Category: শিক্ষা

  • পিইসিতে অটো পাসের কোনো চিন্তা নেই বলে জানিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী

    পিইসিতে অটো পাসের কোনো চিন্তা নেই বলে জানিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী

    পিইসিতে অটো পাসের কোনো চিন্তা নেই বলে জানিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী

    কোভিড-১৯ মহামারির কারণে পঞ্চম শ্রেণির প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী-পিইসিতে অটো পাসের কোনো চিন্তা আপাতত সরকারের নেই বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন।

    কোভিড-১৯ মহামারির কারণে পঞ্চম শ্রেণির প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী-পিইসিতে অটো পাসের কোনো চিন্তা আপাতত সরকারের নেই বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন।

    বুধবার (১২ আগস্ট) সচিবালয়ে নিজ দফতরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে প্রতিমন্ত্রী এ কথা জানান।

    তিনি বলেন, কেন্দ্রীয়ভাবে সীমিত পরিসরে, এর পরে খুললে স্কুলে স্কুলে ৫০ নম্বরের এমসিকিউ পরীক্ষা নেয়ার চিন্তাভাবনা করছে সরকার।

    প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের তো পরীক্ষা নেয়ার চিন্তা-ভাবনা আছে। পিইসি পরীক্ষা নিতে হলে পাঠদানের যে সময় আছে, সেই সময় তো আর পাচ্ছি না। আমরা যদি সেপ্টেম্বরের দিকে স্কুল খুলে দিতে পারতাম তাহলে শর্ট সিলেবাসে একটা পরীক্ষা নেয়ার চিন্তা-ভাবনা ছিল। এখন যেহেতু সেপ্টেম্বরে স্কুল খুলতে পারব কিনা আমরা তো বলতে পারছি না।’

    অক্টোবর-নভেম্বরের দিকে স্কুল খুললে তখন প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে- জানতে চাইলে জাকির হোসেন বলেন, ‘আমরা মূল্যায়নের ভিত্তিতে স্কুলে স্কুলে পরীক্ষা নেয়ার চিন্তা-ভাবনা করছি। তখন হয়তো ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। যদি সম্ভব হয় এমসিকিউ আমরা করতে পারি।’

    নভেম্বরের মধ্যে যদি স্কুল খোলা না যায় তখন কী হবে- এ বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘তখন বিকল্প ব্যবস্থা নেয়া হবে। আমাদের অটো পাসের কোনো চিন্তা নেই। তবে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মহোদয়ের ওখানে মাধ্যমিকের সচিব ও আমাদের সিনিয়র সচিব কথা বলেছেন। আলোচনা করেছেন যে, এই রকম (অটো পাস) কিছু করা যায় কিনা!’

    ‘আমরা আগামী সপ্তাহে আমাদের পরিকল্পনাগুলো, তিনটি পরিকল্পনা প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠাব। তিনি যেটা মূল্যায়ন করবেন, আমাদের সিদ্ধান্ত দেবেন- সেটাই আমরা বাস্তবায়ন করব। পরীক্ষা নেয়া হবে না বা হবে, এমন কোনো সিদ্ধান্ত নেই।’

    প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘পরীক্ষা আমরা রাখব, পরীক্ষার কোনো বিকল্প নেই।’

    অন্যান্য শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষা হবে বলেও জানান প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী।

  • লিজেন্ড কলেজের পক্ষ থেকে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির বিষয়ে প্রয়োজনীয় পরামর্শ…

    লিজেন্ড কলেজের পক্ষ থেকে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির বিষয়ে প্রয়োজনীয় পরামর্শ…

