Category: সংগঠন সংবাদ

  • ১৭ দিন পর মহামারি করোনা ভাইরাস থেকে মুক্ত হলেন সাভার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পারভেজুর রহমান

    ১৭ দিন পর মহামারি করোনা ভাইরাস থেকে মুক্ত হলেন সাভার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পারভেজুর রহমান

    ১৭ দিন পর মহামারি করোনা ভাইরাস থেকে মুক্ত হলেন সাভার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পারভেজুর রহমান

    সত্যের সংবাদ ডেক্সঃ অবশেষে করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) পজিটিভ হবার পর দীর্ঘ ১৭ দিন চিকিৎসার মাধ্যমে সম্পূর্ণ সুস্থ হলেন ঢাকার সাভার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি পারভেজুর রহমান।

    মঙ্গলবার (৯ জুন) কোভিড-১৯ পজিটিভ থেকে সুস্থ হওয়ার পর  সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর পক্ষ থেকে মেডিসিন কনসালটেন্ট এর পরামর্শক্রমে অভিনন্দন জানিয়ে তাকে প্রত্যায়ন পত্র প্রদান করা হয়।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন- সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা এবং সাভার উপজেলা করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ কমিটির সদস্য সচিব ডা. মোহাম্মদ সায়েমুল হুদা, আরএমও ডা. নাজমুল হুদা সহ অন্যরা।

    উল্লেখ্য, গত ২৬ মে রাতে সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ সায়েমুল হুদা জানিয়েছিলেন ইউএনও পারভেজুর রহমান করোনা পজিটিভ শনাক্ত হয়েছিলেন।
    গত ২৩ মে সাভার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সহ মোট ৮৩ জনের নমুনা সংগ্রহ করে বাংলাদেশ প্রাণি সম্পদ গবেষনা ইনস্টটিটিউট (বিএলআরআই) এর ল্যাবে পাঠানো হয়। পরে গত ২৬ মে তার রিপোর্ট পজিটিভ আসে। ওই দিনের রিপোর্টে ইউএনও পারভেজুর রহমান, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের একজন মেডিকেল অফিসার সহ মোট ২৯ জন করোনা পজেটিভ শনাক্ত হয়েছিলেন।
    উল্লেখ্য, একজন মানবিক ইউএনও হিসেবে সাভারে পারভেজুর রহমান লকডাউন অবস্থায় মৃত্যুভয়ে ভীত দিনরাত সমানের শারীতে কাজ করে গেছেন। তিনি সাভার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করার পর থেকে এই উপজেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। বর্তমান করোনা পরিস্থিতি, লকডাউন, স্বাস্থ্যসেবা, মোবাইল কোর্ট ইত্যাদি কর্মকান্ডের মাধ্যমে সাভারের পরিস্থিতি অনেকটা স্বাভাবিক হয়েছে এই সৎ নির্ভিক কর্মকর্তার জন্য। সবাই যখন নিজেকে বাঁচানোর সর্বোচ্চ চেষ্টায় লিপ্ত, ঠিক তখনি এই মানুষটি নিজের পরিবারের নিরাপত্তার কথা না ভেবে করোনারভাইরাস মোকাবেলায় ঝাঁপিয়ে পড়েছেন তার সহকারীদের নিয়ে।
    ফেসবুকসহ বিভিন্ন যোগাযোগ মাধ্যম ও সংগঠনসহ এই নির্বাহী কর্মকর্তার জন্য রোগমুক্তির জন্য আল্লাহর নিকট দোয়া করেছিলেন। তিনি সুস্থ হয়ে স্বাভাবিক কর্ম জীবনে ফিরে আসায় আল্লাহর নিকট অষেশ কৃতজ্ঞ প্রকাশ করেছেন সত্যের সংবাদ.কম এর মিডিয়া পরিবার ।

    সম্পাদনায়ঃআবুল কালাম আজাদ।।

  • সাপ্রেমিকস’র আহবায়ক শেখ এ কে আজাদ অসহায়,দুঃস্থ, কর্মহীন মানুষের মাঝে সাভারে ঈদ সামগ্রী বিতরণ

