Category: নারী ও শিশু

  • সাভারে সাংবাদিক আজাদের শিশু সন্তান দাউদ এর ১ম জন্মদিন উপলক্ষে কোরআন খতম, দোয়া ও মিলাদ অনুষ্ঠিত

    সাভারে সাংবাদিক আজাদের শিশু সন্তান দাউদ এর ১ম জন্মদিন উপলক্ষে কোরআন খতম, দোয়া ও মিলাদ অনুষ্ঠিত

    সাভারে সাংবাদিক আজাদের শিশু সন্তান দাউদ এর ১ম জন্মদিন উপলক্ষে কোরআন খতম, দোয়া ও মিলাদ অনুষ্ঠিত

    নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
    সাভারে সাংবাদিক শেখ এ কে আজাদের শিশু সন্তান শেখ মিজানুর রহমান দাউদ এর ১ম জন্মদিন পালনে কোরআন খতম,দোয়া ও মিলাদের আয়োজন করা হয়েছে।
    গত ২৪ আগষ্ট সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত বাসভবনে এ কোরআন খতম,দোয়া ও মিলাদের আয়োজন করা হয়।
    শিশুদের আর্জিতে রাতে কেক কেটে জন্মদিনের আয়োজন শেষ করা হয়।

    এসময় নয়াবাড়ীর পাঁচতারা জামে মসজিদের ইমাম ও ক্বারী আব্দুল হামিদসহ ৬ জন কোরআনের আলেমগন কোরআন খতম দেন পরে জহুর নামাজের পর আল্লাহর নিকট দু-হাত তুলে দোয়া মনোজাত করা হয়।

    সাংবাদিক শেখ এ কে আজাদ জানান,আমার সন্তান শেখ মিজানুর রহমান দাউদ যেন সকল সময় সুস্থ্যতা থাকে,তাকে যেন আল্লাহ নেক হায়াত দান করেন, আমার আশা সে যেন হাফেজ ও সমাজে-রাষ্ট্রের মধ্যে একজন ভাল আলেম হতে পারে সকলে দোয়া করবেন এবং আমরা যেন শয়তান থেকে মুক্ত থাকতে পারি আল্লাহর নিকট এই প্রার্থনা করি।

    শেখ এ কে আজাদ মিডিয়া ভূক্ত জাতীয় দৈনিক আজকের সত্যের আলো,আনন্দটিভি,বাংলারচোখ এর সাংবাদিক তিনি সত্যের সংবাদ এর সম্পাদক,সাভার প্রেস মিডিয়া কল্যান সমিতির আহবায়ক।
    তিনি এটিএন বাংলা ও বাংলাদেশ বেতারের সাংবাদিক শেখ আবুল বাশারের ছোট ভাই।

  • শ্রীপুরে ফের পৃথক গণধর্ষণের শিকার দুই নারী

    শ্রীপুরে ফের পৃথক গণধর্ষণের শিকার দুই নারী

    শ্রীপুরে ফের পৃথক গণধর্ষণের শিকার দুই নারী

    মোহাম্মদ আদনান মামুন,শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি:
    গাজীপুরের শ্রীপুরে গত তিন দিনের ব্যবধানে এবার আরো দুটি সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। গত রবিবার রাতে বাজার থেকে কেনাকাটা শেষে বাড়ি ফেরার পথে তুলে নিয়ে এক নারীকে (৩০) ধর্ষণ করে ছয় বখাটে যুবক। ঘটনাটি ঘটে পাশের বরমী ইউনিয়নের লাকচতল গ্রামে।

    নির্যাতনের শিকার নারী পাশের কাওরাইদ ইউনিয়নের এক কৃষকের মেয়ে। আর অভিযুক্ত ধর্ষকরা হলেন, ওই গ্রামের আহমদ মোড়লের ছেলে মাসুদ (৩০), তার বন্ধু রহমত আলীর ছেলে আরফান (৩০), মৃত সুরুজ আলীর ছেলে দুলালসহ (৩২) অজ্ঞাতপরিচয় আরো তিন সহযোগী। ধর্ষণের শিকার ওই নারী জানান, বিভিন্ন সময় মোবাইল ফোনে তাকে উত্ত্যক্ত করত মাসুদ নামের এক যুবক। অতিষ্ঠ হয়ে উত্ত্যক্ততার শিকার ওই নারী তাঁর স্বজনদের নিয়ে যুবকটির বাড়ি গিয়ে উত্ত্যক্ত করতে নিষেধ করেন। এতে ওই যুবক ফের ফোন করে তাঁকে (নারী) সুযোগমতো পেলে ‘ক্ষতি’ করার হুমকি দিয়েছিল। হুমকি দেওয়ার কয়েকদিনের মধ্যেই পথে একা পেয়ে ওই নারীকে তুলে নিয়ে যায় ওই যুবকসহ তার পাঁচ সহযোগী। বনের ভেতর নিয়ে তারা পালাক্রমে ধর্ষণ করে তাঁকে।

