীবনের মঙ্গল কামনা করছেন।

    যেখানে করোনায় আতঙ্ক মানুষ আজ ঘরবদ্ধ হয়েছেন, তার মধ্যে এখনো বহু পথচারী মানুষ রয়েছেন অজানা অসাবধানতায় পথ চলছেন। তারা কাজ হারিয়ে রাস্তায় মানুষের দিকে তাকিয়ে থাকে, প্রতিদিনের শরীর ভাল রাখতে নিত্য প্রয়োজনীয় ও ঔষদের টাকা নেই তাদের হাতে। নেই তাদের হাত পা ধুয়ারমত স্যানিটাইজার দ্রব্য।

    কাজের ফাঁকে এ ক্ষদ্রতম প্রচেষ্টায় কল্যানমূলক কাজে তার আত্মনিয়োগ থাকবে করোনা আতঙ্ক পর্যন্ত ও পরে। তিনি সকলকে সরকারী নির্দেশ পালন করতে সাধারন পথচারীসহ সকল মানুষকে অনুরোধ করেছেন।

    নামাজ ও কাজ ছাড়া বাহিরে যেন বেড় না হয়। হাঁচি কাশি জ্বরসহ অসুস্থ রোগিদের একমুহূর্তে বাহির না হয়ে বাসায় থেকে পারিবারিক সেবা নিতে বলেছেন। তারা নিজে থেকে যেন ১৪ দিন বাসায় হোমকোয়ারেন্টাইন পালন করেন।

    সকল মুসলিরা যেন আল্লাহ ভীত হয়ে মহামারী থেকে পানাহ চাওয়ার আহবান করেন। আল্লাহ ছাড়া কেউ নেই,মহামারি থেকে এক আল্লাহ দয়া করলে দেশের সকলে বেঁচে যাব ইনশাল্লাহ।

    সংবাদের কাজের ফাঁকে ফাঁকে সাভারের বিভিন্ন এলাকায় ছোট বড় সাবান বিতরণ করে অসহায় গরীব পথচারী মানুষকে সচেতন করে চলছেন।

    সম্পাদনায়ঃ সালমা আক্তার।

  • সাভারে করোনার গনসচেতনতায় পথচারীর মাঝে জীবানুনাশক সাবান বিতরণ করলেন সাপ্রেমিকস’র আহবায়ক শেখ এ কে আজাদ

    সাভারে করোনার গনসচেতনতায় পথচারীর মাঝে জীবানুনাশক সাবান বিতরণ করলেন সাপ্রেমিকস’র আহবায়ক শেখ এ কে আজাদ

    সাভারে করোনার গনসচেতনতায় পথচারীর মাঝে জীবানুনাশক সাবান বিতরণ করলেন সাপ্রেমিকস’র আহবায়ক শেখ এ কে আজাদ

    নিজস্ব প্রতিবেদক,সাভার থেকেঃকরোনা ভাইরাসে আতঙ্ক যখন সাভারের সাধারন মানুষ। সেখানে ভাইরাস থেকে মুক্ত হওয়ার লক্ষে যথযথ এগিয়ে আসলেন সংবাদিক ও সাভার প্রেস মিডিয়া কল্যাল সমিতির আহবায়ক শেখ এ কে আজাদ।

    তিনি পথচারী অসহায় ভিক্ষুক পাশে দাড়ালেন। তিনি শনিবার (২৮) সন্ধ্যায় সুপার মেডিকেল (প্রাঃ) লিঃ সংলগ্ন হাত,মুখ,পা ধুয়ার জন্য সাবান বিতরন করেন। এসময় স্থানীয় কয়েকজনকে সাথে নিয়ে এ জীবানুমুক্ত সাবান প্রদান করছেন।