    প্রয়োজনীয় সচেতনতা

    একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির অনলাইন আবেদন শুরু হয়েছে। আপনি / আপনার সন্তান আবেদন করছে, আপনি খেয়াল রাখছেন তো? কষ্ট করে হলেও আমার লিখাটি পড়ুন।
    সাভার অঞ্চলের অনেক কলেজ আছে যারা ইতোমধ্যে শিক্ষার্থী সংখ্যা ও ফলাফলে সুনাম অর্জন করেছে। আপনার সন্তান যদি ভর্তিচ্ছু হয় তাহলে কয়েকটি বিষয় ভেবে অনলাইন আবেদনের সিদ্ধান্ত নিন।
    ১। আপনার সন্তান কি নিজেই নিজের পড়াশোনার বিষয়ে মনযোগী?
    ২। আপনার সন্তান কি অনলাইনে অর্থাৎ ফেসবুক, ইউটিউবসহ অন্যান্য মাধ্যমে অতিমাত্রায় আসক্ত নয়?
    ৩। আপনার সন্তান কি রুটিন মেনে পড়াশোনা করে?
    ৪। আপনার সন্তান কি শ্রেণি কার্যক্রমে স্ব-ইচ্ছায় নিয়মিত?
    ৫। আপনার সন্তানের কলেজে যাতয়াতে কি আপনি উদ্বিগ্ন থাকেন?
    উত্তর যদি হা হয় তবে আপনার খুব বেশি চিন্তিত হওয়ার কোন কারণ নেই, তার জিপিএ অনুসারে যে কোন কলেজে ভর্তি করালেই সে ভালো করবে ইনশাআল্লাহ।
    তবে যদি উত্তর হয় ‘না, তাহলে একটু ভেবে সিদ্ধান্ত নিন। এমন একটি কলেজ নির্বাচন করুন, যারা উপরোক্ত বিষয় সমূহ আন্তরিকতার সাথে যত্ন নিয়ে থাকে। অল্পকিছু প্রতিষ্ঠান এসব বিষয়ে যত্ন নিয়ে থাকে তাই আপনার সন্তানের বিষয়ে আপনাকেই বিবেচনা পূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে হবে। আবেগের বশে একটি ভূল সিদ্ধান্ত আপনার স্বপ্নের বাস্তবায়নে অনেক বড় বাধা হয়ে দাড়াতে পারে।
    লিজেন্ড কলেজ আপনার সন্তানের ভবিষ্যৎ বিনির্মানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।


    আমাদের সেবা সমূহঃ
    ১। আমরা শিক্ষার্থীর জিপিএ উন্নয়নে নিরলস কাজ করছি।
    ২। শিক্ষার্থী কলেজে প্রবেশের সাথে সাথেই অটোমেটিক এসএমএস দ্বারা অভিভাবকদের নিশ্চিত করে থাকি।
    ৩। শিক্ষার্থী অনুপস্থিতি ক্লাস শুরুর ১ঘন্টার মধ্যে অভিভাবকদের নিশ্চিত করে থাকি।
    ৪। কোন শিক্ষার্থীর বিশেষ প্রয়োজনে ছুটির দরকার হলে অভিভাবকের অনুমতি সাপেক্ষে ছুটি মঞ্জুর করে থাকি।
    ৫। প্রত্যেক শিক্ষকের নিবিড় তত্ত্বাবধানে ২০/২৫ জন শিক্ষার্থীর গ্রুপ করে পড়াশোনাসহ সার্বিক খোঁজ খবর নিয়ে থাকি।
    ৬। প্রত্যেক বিভাগের জন্য রয়েছে নিজস্ব সুসজ্জিত মাল্টিমিডিয়া ও সাউন্ড সিস্টেম সমৃদ্ধ শ্রেণিকক্ষ।
    ৭। সুপরিসর শ্রেণিকক্ষ লিজেন্ড কলেজের একটি স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য।
    ৮। একদল মেধাবী, অভিজ্ঞ শিক্ষকের নিবিড় পরিচর্যায় শিক্ষার্থীদের পাঠানুরাগী করে তুলে।
    ৯। সুপরিসর সমৃদ্ধ পাঠাগার, হলরুম, কমনরুম কলেজের অনন্য বৈশিষ্ট।
    ১০। প্রায় তিন হাজার স্কয়ার ফুটের সমৃদ্ধ ল্যাবরেটরি ( রসায়ন, জীববিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান)।
    ১১। প্রত্যেক বিভাগের জন্য আবশ্যিক (১২০ আসনের) কম্পিউটার সমৃদ্ধ আইসিটি ল্যাবরেটরি।
    ১২। শিক্ষার্থী নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা বিধানে পুরো কলেজ ক্যাম্পাস (সকল শ্রেণিকক্ষসহ) ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার পর্যবেক্ষণে ২৪ ঘন্টা চালু থাকে।
    ১৩। ২৪ ঘন্টা নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নিজস্ব ব্যবস্থাপনা।
    ১৪। পূর্ণ কলেজ ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি ১০০% ডিজিটাল (একাউন্টস, পরীক্ষা, ফলাফল, বায়োমেট্রিক ফিংগারপ্রিন্ট ইত্যাদি)।
    ১৫। প্রত্যেক সিমেস্টার পরীক্ষার ফলাফল অভিভাবক সমাবেশের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রদান করা হয়।

