Category: পরিবেশ দূর্ভোগ-দূর্যোগ সংবাদ

  • সাভার ও ধামরাই এলাকায় প্রায় তিনশ’ অবৈধ ইটভাটা,আইন অমান্য করে চলছে বেশীরভাগ ইটভাটা

    সাভার ও ধামরাই এলাকায় প্রায় তিনশ’ অবৈধ ইটভাটা,আইন অমান্য করে চলছে বেশীরভাগ ইটভাটা

    সাভার, আশুলিয়ায় ও ধামরাই এলাকায় প্রায় তিনশ’ অবৈধ ইটভাটা,আইন অমান্য করে চলছে বেশীরভাগ ইটভাটা

    সত্যেরসংবাদ : সাভারে ও ধামরাই ইটভাটার বিষাক্ত কালো ধোঁয়া ও বর্জ্যে বিপন্ন হচ্ছে চারদিকের পরিবেশ। এতে ভাটার আশপাশের এলাকা, নদী, শহরাঞ্চল ও গ্রামীণ জনপদের জনস্বাস্থ্য মারাত্মক হুমকির মুখে দেখা দিয়েছে।
    পরিবেশ বিশেষজ্ঞদের মতে, ইটভাটা সৃষ্ট দূষণে বয়স্ক ও শিশুরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ইটভাটার কালো ধোঁয়ার কারণে মানুষের ফুসফুসের সমস্যা, শ্বাসকষ্ট ও ঠান্ডাজনিত নানা রোগ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
    ইটভাটাগুলোতে অবাধে পোড়ানো হচ্ছে জ্বালানি কাঁচা কাঠ। এতে বিভিন্ন স্থানে উজাড় হচ্ছে প্রাকৃতিক গাছপালা। অধিকাংশ ইটভাটায় পরিবেশগত ছাড়পত্র ও জেলা প্রশাসনের লাইসেন্স ছাড়াই চলছে এসব ইট । ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইনে (২০১৩) নিষেধ থাকা সত্তেও বেশির ভাগ ভাটাই স্থাপন করা হয়েছে বা হচ্ছে লোকালয় তথা মানুষের বসতবাড়ি, গ্রাম-গঞ্জ, শহর-বন্দরের অতি সন্নিকটে, কৃষি জমিতে, নদীর তীরে। ইটভাটায় ব্যবহার করা হচ্ছে জৈব আবাদি জমির উপরিভাগ, নদীর তীর এবং পাহাড়ের মাটি, যা আইনে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ রয়েছে। কাঠ ও অত্যন্ত নিম্নমানের কয়লা পোড়ানো এবং স্বল্প উচ্চতার ড্রাম চিমনি ব্যবহার করায় ইটভাটাগুলোতে নির্গত হচ্ছে প্রচুর পরিমাণে কালো ধোঁয়া। সে ধোঁয়া বাতাসে ছড়িয়ে পড়ছে এলাকাগুলোর চার পাশে। ফলে পরিবেশ বিপর্যয়সহ জনস্বাস্থ্য মারাত্মক হুমকির মুখে পড়ছে।

