Author: sattersangbad24

  • এটিএন বাংলার ক্যামেরা পার্সনকে ল্যাপটপ প্রদান করলেন সাভার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম রাজীব

    এটিএন বাংলার ক্যামেরা পার্সনকে ল্যাপটপ প্রদান করলেন সাভার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম রাজীব

    এটিএন বাংলার ক্যামেরা পার্সনকে ল্যাপটপ প্রদান করলেন সাভার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম রাজীব

    এটিএন বাংলার ক্যামেরা পার্সন শরিফুল ইসলামকে একটি ল্যাপটপ প্রদান করেছেন সাভার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম রাজীব।

    শুক্রবার বিকেলে (২৮ ফেব্রুয়ারী) উপজেলা পরিষদ চত্বরে এটিএন বাংলার ক্যামেরা পার্সন শরিফুল ইসলামের হাতে ল্যাপটপটি তুলে দিয়েছেন।

    শরিফুল ইসলাম জানায়,ল্যাপটপটি কেনায় সহযোগিতা করায় তাদের হাত থেকে পাওয়ায় সাভার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম রাজীব এবং তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ফখরুল আলম সমরের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানান শরিফুল ইসলাম।

    ল্যাপটপ প্রদান কালে এসময় উপস্থিত ছিলেন সাভার উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহাদাৎ হোসেন খান, পাথালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ পারভেজ দেওয়ান, সাভার সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সোহেল রানা, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক হাসান তুহিন।

    উল্লেখ্য,এটিএন বাংলার ঢাকা জেলার সাভার ও ধামরাই উপজেলার (সাভার প্রতিনিধি) শেখ আবুল বাশারের ক্যামেরা পার্সন হিসেবে কাজ করে আসছে শরিফুল ইলসাম।-সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।

  • যুব মহিলা লীগের নেত্রী পারভিন ও তার মেয়ে সুলতানার বহু বিয়ে প্রতারণা ফাঁস

    যুব মহিলা লীগের নেত্রী পারভিন ও তার মেয়ে সুলতানার বহু বিয়ে প্রতারণা ফাঁস

    যুব মহিলা লীগের নেত্রী পারভিন ও তার মেয়ে সুলতানার বহু বিয়ে প্রতারণা ফাঁস

    সত্যের সংবাদ ডেক্সঃ
    সারাদেশে যুব মহিলা লীগ নেত্রী শামীমা নুর পাপিয়ার অ’নৈতিক রসায়নের আলোচনা যখন তুঙ্গে, ঠিক তখনই আরেক কেন্দ্রীয় যুব মহিলা লীগের নেত্রী নাজমা পারভিন ও তার সুন্দরী মেয়ে কাজী রাজিয়া সুলতানার (২৯) ভয়াবহ বিয়ে প্রতারণা ফাঁস হয়েছে।

    সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, লন্ডন প্রবাসী যু’বককে ছলে-বলে-কৌশলে ও অসহায়ত্ব দেখিয়ে সৌন্দর্যের মায়ায় ফাঁ’সিয়ে ২০১৮ সালের ১৬ মার্চ ১০ লাখ টাকা কাবিনে বিয়ে করেন যুব মহিলা লীগের কেন্দ্রীয় নেত্রীর সুন্দরী মেয়ে কাজী রাজিয়া সুলতানা। গত ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে লন্ডনে রফিকুর রহমানের রেস্টুরেন্টে চাকরির জন্য যান রাজিয়া। তখনই পরিচয় হয় তার সঙ্গে। সুন্দরী রাজিয়া তার অসহায় অবস্থা ও সমস্যার কথা বলে রফিকুরের সঙ্গে প্রায়শই যোগাযোগ বজায় রাখেন। একপর্যায়ে রাজিয়াকে তার রেস্টুরেন্টে চাকরি দেন রফিক। পরে কৌশলে সুন্দরী রাজিয়া তার প্রেমের জালে ফাঁসিয়ে নগদ অর্থ সহায়তা ও থাকা-খাওয়ার সুবিধাসহ আরও অনেক কিছু ভোগ করেন।

    জমতে থাকে রাজিয়ার প্রতারণাময় প্রেমের রসায়ন। কখনই প্রবাসী রফিকুর রহমান বুঝতে পারেননি যে কি ধরনের প্রতারণার জাল ফেঁসেছেন তিনি। প্রেমের খেলায় অভিজ্ঞ খেলোয়াড় রাজিয়াকে প্রচন্ড বিশ্বাস ও ভালোবেসে ফেলেন লন্ডন প্রবাসী রফিক। একপর্যায়ে রাজিয়া রফিকুরকে বিয়ের প্রস্তাব দেন। প্রস্তাব গ্রহণও করেন তিনি। তবে একটুও বুঝতে পারেননি, চতুর রাজিয়া সুলতানার অন্তরের প্রতারণার কৌশল। লন্ডনে অবৈধভাবে থাকতে খুবই সমস্যা হচ্ছিলো রাজিয়ার। তাই রফিকুর তাকে দেশে গিয়ে বিয়ে করে লন্ডনে বৈধ নাগরিক হিসেবে নিয়ে যাওয়ার কথা দেন। সে কথা অনুযায়ী তারা ২০১৮ সালের ১৬ মার্চ ঢাকায় এসে দশ লাখ টাকা দেনমোহরে শাহিন কলেজ কমপ্লেক্স কাজী অফিসে বিয়ে ব’ন্ধনে আ’বদ্ধ হন। রাজিয়ার ইচ্ছে অনুযায়ী থাকার জন্য বনানীতে ২৫ শত স্কয়ার ফিটের একটি ফ্ল্যাট ভাড়া নেন। সেখানেই শুরু হয় দু’জনের নতুন সংসার। বেশ ভালই চলছিলো সবকিছু। তখন পর্যন্ত ঘুনাক্ষরেও প্রতারণা বুঝতে পারেননি লন্ডন প্রবাসী রফিকুর। ব্যাবসার কাজে লন্ডনে আসা-যাওয়ার মাঝেই থাকতেন স্বামী রফিকুর। তাই দেশের সকল ব্যবসার ভার স্ত্রী রাজিয়া সুলতানাকে বুঝিয়ে দেন তিনি। পাশাপাশি প্রতি মাসে প্রায় ২ লাখ টাকা খরচ দিতেন স্ত্রীকে। এছাড়াও দেশের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে প্রতি মাসে বেহিসেবে টাকা খরচ করতেন রাজিয়া ও তার মা নাজমা পারভিন। কিভাবে কতো টাকা স্ত্রীকে টাকা পাঠিয়েছেন সে তথ্য প্রমাণ গণমাধ্যমের হাতে রয়েছে।