    প্রিয় ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী, সম্মানিত সচেতন অভিভাবক আমাদের এ সকল শৃঙ্খলা ও নিয়মনীতি শুধুমাত্র শিক্ষার্থীর একজন নৈতিক মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠার লক্ষ্যে।


    সার্বিকভাবে আমাদের প্রচেষ্টা আপনার সন্তানের ভবিষ্যৎ বিনির্মানে নিবন্ধিত।
    সর্বশেষ আবেদন আপনার কাছে।
    আপনার সন্তানের ভর্তির সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে একবার লিজেন্ড কলেজ ভিজিট করুন অথবা আপনার আশেপাশে ছড়িয়ে আছে আমাদের অনেক গর্বিত শিক্ষার্থী তাদের সাথেও কথা বলে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। আপনার ও আপনার সন্তানের সু-সাস্থ্য কামনা করছি।

    মোঃ আব্দুর রাজ্জাক
    কলেজ সমন্বয়কারী ও প্রভাষক, ব্যবস্থাপনা।

    কলেজের ফেসবুক লিংকে ক্লিক করুন…
    https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=3315245368562895&id=346680692086059

  • প্রয়াত শফিউল বারী বাবু স্মরনে শ্রীপুর উপজেলা ও পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের উদ্যোগে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল

    প্রয়াত শফিউল বারী বাবু স্মরনে শ্রীপুর উপজেলা ও পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের উদ্যোগে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল

    প্রয়াত শফিউল বারী বাবু স্মরনে শ্রীপুর উপজেলা ও পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের উদ্যোগে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল

    মোহাম্মদ আদনান মামুন, শ্রীপুর (গাজীপুর):
    প্রয়াত শফিউল বারী বাবু স্মরনে শ্রীপুর উপজেলা ও পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের উদ্যোগে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

     

    ০২ আগস্ট ২০২০ (রোজ রবিবার) শ্রীপুর
    পৌর মুক্তমঞ্চ সংলগ্নে শ্রীপুর উপজেলা ও পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের যৌথ উদ্যোগে জাতীয়তাবাদী সেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির বিপ্লবী সভাপতি মরহুম শফিউল বারী বাবু ভাই এর স্বরনে মোঃ মাহবুবুর রহমান সোহেল খানের সভাপতিত্বে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

    মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন গাজীপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের বিপ্লবী সভাপতি মোঃ হাসিবুর রহমান খান মুন্না, সিনিয়র সহ-সভাপতি মাসুদুল করিম মোনায়েম, সাংগঠনিক সম্পাদক খন্দকার আপেল মাহমুদ।

    এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন-ফিরোজ আহমেদ, তৌহিদুল ইসলাম, রুমান আহমেদ, আনোয়ার হোসেন, আকরাম হোসেন, রাজিবুল বেপারী, মিলন প্রধান, আতিকুল ইসলাম, রাশিদুল ইসলাম নয়ন, জহিরুল ইসলাম জহির, আবু বক্কর , শামসুল হক শ্যামল, খোরশেদ আলম, রাশিদুল হক রুবেল, মঞ্জু, জুয়েল রানা, রুবেল সহ উপজেলা ও পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা কর্মীগন।

    উক্ত অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন শ্রমিক নেতা আনোয়ার হোসেন, যুব নেতা আবুল হোসেন মিলন, শামীম সরকার, ছাত্র নেতা রাসেল সরকার রানা প্রতাপ, রনি, গুলজার, আজিজুল ও রিয়াদুল ইসলাম জুয়েল সহ আরো অনেকে। দোয়া মাহফিলে মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করা হয়।

  • আশুলিয়া স্কুল মাঠে কাঁচা বাজার বন্ধের নির্দেশ, ছাত্রলীগ নেতা সম্রাটের শাস্তি দাবি

    আশুলিয়া স্কুল মাঠে কাঁচা বাজার বন্ধের নির্দেশ, ছাত্রলীগ নেতা সম্রাটের শাস্তি দাবি

    আশুলিয়া স্কুল মাঠে কাঁচা বাজার বন্ধের নির্দেশ, ছাত্রলীগ নেতা সম্রাটের শাস্তি দাবি