    এদিকে সোমবার দুপুরে উপজেলার মাওনা উত্তরপাড়া এলাকায় পোশাক কারখানার এক কর্মী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন। ঘটনার পর তিনি জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ ফোন দিলে পুলিশ তাঁকে উদ্ধার করে। একইসঙ্গে তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে শাওন নামে অভিযুক্ত একজনকে আটক করে। সুমন নামে অভিযুক্ত আরো একজনকে আটকের জন্য অভিযান চলছিল।

    তুলে নিয়ে ধর্ষণের ঘটনায় অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ধর্ষণের পর ওই নারীর কাছে থাকা নগদ নয় হাজার টাকা, গলার স্বর্ণের চেইন ও মোবাইল ফোনসেট নিয়ে যায় ধর্ষণ ঘটনায় অভিযুক্তরা। ওই সময় তারা হুমকি দেয়, ঘটনাটি পুলিশ বা কাউকে জানালে তাঁকে কিংবা তাঁর পরিবারের যেকোনো সদস্যকে মেরে ফেলবে।

    এ ঘটনায় সোমবার দুপুরে শ্রীপুর থানায় অভিযোগ দিয়েছেন নির্যাতনের শিকার ওই নারী। সোমবার রাত পৌনে দশটার দিকে অভিযুক্তদের একজনকে আটক করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
    ওই নারী জানায়, উচ্ছৃঙ্খল হিসেবে গ্রামজুড়ে পরিচিত রয়েছে মাসুদের। গত রবিবার রাত সাড়ে আটটার দিকে বরমী বাজার থেকে কেনাকাটা করে বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। পথে লাকচতল গ্রামের হাসান মাস্টারের বাড়ির দক্ষিণ পাশে সড়কে পৌঁছামাত্র মাসুদ তার পাঁচ সহযোগীসহ তাঁকে তুলে নিয়ে যায়। পাশে বনের ভেতর নিয়ে তারা তাঁকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে।

    শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খোন্দকার ইমাম হোসেন জানান, এ ঘটনায় অভিযুক্তদের আটকের জন্য অভিযান চলছে। এরই মধ্যে একজন ধরা পড়েছে।

    এদিকে শ্রীপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এস আই) মোহসিন হোসাইন জানান, বাসা ভাড়া নিতে গিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন পোশাক কারখানার এক কর্মী (২৩)। নির্যাতনের শিকার ওই তরুণী সোমবার দুপুরে জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ ফোন দিলে পুলিশ তাঁকে উদ্ধার করে।
    থানার ওসি খোন্দকার ইমাম হোসেন বলেন, ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণের দুটি ঘটনায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে।’
    এর আগে গত শুক্রবার শ্রীপুর উপজেলার বিদাই গ্রামে পোশাক কারখানার দুই কর্মী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন। ওই ঘটনায় জড়িত পাঁচজনের মধ্যে চারজনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। তাদের মধ্যে দুইজন আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে।

    অপরদিকে, গত ২৫জুলাই উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়ন পিকআপ চালকের হাতে ধর্ষণের শিকার হন এক পোশাক শ্রমিক। ধর্ষণের বিচার চাইতে গিয়ে উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের সদস্য (মেম্বার) কলিম উদ্দিনের হাতে ফের ধর্ষণের শিকার হন ওই পোশাক শ্রমিক।

