মানুষের সেবায় সার্বক্ষনিক নিয়োজিত সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা করোনা আক্রান্ত হলে সুস্থতা কামনা
শেখ এ কে আজাদ,নিজস্ব প্রতিবেদক,সাভার থেকেঃ
মানুষের সেবায় সার্বক্ষনিক নিয়োজিত সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আক্রান্ত হয়েছেন। সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা সায়েমুল হুদা তিনি গত শুক্রবার (১১ সেপ্টেম্বর) সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকেই তিনি রক্তের নমুনা সংগ্রহের পর কোভিড-১৯ (করোনা) পজিটিভ আসে। এর আগে সকল ডাক্তার, নার্স,ষ্টাফ রক্তের নমূনা দিলে করোনা পরীক্ষায় একজন ডাক্তার ছাড়া সকলের নেগেটিভ রিপোর্ট আসে।
সম্প্রতি সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দুইজন চিকিৎসক করোনা আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হয়ে তারা দ্বায়িত্ব পালন করছেন।
সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা সায়েমুল হুদা জানান, সাভার উপজেলা ও পৌরসভা এলাকায় করোনা মুক্ত রাখতে প্রতিনিয়ত জনগণের সাথে তিনি করতে চলছেন। তিনি আরো জানান,
করোনা মহামারিতে করোনা আক্রান্ত রোগিসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত প্রতিদিন শত শত রোগীদের স্বাস্থসেবা দিতে হচ্ছে। আবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত শতশত রোগিদের আউটডোর ও ইনডোরে চিকিৎসা সেবা দেয়া হচ্ছে।
সকল চিকিৎসকের উপস্থিতে সাভারকে করোনা মুক্ত রাখতে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা করা হচ্ছে।
যে কারণে আমাদের মত চিকিৎসকরা করোনা আক্রান্ত হবে এটা স্বাভাবিক ব্যাপার। এই ত্যাগটুকু স্বীকার না করলে দেশ ও জনগণের সেবা করা যাবে না। তিনি করোনা মুক্তির জন্য সকলের দোয়া চেয়েছেন।
সাভার প্রেস মিডিয়া কল্যান সমিতির আহবায়ক ও আনন্দটি, দৈনিক আজকের সত্যের আলো পত্রিকা, বাংলার চোখের সাংবাদিক শেখ এ কে আজাদ করোনা থেকে মক্তির জন্য সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা সায়েমুল হুদার আল্লাহপাকের নিকট তার সুস্থতা কামনা করেছেন,আরো সুস্থতা কামনা করেছেন বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের কর্তৃপক্ষ।
সাভারে অবৈধ গ্যাস সংযোগকারীদের আইনের আওতায় আনা হবে সাভার পৌরসভার ৩৫ লক্ষ টাকা ব্যায়ে রাস্তার উদ্বোধনেঃ ডা.এনামুর রহমান
শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ
সাভার ও আশুলিয়ায় যারা অবৈধ গ্যাস সংযোগ দিয়েছে তাদের প্রত্যেককে আইনের আওতায় আনা হবে হবে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা.এনামুর রহমান এমপি। ৯ সেপ্টেম্বর বুধবার দুপুরে সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে ডা.এনামুর রহমান স্বরণী ও একটি রাস্তা উদ্বোধন শেষে তিনি একথা বলেন।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা.এনামুর রহমান এসময় আরও বলেন সাভার ও আশুলিয়ায় এক ইঞ্চি অবৈধ গ্যাস সংযোগ থাকবে না ইতিমধ্যে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিছিন্ন চলছে যারা অবৈধ গ্যাস সংযোগ দিয়ে টাকা হাতিয়ে নিয়েছে তাদের সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে এছাড়া অবৈধ গ্যাস সংযোগীদের বিরুদ্ধে সাভার ও আশুলিয়ায় থানায় বেশ কয়েকটি মামলা দায়ের করা হয়েছে ও বেশ কয়েকজনকে এ অপরাধে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ইতিমধ্যে নারায়ণগঞ্জে গ্যাস বিস্ফোরণে হতাহতদেরকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে ও আহতের সুচিকিৎসা ব্যবস্থা করা হয়েছে এছাড়া বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সকল মানুষকে সাহায্য করা হচ্ছে বলেও বলেন তিনি।
পরে প্রতিমন্ত্রী সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পরিদর্শন করে হাসপাতালে ভর্তি সকল রোগীদের সাথে কথা বলেন ও হাসপাতালের চিকিৎসা সেবা দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
সাভার পৌরসভার নিজস্ব অর্থায়নে ৩৫ লক্ষ টাকা ব্যায়ে রাস্তা ও স্বরণীর কাজ সম্পূর্ণ করা হয়। রাস্তাটি হাসপাতাল থেকে ডাক বাংলা পর্যন্ত নির্মিত হয়েছে।
রাস্তা ও স্বরণী উদ্বোধনে এসময় সাভার পৌরসভার মেয়র আব্দুল গণি, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম মানিক মোল্লা, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাসুদ চৌধুরী, সাভার পৌরসভা ৪ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নিউটন,
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা.সায়েমুল হুদাসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
বরাবর,
সন্মানিত
সভাপতি / সাধারণ সম্পাদক
প্রাইভেট হসপিটাল ওনার্স এসোসিয়েশন অব সাভার
ফোয়াস।
বি-৫, লাইভ লিড টাওয়ার, তালবাগ, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম সন্দীপ সড়ক, সাভার,ঢাকা-১৩৪০।
বিষয়ঃ কর্মরত নার্স ও স্টাফ এবং আয়াদের বকেয়া বেতন পাওয়ার জন্য আবেদন প্রসঙ্গে।
স্যার,
যথাবিহিত সন্মানের সহিত নিবেদন এই যে, আমরা ছয়জন সাভার মুক্তি হাসপাতাল এ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার (প্রাঃ) লিঃ এ বিভিন্ন পদে কর্মরত আছি। বিগত ছয় মাস ধরে আমরা কোন বেতন পাচ্ছি না । পরিবার নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছি। হাসপাতালের কর্তপক্ষেকে বারবার বলা সত্যও কোন প্রতিকার হয়নি। করোনা ভাইরাস ও দুর্যোগ পরিস্থিতি কাজে লাগিয়ে হাসপাতাল মালিক মহোদয় দীর্ঘদিন কাজ করে আসা আমাদের সঙ্গে অন্যায়-অসাদ আচরন করছেন।একান্ত নিরুপায় হয়ে আপনাদের শরনাপর্ন হয়েছি।
অবিলম্বে বকেয়াসহ পূর্ণ বেতন পরিশোধের উদ্যোগ নেবার জন্য সংশ্লিষ্ট কৃর্তপক্ষসহ সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। পাশাপাশি চিকিৎসগনের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা দিতে প্রযোজনীয় পদক্ষেপ নেবার দাবি জানাচ্ছি। সকল বিষয় সু-ব্যবস্থা করে বাধিত করবেন নিন্ম বকেয়া বেতনের নমুনা-
১/ক্লোদিয়া-৭৩,১৬০/-টাকা
২/নুপুর বিশ্বাস -২৬,৩০০/-টাকা
৩/এলিজাবেদ-২৪,৫৯২/-টাকা
৪/শিউলী পারভীন -২২,৬০০/-টাকা
৫/আয়শা-৩৫,৫০০/-টাকা
৬/জাহানারা-২৯,১৬৯/-টাকা
এর আগে আরো অনেকে পাওনা আছে কর্ম ছেড়ে চলে গেছে, মাঝে মাঝে পাওনা টাকার জন্য আসলে পাওনা না পেয়ে তারা কান্নাকাটি করে ফেরত যায়।