    এ বিষয়ে করণীয় কী জানতে চাইলে বিশিষ্ট পরিবেশ বিজ্ঞানী ড. আইনুন নিশাত বলেন, উন্নয়ন কর্মকান্ডের জন্য ইট প্রস্তুত করতেই হবে। তবে বর্তমানে যে পদ্ধতিতে ইট তৈরি হয় তাতে প্রচুর পরিবেশ দূষণ হয়। এ পদ্ধতি বাদ দিয়ে উন্নত প্রযুক্তির মাধ্যমে ইট প্রস্তুত করতে হবে। এ ছাড়া যেসব অবৈধ ইটভাটা রয়েছে সেগুলোর বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠনকে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। দেশে সরকার আছে, আইন আছে। তাই আইনের প্রয়োগ যারা করবেন তারা তা সঠিকভাবে করছেন না। তারা তাদের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করবেন- এটাই আমরা আশা করি।
    পরিবেশ অধিদপ্তর এ বিষয়ে তাদের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করছে না এমন অভিযোগ পরিবেশ বিশেষজ্ঞদের। এ বিষয়ে পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) চেয়ারম্যান আবু নাসের খান বলেন, সারাদেশে ১০ হাজারেরও অধিক ইটভাটা রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৪ হাজারই অবৈধ। পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ছাড়াই অবৈধভাবে এসব ভাটায় ইট পোড়ানো হচ্ছে। এ ব্যাপারে পরিবেশ অধিদপ্তর পদক্ষেপ নিচ্ছে না। অধিদপ্তরের কিছু অসাধু কর্মকর্তা- কর্মচারীর যোগসাজশে এসব অবৈধ ইটভাটা তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া ইটভাটায় নিম্নমানের জ্বালানি ব্যবহারের ফলে দূষিত হচ্ছে পরিবেশ ।
    ২০১৩ সালের ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইন অনুযায়ী সিটি করপোরেশন এলাকায় ইটভাটা স্থাপন নিষিদ্ধ। অথচ ওই আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে রাজধানীর আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় গড়ে উঠেছে শত শত ইটভাটা। এর মধ্যে রাজধানীর গাবতলীর পর আমিন বাজার এলাকা থেকে শুরু করে সাভার পর্যন্ত রাস্তার আশপাশে অনেক ইটভাটা গড়ে উঠেছে। এসব ভাটার কালো ধোঁয়ায় ওই এলাকার বাতাস দূষিত হচ্ছে।

    সাভার উপজেলায় নতুন-পুরাতন মিলে দুই শতাধিক ইটভাটা রয়েছে। যার অর্ধেকেরই পরিবেশের কোনো ছাড়পত্র নেই। আর অর্ধশত ইটভাটার কাস্টম এক্সাইজ অ্যান্ড ভ্যাটের লাইসেন্স নেই। অথচ স্থানীয় প্রশাসন অজ্ঞাত কারণে এদের বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। অভিযোগ আছে স্থানীয় ইটভাটার মালিকদের কেউ কেউ কৃষকদের ম্যানেজ করে জমি লিজ নিয়ে অবৈধভাবে ইটভাটা স্থাপন করছেন।
    অনুসন্ধানে দেখা গেছে, সাভার উপজেলার ভাকুর্তা এলাকার এমটিবি ব্রিকস, এবিএন ব্রিকস, তাহা ব্রিকস, সাভার পৌর এলাকার গেন্ডা মহল্লায় অবস্থিত টিবিসি ব্রিকস, কর্ণফুলী সুপার ব্রিকস, চাঁন অ্যান্ড ব্রিকস, আশুলিয়ার সনি ব্রিকস, তুরাগ ব্রিকস, ঋতু ব্রিকসসহ বেশির ভাগ ইটভাটায় কাঠ, গাড়ির পুরাতন টায়ার, রাবার ও প্লাস্টিকের দানা (গুঁড়া) পোড়ানো হয়, যা পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি। এর মধ্যে ইটভাটাগুলো এলাকার ঘনবসতিপূর্ণ মহল্লায় অবস্থিত।

