Category: শিক্ষা

  • সাভারে ছিনতাইকারীদের হাতে রাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার ২

    সাভারে ছিনতাইকারীদের হাতে রাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার ২

    সাভারে ছিনতাইকারীদের হাতে রাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার ২

    রফিকুল ইসলামজিল্লুঃ  সাভারে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী ও কলেজ কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান (৩২) খুন হওয়ার তিনদিন পর দুই হত্যাকারীকে আটক করেছে র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন র‌্যাব-৪। সোমবার রাতে সাভারের রাজাশন এলাকা থেকে তাদেরকে আটক করা হয়।

    আটককৃতরা হলো বাগেরহাট জেলার মোড়লগঞ্জ থানার নিজাম শরীফের ছেলে আজাদ শরীফ (২৯), ও সাভারের ডগরমোড়া এলাকার আব্দুল গণির ছেলে রনি ওরফে ডগি রনি (৩০)। হত্যাকারী দুজনই সাভার আশুলিয়াসহ বিভিন্ন এলাকার পেশাদার ছিনতাইকারী এবং এ হত্যাকান্ডে অংশ নেয়া আরো দুইজন পলাতক রয়েছে বলে জানিয়েছে র‌্যাব।

    র‌্যাব-৪ জানায়, গত ২৪ অক্টোবর ভোরে রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের ২০১৯ সালের স্নাতকোত্তর ব্যাচের সাবেক শিক্ষার্থী রাজশাহী জেলার দূর্গাপুর থানার নওয়াপাড়া গ্রামের মজিবুর রহমানের ছেলে মোস্তাফিজুর রহমান একটি দুর পাল্লার বাস থেকে সাভারের শিমুলতলা এলাকায় নামেন। বাস থেকে নামার পর সিআরপি সড়কে কয়েকজন ছিনতাইকারী তার গতিরোধ করে এবং তার কাছে থাকা টাকা পয়সাসহ মূল্যবান মালামাল ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে। এসময় মোস্তাফিজুর ছিনতাইকারীদের বাঁধা দিলে তারা তাকে এলোপাথারী ছুরিকাঘাত করে তার সাথে থাকা মালামাল নিয়ে পালিয়ে যায়। পরে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে ঘটনাস্থলেই মারা যান মোস্তাফিজুর। হত্যাকান্ডের ঘটনায় নিহতের পিতা মজিবুর রহমান গত সোমবার অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামী করে সাভার মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
    এঘটনায় সাভার মডেল থানা ও পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন এর পাশাপাশি হত্যাকারীদের ধরতে মাঠে নামে র‌্যাব। পরে সোমবার রাতে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে সাভার পৌর এলাকার রাজাশন মহল্লায় অভিযান চালিয়ে র‌্যাব-৪ এর এসআই কাউসার মাদবরের নেতৃত্বে একটি দল দুই হত্যাকারীকে আটক করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটককৃতরা হত্যাকান্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে।

    এবিষয়ে র‌্যাব-৪ এর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার উনু মং বলেন, আটক দুইজনকে সাভার মডেল থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ হত্যাকান্ডে জড়িত অন্যান্যদেরও গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

  • প্রায় দুই যুগে পদোন্নতি বঞ্চিত ইউআরসি ইন্সট্রাক্টরদের মাঠ পর্যায়ে হতাশা, দাবী যৌক্তিক পদোন্নতি

    প্রায় দুই যুগে পদোন্নতি বঞ্চিত ইউআরসি ইন্সট্রাক্টরদের মাঠ পর্যায়ে হতাশা, দাবী যৌক্তিক পদোন্নতি

    প্রায় দুই যুগে পদোন্নতি বঞ্চিত ইউআরসি ইন্সট্রাক্টরদের মাঠ পর্যায়ে হতাশা, দাবী যৌক্তিক পদোন্নতি