একুশে গ্রেনেড হামলায় এক হাজার আট’শ স্প্লিন্টার নিয়ে সাভারের মাহবুবা অসহ্য যন্ত্রনা শরীরে
প্রচারেঃ সাভার ও ধামরাইয়ের আওয়ামীলীগসহ অংগসংগঠন।
শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ
বিএনপিকে খুনির দল উল্লেখ করে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় আহত সাভারের মাহবুবা পারভিন বলেছেন তারা সন্ত্রাস বিরোধী জনসভায় গ্রেনেড হামলা করে ২৬টি তাজা প্রাণ কেড়ে নিয়েছে। তাদেরকে এই বাংলায় শুধু ফাঁসি দিলে হবে না, জনসভায় ফাঁসির মঞ্চ তৈরি করে ফাঁসি দেয়ার দাবি জানান। যাতে করে সারা বিশ্বে এই ধরনের ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটানোর সাহস কেউ না পায়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আপা সবসময় আমার খোঁজ খবর নেন। কিন্তু স্থানীয়রা খুজ রাখেন না।
তিনি দুইবারে আমাকে ২০ লাখ টাকা অনুদান দিয়েছেন এবং মিরপুরে ১৪শ স্কয়ার ফিটের একটি ফ্ল্যাটও দিয়েছেন।
কিন্তু সাভারের আওয়ামী লীগ নেতাদের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে বলতে হয় আমি সাভার পৌর আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা ছিলাম ঢাকা জেলা সেচ্ছাসেবক লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা সময় গ্রেনেড হামলার শিকার হতে হয়। সাভারের আওয়ামী লীগ অনেকে নেতারা আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়ে গেছে। একেকজনের বাড়িতে সারি সারি গাড়ি ও বাড়ি রয়েছে তবুও তাদের কোন সহযোগিতা নেই।
তিনি আরো জানান, দিনের পর রাতে বাসার সবাই যখন ঘুমিয়ে পরে আমি তখন সারারাত জেগে থাকি। আমার শরীরে থাকা ভয়াবহ সেই ২১ আগস্টের গ্রেনেডের স্প্লিন্টারগুলো আমাকে ঘুমাতে দেয় না,বার বার নাড়া দেয় । সারা শরীরে প্রচণ্ড ব্যথা। করোনার কারণে কোথাও চিকিৎসা নিতে যেতেও পারছি না। এক হাজার আটশ’ স্প্লিন্টার আমাকে কুরে কুরে খাচ্ছে। এ যন্ত্রণাদায়ক অভিজ্ঞতা আমি ছাড়া কেউ বুঝবে না। তবে একজন খুব অন্তর দিয়ে বোঝেন। তিনি মানবতার জননী প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। তার অসামান্য অবদান ও সহযোগিতার কারণেই আমরা গ্রেনেড হামলায় আহতরা এখনও বেঁচে আছি।’
কথাগুলো বলছিলেন ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় আহত ও ঢাকা জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেত্রী মাহবুবা পারভিন। গ্রেনেড হামলাস্থলে যেভাবে তিনি পড়েছিলেন অনেকেই মনে করেছিলেন মারা গেছেন। তার সেই ছবিটি পরিনত হয়েছে সেই মামলার প্রতীকী ছবিতে।
মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে আসা মাহবুবা সমকালকে বলেন, ‘আহতদের প্রধানমন্ত্রী বিদেশে চিকিৎসা করিয়েছেন বলেই আমরা এখনও কিছুটা সুস্থ রয়েছি। তিনি আমাকে সুন্দরভাবে থাকার জন্য ঢাকায় একটি ফ্ল্যাট দিয়েছেন। আর্থিকভাবে সহযোগিতা করেছেন। যতদিন আমি বেঁচে থাকব তার জন্য আল্লাহর দরবারে দোয়া চাইব। তার মতো এমন মমতাময়ী নেত্রী আছেন বলেই আমার মতো একজন কর্মী বেঁচে আছে। আমি দলের দুঃসময়ে রাজনীতি করেছি। এখনও দলের সব রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে যাওয়ার চেষ্টা করি। তবে শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকায় সব ক্ষেত্রে যেতে পারি না।