    রফিকুর বলেন, মা আর মেয়ে জামাইয়ের টাকায় সারাক্ষণ গাড়িতে চড়ে দাপিয়ে বেড়াতেন রাজধানীর অভিজাত এলাকা ও রেস্তোরাঁয়। এমন করে কয়েক মাস কাটার পরই বেরিয়ে আসে রাজিয়া ও তার পরিবারের ভ’য়াবহ প্র’তারণার রূপ। কারণে-অকারণে টাকার প্রয়োজন দেখানোসহ স্বামী রফিকুরের সঙ্গে বিভিন্ন ঝা’মেলা করতে শুরু করে স্ত্রী রাজিয়া। পরে হঠাৎ করেই ১ জানুয়ারি সন্ধ্যায় বনানী বাসা থেকে কয়েক লাখ টাকার মা’লামাল ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়ী কাগজপত্র নিয়ে তার মায়ের বাসায় চলে যায়। বাড়ির দারোয়ান ও কেয়ারটেকার বা’ধা দিলেও মানেননি তিনি। উল্টো তাদেরকে হু’মকি দিলে ভ’য়ে তারা আর কিছুই বলতে পারেনি। এসব খবর শুনে ১৫ জানুয়ারি স্বামী রফিকুর রহমান ঢাকায় ফিরে আসেন। স্ত্রী রাজিয়াকে বিমানবন্দর আসতে বললে যাননি,এমনকি বাসাও যাননি। তবে একাধিকবার বিভিন্ন জায়গায় দেখা করেছেন। তার কী সমস্যা, জানতে চাইলে তিনি তার মায়ের দোহাই দিয়ে বলেন, লন্ডনের ভিসা না হলে তার মা তাকে যেতে দেবে না। রফিকুর প্রকৃত স’মস্যা এবং সেগুলো কি কি উপায়ে স’মাধান করবেন এসব বুঝিয়ে বললেও কোনো কথাই তার এই ছলচাতুরি আর মান ভা’ঙতে পারেনি। তবে এতো গণ্ডগোলের মধ্যেও টাকা নেওয়া ব’ন্ধ হয়নি। এরপর থেকে ঠিক মতো ফোন রিসিভ করাও ব’ন্ধ করে দেয় প্রায়। কয়েক দিন পরে রাজিয়ার মা যুব মহিলা লীগ নেত্রী নাজমা পারভিন ফোন রিসিভ করে অকথ্য ভাষায় গা’লিগা’লাজ করেন এবং হু’মকি দেন তার মেয়েকে ভিসা না করে যোগাযোগের চে’ষ্টা করলে তার অবস্থা খারাপ করে দেবেন। লন্ডন প্রবাসী স্বামী রফিকুর রহমান জানান, সর্বশেষ তার স্ত্রী রাজিয়া ৩০ জানুয়ারি রাতে তার বনানীর বাসায় এসে একান্তে কয়েক ঘণ্টা সময় কাটিয়ে যান এবং বলেন তার মা কিছু দিনের জন্য তাকে কোথাও নিয়ে যেতে পারেন। ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে রাজিয়ার ফোন ও সকল যোগাযোগ মাধ্যম ব’ন্ধ পাওয়া গেলে পাগলের মতো স্ত্রীকে খুজতে থাকেন। রাজিয়ার মায়ের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি অকথ্য ভাষায় গা’লিগা’লাজ করেন এবং আবার হু’মকি দেন।

    তার বড় বোনের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, কয়েক দিন রাজিয়াকে একা থাকতে দাও, সময় হলে সে যোগাযোগ করবে। কিন্তু খোঁজ খবর নিয়ে রফিকুর রহমান যা জানলেন, তা শুনতে তিনি মোটেও প্রস্তুত ছিলেন না। খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন, স্ত্রী রাজিয়া সুলতানা পর্তুগাল প্রবাসী অন্য এক ছেলেকে বিয়ে করেছে। প্রথম বিয়ে গো’পন করে কুমারী সেজে ৪ ফেব্রুয়ারি ২০ লাখ টাকা কাবিনে আমতলী মহাখালী কাজী অফিসে বিয়ে করেন এবং পর্তুগালের ওই নাগরিক ছেলেকে নিয়ে রাঙ্গামাটি ঘুরতে গেছেন। এমন প্র’তারণার কাহিনী শুনে মাথায় আকাশ ভেঙে পরে রফিকুরের। পরে তার বড় বোনের সঙ্গে আবার যোগাযোগ করলে সে রাজিয়ার আরেকটি বিয়ের কথা অ’স্বীকার করে। স্ত্রী ও তার পরিবারের লোকজনের এসব কার্যকলাপে ভ’য়াবহ প্র’তারণার শি’কার হয়েছেন বুঝতে পেরে বা’ধ্য হয়ে আদালতে মা’মলা করেন রফিকুর। পরে পর্তুগালের ওই নাগরিকের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি এসব কিছুই জানতেন না এবং মা-মেয়ে মিলে তার কাছ থেকে অনেক টাকা নিয়েছে বলে জানান। পুরো ঘটনা জেনে নতুন জামাইও কথা বলা ব’ন্ধ করে দেন। এদিকে প্রবাসী রফিকুর রহমান মা’মলা করেছেন কথা শুনে রাজিয়ার মা যুব মহিলা লীগ নেত্রী নাজমা পারভিন দলীয় লোকজন নিয়ে রফিকুরের খোঁ’জে তার বন্ধুর বাসায় গিয়ে হু’মকি দেন। এসময় ঘরে ভা’ঙচুরও করেন। এসব বিয়ে-প্র’তারণার বিষয়ে কথা বলতে যুব মহিলা লীগ নেত্রী নাজমা পারভিনের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি ক্ষি’প্ত হয়ে ওঠেন। তিনি সংবাদ ও মা’মলা সংক্রান্ত বিষয়ে কোনো মন্তব্য না করে প্রতিবেদককে অকথ্য ভাষায় কথা বলেন এবং মা’মলা করারও হু’মকি দেন। আরও বলেন, আমার ও আমার মেয়ের বিষয়ে সংবাদ লেখার সা’হস কে দিয়েছে? তোমার পুরো নাম কি? বাবার নাম কি? এনআইডি নাম্বার দাও ইত্যাদি ইত্যাদি বলে শা’সিয়ে দেন।
    তথ্য সূত্রঃ নাগরিক বার্তা ডট কম ও দৈনিক নতুন কাগজ

  • সাভার পৌর ৯ নং ওয়ার্ডে কমিউনিটি পুলিশের আইন- শৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