    সত্যেরসংবাদডেক্সঃ
    প্রাথমিক শিক্ষায় ২২/২৩ বছর চাকুরী করেও পদোন্নতি পাচ্ছেন না উপজেলা রিসোর্স সেন্টার (ইউআরসি) এর দক্ষ ও মেধাবী ইন্সট্রাক্টরগণ। শিক্ষায় স্নাতক ও স্নাতকোত্তরধারী প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ইউআরসি ইন্সট্রাক্টরগণ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের একাডেমিক সুপারভিশন. লিডারশীপ, একিভূত শিক্ষা, আইসিটি, ০৮টি বিষয়ের বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ, নবনিয়োগপ্রাপ্ত ও প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষকদের প্রারম্ভিক প্রশিক্ষণ, চাহিদাভিত্তিক সাব-ক্লাস্টার প্রশিক্ষণ বাস্তবায়নে ম্যানুয়াল প্রণয়ন ও মনিটরিংসহ স্বল্পমেয়াদী বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রদান এবং প্রশিক্ষণ ও শ্রেণি কার্যক্রমে হাতে কলমে শিখন-শেখানো কার্যাবলী পরিচালনা করে শিক্ষকদের অধিক দক্ষ করে তু্লছেন। যার ফলে বেড়েছে শিক্ষার হার, বেড়েছে শিক্ষার মান, কমেছে ঝরে পড়া শিশু শিক্ষার্থীর হার। যা গুণগত ও মানসম্মত টেকসই প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিতকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে ইউআরসি। অভিভাবক ও মা সমাবেশ (ঝরে পড়া রোধ, শিশুস্বাস্থ্য, পুষ্টি ও খাদ্য, উপস্থিতি বৃদ্ধি, শিখন পরিবেশ ইত্যাদি), শিক্ষকদের প্রযুক্তিগত সহায়তা, শিক্ষকদের ডাটাবেজ, এ্যাকশান রিসার্চ এর মাধ্যমে সমস্যা চিহ্নিত ও সমাধানের উপায় নিরুপণ, সমাপনি পরীক্ষায় দায়িত্বপালনসহ প্রাথমিক শিক্ষার সার্বিক মানোন্নয়নে ইন্সট্রাক্টরের নেতৃত্বে ইউআরসির নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এছাড়া উপজেলা প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ কাজ (সরকারি কাজ তদারকি, নির্বাচন পরিচালনা, জাতীয় প্রোগ্রাম বাস্তবায়নসহ উর্ধতন কর্তৃপক্ষের আদিষ্ট কাজ) আন্তরিক ও সুনামের সাথে পালন করে যাচ্ছেন। বৈশ্বিক মহামারি করোনায় ও অন্যান্য দুর্যোগে উপজেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে জনগনের সেবা করতে গিয়ে ইন্সট্রাক্টর করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে স্বজনদের কাঁদিয়ে চলে গেছেন না ফেরার দেশে। করোনার ভয়াল থাবায় যখন দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ তখন ইন্সট্রাক্টরের নেতৃত্বে ইউআরসি অনলাইন ক্লাশ পরিচালনায় শিক্ষকদের প্রশিক্ষিত করা, ইউটিউব চ্যানেল এ ক্লাসের ভিডিও আপলোড করা, বিষয়ভিত্তিক অনলাইন প্রশিক্ষণ পরিচালনাসহ শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রীদের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রেখে চলেছেন। বর্তমান সরকারের চিন্তা থেকে সৃষ্ট ইউআরসি উপজেলার একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একাডেমিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। উপজেলার শিক্ষকগণ নিজ উপজেলায় প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও একাডেমিক সহযোগিতা পাওয়ায় সরকারের অনেক ব্যয় সংকোচন হয়েছে যা সরাসরি মানসম্মত শিক্ষা বাস্তবায়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্নকে পরিপূর্ণ করতে প্রত্যক্ষ সহযোগিতা করছে।
    দুঃখজনক ভাবে বর্তমান সরকারের আমলে যেখানে প্রাথমিক শিক্ষার সকলেরই পদোন্নতি পাচ্ছে সেখানে শুধুমাত্র ইউআরসি ইন্সট্রাক্টরগণকে পদোন্নতি
    বঞ্চিত করা হচ্ছে। ফলে তাঁদের মধ্যে চরম হতাশা ও ক্ষোভের সৃষ্টি হচ্ছে। ইউআরসি ইন্সট্রাক্টরের ফিডার পদ যেহেতু সহকারি সুপারিনটেনডেন্ট (পিটিআই) তাই দীর্ঘদিন প্রচেষ্টার মাধ্যমে সম্প্রতি ৬৬টি সহকারি সুপারিনটেডেন্ট পদ সৃষ্টি ও পদায়নের অনুমোদন হয়েছে। উক্ত পদ সৃষ্টির ফলে পিটিআইতে সহকারি সুপারিনটেনডেন্ট পদটি একটির স্থলে দুটিতে উন্নীত হয়েছে। পিটিআই এবং ইউআরসি কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের জন্য পদ দুটির একটিকে সহকারি সুপারিনটেনডেন্ট (পিটিআই) এবং দ্বিতীয়টিকে সহকারি সুপারিনটেনডেন্ট (ইউআরসি) নামে চিহ্নিত করা যায়। সহকারি সুপারিনটেনডেন্ট পদে তাদের পদোন্নতিতে চলতি দায়িত্ব প্রদান করা হলে তাদের মধ্যে হতাশা দূর হবে এবং মাঠ পর্যায়ের কাজের গতিশীলতা বৃদ্ধি পাবে। উল্লেখ্য-প্রতি বছর বিশেষ কৃতিত্বের জন্য ইন্সট্রাক্টর ও সহকারী ইন্সট্রাক্টরকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক স্বর্ণপদক প্রদান করা হয়। এছাড়া সরকারের বৃত্তি নিয়ে প্রতিবছর অনেক ইন্সট্রাক্টর ও সহকারী ইন্সট্রাক্টরগণ বিদেশ থেকে ডিগ্রি অর্জন করে প্রাথমিক শিক্ষায় কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখছেন। শিক্ষা গবেষণায় উচ্চতর ডিগ্রী অর্জনধারীদের প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের গবেষণা কর্মকর্তা, জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমিতে সহকারি বিশেষজ্ঞ, এবং এনসিটিবি পদে সংযুক্তি দেওয়া যেতে পারে।