মাহবুবা পারভিনের ক্ষোভ সাভারের স্থানীয় নেতাদের ওপর। তিনি বলেন, ‘স্থানীয় রাজনীতিবিদরা আমাকে তেমন মূল্যায়ন করেন না। এতে অবশ্য আমার কোনো দুঃখ নেই। কারণ আমার পাশে আছেন নেত্রী। যেখানে নেত্রীই আমার খোঁজখবর রাখেন, সেখানে অন্য নেতারা কে, কী করল তা নিয়ে আফসোস করি না।
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় যদি নেত্রীর কিছু হয়ে যেত তাহলে আমরা এভাবে বেঁচে থাকতে পারতাম না। রচনা হতো অন্য একটি বাংলাদেশের। নেত্রী বেঁচে আছেন বলেই আজ মাদক, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদমুক্ত উন্নয়নের বাংলাদেশ সারাবিশ্বে রোলমডেল হিসেবে পরিচিত লাভ করছে। উন্নয়নের মহাসড়কে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এ উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকলে এ দেশ উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে অচিরেই আত্মপ্রকাশ করবে।
উল্লেখ্য, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে নির্মিত অস্থায়ী মঞ্চে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও দুর্নীতি বিরোধী সমাবেশে চালানো হামলায় প্রয়াত প্রেসিডেন্ট জিল্লুর রহমানের স্ত্রী নারী নেত্রী আইভী রহমানসহ ২৬ জন নিহত হয়। আহত হয় কয়েকশ মানুষ। আহতদের মধ্যে যারা বেঁচে আছেন তারা শরীরে অসংখ্য গ্রেনেডের স্পিন্টার নিয়ে প্রতিনিয়ত মৃত্যু যন্ত্রণায় ছটফট করছেন তারাও। অনেকেই আবার চিরদিনের মতো পঙ্গু হয়ে গেছেন। এদেরই একজন ভাগ্যক্রমে বেঁচে যাওয়া এক নারী সাভারের মাহবুবা পারভীন। তবে মনবতার মা শেখ হাসিনা শুরু থেকে তাদের খুজ খবর নিয়ে সহযোগিতা করে যাচ্ছেন।
করোনাভাইরাসের টিকার ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল আয়োজনের সুপারিশ কর কারিগরি কমিটির
করোনাভাইরাসের টিকার ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল বাংলাদেশে হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করে বিবৃতি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশের কোভিড-১৯ বিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি।
বাংলাদেশের মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে এই ট্রায়াল বাংলাদেশে চালানো উচিত বলে মন্তব্য করে বিবৃতি প্রকাশ করেছে কমিটি।
আন্তর্জাতিক বাজারে টিকা এলে তা শুরুতে কীভাবে বাংলাদেশের মানুষের জন্য পাওয়া সম্ভব, সেই বিষয়গুলো মূলত উঠে এসেছে কারিগরি কমিটির বিবৃতিতে।
যেসব প্রতিষ্ঠান বা দেশ টিকার ট্রায়ালের তৃতীয় পর্যায়ে রয়েছে, টিকা বাজারে আসার পর অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পাওয়া নিশ্চিত করতে তাদের সাথে এখনই যোগাযোগ করার সুপারিশ করেছে কমিটি।
পাশাপাশি টিকা প্রদানের জন্য প্রয়োজনীয় সিরিঞ্জ উৎপাদন বা কেনার প্রস্তুতি রাখা, টিকা পাওয়ার পর তা সংরক্ষণ, বিতরণের পরিকল্পনা ঠিক করে রাখা এবং টিকা পাওয়ার পর জনসংখ্যার কারা অগ্রাধিকার পাবে তা এখনই ঠিক করে রাখার আহ্বান জানানো হয় কমিটির সুপারিশে।