    সাভার পৌর ৯ নং ওয়ার্ডে কমিউনিটি পুলিশের আইন- শৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

    সাভার পৌর ৯ নং ওয়ার্ডে কমিউনিটি পুলিশের আইন- শৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    সত্যের সংবাদঃ
    আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সাভার পৌর ৯ নং ওয়ার্ডে কমিউনিটি পুলিশের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২৮ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার বিকেলে আনন্দপুর ল্যাবরেটরী কলেজ ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন সালাউদ্দিন খান নঈম।

    সাংবাদিক কামরুজ্জামান খানের সঞ্চালনায় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাভার মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ এএফএম সায়েদ। সাভার মডেল থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) মোহাম্মদ জাকারিয়া হোসেন কমিউনিটি পুলিশিং এর কার্যক্রম সম্পর্কে বক্তব্যে অবগত করেন।
    এময় সমাজে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত হয় সভায় মাদক, সন্ত্রাস, ইভটিজিং, চাঁদাবাজিসহ সামাজিক অবক্ষয়ের দিকগুলো তুলে ধরেন একাধিক বক্তা। উপস্থিত জনতার অভিযোগ শুনে পুলিশের পক্ষ থেকে এলাকায় সিসিটিভি স্থাপন, প্রবেশমুখগুলোতে গেট নির্মাণ, জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণের প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়। সেইসঙ্গে এক মাসের মধ্যে সকল বাড়ির ভাড়াটিয়া ফরম পূরণ করে থানায় জমা দিতে বলা হয়েছে। সভায় স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর আয়নাল হক গেদু, সমাজসেবক মাকসুদুর রহমান খান, গোলাম মহিউদ্দিন খান শান্ত, গোলাম ফয়েজ উদ্দিন খান শিহাব, পৌর যুবলীগ নেতা শেখ সাঈদসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ বক্তব্য রাখেন।

  • ভূপৃষ্ঠের সবচেয়ে উৎকৃষ্ট ও কল্যাণকর জমজমের পানি ক্ষুধার্তের জন্য খাদ্য এবং রোগীর জন্য শেফাস্বরূপ

    ভূপৃষ্ঠের সবচেয়ে উৎকৃষ্ট ও কল্যাণকর জমজমের পানি ক্ষুধার্তের জন্য খাদ্য এবং রোগীর জন্য শেফাস্বরূপ

    ভূপৃষ্ঠের সবচেয়ে উৎকৃষ্ট ও কল্যাণকর জমজমের পানি ক্ষুধার্তের জন্য খাদ্য এবং রোগীর জন্য শেফাস্বরূপ

    ইসলামঃ
    জমজম কূপ। মক্কার মসজিদুল হারামের অভ্যন্তরে অবস্থিত একটি প্রসিদ্ধ কূপ। পবিত্র কাবা ও এই কূপের মধ্যে দূরত্ব হলো মাত্র ৩৮ গজের। এই কূপের কাছে একটি শক্তিশালী পাম্পিং মেশিন বসানো হয়েছে। সে মেশিনের মাধ্যমে পানি উত্তোলন করে একটি প্রশস্ত জায়গায় নিক্ষেপ করা হয়। সেখান থেকে লাখ লাখ মানুষ তৃপ্তিভরে পানি পান করে এবং পাত্রে ভরে নিয়ে যায়। হেরেম শরিফের বিভিন্ন জায়গায় পাইপলাইনের মাধ্যমেও জমজমের পানি সরবরাহের ব্যবস্থা রয়েছে।

    আজ থেকে প্রায় ৪ হাজার বছর আগে ইবরাহিম (আ.) প্রিয়তমা স্ত্রী হাজেরা এবং শিশুপুত্র ইসমাঈলকে মক্কার ফারান পাহাড়ের পাদদেশে বালুময় বিরান প্রান্তরে নির্বাসন দেন আল্লাহর নির্দেশে। অসহায় স্ত্রী পেছন থেকে বারবার কাতর কণ্ঠে জিজ্ঞেস করেন, ‘আপনি এ জনমানবহীন প্রান্তরে আমাদের একা রেখে কোথায় যাচ্ছেন? ইবরাহিম (আ.) নির্বিকার। কোনো উত্তর নেই।

    অবশেষে স্ত্রী বললেন, ‘আপনি কি আল্লাহর কোনো নির্দেশ পেয়েছেন?’ মাথা নেড়ে শুধু বললেন, ‘হ্যাঁ’। আল্লাহর নির্দেশের কথা জানতে পেরে হজরত হাজেরা (আ.) খুশি মনে বললেন, তাহলে তিনি আমাদের ধ্বংস হতে দেবেন না। মহান আল্লাহর প্রতি অগাধ বিশ্বাস ও ভরসা নিয়ে ধূসর, রুক্ষ, ধূলির রাজ্যে একাকী জীবন শুরু করেন বিবি হাজেরা (আ.)। একদিন নিদারুণ পিপাসা তাকে পানি তালাশে বাধ্য করল। তিনি শিশু ইসমাঈলকে উন্মুক্ত স্থানে রেখে ‘সাফা-মারওয়া’ পাহাড়ে ছোটাছুটি করতে লাগলেন। দৌড়াদৌড়ির এক পর্যায়ে তিনি শুনতে পান, কে যেন আওয়াজ করছে। হাজেরা (আ.) বললেন, ‘তুমি যদি সাহায্য করতে পার, তবে সামনে আস।’ অতঃপর জিবরাঈল (আ.) পায়ের গোড়ালি দ্বারা আঘাত করে পানির ঝরনা প্রবাহিত করেন।

    মুসলমানদের কাছে জমজমের পানি অতি বরকতময় ও পবিত্র। হাদিসে এ পানির অশেষ কল্যাণ ও বরকতের কথা উল্লেখ রয়েছে।

    রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ভূপৃষ্ঠের সবচেয়ে উৎকৃষ্ট ও কল্যাণকর পানি জমজমের পানি। এ পানি ক্ষুধার্তের জন্য খাদ্য এবং রোগীর জন্য শেফাস্বরূপ।’ (ইবনে মাজাহ) বিদায় হজের সফরে রাসুল (সা.) জমজমের পানি খুব বেশি পরিমাণে পান করেছেন, চোখে দিয়েছেন এবং মাথায় ঢেলেছেন। ষষ্ঠ হিজরিতে হুদায়বিয়া নামক স্থানে অবস্থানকালে রাসুল (সা.) মক্কা থেকে জমজমের পানি আনিয়ে পান করেন এবং সঙ্গে করে মদিনায় নিয়ে আসেন।