    এ বিষয়ে বাংলাদেশ ইউআরসি ইন্সট্রাক্টর কল্যাণ সমিতির সভাপতি তরিকুল ইসলাম সেগুন বলেন, “ইন্সট্রাক্টর পদে প্রায় ২২ বছর যাবৎ চাকুরী করছি। শিক্ষক, সহকারি ইন্সট্রাক্টর, সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার, উপজেলা শিক্ষা অফিসার, পিটিআই ইন্সট্রাক্টরসহ সকলেরই পদোন্নতি হচ্ছে কিন্তু আমাদের কোন পদোন্নতি নেই বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক। তিনি দ্রুত পদোন্নতিতে চলতি দায়িত্ব প্রদানের জন্য প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী, সিনিয়র সচিব ও উর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং মহাপরিচালক (প্রাশিঅ) এর প্রতি অনুরোধ জানান। সেই সাথে শূণ্যপদে জনবল নিয়োগ, অতি দ্রুত সমন্বিত নিয়োগ বিধিমালা ২০২০ অনুমোদন ও বাস্তবায়ন, প্রশিক্ষণ কক্ষ সম্প্রসারণ, একজন সহকারী ইন্সট্রাক্টর (আইসিটি), একজন অফিস সহকারী নিয়োগ, ইউআরসিতে বছরব্যাপী আইসিটি প্রশিক্ষণসহ অন্যান্য প্রশিক্ষণ প্রদানে তিনি জোর দাবী জানান।

  • দুঃখিত বোন,নিলা খুনিদের কঠিন বিচার হোক

    দুঃখিত বোন,নিলা খুনিদের কঠিন বিচার হোক

    দুঃখিত বোন,নিলা খুনিদের কঠিন বিচার হোক

    এ.কে.এম. আসাদুজ্জামান

    আমি বলতে চাইলাম কি! আর তাঁরা বুঝলো কি!
    “যেহেতু চিৎকার দেয় নাই তাহলে জোর করে নেয় নাই যদি জোর করে নিতো তাহলে চিৎকার দিতো”
    এই কথাটা আমি ঢাকা ইউনিভার্সিটির প্রফেসর আসিফ নজরুল স্যারের একটি আরটিকেলে পড়েছিলাম। এ কথার মাধ্যমে সে বুঝাতে চেয়েছিলো যে, কেউ যদি সাহায্য চায় তাহলে আমরা তাকে সাহায্য করতে পারি আর যদি কেউ সাহায্য না চায় তাহলে আমরা তাকে সাহায্য করতে পারবোনা” বোন আমি ছেলেটাকে চিনিনা। আমিও চাই তোমার খুনির কঠিন বিচার হোক। তবে আমার কিছু প্রশ্ন আছে…..