    সাভারের আশুলিয়া স্কুল মাঠে অবৈধভাবে বসানো কাঁচা বাজার বন্ধের নির্দেশ দিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম রাজীব। শুক্রবার বিকেলে সরেজমিনে স্কুল মাঠ পরিদর্শন করে এ নির্দেশ প্রদান করেন তিনি।

    জানা যায়, আশুলিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে জোর পূর্বক আশুলিয়া বাজারের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের দোকান বসাতে বাধ্য করায় সাভার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও শিক্ষা কমিটির সভাপতি মঞ্জুরুল আলম রাজিব শুক্রবার বিকেলে সরেজমিনে স্কুল এবং মাঠ পরিদর্শনে যান। এসময় বাজার হওয়ার কারণে মাছ মাংস এবং কাঁচা বাজারের বর্জ্যের কারণে মাঠের ব্যাপক ক্ষতি হওয়ায় বিস্ময় প্রকাশ করে দায়ীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন মঞ্জুরুল আলম রাজীব। এছাড়া অতি দ্রুত স্কুল ভবনের বারান্দায় বসানো দোকানপাট ও মাঠ থেকে অবৈধ কাঁচা বাজার উচ্ছেদের ব্যবস্থা করবেন বলে সকলকে আশ্বস্ত করেন এবং তাৎক্ষনিক গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমানের কাছে বাস্তব চিত্র তুলে ধরেন।

    এঘটনায় প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান আগামী চব্বিশ ঘন্টার মধ্যে স্কুল ভবন ও মাঠ থেকে অবৈধ কাঁচা বাজার উচ্চেদ করাসহ দায়ীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আশুলিয়া সহকারী কমিশনার (ভূমিকে) নির্দেশ প্রদান করেন।

    ভুক্তভোগী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেন, আশুলিয়ার টঙ্গাবাড়ী এলাকার বাসিন্দা বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সাইদুর রহমান সম্রাট জোর পূর্বক আশুলিয়া বাজারের ব্যবসায়ীদেরেক স্কুল মাঠে আসতে বাধ্য করেন। এখানে দোকান বসানোর পর থেকে বিভিন্ন সময়ে আমাদের কাছ থেকে জোরপূর্বক মোটা অঙ্কের টাকা নেয়াসহ প্রতিদিন অবৈধ ও অন্যায় ভাবে দোকান প্রতি চাঁদা আদায় করেছন। এঘটনায় তারা সাইদুর রহমান সম্রাটের কঠোর শাস্তি দাবি করেন।

    স্কুল মাঠ পরিদর্শনের সময় উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের সাথে উপস্থিত ছিলেন আশুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহাব উদ্দিন মাদবর,সাভার উপজেলা স্বেচ্চাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক সায়েম মোল্ল্যা, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আতিকুর রহমান আতিক, ইউপি সদস্য হোসেন আলী মাষ্টার প্রমুখ।

  • ৭০০ নম্বরে ৬৯৪ নম্বর পেয়ে তাক লাগালো গ্রামের অরিত্র পাল

    ৭০০ নম্বরে ৬৯৪ নম্বর পেয়ে তাক লাগালো গ্রামের অরিত্র পাল

    ৭০০ নম্বরে ৬৯৪ নম্বর পেয়ে তাক লাগালো গ্রামের অরিত্র পাল

    পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব বর্ধমানের মফস্বল শহর মেমারি থেকে মাধ্যমিকে রাজ্যের প্রথম স্থান দখল করে তাক লাগিয়ে দিয়েছে অরিত্র পাল। ৭০০ নম্বরের মধ্যে অরিত্র পেয়েছে ৬৯৪ নম্বর।

    কলকাতার গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, অরিত্র তিনটি বিষয়ে একশোতে একশোই পেয়েছে। গণিতে সে ১০০ তে ১০০ ই পেয়েছে। একইভাবে ইতিহাস এবং ভূগোলেও সে ১০০ করে নম্বর পেয়েছে। ইংরেজিতে সে পেয়েছে ৯৯ নম্বর। বাংলায় পেয়েছে ৯৮ নম্বর। ফিজিক্যাল সায়েন্সও সে পেয়েছে ৯৮ নম্বর। জীববিজ্ঞানে অরিত্র পেয়েছে ৯৯ নম্বর। ফল প্রকাশিত হওয়ার পরই শিক্ষকরা তার বাড়িতে গিয়ে তাকে শুভেচ্ছা জানান।
    অরিত্র জানিয়েছে, মাধ্যমিকেরের টেস্টের পর তার পড়াশোনার সময়সীমা আরও বেড়ে গিয়েছিল। দিনে সতেরো আঠারো ঘণ্টা পড়াশোনার মধ্যেই থাকতো সে। সকাল বা রাতে বাঁধাধরা পড়ার রুটিন ছিলো না। খুব গভীর রাত পর্যন্ত সে পড়াশোনা করেনি। তবে রাতে খাওয়া দাওয়ার পর দেড়-দুঘণ্টা পড়াশোনা চলত।