    বেশির ভাগ ইটভাটার আশে পাশে গড়ে উঠেছে স্কুল-কলেজ-মাদরাসা ও আবাসিক এলাকায়। ভাটাগুলোর বিষাক্ত কালো ধোঁয়া ও বর্জ্যে বিপন্ন হচ্ছে পরিবেশ। ছড়িয়ে পড়েছে রোগ-ব্যাধি। সারা দেশে ইট তৈরিতে আধুনিক প্রযুক্তির পরিবর্তে ব্যবহৃত হচ্ছে ১২০ ফুট উচ্চতার স্থায়ী চিমনি বা সম্পূর্ণ অবৈধ ড্রাম চিমনিবিশিষ্ট ইটভাটা। অবৈধ ইটভাটা বন্ধে অবিলম্বে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি বলে পরিবেশবিদরা মনে করেন।
    এ বিষয়ে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মতিন বলেন, ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইনের মধ্যে অনেক ত্রুটি আছে। তারপরও আমি বলব আন্তরিকতা থাকলে অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ সম্ভব। পরিবেশ অধিদপ্তরের অনেক সীমাবদ্ধতা আছে। সারা দেশে মাত্র দু’টি পরিবেশ আদালত আছে। অভিযান পরিচালনার জন্য ম্যাজিস্ট্রেট খুবই কম। তারপরও বলব পরিবেশ অধিদপ্তর আন্তরিকভাবে তাদের দায়িত্ব পালন করছে না।
    পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও উন্নয়নের স্বার্থে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপনের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ২০১৩ সালের ২০ নভেম্বর ‘ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০১৩’ সংসদে পাস করা হয়। পরিবেশ অধিদপ্তর ২০১৪ সালের ১৭ জুলাই তারিখের গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে আইনটি ওই বছরের ১ জুলাই থেকে কার্যকর করে। এই আইনের আওতায় জ্বালানি সাশ্রয়ী, উন্নত প্রযুক্তিসম্পন্ন জিগজ্যাগ কিলন, ভার্টিক্যাল স্যাফট ব্রিক কিলন, হাইব্রিড হফম্যান কিলন, টানেল কিলন, বা অনুরূপ কোনো ভাটা স্থাপন/পরিচালনা করা যাবে বলা হয়েছে। আইন কার্যকর হওয়ার পর কোনো ব্যক্তি আবাসিক, সংরক্ষিত বা বাণিজ্যিক এলাকা; সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা বা উপজেলা সদর; সরকারি বা ব্যক্তিমালিকানাধীন বন, অভয়ারণ্য, বাগান বা জলাভূমি, কৃষি জমি, প্রতিবেশগত সঙ্কটাপন্ন এলাকা, ডিগ্রেডেড এয়ার শেড এলাকার সীমানার অভ্যন্তরে কোনো ইটভাটা স্থাপন করতে পারবেন না। নিষিদ্ধ এলাকার সীমানার অভ্যন্তরে ইটভাটা স্থাপনের জন্য পরিবেশ অধিদপ্তর, বা জেলা প্রশাসক কোনো আইনের অধীন কোনোরূপ অনুমতি বা ছাড়পত্র বা লাইসেন্স প্রদান করতে পারবে না। আইন কার্যকর হওয়ার পূর্বে, ছাড়পত্র গ্রহণকারী কোনো ব্যক্তি যদি নিষিদ্ধ এলাকার সীমানার মধ্যে বা নির্দিষ্ট দূরত্বের মধ্যে বা স্থানে ইটভাটা স্থাপন করে থাকেন, তা হলে তিনি, আইন কার্যকর হওয়ার দুই বৎসর সময়সীমার মধ্যে, ওই ইটভাটা, যথাস্থানে স্থানান্তর করবেন, অন্যথায় লাইসেন্স বাতিল হয়ে যাবে। অথচ বর্তমানে দেশের অধিকাংশ ইটভাটাই এ আইন অমান্য করে স্থাপিত এবং ইট তৈরি করছে।
    এ বিষয়ে জানতে চাইলে পরিবেশ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক জিয়াউল হক বলেন, গত মন্ত্রিপরিষদে ইটভাটা সংক্রান্ত যে আইন পাস হয়েছে যে আলোকে আমরা পদক্ষেপ নিচ্ছি।

    অপরদিকে,রাজধানীর উপকণ্ঠে কেরানীগঞ্জ এলাকায় তিন থেকে সাড়ে তিনশ’ ইটভাটা রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় তিনশ’ ভাটাই অবৈধ। অথচ প্রশাসন একেবারেই নীরব। মাঝে মধ্যে অভিযান চললেও তা খুব একটা কার্যকর হয় না। কেরানীগঞ্জের মতো ফতুল্লা, নারায়ণগঞ্জ, রূপগঞ্জ এসব এলাকায়ও শত শত অবৈধ ইটভাটা গড়ে তোলা হয়েছে।
    আইন না মেনে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের কড্ডা, ইসলামপুর, বাইমাইল ও কোনাবাড়ী এলাকায় চলছে অবৈধ দেড় শতাধিক ইটভাটা।-ডেক্স সংবাদ।

  • সাভারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ভূমিদস্যুদের সরকারি খাল উদ্ধারে জরিমানা

    সাভারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ভূমিদস্যুদের সরকারি খাল উদ্ধারে জরিমানা

    সাভারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ভূমিদস্যুদের সরকারি খাল উদ্ধারে জরিমানা

    রফিকুল ইসলাম জিল্লু,সাভার থেকেঃ
    সাভার পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ডের কাতলাপুর এলাকার কালভার্ট সংলগ্ন সরকারি খালের জমি ভূমিদস্যুরা দখল করে বালুভরাট এর কার্যক্রম চালাচ্ছে । গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এমন খবর পেয়ে সাভার উপজেলা ভূমি সহকারী কর্মকর্তা ( এসিল্যান্ড সাভার ) মোঃ আবদুল্লাহ আল মাহফুজ ৬ ইং জানুয়ারি ২০২১ ইং বুধবার সকালে সরজমিনে উপস্থিত হয়ে খাল দখল ও বালুভরাট এর কার্যক্রম এর সত্যতার প্রমান পেয়ে সেখানকার ম্যানেজার মোঃ নজরুল ইসলাম পিতা এম এ হোসেন,মাতা বেগম মমতাজ,১৪৪ কাতলাপুর সাভার ঢাকা অভিযানের মাধ্যমে আটক করেন।তিনি বয়স্ক হওয়ায় ম্যানেজার মোঃ নজরুল ইসলাম কে ৫০ ( পঞ্চাশ ) হাজার টাকা জরিমানা করা হয় অন্যথায় ২ ( দুই ) মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হবে।

    মোঃ নজরুল ইসলাম কে ১ কার্য দিবসের মধ্যে বালু সরিয়ে নেবার নির্দেশ দেন অন্যথায় ভূমি সহকারী কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেন প্রকাশ্য জনসম্মুখে নিলামে উঠিয়ে এই বালু বিক্রি করে সরকারি কোষাগারে সেই অর্থ জমা করতে। পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সাভার উপজেলা সহকারী ভূমি কর্মকর্তা ( এসিল্যান্ড সাভার ) মোঃ আব্দুল্লাহ আল মাহফুজ বলেন সাভারে ১২৪ জন ভূমিদস্যুদের নামের তালিকা করা হয়েছে যারা সরকারি জমি বা খাল দখল করে বিভিন্ন স্থাপনা তৈরি করে আছে, তাদেরকে চিঠিও দেওয়া হয়েছে। মান্যবর জেলা প্রশাসক মহোদয় এবং সাভার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সহ তাদের নেতৃত্বে যেকোনো সময় বড় ধরনের উচ্ছেদ অভিযান চালানো হবে বলে সাংবাদিকদের জানান।

  • সাভারে কর্ণপারা খাল দখলে ঝুট ব্যবসায়ী শামীম

    সাভারে কর্ণপারা খাল দখলে ঝুট ব্যবসায়ী শামীম

    সাভারে কর্ণপারা খাল দখলে ঝুট ব্যবসায়ী শামীম

    স্টাফ রিপোর্টারঃ ঢাকার সাভারে কর্ণপাড়া খাল দখলে বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন ঝুট ব্যবসায়ী শামীনূর রহমান শামিম।

    ছবিঃ ঝুট ব্যবসায়ী শামীনূর রহমান শামিম।

    স্থানীয়রা বলেন, এক সময় খালটি দিয়ে বড় বড় জাহাজ ও নৌকা চলাচল করতো। এখন ভূমিদস্যুদের কবলে একের পর এক দখলের কারণে খালটি প্রায় মৃতর পথে। প্রায় তিন কিলোমিটার কর্ণপাড়া খালটি সাধাপূর থেকে ধলেশ্বরীর নদীর সাথে সংযুক্ত হয়েছে।