    ১/ বোন তোমাকে যেহেতু ছেলেটা ১ বছর যাবত জ্বালাতন করতেছে তাহলে তোমার অভিভাবকরা কেনো আইনের শরণাপন্ন হলোনা? আজ যদি তারা আইনের শরণাপন্ন হতো তাহলে বোন হয়তো তুমি আজ আমাদের মাঝেই থাকতে। কিন্তুু এরকম ক্ষেএে আমরা লোক চক্ষুর ভয়ে আইনের শরণাপন্ন হইনা। এটা অসম্ভব রকমের একটা বোকামি।

    ২/ বোন ভাইয়ের সামনে থেকে কিভাবে ভয় দেখিয়ে বোনকে নিয়ে গেলো? এখানে-ও আমরা ভাই হিসাবে ব্যার্থ। আপন মানুষের কাছ থেকে যদি সাহায্য না পাই তাহলে বাহিরের মানুষের কাছ থেকেও সাহায্য আশাকরাটাও বোকামি।

    ৩/ বোন তুমি যেহেতু জানতে যে, ছেলেটা তোমার জন্য হুমকি সরুপ তাহলে তুমি কেনো কারো সাহায্য চাইলেনা বা কেনো চিৎকার করলেনা? বোন আমার বিশ্বাস তুমি যদি সাহায্য চাইতা তাহলে অবশ্যই কেউ তোমাকে সাহায্য করতো। এখানেও বোনটি আমার বোকামির পরিচয় দিয়েছে।
    তাই এই বোকামি গুলির থেকে আমাদের শিক্ষা নেওয়া উচিত। বোনটির মৃত্যুর পূবে আমরা একটু সতর্ক হলেই আজকে হয়তো অকালে বোনটিকে আমাদের হারাতে হতোনা। আর আমরা যদি এ ঘটনা থেকে শিক্ষা না নেই তাহলে এরকম হাজারো বোন আমাদের মাঝ থেকে হারিয়ে যাবে। মারা যাওয়ার পরে বিচার চাওয়ার আগে আমাদের উচিত বেঁচে থাকা অবস্থায় বোনদের সুরক্ষার ব্যাবস্থা করা। অনেকেই হয়তো বলবেন এ পরিস্থিতিতে এরকম সম্ভব নয় তাদের উদ্দেশ্য আমি বলবো পরিস্থিতিকে মোকাবেলা করে সামনে এগিয়ে যাওয়ার নামই জীবন। আসুন আমরা সবাই এ ঘটনা থেকে সতর্ক হই। বোনটির পরিবারের প্রতি আমার গভীর সমবেদনা রইলো।
    ২০১৪ সালে সন্ত্রাসীরা আমার বাবাকেও হত্যা করে ছিলো। এই যন্ত্রণা আমি খুব ভালো করে বুঝি। আমার বাবাকে হত্যার পূর্বে সন্ত্রাসীরা মোবাইলে হুমকি দিয়ে ছিলো তবুও সে সতর্ক হয়নি। তাই আজ আপনাদের কে সতর্কতার মূল্য বুঝাতে চেষ্টা করতেছি। আমার কোন কথায় কেউ যদি মনে কষ্ট পেয়ে থাকেন তাহলে দয়া করে নিজ গুনে ক্ষমা করে দিবেন।

  • সাভারের রেডিও কলোনি মডেল স্কুলের সিনিয়র শিক্ষক কাশেম হার্ট এটাকে মৃত্যু,একই মাসে দুইজকে হারিয়ে গভীর সমবেদনা

    সাভারের রেডিও কলোনি মডেল স্কুলের সিনিয়র শিক্ষক কাশেম হার্ট এটাকে মৃত্যু,একই মাসে দুইজকে হারিয়ে গভীর সমবেদনা

    সাভারের রেডিও কলোনি মডেল স্কুলের সিনিয়র শিক্ষক কাশেম হার্ট এটাকে মৃত্যু,একই মাসে দুইজকে হারিয়ে গভীর সমবেদনা

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার,থেকেঃ
    সাভার উপজেলার রেডিও কলোনি মডেল স্কুলের ব্যবসায়ী শাখার হিসাব বিজ্ঞানের সিনিয়র শিক্ষক
    আবুল কাশেম গত রাত ১১ টায় হার্ট এটাক হলে সাভারের এনাম মেডিকেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে রাত ১ টায় মৃত্যু ঘোষনা করেন।  (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি দীর্ঘ ২২ বছর সুনামের সহিত শিক্ষকতা করেছিলেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫২ বছর৷ মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী রেখে গেছেন।