বিবৃতিতে বলা হয়, কয়েকটি সংস্থার টিকার তৃতীয় পর্যায়ের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল ব্রাজিল, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, চিলি, সংযুক্ত আরব আমিরাতের পাশাপাশি বাংলাদেশে হলে বাংলাদেশের সক্ষমতা বৃদ্ধি ও তা প্রমাণের সুযোগ তৈরি হবে।
এছাড়া স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত লাইভ স্বাস্থ্য বুলেটিন চালিয়ে যাওয়ার পক্ষেও সুপারিশ করা হয় কারিগরি কমিটির বিবৃতিতে। বুলেটিন চালানোর পাশাপাশি সপ্তাহে একদিন গণমাধ্যমের উপস্থিতিতে প্রশ্নোত্তর পর্বও পরিচালনা করার সুপারিশ করা হয়।
ঢাকাঃ করোনা পরীক্ষা করাতে ফি ধরার কারণে টেস্ট কমে গিয়েছিল। তবে এখন ফি কমানোর পর টেস্টের সংখ্যা বাড়বে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেছেন, জনগণের দিকে তাকিয়ে ফি কমানো হলো।
আজ বুধবার ( ১৯ আগস্ট) সচিবালয়ে করোনার নমুনা পরীক্ষার ফি কমানো বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে একথা বলেন তিনি।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ফিয়ের কারণে অনেক দরিদ্র মানুষ পরীক্ষা করতে কিছুটা আগ্রহ হারিয়েছেন। এ বিষয়ে পরে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনাও করেছি। তার একটা নির্দেশনা নিয়েছি। আমাদের প্রস্তাবনায় তিনি নির্দেশনা দিয়েছেন, হাসপাতালে গিয়ে ২০০ টাকা যে ফি নেওয়া হতো সেটা কমিয়ে ১০০ টাকা করার জন্য। আর বাড়িতে পরীক্ষা করাতে হলে ৫০০ টাকার পরিবর্তে ৩০০ টাকা নেওয়া হবে। জনগণের দিকে তাকিয়ে ফিয়ের নতুন হার বলবত করা হলো। আমরা আশা করি, ফি কমিয়ে দেওয়ায় টেস্টের সংখ্যা বাড়বে।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের সবসময় ইচ্ছা, টেস্ট করা হোক এবং সংক্রমিত ব্যক্তি চিহ্নিত হোক, তাদের সেবার আওতায় আনা হোক। কিন্তু টেস্টের সংখ্যা সেভাবে বাড়ে নাই। আমাদের এখন যথেষ্ট ল্যাব রয়েছে, কিটসের কোনও অভাব নাই। আশা করি, এই পরিবর্তনের ফলে আগামীতে টেস্টের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে।’
কবে নাগাদ এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সব স্বাক্ষর করা হয়ে গেছে, পত্রিকাতেও দিয়ে দেবো। সার্কুলার হতে যতটুকু সময় লাগে। তবে শিগগিরই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।’
প্রসঙ্গত, গত ২৮ জুন ফি নির্ধারণ করে দেওয়ার প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) টেস্ট বিনামূল্যে হওয়ার ফলে অধিকাংশ মানুষ উপসর্গ ছাড়াই পরীক্ষা করার সুযোগ গ্রহণ করছে। এমন পরিস্থিতিতে কোভিড-১৯ সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য অপ্রয়োজনীয় টেস্ট পরিহার করার লক্ষ্যে ফি নির্ধারণ করে সরকার। সরকারি হাসপাতালে বা বুথে নমুনা পরীক্ষার জন্য ২০০ টাকা এবং বাড়িতে ডেকে নমুনা পরীক্ষা করা হলে ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হয় তখন।
ফি দিয়ে করোনার পরীক্ষা করার সিদ্ধান্তের পর থেকেই নমুনা পরীক্ষা কমে যেতে থাকে। তবে বিশেষজ্ঞরা এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন।