    কর্ণপারা খালটির বিভিন্ন অংশে দুপাশে ভূমিদস্যুরা দখল করে ভরাটের মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও দোকানপাট নির্মাণ করেছে।

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক বাসিন্দার জানান, প্রভাব খাটিয়ে নতূন করে কর্ণপাড়া ব্রিজের পাশে খালটি ভরাট করে ঝুট ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করছেন শামীমুর রহমান শামীম।

    ঝুট ব্যবসায়ী শামীম প্রভাবশালী হওয়ার কারনে স্থানীয়রা বাধা দিতে বা মূখ খুলতে সাহস পাচ্ছে না বলে জানান তারা।

    খাল দখলের ঘটনায় সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কর্ণপাড়া ব্রীজের পাশে ঝূট ও মাটি ফেলে ভরাট করে একটি স্থাপনা তৈরি করে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করছেন শামীম।
    এবং তার পাশে খালের মাঝখানে তিন তলা একটি ভবন করেছেন সাগর মিয়া।

    এ ব্যাপারে শামীনূর রহমান শামীম এর লোকজন বলেন, কর্ণপাড়া খালের মধ্যে এইস, আর গার্মেন্টস প্রাইড গ্রুপ এর সম্পত্তি রয়েছে সেখানেই ঝুট ব্যবসায়ী শামীম ভরাট করে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করে আসছেন।

    সংশ্লিষ্টরা বলছেন, খাল ও জলাশয় এর মধ্যে কারোর সম্পত্তি থাকলেও জলাধার বন্ধ করে কেহ স্থাপনা করতে পারে না। স্থানীয়দের দাবি উচ্ছেদ অভিযানের মাধ্যমে কর্ণপাড়া খালটি ভূমিদস্যুদের হাত থেকে উদ্ধার করতে উপজেলা প্রশাসনের সূ-দৃষ্টি চেয়েছেন তারা।

  • ঘুমন্ত অবস্থায় দেয়াল চাপায় একই পরিবারের ৪ জনের মৃত্যু

    ঘুমন্ত অবস্থায় দেয়াল চাপায় একই পরিবারের ৪ জনের মৃত্যু

    ঘুমন্ত অবস্থায় দেয়াল চাপায় একই পরিবারের ৪ জনের মৃত্যু

    ডেক্স সংবাদঃ
    দিনাজপুরের পার্বতীপুরের পলাশবাড়ী ইউনিয়নের ঝাউপাড়া গ্রামে শনিবার মধ্য রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় মাটির দেয়াল চাপা পড়ে দুই সন্তানসহ স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে। মৃত ব্যক্তিরা হলেন স্বপন (৩০), স্বপনের স্ত্রী সারজানা (২৫) ও তাদের দুই শিশুপুত্র হোসাইন (৭) ও হাসিবুর (৫)। স্বপন পেশায় একজন ভ্যানচালক। ঝাউপাড়া গ্রামের মনজুরুল ইসলাম মনজু জানান, রবিবার সকালে গ্রামের লোকজন গিয়ে দেখতে পায় স্বপন, স্ত্রী সারজান ও দুই শিশুপুত্র হোসাইন ও হাসিনুর নিজ ঘরে মাটির দেয়ালের নিচে চাপা পড়ে রয়েছে। দ্রুত লোকজন মাটি সরিয়ে তাদের মৃত অবস্থায় উদ্ধার করে। তারা একই বিছানায় শোয়া অবস্থায় ছিল। গতকাল শনিবার দিনে ও রাতে মুষলধারে বৃষ্টি হয়। ধারণা করা হচ্ছে এতে মাটির ঘরের দেয়ালটি ধসে পড়ে।

  • মানুষের সেবায় সার্বক্ষনিক নিয়োজিত সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা করোনা আক্রান্ত

    মানুষের সেবায় সার্বক্ষনিক নিয়োজিত সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা করোনা আক্রান্ত