    আয়েশা (রা.) বলেন, প্রিয়নবী (সা.) কোথাও গেলে সঙ্গে জমজমের পানি নিয়ে যেতেন এবং রোগীদের ওপর এ পানি ছিটিয়ে দিতেন। ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘জমজমের পানি যে উদ্দেশ্যে পান করা হবে তাই হাসিল হবে।’ সাহাবারা জমজমের পানি অত্যন্ত তাজিমের সঙ্গে পান করতেন এবং সঙ্গে করে বাড়িতে নিয়ে আসতেন। এ নিয়ম এখনও চালু রয়েছে।

    পবিত্রতা ও বৈশিষ্ট্যে জমজম কূপের পানি পৃথিবীর সকল পানির চেয়ে উত্তম। কাবা ঘরের ফজিলতের সঙ্গে জমজম কূপের মাহাত্ম্য ওতপ্রোতভাবে জড়িত। কাবাঘরের ইতিহাস ও জমজম কূপ একের সঙ্গে অন্যটি গুরুত্বপূর্ণভাবে জড়িত। জমজম নবী ইব্রাহিম (আ.) এর ছেলে নবী ইসমাঈল (আ.) এর স্মৃতিবিজড়িত কূপ। জমজম কূপের উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্যগুলো হলো:

    ১. পৃথিবীর যে কোনো কূপের পানি দীর্ঘদিন আবদ্ধ থাকার ফলে তার রঙ ও স্বাদ নষ্ট হয়ে যাওয়া স্বাভাবিক। কিন্তু হাজার হাজার বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পরও জমজমের পানির রঙ ও স্বাদের কোনো পরিবর্তন হয়নি।

    ২. জমজম কূপের পানি মাটি থেকে প্রায় ১০.৬ ফুট নিচে। সেখান থেকে শক্তিশালী মোটরের সাহায্যে প্রতি সেকেন্ডে ৮ হাজার লিটার হারে প্রায় ২৪ ঘণ্টা পানি উত্তোলন করা হয়। আর তখন পানির স্তর নেমে যায় ৪৪ ফুট নিচে। কিন্তু পানি উঠানো বন্ধের মাত্র ১১ মিনিটে আবার পানির লেভেল চলে আসে ১৩ ফুটে। নিশ্চয়ই এটা অবাক হওয়ার মতো বিষয়।

    ৩. কোনো নদী বা জলাশয়ের সঙ্গে জমজম কূপের যুগসূত্র নেই। অথচ সবসময় এই কূপ থেকে লাখ লাখ মানুষ পানি সরবরাহ করছে। কখনও শুকিয়ে যায় না।

    ৪. জমজমের পানি শুধু তৃষ্ণা মেটায় না। বরং ক্ষুধাও নিবারণ করে এবং আরোগ্য দান করে।

    ৫. জমজমের পানি দাঁড়িয়ে কেবলামুখী হয়ে পান করা মুস্তাহাব এবং এ পানি দ্বারা শৌচ করা মাকরুহ।

    জমজমের পানি নিয়ে বিস্তর গবেষণা হয়েছে এবং হচ্ছে। সৌদি আরবে জিওলজিক্যাল সার্ভের রয়েছে ‘জমজম স্টাডিজ অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার’ নামে একটি গবেষণাকেন্দ্র।

    ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করে দেখা গেছে, সাধারণ পানির তুলনায় জমজমের পানিতে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম সল্টের পরিমাণ বেশি, যা ক্লান্তি দূর করতে বিরাট ভূমিকা রাখে। জমজমের পানিতে যেসব উপাদান রয়েছে তা মানুষের খাদ্য, পুষ্টি ও রোগ নিরাময়কারী। ব্রিটিশ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নটিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের খাদ্য ও পুষ্টি বিভাগের উদ্যোগে জমজমের পানি নিয়ে গবেষণা করা হয়। ওই গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, জমজমের পানি স্বাস্থ্যের জন্য উৎকৃষ্ট টনিকস্বরূপ।

    এক মিসরীয় ডাক্তার জমজমের পানি সম্পর্কে গবেষণা করে যে রিপোর্ট তৈরি করেছেন তা হলো- এ পানিতে রয়েছে ম্যাগনেশিয়াম, সোডিয়াম, ক্লোরাইড, ক্যালসিয়াম কার্বোনেট, পটাসিয়াম নাইট্টিট এবং হাইড্রোজেন। ১৯৭৭ সালে লিবিয়ার ত্রিপলির একটি টিম জমজমের পানি সম্পর্কে গবেষণা করে দেখেছে, এতে রয়েছে টোটাল ডিজলভড সলিড ১৬২০, ক্লোরিল ২৩৪, ক্যালসিয়াম কার্বোনেট ৩৬৫, সালফেট ১৯০, ক্যালসিয়াম + ভি-ই, ম্যাগনেসিয়াম + ভি-ই, আয়রন, সালফার ভি-ই, নাইট্রোটস ভি-ই।

    সম্প্রতি জাপানের এক গবেষক ‘মাসরু এমোটো’ জমজমের পানি গবেষণা করে বলেছেন, জমজমের এক ফোঁটা পানির যে নিজস্ব খনিজ গুণাগুণ আছে, তা পৃথিবীর অন্য কোনো পানির নেই।

    তিনি আরও বলেন, সাধারণ পানির ১ হাজার ফোঁটার সঙ্গে যদি জমজমের পানির এক ফোঁটা মেশানো হয়, তাহলে সেই মিশ্রণও জমজমের পানির মতো বিশুদ্ধ হয়। কেননা জমজমের পানির মতো বিশুদ্ধ পানি পৃথিবীর অন্য কোথাও পাওয়া যাবে না। প্রকৃতপক্ষে জমজমের পানি আল্লাহপাকের কুদরতের এক জীবন্ত মোজেজা। এ পানি নিয়ে যত গবেষণা হবে, তা হবে খুবই অপ্রতুল।

    এছাড়া কোরআন হাদীসের আলোকে জমজমের পানি পানের বেশ কিছু ফজিলত পাওয়া যায়।
    হজরত আবু জর (রা.) বর্ণনা করেন, নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘জমজমের পানি বরকতময়, স্বাদ অন্বেষণকারীর খাদ্য।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২৪৭৩)

    মুসনাদে তায়ালুসিতে এই হাদিসের একটি বর্ধিত অংশ উদ্ধৃত হয়েছে, ‘এবং রোগীর ওষুধ।’ আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) নিজের সঙ্গে পাত্রে ও মশকে করে জমজমের পানি বহন করতেন। তা অসুস্থদের ওপর ছিটিয়ে দিতেন এবং তাদের পান করাতেন। (সুনানে তিরমিজি)।