ডেক্স সংবাদ
অবৈধ ভাবে নকল পণ্য তৈরি করার অভিযোগে দুটি কারখানায় জরিমানা করেছে র্যাব ৪
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
সাভারে অবৈধ ভাবে নকল পণ্য তৈরি করে বাজারে বিক্রি ও স্বাস্থ্য বিধি না মেনে ঔষধ তৈরি করার অভিযোগে দুটি কারখানায় অভিযান পরিচালনা করেছে র্যাবের ভ্রাম্যমান আদালত।
সোমবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সাভারের বনগাঁও ইউনিয়নের গান্ধারিয়া ও সাধাপুর পুরানবাড়ি এলাকায় ওই দুটি কারখানায় অভিযান পরিচালনা করেন র্যাব ৪ এর ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট আনিসুর রহমান।
র্যাব ৪ জানায়,বনগাঁও ইউনিয়য়ের গান্ধারিয়া এলাকায় ইয়ামিন ক্যামিকেল কারখানার মালিক জিয়াউর রহমান দীর্ঘ দিন ধরে প্রশাসনের চোখ ফাকি দিয়ে হেক্সিসলসহ বেশ কয়েকটি পণ্য নকল ভাবে তৈরি করে বাজারে বিক্রি করে মানুষের সাথে প্রতারণা করে আসছিলো। পরে সোমবার সকালে ওই কারখানায় অভিযান চালিয়ে নকল পণ্য তৈরি করার অভিযোগে কারখানাটির মালিক জিয়াউর রহমানকে নগদ দুই লক্ষ টাকা জরিমানা করেন ও অনাদায়ে তিন মাসের কারাদন্ড প্রদান করেন র্যাবের ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট আনিসুর রহমান।
ওই কারখানায় অভিযান শেষে একই ইউনিয়নের সাধাপুর পুরানবাড়ি এলাকায় অস্বাস্থ্যকর নোংরা পরিবেশে স্বাস্থ্য বিধি না মেনে ঔষধ তৈরি করার অভিযোগে ইউনিয়ন ফ্যার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড কারখানার ম্যানেজার নুরুন্নবীকে নগদ এক লক্ষ টাকা জরিমানা করেন ও অনাদায়ে তিন মাসের কারাদন্ড প্রদান করেন। সেই সাথে কারখানার মালিক দুটিকে সর্তক করে দেওয়া হয়েছে বেআইনি কাজ থেকে বিরত থাকতে।
অভিযান পরিচালনার সময় এসময় র্যাব ৪ এর সিনিয়র এএসপি উনুমংসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
মোহাম্মদ আদনান মামুন, শ্রীপুর, (গাজীপুর):
মহামারি করোনায় যেখানে থমকে গেছে জীবনের গতিপথ, কিন্তু থেমে নেই চিকিৎসক, স্বাস্থ্য কর্মীদের সেবাদান। মহামারি করোনার মধ্যেই নিজেদের জীবনকে কঠিন চ্যালেঞ্জের দিকে ঠেলে দিয়ে স্বাস্থ্য সেবা দিয়ে যাচ্ছে স্বাস্থ্য কর্মীরা।মহামারি করোনার কারণে থমকে নেই স্বাস্থ্য কর্মীদের সেবা দান। আজ এক কেন্দ্রে তো পরের দিন আরেক কেন্দ্রে চালিয়ে যাচ্ছেন তাদের সেবাদান। গর্ভবতীর টিকা,কিশোরীদের টিকা,শিশুদের বিভিন্ন টিকা সহ শিশু- কিশোর-কিশোরিদের বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছেন। তাছাড়া পরিবার কল্যাণ সহকারি করোনাকালিন সময়ে সঠিক জন্মনিয়ন্ত্রণ সামগ্রি বিতরণসহ,শিশু ও গর্ভবতী মায়েদের সেবা এবং দম্পতিদের পরামর্শ দিচ্ছেন। মানুষের দরজায় সেবা পৌঁছে দিতে তারা ছুটে চলেছেন অবিরাম।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, প্রচন্ড ভীরের মধ্যে টিকাদান কর্মসূচি পালন করছেন স্বাস্থ্য কর্মীরা। টিকা দিতে আসা সাধারণ মানুষকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে লাইনে দাড়িয়ে আসতে বললেও মানছেনা সামাজিক দূরত্ব। বরং সামাজিক দূরত্বের কথা বললে উল্টো বিভিন্নভাবে ক্ষোভ দেখাচ্ছে।