    ১৮ সেপ্টেম্বর শুক্রবার সকাল ১১ টায় রেডিও কলোনি মডেল স্কুল মাঠ প্রাঙ্গনে ১ম নামাজের জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় রেডিও কলোনি মডেল স্কুলের প্রধান শিক্ষক এইচ এম শাহ্ আলম মিঞ্জাসহ স্কুলের শিক্ষক ও বেতারের ষ্টাফ,শিক্ষার্থী, অভিভাবগ জানাযায় অংশগ্রহন করেন। জানাযা শেষে মুরহুমের শেষবারে মুখটি দেখতে দেয়া হয়। পরে তার গ্রামের বাড়ী বগুড়া জেলার ধুনট উপজেলায় নিয়ে যাওয়া হয়।
    মুরহুমের বগুড়া জেলার ধুনট থানায় তার দ্বিতীয় জানাজা শেষ অনুষ্ঠিত হয়ে দাফন সম্পন্ন করা হবে।রেডিও কলোনি মডেল স্কুলের প্রধান শিক্ষক এইচ এম শাহ্ আলম মিঞ্জা ও সহকারী প্রধান শিক্ষক অরুপ চক্রবর্তী মুরহুমের আত্বার মাগফেরাত কামনাসহ পরিবার ও পরিজনের প্রতি সমাবেদনা জানিয়েছেন।
    শিক্ষার্থীরা জানান তার এ মৃত্যু ভালমনের ভালমানের শিক্ষক হারালেন সকল শিক্ষার্থী তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করেছেন।

    উল্লেখ্য,গত ১ লা সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার ভোর ৫ টায় অফিস সহকারী নাসিরুল ইসলাম খোকন ব্রেইন স্ট্রোকে ঢাকার সমরিতা হাসপাতালে মৃত্যুবরন করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।তিনি দীর্ঘ ১৮ বছর সুনামের সহিত অফিস সহকারী ও অতিরিক্ত ভাবে শিক্ষকতার দ্বায়িত্ব পালন করেছিলেন।
    মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৪৫ বছর। মৃত্যকালে তিনি স্ত্রী ও সন্তানসহ গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। তার তার মৃত্যুতে স্কুলে ও এলাকায় শোকের বার্তা বয়ে গেয়েছিল।

  • কলেজে ভর্তির টাকা নেই মেধাবী শিক্ষার্থী দু’বোনের,মেয়ে হওয়ায় বাবা অন্যের ঘরে

    কলেজে ভর্তির টাকা নেই মেধাবী শিক্ষার্থী দু’বোনের,মেয়ে হওয়ায় বাবা অন্যের ঘরে

    কলেজে ভর্তির টাকা নেই মেধাবী শিক্ষার্থী দু’বোনের,মেয়ে হওয়ায় বাবা অন্যের ঘরে

    ডেক্স সংবাদঃ
    নারায়ণগঞ্জের সরকারি তোলারাম কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েও টাকার অভাবে ভর্তি অনিশ্চিত দুই বোন হাবিবা আক্তার ও সুমাইয়া আক্তারের। হাবিবা ও সুমাইয়া সিদ্ধিরগঞ্জের মিজমিজি আব্দুল আলীপুল এলাকায় নানাবাড়িতে থাকে। বাবা আব্দুল করিম মিয়া দ্বিতীয় বিয়ে করে তাদের তাড়িয়ে দিয়েছেন। মা আসমা বেগম ১০ হাজার টাকা বেতনে আদমজী ইপিজেডের বেকা গার্মেন্টসে চাকরি করেন।

    অভাবের মধ্যেও মিজমিজি পশ্চিমপাড়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে হাবিবা জিপিএ- ৪.৫২ ও সুমাইয়া জিপিএ- ৪.৭১ পেয়ে এবার এসএসসি পাস করেছে। অনলাইনে আবেদন করে সরকারি তোলারাম কলেজে ভর্তির জন্য বিবেচিত হয়েছে তারা দুই বোন। গত রোববার থেকে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হলেও মাত্র ৫ হাজার টাকার জন্য তারা দুই বোন এখন পর্যন্ত ভর্তি হতে পারেনি।

     