    সাপ্রেমিকস’র আহবায়ক শেখ এ কে আজাদ অসহায়,দুঃস্থ, কর্মহীন মানুষের মাঝে সাভারে ঈদ সামগ্রী বিতরণ

    সাপ্রেমিকস’র আহবায়ক শেখ এ কে আজাদ দুঃস্থ, কর্মহীন মানুষের মাঝে সাভারে ঈদ সামগ্রী বিতরণ

    নিজস্ব প্রতিবেদক,সাভারঃ সাভার প্রেস মিডিয়া কল্যান সমিতির আহবায়ক শেখ এ কে আজাদ তার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টায় সাভার পৌর ১ নং ওয়ার্ড এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকার অসহায়,দুঃস্থ, কর্মহীন অর্ধশতাধিক পরিবারের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ করলেন।গত কয়েক দিন যাবৎ সমাজের অবহেলিত অসহায়,দুস্থ, কর্মহীন মানুষকে দিনে ও রাতের আধারে এ ঈদ সামগ্রী বিতরণ করেছেন তিনি।

    শেখ এ কে আজাদ সাভার প্রেস মিডিয়া কল্যান সমিতির আহবায়ক ও সাভার রেডিওকলোনি সেচ্ছাসেবি সংগঠনের সদস্য সচিব,বাংলারচোখ এর নিজস্ব প্রতিবেদক,আনন্দটিভির সাভার উপজেলা প্রতিনিধি,দৈনিক আজকের সত্যেরআলোর নিজস্ব প্রতিবেদক ও সত্যেরসংবাদ.কম এর নির্বাহী সম্পাদক। তিনি এলাকার মানুষের কথা ভেবে একমাত্র আল্লাহর উপর ভরসা করে সংবাদকর্মীর পাশাপাশি সেচ্ছাসেবী ও মানবতার লক্ষে তার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টায় অসহায়দের মাঝে ত্রান ও ঈদ সামগ্রী বিতরণ করছেন। করোনার ভাইরাসে মহামারি দূর্যোগ ক্রান্তিগ্ন যতদিন থাকবে এসব কল্যানমূলক কাজে আত্মনিয়োগ থাকবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

    সাভার ও ধামরাইসহ করোনার ভাইরাসে মহামারি ক্রান্তিগ্নে জানাই পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ।
    করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখুন ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকুন। একে অপরের প্রতি সচেতন হোন।
    মানবতার লক্ষে এগিয়ে আসুন,এ করোনা ভাইরাস থেকে আল্লাহ সকলকে মুক্ত রাখুন-আমিন।

    উল্লেখ্য, করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ ও দূর্যোগ মোকাবেলায় সংবাদ সংগ্রের পাশাপাশি সাভারে রেডিওকলোনী এলাকায় দীর্ঘ দেড়মাস ৫১ জন সদস্য নিয়ে সচেতন বৃদ্ধির লক্ষে সেচ্ছাসেবি কর্তৃপক্ষের দ্বায়িত্ব পালন করে সাফলতা পেয়েছেন তিনি। এলাকাটি এখনো করোনামুক্ত রয়েছে।

  • লায়ন্স ক্লাব অব ঢাকা ইউনিক গ্রীন,জেলা ৩১৫এ১,বাংলাদেশ’র পক্ষে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেনঃ কবি লায়ন শামছুন নাহার

    লায়ন্স ক্লাব অব ঢাকা ইউনিক গ্রীন,জেলা ৩১৫এ১,বাংলাদেশ’র পক্ষে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেনঃ কবি লায়ন শামছুন নাহার

    লায়ন্স ক্লাব অব ঢাকা ইউনিক গ্রীন,জেলা ৩১৫এ১,বাংলাদেশ’র পক্ষে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেনঃ কবি লায়ন শামছুন নাহার