    মানুষের সেবায় সার্বক্ষনিক নিয়োজিত সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা করোনা আক্রান্ত হলে সুস্থতা কামনা 

    শেখ এ কে আজাদ,নিজস্ব প্রতিবেদক,সাভার থেকেঃ
    মানুষের সেবায় সার্বক্ষনিক নিয়োজিত সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আক্রান্ত হয়েছেন। সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা সায়েমুল হুদা তিনি গত শুক্রবার (১১ সেপ্টেম্বর) সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকেই তিনি রক্তের নমুনা সংগ্রহের পর কোভিড-১৯ (করোনা) পজিটিভ আসে। এর আগে সকল ডাক্তার, নার্স,ষ্টাফ রক্তের নমূনা দিলে করোনা পরীক্ষায় একজন ডাক্তার ছাড়া সকলের নেগেটিভ রিপোর্ট আসে।

    সম্প্রতি সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দুইজন চিকিৎসক করোনা আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হয়ে তারা দ্বায়িত্ব পালন করছেন।

    সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা সায়েমুল হুদা জানান, সাভার উপজেলা ও পৌরসভা এলাকায় করোনা মুক্ত রাখতে প্রতিনিয়ত জনগণের সাথে তিনি করতে চলছেন। তিনি আরো জানান,
    করোনা মহামারিতে করোনা আক্রান্ত রোগিসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত প্রতিদিন শত শত রোগীদের স্বাস্থসেবা দিতে হচ্ছে। আবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত শতশত রোগিদের আউটডোর ও ইনডোরে চিকিৎসা সেবা দেয়া হচ্ছে।
    সকল চিকিৎসকের উপস্থিতে সাভারকে করোনা মুক্ত রাখতে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা করা হচ্ছে।
    যে কারণে আমাদের মত চিকিৎসকরা করোনা আক্রান্ত হবে এটা স্বাভাবিক ব্যাপার। এই ত্যাগটুকু স্বীকার না করলে দেশ ও জনগণের সেবা করা যাবে না। তিনি করোনা মুক্তির জন্য সকলের দোয়া চেয়েছেন।
    সাভার প্রেস মিডিয়া কল্যান সমিতির আহবায়ক ও আনন্দটি, দৈনিক আজকের সত্যের আলো পত্রিকা, বাংলার চোখের সাংবাদিক শেখ এ কে আজাদ করোনা থেকে মক্তির জন্য সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা সায়েমুল হুদার আল্লাহপাকের নিকট তার সুস্থতা কামনা করেছেন,আরো সুস্থতা কামনা করেছেন বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের কর্তৃপক্ষ।

  • করোনায় আক্রান্ত হয়ে ওয়াসার চেয়ারম্যান ড. আব্দুর রশিদ সরকার আর নেই

    করোনায় আক্রান্ত হয়ে ওয়াসার চেয়ারম্যান ড. আব্দুর রশিদ সরকার আর নেই

    করোনায় আক্রান্ত হয়ে ওয়াসার চেয়ারম্যান ড. আব্দুর রশিদ সরকার আর নেই

    করোনায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ঢাকা ওয়াসার চেয়ারম্যান ড. আব্দুর রশিদ সরকার (ইন্না লিল্লাহে … রাজেউন)।গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের হরিরামপুর ইউনিয়নের বড়দহ গ্রামের এই কৃতিসন্তান করোনা আক্রান্ত হয়ে শ্যামলীর স্পেশালাইজড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার ভোরে ইন্তেকাল করেন।
    বৃহস্পতিবার বিকাল ৪টায় বুয়েটে তাঁর জানাযা অনুষ্ঠিত হবে।

    ঢাকাস্থ গোবিন্দগঞ্জ সমিতির সিনিয়র সহ সভাপতি শাহরিয়ার খসরু লাবলু এই তথ্য নিশ্চিত করেন।

    ঢাকা ওয়াসার চেয়ারম্যান ড. আব্দুর রশিদ সরকারের জন্ম গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার হরিরামপুর ইউনিয়নের। তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এর ডিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। -বিজ্ঞপ্তি