    হাবিবা আক্তার জানায়, তারা ৬ বোন। ৪ বছর আগে বড় বোনের বিয়ে হয়। বাকি ৩ বোনের মধ্যে দুইজন পঞ্চম শ্রেণিতে ও আরেকজন শিশু শ্রেণিতে পড়ে। মা আছমা বেগম টানাপোড়েনের মধ্যে থেকেও সংসার চালাচ্ছেন। হাবিবা ও সুমাইয়ার মামারা গার্মন্টসে চাকরি করায় নিজেদের সংসারের খরচ বহন করতেই হিমশিম খান। সেজন্য চাইলেও তারা সহযোগিতা করতে পারেন না।

    হাবিবা জানায়, ‘আমাদের কোনো ভাই নেই বলে বাবা আমার মাকে অনেক নির্যাতন করতেন। ২০১৭ সালে আমার মায়ের অনুমতি ছাড়া আরেকটি বিয়ে করার পর সংসারে কোনো খরচ না দেয়ায় আমি দেড় বছর গার্মেন্টসে চাকরি করে সংসারের খরচ বহন করি। এজন্য আমি স্কুলে কোনো ক্লাসও করতে পারিনি। তারপর আমার মা চাকরি পেলে আমি চাকরি ছেড়ে আবারও লেখাপড়ায় মন দিই।’

     

    সে জানায়, আমরা লেখাপড়াটা করতে চাই। আমরা সবাইকে দেখিয়ে দিতে চাই আমরা মেয়ে বলে ফেলনা নই।

    অপর বোন সুমাইয়া বলে, ‘আমরা লেখাপড়া করে ভালো একটা চাকরি করতে চাই। সমাজে আমাদের মতো যারা টাকার অভাবে লেখাপড়া থেকে বঞ্চিত তাদের জন্য ভবিষ্যতে কিছু একটা করতে চাই। যদি ভর্তি হতে পারি তাহলে কলেজে পড়ার পাশাপশি পার্টটাইম কাজ করব। তাছাড়া আগামী জানুয়ারি থেকে টিউশনি করার চেষ্টা করব।’

    মিজমিজি পশ্চিমপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাইদুর রহমান বলেন, সুমাইয়া ও হাবিবার লেখাপড়ার আগ্রহ আছে। অভাবে থাকা সত্যেও ওরা এসএসসিতে ভালো ফল করেছে। আমার বিশ্বাস লেখাপড়ার জন্য ওদেরকে কেউ সহায়তা করলে ওরা ভবিষ্যতে আরও ভালো করবে।

    সূত্র-জাগো নিউজ।

  • শিক্ষার্থীকে মারধর ফেসবুকে ভাইরাল আশুলিয়ার সেই মাদ্রাসা শিক্ষক আটক করছে পুলিশ

    শিক্ষার্থীকে মারধর ফেসবুকে ভাইরাল আশুলিয়ার সেই মাদ্রাসা শিক্ষক আটক করছে পুলিশ

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ
    সাভারের আশুলিয়ায় মাদ্রাসার দুই শিশু শিক্ষার্থীকে পাশবিক নির্যাতনের ফুটেজ ফেসবুকে ভাইরাল হওয়ার পর অভিযুক্ত শিক্ষককে আটক করেছে পুলিশ। নির্যাতিত শিক্ষার্থী রাকিবুল ইসলাম রাশেদের গ্রামের বাড়ি টাঙ্গাইল ও অপর শিক্ষার্থী মাহফুজুর রহমান ফুয়াদ ঝালকাঠি সদর জেলার দেউলকাঠি গ্রামের মাওলানা আব্দুস সাত্তারের ছেলে।

    সোমবার রাতে আশুলিয়ায় শ্রীপুরের মধুপুরে জাবালে নূর কওমি মাদ্রাসা থেকে তাকে আটক করা হয়।

    এর আগে শুক্রবার সন্ধ্যায় ওই কওমি মাদ্রাসায় হেফজ বিভাগের শিক্ষার্থী রাকিবুল ইসলাম ও মাহফুজুর রহমানকে বেত দিয়ে পেটায় শিক্ষক হাফেজ মোহাম্মদ ইব্রাহিম। পিটুনির সেই ফুটেজ ফেসবুকে ভাইরাল হলে তা নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে।

    নির্যাতনের শিকার শিশু শিক্ষার্থী মাহফুজুর রহমান জানায়, তার সহপাঠী রাকিবুল নির্যাতন সইতে না পেরে পালিয়ে যায়। পরে তাকে খুঁজে নিয়ে এসে মাদ্রাসার ভেতর হাত-পা বেঁধে নির্যাতন চালায় শিক্ষক ইব্রাহিম। এসময় রাকিবুলকে পালাতে সহায়তার অভিযোগে তাকেও বেত্রাঘাত করে জখম করেন ওই শিক্ষক।