  • স্বামী বাতি নিভিয়ে দিয়ে ছোট ভাইকে দিয়ে ধর্ষণ করালেন স্ত্রীকে

    স্বামী বাতি নিভিয়ে দিয়ে ছোট ভাইকে দিয়ে ধর্ষণ করালেন স্ত্রীকে

    স্বামী বাতি নিভিয়ে দিয়ে ছোট ভাইকে দিয়ে ধর্ষণ
    করালেন স্ত্রীকে

    নাটোর : বড় ভাইয়ের উপস্থিতিতে তার স্ত্রীকে (২৪) ধর্ষণ করার অভিযোগ উঠেছে আপন দেবরের বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার (১৮ আগস্ট) দিবাগত রাত ৯টার দিকে নাটোরের গুরুদাসপুর উপজলার গোপীনাথপুর গ্রামে ওই ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় দেবর আব্দুল বারেক ও স্বামী আব্দুল মালেককে রাতেই গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

    এ ঘটনায় ধর্ষণের শিকার ওই গৃহবধূ বাদী হয়ে স্বামী মালেক ও দেবর বারেককে অভিযুক্ত করে গুরুদাসপুর থানায় ধর্ষণ মামলা করেছেন। বুধবার (১৯ আগস্ট) সকালে গুরুদাসপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমেপ্লেক্সে ডাক্তারি পরীক্ষা করা হয়েছে। দুপুরে অভিযুক্ত ওই দুইজনকে আদালতের মাধ্যমে নাটোর জেল-হাজতে পাঠানো হয়। গৃহবধূ অভিযোগ করেন, বেশ কিছুদিন ধরে দেবর বারেক তাকে কুপ্রস্তাব দিচ্ছিলেন। স্বামীকে বলার পরেও কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে বরং তাকে দোষারোপ করছিলেন। সামাজিকতার ভয়ে বিষয়টি কাউকে জানাননি। গেল মঙ্গলবার রাতে বাড়ির বারান্দায় মাছ কাটছিলেন গৃহবধূ। সে সময় স্বামীও বাড়িতেই ছিলেন। তিনি জানান, হঠাৎ দেবর বারেক বারান্দায় আসেন। এ সময় স্বামী মালেক বৈদ্যুতিক বাতি নিভিয়ে তাকে শয়ন ঘরে ডাকেন। পরে সেখানে দেবর এসে ধর্ষণ করেন। দুজনেরই বিচার দাবি করেছেন। নাজিরপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শওকত রানা লাবু ঘটনার সতত্য নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনার পর পরই পুলিশকে খবর দেয়া হয়।
    ।।সত্যেরসংবাদ ডেক্স।।

  • পানি দেখতে গিয়ে পড়ে মারা গেল এক বছরের শিশু

    পানি দেখতে গিয়ে পড়ে মারা গেল এক বছরের শিশু

    পানি দেখতে গিয়ে পড়ে মারা গেল এক বছরের শিশু

    ডেক্স সংবাদঃ
    ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে হামাগুঁড়ি দিয়ে বাড়ির পুকুরে পড়ে ফারিয়া নামে এক বছর বয়সের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার ছিপান গ্রামে। ফারিয়া ছিপান গ্রামের শফিকুল ইসলামের মেয়ে।

    স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ছিপান গ্রামের শফিকুল ইসলামের শিশু কন্যা ফারিয়া দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সবার অজ্ঞাতে হামাগুড়ি দিয়ে বাড়ির পুকুরে পড়ে যায়। বাড়িতে শিশুটিকে না দেখে পরিবারের লোকজন খোঁজ করতে থাকেন।
    পরে বাড়ির পুকুরের পানিতে শিশুটিকে ভাসতে দেখে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান শামছুল আলম খোকন বলেন, খুবই দুঃখজনক ঘটনা।
    সূত্রঃ কালের কন্ঠ

  • এসএসসি পরীক্ষায় কৃতি শিক্ষার্থী

    এসএসসি পরীক্ষায় কৃতি শিক্ষার্থী

    এসএসসি পরীক্ষায় কৃতি শিক্ষার্থী

    মোছাঃ আমেনা খাতুন গাজীপুরের শ্রীপুরের আবেদ আলী গার্লস স্কুল থেকে চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে মানবিক বিভাগ থেকে জিপিএ ৫ ( গোল্ডেন) পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন।

    তার বাবা শাহজাহান ফকির একজন সাংবাদিক, মা শিরিনা খাতুন একজন গৃহিনী।

    সে ভবিষ্যতে বিচারক হতে চান। সন্তানের জন্য বাবা ও মা সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন। আল্লাহ তায়ালা যেন তাদের মেয়েকে বিচারক হিসেবে কবুল করেন।-বিজ্ঞপ্তি