তেলিহাটি পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শক মকবুল হোসাইন জানান, সাইটালিয়া কমিউনিটি ক্লিনিকে সকাল ৯ টা থেকে টিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়েছে চলবে বিকেল ৩ পর্যন্ত। মানুষকে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে আসতে বললেও সকলে তা মানছে না। টিকা কার্ড, জন্ম সনদ না থাকলে স্বাস্থ্য কর্মীগন টিকা দিতে অপারগতা জানালে সাধারন লোকজন রাগারাগিও করে যেমন, কেন আমার বাচ্চাকে টিকা দিবেন না,এখুনি দিতে হবে, আরেকদিন আসবো কেন ইত্যাদি। করোনার প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়ায় সাবসেন্টার গুলোর টিকা কার্যক্রম আপাতত ইউনিয়নগুলোর কমিউনিটি ক্লিনিক গুলোতো দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি আক্রান্ত ও ঝুঁকির কথাতো আছেই।
আজকের টিকাদান কর্মসূচিতে সাইটালিয়া কেন্দ্রে উপস্থিত ছিলেন কর্তব্যরত স্বাস্থ্যকর্মি স্বাস্থ্য সহকারি- আমীরুজ্জামান,ঝর্না আক্তার,এবং পরিবার কল্যাণ সহকারি- রহিমা খাতুন।
সাভারে ১৩৬ তম দিন পর্যন্ত করোনা নমুনা সংগ্রহ ৪৬৪০টি ,মৃত্যু ২৯ জন,স্বাস্থ্য বিধি মনে চলার আহবান..ডাঃ সায়েমুল হুদা
শেখ এ কে আজাদ,সাভার থেকেঃ সাভারে শিল্প প্রতিষ্ঠানসহ সকল শপিং মার্কেট খুলা রাখায় করোনা প্রাদুর্ভাব বিস্তার লাভ করে। এ পর্যন্ত সাভারে গত ৩ মাস ১৬ দিনে ৪৬৪০ জন করোনা ভাইরাসে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।
২৫ জুলাই শনিবার সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ডাক্তার সায়েমুল হুদা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, সাভারে ইতিমধ্যে ৪৬৪০ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। তার মধ্যে ৯২৩ জনের দেহে করোনায় পজিটিভ আসে। এর মধ্য ৮৬৯ জন সুস্থ্য হয়েছেন আর মৃত্যু হয়েছে ২৯ জন ।
তিনি জানান, সাভারে সকলের সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষে ও করোনাভাইরাসের ক্রান্তি লগ্নে সরকারের প্রশাসন,সাংবাদিক,রাজনৈতিক,ব্যবসায়ীরা কাজ করার কারনে এ মহামারি করোনা ভাইরাসে মৃত্যুর সংখ্যা ও আক্রান্তের সংখ্যা কম হয়েছে বলে মন্তব্য করেন। ডাক্তার সায়েমুল হুদা তিনি বলেছেন সকলে যেন স্বাস্থ্য বিধি মেনে কাজ করেন এবং একে অপরের সাথে কথা বললে মুখের লালা যাতে অন্যের শরীরে না যায় সে দিকে লক্ষ রাখতে হবে,দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।বাংলাদেশে করোনাভাইরাস প্রথম রোগী শনাক্ত হয় গত ৮ মার্চ। আর এতে প্রথম মৃত্যু হয় ১৮ মার্চ।
২৫ জুলাই বাংলাদেশের স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে যে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ২,৫২০ জন কোভিড-১৯ রোগী শনাক্ত হয়েছেন।এই সময়ের মধ্যে করোনাভাইরাস আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৩৮ জন।
এ নিয়ে বাংলাদেশে করোনাভাইরাস আক্রান্ত হয়ে মোট ২,৮৭৪ জনের মৃত্যু হল।আর বাংলাদেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হলেন মোট ২,২১,১৭৮ জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বুলেটিনে অতিরিক্ত মহাপরিচালক নাসিমা সুলতানা এসব তথ্য জানিয়েছেন। অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা জানিয়েছেন, গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ১০,৪৪৬টি।