    লায়ন্স ক্লাব অব ঢাকা ইউনিক গ্রীন, জেলা ৩১৫এ১,বাংলাদেশ চার্টার প্রেসিডেন্ট ও রিজিয়ন চেয়ার পার্সন কবি লায়ন শামছুন নাহার আহমেদ করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ ও দূর্যোগ মোকাবেলায় পরিবারের নিজস্ব অর্থায়নে সরকারী নির্দেশে গন সচেতনতায় মাস্ক,স্যানেটারিজ পন্য ও খাদ্য সামগ্রী বিতরণ সহ ঈদুল ফিতরে সকলকে সচেতন থেকে পরিবারের মাঝে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করতে অনুরোধ করেছেন। তিনি সকলকে লায়ন্স ক্লাব অব ঢাকা ইউনিক গ্রীন, জেলা ৩১৫এ১,বাংলাদেশ পক্ষে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছে।

    যুক্ত হয়েছিলে সেই দানবীর ও সাহসি নারী কবি লায়ন শামছুন নাহার আহমেদ’র নিকট…শেখ এ কে আজাদ

    করোনা ভাইরাসের এই পৃথিবীতে প্রতিটি মুসলিমের ঘরে ঘরে ঈদ এসেছে খুশির বার্তা নিয়ে।
    কিন্তু করোনা সৃষ্ট পরিস্থিতিতে আমরা এবার ঈদের প্রকৃত আনন্দ উপভোগ করতে পারছিনা।
    আমাদের অনেক বন্ধু, স্বজন করোনা আক্রান্ত হয়ে চলে গেছেন পৃথিবী ছেড়ে। অনেকেই লড়াই করে চলেছেন ভাইরাসের বিরুদ্ধে।
    যে যেখানে আছি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলি।
    মহান আল্লাহ পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সকলকে হেফাজত করুন।

    সম্পাদনায়ঃআবুল কালাম আজাদ।

  • সাভারে বিজেএসসির উদ্যোগে রোজাদারদের মাঝে ইফতার বিতরণ

    সাভারে বিজেএসসির উদ্যোগে রোজাদারদের মাঝে ইফতার বিতরণ

    সাভারে বিজেএসসির উদ্যোগে রোজাদারদের মাঝে ইফতার বিতরণ

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ

    সারা বাংলাদেশের সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থীদের সংগঠন বাংলাদেশ জার্নালিজম স্টুডেন্টস কাউন্সিলের (বিজেএসসি) উদ্যোগে সোমবার (১৮ই মে) সন্ধ্যায় সাভারের ছায়াবিথী এলাকায় অসহায় ও দুঃস্থ রোজাদারদের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

    বিজেএসসি কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদ সভাপতি গাজী মোহাম্মদ হিরক এবং সাধারণ সম্পাদক জাবিদ হাসান ফাহিমের উদ্যোগে ও বিজএসসি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের উদ্যোগে এ কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে।

    এব্যাপারে বিজেএসসি কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সভাপতি গাজী হিরক গণমাধ্যমকে দেয়া এক বিবৃতিতে বলেন, করোনা প্রকোপে অনেক মানুষ অসহায় ও কর্মহীন হয়ে পড়েছে। ইতোপূর্বে আমরা সাভারে বিভিন্ন অসহায় মানুষের মাঝে এক সপ্তাহের খাদ্য সহায়তা দিয়েছি। বাগেরহাটেও খাদ্য ও ঈদ উপলক্ষে পোশাক বিতরণ করা হয়েছে। যতদিন করোনা প্রকোপ থাকবে আমাদের জনকল্যাণমূলক কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

    এব্যাপারে বিজেএসসি ঢাবি সংসদের সভাপতি মীর সাদ্দাম হোসেন গণমাধ্যমকে দেয়া এক বিবৃতিতে বলেন, করোনা প্রকোপে অসহায় ও কর্মহীন মানুষের পাশে সবসময় আমরা আছি ও থাকবো। ভবিষ্যতেও আমাদের জনকল্যাণমূলক কার্যক্রমগুলো অব্যাহত থাকবে। সমাজের সকল মানুষ এগিয়ে আসলে কেউ অসহায় থাকবে না। কর্মহীন মানুষদেরও তখন আর অভুক্ত থাকবে না। সমাজের বিত্তবানদের অসহায়দের পাশে দাড়ানোর জন্য আহ্বানও জানান তিনি।

    ইফতার বিতরণ কার্যক্রমে “সময় এখন আমাদের” পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক কামরুজ্জান হিমু এবং বিজেএসসি ঢাবি শাখা সংসদের সভাপতি মীর সাদ্দাম হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

