নিজস্ব প্রতিবেদক,সাভার থেকে:
সাভারে জমির মালিকানা দাবি করে ওয়ারিশ সূত্রে জমিতে নির্মান কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন জবেদা বেগম নামের এক নারী। তিনি ওয়ারিশদের সৎ মা বলে জানা গেছে।
বৃহস্পতিবার (১৬ মার্চ) দুপুরে সাভারের নামাবাজারের খালেক মার্কেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ওয়ারিশ সূত্রে আদালতে দাবী করে মামলা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জবেদা বেগম(৬০)।
ভুক্তভোগীরা বলেন, তিনি অন্য স্থানে ওয়ারিশের জমি বুঝিয়ে নেওয়ার পরও এই জমি দাবি করছেন। তিনি তার পাওনার পুরোটা নিয়েছেন। এর পরেও আবার মিথ্যা মামলা দিয়ে আমাদের হয়রানী করছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সাভারের নামাবাজার এলাকায় প্রয়াত খালেক চেয়ারম্যানের মালিকানাধীন আরএস ৬৬ নং দাগের ৪৭ শতাংশের কাতে ৪ শতাংশ ও আরএস ৬৭ নং দাগের ৩৪ শতাংশের কাতে ৩ শতাংশসহ মোট ৭ শতাংশ জমি ওয়ারিশ সূত্রে বন্টন করা হয়। খালেক চেয়ারম্যানের স্ত্রী আমেনা খাতুন, মনোয়ারা বেগম ও তাদের সন্তান হাফিজুল ইসলাম, মনিরুল ইসলাম বাবু, সাখাওয়াত হোসেন, সাব্বির হোসেন ও মিলন নেছা ওয়ারিশ সূত্রে এই জমির মালিক হয়ে দখলে রয়েছেন পূর্বে থেকেই। কিন্তু মৃত খালেক চেয়ারম্যানের অপর স্ত্রী জবেদা বেগম আদালতে মিথ্যা মামলা দিয়ে সেই জমিতে নির্মান কাজে নানা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে জমি দখলের পায়তারা করছেন। এতে করে অসহায় হয়ে পড়েছেন ভুক্তভোগী পরিবারের ৭জন।
এব্যাপারে জবেদা খাতুন বলেন, আমি এই সাত শতাংশতেও জায়গা পাবো। তাই আমি আদালতে মামলা করেছি।
এব্যাপারে সাভার মডেল থানার উপ-পরিদর্শক সাব্বির আহমেদ বলেন, ওই জমিতে আদালতে মামলা রয়েছে তাই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি এবং কি বর্তমানে কাজ না করতে অনুরোধ করেছেন।



গ্রেফতার মো. ইসরাফিল অপু ভোলা জেলার সদর উপজেলার মাঝিরহাট গ্রামের মৃত ইউনুছ আলীর ছেলে। বর্তমানে তিনি সাভারের মজিদপুর ইটখোলা এলাকায় ভাড়ায় বসবাস করতেন। ওসি রিয়াজ উদ্দিন জানান, ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামান এবং অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিবি) মোবাশ্শিরা হাবিব খানের সরাসরি তত্ত্বাবধানে এবং আমার নেতৃত্বে ঢাকা জেলা (উত্তর) ডিবি পুলিশের এসআই মো. আনোয়ার হোসেন ডিবির ফোর্সসহ সাভার মডেল থানাধীন রেডিও কলোনী নয়াবাড়ি এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে দশ (১০) কেজি গাঁজাসহ ইসরাফিল অপু নামের এক কুখ্যাত মাদক কারবারিকে আটক করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটককৃত ব্যক্তি জানিয়েছে দীর্ঘদিন যাবৎ তিনি কুমিল্লা ও নারায়নগঞ্জ থেকে মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে সাভার ও এর আশেপাশের এলাকায় খুচরা বিক্রি করতো। গ্রেফতার যুবকের বিরুদ্ধে সাভার মডেল থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।



এঘটনায় দিবাগত রাতে ঘাতক স্বামীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সাভার পৌর এলাকার আনন্দপুর মহল্লায় এ হত্যা কান্ডের ঘটনা ঘটে।
আর তুহিন ছাপানো জাল টাকা বাজারে ডিস্ট্রিবিউশনের কাজ করতেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব জানতে পারে ওই বাসায় জাল টাকা ছাপানে হচ্ছে। পরে তারা বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে সোমবার বিকেলে ওই বাসায় অভিযান চালিয়ে জাল নোট এবং তা তৈরির সরঞ্জামাদিসহ দুই জনকে আটক করা হয়।


ওয়াহিদুল মীর বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় একটি হত্যা চেষ্টা মামলা করেন যার নং ৩৯, তারিখ ১৮/০১/২০২৩ ইং।