দেশে এখন পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ১১,০১,৪৮০টি।
সত্যেরসংবাদডেক্সঃ
এবার দেশের আরেক বেসরকারি হাসপাতাল ল্যাবএইডে করোনার নমুনা সংগ্রহের ক্ষেত্রে অনিয়মের প্রমাণ পেয়েছে কর্তৃপক্ষ। এর পর হাসপাতালটির নারায়ণগঞ্জ শাখায় কোভিড-১৯ এর নমুনা সংগ্রহ বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে জেলা সিভিল সার্জন অফিস। অনিয়ম করে এক ব্যক্তির কাছ থেকে সাড়ে ৪ হাজার টাকা নেওয়ার অভিযোগের সত্যতা মেলায় এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইমতিয়াজ মঙ্গলবার অভিযোগ প্রমাণ হওয়ায় নারায়ণগঞ্জ শাখার ল্যাবএইডে করোনার নমুনা সংগ্রহ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশনা দেন।
জানা যায়, জেলা স্বাস্থ্য বিভাগকে না জানিয়েই ল্যাব এইডের নারায়ণগঞ্জ শাখা গত ১ জুলাই থেকে করোনার নমুনা সংগ্রহ করে আসছিল। হাসপাতালটির ঢাকার ল্যাবে করোনা পরীক্ষার অনুমোদনের কাগজ দেখিয়ে ওই শাখার লোকজন বাড়ি বাড়ি গিয়ে সংগ্রহ করতো। পরে সেই নমুনা পরীক্ষার ঢাকায় পাঠাতো। এক্ষেত্রে পরীক্ষার ফি ও চার্জ বাবদ মোট সাড়ে ৪ হাজার টাকা নেওয়া হয়।
বিষয়টি জানতে পেরে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে চিঠি দেয়। পরে গত ১৪ জুলাই ঢাকার বাইরে নমুনা সংগ্রহ করার অনুমতি পায় ল্যাবএইড হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার।
তবে সম্প্রতি ল্যাবএইড কর্তৃপক্ষ নারায়ণগঞ্জ মহানগরের সিদ্ধিরগঞ্জের শিমরাইল মোড় এলাকার এক রোগীকে শহরের পুরাতন কোর্ট ভবনের নিচ তলায় স্থাপিত সরকারি নমুনা সংগ্রহ কেন্দ্রে গিয়ে নমুনা দিতে বলে। কিন্তু সরকারি নমুনা সংগ্রহ কেন্দ্রে ২০০ টাকা ফি নির্ধারিত থাকলেও ওই ব্যক্তির কাছ থেকে সাড়ে ৪ হাজার টাকা আদায় করা হয়। যদিও বাড়ি গিয়ে নমুনা সংগ্রহ করা হলে সাড়ে ৪ হাজার টাকা ফি ধরার কথা।
বিষয়টি নিয়ে ওই ব্যক্তি জেলা স্বাস্থ্য বিভাগে অভিযোগ দেন। পরে মঙ্গলবার নগরীর চাষাঢ়ায় অবস্থিত ল্যাবএইড শাখায় অভিযানে যান জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইমতিয়াজ। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন সদর উপজেলার স্বাস্থ্য কর্মকর্তা এবং করোনা বিষয়ক ফোকাল পারসন ডা. জাহিদুল ইসলাম। অভিযানে উল্লিখিত অভিযোগ প্রমাণ হওয়ায় ল্যাবএইডকে নমুনা সংগ্রহ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ দেন জেলা সিভিল সার্জন।
জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইমতিয়াজ এ ব্যাপারে বলেন, ল্যাবএইডের নারায়ণগঞ্জ শাখার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ পাওয়া গেছে, তার প্রমাণ পাওয়া গেছে। এর পর নমুনা সংগ্রহ কার্যক্রম বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে তাদের। সেইসঙ্গে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে এ বিষয়ে তদন্ত রিপোর্ট পাঠানো হবে বলেও জানান তিনি।