  • করোনা ভাইরাস দূর্যোগ মোকাবেলায় সাভারের ব্যবসায়ী উত্তম ঘোষ সমাজের দুঃস্থ,অসহায়- কর্মহীন,সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মাঝে নিয়মিত ত্রান বিতরণ

    করোনা ভাইরাস দূর্যোগ মোকাবেলায় সাভারের ব্যবসায়ী উত্তম ঘোষ সমাজের দুঃস্থ,অসহায়- কর্মহীন,সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মাঝে নিয়মিত ত্রান বিতরণ

    করোনা ভাইরাস দূর্যোগ মোকাবেলায় সাভারের ব্যবসায়ী উত্তম ঘোষ দুঃস্থ,অসহায়- কর্মহীন,সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মাঝে নিয়মিত ত্রান বিতরণ

    শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ

    সাভার পৌর নামাবাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক উত্তম ঘোষ করোনা ভাইরাস দূর্যোগ মোকাবেলায় অসহায় হয়ে পরা কর্মহীন মধ্যবিত্ত,হত দরিদ্র ও হিন্দু-মুসলিম ও সুবিধাবঞ্চিত হিজরা-বেদে সম্প্রদায়ের মাঝে ত্রান বিতরণ করছেন নিয়মিত।

    তিনি সাভার নামা বাজার স্বর্ণ শিল্পি মালিক ব্যবসায়ী সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক উত্তম ঘোষ। তার নিজ কার্যালয় জনতা গোল্ড প্লাজা থেকে করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব মোকাবেলায় প্রথম থেকেই প্রকাশ্যে,গোপনে খাদ্য কষ্টে থাকা অসহায় মানুষকে খাদ্য সহায়তা দিয়ে যাচ্ছেন ।
    এ পর্যন্ত ৩ হাজার পরিবারকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন তিনি।

    হিজলা সম্প্রদায়ের মাঝে ত্রান বিতরণ করছেনঃউত্তম ঘোষ।

    ত্রান সামগ্রীর মধ্যে কয়েক খাদ্য ও করোনায় প্রাথমিক চিকিৎসা হিসেবে ঔষধ সামগ্রীসহ জিবানুমুক্ত রাখতে স্যানেটারিজ পন্য পৌঁছে দেন ভুক্তভোগী পরিবার গুলোর মাঝে এবং নিজস্ব কর্মীর মাধ্যমে ঘরে ঘরে ত্রান পৌঁছে দেন তিনি।

    তারই ধারাবাহিকতায় প্রতিদিনের ন্যায় ১৬ মে শনিবার সন্ধ্যায় তার কার্যালয় থেকে এসব খাদ্য ও ঔষধ সামগ্রী অসহায় কর্মহীন মানুষ ও সমাজের সুবিধাবঞ্চিত শিশু পরিবারের মাঝে খাদ্য হাতে তুলে দেন তিনি।

    এসব খাদ্যদ্রব্য পেয়ে খুশি সকলের পরিবার।

    তিনি প্রতিদিন ১৫ জন শিশুর দ্বায়িত্ব নিয়েছেন। তাদের পরিবারকে দুধ, বিস্কুট,কলা,কেকসহ অন্যঅন্য খাদ্যদ্রব্য দেন। প্রি-পেইড মিটারের বিদ্যুৎ বিল শেষ হয়ে গেছে তার হাতে টাকা নেই, ঘর অন্ধকার তাদেরকে আর্থিক সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিচ্ছেন বলে জানালেন তিনি।

    যিনি মানবতার জন্য এগিয়ে এসেছেন
    বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক উত্তমঘোষের সাথে আমাদের প্রতিবেদক শেখ এ কে আজাদ প্রতিবেদন করতে তার নিকটে যান। তুলে আনেন তার মানবতার লক্ষে করোনায় অসহায় ব্যক্তিদের জন্য প্রতিদিন নিজস্ব অর্থায়নে ত্রান সামগ্রী বরাদ্দ দেয়া।