  • জুম্মার নামাজ কত প্রকার ও নিয়তসূমহ জেনে নিন

    জুম্মার নামাজ কত প্রকার ও নিয়তসূমহ জেনে নিন

    জুম্মার নামাজ কত প্রকার ও নিয়তসূমহ জেনে নিন

    ইসলামঃ
    জুমার দিন যোহরের নামাযের পরিবর্তে দুই রাকাআত জুমআর নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানদের উপর ফরজ অন্য নামাজ যারা পড়েন না তারাও জুমার নামাজ আদায় করেন। কিন্তু অনেকেই জানেন না কতো রাকাত জুমার নামাজ পড়তে হয়।

    নামাজের নিয়তসহ সব বিষয়গুলো জেনে নিনঃ-

    জুমা’আর দিন যে ব্যক্তি গোসল করে পূর্বাহ্ণে প্রথম ভাগে মসজিদে গমন করে, পায়ে হেঁটে মসজিদে যায় (অর্থাৎ কোনো কিছুতে আরোহণ করে নয়), ইমামের খুব কাছাকাছি গিয়ে বসে, মনোযোগ দিয়ে খুৎবা শোনে, কোনো কিছু নিয়ে খেল তামাশা করে না, সেই ব্যক্তির প্রতিটি পদক্ষেপের জন্য রয়েছে বছরব্যাপী রোজা পালন এবং সারা বছর রাত জেগে ইবাদত করার সমতুল্য সওয়াব পাওয়া যায়!

    জুম্মার নামাজের সময়জুমার দিন যোহরের নামাযের পরিবর্তে দুই রাকাআত জুমআর নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানদের উপর ফরজ। এর ওয়াক্ত যোহরের ওয়াক্তের সময়। জুম্মার দিন দুপুরে গোসল করে পরিষ্কার পোষাক পরিধান করে আযানের সঙ্গে সঙ্গে মসজিদে উপস্থিত হয়ে জুম্মার নামাজ আদায় করা উত্তম।

    কতো রাকাত জুম্মার নামাজ পড়তে হয় ৪ রাকাত কাবলাল জুমআ,তারপর খুতবা পাঠের পর ২ রাকাত ফরজ নামাজ তারপর চার রাকাত বা’দাল জুমআ আদায় করতে হয়। তবে সময় থাকলে জুম্মার দিন তাহিয়্যাতুল অজু ২ রাকাত সুন্নত, দুখলুল মসজিদ ২ রাকাত সুন্নত, ২ রাকাত সুন্নতুল ওয়াক্ত ও নফল নামাজ আদায় করা উত্তম। তবে ওই নামাজগুলো জুমাআর নামাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত নয়।

    ৪ রাকাত ক্বাবলাল জুমআর নিয়ত জানেন কি?রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া

    জেনে নিন তারাবীহ্ নামাজের নিয়ত, দোয়া ও মোনাজাত

    উচ্চারণ: নাওয়াইতু আন উছাল্লিয়া লিল্লাহি তাআলা আরবায়া রাকাআতি ছালাতিল ক্বাবলাল জুমুআতি সুন্নাতু রাসূলিল্লাহি তাআলা,মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা’বাতি শারীফাতি আল্লাহু আকবর।

    বাংলায় নিয়াত: আমি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ক্বেবলামুখী হইয়া ৪ রাকআত ক্বাবলাল জুমআ সুন্নাত নামাজ আদায় করিতেছি, আল্লাহু আকবর।

    ২ রাকাত জুমআর ফরজের নিয়তউচ্চারণ: নাওয়াইতু আন উসাক্বিতা আ’ন যিম্মাতি ফারদুজ্জুহরী বিআদায়ি রাকআতাই ছালাতিল জুমুআতি ফারদুল্লাহি তাআলা ইক্বতাদাইতু বিহাযাল ইমামি মুতাওয়াজজিহান ইলা জিহাতিল কা’বাতিশ্‌ শারিফাতি আল্লাহু আকবর।

    বাংলায় নিয়ত: আমি আল্লাহ্‌র জন্য ক্বেবলা মুখী হইয়া আমার উপর যোহরের ফরজ নামাজ উত্তীর্ন করিতে জুমআর দুই রাকআত ফরজ নামাজ এই ইমামের পিছনে পড়িতে নিয়ত করিলাম,আল্লাহু আকবর।

    ৪ রাকাত বা’দাল জুমআর নিয়তউচ্চারণ: নাওয়াইতু আন উছাল্লিয়া লিল্লাহি তাআলা আরবায়া রাকাআতি ছালাতিল বা’দাল জুমুআতি সুন্নাতু রাসূলিল্লাহি তাআলা,মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা’বাতি শারীফাতি আল্লাহু আকবর।

    বাংলায় নিয়ত: আমি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ক্বেবলামুখী হইয়া চার রাকআত বা’দাল জুমআ সুন্নাত নামাজ আদায় করিতেছি, আল্লাহু আকবর।

    জুমার নামাজের দিন বেশ কিছু সুন্নত রয়েছে। যেমন ভালো বা পারলে নতুন জামা বা পাঞ্জাবি পরা, খোশবু নেওয়া, হাত-পায়ের নখ কাটা সুন্নত।