    সাভার প্রেস মিডিয়া কল্যাল সমিতির আহবায়ক শেখ এ কে আজাদ বলেন আমাদের সংবাদকর্মীদের সংবাদ সংগ্রের পাশাপাশি জনসচেতনতায় এগিয়ে আসতে হবে সাথে সমাজের সচেতন মানুষকে। সচেতন মানুষসহ সকলে এগিয়ে এসে পথচারী,গরীব,অসহায় মানুষের পাশে থেকে হাত বাড়িয়ে দিতে হবে।তিনি আরো জানান, হাত,পা,মুখ ময়লা হলে জীবানুমুক্ত সাবান দিয়ে ধুতে পারলে করোনা সহ বিভিন্ন ভাইরাস ও ব্যাক্টেরিয়া থেকে সহজেই মুক্ত হতে পারবো।
    তার সাথে এলাকার সকলকে তার বাড়ির আঙ্গিনা ও ড্রেন ময়লা আবর্জনা মুক্ত রাখতে অনুরোধে করেছেন।

    এদিকে তিনি আরো জানান করোনা ভাইরাস মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত গরীব, অসহায়,পথচারীর মাঝে এ জীবানু নাশক সাবান ও মাস্ক বিতরণ করবেন।

  • সাংবাদিক আরিফুলকে জামিন দিয়েছেন আদালত

    সাংবাদিক আরিফুলকে জামিন দিয়েছেন আদালত

    সাংবাদিক আরিফুলকে জামিন দিয়েছেন আদালত

    রোববার সকালে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালত থেকে মধ্যরাতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে কারাদণ্ড দেওয়া সাংবাদিক আরিফুল ইসলাম রিগ্যানকে জামিন দিয়েছেন।

    আরিফুল ইসলামের আইনজীবী অ্যাড. শাখাওয়াত হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ২৫ হাজার টাকা জামানত রেখে আরিফকে জামিন দেয়া হয়েছে। তবে মামলাটির আপিল চলমান।

    অপরদিকে আরিফের বড় বোন রিমা আক্তার জানান, পরিবারের পক্ষ থেকে জামিনের বিষয়টি তারা মেনে নিতে পারছেন না। তারা আরিফের জামিন আবেদন করেননি। তারা আরিফের জামিন চান না, নিঃস্বার্থ মুক্তি চান।

    উল্লেখ্য, গত শুক্রবার (১৩ মার্চ) মধ্যরাতে বাড়িতে হানা দিয়ে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলা ট্রিবিউনের কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি আরিফুল ইসলামকে। তার বাসায় আধা বোতল মদ ও দেড়শ’ গ্রাম গাঁজা পাওয়া গেছে বলে অভিযোগ আনা হয়। এরপর গভীর রাতে জেলাপ্রশাসকের অফিসে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে এক বছরের কারাদণ্ড দিয়ে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

    তবে আরিফুল ইসলামের স্ত্রী মোস্তারিমা সরদার বলেন, ‘মধ্যরাতে বাড়ির দরজা ভেঙে ঢুকে আরিফকে পিটিয়ে জোর করে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে বাসায় তারা কোনও তল্লাশি অভিযান চালাননি। পরে ডিসি অফিসে নেওয়ার পর তারা দাবি করেন, আরিফুলের বাসায় আধা বোতল মদ ও দেড়শ’ গ্রাম গাঁজা পাওয়া গেছে।

    মোস্তারিমা সরদার বলেন, জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে অনিয়মের সংবাদ পরিবেশন ও ফেসবুকে লেখার কারনে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে এ ঘটনা ঘটিয়েছেন।