    এ ব্যাপারে উত্তম ঘোষ বলেন, “শুধু খাদ্য সামগ্রী নয় তার সাধ্যমতে মানুষকে আর্থিক সহযোগিতা করে যাচ্ছেন, করোনায় ভাইরাসে লকডাউনে কাজ না থাকায় মানুষগুলো অসহায় হয়ে পরছে। অসহায় হয়ে পরা মানুষগুলো বিভিন্ন রকম সমস্যা নিয়ে তার নিকট যায়, কারো বাসায় প্রি-পেইড মিটারের বিদ্যুৎ বিল শেষ হয়ে গেছে তার হাতে টাকা নেই ঘর অন্ধকার, কারো বাসায় খাবার নেই, কারো বাসায় সন্তানের দুধ কেনার মত পরিস্থিতি নেই যেগুলো শুনলে তার হৃদয় কেঁপে ওঠে। তিনি যতটুকু সম্ভব সহযোগিতা করে থাকেন আর সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করেন। সৃষ্টিকর্তা বাংলাদেশ থেকে এই করোনা ভাইরাস কে যত দ্রুত সম্ভব নিমূল করে দেন।

    তিনি আরো বলেন, ” যতদিন পর্যন্ত করোনাভাইরাস বিরাজমান থাকবে ততদিন পর্যন্ত সাধারণ অসহায় মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করব”।

  • ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কর্মহীন মানুষের মাঝে খাদ্যদ্রব্যসহ নগদ অর্থ বিতরণ করলেন সরপ’র ইটালী শাখা

    ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কর্মহীন মানুষের মাঝে খাদ্যদ্রব্যসহ নগদ অর্থ বিতরণ করলেন সরপ’র ইটালী শাখা

    ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কর্মহীন মানুষের মাঝে খাদ্যদ্রব্যসহ নগদ অর্থ বিতরণ করলেন সরপ’র ইটালী শাখা

    সত্যেরসংবাদঃ
    ১২ মে মঙ্গলবার বিকেল ৫ ঘটিকায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলা শাখার সার্বভৌমত্ব রক্ষা পরিষদ(সরপ) এর আহবায়ক “তহুরা বেগম” ও সরপ ইটালী শাখার আহবায়ক জাহাঙ্গীর আলম এর পক্ষ থেকে কর্মহীন মানুষের মাঝে খাদ্যদ্রব্যসহ নগদ অর্থ বিতরণ করা হয়েছে।
    তারা এ সময়ে বলেন সরপ এর জন্ম হয়েছে মানুষের কল্যানের জন্য, সরপ দেশের মানুষের কল্যানে কাজ করবে। তারা সকল ধনী মানুষদের কে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর আহবান জানান।
    নবীনগর উপজেলা শাখার সার্বভৌমত্ব রক্ষা পরিষদ(সরপ) এর আহবায়ক “তহুরা বেগম” বলেন খুব দ্রুত প্রতি ইউনিয়ন ও পৌরসভার প্রতি ওয়ার্ড থেকে লোক নিয়ে উপজেলা আহবায়ক কমিটি গঠন করা হবে। -বিজ্ঞপ্তি

  • সাভারের আশুলিয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের সদস্যদের মাঝে দ্বিতীয় দফায় খাদ্য বিতরণ করছেন সভাপতি মোঃ শাহ আলম

    সাভারের আশুলিয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের সদস্যদের মাঝে দ্বিতীয় দফায় খাদ্য বিতরণ করছেন সভাপতি মোঃ শাহ আলম

    আশুলিয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের সদস্যদের মাঝে দ্বিতীয় দফায় খাদ্য সহায়তা দিয়েছেন সভাপতি মোঃ শাহ আলম

    শেখ এ কে আজাদ,নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

    দেশের করোনার ভাইরাস দুযোর্গ মুহুর্তে আশুলিয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের সদস্যদের মাঝে দুই দফা খাদ্য সহায়তা দিয়েছেন আশুলিয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি মোঃ শাহ আলম। গত ৮ মার্চ থেকে তিনি ক্লাবের সদস্যদের সাথে নিয়ে সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখে চলাচল ও কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলার জন্য ক্লাবের সৌজন্যে লিফলেট বিতরন ও হ্যান্ড সেনিটেশন মাক্স বিতরন করেন তিনি।