  • লকডাউনে ভাড়ি বাকী থাকায় বাড়িওয়ালার মেয়েকে পালিয়ে বিয়ে করলেন মতলবের শিক্ষার্থী পলাশ

    লকডাউনে ভাড়ি বাকী থাকায় বাড়িওয়ালার মেয়েকে পালিয়ে বিয়ে করলেন মতলবের শিক্ষার্থী পলাশ

    লকডাউনে ভাড়ি বাকী থাকায় বাড়িওয়ালার মেয়েকে পালিয়ে বিয়ে করলেন মতলবের শিক্ষার্থী পলাশ

    এবছরের করোনা ভাইরাসের লকডাউনের জন্য গত ২০ মার্চ থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ আছে দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। দেশে চলমান করোনা সংকটে অনেকের আর্থিক সমস্যায় পরে আছে অনেক ছাত্র।পড়াশোনার জন্যে দেশের অধিকাংশ শিক্ষার্থীকে বসবাস করতে ভাড়া বাসা বাড়ি এবং মেসে। আবাসন সংকট থাকায় অনেকের জায়গা হয় না হলগুলোতে ফলে বাধ্য হয়ে বসবাস করতে হয় এসব স্থানে। এদিকে করোনার কারণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধহয়ে যাওয়ায় অধিকাংশ শিক্ষার্থী মেস বা ভাড়া বাসা ছেড়ে চলে এসেছে নিজের বাড়িতে। না থেকেও মাসে মাসে ভাড়া দিতেহচ্ছে। এ যেন মরার উপর খাড়ার ঘা হয়ে দাড়িয়েছে এসব শিক্ষার্থীর উপর।

    রাজধানীর বেসরকারি একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিবিএ অধ্যয়নরত একজন শিক্ষার্থী পলাশ। করোনার জন্য ২১ মার্চ ঢাকা ছেড়ে নিজের এলাকা চাঁদপুরের মতলব চলে আসে। কিন্তু চলে আসলে প্রতি মাসে মেসের সিট ভাড়া দিতে হয় তাকে। মেসের মালিক রহিম মিয়া তাকে ভাড়ার জন্যে চাপ দিতে থাকে। গত দুই মাসের সিট ভাড়া দিতে পারলেও এই মাসে পলাশ সাফ জানিয়ে দেয় তার হাতে আর টাকা নেই।

    পলাশ আকুতি মিনতি করে রহিম মিয়া যেন তাদের সিটভাড়া মাফ করে দেয় সে আর মেসের সিট ভাড়া দিতে পারবে না। কিন্তু মেসের মালিক কোনভাবেই সিট ভাড়া মাফ করবে না। যদি সিট ভাড়া না দেয় তবে তাদের সব মালপত্র বিক্রি করে টাকা পয়সা আদায় করে নিবে বলে হুমকি দেয় মেস মালিক। পলাশ এতেই যেন ক্ষিপ্ত হয়ে যায়। পরে সে ফুসলিয়ে ফাসলিয়ে প্রেমের অভিনয় করে রহিম মিয়ার ছোট মেয়েকে সুমাইয়াকে নিয়ে পালিয়ে যায়। পালিয়ে গিয়ে দুজন বিয়ে করে ফেলে।

    রহিম মিয়া এই ঘটনায় এই মেয়ে ও মেয়ের জামাইকে মেনে নেয় নি। তিনি মেয়ের জামাই পলাশ এর বিরুদ্ধে থানায় প্রতারণার মামলা দায়ের করেছে। এদিকে ঘটনার পর পলাশ ও মেসের মালিকের মেয়ে সুমাইয়া পলাতক রয়েছে। গোপন সূত্রে জানা গেছে সুমাইয়া ইমুতে বাসায় ভিডিও কল করে বাসার সব খোজ খবর নিচ্ছে। তার বাবাকে যাতে বুঝিয়ে বলে, তাদের মেনে নিতে এই চেষ্টা করেন।