  • সবার আগে করোনা ভাইরাসে সংবাদকর্মীর নিজের নিরাপত্তা

    সবার আগে করোনা ভাইরাসে সংবাদকর্মীর নিজের নিরাপত্তা

    একজন সাধারণ নাগরিকের জন্য নিজেকে রক্ষার যত রকমের উপায় আছে, তার সবই একজন সাংবাদিকের জন্যেও প্রযোজ্য। পার্থক্য হলো, একজন নাগরিক তার চলাফেরা ঘরে বা নিরাপদ স্থানে সীমাবদ্ধ রাখতে পারেন। কিন্তু একজন সাংবাদিককে পেশার প্রয়োজনেই ঝুঁকিপূর্ণ জায়গায় যেতে হয়। করোনাভাইরাসের খবরও সংগ্রহ করতে হবে, কিন্তু মাথায় রাখবেন, তা নিজের নিরাপত্তাকে বাদ দিয়ে নয়। সাংবাদিকদের সুরক্ষা নিয়ে কাজ করা আন্তর্জাতিক সংগঠন কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে) করোনাভাইরাস কাভারেজের একটি অ্যাডভাইজরি প্রকাশ করেছে। খবর সংগ্রহের আগে, খবর সংগ্রহের সময় এবং পরে, কি ধরণের সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে, তা সেখানে বিশদভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।

    সিপিজের অ্যাডভাইজরি থেকে জেনে নিন আক্রান্ত এলাকায় গেলে কি করবেন:

    সর্দি, কাশি বা শ্বাসযন্ত্রের রোগে ভুগছেন, এমন মানুষের কাছাকাছি যাবেন না। নিজে হাঁচি–কাশি দেবার সময় হাত দিয়ে নাক ও মুখ ঢেকে রাখবেন।
    গরম পানি ও সাবান দিয়ে নিয়মিত হাত ধোয়ার অভ্যাস করুন। সাবান বা গরম পানি না পেলে ব্যাকটিরিয়া প্রতিরোধী জেল বা ওয়াইপস ব্যবহার করুন। কিন্তু তারপর যত দ্রুত সম্ভব গরম পানি ও সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নিন।
    হাসপাতাল বা আক্রান্ত স্থানে খবর সংগ্রহ করতে গেলে হাতে দস্তানা পড়ে নিন। মাথায় রাখুন, এসব জায়গায় বডিস্যুট ও ফেসমাস্কের মত পার্সোনাল প্রটেকটিভ ইকুইপমেন্ট (পিপিই) দরকার হতে পারে।
    আক্রান্ত এলাকার কাঁচা–বাজার বা খামারে যাবেন না। জীবিত হোক বা মৃত – পশু–পাখির কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রাখুন। সেই প্রাণির সংস্পর্শে এসেছে এমন দেয়াল বা কোনো কিছুতে হাত দেবেন না।
    যদি আক্রান্ত বাজার বা খামারে যেতেই হয়, তাহলে আপনার কোনো যন্ত্রপাতি বা সরঞ্জামই মাটিতে রাখবেন না। ফিরে এসে ব্যাকটিরিয়া প্রতিরোধী জেল (মেলিসেপ্টল) বা ওয়াইপস দিয়ে পরিষ্কার করে নিন।
    আক্রান্ত এলাকার বাজারে যেতে হলে, ডিসপোজেবল অথবা পানি–নিরোধী জুতো পড়ে যান। ঘটনাস্থল থেকে বেরুনোর পরপরই তা ধুয়ে–মুছে নিন এবং কাজ শেষ হলে তা ফেলে দিন।
    আক্রান্ত এলাকায় বা সেখানে কোনো পশুপাখির পাশে দাঁড়িয়ে কিছু খাবেন না, অথবা পান করবেন না।
    আপনার নিজেরই শ্বাসকষ্টসহ রোগের উপসর্গ দেখা দিলে কী করবেন, তা আগেই ভেবে রাখুন। আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য সরকারের স্বাস্থ্যবিভাগের নীতিমালা (অনেকখানেই যেমন সেল্ফ কোয়ারেন্টাইনের কথা বলা হয়) মেনে চলুন।
    আক্রান্ত এলাকা থেকে ফেরার ১৪ দিনের মধ্যে কোনো উপসর্গ দেখা দিলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন এবং আপনার অফিসকে জানান।

  • সাংবাদিক আরিফকে সাজা’ ভ্রাম্যমাণ আদালত বসানোর দায় নিচ্ছে না কেউ!