  • শ্রীপুরে লড়ি ট্রাক উল্টে ১ কিশোর নিহত

    শ্রীপুরে লড়ি ট্রাক উল্টে ১ কিশোর নিহত

    শ্রীপুরে লড়ি ট্রাক উল্টে ১ কিশোর নিহত

    মোহাম্মদ আদনান মামুন, নিজস্ব প্রতিবেদক-

    গাজীপুরের শ্রীপুরে লড়ি ট্রাক উল্টে শাওন (১৫) নামের অপর এক কিশোর নিহত হয়েছে এবং এ ঘটনায় রিফাত (১৫) নামের অপর এক কিশোর গুরুতর আহত হয়েছে।

    বুধবার (০২ সেপ্টেম্বর) সকাল নয়টার দিকে উপজেলার মাওনা টু বরমী আঞ্চলিক সড়কের আনসার টেপিরবাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

    নিহত শাওন উপজেলার টেংরা গ্রামের কফিলউদ্দিনের ( বাংলা) ছেলে।

    আহত রিফাত একই এলাকার মুক্তার হোসেনের ছেলে। আহত রিফাতকে গুরুতর আহত অবস্থায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

    শ্রীপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এস আই) জাহাঙ্গীর আলম জানান, সকালে মাওনা টু বরমী আঞ্চলিক সড়কে বেপরোয়া গতির একটি বালু ভর্তি লড়ি ট্রাক রাস্তা দিয়ে হেটে যাওয়া কিশোরদের উপর তুলে দিলে ঘটনাস্থলেই কিশোর শাওন নিহত হয় এবং অপর কিশোর রিফাত গুরুতর আহত হয়। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে। ঘাতক ট্রাক লড়িটিকে জব্দ করা গেলেও চালক পালিয়ে গেছে।

  • শ্রীপুরে পুকুরে গোসল করতে গিয়ে শিশুসহ দু’জনের মৃত্যু

    শ্রীপুরে পুকুরে গোসল করতে গিয়ে শিশুসহ দু’জনের মৃত্যু

    শ্রীপুরে পুকুরে গোসল করতে গিয়ে শিশুসহ দু’জনের মৃত্যু 

    মোহাম্মদ আদনান মামুন, নিজস্ব প্রতিনিধি; গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের গলদাপাড়া গ্রামে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুসহ দুইজন নিহত হয়েছেন। বুধবার বেলা তিনটার দিকে এঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন, শ্রীপুর উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের আব্দুর রহমানের ছেলে আব্দুস সামাদ (৫০) ও একই এলাকার আলী হোসেনের ছেলে নাইম (৯)। স্থানীয়দের বরাত দিয়ে শ্রীপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত)

    মনিরুজ্জামান খান জানান, বুধবার বেলা তিনটার দিকে শিশু নাইম বাড়ির পাশে পুকুরে গোসল করতে যায়। এসময় ওই শিশু পানিতে তলিয়ে যেতে থাকলে তাকে বাঁচাতে এগিয়ে আসেন আব্দুস সামাদ। এক পর্যায়ে তিনিও পানিতে তলিয়ে যান। শিশু নাইমকে না পেয়ে স্বজনরা চারদিকে খোঁজাখুজির পর বিকেলে দুইজনের মরদেহ পুকুরে ভাসতে দেখেন। পরে স্থানীয়রা বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে মরদেহ উদ্ধার করে এবং থানা পুলিশে খবর দেয়।

  • দরিদ্র জনগণের দিকে তাকিয়ে করোনা ফি কমলো

    দরিদ্র জনগণের দিকে তাকিয়ে করোনা ফি কমলো

    দরিদ্র জনগণের দিকে তাকিয়ে করোনা ফি কমলো

    ঢাকাঃ করোনা পরীক্ষা করাতে ফি ধরার কারণে টেস্ট কমে গিয়েছিল। তবে এখন ফি কমানোর পর টেস্টের সংখ্যা বাড়বে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেছেন, জনগণের দিকে তাকিয়ে ফি কমানো হলো।