    ধামসোনা ইউপি মেম্বার মোনতাজ উদ্দিন ও এলাকাবাসী জানায়, দুই বছর পূর্বে মধুপুর এলাকায় ছয় তলা ভবনের চতুর্থ তলায় ১২ জন শিক্ষার্থী নিয়ে আবাসিক শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে কওমি মাদ্রাসাটি। তবে ইব্রাহিম ও ওবায়দুল্লাহ নামে হাফেজ দিয়েই চলতো প্রতিষ্ঠানটি। এরপর গত ১১ সেপ্টেম্বর মাদ্রাসার দুই শিক্ষার্থীকে হাত-পা বেঁধে নির্যাতন চালায় মাদ্রাসার শিক্ষক ইব্রাহিম।

    শিশুদের শরীরে নির্যাতনের চিহ্ন দেখে সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে ফেসবুকে ভাইরাল করে স্থানীয়রা। এরপরই এলাকাবাসী একত্রিত হয়ে সোমবার রাতে অভিযুক্ত মাদ্রাসার শিক্ষক ইব্রাহিমকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। এসময় অপর শিক্ষক ওবায়দুল্লাহকেও জিজ্ঞাসবাদের জন্য আটক করে নিয়ে যায় পুলিশ।

    আশুলিয়া থানার এসআই মহির উদ্দিন জানান, শিশু শিক্ষার্থীকে নির্যাতনের অভিযোগের সত্যতা মিলেছে। উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে মামলার প্রক্রিয়া চলছে।

    এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী ও অভিভাবকরা মাদ্রাসায় শিশু নির্যাতনের প্রতিবাদে ক্ষোভ প্রকাশ করে এর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।

    তবে পুলিশের কাছে আটক হাফেজ মাওলানা ইব্রাহিম জনতার হাতে গণধোলাই খাওয়ার পর তার বিবেক ও অনুশোচনাবোধ জাগ্রত হয়ে ভুল স্বীকার করেন।

     

  • সাভাররের তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নে মাদক বিরোধী মোটর শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত

    সাভাররের তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নে মাদক বিরোধী মোটর শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত

    সাভাররের তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নে মাদক বিরোধী মোটর শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ
    সাভার উপজেলায় হেমায়েতপুর তেতুলঝোড়া এলাকায় তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ফখরুল আলম সমরের নির্দেশে মাদক ও জঙ্গি বিরোধী মোটর শোভাযাত্রা করেছে ছাত্র সমাজ।
    মঙ্গলবার দুপুরে হেমায়েতপুর বাজার থেকে শতাধিক মোটরসাইকেল নিয়ে তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নে প্রধান কয়েকটি সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে তেতুলঝোড়া ইউনিয়ন পরিষদের সামনে পথসভা হয়।

    এতে প্রধান অতিথি ছিলেন তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ফখরুল আলম সমর।
    এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সুমন ইমতিয়াজ, ছাত্রনেতা সাইদুল ইসলাম, তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতি পদপ্রার্থী মনির হোসেন, তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা আবির মাসুম সহ আরো অন্যান্য ছাত্র নেতা।

  • শ্রীপুরে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে ময়লার স্তূপে মিলল নিখোঁজ স্কুলছাত্রের কঙ্কাল

    শ্রীপুরে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে ময়লার স্তূপে মিলল নিখোঁজ স্কুলছাত্রের কঙ্কাল

    শ্রীপুরে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে ময়লার স্তূপে মিলল নিখোঁজ স্কুলছাত্রের কঙ্কাল

    মোহাম্মদ আদনান মামুন, নিস্বজ প্রতিবেদক-
    গাজীপুরের শ্রীপুরে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে ময়লার স্তূপ থেকে মানুষের কঙ্কাল উদ্ধার করেছে পুলিশ।

    সোমবার (৩১ আগস্ট) দুপুর ১২টার দিকে পৌরসভার বহেরারচালা গ্রামের গড়গড়িয়া মাস্টারবাড়ি এলাকা থেকে কঙ্কালটি উদ্ধার করা হয়।