    সাংবাদিক আরিফকে সাজা’ ভ্রাম্যমাণ আদালত বসানোর দায় নিচ্ছে না কেউ!

    সাংবাদিক আরিফকে সাজা’ ভ্রাম্যমাণ আদালত বসানোর দায় নিচ্ছে না কেউ!

    বাংলা ট্রিবিউন ও ঢাকা ট্রিবিউনের কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি আরিফুল ইসলাম রিগানকে ভ্রাম্যমাণ আদালত ( মোবাইল কোর্ট) বসিয়ে সাজা দেওয়া হলেও সেই আদালত বসানোর দায়িত্ব এখন কেউ নিচ্ছে না। কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক সুলতানা পারভীন দাবি করেছেন, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের কথামতো মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়েছে। তবে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের সহকারী পরিচালক আবু জাফর বলছেন, তারা কোনও মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেননি। এদিকে ঘটনার সময় থেকেই পুলিশ জানিয়েছে, তারা কোনও মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেনি। বরং নিরাপত্তা সাহায্যের জন্য আরিফের ফোন পেয়ে কুড়িগ্রামের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এএসপি) উৎপল রায় ও সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহফুজার রহমান দ্রুত তার বাড়িতে যান। পরে বিষয়টি র‌্যাবকেও জানান তারা।

    জেলা প্রশাসক সুলতানা পারভীনের কাছে বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘কুড়িগ্রাম মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের অনুরোধে আমার কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রিন্টু বিকাশ চাকমার নেতৃত্বে পুলিশের ছয় জন, আনসারের পাঁচ জন এবং মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের তিনজন সদস্য মিলে সাংবাদিক আরিফুল ইসলামের বাসায় মোবাইল কোর্টের অভিযানে গেছে। ওই সাংবাদিককে (আরিফ) নিয়ে মোবাইল কোর্ট করার আমার কোনও ঠেকা পড়েনি।’

    তবে এ কথা অস্বীকার করেছেন কুড়িগ্রাম জেলার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের সহকারী পরিচালক আবু জাফর। তিনি বলেছেন, আমি একইসঙ্গে লালমনিরহাট জেলার দায়িত্বেও রয়েছি। ওই জেলায় গতকাল (শুক্রবার) মাদক মামলার এক আসামিকে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনা ছিল। আমি সেটা নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম। আমরা কুড়িগ্রামে এদিন কোনও আদালত পরিচালনা করিনি। অভিযানও চালাইনি। জেলা প্রশাসনকে আমরা কোনও বিষয়ে অনুরোধও জানাইনি। টাস্কফোর্সের বিষয়ও জানতাম না। শনিবার (১৪ মার্চ) দুপুরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের একজন পরিদর্শক আমাকে জানান, রাতে কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়েছিল। সেখানে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ডেকে নিয়ে আমাদের কয়েকজন কর্মকর্তাসহ, অন্য বাহিনীর সদস্যদের যুক্ত করা হয়।

    এ বিষয়ে কুড়িগ্রাম সদর সার্কেলের দায়িত্বে থাকা সহকারী পুলিশ সুপার উৎপল রায় বলেন, ‘আরিফুল ইসলাম রিগানের মোবাইল কল পেয়ে আমরা দ্রুত তার বাড়িতে ছুটে যাই। আমরা গিয়ে দেখি, বাড়ির গেট ও বাসার গেট ভেঙে ঢুকে তাকে তুলে নিয়ে গেছে। তাকে ট্রেস করার জন্য চারদিকে পুলিশের মোবাইল টিমকে আমরা বলি। রংপুর র‌্যাব-১৩ ও লালমনিরহাট পুলিশকে অবহিত করা হয়। কারণ বিষয়টি আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত ছিল। আমাদের আশঙ্কাও ছিল। আমরা খুঁজতে খুঁজতে গিয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে সামনে দুটি গাড়ি দেখতে পেয়ে সেখানে যাই। তিনজন ম্যাজিস্ট্রেটের সঙ্গে দেখা হয়। কথা বলে জানতে পারি, আরিফুল ইসলামকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তার অপরাধ কী জানতে চাইলে, তারা জানায়, দেড়শ গ্রাম গাঁজা ও অর্ধেক বোতল মদ পাওয়া গেছে। পরে আমরা সেখান থেকে চলে আসি।’