    আজ বুধবার ( ১৯ আগস্ট) সচিবালয়ে করোনার নমুনা পরীক্ষার ফি কমানো বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে একথা বলেন তিনি।

    স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ফিয়ের কারণে অনেক দরিদ্র মানুষ পরীক্ষা করতে কিছুটা আগ্রহ হারিয়েছেন। এ বিষয়ে পরে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনাও করেছি। তার একটা নির্দেশনা নিয়েছি। আমাদের প্রস্তাবনায় তিনি নির্দেশনা দিয়েছেন, হাসপাতালে গিয়ে ২০০ টাকা যে ফি নেওয়া হতো সেটা কমিয়ে ১০০ টাকা করার জন্য। আর বাড়িতে পরীক্ষা করাতে হলে ৫০০ টাকার পরিবর্তে ৩০০ টাকা নেওয়া হবে। জনগণের দিকে তাকিয়ে ফিয়ের নতুন হার বলবত করা হলো। আমরা আশা করি, ফি কমিয়ে দেওয়ায় টেস্টের সংখ্যা বাড়বে।’

    তিনি বলেন, ‘আমাদের সবসময় ইচ্ছা, টেস্ট করা হোক এবং সংক্রমিত ব্যক্তি চিহ্নিত হোক, তাদের সেবার আওতায় আনা হোক। কিন্তু টেস্টের সংখ্যা সেভাবে বাড়ে নাই। আমাদের এখন যথেষ্ট ল্যাব রয়েছে, কিটসের কোনও অভাব নাই। আশা করি, এই পরিবর্তনের ফলে আগামীতে টেস্টের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে।’

    কবে নাগাদ এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সব স্বাক্ষর করা হয়ে গেছে, পত্রিকাতেও দিয়ে দেবো। সার্কুলার হতে যতটুকু সময় লাগে। তবে শিগগিরই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।’

    প্রসঙ্গত, গত ২৮ জুন ফি নির্ধারণ করে দেওয়ার প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) টেস্ট বিনামূল্যে হওয়ার ফলে অধিকাংশ মানুষ উপসর্গ ছাড়াই পরীক্ষা করার সুযোগ গ্রহণ করছে। এমন পরিস্থিতিতে কোভিড-১৯ সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য অপ্রয়োজনীয় টেস্ট পরিহার করার লক্ষ্যে ফি নির্ধারণ করে সরকার। সরকারি হাসপাতালে বা বুথে নমুনা পরীক্ষার জন্য ২০০ টাকা এবং বাড়িতে ডেকে নমুনা পরীক্ষা করা হলে ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হয় তখন।

    ফি দিয়ে করোনার পরীক্ষা করার সিদ্ধান্তের পর থেকেই নমুনা পরীক্ষা কমে যেতে থাকে। তবে বিশেষজ্ঞরা এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন।
    ডেক্স সংবাদ

  • সাভারের ভাকুর্তায় বন্যার্তদের মাঝে সংসদ সদস্য,সাবেক খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম পক্ষে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ

    সাভারের ভাকুর্তায় বন্যার্তদের মাঝে সংসদ সদস্য,সাবেক খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম পক্ষে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ

    সাভারের ভাকুর্তায় বন্যার্তদের মাঝে সংসদ সদস্য,সাবেক খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম পক্ষে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ
    সাভারের ভাকুর্তা ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে বন্যার্ত ও সমাজের অসহায় মানুষদের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। ১৯ আগষ্ট বুধবার দুপুরে ঢাকা-২ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) ও সাবেক খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামের পক্ষে ও সাভার উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক লিয়াকত হোসেনের তত্বাবধানে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়। বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী তুলে দেন সাভার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম রাজীব। ত্রাণ সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে চাল, আটা ও স্যালাইনসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য। এসময় ভাকুর্তা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেনসহ আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।