    এর ধারাবাহিকতায় আশুলিয়ায় কর্মরত সংবাদ কর্মী ও ক্লাবের অনেক সদস্য খাদ্য সঙ্কটের মধ্যে পরে। যে সকল সংবাদকর্মী খাদ্য সঙ্কটের মধ্যে ছিলেন তাদের দুই দফায় ৫০ জন করে  শতাধিক সংবাদ কর্মিকে খাদ্য সামগ্রী দেওয়া হয়েছে।

    খাদ্য সামগ্রীর মধ্যে ছিলেন চাউল, ডাল, আলু, তৈল,পেয়াজ।

    এ ব্যাপারে আশুলিয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি মোঃ শাহ আলম বলেন দেশে করোনা ভাইরাসের দুর্যোগ মুহুর্তে আশুলিয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের সকল সদস্যদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য ফ্রি মাক্স হ্যান্ড সেনিটেশন ও মাঠে কর্মরত সংবাদ কর্মিদের পিপিই দিয়েছেন।

    এছাড়া বাংলাদেশ পুলিশের পক্ষে আশুলিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ শেখ মোঃ রিজাউল হক দিপু তিনি আশুলিয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের সদস্যদের জন্য উন্নত মানের মাক্স দিয়েছেন।সেগুলি সদস্যদের মাঝে বিতরণ করেছেন। ইয়ারপুর ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের সদস্য আবু তাহের মেম্বার ক্লাবের সংবাদ কর্মিদের জন্য ১৫ টি পিপিই দিয়েছেন।

    এছাড়া ধামসোনা ইউপি চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম ও ধামসোনা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক হাজী মতিউর রহমান মতিনের সার্বিক সহায়তায় সদস্যদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী সহায়তা দিয়েছেন। আশুলিয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের সদস্যদের যে কোন সমস্যা দূরীকরণে সভাপতি শাহ আলম প্রস্তুত রয়েছেন।

    তিনি আরো জানান,আমার সদস্যদের কল্যাণে আমি কাজ করে যাচ্ছি।এছাড়া এই ক্লাবের সদস্যরা জীবনের ঝুকি নিয়ে সংবাদ সংগ্রহ কাজে নিয়োজিত আছে তাদের প্রতি আমার অনুরোধ স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বজায়ে রেখে কাজে যেতে।মনে রাখতে হবে জীবিকার চেয়ে জীবনের মুল্য অনেক বেশী। ১২ মে পর্যন্ত সাভারে ৮৫ জন করোনা রোগি সনাক্ত হয়েছে,মৃত্যু হয়েছে ২ জন। এর মধ্যে পোশাক শ্রমিক রয়েছে ২৮ জন । সকলের মধ্যে সংবাদের পাশাপাশি সচেতনতা বৃদ্ধিতে কাজ  করতে হবে সোচ্ছারভাবে।

  • শ্রীপুরে আশা কর্তৃপক্ষ ২০০ পরিবারের খাদ্য সামগ্রী উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট তুলে দিলেন

    শ্রীপুরে আশা কর্তৃপক্ষ ২০০ পরিবারের খাদ্য সামগ্রী উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট তুলে দিলেন

    শ্রীপুরে আশা ২০০ পরিবারের খাদ্য সামগ্রী তুলে দিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসারের হাতে

    মোহাম্মদ আদনান মামুন, শ্রীপুর (গাজীপুর):
    গাজীপুরের শ্রীপুরে আশা সমিতির পক্ষ থেকে ২০০ পরিবারের খদ্য সামগ্রী তুলে দিলেন শ্রীপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার শেখ শামসুল আরেফীনের হাতে।

    আশা কোভিট-১৯ এ ক্ষতি গ্রস্থ্য মানুষের মধ্যে খাদ্য সহায়তা প্রদানের জন্য আশা সমিতির গাজীপুর জেলায় মোট ১২ কোটি টাকা খাদ্য সহায়তা প্রদানের জন্য বরাদ্দ করেছেন।