  • করোনায় দেশের নন-এমপিও শিক্ষকদের সাড়ে ৪৬ কোটি টাকা বরাদ্দ দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

    করোনায় দেশের নন-এমপিও শিক্ষকদের সাড়ে ৪৬ কোটি টাকা বরাদ্দ দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

    করোনায় দেশের নন-এমপিও শিক্ষকদের সাড়ে ৪৬ কোটি টাকা বরাদ্দ দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

    ডেক্স সংবাদঃ
    করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের সাথে সাথে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক গত ১৬ মার্চ ২০২০ থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এমপিওবিহীন শিক্ষকদের জন্য এই দুর্যোগের সময় যখন অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ, তখন ৪৬ কোটি ৬৩ লাখ ৩০ হাজার টাকা ৮০ হাজার ৭৪৭ জন শিক্ষক ও ২৫ হাজার ৩৮ কর্মচারীর মধ্যে বিতরণের জন্য জরুরি বরাদ্দ দেয়া হয়েছে বলে জানান শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।

    শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মমিনুর রশিদ আমিন বলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের ভিত্তিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নন-এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য প্রণোদনা অর্থ অনুমোদন করেছেন। তবে আমরা এখনো বাজেট হাতে পাই নি।

    প্রত্যেক শিক্ষককে ৫,০০০/= টাকা হারে এবং ২৫,০৩৮ জন ননএমপিও কর্মচারীর প্রত্যেককে ২,৫০০/= টাকা হারে মোট ১,০৫,৭৮৫ জন শিক্ষক-কর্মচারীর জন্য ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরে শিক্ষা বান্ধব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তার ‘বিশেষ অনুদান’ এর খাত হতে ৪৬,৬৩,৩০,০০০/= (ছেচল্লিশ কোটি তেষট্টি লক্ষ ত্রিশ হাজার) টাকা ৬৪ জন জেলা প্রশাসকের অনুকূলে বরাদ্দ প্রদান করেছেন।

    এদিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগে ননএমপিও শিক্ষকদের আর্থিক সহায়তা দিতে ইতোমধ্যেই তাদের বিকাশ, নগদ, রকেট ও মোবাইল ফোন নাম্বার সংগ্রহ করা হয়েছে।

  • এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদন ১ মে শুরু, যেভাবে করবেন

    এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদন ১ মে শুরু, যেভাবে করবেন

    এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদন ১ মে শুরু, যেভাবে করবেন

    রবিবার (৩১ মে) এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়েছে। আগামীকাল সোমবার (১ জুন) থেকে শুরু হবে ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদন। যারা ফল আশানুরূপ বলে মনে করবেন না, তারা এই পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করতে পারবেন ।

    আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব-কমিটি সূত্রে জানা গেছে, এসএমএসের মাধ্যমে ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করা যাবে ১ জুন থেকে ৭ জুন পর্যন্ত। টেলিট’ক নম্বর থেকে RSC <স্পেস> বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর <স্পেস> রোল নম্বর <স্পেস> বিষয় কোড লিখে পাঠিয়ে দিতে হবে ১৬২২২ নম্বরে।

    একই এসএমএসে একাধিক বিষয়ের জন্য আবেদন করা যাবে। এ ক্ষেত্রে বিষয় কোড পর্যায়ক্রমে ‘কমা’ দিয়ে লিখতে হবে।

    ফিরতি এসএমএসে চার্জের অংক জানিয়ে একটি পিন নম্বর (পার্সোনাল আইডেন্টিফিকেশন নম্বর) দেয়া হবে। এতে রাজি থাকলে RSC <স্পেস> YES <স্পেস> পিন নম্বর <স্পেস> যোগাযোগের জন্য একটি মোবাইল নম্বর লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে।

    প্রতিটি বিষয় ও প্রতি পত্রের জন্য ১২৫ টাকা হারে চার্জ কা’টা হবে। যেসব বিষয়ের দুটি পত্র (প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র) রয়েছে, সেসব বিষয়ের ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করলে মোট ২৫০ টাকা ফি কা’টা হবে।

    প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, এবারের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৮২ দশমিক ৮৭ শতাংশ। পরীক্ষা শুরু হয় ৩ ফেব্রুয়ারি, শেষ হয় ২৭ ফেব্রুয়ারি। ২৯ ফেব্রুয়ারি থেকে ৫ মা’র্চের মধ্যে ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

  • এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ

    এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ

    এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ

    পরীক্ষার্থীরা শিক্ষাবোর্ডের ওয়েবসাইটে (http://www.educationboardresults.gov.bd/) গিয়ে ফলাফল দেখতে পারবে।

    আজ রবিবার ৩১ মে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়েছে। এ বছর পাসের হার ৮২ দশমিক ৮৭ শতাংশ।

    এর মধ্যে, এসএসসি পরীক্ষার নয়টি বোর্ড মিলে পাসের হার ৮৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ, মাদ্রাসা বোর্ডে পাসের হার ৮২ দশমিক ৫১ শতাংশ ও কারিগরিতে ৭২ দশমিক ৭ শতাংশ।

    আজ রবিবার অনলাইন লাইভের মাধ্যমে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এ বছরের ফলাফলের বিস্তারিত জানান। এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ফলাফল হস্তান্তর করা হয়।

    এ বছরের ফলাফলে ঢাকা বোর্ডে পাসের হার ৮২ দশমিক ৩৪ শতাংশ, রাজশাহী বোর্ডে ৯০ দশমিক ৩৭ শতাংশ, কুমিল্লা বোর্ডে ৮৫ দশমিক ২২ শতাংশ, যশোর বোর্ডে ৮৭ দশমিক ৩১ শতাংশ, চট্টগ্রাম বোর্ডে ৮৪ দশমিক ৭৫ শতাংশ, বরিশাল বোর্ডে ৭৯ দশমিক ৭০ শতাংশ, সিলেট বোর্ডে ৭৮ দশমিক ৭৯ শতাংশ, দিনাজপুর বোর্ডে ৮২ দশমিক ৭৩ শতাংশ ও ময়মনসিংহ বোর্ডে ৮০ দশমিক ১৩ শতাংশ।

    এ বছর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৩৫ ৮৯৮ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ঢাকা বোর্ডে ৩৬ হাজার ৪৭ জন, রাজশাহী বোর্ডে ২৬ হাজার ১৬৭ জন, কুমিল্লা বোর্ডে ১০ হাজার ২৪৫ জন, যশোর বোর্ডে ১৩ হাজার ৭৬৪ জন, চট্টগ্রাম বোর্ডে ৯ হাজার ৮ জন, বরিশাল বোর্ডে ৪ হাজার ৪৮৩ জন, সিলেট বোর্ডে ৪ হাজার ২৬৩ জন, দিনাজপুর বোর্ডে ১২ হাজার ৮৬ জন, ময়মনসিংহ বোর্ডে ৭ হাজার ৪৩৪ জন, মাদরাসা বোর্ডে ৭ হাজার ৫১৬ জন ও কারিগরি বোর্ডে ৪ হাজার ৮৮৫ জন।

    গত বছর এসএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৮২ দশমিক ৮০ শতাংশ। এ বছর তা বেড়ে ৮৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ হলো।

    গত ৩ ফেব্রুয়ারি এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। তাত্ত্বিক পরীক্ষা ২৭ ফেব্রুয়ারি ও ব্যবহারিক পরীক্ষা ৬ মার্চ শেষ হয়। এ বছর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নেয় সংখ্যা ২০ লাখ ৪০ হাজার ২৮ জন শিক্ষার্থী।

    করোনাভাইরাসের কারণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায়, গত আট বছরে এই প্রথমবার পাবলিক পরীক্ষা শেষ করার ৬০ দিনের মধ্যে ফলাফল প্রকাশ হয়নি। করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে গত ১৭ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।

  • এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ হবে ৩১ মে

    এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ হবে ৩১ মে

    এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ হবে ৩১ মে

    এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল আগামী রোববার (৩১ মে) সকাল ১০টায় ঘোষণা করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর বেলা ১২টায় শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি ফেইসবুক লাইভে ফলাফলের বিস্তারিত তুলে ধরবেন।

    শুক্রবার (২৯ মে) বিকালে মন্ত্রণালয়ের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ফলাফল প্রাসঙ্গিক ডকুমেন্ট গণমাধ্যমে মেইল করা হবে। ফেসবুক মেসেঞ্জারেও দেয়া হবে। ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার জন্য বিটিভির মাধ্যমে ভিডিও ফুটেজ পাঠানো হবে। করোনার মহামারীর কারণে স্বাস্থ্য ঝুঁকি বিবেচনায় গণমাধ্যম কর্মীদের ব্রিফিংয়ের স্থানে না যাওয়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হয়েছে।