    কঙ্কালটি স্থানীয় আব্বাস আলীর ছেলে সোহানের (১৪) বলে দাবি তার স্বজনদের। সোহান ওই এলাকার আবুল প্রধান কিন্ডারগার্টেনের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র। প্রায় এক মাস আগে সে নিখোঁজ হয়েছিল।

    সোহানের বাবা আব্বাস আলী জানান, গত ৩ আগস্ট বিকেলে থেকে তার ছেলে নিখোঁজ হয়। পরে তাকে ফিরে পেতে পরিবারের পক্ষ থেকে শ্রীপুর থানায় সাধারণ ডায়েরিও করা হয়। মাসখানেক পার হলেও সোহানের কোনো খোঁজ পাচ্ছিলেন না তারা। সোমবার সকালে পৌরসভার গড়গড়িয়া মাস্টারবাড়ি এলাকায় মহাসড়কের পাশে ময়লার স্তূপে মানুষের কঙ্কাল দেখতে পান স্থানীয়রা। খবর পেয়ে সেখানে গিয়ে কঙ্কালের পাশে থাকা হলুদ শার্ট, জিন্সের প্যান্ট ও জুতা দেখে তিনি সেটিকে সোহানের কঙ্কাল বলে দাবি করেন।

    সোহানের মা নাজমা বেগম জানান, গত ৩ আগস্ট বিকেলে স্থানীয় লিচু বাগান এলাকায় সোহান তার খালা সেলিনা বেগমের বাসায় যায়। পরে তার খালার কাছ থেকে ২০ টাকা নিয়ে পাশে দোকানে যাওয়ার কথা বলে বের হয়ে নিখোঁজ হয়। ওই দিন সন্ধ্যায় স্থানীয় সফর উদ্দিনের ছেলে আজিজুল হকের সঙ্গে সোহানকে ওয়ালটন মোড় এলাকায় দেখেছে বলে জানিয়েছে এলাকাবাসী। আজিজুল মাদকসেবী। তার বিরুদ্ধে একাধিক মাদক মামলা রয়েছে।

    শ্রীপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খোন্দকার ইমাম হোসেন জানান, উদ্ধার হওয়া কঙ্কালটি নিখোঁজ সোহানের বলে দাবি করেছেন তার বাবা আব্বাস আলী। কঙ্কালটি প্রকৃতই সোহানের কি-না তা নিশ্চিত হতে তার ডিএনএ পরীক্ষা করা হবে। আজিজুলের বিরুদ্ধে শ্রীপুর থানায় একটি ডাকাতির প্রস্তুতির মামলা রয়েছে।

  • তেঁতুলঝোড়া কলেজে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুরের ৪৫ তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে এ জাতীয় শোক দিবস পালন

    তেঁতুলঝোড়া কলেজে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুরের ৪৫ তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে এ জাতীয় শোক দিবস পালন

    তেঁতুলঝোড়া কলেজে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুরের ৪৫ তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে এ জাতীয় শোক দিবস পালন

    শেখ এ কে আজাদঃ
    জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে সাভারের তেঁতুলঝোড়া কলেজে।
    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুরের ৪৫ তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে এ জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়। এসময় কলেজের সভাপতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অধ্যক্ষ ইউনুছ আল মামুন। ১৫ আগষ্ট জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন অধ্যক্ষ ইউনুছ আল মামুন, সহকারী অধ্যাপক লুৎফর রহমান, হোসনে আরা বেগম,কামরুল হাসান খান, নাজমূল হাসান গোলজার, মোঃ ইব্রাহিম হোসেন সহ প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালক হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করেন মোঃ আতোয়ার রহমান আতিক স্যার। এসমসয় কলেজে শিক্ষক শিক্ষিকা অভিভাবকসহ গন্যমান্য বক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন

  • বঙ্গবন্ধুর ৪৫ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়েছেনঃ প্রভাষক আতিক রহমান আতিক

    বঙ্গবন্ধুর ৪৫ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়েছেনঃ প্রভাষক আতিক রহমান আতিক

    বঙ্গবন্ধুর ৪৫ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়েছেনঃ প্রভাষক আতিক রহমান আতিক

    বঙ্গবন্ধুর ৪৫ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে বিনম্র শ্রদ্ধা ও সালাম রইল ৷

    শুভেচ্ছান্তে,
    আতিক রহমান আতিক
    প্রভাষক-তেঁতুলঝোড়া কলেজ,সাভার, ঢাকা।

    কলেজে ভর্তি ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের যোগাযোগ করতে অনুরোধ…