  • শ্রীপুরে শাক তুলতে গিয়ে শীতলক্ষ্যায় পা পিছলে নিখোঁজ হওয়া ছাত্রী উদ্ধার

    শ্রীপুরে শাক তুলতে গিয়ে শীতলক্ষ্যায় পা পিছলে নিখোঁজ হওয়া ছাত্রী উদ্ধার

    শ্রীপুরে শাক তুলতে গিয়ে শীতলক্ষ্যায় পা পিছলে নিখোঁজ হওয়া ছাত্রী উদ্ধার

    মোহাম্মদ আদনান মামুন, নিজস্ব প্রতিনিধি, শ্রীপুর (গাজীপুর):

    গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের ধামলই গ্রামের কিনারাঘাট এলাকায় পা পিছলে শীতলক্ষ্যা নদীতে পড়ে কণিকাী (১৬) নামের এক কিশোরী নিখোঁজ রয়েছেন।

    মঙ্গলবার (২৩ই জুন) সকাল সোয়া দশটার দিকে এঘটনা ঘটে। কণিকা ওই গ্রামের কামাল হোসেনের মেয়ে। সে ২০২০সালে অনুষ্ঠিত এসএসসি পরীক্ষায় ধামলই উচ্চ বিদ্যালয় থেকে অংশগ্রহণ করে কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ণ হয়।

    প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য শফিক হায়দার জানান, বেলা সোয়া দশটার দিকে কণিকা বাড়ির পাশের খেতে শাক তুলতে যায়। শাক তোলার সময় তা পায়ে লাগা কাদা পরিষ্কার করার জন্য শীতলক্ষা নদীর পাড়ে গেলে সে পিছলে নদীতে পড়ে যায়। নদীর অপর পাশ থেকে স্থানীয়রা ঘটনাটি দেখে কণিকার স্বজনদের জানান। তাকে উদ্ধারে অপর পাশ থেকে লোকজন আসার আগেই সে পানিতে তলিয়ে যায়। এখনো পর্যন্ত সে নিখোঁজ রয়েছে। তাকে উদ্ধারে স্থানীয় ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয়।

    ভালুকা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সিনিয়র ষ্টেশন কর্মকর্তা আল মামুন জানান, ময়মনসিংহ থেকে ডুবুরি দল ঘটনাস্থলে পৌছিয়েছে আদা ঘন্টার চেষ্টা করে নিখোঁজ ছাত্রীকে উদ্ধার করা হয়। পরে স্থানীয় মেম্বার ও পরিবারের কাছে লাশটি হস্তান্তর করেন।

  • সাভারের আশুলিয়ায় শিশু ধর্ষণের অভিযোগে রিকশাচালক গ্রেফতার

    সাভারের আশুলিয়ায় শিশু ধর্ষণের অভিযোগে রিকশাচালক গ্রেফতার

    সাভারের আশুলিয়ায় শিশু ধর্ষণের অভিযোগে রিকশাচালক গ্রেফতার

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ

    সাভারের আশুলিয়ায় ৯ বছরের এক শিশুকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে ধর্ষণের অভিযোগে বকুল মিয়া (৪০) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শনিবার (২১ জুন) গভীর রাতে আশুলিয়ার ইয়ারপুর ইউনিয়নের কোন্ডলবাগ এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. সামিউল ইসলাম। গ্রেফতার বুকল মিয়া নাটোর জেলার লালপুর থানার নাভিরআড়া গ্রামের মজিবুর রহমানের ছেলে। তিনি আশুলিয়ার ইয়ারপুর ইউনিয়নের কোন্ডলবাগ এলাকার ফারুক মিয়ার বাড়িতে ভাড়া থেকে রিকশা চালাতেন।