    ১১ মে রোজ সোমবার আশা গাজীপুর (কাপাসিয়া) জেলার পক্ষ থেকে সিনিয়র ডিস্ট্রিক্ট ম্যানেজার সৈয়দ জাহিদুল ইসলাম কোভিট-১৯ এর ক্ষতি গ্রস্থ্যদের জন্য ২০০ ব্যাগ খাদ্য সামগ্রী উপজেলা নির্বাহী অফিসার শেখ শামসুল আরেফীন এর নিকট আশা-গাজীপুর (কাপাসিয়া) তুলে দেন।

    খাদ্য সামগ্রীর মাঝে রয়েছে প্রতি ব্যাগে আছে ১০ কেজি চাল, ২ কেজি ডাল, ২ কেজি আলু, ১ কেজি লবণ, ও ১ লিটার সয়াবিন তৈল।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন। আশা-শ্রীপুর ব্রাঞ্চের আর এম মোহাম্মদ জাকারিয়া, শ্রীপুর ২ সদর ব্রাঞ্চের সিনিয়র ব্রাঞ্চ ম্যানেজার মোহাম্মদ নুরুল হক, শ্রীপুর-১ ব্রাঞ্চের সহকারী ব্রাঞ্চের ম্যানেজার মোঃ দেলোয়ার হোসেন শেখ, আশা-সাতখামাইর ব্রাঞ্চের সিনিয়র সহকারী ব্রাঞ্চ ম্যানেজার কৃষ্ণচন্দ্র শর্মা, এবং শ্রীপুর সদর-১ ব্রাঞ্চের সকল অফিসার বৃন্দ।

  • সরপ’র উদ্যোগে ঢাকা মহানগরে অসহায় রোজাদার ইফতারের তৈরী খাবার বিতরণ

    সরপ’র উদ্যোগে ঢাকা মহানগরে অসহায় রোজাদার ইফতারের তৈরী খাবার বিতরণ

    সরপ”র উদ্যোগে ঢাকা মহানগরে অসহায় রোজাদার ইফতারের তৈরী খাবার বিতরণ

    নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

    “সরপ”এর ইটালি শাখার উদ্যোগে ঢাকা মহানগরে অসহায় রোজাদার ইফতারের তৈরী খাবার বিতরণ করা হয়েছে।

    শুক্রবার ৮ মে জুমার নামাজের পর ঢাকা মহানগরের ভিন্ন ভিন্ন পয়েন্টে অসহায়,দরিদ্র ও কর্মহীন মানুষের মাঝে তৈরী করা খাদ্য বিতরণ করেছেন সার্বভৌমত্ব রক্ষা পরিষদ (সরপ) এর ইটালি শাখার আহবায়ক জাহাঙ্গীর আলম ও সদস্য সচিব সাইফুল ইসলাম পক্ষ থেকে।
    সরপ পক্ষ থেকে জাহাঙ্গীর আলম বলেন সমাজে প্রতিটি ধনী মানুষকে এই করোনার মহামারীতে মানুষের দুর্দিনে দরিদ্র অসহায় কর্মহীন মানুষের পাশে দাঁড়ানো উচিত।
    তারা আরো বলেন সরপ তৈরী হয়েছে মানুষের ও সমাজের কল্যানে জন্য। সরপ দেশ ও দেশের মানুষের কল্যানে কাজ করবে এবং সব সময় দরিদ্র অসহায় মানুষের পাশে থাকবে ইনশাআল্লাহ।

  • দ্বিতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রী ও তথ্যমন্ত্রীর নিকট সাংবাদিকদের বরাদ্দের দাবিতে স্মারকলিপি

    দ্বিতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রী ও তথ্যমন্ত্রীর নিকট সাংবাদিকদের বরাদ্দের দাবিতে স্মারকলিপি

    দ্বিতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রী ও তথ্যমন্ত্রীর নিকট
    সাংবাদিকদের বরাদ্দের দাবিতে স্মারকলিপি