    এই পুলিশ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘কুড়িগ্রাম সদর থানায় আরিফুল ইসলামের বিরুদ্ধে কোনও জিডি, অভিযোগ কিংবা কোনও মামলা নেই। ব্যক্তিগতভাবে তাকে আমরা একজন ভালো মানুষ হিসেবে চিনি ও জানি। কিন্তু কেন এমন হয়েছে, তা আমরা বুঝতে পারছি না।’

    অপর এক প্রশ্নের জবাবে এএসপি উৎপল রায় বলেন, ‘ডিসি অফিস মোবাইল টিম বা টাস্কফোর্স করার জন্য চিঠি দিয়ে থাকে। সেই আলোকে আমরা নিয়মিত পুলিশ দিয়ে থাকি। কিন্তু এই ঘটনা সম্পর্কে আমাদের সিনিয়র কেউই কোনও কিছু জানতেন না। আপনারা ভালো করে খোঁজখবর নিয়ে দেখতে পারেন।’

    এদিকে, শনিবার সন্ধ্যার পর ওই বাড়িতে খোঁজখবর নিতে যান কুড়িগ্রাম পৌর মেয়র আবদুল জলিল। এ সময় তিনি জানান, নিয়মানুযায়ী মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করতে মেয়রের অনুমতির প্রয়োজন হয়। কিন্তু এক্ষেত্রে তাকে কিছু অবহিত করা হয়নি। সাংবাদিক আরিফ তার জানা মতে কোনও অনৈতিক কাজের সঙ্গে জড়িত নয় বলে জানান তিনি। তাকে অধূমপায়ী মানুষ হিসেবে চেনেন বলেও জানান মেয়র।

    উল্লেখ্য, শুক্রবার (১৩ মার্চ) মধ্যরাতে বাড়িতে হানা দিয়ে ধরে নিয়ে সাংবাদিক আরিফুল ইসলামকে এক বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন জেলা প্রশাসনের মোবাইল কোর্ট। এ সময় তার বিরুদ্ধে আধা বোতল মদ ও দেড়শ’ গ্রাম গাঁজা পাওয়া গেছে বলে অভিযোগ তোলা হয়, যদিও আরিফ অধূমপায়ী। আরিফের স্ত্রী জানান, মধ্যরাতে কিছু আগন্তুক তাদের বাসায় এসে দরজা ধাক্কাতে থাকেন ও দরজা খুলতে বলেন। আরিফ তাদের পরিচয় জানতে চাইলে তারা পরিচয় দেননি। এরপর আরিফ কুড়িগ্রাম থানায় যোগাযোগ করলে থানা কর্তৃপক্ষ তার বাসায় কোনও অভিযান চালানো হয়নি বলে নিশ্চিত করে। এরমধ্যেই আগন্তুকরা দরজা ভেঙে তার বাসায় প্রবেশ করে। তবে তারা কোনও তল্লাশি অভিযান চালায়নি। তারা বাসায় ঢুকেই কোনও কারণ না জানিয়ে আরিফকে মারতে মারতে তুলে নিয়ে যায়। এ সময় কয়েকবার গুলি করার হুমকিও দেয় আগন্তুকরা। এর এক ঘণ্টা পর থানা পুলিশ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে তাকে খুঁজে পায়।

    সূত্রঃ বাংলা ট্রিবিউন