    পুলিশ জানায়, ওই শিশুর বাবা ও মা দুজনই পোশাক কারখানায় কাজ করেন। প্রতিদিনের মতো গত শনিবার বাবা-মা তাদের দুই সন্তানকে ঘরে রেখে কারখানায় কাজে যান। এই সুযোগে তাদের পাশের কক্ষের ভাড়াটিয়া বকুল মিয়া কৌশলে ওই শিশুদের ঘুমের ওষুধ খাওয়ায়। পরে ৯ বছরের শিশুকে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। বাবা-মা কারখানা থেকে ফিরে শিশুদের অসুস্থ দেখতে পেলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসায় শিশুরা জানায়, বকুল মিয়ার দেয়া খাবার খেয়ে তারা ঘুমিয়ে পড়েছিল। বিষয়টি জানাজানি হলে অন্যান্য ভাড়াটিয়ারা বকুলকে আটক করে থানায় খবর দেয়। পরে ঘটনাস্থল থেকে বকুল মিয়াকে আটক করা হয়। এ ঘটনায় মধ্য রাতে ওই শিশুর বাবা বাদী হয়ে মামলা দায়ের করলে পুলিশ ওই মামলায় বকুল মিয়াকে গ্রেফতার দেখায়।

    আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. সামিউল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে আসামিকে আটক করে থানায় আনা হয়েছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর বাবা ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছেন। এই মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয় এবং ভুক্তভোগী শিশুকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের (ঢামেক) ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে পাঠানো হয়েছে।

  • সাভারের আশুলিয়ায় চাঞ্চল্যকর রত্না হত্যার রহস্য উদঘাটন, ঝিনাইদহ থেকে গ্রেফতার ১

    সাভারের আশুলিয়ায় চাঞ্চল্যকর রত্না হত্যার রহস্য উদঘাটন, ঝিনাইদহ থেকে গ্রেফতার ১

    সাভারের আশুলিয়ায় চাঞ্চল্যকর রত্না হত্যার রহস্য উদঘাটন, ঝিনাইদহ থেকে গ্রেফতার ১

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ

    হত্যাকাণ্ডের ৩ দিন পর সাভারের আশুলিয়ার চাঞ্চল্যকর রত্না বেগম (৪০) হত্যার রহস্য উদঘাটন করেছে পুলিশ। সেই সঙ্গে হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত ইলিয়াস (২৫) কে গ্রেফতার করেছে এসআই মো. আল মামুন কবিরের নেতৃত্বে আশুলিয়া থানা পুলিশের একটি টিম। শনিবার (২১ জুন) গভীর রাতে ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার মো. মারুফ হোসেন সরদারের সার্বিক দিক-নির্দেশনায় শ্বাসরুদ্ধকর অভিযান চালিয়ে ঝিনাইদহ থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। এর আগে গত বুধবার পোশাক শ্রমিক রত্না বেগমকে হত্যা করে পালিয়ে যায় হত্যাকারী।

    গ্রেফতার ইলিয়াস (২৫) মাগুড়া জেলার শ্রীপুর থানার সফি মন্ডলের ছেলে। এছাড়া নিহত রত্না বেগম (৪০) গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ থানার হলুদিয়া গ্রামের স্থানীয় বাসিন্দা। তিনি আশুলিয়ার বেরন এলাকার বাবুল মিয়ার মালিকানাধীন ভাড়া বাড়িতে থাকতো। এছাড়া তারা উভয়েই স্থানীয় পোশাক কারখানায় কাজ করতো।

    পুলিশ জানায়, হত্যাকাণ্ডের শিকার রত্না বেগম ও হত্যাকারী ইলিয়াস আশুলিয়ায় একটি তৈরি পোশাক কারখানায় চাকুরী করতো। সেই সুবাদে ইলিয়াসের সাথে রত্নার পরিচয় ঘটে এবং তাকে ধর্মের বোন হিসেবে সম্বোধন করে। একপর্যায়ে ধর্মের বোন ডাকা ইলিয়াসকে বিয়ে করার আশায় রত্না তার স্বামীকে ডিভোর্স দেয়, সেই ঘরে রত্নার ১৬ বছরের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। তবে ইলিয়াস রত্নাকে বিয়ে না করে প্রিয়া নামের একটি কুমারী মেয়েকে বিয়ে করলে বিপত্তি হয় তাতে। ইলিয়াসের নতুন বিয়ের কথা রত্না বেগম না জানলেও তাদের মাঝে ছিলো ভালোবাসার কমতি। রত্না বেগমকে ইলিয়াস আর আগের মতো সময় দিতোনা। সময় কম দেওয়ায় তাদের মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া মারামারি হতো। অবশেষে ইলিয়াস দুকুল সামলাতে না পেরে রাতের আঁধারে শ্বাসরোধ করে রত্নাকে হত্যা করে পালিয়ে যায়।

    মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. আল মামুন কবির জানান, রত্না বেগমকে হত্যার পর হত্যাকারী নিজেই রত্নার আপন ভাই মঞ্জুরুল ইসলামকে হত্যার বিষয়টি ফোন করে জানায়। পরে মঞ্জুরুল ইসলাম বিষয়টি আশুলিয়া থানাকে অবহিত করলে বুধবার রাত ১১টার দিকে ঘরের তালা ভেঙ্গে রত্না আক্তারের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।

    এরপরই ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার মো. মারুফ হোসেন সরদারের সুদক্ষ দিক নির্দেশনায় ঘটনার রহস্য উদঘাটনে নামে পুলিশ৷ শুরু হয় রাত দিন এক করে হত্যাকারীকে গ্রেফতারের প্রাণপণ চেষ্টা। কিন্তু ইলিয়াস তো যেমন তেমন ছেলে নয়, সে তো নিজের ফোন বন্ধ করেছেই সাথে তার সকল আত্মীয় স্বজনেরও। পুলিশ কর্মকর্তা আল মামুন কবিরও নাছোরবান্দা, হাল ছাড়েননি বরং হত্যাকারীকে গ্রেফতারে পরিচালনা করেন সাড়াশি অভিযান। পরবর্তীতে ৩ দিনের শ্বাসরুদ্ধকর অভিযান শেষে ঝিনাইদহ জেলার একটি বাড়ি থেকে হত্যাকারী ইলিয়াসকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হন।

    এ ঘটনায় নিহতের ভাই বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

  • সাভারে নয়াবাড়ী এলাকায় পারিবারিক কলহের জেরে এক নারী গার্মেন্টস কর্মীর ঝুলন্ত মৃত্যু দেহ উদ্ধার

    সাভারে নয়াবাড়ী এলাকায় পারিবারিক কলহের জেরে এক নারী গার্মেন্টস কর্মীর ঝুলন্ত মৃত্যু দেহ উদ্ধার

    সাভারে নয়াবাড়ী এলাকায় পারিবারিক কলহের জেরে এক নারী গার্মেন্টস কর্মীর আত্মহত্যা,ঝুলন্ত মৃত্যু দেহ উদ্ধার

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ
    সাভার পৌর এলাকার নয়াবাড়ীতে অভাব অনটনে পারিবারিক কলহের জেরে এক নারী গার্মেন্টস কর্মী ইতি (২০) ফাঁসি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। নারীর আত্মহত্যার খবর পেয়ে সাভার মডেল থানা পুলিশ পরিদর্শন করে মৃত্যুদেহটি উদ্ধার করে।

    ১০ জুন বুধবার সকাল ৮ টার দিকে তার মা গিতা রানী গার্মেন্টস কারখানায় ও বাবা সূজন রাজমিস্ত্রি কাজ কাজ করতে যায়। সকাল ৯ টার সময় তার বোন দরজা ধাক্কা দিলে তার সারা শব্দ না পাওয়ায় সন্দেহ হলে আশে পাশে লোকজন নিয়ে দরজা ভেঙ্গে ভিতরে প্রবেশ করে সিলিং ফ্যানের সাথে ফাঁসি দেয়া মৃত্যুদেহটি দেখতে পায়।

    আত্মহত্যাকারী নারীর গ্রামের বাড়ী রাজশাহী গোদাগারী এলাকায়। সে দীর্ঘদিন যাবৎ তার পিতা মাতার সাথে বসবাস করে আসছিলেন। তার দেড় বছর আগে বিয়ে হয় এক রাজমিস্ত্রী ছেলের সাথে। স্বামী,পিতা,মাতা, এক বোনসহ একই ভাড়াটিয়া বাসায় বসবাস করতেন ।

    সে নয়াবাড়ী এলাকার সমাজ সেবক আব্দুস সালামের বাড়ি পাশে বিপল চন্দ্র বাড়ীর ভাড়াটিয়া হিসেবে দীর্ঘদিন থেকে স্বামী ও তার পরিবার নিয়ে বসবাস করতেন।

    সাভার মডেল থানার পুলিশের এসআই তৌহিদ জানান,আত্মহত্যা নারীর মৃত্যু দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। সে একটি স্থানীয় গার্মেন্টস কারখানায় চাকুরি করতো,কিন্তু চাকুরি না থাকায় পারিবারিক কলহের জেরে এই আত্মহত্যা হতে পারে বলে প্রাথমিক ভাবে মন্তব্য করেছেন। তবে আত্মহত্যাকারী নারী ইতির পিতা-মাতা কোন অভিযোগ না থাকায় সুরতহাল রিপোর্ট করে মৃত্যুদেহটি তার পরিবারের নিকট দেয়া হবে।