    ঢাকাঃ বৃহস্পতিবার ২৩ এপ্রিল ২০২০: দ্বিতীয় দফায় সারাদেশের সাংবাদিকদের অনুকূলে বিশেষ বরাদ্দের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও তথ্যমন্ত্রীর নিকট ইমেইলে আজ বৃহস্পতিবার সকালে স্মারকলিপি পাঠানো হয়েছে। বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম-বিএমএসএফ’র কেন্দ্রীয় সভাপতি শহীদুল ইসলাম পাইলট ও সাধারণ সম্পাদক আহমেদ আবু জাফর সকল জেলা-উপজেলার সাংবাদিকদের পক্ষে স্মারকলিপিটি পাঠান।

    স্মারকলিপিতে দাবি করা হয়, চলমান মহামারী করোনা মোকাবেলায় সরকারের প্রশাসন ও চিকিৎসকের পাশাপাশি সাংবাদিকরা দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছেন। সরকারের পক্ষ থেকে একমাত্র সাংবাদিক ছাড়া বিভিন্ন শ্রেনীপেশার মানুষকে প্রণোদনার আওতায় আনা হয়েছে। যা সাংবাদিকদের জন্য ভীষন বেদনা ও পীড়াদায়ক।

    এদিকে গত ১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল থেকে সারাদেশের সাংবাদিকদের আর্থিক সহায়তা প্রদানের জন্য সকল জেলা প্রশাসককে চিঠি প্রদান করা হয়েছিল। কিন্তু ওই চিঠিটি অনিবার্যকারন দেখিয়ে ২১ এপ্রিল প্রত্যাহার করে নেয়া হয়। এতে সারাদেশের সাংবাদিকেরা লজ্জিত ও ব্যথিত হয়েছে। ফলে গত দু’দিন ধরে প্রেস কাউন্সিলের দায়িত্বে থাকা চেয়ারম্যান-সচিবের অপসারণ ও পরিচালনা কমিটি পূনর্গঠনের দাবি করা হয়েছে।

    এছাড়া ২১ এপ্রিল ঢাকায় তথ্যমন্ত্রীর নিকট কিছু সাংবাদিকের একটি তালিকা দাখিল করে বিএফইউজে ও ডিইউজে নেতৃবৃন্দ। এতে কেবল তাদের সংগঠনের সাংবাদিকদের স্বার্থই দেখা হয়েছে। কিন্তু মহামারী করোনায় সারাদেশের সাংবাদিকরাইতো দায়িত্ব পালন করছেন, তবে কেনো তাদেরকে সহায়তার আওতায় আনা হবেনা! সকল ব্যাপারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও তথ্যমন্ত্রীর আশু নির্দেশণা আশা করছে দেশের সকল সাংবাদিকেরা।

    সারাদেশের সংকটময় মূহূর্তে সাংবাদিকরাই তাৎক্ষনিক খবর পৌঁছে দিয়ে জনসচেতনতা তৈরী করে থাকেন। ৫২’র ভাষা আন্দোলন, ৬৯’র গণঅভূত্থান ও ৭১’র মুক্তিযুদ্ধসহ রাষ্ট্রীয় প্রয়োজনে সাংবাদিকদের ভূমিকা ছিল প্রশংসনীয়। কিন্তু স্বাধীনতার ৪৯ বছর পেরিয়ে গেলেও একমাত্র সাংবাদিকরাই রাষ্ট্রের কাছ থেকে কোন সুবিধাদি গ্রহন করেনি।

    ইতিমধ্যে চলমান করোনায় প্রায় ১৫-১৬ জন সাংবাদিক আক্রান্ত হয়েছেন। তাদের সুচিকিৎসার দাবি করা হয়।

    স্মারকলিপিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও তথ্যমন্ত্রীর প্রতি বিশেষ অনুরোধ রাখা হয় যে, কোন কুলীন সাংবাদিক কিংবা তাদের সংগঠনের নেতাদের কথায় কান না দিয়ে আপনার প্রশাসনের দ্বারা খোঁজ নিয়ে অথবা নিজগুনে দাবির বিষয়টি বিবেচনা করবেন। তথ্য মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে জেলা-উপজেলা অনুযায়ী কর্মরত পেশাদার সাংবাদিকদের অনুকূলে চলমান করোনা মোকাবেলায় বিশেষ অর্থ সহায়তা বরাদ্দেরও দাবি করেন নেতৃবৃন্দ (খবর বিজ্ঞপ্তি)।