    সম্পাদনায়ঃ আবুল কালাম আজাদ

  • গায়েহলুদ-গঙ্গা নিমন্ত্রণে জমে উঠল সৌম্য সরকারের বিয়ে

    গায়েহলুদ-গঙ্গা নিমন্ত্রণে জমে উঠল সৌম্য সরকারের বিয়ে

    গায়েহলুদ-গঙ্গা নিমন্ত্রণে জমে উঠল সৌম্য সরকারের বিয়ে

    বন্ধু-আত্মীয়দের শোরগোল আর গায়েহলুদ-গঙ্গা নিমন্ত্রণে জমে উঠল সৌম্য সরকারের বিয়ে। ঢাক ঢোল কাশীর বাদ্য আর হুলুধ্বনিতে মুখরিত হয়ে উঠলো সাতক্ষীরা শহরের মধ্য কাটিয়ার ‘লাল সবুজ’ বাড়িটি। মঙ্গলবার সৌম্যর বাড়িতেই হয় আশীর্বাদের অনুষ্ঠান। হরিণের চামড়ায় তৈরি আসনে বসে পারিবারিক ঐতিহ্য মেনেই গুরুজনদের আশীর্বাদ নেন তিনি।
    সৌম্যর গায়ে হলুদের পর হলুদ নিয়ে কনে প্রিয়ন্তী দেবনাথ পূজার বাড়িতে যাবেন স্বজনরা। সেই হলুদেই স্নাত হবেন কনে পূজা। বর সৌম্যকে আশীর্বাদ করলেন বাবা মা আর স্বজনরা। বুধবার দুপুরে শাঁখ উলুতে উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে সৌম্য সরকারের বাড়িটি। গোধূলী লগ্নে বর সৌম্য সরকার তার সহযাত্রীদের নিয়ে রওনা হন খুলনায় কনের বাড়িতে। শুক্রবার রাতে বৌভাতের অনুষ্ঠান সাতক্ষীরার মোজাফফর গার্ডেনে।
    কনে পূজার আদি বাড়ি পিরোজপুরে। খুলনার টুটুপাড়া এলাকায় বসবাস। বর্তমানে তারা ঢাকায় বসবাস করেন। এবার উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছে পূজা। গত সপ্তাহেই হয়েছে সৌম্য-পূজার আশীর্বাদীর অনুষ্ঠান।

  • সঙ্গিতাঙ্গনে একটি জনপ্রিয় সালমা ভালোবাসার সাগর বলে, ’মরলে আমরা একসাথে মরবো’

    সঙ্গিতাঙ্গনে একটি জনপ্রিয় সালমা ভালোবাসার সাগর বলে, ’মরলে আমরা একসাথে মরবো’

    বিনোদন ডেক্সঃ
    সালমা বাংলাদেশের সঙ্গিতাঙ্গনে একটি জনপ্রিয় নাম। বাংলাদেশের সঙ্গিতাঙ্গনে তার বিচরণ অনেক দিন ধরেই। এর মধ্যে তার জীবনে ঘটে গেছে অনেক ঘটনা। জীবনেও পরিবর্তন এসেছে তার। তবে বর্তমানে তিনি আছেন বেশ সুখেই। স্বামী সাগরের সাথে তার সাংসারিক জীবন বেশ ভালোই কাটছে সালমার। ভালোবাসা দিবসের দিন তাই জানাচ্ছিলেন তাদের প্রেমের শুরুর কথা। জানাচ্ছিলেন কিভাবে তাদের প্রথম দেখা। এরপর বিয়ে। বলছিলেন স্বামী সাগর তার জীবনে কতটা গুরুত্বপূর্ন।

    ময়মনসিংহ হালুয়াঘাটের সানাউল্লাহ নূর সাগরের সঙ্গে ঘর বেঁধেছেন সালমা। লন্ডন কলেজ অব লিগ্যাল স্টাডিজ থেকে এলএলবি পড়ছেন এই সংগীতশিল্পী। পড়তে এসেই সাগরের সঙ্গে পরিচয়। সালমার ভাষায়, ’সাগর ও আমার দুজনেরই অতীত রয়েছে। সাগর প্রথম আমাকে বলে, আপনাকে আমার ভালো লাগে! আমার পরিবারও আপনাকে খুব পছন্দ করে। এরপর দুই পরিবার আলোচনা করে বিয়ের বিষয় চূড়ান্ত করে। তবে বিয়ের আগে প্রেম করার সুযোগ হয়নি। দুজনের ভালোবাসার বন্ধন বিয়ের পর তৈরি হয়েছে।’

    সালমা আরো বলেন, ’দুজন দুজনকে পাগলের মতো ভালোবাসি। তেমনি সম্মানও করি। যাই করি না কেন আলোচনা করে করি। কাজও ভাগ করে নিই। যেমন: দেশের বাইরে গেলে কাগজপত্র সংক্রান্ত সব কাজ সাগর করে। ছোটবেলায় শোবিজ অঙ্গনে চলে আসার কারণে সেভাবে বন্ধুবান্ধব গড়ে ওঠেনি। এখন সাগরই আমার বেস্ট ফ্রেন্ড। আসলে সাগরের গণ্ডিতে আমি থাকি, আমার গণ্ডিতে সাগর থাকে।’

    সোনার মধ্যেও খাদ থাকে। ভালো-মন্দ মিলিয়েই মানুষের জীবন। সাগরের মধ্যেও নিশ্চয়ই ইতিবাচক-নেতিবাচক দুটি দিকই রয়েছে। আপনার মুখ থেকে জানতে চাই। জবাব দেয়ার আগে কিছুটা সময় নেন সালমা। তারপর ধীর কণ্ঠে বলেন, ’সাগরের ব্যবহারে বিভাজন নেই। এটা আমার খুব ভালো লাগে। মানুষের মন ভালো না হলে তার কিছুই ভালো হয় না। সাগরের মন অনেক ভালো, সাগরের মতোই। আর ব্যক্তিজীবনে সাগর অনেক সৎ। নেতিবাচক দিক হলো— সাগর রাগ করলে চুপ করে বসে থাকে। অনন্ত ৩০-৪০ মিনিট সে চুপচাপ থাকে। এটা আমার জন্য বেদনার কারণ। মন ভীষণ খারাপ হয় তখন। যদিও এক পর্যায়ে সাগরই আমার কাছে আসে। মাথায় হাত বুলিয়ে জিজ্ঞেস করে, ’মন খারাপ করছো কেন?’ সাগর চায় না এক সেকেন্ডও আমি আপসেড থাকি।’

    সাগর-সালমার মন এক হলেও দুজনের পেশা ভিন্ন। সালমার ঢাকার বাইরে গানের প্রোগ্রাম থাকলে খুব চিন্তিত হয়ে পড়েন সাগর। সালমা এ প্রসঙ্গে বলেন, ’আমার প্রোগ্রাম থাকলে ও খুব চিন্তিত থাকে। একবার আমি বলেছিলাম—এই যে মেয়েকে নিয়ে প্রোগ্রামে যাই, যদি কিছু হয়ে যায়। এ কথা শোনার পর থেকে সাগর আমাদের একা যেতে দেয় না। সাগর বলে, ’মরলে আমরা একসাথে মরব।’