  • সাভারে শিশুকন্যা উদ্ধার হওয়ার ১০ দিন পর  গার্মেন্টসকর্মী মায়ের কোলে তুলে দিলেন সাভারের কৃতি সন্তান সোহাগ

    সাভারে শিশুকন্যা উদ্ধার হওয়ার ১০ দিন পর  গার্মেন্টসকর্মী মায়ের কোলে তুলে দিলেন সাভারের কৃতি সন্তান সোহাগ

    সাভারে শিশুকন্যা উদ্ধার হওয়ার ১০ দিন পর  গার্মেন্টসকর্মী মায়ের কোলে তুলে দিলেন সাভারের কৃতি সন্তান সোহাগ

    শেখ এ কে আজাদ,নিজস্ব প্রতিবেদক,সাভার থেকেঃ
    সাভার থেকে এক সাড়ে তিন বছরের শিশুকন্যা নিখোঁজের পর বক্তারপুর থেকে উদ্ধার হওয়ার ১০ দিন পর নারায়নগঞ্জের সোনারগাঁও চানখারপুলের গার্মেন্টসকর্মী মায়ের কোলে তুলে দিলেন সাভারের কৃতি সন্তান একেএম আসাদুজ্জামান  সোহাগ।

    ৯ জুন মঙ্গলবার দুপুরে তিনি শিশুকন্যার ও তার পরিবারের নিকট তুলে দেন। পরে তার নিজস্ব প্রাইভেটকারে শিশুসহ তার পরিবারকে উঠিয়ে দেন।

    সে গত ২৭ এপ্রিল সোনারগাঁও চানখারপুল থেকে নিখোঁজ হয়।
    সোহাগ তার ফেসবুকে বিভিন্ন সময় শিশুসন্তানটি উদ্ধার করার পর তার মা ও বাপের কোলে তুলে দিবেন বলে ষ্টাটাস দেন এবং সন্ধানদাতাকে ২০ হাজার টাকা উপহার দিবেন বলেও ঘোষনা দেন।

    নিখোঁজ হওয়ার পর শিশুকন্যা জান্নাত আক্তারের বাবা মোঃ মামুন, মাতাঃ মর্জিনা বেগমের পক্ষে ছাইফুল নামে নারায়ণগঞ্জ কাঁচপুর থানায় জিডি দায়ের করেন। তাদের গ্রামের বাড়ী পাবনা জেলায়। শিশু কন্যার মাতাঃ মর্জিনা বেগম কর্মের জন্য একটি পোষাক কারখানায় শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন এবং বাবা রাজমিস্ত্রির কাজ করেন।
    মাতাঃ মর্জিনা বেগম ও শিশু কন্যার নানা শিশুকন্যাকে পেয়ে খুশি হয়েছেন তিনি উদ্ধার করা সোহাগের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।

    একেএম আসাদুজ্জামান সোহাগ তার ফেসবুকে সন্ধান চাই ষ্টাটাস দিয়েছিলেন তা তুলে ধরা হলো..

    #সন্ধান_চাই__
    জান্নাতের বাবা-মায়ের খুঁজে আজ আমরা পথে পথে ঘুরছি । দীর্ঘ তিন মাস ধরে জান্নাত তার বাবা-মায়ের থেকে দূরে আছে। তার বাবার নাম বাপ্পি এবং মায়ের নাম মর্জিনা। তার বাবা-মা দু’জনেই চাকরি করে। তার বড় বোনের নাম ছোয়া। সে ক্লাস ওয়ানে পড়ে। তার বাড়ির পাশে অনেক বড় ব্রিজ আছে এবং ব্রিজের নিচে বাইদা বস্তি আছে। জান্নাত এতটুকু তথ্য দিতে পারে। দুঃখের বিষয় সে তার এলাকা এবং থানার নাম বলতে পারেনা। জান্নাত আপনাদের কাছে দোয়া প্রার্থী।
    বিঃ দ্রঃ সন্ধান দাতাকে আমার পক্ষ থেকে ২০,০০০/ হাজার টাকা উপহার দেওয়া হবে।