    একটি সম্পর্ক গভীর ও সরল করার জন্য পরস্পরের ত্যাগ ও আন্তরিকতা প্রয়োজন। খুব ছোট ছোট বিষয়ে লুকিয়ে থাকে গভীর ভালোবাসার মন্ত্র। সুযোগ পেলেই সাগরের পছন্দের খাবার রান্না করেন সালমা। এ শিল্পী বলেন, ’এখন আমাদের খাবারের মেন্যু এক। সাগরের জন্য আমার খাবারের মেন্যুতে অনেকটা পরিবর্তন করেছি। এটা সেক্রিফাইস। কারণ আমি দেখেছি, ওর পছন্দের খবারগুলো অনেক হেলদি। তাহলে পরিবর্তন করতে অসুবিধা কোথায়?’
    সাগরকে ভালোবেসে শুধু প্রিয় মানুষকেই পাননি সালমা। পেয়েছেন ভালো একটি পরিবার। সংসার জীবনে বউ-শাশুড়ির দ্বন্দ্ব বহুল চর্চিত বিষয়। কিন্তু সালমা সংসার জীবনে শাশুড়ি নয়, আরেকটি মা পেয়েছেন। সালমার ভাষায়, ’আমার শাশুড়ি খুবই ভালো। রাজনীতি করার কারণে ব্যস্ততা তারও কম নয়। তারপরও আমার নিজের মা-ও এতটা সময় আমাকে দিতে পারেননি, তিনি যতটা দিচ্ছেন। আমার একজন শক্ত অভিভাবক প্রয়োজন ছিল। আমি সেটা পেয়েছি।’

    দুটি মানুষের হৃদয়ের বন্ধন শক্ত হলেও লুকিয়ে থাকে অদৃশ্য কিছু ভয়। বিচ্ছেদে দারুণ ভয় সালমার। এ বন্ধন ছিঁড়তে চান না কিছুতেই। সালমা বলেন, ’আমার কাছ থেকে সাগরকে দূরে কোথাও রাখলে নিশ্চিত থাকবেন- আমি শারীরিকভাবে অর্ধেক হয়ে যাব অথবা কিছুদিন পর মারা যাব। সাগরও আমাকে ছাড়া দূরে থাকতে পারবে না। আসলে দুজন দুজনকে ছাড়া কিছু ভাবতে পারি না।’

    উল্লেখ্য, বাংলাদেশের জনপ্রিয় বেসরকারি টেলিভিশন এনটিভি এক সময় প্রচারিত হতো জনপ্রিয় সঙ্গিতের অনুষ্ঠান ক্লোজাপ ওয়ান তোমাকেই খুজছে বাংলাদেশ। আর ২০০৬ এই অনুষ্ঠানেই শুরু সালমার।

    এই অনুষ্ঠানের মাধ্যোমেই তিনি সকলের কাছে পরিচিত হয়ে ওঠেন। ২০০৬ সালের তোমাকেই খুজছি বাংলাদেশের বিজয়ী ছিলেন তিনি। এখনো কাপিয়ে যাচ্ছেন সঙ্গিতাঙ্গন।

  • সাভারের আশুলিয়ায় ফুটওভার ব্রিজে সিড়ির উপর ৩৩ হাজার ভোল্টেজে তারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট এক এসএসসি পরিক্ষার্থীর মৃত্যু

    সাভারের আশুলিয়ায় ফুটওভার ব্রিজে সিড়ির উপর ৩৩ হাজার ভোল্টেজে তারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট এক এসএসসি পরিক্ষার্থীর মৃত্যু

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ

    সাভারের আশুলিয়ায় ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণে অব্যবস্থাপনার কারণে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে জোনায়েদ হোসেন ইমন নামে এক এসএসসি পরিক্ষার্থীর। তার মৃত্যুতে পরিবার, স্কুলের শিক্ষক ও সহপাঠীদের মাঝে নেমে এসেছে শোকের ছায়া নেমে আসে।

    বুধবার সকাল ১১টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ণ ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় শিক্ষার্থীর। এর আগে গত ২৩ ফেব্রুয়ারি নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের কবিরপুর এলাকায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে তার শরীরের ৯০ শতাংশ ঝলসে গিয়েছিল।
    নিহত জোনায়েদ হোসেন ইমন (১৬) আশুলিয়ার কবিরপুর এলাকার গফুর মিয়ার ছেলে। সে আশুলিয়ার কবিরপুরের অঞ্জনা মডেল হাই স্কুলের এসএসসি পরিক্ষার্থী হিসাবে পরিক্ষা দিতেছিলো।

    নিহতের বাবা গফুর মিয়া বলেন, ফুটওভার ব্রীজটির অধিকাংশ কাজ শেষ হলেও পূর্ব পাশের সিড়ির উপর দিয়ে ৩৩ হাজার ভোল্টেজের বৈদ্যুতিক লাইনের তাড় টানা ছিলো। তবে ফুটওভার ব্রীজের পূর্বপাশের অংশ ছাউনি না দিয়েই কাজ শেষ করে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। আর এই ব্রীজ দিয়েই পারাপারের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল তার ছেলের।

    তিনি আরো বলেন, শুধুমাত্র অব্যবস্থাপনার কারণেই বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ দিতে হলো তার ছেলেকে। এই ঘটনায় দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করেন তিনি।

    অঞ্জনা মডেল হাই স্কুলের অর্থনীতি ও ইতিহাস বিভাগের শিক্ষক সজিব খান বলেন, ইমন অত্যন্ত মেধাবী ও শান্ত স্বভাবের ছিল। সে স্কুলেও নিয়মিত ছিলো। শিক্ষা জীবনের প্রথম ধাপের শেষ পরীক্ষাটা যে ইমনকে মৃত্যু দিয়ে দিতে হবে তা হয়ত কেউই জানত না। তার মৃত্যুর জন্য যারা দায়ী তাদের অবিলম্বে আইনের আওতায় আনার দাবী জানান তিনি।

    আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) জাবেদ মাসুদ জানান, এঘটনায় নিহত ওই স্কুল শিক্ষার্থীর বাবা বাদী হয়ে ফুটওভার ব্রীজ নির্মাণকারী ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেছেন।

  • দুধ গরমে দেরি হওয়া বরিশালের সাবেক ছাত্রলীগ নেত্রী হেনাকে মারধর করে মেরে ফেললো তার স্বামী

    দুধ গরমে দেরি হওয়া বরিশালের সাবেক ছাত্রলীগ নেত্রী হেনাকে মারধর করে মেরে ফেললো তার স্বামী

    দুধ গরমে দেরি হওয়া বরিশালের সাবেক ছাত্রলীগ নেত্রী হেনাকে মারধর করে মেরে ফেললো তার স্বামী সোহাগ

    সত্যের সংবাদ ডেস্ক: আত্মহত্যা নয়; স্বামীর নির্যাতনেই মারা গেছেন বরিশাল সরকারী ব্রজমোহন (বিএম) কলেজের সাবেক ছাত্রলীগ নেত্রী হেনা আক্তার (৩০)। দুধ গরম করতে দেরি হওয়ায় ক্ষুব্ধ স্বামী নিয়াজ মোর্শেদ সোহাগের নির্যাতনে তার (হেনা) মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। এমনকি মারধরের পর আত্মহত্যার চেষ্টার নাটকও সাজিয়ে ছিলো হেনার চতুর স্বামী সোহাগ।

    পুলিশের সুরতহালে নিহত হেনার শরীরের হত্যার আলামত পাওয়া গেছে। যদিও ময়নাতদন্তের রিপোর্ট না পেয়ে এনিয়ে পুরোপুরিভাবে মুখ খুলতে নারাজ পুলিশ। তবে হত্যার অভিযোগে হেনার স্বামী নিয়াজ মোর্শেদ সোহাগ ওরফে পাসপোর্ট সোহাগকে গ্রেফতারের বিষয়টি বুধবার সকালে নিশ্চিত করেছেন কোতয়ালী মডেল থানার ওসি মোঃ নুরুল ইসলাম পিপিএম।

    হেনার অপমৃত্যু মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই আরাফাত রহমান হাসান জানান, গত ২৪ ফেব্রুয়ারী দিবাগত রাতে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে বলে প্রচার করে সাবেক ছাত্রলীগ নেত্রী ও এক সন্তানের জননী হেনা আক্তারকে শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি করেন তার স্বামী। এরপর মঙ্গলবার ভোররাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেবাচিম হাসপাতালে মৃত্যু হয় হেনা আক্তারের। তবে তার মৃত্যু নিয়ে শুরু থেকেই সন্দেহের সৃষ্টি হয়। নিহতের পরিবারের সদস্যরা এটিকে সুপরিকল্পিত হত্যা বলে অভিযোগ করেন। সেই অভিযোগের প্রেক্ষিতে হেনার মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করেন পুলিশ।

    অনুসন্ধানে জানা গেছে, একসময় হেনা আক্তার বিএম কলেজ ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে সরাসরি জড়িত ছিলেন। এমনকি তিনি (হেনা) বিএম কলেজের বনমালী গাঙ্গুলী ছাত্রী হোস্টেলের নিয়ন্ত্রক ছিলেন। একইসময় নগরীর অক্সফোর্ড মিশন রোড এলাকার বাসিন্দা নিয়াজ মোর্শেদ সোহাগ ওরফে পাসপোর্ট সোহাগের সাথে পরিচয় হয় হেনা আক্তারের। পরিচয় থেকে প্রেম। এমনকি সেই সম্পর্ক শেষপর্যন্ত বিয়ে পর্যন্ত গড়ায়। দাম্পত্য জীবনে তাদের একটি পুত্র সন্তান রয়েছে।

    সূত্রমতে, দুইজনের মতেই বিয়ে হওয়া সত্বেও তাদের এ সম্পর্ক মেনে নিতে পারেননি সোহাগের পরিবার। এ কারনে তারা আলাদাভাবে বাসা ভাড়া নিয়ে থাকতেন। এনিয়ে সোহাগ ও হেনার মধ্যে দাম্পত্য কলহ লেগেই ছিলো। তাছাড়া প্রায়ই হেনাকে মারধর করতো সোহাগ।

    সূত্রমতে, ঘটনার দিন রাতে হেনাকে দুধ গরম করে আনতে বলে সোহাগ। হেনা পরে দুধ গরম দেয়ার কথা বলেন। এনিয়ে সোহাগ ও হেনার মধ্যে তুমুল বাগ্বিতন্ডা হয়। একপর্যায় স্বামী সোহাগ ক্ষুব্ধ হয়ে হেনাকে মারধর করেন। এতে হেনা জ্ঞান হারিয়ে ফেলার পাশাপাশি তার কান থেকে রক্ত ঝড়তে শুরু করে। ওই রাতেই হেনাকে মুমূর্ষ অবস্থায় শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি করে সোহাগ। ভর্তির সময় হেনা গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে বলে চিকিৎসককে জানানো হয়।
    পুলিশের নির্ভরযোগ্য একটি সূত্রে জানা গেছে, হেনার মৃত্যুর পর থেকেই ঘটনাটি নিয়ে সন্দেহের সৃষ্টি হয়। এমনকি নিহতের মৃতদেহের সুরতাহাল করতে গিয়ে হত্যার আলামতও খুঁজে পায় পুলিশ। এ কারনে মঙ্গলবার বিকেলে সোহাগকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে পুলিশ।

    বুধবার সকালে কোতয়ালী মডেল থানার ওসি মোঃ নুরুল ইসলাম জানান, ঘটনার রাতে সোহাগ ও হেনার মধ্যে দুধ গরম দেয়া নিয়ে ঝগড়ার কথা স্বীকার করেছে সোহাগ। তবে এরপর হেনাকে মারধর করা হয়েছে কিনা সে বিষয়টি এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

    তিনি আরও বলেন, নিহতের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে সোহাগকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে আসা হয়েছিলো। জিজ্ঞাসাবাদে হেনার মৃত্যুর পেছনে সোহাগের হাত রয়েছে বলে ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। তাই তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।

  • প্রধান শিক্ষক আব্দুর রহীম স্কাউটে অংশগ্রহনে নেয়া শিক্ষার্থীদের স্কাউট পরিদর্শন

    প্রধান শিক্ষক আব্দুর রহীম স্কাউটে অংশগ্রহনে নেয়া শিক্ষার্থীদের স্কাউট পরিদর্শন

    প্রধান শিক্ষক আব্দুর রহীম স্কাউটে অংশগ্রহনে নেয়া শিক্ষার্থীদের স্কাউট পরিদর্শন

    তথ্য ও ভিডিও চিত্র সাংবাদিক শেখ এ কে আজদঃ

    সাভারের চাপাইন নিউ মডেল হাইস্কুলে স্কাউট প্রশিক্ষনে অংশগ্রহ করছে শিক্ষার্থীরা। এসময় স্কুলের ক্রিড়া শিক্ষক মোঃ এমরান হোসেন, সহকারী শিক্ষক মোঃ মিজানুর রহমান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক মোঃ গোলাম গোলাম ছামদামীর উপস্থিতে প্রধান শিক্ষক আব্দুর রহীম স্কাউটে অংশগ্রহনে নেয়া বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রয়ারি) দুপুরে শিক্ষার্থীদের স্কাউট পরিদর্শন করেন।

    পরিদর্শন শেষে তিনি বলেন এ স্কাউটের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শরীর গঠনে অন্যতম ভূমিকা পালন করে। এর ফলে লিখাপড়ায় তাদের মনোযোগ হতে পারে।

    সম্পাদনায়ঃ মর্জিনা পারভীন